History&Politics—ইতিহাস ও রাজনীতি

History&Politics—ইতিহাস ও রাজনীতি This Page will present different unknown information about various political events and history of Ba
(1)

এই পেজে ইতিহাস ও রাজনীতি বিষয়ক নানান ধরনের ভিডিও আপ করা হবে।

22/12/2023

ধারণা করা হচ্ছে কয়েক বছরের মধ্যেই চীন অর্থনীতির দিক দিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাবে। বলা হয়ে থাকে, আগামীতে বিশ্বের নেতৃত্ব চীনই দেবে। বর্তমানে চীন পৃথিবীর বৃহৎ রফতানিনিকারকদের তালিকায় রয়েছে। ২০১৮ সালে গৃহস্থালি জিনিসপত্রের ১৮.৬ শতাংশ চীনে তৈরি হয়েছিলো। আন্তজার্তিক বাজারে ৪১ শতাংশ কম্পিউটার, ৩৪ শতাংশ এয়ার কন্ডিশনার এবং ৭০ শতাংশ মোবাইল ফোন চীন রফতানি করছে। চীন কীভাবে এত বড় শক্তি হয়ে ওঠল এবং কীভাবে চীন এত উন্নতি করল?

চলুন, ভিডিওর মাধ্যমে চীনের উন্নতির ইতিহাস সম্পর্কে জানা যাক।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

ইউটিউব লিংক: https://youtu.be/ZaN_FpIfCEY

19/12/2023

সিঙ্গাপুর ১৯৬৫ সালের ৯ আগস্ট মালয়েশিয়ার কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে। দেশটির মোট ভূমির পরিমাণ ৭১৯ বর্গকিলোমিটার। উপকূলরেখা রয়েছে ১৯৩ কিলোমিটার। স্ট্যাটিসটার ২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী, সিঙ্গাপুরের মোট জনসংখ্যা ৫৭ লাখের মতো। দেশটিতে প্রাকৃতিক সম্পদ নেই বললেই চলে। এমন একটি দেশ কীভাবে ‘জেলেপল্লি’ থেকে উন্নয়নের শিখরে আরোহণ করল?

ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নিন সিঙ্গাপুর যেভাবে বিশ্বের অন্যতম ধনী রাষ্ট্রে পরিণত হলো।

ভিডিওটি ভালো লাগলে শেয়ার করু এবং আমাদের পেজটি ফলো করুন।

ইউটিউব লিংক: https://youtu.be/IRVg0h_I4U0

14/12/2023

পারস্য উপসাগরের এককোণায় অবস্থিত ছোট্ট একটা দেশ কাতার। আয়তন মাত্র ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটারের তুলনায় সামান্য বেশি। আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশের তুলনায় প্রায় ১৩ গুণ ছোট এই কাতার।

কাতার স্বাধীনতা লাভ করেছিলো ১৯৭১ সালে, গ্রেট ব্রিটেনের কাছ থেকে। স্বাধীন হওয়ার সময় তৎকালীন সময়ের ব্রিটিশ উপনিবেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দরিদ্র দেশগুলোর একটি ছিল কাতার। কিন্তু মাত্র ৫০ বছরে কাতার কীভাবে বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশ হয়ে উঠলো?

ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নিন কাতার যেভাবে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী রাষ্ট্রে পরিণত হলো।

ভিডিওটি ভালো লাগলে শেয়ার করু এবং আমাদের পেজটি ফলো করুন।

ইউটিউব লিংক: https://youtu.be/eapJo8H8UKg

আমার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করার অনুরোধ জানাচ্ছি।লিংক প্রথম কমেন্টে....
13/12/2023

আমার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করার অনুরোধ জানাচ্ছি।
লিংক প্রথম কমেন্টে....

12/12/2023

বর্তমান পৃথিবীতে দেশের সংখ্যা কত? এই প্রশ্নের উত্তর একটু জটিল। কারণ, কিছু দেশ নিজেদের স্বাধীন দেশ মনে করলেও জাতিসংঘ তাদেরকে স্বীকৃতি দেয় না। আবার কিছু দেশ আছে, তাদের জাতিসংঘের সদস্যদেশগুলো স্বীকৃতি দেয় না। ফলে জাতিসংঘের তালিকায় তাদের নাম নেই। ফলে আসলে পৃথিবীতে দেশ ১৯৩, ১৯৫, ১৯৭ নাকি ২০৭—এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সহজ নয়।

বর্তমানে জাতিসংঘের তালিকায় আছে ১৯৩টি দেশ। আবার জাতিসংঘের এই তালিকা নিয়ে বিতর্ক আছে।

ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নেই পৃথিবীতে দেশের সংখ্যা আসলে কত।

ভিডিওটি ভালো লাগলে শেয়ার করু এবং আমাদের পেজটি ফলো করুন।

05/12/2023

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একদল সদস্য সামরিক অভ্যুত্থান সংঘটিত করে এবং শেখ মুজিবুর রহমানকে তাঁর ধানমন্ডি ৩২-এর বাসভবনে সপরিবারে হত্যা করে। পরে ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ থেকে ৬ নভেম্বর ১৯৭৫ পর্যন্ত খন্দকার মোশতাক আহমেদ অঘোষিতভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পদে আসীন হন।

কর্নেল (সেই সময়ে মেজর) সৈয়দ ফারুক রহমান, খন্দকার আবদুর রশিদ, শরিফুল হক ডালিম, এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদ, বজলুল হুদা, এস এইচ এম বি নূর চৌধুরী এবং রাশেদ চৌধুরী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জুনিয়র অফিসার ছিলেন। বিদেশি গোয়েন্দা ও মোশতাক চক্রের থেকে ইঙ্গিত পেয়ে তারা মুজিবকে হত্যা করে সরকারকে উৎখাত করার পরিকল্পনা করে।

