আমাদের প্রান প্রিয় বশিকপুর স্কুল এন্ড কলেজ এর কলেজ ভবন টি সরকারী ভাবে পূর্ণ নির্মাণ কাজ হচ্ছে।
তো তার কিছু নমুনা।
--------💕প্রিয় বশিকপুর নিয়ে কিছু কথা💕---------
প্রথমে'ই সরন করছি সে সকল বিখ্যাত ১০১জন সুযোগ্য আলেম সন্তানের কথা। আজ থেকে শত বছর আগে যাদের শিক্ষার আলোয় আলোকিত হয়েছিল আমাদের প্রিয় বশিকপুর। যারা ছিলেন দেওবন্দ মাদ্রাসার সবচেয়ে কৃতী শিক্ষার্থী। সেই সকল আলেম দের ভালোবেসে আমাদের বশিকপুরকে বলা হত দ্বিতীয় সৌদিআরব
যাদের জ্ঞানের আলোয় আলোকিত বশিকপুর। আমি সেই বশিকপুরের সন্তান হতে পেরে গর্ববোধ করছি।
সেই সাথে তাদের আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
প্রিয় বশিকপুর ইউনিয়ন, লক্ষিপুর জেলা সহ তথা বৃহত্তর নোয়াখালী জেলার বশিকপুর ইউনিয়ন অত্যন্ত সুপরিচিত একটি নাম। উক্ত ইউনিয়নে জন্ম নিয়েছে বা নিচ্ছে হাজারো কৃতী সন্তান। জন্ম নিয়েছে হাজার হাজার আলেম ওলামা। জন্ম নিয়েছে বহু সংখ্যক শিক্ষক শিক্ষিকা। বশিকপুরে জন্ম নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনায় দায়িত্বে ছিলেন কয়েকজন এমপি ও সচিব..
তার'ই ধারাবাহিতায় প্রতিবছর বশিকপুরে শত শত আলেম, আলেমা, শিক্ষক , শিক্ষিকা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলছেন। জ্ঞানের আলো চড়িয়ে যাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। সমাজ সেবার সাথে সাথে রাষ্ট্রীয় সেবামূলক কাজে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন বহুসংখ্যক বশিকপুরের সন্তান...
এবং লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে। রাজধানী ঢাকা শহরের প্রাণ কেন্দ্র নয়াবাজার,সিদ্দিক বাজার, বংশাল, মালিটোলা, সুরিটোলা, সদরঘাট মায়াকাট্টা মার্কেট সহ বিভিন্ন স্থানে ম্যাক্সিমাম ব্যবসায়ী আমাদের এই বশিকপুরের সন্তান।
আমাদের বশিকপুরে ব্যক্তি উদ্বেগে গড়ে উঠেছে অসংখ্য সমাজ সেবা মুলুক প্রতিষ্ঠান। উক্ত প্রতিষ্ঠান গুলোর অধীনে দুস্থ অসহায়,বিধবা,অসচ্ছল পরিবার, স্কুল, মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী এবং এতিম দের প্রতিবছর আর্থিক বাৎসরিক ও মাসিক অনুদান দেয়া হয়।
যাহা একটি সমাজ বা রাষ্টের জন্য দৃষ্টান্তস্বরূপ।
উদাহরণস্বরূপ: বলা যায়...
★কাজী ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ।
★বৃত্ত ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
★বশিকপুর ফাউন্ডেশন।
★আলামিন সংস্থা অন্যতম দাতব্য সংঘটন বা সংস্থা।
এছাড়া ব্যক্তি উদ্যোগেও প্রতিনিয়ত সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড পরিচালিত হয়ে থাকে।
আমাদের সমাজে জনপ্রতিনিধি হিসেবে রয়েছেন চেয়ারম্যান, মেম্বার এবং দক্ষ গ্রামপুলিশ।এবং সমাজের ভালোমন্দ দেখাশোনা করার জন্য আছেন সুশীল সমাজ ও সুনাগরিক গন। সেই সাথে রাষ্ট্রীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তো সদা সর্বদিক নিয়োজিত
বলা যায়। অন্য দশটি ইউনিয়নে বা সামাজে যা নেই।আমাদের বশিকপুরে তার ছেয়ে কয়েক গুন বেশি কিছ
বাবারে জন্মের পর এমন শিলাবৃষ্টি কখনো হয়েছে বলে মনে পড়ছে না। রাস্তায় হাটু সমান পানির অর্ধেকটাই শিলাতে ভরে গেছে। বাহিরে নামা তো দুরে থাক, ঘরের ভিতরেই ছিলাম চরম আতঙ্কে। এভাবেই নিজের অভিব্যাক্তি প্রকাশ করলেন, সত্তোরোদক বালক মিরাজ হোসেন
আজ শনিবার দুপুর ১১টায় হটাৎ চারদিক অন্ধকার হয়ে প্রবল বাতাস শুরুর সাথে সাথে দেখা দেয় মুষলধারায় বৃষ্টি। বৃষ্টির শুরুর কিছুক্ষন পরেই ভয়াবহভাবে শুরু হয় শিলাবৃষ্টি। দীর্ঘ ৪০ মিনিট একনাগাড়ে ৭ নং বশিকপুর,লক্ষীপুর উপজেলার বেশ কয়েকটিস্থানে দেখা দেয় প্রচন্ড শিলাবৃষ্টি।
পাকাভবনের বাসিন্দারা কোনরকম পার করলেও গ্রামাঞ্চলের টিনের ঘরে বসত করা মানুষজনদের মাঝে দেখা দেয় চরম আতঙ্ক। ঘরে ঘরে দেখা দেয় কান্নার রোল। শিলাবৃষ্টির প্রকটতা দেখে স্কুলে পাঠানো বাচ্ছাদের জন্যও কান্নাকাটি করেন বেশ কয়েকজন।
স্কুলের শিক্ষার্থীরাও এমন আবহাওয়া আর শিলাবৃষ্টি দেখে কান্না জুড়ে দেয়।
ঘরের বৃদ্ধ মানুষজন সাথে সাথে নফল নামাজ পড়তে বসে যান।
প্রায় ঘন্টাব্যপি শিলাবৃষ্টির কারনে শহরের বেশ কিছু রাস্তাঘাট হাটুপানির নিচে তলিয়ে গেছে। কোথাও কোথায় তা কোমর সমান পানির নিচে তলিয়ে গেছে পানি নিঃস্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায়।
এদিকে কৃষক ছেরাজুল হক জানান, শিলাবৃষ্টি এবারের বোরো মোসুমের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। কারন অনেক জমিতেই ধানহাছে মাত্র নতুন ধানের থোঁড় বের হয়েছে। মৌসমি ফল আমের ফলন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে। সব আমের মুকুল ও গুটি শিলার আঘাতে ঝরে পড়েছে।
Live report: Mirraj gossamer /Ajker bishikpur আমার জীবদ্দশায় এমন শিলাবৃষ্টি কখনো দেখিনি