Mohammed Iqbal Ahmed

Mohammed Iqbal Ahmed Journalist

ঈদ মোবারক। ঈদের আনন্দ হোক উৎসবমুখর, ভালোবাসা ও ভ্রাতৃত্বে পরিপূর্ণ। সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।
10/04/2024

ঈদ মোবারক।

ঈদের আনন্দ হোক উৎসবমুখর, ভালোবাসা ও ভ্রাতৃত্বে পরিপূর্ণ। সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।

No Caption...
22/01/2024

No Caption...

ভালো লাগা একটি মুহুর্ত
20/01/2024

ভালো লাগা একটি মুহুর্ত

তোমার ওই মুখের হাসি দেখে আমি তোমার সাথে আমার সারাটা জীবন কাটাতে চাই। Panna Chowdhury
07/01/2024

তোমার ওই মুখের হাসি দেখে আমি তোমার সাথে আমার সারাটা জীবন কাটাতে চাই। Panna Chowdhury

হাসি একটি ব্যক্তির স্বত্বের সবচেয়ে সুন্দর অংশ হতে পারে।
07/01/2024

হাসি একটি ব্যক্তির স্বত্বের সবচেয়ে সুন্দর অংশ হতে পারে।

বানিজ্য মেলা ২০২৩
11/01/2023

বানিজ্য মেলা ২০২৩

"বন্ধুত্বের মেলবন্ধন" আয়োজিত নবান্ন উৎসবে Iqbal Ahmed Shohag
30/12/2022

"বন্ধুত্বের মেলবন্ধন" আয়োজিত নবান্ন উৎসবে Iqbal Ahmed Shohag

সূর্য যে একসময় অস্ত যাবে- এটাই তো তার নিয়মে লেখা আছে। এই নিয়ম ভাঙ্গার শক্তি স্বয়ং সূর্যের ও নেই। .......
18/10/2022

সূর্য যে একসময় অস্ত যাবে- এটাই তো তার নিয়মে লেখা আছে। এই নিয়ম ভাঙ্গার শক্তি স্বয়ং সূর্যের ও নেই। .......

এক নজরে...
06/08/2022

এক নজরে...

29/06/2022

এখন আর শুধুমাত্র টিআইএন (TIN) কপি জমা দিলেই হবে না। ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেটে টিআইএন (TIN) জমার পাশাপাশি সেসব সুবিধা নিতে আপনাকে অবশ্যই আয়কর রিটার্ন জমার প্রাপ্তিস্বীকার পত্র (Acknowledgement Slip) জমা দিতে হবেঃ

১. সঞ্চয়পত্র ক্রয়: পাঁচ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রর ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণ দেখাতে হবে। যেখানে তিনি সঞ্চয়পত্র কেনার আবেদন করবেন, সেখানেই রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দিতে হবে।

২. ব্যাংক ঋণ: কোন ব্যাংক থেকে পাঁচ লাখ টাকার বেশি ঋণ নেয়ার আবেদন করলে আয়কর রিটার্নের প্রমাণপত্র দিতে হবে।

৩. ব্যাংকে জমা: ব্যাংক জমার সুদ আয় থেকে উৎস কর কর্তনে টিআইএন সনদ থাকলে ১০ শতাংশ কাটা হয়ে থাকে। না থাকলে ১৫ শতাংশ কাটা হয়। এখন থেকে টিআইএনের পরিবর্ততে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। তাহলেই তিনি ওই সুবিধা পাবেন। না হলে বেশি উৎস কর দিতে হবে।

৪. জমি-ফ্ল্যাট ক্রয়: সিটি কর্পোরেশন, জেলা সদরের পৌর এলাকা অথবা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় ১০ লাখ টাকা বেশি মূল্যের জমি বা ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রি, বিক্রি, দলিল হস্তান্তর, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিতে হলে এতদিন শুধুমাত্র টিআইএন সার্টিফিকেট জমা দিতে হতো। কিন্তু এখন থেকে ক্রেতাকে রেজিস্ট্রি অফিসে রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ জমা দিতে হবে।

৫. ক্রেডিট কার্ড গ্রহণ: যেকোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রেডিট কার্ড নিতে হলে এখন থেকে আয়কর রিটার্নের প্রাপ্তিস্বীকার পত্র জমা দিতে হবে। নাহলে মিলবে না ক্রেডিট কার্ড।

৬. গাড়ি ক্রয়, মালিকানা পরিবর্তন: দুই বা তিন চাকা ছাড়া যেকোনো মোটরগাড়ি নিবন্ধন, মালিকানা পরিবর্তন বা ফিটনেস নবায়ন করতে রিটার্ন জমা স্লিপ দেখাতে হবে। আগে শুধুমাত্র টিআইএন দিতে হতো, কিন্তু এখন থেকে রিটার্ন দাখিলের কপি দিতে হবে।

৭. ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ানো: সিটি কর্পোরেশন বা জেলা সদর, পৌরসভায় সন্তান বা পোষ্যদের আন্তর্জাতিক পাঠ্যক্রমের আওতায় ইংরেজি মিডিয়াম স্কুল বা জাতীয় পাঠ্যক্রমের আওতায় ইংরেজি ভার্সনে ভর্তি করাতে হলে আয়কর রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ জমা দিতে হবে।

৮. গ্যাসের সংযোগ: দেশের যেকোনো স্থানে বাণিজ্যিক বা শিল্প কারখানায় গ্যাসের সংযোগ নিতে হলে এবং সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বাসা বাড়ির গ্যাসের সংযোগ নিতে বা আগের সংযোগ বজায় রাখতে হলে রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ লাগবে।

৯. বিদ্যুৎ সংযোগ: সিটি কর্পোরেশন বা সেনানিবাস এলাকায় নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে হলে রিটার্নের প্রাপ্তিস্বীকার পত্র জমা দিতে হবে। গ্রাম বা সিটি কর্পোরেশন এলাকার বাইরে অবশ্য এই নিয়ম বাধ্যতামূলক করা হয়নি।