কর্নেল খন্দকার আবদুর রশিদ, খন্দকার মোশতাকের নিকটাত্মীয় (ভাগ্নে) ছিলেন। খন্দকার রশিদই মূলত ঘাতক সামরিক অফিসারগণ ও মোশতাক-চক্রের সাথে সমন্বয় রক্ষা করেন। মুজিব হত্যার আরেক মূল পরিকল্পনাকারী ঘাতক কর্নেল ফারুক রহমান এক সাক্ষাতকারে বলেন, রশিদই প্রথম তাকে সরকার উৎখাতের কথা বলেছিল।

ভিডিওতে দেখুন, চ্যানেল আইয়ের তৃতীয় মাত্রার উপস্থাপক জিল্লুর রহমানকে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর হত্যা নিয়ে কী বলেছিলেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল খন্দকার আবদুর রশিদ।

03/12/2023

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে একদল সেনা কর্মকর্তার হাতে সপরিবারে নিহত তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধুর লাশ তখনো পড়ে আছে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের সিঁড়িতে। সে রকম একটি অবস্থায় রেডিওতে নিজেকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করলেন এবং নতুন মন্ত্রীসভা গঠন করলেন বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভার সদস্য খন্দকার মোশতাক আহমেদ। মোশতাকের ২৩ সদস্যের মন্ত্রিসভার ২২ জনই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের (বাকশাল) মন্ত্রিসভার সদস্য।

কিন্তু খন্দকার মোশতাক মাত্র ৮৩ দিন ক্ষমতায় থাকার সুযোগ পেয়েছিলেন। এরপর মোশতাকের মন্ত্রীসভার সদস্যদের কী পরিণতি হয়েছিল তা জানার চেষ্টা করবো আজকের এই ভিডিওতে।

02/12/2023

দু'হাজার চার সালে বিবিসি বাংলা একটি 'শ্রোতা জরিপ'-এর আয়োজন করে। বিষয়টি ছিলো- সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি কে? তিরিশ দিনের ওপর চালানো জরিপে শ্রোতাদের ভোটে শ্রেষ্ঠ বাঙালির তালিকায় বিশতম স্থানে আসেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।

বর্তমান ভিডিওতে হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দীর জীবন ও কর্ম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে শেয়ার ও কমেন্ট করুন এবং আমাদের পেজটি ফলো করুন।

উল্লেখ্য, ভিডিওটি তৈরিতে বিবিসি বাংলার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের সহায়তা নেওয়া হয়েছে।

ইউটিউব লিংক: https://youtu.be/DxkCvkbJUaw

01/12/2023

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একদল সদস্য সামরিক অভ্যুত্থান সংঘটিত করে এবং বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে তাঁর ধানমন্ডি ৩২-এর বাসভবনে সপরিবারে হত্যা করে।

কিন্তু এই পুরো হত্যাকাণ্ডটি কীভাবে সংঘটিত হয়েছিল? এ প্রশ্নের উত্তর জানতে দেখুন এই ভিডিওটি।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

30/11/2023

১৭ই এপ্রিল ১৯৭১ - মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলায় এক আমবাগানে শপথ নেয় সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার।

শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের জেলে। তাঁর অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম মন্ত্রিপরিষদের সদস্যদের নাম ঘোষণা করেন মেহেরপুরে তাৎক্ষণিকভাবে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমেদ ছাড়াও তিনি মন্ত্রী হিসাবে অনুষ্ঠানে হাজির করেন ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে। সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান হিসেবে কর্নেল আতাউল গনি ওসমানীর নাম ঘোষণা করা হয়।

এই মুজিবনগর সরকারের অধীনেই পরিচালিত হয়েছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ।

কীভাবে শপথ নিয়েছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা এবং গঠিত হয়েছিল প্রবাসী মুজিবনগর সরকার এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে দেখুন আমাদের এই ভিডিওটি।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

উল্লেখ্য, ভিডিওটি তৈরিতে বিবিসি বাংলার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের সহায়তা নেওয়া হয়েছে।

29/11/2023

লেফট্যানেন্ট কর্নেল সৈয়দ ফারুক রহমান এবং কর্নেল আব্দুর রশীদ ছিলেন বাংলাদেশি সামরিক অফিসার, যারা ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বাংলাদেশের স্থপতি ও প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের মূলহোতা ছিলেন।

কর্নেল ফারুক ও রশীদ একদল জুনিয়র সামরিক অফিসারকে নেতৃত্ব দেন যারা শেখ মুজিবের শাসন উৎখাত করে খন্দকার মোশতাক আহমেদকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে।

১৯৭৬ সালের আগস্টে লে. কর্নেল (অব.) সৈয়দ ফারুক রহমান এবং লে. কর্নেল (অব.) খন্দকার আব্দুর রশীদ ইংল্যান্ডের আইটিভি টেলিভিশনে দেয়া একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন যে, কীভাবে এবং কেন তারা বঙ্গবন্ধু হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন। সাক্ষাৎকারের এ অনুষ্ঠানটি যুক্তরাজ্য এবং বাইরে ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়।

সাক্ষাৎকারটি নিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশিষ্ট লেখক ও সাংবাদিক নেভিলে অ্যান্থনি ম্যাসকারেনহাস। এ সাক্ষাৎকার ও অন্যান্য তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে পরবর্তীতে অ্যান্থনি ম্যাসকারেনহাস 'বাংলাদেশ রক্তের ঋণ' শিরোনামে একটি বই লিখেন।

ভিডিওতে দেখুন সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাসকে মুজিব হত্যা প্রসঙ্গে কী বলেছিলেন কর্নেল ফারুক ও কর্নেল রশীদ!।
.......................

