BOSS MOSLA

BOSS MOSLA BOSS FOODS, BOSS MOSLA . Good Food, Good Life..........

05/10/2023

We believe not with our brains, but with our hearts. I am awakening the power of my heart.
মস্তিষ্ক দিয়ে বিশ্বাস করা যায় না, বিশ্বাস করতে হয় হৃদয় দিয়ে। আমি হৃদয়ের শক্তিকেই জাগ্রত করব।

আজওয়া খেজুর খাওয়ার যত উপকারপ্রিয় নবী (সা.)-এর প্রিয় ফল খেজুর। পবিত্র কোরআনে ২৬ বার খেজুরের উল্লেখ রয়েছে। পবিত্র কোরআনে ব...
13/09/2023

আজওয়া খেজুর খাওয়ার যত উপকার

প্রিয় নবী (সা.)-এর প্রিয় ফল খেজুর। পবিত্র কোরআনে ২৬ বার খেজুরের উল্লেখ রয়েছে। পবিত্র কোরআনে বৃক্ষ-তরুলতার বিবরণ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমি জমিনে উৎপন্ন করেছি শস্য-আঙুর, শাক-সবজি, জয়তুন ও খেজুর বৃক্ষ।’ (সুরা আবাসা, আয়াত : ২৭)

আবারও বলা হয়েছে, ‘খেজুর ও আঙুর থেকে তোমরা সাকার ও উত্তম খাদ্য তৈরি করো।

বিজ্ঞানীদের মতে আজওয়া খেজুরে আছে—

‘আমিষ, শর্করা, প্রয়োজনীয় খাদ্য আঁশ ও স্বাস্থ্যসম্মত ফ্যাট। এ ছাড়া ভিটামিন এ, বি সিক্স, সি এবং অন্যান্য খাদ্যপ্রাণ। ভিটামিন ‘এ’র গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ‘ক্যারোটিন’ও রয়েছে আজওয়া খেজুরে। ক্যারোটিন চোখের সুস্থতার জন্য জরুরি ও উপকারী।

এ ছাড়া আজওয়া খেজুর সম্পর্কে আরো অবাক তথ্য হলো :

► স্নায়বিক শক্তি বৃদ্ধি করে।

► হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

► হজমশক্তি বৃদ্ধি করে, লিভার ও পাকস্থলীর শক্তিবর্ধক।

► ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।

► ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ খেজুর দৃষ্টিশক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

► রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

► পেটের গ্যাস, শ্লেষ্মা, কফ দূর করে, শুষ্ক কাশি ও এজমায় উপকারী।

► উচ্চমাত্রার শর্করা, ক্যালরি ও ফ্যাটসম্পন্ন খেজুর জ্বর, মূত্রথলির ইনফেকশন, কণ্ঠনালির ব্যথা বা ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা, শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে বেশ কার্যকর।

► লাং ও ক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে শরীরকে দূরে রাখে।

► অন্তঃসত্ত্বারা সন্তান জন্মের সময় আজওয়া খেজুর খেলে জরায়ুর মাংসপেশির দ্রুত সংকোচন ও প্রসারণ ঘটিয়ে প্রসব হতে সাহায্য করে।

► ফুসফুসের সুরক্ষার পাশাপাশি মুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধ করে।

► প্রসব-পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়।

► খেজুরের ফাইবার কোলেস্টেরল থেকে মুক্তি দেয়।

► আছে ৭৭.৫ শতাংশ কার্বহাইড্রেট, যা খাদ্যের বিকল্প শক্তি হিসেবে কাজ করে।

► আছে ৬৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম ও ৭.৩ মিলিগ্রাম লৌহ যা হাড়, দাঁত, নখ, ত্বক, চুল ভালো রাখতে সহায়তা করে।

11/09/2023

With good planning and initiative I am becoming self reliant in every respect.

স্ব-উদ্যোগ, স্ব-পরিকল্পনা ও স্ব-অর্থায়নে আমি প্রতিটি কাজ করতে সচেষ্ট থাকব। আমি সব ব্যাপারেই স্বাবলম্বী হবো।

11/09/2023

I may dominate people with my physical strength but to win their hearts I need empathy and moral strength. I am achieving the strength to win people's hearts.

শক্তি দিয়ে অন্যকে পরাজিত করা যায়। কিন্তু জয় করার জন্যে প্রয়োজন মানবিকতা ও নৈতিকতা। আমি জয় করার শক্তি অর্জন করব।

জাফরান এর কার্যকারিতা ও উপকারিতা সম্পর্কে জানা আছে কি?জাফরানআমরা সবাই কিন্তু স্যাফরন অথবা জাফরান সম্পর্কে শুনি বা জানি। ...
10/09/2023

জাফরান এর কার্যকারিতা ও উপকারিতা সম্পর্কে জানা আছে কি?

জাফরান

আমরা সবাই কিন্তু স্যাফরন অথবা জাফরান সম্পর্কে শুনি বা জানি। কেউ কেউ ব্যবহারও করি। কিন্তু এটি এতোটাই ব্যয়বহুল যে সবার পক্ষে ব্যবহার করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। কিন্তু অল্প পরিমাণ জাফরান ব্যবহার করেই এর উপকারিতা পাওয়া যায় তাই সেই দিক চিন্তা করলে অনেকটাই সাশ্রয়ী। এই ন্যাচারাল এবং জনপ্রিয় উপাদানটির উপকারিতাও কিন্তু অনেক। আজকে আমরা জাফরানের উপকারিতা ও কার্যকারিতা সম্পর্কে আপনাদের জানাবো।

জাফরানের স্বাস্থ্য উপকারিতা
১) জাফরানে রয়েছে বিস্ময়কর রোগ নিরাময় ক্ষমতা। মাত্র ১ চিমটি জাফরান আপনাকে প্রায় ১৫টি শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। জাফরানে রয়েছে পটাশিয়াম যা উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদপিণ্ডের সমস্যাজনিত রোগ দূর করে।

২) হজমে সমস্যা এবং হজম সংক্রান্ত যেকোনো ধরনের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে জাফরান।

৩) জাফরানের পটাশিয়াম আমাদের দেহে নতুন কোষ গঠন এবং ক্ষতিগ্রস্ত কোষ সারিয়ে তুলতে সহায়তা করে।

৪) এর নানা উপাদান আমাদের মস্তিষ্ককে রিলাক্স (Relax) করতে সহায়তা করে, এতে করে মানসিক চাপ ও বিষন্নতা জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

৫) জাফরানের ক্রোসিন (Crocin) নামক উপাদানটি অতিরিক্ত জ্বর কমাতে সহায়তা করে।

৬) নিয়মিত জাফরান সেবনে শ্বাস প্রশ্বাসের নানা ধরনের সমস্যা যেমন অ্যাজমা (Asthma), পারটুসিস (Pertussis), কাশি এবং বসে যাওয়া কফ দূর করতে সহায়তা করে।

৭) মেয়েদের মাসিকের অস্বস্তিকর ব্যথা এবং মাসিক শুরুর আগের অস্বস্তি দূর করতে জাফরানের জুড়ি নেই।

