চীন যেভাবে অর্থনৈতিক সুপার পাওয়ার হয়ে ওঠল
ধারণা করা হচ্ছে কয়েক বছরের মধ্যেই চীন অর্থনীতির দিক দিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাবে। বলা হয়ে থাকে, আগামীতে বিশ্বের নেতৃত্ব চীনই দেবে। বর্তমানে চীন পৃথিবীর বৃহৎ রফতানিনিকারকদের তালিকায় রয়েছে। ২০১৮ সালে গৃহস্থালি জিনিসপত্রের ১৮.৬ শতাংশ চীনে তৈরি হয়েছিলো। আন্তজার্তিক বাজারে ৪১ শতাংশ কম্পিউটার, ৩৪ শতাংশ এয়ার কন্ডিশনার এবং ৭০ শতাংশ মোবাইল ফোন চীন রফতানি করছে। চীন কীভাবে এত বড় শক্তি হয়ে ওঠল এবং কীভাবে চীন এত উন্নতি করল?
চলুন, ভিডিওর মাধ্যমে চীনের উন্নতির ইতিহাস সম্পর্কে জানা যাক।
ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।
ইউটিউব লিংক: https://youtu.be/ZaN_FpIfCEY
সিঙ্গাপুরের ধনী রাষ্ট্র হওয়ার ছয়টি কারণ
সিঙ্গাপুর ১৯৬৫ সালের ৯ আগস্ট মালয়েশিয়ার কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে। দেশটির মোট ভূমির পরিমাণ ৭১৯ বর্গকিলোমিটার। উপকূলরেখা রয়েছে ১৯৩ কিলোমিটার। স্ট্যাটিসটার ২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী, সিঙ্গাপুরের মোট জনসংখ্যা ৫৭ লাখের মতো। দেশটিতে প্রাকৃতিক সম্পদ নেই বললেই চলে। এমন একটি দেশ কীভাবে ‘জেলেপল্লি’ থেকে উন্নয়নের শিখরে আরোহণ করল?
ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নিন সিঙ্গাপুর যেভাবে বিশ্বের অন্যতম ধনী রাষ্ট্রে পরিণত হলো।
ভিডিওটি ভালো লাগলে শেয়ার করু এবং আমাদের পেজটি ফলো করুন।
ইউটিউব লিংক: https://youtu.be/IRVg0h_I4U0
কাতারের ধনী রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার গল্প
পারস্য উপসাগরের এককোণায় অবস্থিত ছোট্ট একটা দেশ কাতার। আয়তন মাত্র ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটারের তুলনায় সামান্য বেশি। আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশের তুলনায় প্রায় ১৩ গুণ ছোট এই কাতার।
কাতার স্বাধীনতা লাভ করেছিলো ১৯৭১ সালে, গ্রেট ব্রিটেনের কাছ থেকে। স্বাধীন হওয়ার সময় তৎকালীন সময়ের ব্রিটিশ উপনিবেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দরিদ্র দেশগুলোর একটি ছিল কাতার। কিন্তু মাত্র ৫০ বছরে কাতার কীভাবে বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশ হয়ে উঠলো?
ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নিন কাতার যেভাবে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী রাষ্ট্রে পরিণত হলো।
ভিডিওটি ভালো লাগলে শেয়ার করু এবং আমাদের পেজটি ফলো করুন।
ইউটিউব লিংক: https://youtu.be/eapJo8H8UKg
শেখ মুজিব হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে এ কী বললেন কর্নেল রশীদ!
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একদল সদস্য সামরিক অভ্যুত্থান সংঘটিত করে এবং শেখ মুজিবুর রহমানকে তাঁর ধানমন্ডি ৩২-এর বাসভবনে সপরিবারে হত্যা করে। পরে ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ থেকে ৬ নভেম্বর ১৯৭৫ পর্যন্ত খন্দকার মোশতাক আহমেদ অঘোষিতভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পদে আসীন হন।
কর্নেল (সেই সময়ে মেজর) সৈয়দ ফারুক রহমান, খন্দকার আবদুর রশিদ, শরিফুল হক ডালিম, এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদ, বজলুল হুদা, এস এইচ এম বি নূর চৌধুরী এবং রাশেদ চৌধুরী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জুনিয়র অফিসার ছিলেন। বিদেশি গোয়েন্দা ও মোশতাক চক্রের থেকে ইঙ্গিত পেয়ে তারা মুজিবকে হত্যা করে সরকারকে উৎখাত করার পরিকল্পনা করে।
কর্নেল খন্দকার আবদুর রশিদ, খন্দকার মোশতাকের নিকটাত্মীয় (ভাগ্নে) ছিলেন। খন্দকার রশিদই মূলত ঘাতক সামরিক অফিসারগণ ও মোশতাক-চক্রের সাথে সমন্বয় রক্ষা করেন। মুজিব হত্যার আরেক
খন্দকার মোশতাকের মন্ত্রিসভার সদস্যদের যে পরিণতি হয়েছিল!