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

20/11/2023

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের মহানায়ক এবং স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি।

বিভিন্ন চিন্তক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানী বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক চিন্তাধারাকে বিভিন্নভাবে মূল্যায়ন করেছেন।

আজকের পর্বে আমরা জেনে নেব রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও সিপিডির সম্মানিত ফেলো ড. রওনক জাহানের দৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক চিন্তাধারা।

ভিডিওটি ভালো লাগলে শেয়ার দিন এবং আমাদের পেজটি ফলো করুন।

18/11/2023

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ও বাসভবন হিসেবে ‘হোয়াইট হাউস’ সারা বিশ্বের মানুষের কাছেই অন্যরকম আগ্রহের বিষয়। ইতিহাসের পাতা উল্টালে দেখা যায় হোয়াইট হাউস বিভিন্ন সময়ে ‘প্রেসিডেন্ট প্যালেস’, ‘এক্সিকিউটিভ ম্যানসন’, ‘প্রেসিডেন্ট হাউস’ এবং অন্যান্য বিভিন্ন নামে পরিচিত ছিল।

‘হোয়াইট হাউসে’র অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির ১৬০০ পেনসিলভানিয়া এভিনিউয়ে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই রাষ্ট্রপ্রধানের ভবনে দর্শণার্থীরাও ভ্রমণের সুযোগ পান।

চলুন, ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে আমরা হোয়াইট হাউসের ১০ জানা-অজানা তথ্য জেনে নিই।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

16/11/2023

বিশ্লেষকদের মতে, বাংলাদেশে ভোটের যুদ্ধ হয় মূলত আওয়ামী লীগের নৌকা, বিএনপির ধানের শীষ ও জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মধ্যে। তবে এই তিন প্রতীকে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে সেই পাকিস্তান আমল থেকে। ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক যেভাবে এলো নৌকা, ধানের শীষ ও লাঙ্গল প্রতীক।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: ভিডিওটি তৈরি করতে ২০১৮ সালের ৬ ডিসেম্বর তারিখে দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত 'যেভাবে এল নৌকা, ধানের শীষ, লাঙ্গল' শীর্ষক প্রতিবেদনের সহায়তা নেয়া হয়েছে।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে শেয়ার ও কমেন্ট করুন এবং আমাদের পেজটি ফলো করুন।

08/11/2023

বঙ্গীয় সাহিত্য সভার আয়োজনে ০৪ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে 'দেশের সংকটে নাগরিক সমাজের করণীয়' শীর্ষক এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
সেখানে বক্তব্য রাখেন নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নূরুল কবীর।

শুনুন, নাগরিক সমাজ, দেশের রাজনীতি ও সংবিধান নিয়ে তাঁর জ্ঞানগর্ভ বক্তব্য।

06/11/2023

বঙ্গীয় সাহিত্য সভার আয়োজনে ০৪ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে 'দেশের সংকটে নাগরিক সমাজের করণীয়' শীর্ষক এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
সেখানে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল।
তিনি বলেন, ‘ভোটাধিকার থাকলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি একটু রয়ে-সয়ে দুর্নীতি করে।'

05/11/2023

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ মানব সভ্যতার ইতিহাসে এযাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ। ১৯৩৯ সালে এ যুদ্ধ শুরু হয়, শেষ হয় ১৯৪৫ সালে। তৎকালীন বিশ্বের প্রায় সকল পরাশক্তি এবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে।

এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ৩০টি দেশের সব মিলিয়ে ১০ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। এই ভয়াবহ যুদ্ধে আনুমানিক ৬ কোটি ২০ লক্ষ মানুষ মারা যায়, যার মধ্যে প্রায় অর্ধেকই ছিল রাশিয়ার নাগরিক। নিহতের এই বিশাল সংখ্যার মূল কারণ ছিল গণহত্যা আর অস্ত্রের ব্যাপক ব্যবহার।

ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নিন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পটভূমি, কারণ ও ফলাফল।

ভিডিওটি ভালো লাগলে আমাদের পেজটি ফলো করুন।

03/11/2023

বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েট প্রেস-এপি’র মতে, গত বিংশ শতাব্দীর গুরুত্বপূর্ণ আটটি ঘটনার একটি হলো প্রথম বিশ্বযুদ্ধ। ১৯১৪ সালের ২৮ জুলাই প্রথমে ইউরোপ জুড়ে এ যুদ্ধ শুরু হয়। ১১ নভেম্বর ১৯১৮ সাল পর্যন্ত চলে এই যুদ্ধ। এ যুদ্ধকে গ্রেট ওয়ার বা ইউরোপিয়ান ওয়ারও বলা হয়।

এ যুদ্ধ শুরু হওয়ার একটি দীর্ঘ প্রেক্ষাপট বা পটভূমি রয়েছে। যুদ্ধের ফলাফলও ছিল উল্লেখ করার মতো।

ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নিন প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পটভূমি, কারণ ও ফলাফল।

ভিডিওটি ভালো লাগলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

01/11/2023

প্রতাপশালী এক সাম্রাজ্য পরাজিত হয়েছিল সাদাসিধে পোশাকের এক ব্যক্তির কাছে। তিনি মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী, যিনি মহাত্মা গান্ধী হিসেবেই বেশি পরিচিত, যার অর্থ হচ্ছে "মহান আত্মা"।