৮) জাফরানের রয়েছে অনিদ্রা সমস্যা দূর করার জাদুকরী ক্ষমতা। ঘুমোতে যাওয়ার আগে গরম দুধে সামান্য জাফরান মিশিয়ে পান করলে অনিদ্রা সমস্যা দূর হবে।

৯) সামান্য একটু জাফরান নিয়ে মাড়িতে ম্যাসাজ করলে মাড়ি, দাঁত এবং জিহ্বার নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

১০) গবেষণায় দেখা যায় জাফরান দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে এবং চোখের ছানি পড়া সমস্যা প্রতিরোধেও কাজ করে।

১১) জাফরানের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান বাতের ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, মাংসপেশির ব্যথা এবং দুর্বলতা দূর করতে অব্যর্থ ঔষুধ।

১২) অ্যাসিডিটির (Acidity) সমস্যা থেকে রেহাই দিতে পারে সামান্য একটুখানি জাফরান।

১৩) জাফরান দেহের কোলেস্টেরল (Cholesterol) এবং ট্রাইগ্লিসারাইড (Triglyceride) নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

১৪) মস্তিস্কের গঠন উন্নত করতে জাফরানের ভূমিকা অনস্বীকার্য। স্মৃতিশক্তি এবং চিন্তা ক্ষমতা উন্নত করতে এটি খুবই কার্যকরী।

১৫) এটি আলজাইমার (Alzheimer) এবং পার্কিনসন (Parkinson) রোগ থেকে দূরে রেখে অক্সিডেটিভ (Oxidative) স্ট্রেস থেকে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে বাঁচায়।

১৬) কিডনি, যকৃৎ এবং মুত্রথলির রোগ থেকে মুক্তি দেয় জাফরান। ক্যান্সার ও টিউমার নিরাময়েও জাফরান খুবই কার্যকরী।

এছাড়াও আমাদের প্রত্যেকেরই প্রতিদিন ১ গ্লাস দুধের সাথে কয়কটি জাফরান মিশিয়ে খাওয়া উচিত। এতে আমাদের অজানা অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। ১ গ্লাস জাফরান মিল্ক আপনার বাচ্চার মস্তিষ্ক সক্রিয় করতে অনেক বেশি ভূমিকা পালন করে।এছাড়া ভেতর থেকে ত্বক উজ্জ্বল করতে চাইলেও দুধের সাথে জাফরান মিক্স করে খান। কারণ ত্বকের বাহিরে যা কিছুই মাখি না কেনো ভেতর থেকে উজ্জ্বলতা আমাদের সবার চাওয়া থাকে। জাফরান ত্বকে বলিরেখা দূর করতেও সহায়তা করে। এছাড়াও দুধের সঙ্গে জাফরান মিশিয়ে মাথায় লাগালে চুল পড়া বন্ধ হয় এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।

ত্বকের যত্নে জাফরানের ব্যবহার
স্যাফরন বা জাফরানের সঠিক কিছু ব্যবহার আছে। আসুন স্টেপ বাই স্টেপ জেনে নেই এর সঠিক ব্যবহার।

১) জাফরান ও চন্দন মাস্ক
প্রস্তুত প্রণালী
একটি পাত্রে ৪ চা চামচ দুধের মধ্যে জাফরান দিয়ে জাফরানের হলুদ রঙ আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
হলুদ রঙ আসলে এর সাথে চন্দন মিশিয়ে ভালো করে পেস্ট বানিয়ে পুরো ফেইসে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট।
এই মাস্কটি স্কিনকে এক্সফোলিয়েট (Exfoliate) করে পরিষ্কার করবে এবং ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল করবে। এটি সপ্তাহে একদিন ব্যবহার করলেই কার্যকরী ফল পাওয়া যাবে।

২) ব্রণ দূর করতে
প্রথমে জাফরান আর কাঁচা দুধ মিশিয়ে দুই ঘন্টা রেখে দিন।
এবার মিশ্রণটি ফেইসে লাগিয়ে একটু ম্যাসাজ করে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
সপ্তাহে ১-২ ব্যবহার করলে ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

৩) গ্লো ফেইস মাস্ক
জাফরান, দুধ, অলিভ অয়েল, চিনি

প্রথমে একটি বাটিতে ১ চামচ চিনি, ৩ চা চামচ কাঁচা দুধ, ৪-৫টি জাফরান আর একটু অলিভ অয়েল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।
এবার মিশ্রণটি ঘার সহ পুরা ফেইসে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একদিন ব্যবহারেই আপনি পাবেন উজ্জ্বল ত্বক

৪) ড্রাই স্কিনের জন্য মাস্ক
জাফরান ও টকদই -

একটু অলিভ অয়েলের সাথে টক দই এবং জাফরান মিশিয়ে রাতের বেলা ফেইসে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

মিল্ক পাউডার, জাফরান এবং গোলাপজল ভালো করে মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে নিন। এবার এই প্যাকটি ফেইসে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে ভালো করে ধুয়ে নিন।
এই প্যাক দু’টি ত্বকের শুষ্কতা দূর করার পাশাপাশি ত্বকের সেনসিটিভিটি, র‍্যাশ, এবং স্কিনের চামড়া ওঠা দূর করবে।

৫) জাফরান ও আমন্ড মাস্ক
জাফরান, আমন্ড ও মধুর মাস্ক -

প্রথমে আমন্ড এবং জাফরান একসাথে ব্লেন্ড করে নিন।
এবার এতে অল্প একটু মধু মিশিয়ে ফেইসে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

আমন্ড এর ন্যাচারাল অয়েল আর জাফরানের এন্টি অক্সিডেন্ট মিলে স্কিনের ডেড সেলস, ডার্ক সার্কেল, ব্ল্যাক স্পট দূর করে স্কিনকে সফট আর হেলদি করে।


প্যাকেট সাইজ ১গ্রাম, ২গ্রাম, ৫গ্রাম
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৬০ টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১০০ টাকা।

10/09/2023

No one is perfect. Instead of striving for perfection I will just strive to do my best within the allocated time.

কোনো মানুষই নিখুঁত নয়। তাই নিখুঁত হতে না চেয়ে সুন্দরভাবে সময়মতো কাজ করার অভ্যাসই আমি আয়ত্ত করব।

চিকেন বার বি কিউ তৈরি করবেন???? এই সময়টাতে বাড়ির ছাদে অনেকেই করে থাকেন বারবিকিউ পার্টি। বন্ধুদের নিয়ে আড্ডায় মেতে ওঠার প...
09/09/2023

চিকেন বার বি কিউ তৈরি করবেন????