১০. বাড়িভাড়া: জমি বা বাড়ি ভাড়া দিয়ে অনেকে আয় করে থাকেন। আয় যাই হোক না কেন, এই ধরনের আয়ের ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

১১. সরকারি আয়: সরকার বা সরকারি কোন সংস্থা, কর্পোরেশন থেকে বেতন হিসাবে মূল বেতন ১৬ হাজার টাকা বা বেশি হলেই আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে।

১২. বেসরকারি বেতন: বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন নেয়ার সময় বার্ষিক আয়কর রিটার্ন প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে।

১৩. এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আয়: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরকারি অংশ বা এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আয় মাসে ১৬ হাজার টাকার বেশি হলেই আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে।

১৪. নকশার অনুমোদন: ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী শহরে ভবন নির্মাণের অনুমোদন চাইলে আবেদনপত্রের সঙ্গে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দিতে হবে।

১৫. জনপ্রতিনিধি: জাতীয় সংসদ, সিটি কর্পোরেশন, জেলা পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলায় কোন নির্বাচনে প্রার্থী হতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে আয়কর রিটার্ন জমা দেয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

১৬. ফান্ডের রিটার্ন: পেনশন ফান্ড, অনুমোদিত গ্র্যাচুইটি ফান্ড, স্বীকৃত প্রভিডেন্ট ফান্ড, অনুমোদিত সুপার এন্যুয়েশন ফান্ড এবং শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল ছাড়া অন্যান্য ফান্ডের রিটার্ন দাখিলের প্রস্তাব করা হয়েছে।

১৭. ট্রেড লাইসেন্স: সিটি কর্পোরেশন বা পৌর এলাকায় ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তি ও নবায়ন করতে হলে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। তবে এর বাইরের অন্যান্য এলাকায় এই নিয়ম প্রস্তাব করা হয়নি।

১৮. ডিজিটাল পণ্য ও সেবা: ডিজিটাল প্লাটফর্মে কোন পণ্য বা সেবা বিক্রি করতে হলে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র থাকতে হবে।

১৯. মোবাইল ব্যাংকিং: মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অথবা ইলেকট্রনিক উপায়ে অর্থ হস্তান্তরে কমিশন, ফি জাতীয় অর্থ পেতে হলে রিটার্ন দাখিল করতে হবে।

২০. সমবায় সমিতি: সোসাইটি রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্টের আওতায় কোন সমিতি বা ক্লাব গঠিত হলে বা এ ধরণের ক্লাবের সদস্য হলে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে।

এছাড়া আরও যেসব সেবা পেতে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, সেগুলো হলোঃ
# ডাক্তার, আইনজীবী, চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট, প্রকৌশলী, স্থপতি ইত্যাদি পেশাজীবী সংগঠনের সদস্য হলে বা সদস্য হতে চাইলে
# পরামর্শক, ক্যাটারিং, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, জনবল বা নিরাপত্তা সেবা দিয়ে অর্থ গ্রহণ করতে
# বিবাহ নিবন্ধক বা কাজী হিসাবে লাইসেন্স পেতে
# আমদানি-রপ্তানির সনদ পেতে চাইলে
# আমদানির এলসি খুলতে চাইলে
# কোম্পানি পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডার পদ পেতে
# ব্যবসা বা বাণিজ্য সংগঠনের বা সমিতির সদস্যপদ গ্রহণ
# বীমা কোম্পানির এজেন্ট হিসাবে তালিকাভুক্তি বা নবায়ন করতে
# বীমা বা সার্ভেয়ার হিসাবে নিবন্ধন নিতে
# অস্ত্রের লাইসেন্স নেয়ার আবেদন করলে
# ওষুধ ব্যবসার জন্য ড্রাগ লাইসেন্স থাকলে বা করাতে
# অগ্নি-নিরাপত্তা লাইসেন্স,
# পরিবেশ ছাড়পত্র
# বিএসটিআই লাইসেন্স পেতে চাইলে
# লঞ্চ, স্টিমার, ট্রলার, কার্গো, বার্জ ইত্যাদি নৌযানের সার্ভে সার্টিফিকেটের জন্য
# ইটভাটার অনুমোদন নিতে হলে
# পরিবহন সেবার ব্যবসা করলে
# কোন কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউটর বা এজেন্টশিপ চাইলে
# পণ্য সরবরাহের ঠিকাদারি কাজে টেন্ডার জমা দিতে হলে আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণ দিতে হবে। তাতে ব্যর্থ হলে ৫০ শতাংশ হারে উৎসে কর কর্তন করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
# এনজিও বা মাইক্রো ক্রেডিট সংস্থার জন্য বিদেশি অনুদানের ছাড় দেয়ার ক্ষেত্রে
এছাড়াও এতদিন অনিবাসীদের স্থায়ী স্থাপনা না থাকলে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা ছিল না। কিন্তু নতুন বাজেটে সেই বিধান বাতিল করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

জমির মালিকানা হবে শুধুমাত্র দলিল-পত্রাদির ভিত্তিতে - ভূমিমন্ত্রীটেকসই ভূমি ব্যবস্থাপনার উপর ভূমিমন্ত্রীর জোর(ঢাকা, বৃহস্...
24/06/2022

জমির মালিকানা হবে শুধুমাত্র দলিল-পত্রাদির ভিত্তিতে - ভূমিমন্ত্রী

টেকসই ভূমি ব্যবস্থাপনার উপর ভূমিমন্ত্রীর জোর

(ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২) ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন প্রধানমন্ত্রীর সার্বিক দিকনির্দেশনায় ভূমি মন্ত্রণালয় ডিজিটাল সেবা প্রবর্তন এবং আইন ও বিধি-বিধান সংশোধন করে টেকসই ভূমি ব্যবস্থাপনা স্থাপনে জোর দিচ্ছে। এই টেকসই ভূমি ব্যবস্থায় সঠিক দলিলাদি ছাড়া কেউ কোনো জমি দখল করে রাখতে পারবেনা। এর ফলে অবৈধ দখলদাররা ভূমি দস্যুতার সুযোগ পাবেনা।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাওয়ের ভূমি ভবনে অনুষ্ঠিত 'বার্তা, দাপ্তরিক স্মৃতিকোষ এবং অনলাইনে জলমহালের আবেদন প্রক্রিয়া'র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী এই কথা বলেন। এসময় সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভূমি সচিব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান পিএএ এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খন্দকার মাহবুবুল হক।