সেই সময়, ভারত ছিল ব্রিটিশ শাসনের অধীনে। পৃথিবীর অনেকগুলো দেশ তখন ব্রিটিশদের উপনিবেশিক শাসনের অধীনে ছিল।

একজন প্রজ্ঞার অধিকারী রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে গান্ধী ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতের স্বাধীনতা এবং গরীব মানুষের অধিকারের জন্য সংগ্রাম করেছেন।

তাঁর অহিংস বিক্ষোভের উদাহরণ আজকের দিনে এখনো বিশ্বজুড়ে সমাদৃত।

উল্লেখ্য, ভিডিওটি তৈরিতে বিবিসি বাংলার একটি প্রতিবেদনের সহায়তা নেওয়া হয়েছে।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার দিন।

27/10/2023

টেলিভিশন তথ্য ও বিনোদনের এক বিস্ময়জাগানিয়া অগ্রগতি। শুরু থেকে এখন পর্যন্ত এই টেলিভিশন মানুষের অবসর ও চিত্তবিনোদনের সঙ্গী হিসেবে রয়েছে।

প্রযুক্তির অগ্রযাত্রার সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে টেলিভিশন প্রযুক্তিও। কিন্তু এর যাত্রা শুরু কবে থেকে, কার হাত ধরে—এমন প্রশ্ন হয়তো অনেকের মনে জাগতেই পারে।

চলুন, ভিডিওটি দেখে জেনে নেওয়া যাক, সেই প্রশ্নের উত্তর, অর্থাৎ টেলিভিশন আবিষ্কারের কাহিনিটি।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন।

25/10/2023

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে ৫ পর্বের ভিডিও।
প্লে-লিস্টের লিংক কমেন্টে...

বিষয়সমূহ:
১. গণআন্দোলনের মুখে তত্ত্বাবধায়ক সরকার যেভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়
২. তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা যেভাবে 'বিতর্কিত' হয়েছিল
৩. সংবিধান থেকে যেভাবে বাতিল হলো তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা
৪. তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে কী বলেছিলেন আইনজ্ঞ, সাংবাদিক ও বিশেষজ্ঞরা
৫. তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আওয়ামী লীগ ও মহাজোটের নেতারা কী বলেছিলেন।
দেখার আমন্ত্রণ জানাই।

25/10/2023

নব্বইয়ের দশকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গণআন্দোলনের প্রেক্ষিতে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংযোজন করা হয়। এরপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সপ্তম, অষ্টম ও নবম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, যে নির্বাচনগুলো সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন বলে বিবেচিত হয়েছিল।

এরপর সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল সংক্রান্ত উচ্চ আদালতের এক রায়ের প্রেক্ষিতে ২১ জুলাই ২০১০ তারিখে সংবিধান সংশোধনের লক্ষ্যে একটি বিশেষ সংসদীয় কমিটি গঠন করা হয়।

দশ মাসের মেয়াদকালে কমিটি ২৬টি বৈঠক করে এবং ১০৪ জন বিশেষজ্ঞ, বুদ্ধিজীবী, সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ রাজনীতিবিদদের পরামর্শ গ্রহণ করে। বিশেষ সংসদীয় কমিটি ২৯ মে ২০১১ তারিখে তিন মাসের সময়সীমা বেঁধে দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার রেখেই সংবিধান সংশোধনের সর্বসম্মত সুপারিশ প্রস্তুত করে। তবে পরদিন নির্বাহী বিভাগের প্রধান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর কমিটির সিদ্ধান্ত পাল্টে যায়। এরপর ৮ জুন ২০১১ তারিখে স্পিকারের কাছে প্রেরিত প্রতিবেদনে কমিটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাদ দিয়ে এবং সংসদ বহাল রেখেই সংবিধান সংশোধনের চূড়ান্ত সুপারিশ পেশ করে, যার ভিত্তিতে ৩০ জুন তারিখে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী একতরফাভাবে সংসদে পাশ হয়।

অথচ বিশেষ সংসদীয় কমিটির সভায় আওয়ামী লীগ ও মহাজোট নেতাদের প্রায় সবাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বহাল রাখার পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেছিলেন।

দর্শক চলুন, আমরা দেখে নিই সংবিধান থেকে কীভাবে বাতিল হয়েছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা। আমরা জেনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলে কার কী ভূমিকা ছিল।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

ইউটিউব লিংক: www.youtube.com/watch?v=7IST8M7h3z0

23/10/2023

উনিশ’শ নব্বই সালে সামরিক শাসক জেনারেল এরশাদের পতন হয়। এরপর অস্থায়ী সরকারের অধীনে ১৯৯১ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতাসীন হয় বিএনপি। কিন্তু বিএনপি সরকারের আমলে মাগুরার এক উপনির্বাচনে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ আনে আওয়ামী লীগ-সহ বিরোধী দলগুলো। আন্দোলনের এক পর্যায়ে ১৯৯৬ সালে ক্ষমতাসীন বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনব্যবস্থা সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে।

এরপর চারটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। এসব নির্বাচনের মাধ্যমে একবার বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের মধ্যে বারবার ক্ষমতায় পালাবদল হয়েছে।

কিন্তু ২০১১ সালে আদালতের এক রায়ের প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগ সংবিধান থেকে এই নির্বাচন পদ্ধতি বাতিল করে দেয়।

তারও আগে ২০০৪ সালে এক সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অবসর নেবার বয়স ৬৫ থেকে বাড়িয়ে ৬৭ করা হয়। এই সংশোধনীর উদ্দেশ্য ছিল বিএনপির পছন্দের লোক বিচারপতি কে এম হাসানকে প্রধান উপদেষ্টা পদে নিয়োগ দান করা। আওয়ামী লীগের আন্দোলনের মুখে কে এম হাসান দায়িত্ব নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তখন অনেকগুলো বিকল্প না দেখে রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহমেদ নিজেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এভাবে বিতর্কিত হয়ে পড়ে ত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা।