এই সময়টাতে বাড়ির ছাদে অনেকেই করে থাকেন বারবিকিউ পার্টি।

বন্ধুদের নিয়ে আড্ডায় মেতে ওঠার পাশাপাশি মুখরোচক এমন খাবার, আনন্দ বাড়িয়ে দেয় শতগুণ।

চলুন জেনে নেই বারবিকিউ চিকেন তৈরির রেসিপি

উপকরণ : মুরগির মাংস অথবা গরুর মাংস ১ কেজি ৫০০ গ্রাম

১/ BOSS বার বি কিউ সস্ আধা কাপ

২/ BOSS বার বি কিউ মশলা ১ প্যাকেট

৩/ BOSS সরিষা তেল আধা কাপ

৪/ BOSS গুড়া মরিচ সাদ মতো বা পরিমাণ মতো।

রান্না প্রণালি : প্রথমে মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।

এবার একটি পাত্রে মাংস ছাড়া সব উপকরণগুলো একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন।

এবার মেশানো মশলার সঙ্গে মুরগির টুকরোগুলো ভালো করে মিশিয়ে নিন।

মেশানো হলে এভাবে দুই থেকে দেড় ঘণ্টা মেরিনেট করে রেখে দিন।

এরপর কয়লার চুলোয় ২৫-৩০ মিনিট অল্প আঁচে রান্না করুন।

কিছুক্ষণ পরপর মাংসের টুকরোগুলো উল্টিয়ে দিন। পোড়া পোড়া ভাব এলে নামিয়ে পরিবেশন করুন।

ডিসে সাজিয়ে সালাদ পরোটা দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন বার বি কিউ।

প্যাকেট সাইজ ৩৫০গ্রাম,
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

চিকেন বার বি কিউ তৈরি করবেন???? এই সময়টাতে বাড়ির ছাদে অনেকেই করে থাকেন বারবিকিউ পার্টি। বন্ধুদের নিয়ে আড্ডায় মেতে ওঠার প...
09/09/2023

চিকেন বার বি কিউ তৈরি করবেন????

এই সময়টাতে বাড়ির ছাদে অনেকেই করে থাকেন বারবিকিউ পার্টি।

বন্ধুদের নিয়ে আড্ডায় মেতে ওঠার পাশাপাশি মুখরোচক এমন খাবার, আনন্দ বাড়িয়ে দেয় শতগুণ।

চলুন জেনে নেই বারবিকিউ চিকেন তৈরির রেসিপি

উপকরণ : মুরগির মাংস অথবা গরুর মাংস ১ কেজি ৫০০ গ্রাম

১/ BOSS বার বি কিউ সস্ আধা কাপ

২/ BOSS বার বি কিউ মশলা ১ প্যাকেট

৩/ BOSS সরিষা তেল আধা কাপ

৪/ BOSS গুড়া মরিচ সাদ মতো বা পরিমাণ মতো।

রান্না প্রণালি : প্রথমে মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।

এবার একটি পাত্রে মাংস ছাড়া সব উপকরণগুলো একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন।

এবার মেশানো মশলার সঙ্গে মুরগির টুকরোগুলো ভালো করে মিশিয়ে নিন।

মেশানো হলে এভাবে দুই থেকে দেড় ঘণ্টা মেরিনেট করে রেখে দিন।

এরপর কয়লার চুলোয় ২৫-৩০ মিনিট অল্প আঁচে রান্না করুন।

কিছুক্ষণ পরপর মাংসের টুকরোগুলো উল্টিয়ে দিন। পোড়া পোড়া ভাব এলে নামিয়ে পরিবেশন করুন।

ডিসে সাজিয়ে সালাদ পরোটা দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন বার বি কিউ।

প্যাকেট সাইজ ৪০গ্রাম,
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

অরিগানো রান্নায়  ও   পিৎজায় ব্যবহারিত অতি প্রচলিত একটি হার্বস ।   অরিগানো (Oregano ) এর বৈজ্ঞানিক নাম Origanum vulgare...
09/09/2023

অরিগানো রান্নায় ও পিৎজায় ব্যবহারিত অতি প্রচলিত একটি হার্বস । অরিগানো (Oregano ) এর বৈজ্ঞানিক নাম Origanum vulgare,এটি পুদিনা পরিবারের অন্তর্ভুক্ত একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ I এটি পশ্চিম ও দক্ষিণ ইউরেশিয়ার নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে এবং ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে দেখতে পাওয়া যায়।



বর্তমানে ভারতীয় উপমহাদেশে এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন নামিদামি রেস্টুরেন্টে রান্নায় এবং পিৎজায় বহুল প্রচলিত একটি হার্বস । অরিগানো পাতা রান্নায় স্বাদ ও গন্ধ যোগ করতে ব্যবহার করা হয় । টাটকা পাতার চেয়ে শুকনো পাতা ব্যবহারে স্বাদ ও গন্ধ বেশি পাওয়া যায়।

প্যাকেট সাইজ ৩০গ্রাম, ১০০গ্রাম, ও ২০০ গ্রাম ।
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

পাপরিকা পাউডারক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচের গুঁড়াকে বলা হয় পাপরিকা পাউডার। ক্যাপসিকামকে শুকনো করার পর মিলিং করা গুঁড়াকে পা...
11/05/2023

পাপরিকা পাউডার

ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচের গুঁড়াকে বলা হয় পাপরিকা পাউডার। ক্যাপসিকামকে শুকনো করার পর মিলিং করা গুঁড়াকে পাপরিকা পাউডার বলে। এটা মরিচের গুঁড়োর মতো ঝাল নয়। ডিম, সবজি, মুরগি, সালাদ, বিরিয়ানি, আলুর দম ইত্যাদি রান্নায় পাপরিকা পাউডার ব্যবহার করা হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে।

প্যাকেট সাইজ ৫০গ্রাম, মূল্য ১২০ টাকা
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

আগার আগার পাউডার মূলত তরল জিনিস কে ঘন করতে বা জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। এটি পুডিং, ডেজার্ড, চকলেট, জেলি টাইপের খাবার তৈরি...
11/05/2023

আগার আগার পাউডার মূলত তরল জিনিস কে ঘন করতে বা জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। এটি পুডিং, ডেজার্ড, চকলেট, জেলি টাইপের খাবার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। এটা আপনি সুপার শপে বা বড় মুদির দোকানে পাবেন। ছবিতে ৩০ গ্রাম "আগার আগার" পাউডার, মুল্য ১২০/- টাকা।

প্যাকেট সাইজ ৩০গ্রাম,
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

রান্নায় জিরার ব্যবহার বাঙালির দীর্ঘদিনের অভ্যাস। এটি খাবারে বাড়তি স্বাদ ও গন্ধ যুক্ত করে। তবে শুধু খাবারের স্বাদ বাড়াতে...
11/05/2023

রান্নায় জিরার ব্যবহার বাঙালির দীর্ঘদিনের অভ্যাস। এটি খাবারে বাড়তি স্বাদ ও গন্ধ যুক্ত করে। তবে শুধু খাবারের স্বাদ বাড়াতেই নয়, শরীরের নানা উপকারেও জিরার জুড়ি মেলা ভার। হজম ক্ষমতার উন্নতির পাশাপাশি নানাবিধ পেটের রোগ সারাতে এই প্রকৃতিক উপাদানটি যেমন বিশেষ ভূমিকা নেয়, তেমনি অ্যাজমার প্রকোপ কমাতে এবং ত্বক ও চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও কাজে আসে। জিরার আরও অনেক উপকারিতা আছে, চলুন জেনে নেয়া যাক-