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে একদল সেনা কর্মকর্তার হাতে সপরিবারে নিহত তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধুর লাশ তখনো পড়ে আছে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের সিঁড়িতে। সে রকম একটি অবস্থায় রেডিওতে নিজেকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করলেন এবং নতুন মন্ত্রীসভা গঠন করলেন বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভার সদস্য খন্দকার মোশতাক আহমেদ। মোশতাকের ২৩ সদস্যের মন্ত্রিসভার ২২ জনই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের (বাকশাল) মন্ত্রিসভার সদস্য।
কিন্তু খন্দকার মোশতাক মাত্র ৮৩ দিন ক্ষমতায় থাকার সুযোগ পেয়েছিলেন। এরপর মোশতাকের মন্ত্রীসভার সদস্যদের কী পরিণতি হয়েছিল তা জানার চেষ্টা করবো আজকের এই ভিডিওতে।
বঙ্গবন্ধুকে যেভাবে হত্যা করা হয় (ঘটনার পুরো বিবরণ)
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একদল সদস্য সামরিক অভ্যুত্থান সংঘটিত করে এবং বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে তাঁর ধানমন্ডি ৩২-এর বাসভবনে সপরিবারে হত্যা করে।
কিন্তু এই পুরো হত্যাকাণ্ডটি কীভাবে সংঘটিত হয়েছিল? এ প্রশ্নের উত্তর জানতে দেখুন এই ভিডিওটি।
ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।
যেভাবে শপথ নিয়েছিল মুক্তিযুদ্ধাকালীন প্রবাসী মুজিবনগর সরকার
১৭ই এপ্রিল ১৯৭১ - মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলায় এক আমবাগানে শপথ নেয় সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার।
শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের জেলে। তাঁর অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম মন্ত্রিপরিষদের সদস্যদের নাম ঘোষণা করেন মেহেরপুরে তাৎক্ষণিকভাবে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমেদ ছাড়াও তিনি মন্ত্রী হিসাবে অনুষ্ঠানে হাজির করেন ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে। সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান হিসেবে কর্নেল আতাউল গনি ওসমানীর নাম ঘোষণা করা হয়।
এই মুজিবনগর সরকারের অধীনেই পরিচালিত হয়েছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ।
কীভাবে শপথ নিয়েছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা এবং গঠিত হয়েছিল প্রবাসী মুজিবনগর সরকার এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে দেখুন আ
মুজিব হত্যা প্রসঙ্গে অ্যান্থনি মাসকারেনহাসকে কী বলেছিলেন কর্নেল ফারুক ও কর্নেল রশীদ!