সাইফুজ্জামান চৌধুরী আরও বলেন, পর্যায়ক্রমে সরকারের সব সায়রাত মহালের সম্পদ ব্যবস্থাপনা ডিজিটালাইজেশনের আওতায় চলে আসবে। ইতোমধ্যে ৭৬ শতাংশ সরকারি ভূ-সম্পদ, খাস জমি ও সায়রাত মহালের তপশিল ভূমি তথ্য ব্যাংকে আপলোড করা হয়েছে।

ভূমি তথ্য ব্যাংক চালু হয়ে গেলে সংশ্লিষ্ট প্রকৃত পেশাজীবী ও ব্যবসায়ীদের কাছে স্বচ্ছতা ও দক্ষতার সাথে সরকারি সম্পদ ইজারা দেওয়া সম্ভব হবে। এতে সরকারের রাজস্ব আয় বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে - ভূমিমন্ত্রী মত প্রকাশ করেন।

ভূমি সচিব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান পিএএ বলেন ইতোমধ্যে অটোমেটেড চালান সিস্টেমের সাথে ইন্টিগ্রেডেট করে ভূ-সম্পদ ইজারা ব্যবস্থার জন্য অর্থ গ্রহণের সিস্টেম স্থাপন করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। তখন পেমেন্ট গ্রহণের জন্য ব্যাংক ড্রাফট গ্রহণের প্রয়োজন হবেনা। এরফলে ভবিষ্যতে ইজারাগ্রহীতাদের আর ব্যাংকে যেতে হবেনা।

ভূমি সচিব আরও জানান, প্রচলিত পদ্ধতিতে জলমহাল ইজারার আবেদনে অনেক সময় জলমহাল ইজারা প্রক্রিয়ায় মধ্যস্বত্বভোগী ও দালালদের নানা অপকৌশলের কারণে প্রকৃত মৎস্যজীবীগণ নানা ধরণের সমস্যার সম্মুখীন হতেন। এখন আর সেই সুযোগ নেই। ভূমি সচিব জানান পরীক্ষামূলক ভাবে অনলাইনে জলমহাল আবেদন শুরুর পর কোনো ধরণের অভিযোগ আসেনি।

মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খন্দকার মাহবুবুল হক বলেন অনলাইনে জলমহাল আবেদন ব্যবস্থার কারণে প্রকৃত মৎস্যজীবীরা প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে জলমহাল ইজারা গ্রহণ করতে পারবেন। তিনি আরও জানান ইতোমধ্যে সারা দেশে ১৪ লক্ষের অধিক মৎস্যজীবীর রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়েছে।

ভূমিমন্ত্রী আজকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীকে 'বার্তা' অ্যাপের মাধ্যমে শুভেচ্ছা পাঠান। এছাড়া, একটি মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির সভাপতি অনুষ্ঠানস্থলে অনলাইনে জলমহাল আবেদন করেন। অনুষ্ঠানে ‘দাপ্তরিক স্মৃতি কোষ’-এর উপর একটি সচিত্র উপস্থাপনা করেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের ভূমিসেবা
ডিজিটাইজেশন মনিটরিং সেলের প্রধান ড. মো: জাহিদ হোসেন পনির, পিএএ।

অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ভূমিমন্ত্রী বলেন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষের সম্পত্তির উত্তরাধিকারের ব্যাপারটি আইনের আওতায় নিয়ে আসলে তাঁরা আইনি কাঠামোর মধ্যে তারা তাদের সমস্যার প্রতিকার পেতে পারবেন।

ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম এমপি, ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান সোলেমান খান সহ ভূমি মন্ত্রণালয় ও এর আওতাভুক্ত দপ্তর-সংস্থা, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং মৎস্য অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

# অনলাইনে জলমহাল ইজারার আবেদন:

গত ১৫ নভেম্বর ২০২১ তারিখে জারিকরা এক পরিপত্রের মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয় উন্নয়ন প্রকল্পে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে জলমহাল ইজারার আবেদন অনলাইনে দাখিলের সুবিধা পরীক্ষামূলকভাবে চালু করে।

এছাড়া, গত ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখ একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সাধারণ আবেদনে জেলা ও উপজেলা থেকে জলমহাল ইজারা প্রাপ্তির লক্ষ্যে সরকারি জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতি, ২০০৯ অনুযায়ী নিবন্ধিত ও প্রকৃত মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি কর্তৃক অনলাইনে ইজারার আবেদন দাখিলের ব্যবস্থা প্রবর্তনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

land.gov.bd ভূমিসেবা কাঠামো থেকে অথবা সরাসরি jm.lams.gov.bd ওয়েব পোর্টালে গিয়ে জলমহাল ইজারার জন্য আবেদন দাখিল করা যাচ্ছে। এছাড়া, জলমহাল ইজারার আবেদন অনলাইনে দাখিল এবং ইজারা প্রক্রিয়ার বিস্তারিত উপর্যুক্ত ওয়েবপোর্টাল থেকেই জানা যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, 'উন্নয়ন প্রকল্পে' ৬ বছরের জন্য ২০ একরের ঊর্ধ্বে সরকারি জলমহাল এবং বিশেষ ধরণের বিবিধ জলমহাল ইজারা আবেদন মন্ত্রণালয় পর্যায়ে ভূমিমন্ত্রীর সভাপতিত্বে 'সরকারি জলমহাল ইজারা সংক্রান্ত কমিটি'র সভায় উপস্থাপন ও অনুমোদন হয়। 'সাধারণ আবেদনে' ৩ বছরের জন্য ২০ একরের ঊর্ধ্বে বদ্ধ সরকারি জলমহালের ইজারা আবেদন ‘জেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটি’র সভায় উপস্থাপন ও অনুমোদন হয়। 'সাধারণ আবেদনে' ৩ বছরের জন্য ২০ একর পর্যন্ত বদ্ধ জলমহালের ইজারা আবেদন ‘উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটি’র সভায় উপস্থাপন ও অনুমোদন হয়।