গর্ভাবতী নারীর শরীর ঠিক রাখতে জিরা বেশ উপকারী। এই সময় হবু মায়েদের কনস্টিপেশন এবং হজমের সমস্যা হয়ে থাকে। জিরা এই দু ধরনের সমস্যা কমাতে দারুন উপকারে লাগে। সেইসঙ্গে মাথা ঘোরা এবং গর্ভাবস্থা সম্পর্কিত আরও সব লক্ষণ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়। এ কারণেই হবু মায়েদের প্রতিদিন ১ গ্রাস গরম দুধে হাফ চামচ জিরা এবং ১ চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

আপনি কি কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে আজ থেকেই জিরার সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতান, দেখবেন আরাম মিলবে। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার, যা বেশ কিছু এনজাইমের ক্ষরণ বাড়িয়ে দিয়ে কোষ্টকাঠিন্যের মতো রোগ সারাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু তাই নয়, পাইলসের কষ্ট কমাতেও জিরা দারুনভাবে সাহায্য করে। এক্ষেত্রে ১ চামচ জিরা ভেজে নিয়ে গুঁড়ো করে নিন। তারপর সেই পাউডার ১ গ্লাস পানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খাওয়া শুরু করুন। উপকার মিলবে।

প্যাকেট সাইজ ১২৫গ্রাম, ৫০০গ্রাম, ও ১ কেজি।
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

কর্নফ্লাওয়ার, বেকিং পাউডার, ও কাস্টার্ড পাউডারপ্যাকেট সাইজ ১৩০গ্রাম, ৫০০গ্রাম, ও ১ কেজি। Order করতে  Inbox করুন  ডেলিভা...
11/04/2023

কর্নফ্লাওয়ার, বেকিং পাউডার, ও কাস্টার্ড পাউডার

প্যাকেট সাইজ ১৩০গ্রাম, ৫০০গ্রাম, ও ১ কেজি।
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

প্রতিদিন সকালে কাঠ বাদাম খান, আর দেখুন পরিবর্তনছোট একটা খাবার, কিন্তু এত গুণ! বলছি কাঠ বাদামের গুণের কথা। এই এক বাদাম আপ...
09/04/2023

প্রতিদিন সকালে কাঠ বাদাম খান, আর দেখুন পরিবর্তন

ছোট একটা খাবার, কিন্তু এত গুণ! বলছি কাঠ বাদামের গুণের কথা। এই এক বাদাম আপনাকে যে পরিমাণ উপকার করবে জানলে অবাক হবেন আপনি। প্রচুর পরিমাণ নিউট্রিশনে ভরপুর এই কাঠ বাদাম আপনাকে করে তুলতে পারে লাবণ্যময়ী। এছাড়া কাঠ মাদামে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ও পটাশিয়াম। প্রতিদিন সকালে দুটো করে কাঠ বাদাম যদি নাস্তার তালিকায় রাখেন, ফলাফল আপনি নিজেই পাবেন।

• কাঠ বাদামের সবথেকে শক্তিশালী গুণ হল, মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতেও এটি দক্ষ। ভিটামিন ই এবং পটাশিয়াম থাকার ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে কাঠ বাদাম।

• সকাল বেলা উঠেই দুটো কাঠ বাদাম খেয়ে নিলেই তরতাজা থাকা যায়। এনার্জি লেভেল ঠিক রাখতে রোজ কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত।

• ভিটামিন ই, এ, বি১, বি৬ থাকার ফলে চুলও ভাল রাখে কাঠ বাদাম। ম্যাগনেশিয়ামের জন্য চুল গোড়া থেকে সুস্থ থাকে ও তাড়াতাড়ি বাড়ে।

•খিদে পেলে অল্প করে কাঠ বাদাম খেয়ে নিন। এতে খিদে যাবে। কিন্তু ওজনও থাকবে নিয়ন্ত্রণেই। প্রোটিন যুক্ত এই বাদাম খেলে সুগার লেভেলও ঠিক থাকবে। তাই মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ার ইচ্ছেও থাকে না ২-৩ টে কাঠ বাদাম খেয়ে নিলে। আর তাই ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে।

• কাঠ বাদামে রয়েছে ভিটামিন ই। ভিটামিন ই ত্বক সুন্দর রাখে আর মুখে বয়সের ছাপ পড়ে না।

• কোলেস্টেরল লেভেলও ঠিক রাখতে পারে কাঠ বাদাম। এর মধ্যে থাকে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, প্রোটিন। যার ফলে হার্টকেও সুস্থ রাখে কাঠ বাদাম।

• হজমের জন্যও কাঠ বাদামের জুড়ি মেলা ভার। এতে যে ফাইবার থাকে, তা হজম শক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

প্যাকেট সাইজ ১৫০গ্রাম,২৫০গ্রাম, ৫০০গ্রাম, ও ১ কেজি।
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকারসুস্বাদু কাজু বাদাম প্রচুর পরিমাণে প্রোটিনসহ পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ একটি বীজ। এতসব পুষ্ট...
09/04/2023

নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

সুস্বাদু কাজু বাদাম প্রচুর পরিমাণে প্রোটিনসহ পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ একটি বীজ। এতসব পুষ্টি উপাদানের কারণে এটির স্বাস্থ্য উপকারিতাও অনেক। হাড়ের জন্য অনেক উপকারী হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি ওজন কমাতে, হার্টকে ভালো রাখতে এবং ডায়বেটিস রোগের উপকারেও সহায়তা করে কাজু বাদাম। আসুন জেনে নেই কাজু বাদামের কিছু অসাধারণ উপকারি সম্পর্ক —

১. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ
কাজু বাদামকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পাওয়ার হাউস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদরোগ, চোখের বিভিন্ন রোগ ও স্মৃতিশক্তিজনিত যে কোনো সমস্যা প্রতিরোধে সহায়তা করে। এ ছাড়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ফলে ত্বকের সৌন্দর্য বজায় থাকে এবং চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।

২. ওজন কমায়
অন্যান্য বাদামে বেশি পরিমাণে ক্যালোরি এবং ফ্যাট থাকে বলে সেগুলো ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তবে গবেষণায় দেখা গেছে যে, কাজু বাদামে যে পরিমাণ ক্যালোরি থাকে, তার ৮৪ শতাংশই হজম করতে এবং শুষে নিতে পারে মানব দেহ। এ ছাড়া এটি প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় ক্ষুধা কমাতে এবং পেটভরা রাখতে সহায়তা করে বলে ওজন কমার সম্ভাবনা থাকে অনেক।

৩. হার্টের জন্য উপকারী
স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে উপকারী হিসেবে কাজ করে কাজু বাদাম। এ ছাড়া একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, কাজু বাদাম নিয়মিত খেলে রক্তচাপ ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমিয়ে হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সহায়তা করে।