ত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা কীভাবে বিতর্কিত হলো তার আদ্যোপান্ত জানতে দেখুন আমাদের এই ভিডিওটি।

উল্লেখ্য, ভিডিওটি তৈরিতে বিবিসি বাংলার একটি প্রতিবেদনের সহায়তা নেয়া হয়েছে।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

ইউটিউব লিংক: https://youtu.be/IMx8Gxve8iM

21/10/2023

বিএনপি ক্ষমতাসীন থাকাবস্থায় মাগুরার এক উপ-নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ এনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বিরোধী দলগুলো সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করার জন্য গণআন্দোলন গড়ে তোলে। ক্ষমতাসীন বিএনপি প্রথমদিকে অনঢ় অবস্থান দেখালে আন্দোলনের প্রেক্ষিতে এক পর্যায়ে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংযোজন করতে বাধ্য হয় বিএনপি সরকার।

দর্শক চলুন, কোন প্রেক্ষাপটে, কীভাবে আমাদের সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। সেখানে কার কী ভূমিকা ছিল।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

18/10/2023

বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার দুর্গা সাগরের মেলা। প্রতিবছর নির্দিষ্ট একটি সময়ে বিরাট এলাকা জুড়ে এই মেলা অনুষ্ঠিত হয়। দোকানিরা বসান বিভিন্ন পণ্যের পসরা। বহু লোকজনের সমাগম ঘটে এখানে। দুর্গা সাগরের মেলার বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যেকটি এলাকাতেই বসে এ ধরনের মেলা।

ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে বাংলাদেশে মেলার ইতিহাস এবং মেলা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন।

ইউটিউব লিংক: https://youtu.be/RG9NRAamHrs

13/10/2023

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট দিনটি ছিল শনিবার। ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামীলীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা হয় সেদিন বিকেলে। ঐ হামলায় ২৪ জন নিহত হয় এবং তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা-সহ প্রায় ৩০০ লোক আহত হয়। এই হামলায় নিহতদের মধ্যে আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নারী নেত্রী মিসেস আইভি রহমান অন্যতম, যিনি বাংলাদেশের ১৯তম রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী।

গ্রেনেড হামলার পর বিএনপি নেতারা কী প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন তা জানতে দেখুন এই ভিডিওটি।

12/10/2023

বাংলাদেশের নাম বাংলাদেশ রাখার পেছনে রয়েছে হাজার বছরের ইতিহাস। কীভাবে এই দেশের নাম বাংলাদেশ রাখা হলো- এ বিষয়টিকে ইতিহাসের কয়েকটি পরিক্রমায় ভাগ করে বিশ্লেষণ করেন ইতিহাসবিদরা।

ইতিহাসবিদদের মতে, "বাংলা" শব্দের উৎপত্তি হয়েছে সংস্কৃত শব্দ "বঙ্গ" থেকে। আর্যরা "বঙ্গ" বলে এই অঞ্চলকে অভিহিত করতো বলে ইতিহাস থেকে জানা যায়। তবে বঙ্গে বসবাসকারী মুসলমানরা এই "বঙ্গ" শব্দটির সঙ্গে ফার্সি "আল" প্রত্যয় যোগ করে। এতে নাম দাঁড়ায় "বাঙাল" বা "বাঙ্গালাহ্"। "আল" বলতে জমির বিভক্তি বা নদীর ওপর বাঁধ দেয়াকে বোঝাতো।

বাংলাদেশের নাম কীভাবে 'বাংলাদেশ' হলো এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে দেখুন আমাদের এই ভিডিওটি।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

উল্লেখ্য, ভিডিওটি তৈরিতে বিবিসি বাংলার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের সহায়তা নেওয়া হয়েছে।

06/10/2023

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে বিগত পঞ্চাশ বছরে যারা সরকার প্রধান ছিলেন তাদের মধ্যে কেউ রাষ্ট্রপতি, কেউ প্রধানমন্ত্রী, কেউ প্রধান উপদেষ্টা আবার কেউ সামরিক শাসন জারি করে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে দেশ শাসন করেছেন।

একক দল হিসেবে বিগত সময়ে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ এবং দলটির সভানেত্রী শেখ হাসিনা সবচেয়ে বেশি সময় ধরে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সরকার প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপি ক্ষমতায় ছিলো প্রায় তের বছর আর প্রয়াত হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ প্রথমে সামরিক আইন প্রশাসক ও পরে রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রায় নয় বছর দেশ শাসন করেছেন।

কিন্তু বিগত পঞ্চাশ বছরে সরকার প্রধানরা কীভাবে ক্ষমতায় এলেন আর কীভাবে বিদায় নিলেন?

ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নিন বিগত ৫০ বছর বাংলাদেশে ক্ষমতার অদল-বদলের প্রক্রিয়া।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

উল্লেখ্য, ভিডিওটি তৈরিতে বিবিসি বাংলার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের সহায়তা নেওয়া হয়েছে।

02/10/2023

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ মানব সভ্যতার ইতিহাসে এযাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ। ১৯৩৯ সালে এ যুদ্ধ শুরু হয়, শেষ হয় ১৯৪৫ সালে। তৎকালীন বিশ্বের প্রায় সকল পরাশক্তি এবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে।

এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ৩০টি দেশের সব মিলিয়ে ১০ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। এই ভয়াবহ যুদ্ধে আনুমানিক ৬ কোটি ২০ লক্ষ মানুষ মারা যায়, যার মধ্যে প্রায় অর্ধেকই ছিল রাশিয়ার নাগরিক। নিহতের এই বিশাল সংখ্যার মূল কারণ ছিল গণহত্যা আর অস্ত্রের ব্যাপক ব্যবহার।

ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নিন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পটভূমি, কারণ ও ফলাফল।

ভিডিওটি ভালো লাগলে আমাদের পেজটি ফলো করুন।

29/09/2023

১৪৯২ সালে আমেরিকা আবিষ্কার করেছিলেন ক্রিস্টোফার কলম্বাস। তিনি ছিলেন এক স্প্যানিশ নৌ-অভিযাত্রী। স্পেনের রানি তাঁকে ভারতের নৌপথ আবিষ্কারের জন্য নৌবহর আর অর্থকড়ি দিয়েছিলেন। সেই নৌবহর নিয়ে ভারতের নৌপথ আবিষ্কার করতে গিয়ে তিনি এক আস্ত অনাবিষ্কৃত মহাদেশেরই খোঁজ বের করেন।
তাহলে তো আমেরিকার নাম হতে পারত কলম্বাস নয়তো কলম্বিয়া, তাই নয় কি? তা কিন্তু হয়নি। এই প্রশ্নের উত্তর জানতে দেখুন এই ভিডিওটি।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

26/09/2023

১৪৯২ সালে আমেরিকা আবিষ্কার করেছিলেন ক্রিস্টোফার কলম্বাস। তিনি ছিলেন এক স্প্যানিশ নৌ-অভিযাত্রী। স্পেনের রাণী তাঁকে ভারতের নৌপথ আবিষ্কারের জন্য নৌবহর আর অর্থকড়ি দিয়েছিলেন। সেই নৌবহর নিয়ে ভারতের নৌপথ আবিষ্কার করতে গিয়ে তিনি এক আস্ত অনাবিষ্কৃত মহাদেশেরই খোঁজ বের করেন।
তাহলে তো আমেরিকার নাম হতে পারত কলম্বাস নয়তো কলম্বিয়া, তাই নয় কি? তা কিন্তু হয়নি। কেন? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে দেখুন এই ভিডিওটি।

ভিডিওটি দেখে জেনে নিন আমেরিকা আবিষ্কারের অজানা কাহিনি (আমেরিকারের নামকরণের ইতিহাস)।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

18/09/2023

২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। এ দিন চারটি উড়োজাহাজ ছিনতাই করে আত্মঘাতী হামলা চালানো হয় যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি জায়গায়। দুটি উড়োজাহাজ আঘাত হানে নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার বা টুইন টাওয়ারে। তৃতীয় উড়োজাহাজটি আক্রমণ করে পেন্টাগনে। আর চতুর্থ বিমানটি পেনসিলভানিয়ায়। ভয়াবহ এই হামলায় প্রাণ হারান প্রায় তিন হাজার মানুষ।

‘নাইন-ইলেভেন’ নামে পরিচিত এই সন্ত্রাসী হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে ধ্বস নামে, সন্ত্রাসবাদ দমনে আরও কঠোর হয় যুক্তরাষ্ট্র।

কিন্তু কী ঘটেছিল সেদিন? ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে তা একনজরে দেখে নিন।

ভিডিওটি ভালো লাগলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

17/09/2023

১৯৮২ সালে সেনাপতি থেকে রাষ্ট্রপতির পদে আসীন হন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। সেনাবাহিনীর প্রধান থেকে রাষ্ট্রনায়ক হয়ে পেয়েছিলেন পল্লীবন্ধু উপাধি। টানা ৯ বছর ক্ষমতায় ছিলেন তিনি। এর পর ১৯৯০ সালে ক্ষমতা ছেড়ে দেন এরশাদ।

’৯০-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হয়ে ওঠেন এরশাদ। তাকে ঘিরে ভিন্নমাত্রা পায় জোট-মহাজোটের রাজনীতি। নির্বাচনী রাজনীতিতে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ হয়ে ওঠেন ‘হট কেক’। তাকে জোটে পেতে প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রতিযোগিতায় নামে।

অষ্টম জাতীয় নির্বাচনের আগে বিএনপির সঙ্গে চারদলীয় জোটে যোগে দেয় জাতীয় পার্টি। বিএনপি-জাতীয় পার্টি ছাড়া চার দলের বাকি দল দুটি হচ্ছে- জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ঐক্যজোট। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে এরশাদ চারদলীয় জোট থেকে বেরিয়ে যান।

চারদলীয় জোট সরকারের মেয়াদের শেষ দিকে রাজনীতিকে নতুন মেরুকরণ হয়। তখনও এরশাদকে পক্ষে নিয়ে দুই প্রধান দল বিএনপি ও আওয়ামী লীগ নানা চেষ্টা চালায়। সে সময় বিএনপি নেতা তারেক রহমান এরশাদকে বিভিন্ন প্রস্তাব দেন, জবাবে এরশাদও বিভিন্ন প্রস্তাব দেন। কিন্তু তারেক রহমানের প্রস্তাব এরশাদের কাছে অপমানজনক মনে হওয়ায় এরশাদ মহাজোটের সমাবেশে যোগ দেন এবং মহাজোটের অংশ হন।

সে সময় তারেক রহমান যেভাবে এরশাদকে ছোট করেছিলেন বা অপমান করেছিলেন তাই শুনুন হুসেইন মুহাম্মদের বয়ানে।