# দাপ্তরিক স্মৃতি কোষ:

দাপ্তরিক স্মৃতি কোষ হচ্ছে ভূমি সংশ্লিষ্ট সকলের অভিজ্ঞতার ডিজিটাল আর্কাইভ।

কোনও অনুষ্ঠান বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতা সংরক্ষণ, কেউ অবসরে/বদলি লেও তার অভিজ্ঞতার স্থায়ী সংরক্ষণ, এবং প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান থেকে সংশ্লিষ্ট সকলের লাভবান হবার সুযোগ থাকবে এতে।

# বার্তা অ্যাপ:

ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তথ্য আদান প্রদানের অ্যাপ হচ্ছে ‘বার্তা’। তাৎক্ষণিক ভয়েস/টেক্সট আদান প্রদানের সুযোগ, ভূমি মন্ত্রণালয়ের দপ্তর সংস্থার মধ্যে আন্তঃযোগাযোগ, এবং তাৎক্ষনিক কেন্দ্রীয়/বিভাগভিত্তিক বা জেলাভিত্তিক প্রতিবেদন তৈরির সুযোগ আছে।

*সায়রাতমহাল: জলমহাল, বালু মহাল, চিংড়ি মহাল ইত্যাদি

//Land ownership to be on the basis of documents only - Land Minister//

//Land Minister emphasizes on sustainable land management//

(Dhaka, Thursday, 24 February 2022) Land Minister Saifuzzaman Chowdhury said that under the direction of the Prime Minister, the Ministry of Land is emphasizing the establishment of sustainable land management by introducing digital services and amending the laws and regulations. In a sustainable land system, no one can occupy any land without proper documents. As a result, illegal occupants will not get a chance to grab land.

He was speaking as the chief guest at the inaugural function of 'Barta (Message), Institutional Memory System and Online Jalmahal Lease Application Process' held at Bhumi Bhaban in Tejgaon on Thursday. Land Secretary Md. Mustafizur Rahman PAA was present as the chair and Director General of the Department of Fisheries Khandaker Mahbubul Haque was the special guest.

Saifuzzaman Chowdhury further said that the land asset management of all the Sairat Mahals of the government will gradually come under digitalization. In the meantime, 78 percent of government land assets, Khas lands, and Sairat Mahal schedule have been uploaded to the land information bank.

Once the Land Information Bank is fully operational, it will be possible to lease government resources to the concerned professionals and businessmen with transparency and efficiency. This will increase the revenue of the government manifold - said the land minister.

The land secretary said plans have already been made to set up a payment system for land property leasing by integrating it with an automated invoicing system. Then there will be no need to receive a bank draft for payment. As a result, future leaseholders will no longer have to go to the bank.

The land secretary further said that the bona fide fishermen used to face various problems because of various tactics of the middlemen and brokers in the Jalmahal leasing process. Now there is no such opportunity. The land secretary said no complaints were received after the online Jalmahal application was experimentally started.
DG of the Fisheries Department, said that due to the online Jalmahal application system, genuine fishermen will be able to get Jalmahal lease by taking part in the competition. He added that more than 1.4 million fishermen have already been registered across the country.

At today’s inaugural function, the Lands Minister sent greetings to all Ministry of Land officials by ‘Barta’ app. In addition, the president of a fisheries co-operative society applied for Jalmahal online at the venue. The Land service digitization monitoring cell chief Dr. Jahid Hossain Panir, PAA gave a presentation on Institutional Memory System.

Replying to a question from reporters after the event, the land minister said that if the issue of inheritance of the property of third gender people is brought under the purview of the law, they will be able to get redressal of their problem within the legal framework.
Member of Parliamentary Standing Committee on Land Ministry Umme Fatema Nazma Begum, Land Reform Board Chairman Soleman Khan along with officials from various levels of Ministry of Land and its affiliated offices and agencies, Ministry of Fisheries and Livestock and Department of Fisheries were present on the event.

# Online Jalmahal Lease Application Process

The Land Ministry had launched the facility of online facility of Jalmahal lease applications for the ministry level through a circular issued on November 15, 2021.

It was decided to launch an online lease application to registered and bona fide fisheries co-operative societies following Government Jalmahal Management Policy, 2009 for obtaining Jalmahal lease from Districts and Upazilas in the general application through a notification on February 10, 2022.

It is to be noted that in the ‘Development Project’ lease applications for government Jalmahal and special types of Jalmahal of above 20 acres for 6 years are presented and approved at the meeting of the ‘government Jalmahal lease committee’ chaired by the land minister at the ministry level. In the ‘General Application’, the lease application of the government Jalmahal of ‘above 20 acres for 3 years are presented and approved in the meeting of the District Jalmahal Management Committee. In the ‘General Application’, the lease application of the government Jalmahals of above 20 acres for 3 years are presented and approved in the meeting of ‘Upazila Jalmahal Management Committee’.

# Institutional Memory System:

The Institutional Memory System is a digital archive of the experiences of all those involved in the land.
It will preserve the experience of implementing an event, permanently preserve the experience of someone retiring/transferring, and all will have the opportunity to be benefitted from the institutional knowledge.

# Barta app:

‘Barta’ is an information exchange/messageing app for the officers and employees under the Ministry of Land. Salient features of this app are instant voice/text exchanging, interaction among the agencies of the Ministry of Land, instantaneous Central/ Divisional or District reports creating.