৪. ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে
ডায়াবেটিস রোগের জন্যও উপকারী হিসেবে কাজ করে কাজু বাদাম। এতে থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার স্পাইক প্রতিরোধে সহায়তা করে এবং এতে শর্করার পরিমাণও অনেক কম থাকে। আর এ কারণে এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সহায়ক হিসেবে কাজ করে।

৫. হাড়ের জন্য উপকারী
কাজু বাদামে ম্যাগনেসিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজ থাকার কারণে এটি হাড়ের জন্য অনেক উপকারী হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া মানব দেহের জন্য প্রয়োজনীয় কপারের অভাব পূরণ করে এটি। আর কপারের অভাবে বিভিন্ন হাড়ের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই কাজু বাদাম হাড়ের জন্য উপকারী হিসেবে কাজ করে।

প্যাকেট সাইজ ১৫০গ্রাম,২৫০গ্রাম, ৫০০গ্রাম, ও ১ কেজি।
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

কাতিলা গাম (Tragacanth Gum) কাতিলা গাম এমন একটি উদ্ভিদ যা গন্ধহীন, স্বাদহীন এবং পলি-স্যাকারাইডের পানির দ্রবণীয় মিশ্রণ য...
09/04/2023

কাতিলা গাম (Tragacanth Gum)

কাতিলা গাম এমন একটি উদ্ভিদ যা গন্ধহীন, স্বাদহীন এবং পলি-স্যাকারাইডের পানির দ্রবণীয় মিশ্রণ যা উদ্ভিদের শিকড় থেকে শুকিয়ে সংগ্রহ করা হয়। কাজটি জটিল মনে হলেও আসলে তেমন জটিল নয়। সহজেই তৈরী করা সম্ভব।

মানব জীবনে কাতিলা গামের এতো যে উপকারিতা রয়েছে তা আসলে সবাই জানে না। কাতিলা গাম নিয়ে আজকের বিস্তারিত আলোচনা। আশা করি, আলোচনাটি অনেকেরই কাজে লাগবে।

এই গরমে আপনি ২ বেলা নিয়ম করে যদি কাতিলা গাম পানিতে ভিজিয়ে তাতে লেবু মিশিয়ে একটু মধু বা মিছরি বা লাল চিনি বা খাঁটি আখের গুড় মিশিয়ে খেতে পারেন তাতে যেমন সারাদিনের ক্লান্তি কেটে যাবে তেমনি শারিরীক সক্ষমতা বেড়ে যাবে বহুগুণে। এটা যৌনতার ক্ষেত্রেও হতে পারে।

কাতিলা গাম (Tragacanth Gum) যাকে কাতিরা গামও বলা হয়। এটা শরীরে খুবই শীতল প্রভাব ফেলে। এটি সাদা বা হালকা লাল বর্ণের একটি শক্ত আঠা যা পানিতে কয়েক ঘন্টা ভিজিয়ে রাখলে নরম হয়ে ফুলে উঠে। গ্রীষ্মের সময় এটি খাওয়া শরীরের জন্য খুবই দরকারি।

এটা শরীরে গঠিত তাপ শীতল করে দেয়। এগুলো ছাড়াও এটা প্রোটিন এবং ফলিক অ্যাসিডের একটি ভাল উৎস হিসেবে কাজ করে যা দেহের স্বাস্থ্য-পরিস্থিতি ভালো রাখে।

গ্রীষ্মকালীন সময়ে কাতিলা গাম এমন লোকদের হিট স্ট্রোক রোধ করতে পারে যারা গরম আবহাওয়ায় বাইরে থাকতে পারেন না। তাই গরম যাদের সহ্য হয়না তাদের নিয়মিত কাতিলা গাম খাওয়া উচিত।
গন্ড কাটিরা একটি আশ্চর্যজনক রেচনকৃত অর্থাৎ এটি অন্ত্রের আন্দোলনকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য উৎসাহিত করতে পারে। যদি আপনি ঘন ঘন কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার সম্মুখ্যীন হন তবে প্রতিদিন অবশ্যই কাতিলা গাম খাওয়ার চেষ্টা করুন।

এতে উচ্চ পুষ্টিগুণ ও মান রয়েছে। এই কারণেই এটি গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা যেতে পারে। কারণ, কোনও প্রসূতি মা এবং তার শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য আরও ভাল পুষ্টি প্রয়োজন যা কাতিলা গাম পূরণ করতে সক্ষম।
কিছু লোকের মধ্যে একটি সাধারণ সমস্যা হলো হাত পা জ্বালাপোড়া করা। এটা হাত ও পায়ে জ্বলন্ত সংবেদনকে উন্নত করে অর্থাৎ হাত-পায়ের জ্বালাপোড়া কমিয়ে দেয়।

কাতিলা গাম হলো ফাইবার সমৃদ্ধ এবং দেহের বিপাক বাড়ানোর বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি উপাদেয়। উচ্চ ফাইবারের কারণে তৃপ্তি এবং ক্ষুধা যন্ত্রণা কম অনুভূত হয়ে থাকে। এটা সহজে কোন মানুষ বুঝতে পারে না।
বর্ধিত বিপাকীয় হার স্বয়ংক্রিয়ভাবে দেহের শক্তির প্রয়োজনীয়তা বাড়িয়ে তুলবে যার ফলে চর্বিতে রূপান্তরিত করতে কম সংখ্যক ক্যালোরি প্রয়োজন হবে।
সুতরাং, যদি আপনি শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে চান কিংবা ওজন রক্ষণাবেক্ষণের ডায়েটে থাকেন তবে এটা আপনাকে অনেকাংশে সহায়তা করবে।

আপনার যদি কম কামশক্তি (যৌন শক্তি) থাকে কিংবা বীর্য পাতলা তবে কাতিলা গামের নিয়মিত ব্যবহার আপনাকে প্রচুর পরিমাণে সাহায্য করতে পারে। পুরুষের বীর্য গাঢ় করতেও সাহায্য করে কাতিলা গাম।
এক কথায় বলতে গেলে শারিরীক শক্তি বৃদ্ধি, হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ, কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণ, গর্ভবতী মায়ের পুষ্টি অক্ষুন্ন রাখতে, হাত ও পায়ে জ্বালাভাব দূর করতে, ওজন কমাতে, চকচকে ত্বক পেতে, ইমিউন সিস্টেমের উন্নতি করতে ও পুরুষদের মধ্যে লিবিডো উন্নত করতে কাতিলা গামের ভূমিকা অনস্বীকার্য।

প্যাকেট সাইজ ২০০গ্রাম, ৫০০গ্রাম, ও ১ কেজি।
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

ইসবগুলের ভুসির ৫ উপকারিতাঅনেকেই দীর্ঘদিন যাবৎ পেটের নানা ধরনের সমস্যায় ভুগছেন। বিশেষ করে, যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন; তার...
08/04/2023