লেফট্যানেন্ট কর্নেল সৈয়দ ফারুক রহমান এবং কর্নেল আব্দুর রশীদ ছিলেন বাংলাদেশি সামরিক অফিসার, যারা ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বাংলাদেশের স্থপতি ও প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের মূলহোতা ছিলেন।
কর্নেল ফারুক ও রশীদ একদল জুনিয়র সামরিক অফিসারকে নেতৃত্ব দেন যারা শেখ মুজিবের শাসন উৎখাত করে খন্দকার মোশতাক আহমেদকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে।
১৯৭৬ সালের আগস্টে লে. কর্নেল (অব.) সৈয়দ ফারুক রহমান এবং লে. কর্নেল (অব.) খন্দকার আব্দুর রশীদ ইংল্যান্ডের আইটিভি টেলিভিশনে দেয়া একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন যে, কীভাবে এবং কেন তারা বঙ্গবন্ধু হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন। সাক্ষাৎকারের এ অনুষ্ঠানটি যুক্তরাজ্য এবং বাইরে ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়।
সাক্ষাৎকারটি নিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশিষ্ট লেখক ও সাংবাদিক নেভিলে অ্যান্থনি ম্যাসকারেন
ড. রওনক জাহানের দৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক চিন্তাধারা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের মহানায়ক এবং স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি।
বিভিন্ন চিন্তক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানী বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক চিন্তাধারাকে বিভিন্নভাবে মূল্যায়ন করেছেন।
আজকের পর্বে আমরা জেনে নেব রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও সিপিডির সম্মানিত ফেলো ড. রওনক জাহানের দৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক চিন্তাধারা।
ভিডিওটি ভালো লাগলে শেয়ার দিন এবং আমাদের পেজটি ফলো করুন।
হোয়াইট হাউসের ১০ জানা-অজানা তথ্য
বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ও বাসভবন হিসেবে ‘হোয়াইট হাউস’ সারা বিশ্বের মানুষের কাছেই অন্যরকম আগ্রহের বিষয়। ইতিহাসের পাতা উল্টালে দেখা যায় হোয়াইট হাউস বিভিন্ন সময়ে ‘প্রেসিডেন্ট প্যালেস’, ‘এক্সিকিউটিভ ম্যানসন’, ‘প্রেসিডেন্ট হাউস’ এবং অন্যান্য বিভিন্ন নামে পরিচিত ছিল।
‘হোয়াইট হাউসে’র অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির ১৬০০ পেনসিলভানিয়া এভিনিউয়ে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই রাষ্ট্রপ্রধানের ভবনে দর্শণার্থীরাও ভ্রমণের সুযোগ পান।
চলুন, ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে আমরা হোয়াইট হাউসের ১০ জানা-অজানা তথ্য জেনে নিই।
ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।
যেভাবে এলো নৌকা, ধানের শীষ ও লাঙ্গল প্রতীক
বিশ্লেষকদের মতে, বাংলাদেশে ভোটের যুদ্ধ হয় মূলত আওয়ামী লীগের নৌকা, বিএনপির ধানের শীষ ও জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মধ্যে। তবে এই তিন প্রতীকে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে সেই পাকিস্তান আমল থেকে। ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক যেভাবে এলো নৌকা, ধানের শীষ ও লাঙ্গল প্রতীক।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: ভিডিওটি তৈরি করতে ২০১৮ সালের ৬ ডিসেম্বর তারিখে দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত 'যেভাবে এল নৌকা, ধানের শীষ, লাঙ্গল' শীর্ষক প্রতিবেদনের সহায়তা নেয়া হয়েছে।
ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে শেয়ার ও কমেন্ট করুন এবং আমাদের পেজটি ফলো করুন।
দেশের সংকটে নাগরিক সমাজের করণীয়: নূরুল কবীর
বঙ্গীয় সাহিত্য সভার আয়োজনে ০৪ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে 'দেশের সংকটে নাগরিক সমাজের করণীয়' শীর্ষক এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
সেখানে বক্তব্য রাখেন নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নূরুল কবীর।
শুনুন, নাগরিক সমাজ, দেশের রাজনীতি ও সংবিধান নিয়ে তাঁর জ্ঞানগর্ভ বক্তব্য।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পটভূমি, কারণ ও ফলাফল
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ মানব সভ্যতার ইতিহাসে এযাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ। ১৯৩৯ সালে এ যুদ্ধ শুরু হয়, শেষ হয় ১৯৪৫ সালে। তৎকালীন বিশ্বের প্রায় সকল পরাশক্তি এবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে।
এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ৩০টি দেশের সব মিলিয়ে ১০ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। এই ভয়াবহ যুদ্ধে আনুমানিক ৬ কোটি ২০ লক্ষ মানুষ মারা যায়, যার মধ্যে প্রায় অর্ধেকই ছিল রাশিয়ার নাগরিক। নিহতের এই বিশাল সংখ্যার মূল কারণ ছিল গণহত্যা আর অস্ত্রের ব্যাপক ব্যবহার।
ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নিন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পটভূমি, কারণ ও ফলাফল।
ভিডিওটি ভালো লাগলে আমাদের পেজটি ফলো করুন।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণ ও ফলাফল
বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েট প্রেস-এপি’র মতে, গত বিংশ শতাব্দীর গুরুত্বপূর্ণ আটটি ঘটনার একটি হলো প্রথম বিশ্বযুদ্ধ। ১৯১৪ সালের ২৮ জুলাই প্রথমে ইউরোপ জুড়ে এ যুদ্ধ শুরু হয়। ১১ নভেম্বর ১৯১৮ সাল পর্যন্ত চলে এই যুদ্ধ। এ যুদ্ধকে গ্রেট ওয়ার বা ইউরোপিয়ান ওয়ারও বলা হয়।
এ যুদ্ধ শুরু হওয়ার একটি দীর্ঘ প্রেক্ষাপট বা পটভূমি রয়েছে। যুদ্ধের ফলাফলও ছিল উল্লেখ করার মতো।
ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নিন প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পটভূমি, কারণ ও ফলাফল।
ভিডিওটি ভালো লাগলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।
মহাত্মা গান্ধীর জীবন ও কর্ম ('ভারতের জাতির জনক' হওয়ার গল্প)
প্রতাপশালী এক সাম্রাজ্য পরাজিত হয়েছিল সাদাসিধে পোশাকের এক ব্যক্তির কাছে। তিনি মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী, যিনি মহাত্মা গান্ধী হিসেবেই বেশি পরিচিত, যার অর্থ হচ্ছে "মহান আত্মা"।
সেই সময়, ভারত ছিল ব্রিটিশ শাসনের অধীনে। পৃথিবীর অনেকগুলো দেশ তখন ব্রিটিশদের উপনিবেশিক শাসনের অধীনে ছিল।
একজন প্রজ্ঞার অধিকারী রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে গান্ধী ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতের স্বাধীনতা এবং গরীব মানুষের অধিকারের জন্য সংগ্রাম করেছেন।
তাঁর অহিংস বিক্ষোভের উদাহরণ আজকের দিনে এখনো বিশ্বজুড়ে সমাদৃত।
উল্লেখ্য, ভিডিওটি তৈরিতে বিবিসি বাংলার একটি প্রতিবেদনের সহায়তা নেওয়া হয়েছে।
ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার দিন।
টেলিভিশন আবিষ্কার হলো যেভাবে
টেলিভিশন তথ্য ও বিনোদনের এক বিস্ময়জাগানিয়া অগ্রগতি। শুরু থেকে এখন পর্যন্ত এই টেলিভিশন মানুষের অবসর ও চিত্তবিনোদনের সঙ্গী হিসেবে রয়েছে।
প্রযুক্তির অগ্রযাত্রার সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে টেলিভিশন প্রযুক্তিও। কিন্তু এর যাত্রা শুরু কবে থেকে, কার হাত ধরে—এমন প্রশ্ন হয়তো অনেকের মনে জাগতেই পারে।
চলুন, ভিডিওটি দেখে জেনে নেওয়া যাক, সেই প্রশ্নের উত্তর, অর্থাৎ টেলিভিশন আবিষ্কারের কাহিনিটি।
ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন।
যেভাবে বাতিল হলো তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা: একটি নিরপেক্ষ বিশ্লেষণ
নব্বইয়ের দশকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গণআন্দোলনের প্রেক্ষিতে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংযোজন করা হয়। এরপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সপ্তম, অষ্টম ও নবম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, যে নির্বাচনগুলো সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন বলে বিবেচিত হয়েছিল।
এরপর সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল সংক্রান্ত উচ্চ আদালতের এক রায়ের প্রেক্ষিতে ২১ জুলাই ২০১০ তারিখে সংবিধান সংশোধনের লক্ষ্যে একটি বিশেষ সংসদীয় কমিটি গঠন করা হয়।
দশ মাসের মেয়াদকালে কমিটি ২৬টি বৈঠক করে এবং ১০৪ জন বিশেষজ্ঞ, বুদ্ধিজীবী, সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ রাজনীতিবিদদের পরামর্শ গ্রহণ করে। বিশেষ সংসদীয় কমিটি ২৯ মে ২০১১ তারিখে তিন মাসের সময়সীমা বেঁধে দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার রেখেই সংবিধান সংশোধনের সর্বসম্মত সুপা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা যেভাবে 'বিতর্কিত' হয়েছিল