13/09/2023

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালে লাহোরে বিরোধী দলগুলোর এক সম্মেলনে দফা দফা পেশ করেন। তখন অনেকেই এসব দাবিকে "রাজনৈতিক বোমা" বলে উল্লেখ করেন।

কিন্তু ছয় দফা কোনো রাতারাতি কর্মসূচি ছিল না। এর প্রস্তুতি ছিল দীর্ঘদিনের। উনিশ'শ চল্লিশ সালের লাহোর প্রস্তাব, '৪৭ সালের ভারত ভাগ, ১৯৪৯ সালে আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্ম, রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন, '৫৪ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের বিজয়, ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খানের সামরিক শাসন- এসবই ছয় দফার ভিত তৈরি করেছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছয় দফা কর্মসূচিকে 'বাঙালির বাঁচার দাবি' হিসেবে অভিহিত করেন।রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, দলকে চাঙ্গা করা এবং দলের প্রধান হয়ে ওঠার জন্যেও শেখ মুজিবের এরকম একটি কর্মসূচির প্রয়োজন ছিল। মূলত ছয় দফার মধ্য দিয়েই বঙ্গবন্ধু অবিসম্বাদিত নেতা হয়ে উঠতে শুরু করেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় মুক্তি পাওয়ার পর তাঁকে বঙ্গবন্ধু উপাধি দেওয়া হয় এবং এর পর থেকেই তিনি হয়ে উঠলেন বাঙালির মুখপাত্র এবং বাঙালি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের মুখ্য প্রতীক।

ছয় দফা ঘোষণার পাঁচ বছর পর বাংলাদেশের জন্ম হয় এবং শেখ মুজিবুর রহমান হন তাঁর প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি।

ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে আমরা জেনে নিব ছয় দফা ঘোষণার মাধ্যমে শেখ মুজিব যেভাবে বাংলাদেশের নেতা হয়ে ওঠেন।

নোট: ভিডিওটি তৈরিতে বিবিসি বাংলার একটি প্রতিবেদনের সহায়তা নেওয়া হয়েছে।

ভিডিওটি ভালো লাগলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

12/09/2023

বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি এবং মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার জিয়াউর রহমান। তাঁর হত্যাকাণ্ডের ৪২ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। ১৯৮১ সালের ৩০শে মে চট্টগ্রামে এক সামরিক অভ্যুত্থানে তাকে হত্যা করা হয়।

১৯৭৫ সালের ১৫ই অগাস্ট বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবকে স্বপরিবারে হত্যা করা হয়। এরপর বাংলাদেশের তৎকালীন রাজনীতি ও সেনাবাহিনীতে নানা অঘটন এবং চরম বিশৃঙ্খলার মধ্যে ক্ষমতার কেন্দ্রে আসেন জিয়াউর রহমান এবং ক্ষমতায় থাকাকালীন জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বিএনপি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয়।

জেনারেল জিয়া রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকাকালে এমন কিছু পদক্ষেপ নিয়েছিলেন যেগুলো নিয়ে নানা আলোচনা, সমালোচনা এবং বিতর্ক রয়েছে।

আজকের ভিডিওতে আমরা জেনে নিব যে পাঁচটি বিষয় জিয়াউর রহমানকে আলোচিত-সমালোচিত-বিতর্কিত করেছিল।

উল্লেখ্য, ভিডিওটি তৈরিতে বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনের সহায়তা নেয়া হয়েছে।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

10/09/2023

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা তথা নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে আমাদের দেশে বিতর্কের শেষ নেই। নব্বইয়ের দশকের প্রথমদিকে নির্দলীয় সরকারব্যবস্থার ধারণা উদ্ভাবনের পর এর পক্ষে যে যুক্তি হয় তা হলো, দলীয় সরকারের অধীনে বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। আর এর বিরোধিতাকারীদের বক্তব্য হলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিতর্কিত হয়ে গেছে। তাছাড়া এটি যেহেতু এখন আর সংবিধানে নেই, তাই সংবিধান অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে।

দর্শক আপনাদের নিশ্চয়ই স্মরণ আছে যে, নব্বইয়ের দশকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গণআন্দোলনের প্রেক্ষিতে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংযোজন করা হয়। এরপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সপ্তম, অষ্টম ও নবম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, যে নির্বাচনগুলো সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন বলে বিবেচিত হয়েছিল।

এরপর সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল সংক্রান্ত উচ্চ আদালতের এক রায়ের প্রেক্ষিতে ২১ জুলাই ২০১০ তারিখে সংবিধান সংশোধনের লক্ষ্যে একটি বিশেষ সংসদীয় কমিটি গঠন করা হয়।

দশ মাসের মেয়াদকালে কমিটি ২৬টি বৈঠক করে এবং ১০৪ জন বিশেষজ্ঞ, বুদ্ধিজীবী, সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ রাজনীতিবিদদের পরামর্শ গ্রহণ করে। বিশেষ সংসদীয় কমিটি ২৯ মে ২০১১ তারিখে তিন মাসের সময়সীমা বেঁধে দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার রেখেই সংবিধান সংশোধনের সর্বসম্মত সুপারিশ প্রস্তুত করে। তবে পরদিন নির্বাহী বিভাগের প্রধান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর কমিটির সিদ্ধান্ত পাল্টে যায়। এরপর ৮ জুন ২০১১ তারিখে স্পিকারের কাছে প্রেরিত প্রতিবেদনে কমিটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাদ দিয়ে এবং সংসদ বহাল রেখেই সংবিধান সংশোধনের চূড়ান্ত সুপারিশ পেশ করে, যার ভিত্তিতে ৩০ জুন তারিখে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী একতরফাভাবে সংসদে পাশ হয়।