ইসবগুলের ভুসির ৫ উপকারিতা

অনেকেই দীর্ঘদিন যাবৎ পেটের নানা ধরনের সমস্যায় ভুগছেন। বিশেষ করে, যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন; তারা বেশিরভাগ সময়ই লজ্জায় এ মারাত্মক সমস্যার কথা শেয়ার করতে চান না। কিন্তু তিনি নিজের পায়ে কুড়াল মারছেন। এসব সমস্যার সমাধান করবে ইসবগুলের ভুসি।

আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক ইসবগুলের ভুসির গুণাগুণসমূহ সম্পর্কে-

কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে: ইসবগুলের ভুসি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে দারুণ কাজ করে। এতে উপস্থিত অদ্রবণীয় ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য রোগীদের মল নরম করে দেয়। ফলে খুব সহজেই ইলিমিনেশন সম্ভব হয়। তাই প্রতিদিন ঘুমানোর আগে ২ চামচ ইসবগুলের ভুসি ও ১ গ্লাস কুসুম গরম দুধ পান করতে পারেন। কেউ যদি রোগটি পুষে রাখেন, তাহলে কোলন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

রক্তে কোলেস্টেরল কমায়: এ ভুসি খেলে আমাদের অন্ত্রে একধরনের স্তর তৈরি হয়। যা কোলেস্টেরল শোষণে বাধা দান করে। ফলে আমাদের রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। তাই হৃদরোগীদের জন্য দারুণ একটি খাবার এটি।

ডায়রিয়া প্রতিরোধ: অনেকেই ডায়রিয়ায় ভুগে থাকেন। তাদের জন্য দারুণ টনিক হলো ইসবগুলের ভুসি ও দই। এ দুটি একসাথে মিশিয়ে খেলে ডায়রিয়া থেকে মুক্তি পাবেন সহজেই।

ওজন কমায়: এতে ফাইবার উপস্থিত থাকায় হজম প্রক্রিয়া অনেক ধীরগতিতে হয়। তাই ক্ষুধা লাগে অনেক কম। এটি খেলে ওজন কমানো অনেক সহজ হয়ে যায়।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধ: ইসবগুলের ভুসিতে রয়েছে জিলাটিন নামক একটি উপাদান। যা দেহে গ্লুকোজের শোষণ ও ভাঙার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে। ফলে রক্তে সহজে সুগারের পরিমাণ বাড়তে পারে না। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এ ভুসি খুবই উপযুক্ত।

অ্যাসিডিটি কমায়: ভুসিতে উপস্থিত ফাইবার পাকস্থলীতে একটি স্তর তৈরি করে। যা আমাদের অ্যাসিডিটির হাত থেকে রক্ষা করে। এছাড়া হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে এ ভুসি।

কোষ্ঠকাঠিন্যসহ অন্যান্য রোগ থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত ইসবগুলের ভুসি খান, সুস্থ-সবল জীবনযাপন করুন।

প্যাকেট সাইজ ৭০গ্রাম, ২৫০গ্রাম ৫০০গ্রাম, ও ১কেজি।
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

তোকমা খাওয়ার উপকারিতা ছোট কালো রঙের একটি বীজ তোকমা, যা মূলত বিভিন্ন মিষ্টি পানীয় কিংবা শরবত তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। আয়ুর্বেদি...
08/04/2023

তোকমা খাওয়ার উপকারিতা

ছোট কালো রঙের একটি বীজ তোকমা, যা মূলত বিভিন্ন মিষ্টি পানীয় কিংবা শরবত তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায়ও তোকমা বীজ অন্যতম একটি উপাদান। এটি স্থানভেদে সবজা বীজ, মিষ্টি বাসিল, ফালুদা বীজ কিংবা তুর্কমারিয়া বীজ হিসেবে পরিচিত। বহু গুণ রয়েছে বীজটির।

১. ওজন কমাতে
দেহের ওজন কমাতে এ বীজের জুড়ি নেই। পানিতে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখলেই বীজটি ফুলে ওঠে। এরপর সেই পানি কিংবা নানা মসলা দিয়ে তা সুস্বাদু করে পান করা যায়। তোকমার ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এ ছাড়া এর নানা উপাদান দেহের চর্বি কমাতে সহায়তা করে। এতে রয়েছে প্রচুর আঁশ, যা বাড়তি ক্ষুধা দূর করে এবং পেট দীর্ঘক্ষণ পরিপূর্ণ থাকার অনুভূতি দেয়।

২. দেহের তাপ কমায়
তোকমা গরমকালে দেহের তাপমাত্রা কমাতে সহায়তা করে। আর এ কারণে গরম আবহাওয়ার দেশগুলোতে বহু মানুষ তোকমার শরবত পান করে। এটি সুস্বাদু করার জন্য চিনি, মধু এবং কোথাও কোথাও নারিকেল দুধ দেওয়া হয়।

৩. রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ
রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকর তোকমা। মূলত দেহের বিপাকক্রিয়া ধীর করে দেয় তোকমা। ফলে কার্বোহাইড্রেটকে গ্লুুকোজে রূপান্তরের পদ্ধতি নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। এ কারণে টাইপ টু ডায়াবেটিস যাঁদের রয়েছে, তারা এটি নিয়মিত খেতে পারেন।

৪. কোষ্টকাঠিন্য দূর করে
কোষ্টকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে খুবই কার্যকর তোকমা। সামান্য তোকমা অল্প পানিতে ভিজিয়ে রেখে কিছুক্ষণ পর তা দুধে মিশিয়ে খেলেও উপকার পাওয়া যাবে। এটি হজমের সমস্যাও দূর করতে সহায়তা করে।

প্যাকেট সাইজ ১৭০গ্রাম, ৫০০গ্রাম, ও ১ কেজি।
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

সাগুদানা খাওয়ার উপকারিতাশৈশব থেকে আজ পর্যন্ত একবার হলেও সাবুদানা বা সাগুর কথা শুনেছেন নিশ্চই কিন্তু সাবুদানা খাওয়ার উপকা...
08/04/2023

সাগুদানা খাওয়ার উপকারিতা

শৈশব থেকে আজ পর্যন্ত একবার হলেও সাবুদানা বা সাগুর কথা শুনেছেন নিশ্চই কিন্তু সাবুদানা খাওয়ার উপকারিতা বা এর উৎস সম্বন্ধে আপনি কি অবগত আছেন ? না জানা থাকলে আজ জেনে নিন ।

অনেকেরই ধারণা যে সাবুদানা একধরণের ফল যা গাছে ধরে, আপনার ধারণাও কি সেটাই ? আসলে এটি কোনো ফলই নয় । পাম জাতীয় গাছের মূল (ট্যাপিওকা) থেকে সাদা দুধের মতো একপ্রকারের রস নিষ্কাশন করে সেটা প্রথমে শুকিয়ে নেওয়া হয় ও ময়দার মতো পাউডার এ পরিণত করা হয় ।তারপর সেটাকে যান্ত্রিক পদ্ধতি দ্বারা ছোট ছোট দানায় পরিণত করা হয়, যেটাকে আমরা সাবুদানা বা সাগু বলি।