উনিশ’শ নব্বই সালে সামরিক শাসক জেনারেল এরশাদের পতন হয়। এরপর অস্থায়ী সরকারের অধীনে ১৯৯১ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতাসীন হয় বিএনপি। কিন্তু বিএনপি সরকারের আমলে মাগুরার এক উপনির্বাচনে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ আনে আওয়ামী লীগ-সহ বিরোধী দলগুলো। আন্দোলনের এক পর্যায়ে ১৯৯৬ সালে ক্ষমতাসীন বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনব্যবস্থা সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে।
এরপর চারটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। এসব নির্বাচনের মাধ্যমে একবার বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের মধ্যে বারবার ক্ষমতায় পালাবদল হয়েছে।
কিন্তু ২০১১ সালে আদালতের এক রায়ের প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগ সংবিধান থেকে এই নির্বাচন পদ্ধতি বাতিল করে দেয়।
তারও আগে ২০০৪ সালে এক সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অবসর নেবার বয়স ৬৫ থেকে বা
গণআন্দোলনের মুখে তত্ত্বাবধায়ক সরকার যেভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়
বিএনপি ক্ষমতাসীন থাকাবস্থায় মাগুরার এক উপ-নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ এনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বিরোধী দলগুলো সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করার জন্য গণআন্দোলন গড়ে তোলে। ক্ষমতাসীন বিএনপি প্রথমদিকে অনঢ় অবস্থান দেখালে আন্দোলনের প্রেক্ষিতে এক পর্যায়ে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংযোজন করতে বাধ্য হয় বিএনপি সরকার।
দর্শক চলুন, কোন প্রেক্ষাপটে, কীভাবে আমাদের সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। সেখানে কার কী ভূমিকা ছিল।
ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর বিএনপি নেতারা যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট দিনটি ছিল শনিবার। ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামীলীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা হয় সেদিন বিকেলে। ঐ হামলায় ২৪ জন নিহত হয় এবং তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা-সহ প্রায় ৩০০ লোক আহত হয়। এই হামলায় নিহতদের মধ্যে আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নারী নেত্রী মিসেস আইভি রহমান অন্যতম, যিনি বাংলাদেশের ১৯তম রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী।
গ্রেনেড হামলার পর বিএনপি নেতারা কী প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন তা জানতে দেখুন এই ভিডিওটি।
বাংলাদেশের নাম যেভাবে 'বাংলাদেশ' হলো?
বাংলাদেশের নাম বাংলাদেশ রাখার পেছনে রয়েছে হাজার বছরের ইতিহাস। কীভাবে এই দেশের নাম বাংলাদেশ রাখা হলো- এ বিষয়টিকে ইতিহাসের কয়েকটি পরিক্রমায় ভাগ করে বিশ্লেষণ করেন ইতিহাসবিদরা।
ইতিহাসবিদদের মতে, "বাংলা" শব্দের উৎপত্তি হয়েছে সংস্কৃত শব্দ "বঙ্গ" থেকে। আর্যরা "বঙ্গ" বলে এই অঞ্চলকে অভিহিত করতো বলে ইতিহাস থেকে জানা যায়। তবে বঙ্গে বসবাসকারী মুসলমানরা এই "বঙ্গ" শব্দটির সঙ্গে ফার্সি "আল" প্রত্যয় যোগ করে। এতে নাম দাঁড়ায় "বাঙাল" বা "বাঙ্গালাহ্"। "আল" বলতে জমির বিভক্তি বা নদীর ওপর বাঁধ দেয়াকে বোঝাতো।
বাংলাদেশের নাম কীভাবে 'বাংলাদেশ' হলো এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে দেখুন আমাদের এই ভিডিওটি।
ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।
উল্লেখ্য, ভিডিওটি তৈরিতে বিবিসি বাংলার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের সহায়তা নেওয়া হয়েছে।
বিগত ৫০ বছর বাংলাদেশে ক্ষমতার অদল-বদল হয়েছিল যেভাবে
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে বিগত পঞ্চাশ বছরে যারা সরকার প্রধান ছিলেন তাদের মধ্যে কেউ রাষ্ট্রপতি, কেউ প্রধানমন্ত্রী, কেউ প্রধান উপদেষ্টা আবার কেউ সামরিক শাসন জারি করে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে দেশ শাসন করেছেন।
একক দল হিসেবে বিগত সময়ে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ এবং দলটির সভানেত্রী শেখ হাসিনা সবচেয়ে বেশি সময় ধরে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সরকার প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপি ক্ষমতায় ছিলো প্রায় তের বছর আর প্রয়াত হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ প্রথমে সামরিক আইন প্রশাসক ও পরে রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রায় নয় বছর দেশ শাসন করেছেন।
কিন্তু বিগত পঞ্চাশ বছরে সরকার প্রধানরা কীভাবে ক্ষমতায় এলেন আর কীভাবে বিদায় নিলেন?
ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নিন বিগত ৫০ বছর বাংলাদেশে ক্ষমতার অ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অজানা কাহিনি (যুদ্ধের পটভূমি, কারণ ও ফলাফল)
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ মানব সভ্যতার ইতিহাসে এযাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ। ১৯৩৯ সালে এ যুদ্ধ শুরু হয়, শেষ হয় ১৯৪৫ সালে। তৎকালীন বিশ্বের প্রায় সকল পরাশক্তি এবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে।
এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ৩০টি দেশের সব মিলিয়ে ১০ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। এই ভয়াবহ যুদ্ধে আনুমানিক ৬ কোটি ২০ লক্ষ মানুষ মারা যায়, যার মধ্যে প্রায় অর্ধেকই ছিল রাশিয়ার নাগরিক। নিহতের এই বিশাল সংখ্যার মূল কারণ ছিল গণহত্যা আর অস্ত্রের ব্যাপক ব্যবহার।
ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে জেনে নিন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পটভূমি, কারণ ও ফলাফল।
ভিডিওটি ভালো লাগলে আমাদের পেজটি ফলো করুন।
আমেরিকার নাম আমেরিকা কেন?
১৪৯২ সালে আমেরিকা আবিষ্কার করেছিলেন ক্রিস্টোফার কলম্বাস। তিনি ছিলেন এক স্প্যানিশ নৌ-অভিযাত্রী। স্পেনের রানি তাঁকে ভারতের নৌপথ আবিষ্কারের জন্য নৌবহর আর অর্থকড়ি দিয়েছিলেন। সেই নৌবহর নিয়ে ভারতের নৌপথ আবিষ্কার করতে গিয়ে তিনি এক আস্ত অনাবিষ্কৃত মহাদেশেরই খোঁজ বের করেন।
তাহলে তো আমেরিকার নাম হতে পারত কলম্বাস নয়তো কলম্বিয়া, তাই নয় কি? তা কিন্তু হয়নি। এই প্রশ্নের উত্তর জানতে দেখুন এই ভিডিওটি।
ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।
আমেরিকা আবিষ্কার ও নামকরণের অজানা কাহিনি
১৪৯২ সালে আমেরিকা আবিষ্কার করেছিলেন ক্রিস্টোফার কলম্বাস। তিনি ছিলেন এক স্প্যানিশ নৌ-অভিযাত্রী। স্পেনের রাণী তাঁকে ভারতের নৌপথ আবিষ্কারের জন্য নৌবহর আর অর্থকড়ি দিয়েছিলেন। সেই নৌবহর নিয়ে ভারতের নৌপথ আবিষ্কার করতে গিয়ে তিনি এক আস্ত অনাবিষ্কৃত মহাদেশেরই খোঁজ বের করেন।
তাহলে তো আমেরিকার নাম হতে পারত কলম্বাস নয়তো কলম্বিয়া, তাই নয় কি? তা কিন্তু হয়নি। কেন? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে দেখুন এই ভিডিওটি।
ভিডিওটি দেখে জেনে নিন আমেরিকা আবিষ্কারের অজানা কাহিনি (আমেরিকারের নামকরণের ইতিহাস)।
ভিডিওটি ভালো লেগে থাকলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।
৯/১১: যুক্তরাষ্ট্রে কী ঘটেছিল সেদিন?
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। এ দিন চারটি উড়োজাহাজ ছিনতাই করে আত্মঘাতী হামলা চালানো হয় যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি জায়গায়। দুটি উড়োজাহাজ আঘাত হানে নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার বা টুইন টাওয়ারে। তৃতীয় উড়োজাহাজটি আক্রমণ করে পেন্টাগনে। আর চতুর্থ বিমানটি পেনসিলভানিয়ায়। ভয়াবহ এই হামলায় প্রাণ হারান প্রায় তিন হাজার মানুষ।
‘নাইন-ইলেভেন’ নামে পরিচিত এই সন্ত্রাসী হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে ধ্বস নামে, সন্ত্রাসবাদ দমনে আরও কঠোর হয় যুক্তরাষ্ট্র।
কিন্তু কী ঘটেছিল সেদিন? ভিডিওটি দেখার মাধ্যমে তা একনজরে দেখে নিন।
ভিডিওটি ভালো লাগলে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং ভিডিওটি শেয়ার করুন।