অথচ বিশেষ সংসদীয় কমিটির সভায় আওয়ামী লীগ ও মহাজোট নেতাদের প্রায় সবাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বহাল রাখার পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেছিলেন।

দর্শক চলুন, আমরা দেখে নিই তত্ত্বাবধায়ক সরকার যেভাবে আমাদের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত ও বাতিল হলো এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে বিশেষজ্ঞরা কে কী বলেছিলেন।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

07/09/2023

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা তথা নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে আমাদের দেশে বিতর্কের শেষ নেই। নব্বইয়ের দশকের প্রথমদিকে নির্দলীয় সরকারব্যবস্থার ধারণা উদ্ভাবনের পর এর পক্ষে যে যুক্তি হয় তা হলো, দলীয় সরকারের অধীনে বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। আর এর বিরোধিতাকারীদের বক্তব্য হলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিতর্কিত হয়ে গেছে। তাছাড়া এটি যেহেতু এখন আর সংবিধানে নেই, তাই সংবিধান অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে।

দর্শক আপনাদের নিশ্চয়ই স্মরণ আছে যে, নব্বইয়ের দশকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গণআন্দোলনের প্রেক্ষিতে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংযোজন করা হয়। এরপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সপ্তম, অষ্টম ও নবম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, যে নির্বাচনগুলো সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন বলে বিবেচিত হয়েছিল।

এরপর সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল সংক্রান্ত উচ্চ আদালতের এক রায়ের প্রেক্ষিতে ২১ জুলাই ২০১০ তারিখে সংবিধান সংশোধনের লক্ষ্যে একটি বিশেষ সংসদীয় কমিটি গঠন করা হয়।

দশ মাসের মেয়াদকালে কমিটি ২৬টি বৈঠক করে এবং ১০৪ জন বিশেষজ্ঞ, বুদ্ধিজীবী, সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ রাজনীতিবিদদের পরামর্শ গ্রহণ করে। বিশেষ সংসদীয় কমিটি ২৯ মে ২০১১ তারিখে তিন মাসের সময়সীমা বেঁধে দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার রেখেই সংবিধান সংশোধনের সর্বসম্মত সুপারিশ প্রস্তুত করে। তবে পরদিন নির্বাহী বিভাগের প্রধান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর কমিটির সিদ্ধান্ত পাল্টে যায়। এরপর ৮ জুন ২০১১ তারিখে স্পিকারের কাছে প্রেরিত প্রতিবেদনে কমিটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাদ দিয়ে এবং সংসদ বহাল রেখেই সংবিধান সংশোধনের চূড়ান্ত সুপারিশ পেশ করে, যার ভিত্তিতে ৩০ জুন তারিখে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী একতরফাভাবে সংসদে পাশ হয়।

অথচ বিশেষ সংসদীয় কমিটির সভায় আওয়ামী লীগ ও মহাজোট নেতাদের প্রায় সবাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বহাল রাখার পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেছিলেন।

দর্শক চলুন, আমরা দেখে নিই তত্ত্বাবধায়ক সরকার যেভাবে আমাদের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত ও বাতিল হলো এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আওয়ামী লীগ ও মহাজোটের নেতারা কে কী বলেছিলেন।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

05/09/2023

ইসরায়েলি আর ফিলিস্তিনিদের দীর্ঘ সংঘাতের পেছনের ইতিহাস আসলে কী? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে দেখুন এই ভিডিওটি।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে পেজটি ফলো করুন।

03/09/2023

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে বিগত পঞ্চাশ বছরে যারা সরকার প্রধান ছিলেন তাদের মধ্যে কেউ রাষ্ট্রপতি, কেউ প্রধানমন্ত্রী, কেউ প্রধান উপদেষ্টা আবার কেউ সামরিক শাসন জারি করে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে দেশ শাসন করেছেন।

একক দল হিসেবে বিগত সময়ে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ এবং দলটির সভানেত্রী শেখ হাসিনা সবচেয়ে বেশি সময় ধরে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সরকার প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপি ক্ষমতায় ছিলো প্রায় তের বছর আর প্রয়াত হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ প্রথমে সামরিক আইন প্রশাসক ও পরে রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রায় নয় বছর দেশ শাসন করেছেন।

কিন্তু বিগত পঞ্চাশ বছরে সরকার প্রধানরা কীভাবে ক্ষমতায় এলেন আর কীভাবে বিদায় নিলেন?

ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নিন বিগত ৫০ বছর বাংলাদেশে ক্ষমতার অদল-বদলের প্রক্রিয়া।

ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।

উল্লেখ্য, ভিডিওটি তৈরিতে বিবিসি বাংলার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের সহায়তা নেওয়া হয়েছে।

01/09/2023

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনুস। তিনি ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন। নোবেল পুরস্কার পাওয়ার মাত্র ৫ মাসের মধ্যে তিনি একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগ নেন। নতুন দলের নাম দেন 'নাগরিক শক্তি'। কিন্তু এ পর্যায়ে তিনি রাজনৈতিক দল গঠনের প্রক্রিয়া থেকে পিছিয়ে যান।

ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নিন ড. মুহাম্মদ ইউনুস কেন রাজনৈতিক দল গঠন করতে গিয়েও পিছিয়ে এসেছিলেন তার নেপথ্যের কাহিনী।

উল্লেখ্য, ভিডিওটি তৈরিতে বিবিসি বাংলার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের সহায়তা নেওয়া হয়েছে।

Address

Dhaka
12

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when History&Politics—ইতিহাস ও রাজনীতি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to History&Politics—ইতিহাস ও রাজনীতি:

Videos

Share

Category

Nearby media companies