সাবুদানা সাধারণত সরল শর্করা জাতীয় খাদ্য । এতে প্রচুর পরিমানে কার্বোহাইড্রেট থাকে, এছাড়াও প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন ও খনিজ লবণও সামান্য পরিমানে থাকে । এটি সরল শর্করা জাতীয় খাদ্য হওয়ার জন্যে, এটি খাওয়ার পরে শরীরে তৎক্ষণাৎ শক্তি পাওয়া যায় । এই কারণে অনেকে ব্যায়াম করার আগে বা পরে সাবুদানা খেতে পছন্দ করেন।

ছোট বাচ্চা বা রোগীদেরও একটি পুষ্টিকর খাদ্য হিসাবে সাবুদানা খাওয়ানো হয়, যাতে শরীরে খুব তাড়াতাড়ি শক্তি পাওয়া যায় । অনেকে তো আবার শরীরের ওজন কমানোর জন্যেও সাবুদানা খেয়ে থাকেন কিন্তু সাবুদানা যেহেতু একটি সরল শর্করা জাতীয় খাদ্য তাই ওজন কমানোর জন্যে এটি না খাওয়াই ভালো । বরং ওজন বাড়ানোর জন্যে খেলে ভালো ফল পাওয়া যায় ।

প্যাকেট সাইজ ২০০গ্রাম, ৫০০গ্রাম, ও ১ কেজি।
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

নিয়মিত মেথি খেলে সারবে যেসব কঠিন রোগমেথি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। শুধু শরীর নয়, ত্বক ও চুলের যত্নেও খুবই কার্যকরী এ...
07/04/2023

নিয়মিত মেথি খেলে সারবে যেসব কঠিন রোগ
মেথি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। শুধু শরীর নয়, ত্বক ও চুলের যত্নেও খুবই কার্যকরী এক উপাদান হলো মেথ

জানেন কি, রক্তে শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখা থেকে শুরু করে রক্তচাপ ও ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ, চুল পড়া রোধ, রক্তাল্পতার সমস্যায় মেথি ‘সুপার ফুড’ হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

মেথিতে থাকে ফলিক অ্যাসিড, রিবোফ্লাভিন, কপার, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজসহ অসংখ্য উপকারী উপাদান।

এ ছাড়াও এতে আছে ভিটামিন এ, বি ৬, সি, কে-এর মতো অনেক পুষ্টির উৎস। বেশ কিছু গবেষণায় ও অনেক স্বাস্থ্য সমস্যার চিকিৎসায় মেথির কার্যকারিতা প্রমাণ করা হয়েছে

এই ভেষজ উপাদান শরীরের গ্লুকোজের ভারসাম্য বজায় রাখে। এমনকি শরীরের বাড়তি কার্বোহাইড্রেট শোষণ করে শরীর সুস্থ রাখে।

প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় মেথি রাখলে কঠিন রোগ থেকে মুক্তি মেলে, এমনটিই জানিয়েছেন ভারতীয় আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডা. দীক্ষা ভাবসার। তিনি এই জাদুকরী ভেষজের উপকারিতা সম্পর্কে জানিয়েছেন-

> প্রতিদিন সারারাত ভেজানো মেথির পানি খালি পেটে খেলে খিদে ও হজমশক্তি বাড়াবে। এ ছাড়াও যে কোনো খাবারের সঙ্গেই রাখতে পারেন মেথি।

> মেথি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। এমনকি কোলেস্টেরল ও রক্তচাপের মাত্রাও বজায় রাখতে সাহায্য করে।

চুল পড়ার সমস্যায় কমবেশি সবাই ভোগেন। জানেন কি, মেথি চুল পড়াও রোধ করে। > ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে মেথি। রক্তের যাবতীয় দূষিত পদার্থ বার করে দিয়ে রক্ত পরিষ্কার রাখে।

> কোষ্ঠকাঠিন্য, শরীরে ফোলাভাব, পেশির ব্যথা, হাঁটুর গিঁটে ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা থেকেও মুক্তি মিলবে যদি নিয়ম করে খেতে পারেন মেথি।

এমনকি কাশি, হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিস, বুকে কফ জমা ইত্যাদি ঠান্ডা লাগাজনিত সমস্যাও সারায় মেথিতে থাকা পুষ্টি উপাদানসমূহ।

কীভাবে ব্যবহার করবেন মেথি বীজ?

১. ১-২ টেবিল চামচ মেথি বীজ সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ওই পানি খেতে পারেন। চাইলে ওই পানি ফুটিয়ে চা তৈরি করেও পান করতে পারেন।

২. মেথির গুঁড়া দিনে দুবার খাবারের আগে বা রাতে গরম দুধ বা পানির সঙ্গে পান করুন।

৩. এই বীজ বেটে কিংবা ব্লেন্ড করে দই বা অ্যালোভেরা জেল কিংবা পানি মিশিয়ে স্ক্যাল্পে ও চুলে ব্যবহার করলেই খুশকি, চুল পড়া, পাকা চুলের সমস্যা মিটবে।

৪. গোলাপজল দিয়েও তৈরি করতে পারেন মেথির পেস্ট। এটি ব্যবহারে চোখের নিচের কালো দাগ, ব্রণ, ব্রণের দাগ ও বলিরেখা সারবে।
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস।

প্যাকেট সাইজ ২০০গ্রাম, ৫০০গ্রাম, ও ১ কেজি।
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

জাফরান এর কার্যকারিতা ও উপকারিতা সম্পর্কে জানা আছে কি?জাফরানআমরা সবাই কিন্তু স্যাফরন অথবা জাফরান সম্পর্কে শুনি বা জানি। ...
07/04/2023

জাফরান এর কার্যকারিতা ও উপকারিতা সম্পর্কে জানা আছে কি?

জাফরান

আমরা সবাই কিন্তু স্যাফরন অথবা জাফরান সম্পর্কে শুনি বা জানি। কেউ কেউ ব্যবহারও করি। কিন্তু এটি এতোটাই ব্যয়বহুল যে সবার পক্ষে ব্যবহার করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। কিন্তু অল্প পরিমাণ জাফরান ব্যবহার করেই এর উপকারিতা পাওয়া যায় তাই সেই দিক চিন্তা করলে অনেকটাই সাশ্রয়ী। এই ন্যাচারাল এবং জনপ্রিয় উপাদানটির উপকারিতাও কিন্তু অনেক। আজকে আমরা জাফরানের উপকারিতা ও কার্যকারিতা সম্পর্কে আপনাদের জানাবো।

জাফরানের স্বাস্থ্য উপকারিতা
১) জাফরানে রয়েছে বিস্ময়কর রোগ নিরাময় ক্ষমতা। মাত্র ১ চিমটি জাফরান আপনাকে প্রায় ১৫টি শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। জাফরানে রয়েছে পটাশিয়াম যা উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদপিণ্ডের সমস্যাজনিত রোগ দূর করে।

২) হজমে সমস্যা এবং হজম সংক্রান্ত যেকোনো ধরনের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে জাফরান।

৩) জাফরানের পটাশিয়াম আমাদের দেহে নতুন কোষ গঠন এবং ক্ষতিগ্রস্ত কোষ সারিয়ে তুলতে সহায়তা করে।