পদ্মা সেতুর আদ্যোপান্ত -----* বিশ্বের ১১তম দীর্ঘ  সেতুর পুরো নাম ‘পদ্মা বহুমুখী সেতু’। * সেতুটি নির্মাণের জন্য ৯১৮ হেক্ট...
29/05/2022

পদ্মা সেতুর আদ্যোপান্ত -----

* বিশ্বের ১১তম দীর্ঘ সেতুর পুরো নাম ‘পদ্মা বহুমুখী সেতু’।
* সেতুটি নির্মাণের জন্য ৯১৮ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করতে হয়েছে।
* এই সেতুর নির্মাণ প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড
* সেতুর নকশা প্রণয়ন করেছে আমেরিকার মাল্টিন্যাশনাল ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্ম AECOM।
* সেতুটির দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার (২০,২০০০ ফুট)
* প্রস্থ ১৮ দশমিক ১০ মিটার (৫৯.৪ ফুট)।
* নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০১৪ সালের ৭ ডিসেম্বর
* সেতুটি রক্ষণাবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ এবং তদারকির দায়িত্ব পালন করছে কোরিয়ান এক্সপ্রেসওয়ে ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
* সেতুর নিকটতম সেনানিবাস হলো পদ্মা সেনানিবাস।
* প্রতিদিন গড়ে ৭৫ হাজার যানবাহন চলাচল করবে।
* ভূমিকম্প সহনশীল মাত্রা ৯
* সেতুটির ভায়াডাক্ট ৩ দশমিক ১৮ কিলোমিটার এবং পিলার ৮১টি। মোট স্প্যান সংখ্যা ৪১।
* প্রতিটি স্পেনের দৈর্ঘ্য ১৫০ মিটার এবং প্রতিটি স্পেনের ওজন ৩ হাজার ২০০ টন।
* সেতুর স্থানাঙ্ক ২৩.৪৪৬০ ডিগ্রি (উত্তর) এবং ৯০.২৬২৩ ডিগ্রি (পূর্ব)।
* পানির স্তর থেকে এই অত্যাধুনিক সেতুর উচ্চতা ৬০ ফুট এবং এর পাইলিং গভীরতা ৩৮৩ ফুট।
* সেতুর উপরের তলায় চার লেনের সড়ক এবং নিচতলায় থাকবে রেললাইন।
* সংযোগ সড়ক হচ্ছে জাজিরা ও মাওয়া
* সংযোগ সড়কের দূরত্ব ১৪ কিলোমিটার।
* দুই পাড়ে নদী শাসন ১২ কিলোমিটার
* মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজংয়ের সঙ্গে শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলার সরাসরি সংযোগ স্থাপিত হবে
* দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২৯টি জেলার সঙ্গে সংযোগ ত্বরান্বিত হবে।
* পদ্মা সেতু সার্বিক নির্মাণব্যয় দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকায়। চালুর আগে এ ব্যয় আর বাড়বে না।
* চালু হওয়ার এক বছরের মধ্যেই উঠে আসবে পদ্মা সেতু নির্মাণের খরচ। এই সেতু চালু হলে দেশের অর্থনীতিতে সামগ্রিক উৎপাদন, সেবা, পর্যটন, শিল্প, বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে যে ইতিবাচক গতি তৈরি হবে, প্রথম বছরে তার আর্থিক মূল্য দাঁড়াবে জিডিপির ১ দশমিক ২ শতাংশ।
* টাকার অঙ্কে প্রাপ্তির পরিমাণ হবে ৩৩ হাজার ৫৫৬ কোটি ৫৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা, যা পদ্মা সেতুর নির্মাণ ব্যয়ের চেয়ে বেশি।
* এটি শুধু সেতু নয় দেশের মর্যাদার প্রতীক, এর কোন আর্থিক মূল্য হয় না।
Collected

বাংলাদেশ তথা ব্রিটিশ পূর্ব বাংলার প্রথম রেলওয়ে স্টেশন কুষ্টিয়ার জগতি স্টেশন।
26/05/2022

বাংলাদেশ তথা ব্রিটিশ পূর্ব বাংলার প্রথম রেলওয়ে স্টেশন কুষ্টিয়ার জগতি স্টেশন।

25/05/2022

যেমন ছিলেন প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম):

১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন।
২/ তিনি কম হাসতেন।
৩/ তিনি মুচকি হাসতেন, হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো।
৪/ তিনি অট্টহাসি হাসতেন না।
৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না।
৬/ তিনি দৈনিক শতবার ক্ষমা প্রার্থনা করতেন।
৭/ তিনি কখনোই প্রতিশোধ নিতেন না।
৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেই আঘাত করেননি।
৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাঁড়িয়ে পড়তেন।
১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন।
১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন।
১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন।
১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন।
১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন।
১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন।
১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন।
১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন।
১৮/ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন।
১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন।
২০/ তিনি সব সময় আল্লাহকে স্মরণ করতেন।
২১/ তিনি আল্লাহকে সব সময় ভয় করতেন
২২/ হাতে যা আসতো তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন।
২৩/ কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না পর্যন্ত তিনি উঠতেন না।
২৪/ বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না।
২৫/ কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে শ্রবণকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে।
২৬/ কথা, কাজ ও লেন-দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না।
২৭/ নম্রতাকে পছন্দ করতেন।
২৮/ তাঁর নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না।
২৯/ কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না।
৩০/ শরীয়তবিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত থাকতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন।
৩১/ আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর করতেন।
৩২/ খাদ্যদ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন।
৩৩/ ক্ষমাকে পছন্দ করতেন।
৩৪/ সর্বদা ধৈর্য্য ধারণ করতেন।
রাসুল (সা.) এর গুণাবলি বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান করুন।

আমিন..
Collected

!!এক চমকপ্রদ ইতিহাস!!হজ্জ কিংবা উমরাহ করতে যাঁরা মক্কায় হারাম শরীফে গিয়েছেন, তাঁরা সবাই নিশ্চয়ই একটা ব্যাপার লক্ষ্য করে...
24/05/2022

!!এক চমকপ্রদ ইতিহাস!!