৪) এর নানা উপাদান আমাদের মস্তিষ্ককে রিলাক্স (Relax) করতে সহায়তা করে, এতে করে মানসিক চাপ ও বিষন্নতা জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

৫) জাফরানের ক্রোসিন (Crocin) নামক উপাদানটি অতিরিক্ত জ্বর কমাতে সহায়তা করে।

৬) নিয়মিত জাফরান সেবনে শ্বাস প্রশ্বাসের নানা ধরনের সমস্যা যেমন অ্যাজমা (Asthma), পারটুসিস (Pertussis), কাশি এবং বসে যাওয়া কফ দূর করতে সহায়তা করে।

৭) মেয়েদের মাসিকের অস্বস্তিকর ব্যথা এবং মাসিক শুরুর আগের অস্বস্তি দূর করতে জাফরানের জুড়ি নেই।

৮) জাফরানের রয়েছে অনিদ্রা সমস্যা দূর করার জাদুকরী ক্ষমতা। ঘুমোতে যাওয়ার আগে গরম দুধে সামান্য জাফরান মিশিয়ে পান করলে অনিদ্রা সমস্যা দূর হবে।

৯) সামান্য একটু জাফরান নিয়ে মাড়িতে ম্যাসাজ করলে মাড়ি, দাঁত এবং জিহ্বার নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

১০) গবেষণায় দেখা যায় জাফরান দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে এবং চোখের ছানি পড়া সমস্যা প্রতিরোধেও কাজ করে।

১১) জাফরানের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান বাতের ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, মাংসপেশির ব্যথা এবং দুর্বলতা দূর করতে অব্যর্থ ঔষুধ।

১২) অ্যাসিডিটির (Acidity) সমস্যা থেকে রেহাই দিতে পারে সামান্য একটুখানি জাফরান।

১৩) জাফরান দেহের কোলেস্টেরল (Cholesterol) এবং ট্রাইগ্লিসারাইড (Triglyceride) নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

১৪) মস্তিস্কের গঠন উন্নত করতে জাফরানের ভূমিকা অনস্বীকার্য। স্মৃতিশক্তি এবং চিন্তা ক্ষমতা উন্নত করতে এটি খুবই কার্যকরী।

১৫) এটি আলজাইমার (Alzheimer) এবং পার্কিনসন (Parkinson) রোগ থেকে দূরে রেখে অক্সিডেটিভ (Oxidative) স্ট্রেস থেকে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে বাঁচায়।

১৬) কিডনি, যকৃৎ এবং মুত্রথলির রোগ থেকে মুক্তি দেয় জাফরান। ক্যান্সার ও টিউমার নিরাময়েও জাফরান খুবই কার্যকরী।

এছাড়াও আমাদের প্রত্যেকেরই প্রতিদিন ১ গ্লাস দুধের সাথে কয়কটি জাফরান মিশিয়ে খাওয়া উচিত। এতে আমাদের অজানা অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। ১ গ্লাস জাফরান মিল্ক আপনার বাচ্চার মস্তিষ্ক সক্রিয় করতে অনেক বেশি ভূমিকা পালন করে।এছাড়া ভেতর থেকে ত্বক উজ্জ্বল করতে চাইলেও দুধের সাথে জাফরান মিক্স করে খান। কারণ ত্বকের বাহিরে যা কিছুই মাখি না কেনো ভেতর থেকে উজ্জ্বলতা আমাদের সবার চাওয়া থাকে। জাফরান ত্বকে বলিরেখা দূর করতেও সহায়তা করে। এছাড়াও দুধের সঙ্গে জাফরান মিশিয়ে মাথায় লাগালে চুল পড়া বন্ধ হয় এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।

ত্বকের যত্নে জাফরানের ব্যবহার
স্যাফরন বা জাফরানের সঠিক কিছু ব্যবহার আছে। আসুন স্টেপ বাই স্টেপ জেনে নেই এর সঠিক ব্যবহার।

১) জাফরান ও চন্দন মাস্ক
প্রস্তুত প্রণালী
একটি পাত্রে ৪ চা চামচ দুধের মধ্যে জাফরান দিয়ে জাফরানের হলুদ রঙ আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
হলুদ রঙ আসলে এর সাথে চন্দন মিশিয়ে ভালো করে পেস্ট বানিয়ে পুরো ফেইসে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট।
এই মাস্কটি স্কিনকে এক্সফোলিয়েট (Exfoliate) করে পরিষ্কার করবে এবং ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল করবে। এটি সপ্তাহে একদিন ব্যবহার করলেই কার্যকরী ফল পাওয়া যাবে।

২) ব্রণ দূর করতে
প্রথমে জাফরান আর কাঁচা দুধ মিশিয়ে দুই ঘন্টা রেখে দিন।
এবার মিশ্রণটি ফেইসে লাগিয়ে একটু ম্যাসাজ করে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
সপ্তাহে ১-২ ব্যবহার করলে ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

৩) গ্লো ফেইস মাস্ক
জাফরান, দুধ, অলিভ অয়েল, চিনি

প্রথমে একটি বাটিতে ১ চামচ চিনি, ৩ চা চামচ কাঁচা দুধ, ৪-৫টি জাফরান আর একটু অলিভ অয়েল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।
এবার মিশ্রণটি ঘার সহ পুরা ফেইসে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একদিন ব্যবহারেই আপনি পাবেন উজ্জ্বল ত্বক

৪) ড্রাই স্কিনের জন্য মাস্ক
জাফরান ও টকদই -

একটু অলিভ অয়েলের সাথে টক দই এবং জাফরান মিশিয়ে রাতের বেলা ফেইসে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

মিল্ক পাউডার, জাফরান এবং গোলাপজল ভালো করে মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে নিন। এবার এই প্যাকটি ফেইসে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে ভালো করে ধুয়ে নিন।
এই প্যাক দু’টি ত্বকের শুষ্কতা দূর করার পাশাপাশি ত্বকের সেনসিটিভিটি, র‍্যাশ, এবং স্কিনের চামড়া ওঠা দূর করবে।

৫) জাফরান ও আমন্ড মাস্ক
জাফরান, আমন্ড ও মধুর মাস্ক -

প্রথমে আমন্ড এবং জাফরান একসাথে ব্লেন্ড করে নিন।
এবার এতে অল্প একটু মধু মিশিয়ে ফেইসে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

আমন্ড এর ন্যাচারাল অয়েল আর জাফরানের এন্টি অক্সিডেন্ট মিলে স্কিনের ডেড সেলস, ডার্ক সার্কেল, ব্ল্যাক স্পট দূর করে স্কিনকে সফট আর হেলদি করে।


প্যাকেট সাইজ ২গ্রাম, ৫গ্রাম, ১০ গ্রাম
Order করতে Inbox করুন

ডেলিভারি চার্জ ৮০টাকা ঢাকার মধ্যে।
ঢাকার বাইরে ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BOSS MOSLA posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Digital creator in Dhaka

Show All