হজ্জ কিংবা উমরাহ করতে যাঁরা মক্কায় হারাম শরীফে গিয়েছেন, তাঁরা সবাই নিশ্চয়ই একটা ব্যাপার লক্ষ্য করেছেন- চামড়া পোড়ানো প্রখর রোদে খোলা আকাশের নিচে কাবার চারপাশে তাওয়াফ করার সময় পায়ের তলাটা পুড়ে যায় না, বরং বেশ ঠান্ডা অনুভূত হয়।

কারণ, এর নেপথ্যে রয়েছে এক চমকপ্রদ ইতিহাস।

ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল (১৯০৮-২০০৮) একজন মিশরীয় প্রকৌশলী ও স্থপতি; লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন। মিশরের ইতিহাসে তিনিই ছিলেন প্রথম সর্বকনিষ্ঠ শিক্ষার্থী- যিনি হাইস্কুল শেষে ‘রয়েল স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং’-এ ভর্তি হয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেন। ইউরোপে পাঠানো ছাত্রদের ভেতরেও তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ, ইসলামি আর্কিটেকচার-এর ওপর তিনটি ডক্টরেট ডিগ্রিপ্রাপ্ত প্রথম মিশরীয় প্রকৌশলী।

ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল প্রথম প্রকৌশলী- যিনি হারামাইন (মক্কা-মদিনা) সম্প্রসারণ প্রকল্পের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের ভার নিজের কাঁধে তুলে নেন। এই সুবিশাল কর্মযজ্ঞ তত্ত্বাবধান করার জন্য সৌদি বাদশাহ ফাহাদ এবং বিন লাদেন গ্রুপের সুপারিশ থাকা সত্ত্বেও তিনি কোনো পারিশ্রমিক গ্রহণ করেননি; মোটা অংকের চেক উনি ফিরিয়ে দেন! তাঁর সততা ও কাজের প্রতি আন্তরিকতা তাঁকে বাদশাহ ফাহাদ, বাদশাহ আব্দুল্লাহসহ সকলের প্রিয়পাত্র ও বিশেষ আস্থাভাজন করে তোলে।

তিনি বাকার বিন লাদেনকে বলেছিলেন, এই দু’টি পবিত্র মসজিদের কাজের জন্য পারিশ্রমিক নিলে শেষ বিচারের দিনে আমি কোন মুখে আল্লাহর সামনে গিয়ে দাঁড়াবো?

ব্যক্তিগত জীবনে তিনি ৪৪ বছর বয়সে বিয়ে করেন। তাঁর স্ত্রী সন্তান জন্ম দিয়ে মারা যান। এরপর তিনি আর বিয়ে করেননি। মৃত্যু পর্যন্ত তাঁর পুরোটা জীবন আল্লাহর ঘর রক্ষণাবেক্ষণে উৎসর্গ করেন। অর্থ-বিত্ত, খ্যাতি-যশ, মিডিয়ার লাইম লাইট থেকে দূরে সরে থেকে তিনি তাঁর ১০০ বছরের জীবনের পুরোটা সময় মক্কা ও মদীনার দুই মসজিদের সেবায় বিনিয়োগ করে গেছেন।

মক্কা-মদিনার হারাম শরীফের মার্বেলের কাজের সঙ্গে উনার জীবনের একটি বিস্ময়কর ঘটনা রয়েছে। উনি চেয়েছিলেন- মাসজিদুল হারামের মেঝে তাওয়াফকারীদের জন্য এমন মার্বেল দিয়ে আচ্ছাদিত করে দিতে- যার বিশেষ তাপ শোষণ ক্ষমতা রয়েছে। এই বিশেষ ধরনের মার্বেল সহজলভ্য ছিল না। এই ধরনের মার্বেল ছিল পুরো পৃথিবীতে কেবলমাত্র গ্রিসের ছোট্ট একটি পাহাড়ে।

ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল গ্রিসে গিয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে মার্বেল কেনার চুক্তিস্বাক্ষর করে মক্কায় ফিরে এলেন এবং সাদা মার্বেলের মজুদও চলে এলো। যথাসময়ে বিশেষ নকশায় মাসজিদুল হারামের মেঝের সাদা মার্বেলের কাজ সম্পন্ন হলো।

এর ঠিক ১৫ বছর পরে সৌদি সরকার তাঁকে মাসজিদুন নব্বীর চারদিকের চত্বরও একইভাবে সাদা মার্বেল দিয়ে ঢেকে দিতে বললেন। কিন্তু ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল দিশেহারা বোধ করলেন! কেননা ওই বিশেষ ধরনের মার্বেল কেবলমাত্র গ্রিসের ওই ছোট্ট জায়গা বাদে গোটা পৃথিবীর কোথাও পাওয়া যায় না এবং সেখানে যতটুকু ছিল, তার অর্ধেক ইতোমধ্যেই কিনে মক্কার হারাম শরীফে কাজে লাগানো হয়ে গেছে। যেটুকু মার্বেল অবশিষ্ট ছিল- সেটা মাসজিদুন নব্বীর প্রশস্ত চত্বরের তুলনায় সামান্য!

ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল আবার গ্রিসে গেলেন। সেই কোম্পানির সি.ই.ও-র সঙ্গে দেখা করে জানতে চাইলেন, ওই পাহাড় আর কতটুকু অবশিষ্ট আছে? সি.ই.ও জানালেন, ১৫ বছর আগে উনি কেনার পরপরই পাহাড়ের বাকি অংশটুকুও বিক্রি হয়ে যায়! এই কথা শুনে তিনি এতটাই বিমর্ষ হলেন যে, তাঁর কফি পর্যন্ত শেষ করতে পারলেন না! সিদ্ধান্ত নিলেন- পরের ফ্লাইটেই মক্কায় ফিরে যাবেন। অফিস ছেড়ে বেরিয়ে আসার আগে কী মনে করে যেন অফিস সেক্রেটারির কাছে গিয়ে সেই ক্রেতার নাম-ঠিকানা জানতে চাইলেন- যিনি বাকি মার্বেল কিনেছিলেন।

যদিও এটা অনেক দুরূহ কাজ, তবু কামালের পুনঃপুন অনুরোধে সে পুরোনো রেকর্ড চেক করে জানাবে বলে কথা দিলো। নিজের নাম এবং ফোন নম্বর রেখে বেরিয়ে আসার সময় কামাল মনে মনে ভাবলেন- কে কিনেছে, ১৫ বছর পরে তা জেনেই-বা আর লাভ কী?

পরদিন এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার আগে অফিস সেক্রেটারি ফোনে জানাল, সেই ক্রেতার নাম-ঠিকানা খুঁজে পাওয়া গেছে! কামাল ধীর গতিতে অফিসের দিকে যেতে যেতে ভাবলেন- ঠিকানা পেয়েই-বা লাভ কী? মাঝে তো অনেকগুলো বছর পেরিয়ে গেছে...।

অফিসে পৌঁছলে সেক্রেটারি তাঁকে ওই ক্রেতার নাম-ঠিকানা দিলেন। ঠিকানা হাতে নিয়ে ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইলের হৃদ্স্পন্দন বেড়ে গেল, যখন তিনি দেখলেন- বাকি মার্বেলের ক্রেতা একটি সৌদি কোম্পানি!

কামাল সেদিনই সৌদি আরব ফিরে গেলেন। সেখানে পৌঁছে তিনি কোম্পানির ডিরেক্টর এডমিন-এর সঙ্গে দেখা করে জানতে চাইলেন- মার্বেলগুলো দিয়ে তাঁরা কী করেছেন, যা অনেক বছর আগে গ্রিস থেকে কিনেছিলেন?

ডিরেক্টর এডমিন প্রথমে কিছুই মনে করতে পারলেন না। কোম্পানির স্টক রুমে যোগাযোগ করে জানতে চাইলেন- ১৫ বছর আগে গ্রিস থেকে আনা সাদা মার্বেলগুলো দিয়ে কী করা হয়েছিল? তারা খোঁজ করে জানাল- সেই সাদা মার্বেল পুরোটাই স্টকে পড়ে আছে, কোথাও ব্যবহার করা হয়নি!

এই কথা শুনে কামাল শিশুর মতো ফোঁপাতে শুরু করলেন। কান্নার কারণ জানতে চাইলে তিনি পুরো ঘটনা কোম্পানির মালিককে খুলে বললেন। ড. কামাল ওই কোম্পানিকে সৌদি সরকারের পক্ষে একটি ব্লাংক চেক দিয়ে ইচ্ছেমতো অংক বসিয়ে নিতে বললেন। কিন্তু কোম্পানির মালিক যখন জানতে পারলেন- এই সাদা মার্বেলে রাসূল (সা.)-এর মসজিদ চত্বর বাঁধানোর জন্য ব্যবহৃত হবে, তৎক্ষণাৎ তিনি এর বিনিময় মূল্য নিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বললেন, আল্লাহ্ সুবহানুতায়ালা আমাকে দিয়ে এটা কিনিয়েছিলেন আবার তিনিই আমাকে এর কথা ভুলিয়ে দিয়েছেন; কেননা এই মার্বেল রাসূল (সা.)-এর মসজিদের উদ্দেশ্যেই এসেছে…!

সংগৃহীত

24/05/2022

⭕কিছু নিষিদ্ধ কাজ:-

⭕ উপুর হয়ে বুকের উপরে ভর দিয়ে
শোয়া নিষিদ্ধ,
কারণ এইভাবে শয়তান শোয়। সহীহ
বুখারী।
⭕ বাম হাতে খাওয়া বা পান করা
নিষিদ্ধ,
কারণ বাঁ হাতে শয়তান খায়। রিয়াদুস
সালেহীন।
⭕ পশুর হাড় দিয়ে ইস্তিঞ্জা করা
নিষিদ্ধ,কারণ আল্লাহর নাম নিয়ে জবাই করা
প্রাণীর হাড়গুলো যা মানুষেরা ফেলে
দেয়, তা মুসলিম জিনদের খাবার। সহীহ বুখারী।

⭕ সন্ধ্যা সময় বাচ্চাদের বাইরে বের
হতে দিতে রাসুল (সাঃ) নিষেধ করেছেন এবং ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রাখতে বলেছেন, কারণ তখন জিনেরা বাইরে বের হয়।

⭕ আযান দিলে শয়তান জিনেরা বায়ু
ছাড়তে ছাড়তে লোকালয় থেকে পলায়ন করে। আর কুকুর ও গাধা শয়তান জিনদেরকে দেখতে পেলে চিৎকার করে। একারণে, অনেক সময় ইশা বা ফযরের আযান দিলে কুকুরেরা চিৎকার চেচামেচি শুরু করে। কারণ তখন কুকুরেরা আযান শুনে পলায়নরত শয়তান জিনদের দেখতে পায়। উল্লেখ্য, রাতের বেলা কুকুর ও গাধার ডাক শুনলে"আউযুবিল্লাহি....রাজীম"
এই দুয়া পড়ে শয়তান থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইতে হয়।

-সহীহ বুখারী, হিসনুল মুসলিম।

⭕ মোরগ আল্লাহর রহমতের
ফেরেশতাদেরকে দেখতে পায়, একারণে
মোরগের ডাক শুনে "আল্লাহুম্মা ইন্নি
আস-আসুকা মিং ফাযলিকা" এই দুয়া পড়ে
আল্লাহর অনুগ্রহ চাইতে হয়। হিসনুল মুসলিম।

⭕ গোসলখানায় প্রসাব করা যাবে
না।।
________ আল হাদিস (ইবনে মাজাহঃ
৩০৪)

⭕ কেবলামুখি বা তার উল্টো হয়ে
প্রসাব, পায়খানা করা যাবে না।।
_________ সহিহ বুখারিঃ ৩৯৫

⭕ গুলি বা তীরের নিশানা প্রশিহ্মণের
জন্য প্রাণী ব্যবহার
করা যাবে না।।
_________ মুসলিমঃ ৫১৬৭

⭕ ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুশরিক
কাউকে বিয়ে করা যাবে না।।
_________ আল কোরআন।

⭕ স্বামী ব্যাতিত অন্য কারোর সামনে যাওয়ার জন্য সাজুগুজু করা স্ত্রীর জন্য হারাম।
_________ আল কোরআন,
(আহজাবঃ ৩৩)

⭕ মুর্তি কেনা, বেঁচা, পাহারা দেওয়া
হারাম।।
_________ আল কোরআন (মাইদাহঃ
৯০, ইবরাহীমঃ ৩৫)

⭕ কারো মুখমণ্ডলে আঘাত
করা যাবে না।।
________ মুসলিমঃ ৬৮২১

⭕ কাপড় পরিধাণ থাকা সত্তেও
কারো গোপন অঙ্গের জায়গার
দিকে দৃষ্টিপাত করা যাবে না।।
________ মুসলিম ৭৯৪

⭕ আল্লাহ ব্যাতিত কারো নামে
কসম করা যাবে না। বাপ দাদার নাম,
কারো হায়াত, মসজিদ বা কোরআন এর
নামে কসম করা, মাথায় নিয়ে
সত্যতা প্রকাশ করা যাবে না।।
__________ আবু দাউদ৩২৫০
নাসায়ীঃ ৩৭৭৮।

⭕ কোন প্রাণীকে আগুনে পুড়িয়ে
মারা যাবে না।।
_________ আবু দাউদ ২৬৭৭

⭕ হাশরের দিন শেষ বিচারের পরে
আল্লাহ জান্নাতীদেরকে জান্নাতে দেবেন আর, জাহান্নামীদেরকে জাহান্নামে দেবেন। তখন আল্লাহ জান্নাতী ও জাহান্নামীদেরকে
ডাক দিয়ে বলবেন, তোমরা এই দিকে
দেখো। তখন জান্নাত ও জাহান্নামের
মাঝখানে একটা সাদা দুম্বাকে দেখিয়ে
আল্লাহ বলবেন, এই দুম্বাটা হচ্ছে
মরণ। তখন সেই দুম্বাকে জবাই করে ফেলা হবে।
এইভাবে দুম্বারূপী মরণকে জবাই করে
আল্লাহ মৃত্যুকে হত্যা করে ফেলবেন।

তখন তিনি বলবেন, আজকের পর থেকে আর কোন মরণ থাকবেনা। সুতরাং, যারা জান্নাতে যাবে তারা চিরকাল জান্নাতে আনন্দ- উল্লাসের মাঝে থাকবে। আর যারা জাহান্নামে যাবে তারা চিরকাল আযাব-
গজব আর দুঃখ-কষ্টের মাঝে থাকবে। দুম্বারূপী মৃত্যুকে হত্যা করে ফেলার এই ঘোষণার কারণে জান্নাতীরা আরো বেশি আনন্দিত হবে, কারণ তাদের আনন্দের জীবন কখনো শেষ হবেনা। আর এই ঘোষণা জাহান্নামীদের জন্যে আরো বড় বিপদ ও দুঃখ নিয়ে আসবে। কারণ জাহান্নামে যতই আগুনে পুড়ুক বা যতই যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি ভোগ করুক, তার ফলে কোনদিন তারা মরবেনা। অনন্তকাল কঠিন শাস্তি ভোগ করতে থাকবে।

⭕ আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা করুক ,আমিন

আপন মন
17/05/2022

আপন মন

11/05/2022

Eid Reunion 2022
05/05/2022

Eid Reunion 2022

প্রকৃতি
18/12/2021

প্রকৃতি

Eid Selfy
17/05/2021

Eid Selfy

🔴 OIC এর মিটিং এর ফলাফলঃ১.ইজ্রায়েল এর হামলাকে অত্যন্ত বর্বর বলে এর প্রতি তীব্র নিন্দা জানানো হয়েছে।২.এমন হত্যাকান্ডের ফল...
17/05/2021

🔴 OIC এর মিটিং এর ফলাফলঃ

১.ইজ্রায়েল এর হামলাকে অত্যন্ত বর্বর বলে এর প্রতি তীব্র নিন্দা জানানো হয়েছে।

২.এমন হত্যাকান্ডের ফলাফল অনেক ভয়ংকর হতে পারে ইজ্রায়েলের জন্য তা সতর্ক করা হয়েছে।

৩.ফিলিস্তিনে বিশেষ করে মাসজিদুল আকসার সীমানায় ইজ্রায়েলের এই সীমালংঘনকে বন্ধ করার জন্য দাবী জানানো হয়েছে।

৪.ফিলিস্তিন একটি পবিত্র ভূমি এবং তা রক্ষা করার বৈধ অধিকার মুসলিম,আরব এবং খ্রিস্টানদের রয়েছে ঐতিহাসিকভাবে।এই বিষয়টির দিকে দৃষ্টিপাত করা হয়েছে।

৫.ফিলিস্তিনি মুসলিমদের উপর যে অত্যাচার করছে ইজ্রায়েল তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।

৬.ইজ্রায়েলীদের ফিলিস্তিনে উপনিবেশ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ইজ্রায়েলের পলিসির(নীতিমালার) দিকে বিশেষভাবে দৃষ্টিপাত করা হয়েছে এবং এসব নীতিমালা জাতিসংঘের এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের আইনের নীতিমালার দৃষ্টিতে যে অবৈধ এবং গর্হিত তা তুলে ধরা হয়েছে এবং একইসাথে এই বিষয়ে জরুরীভিত্তিতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপ নেওয়ার দাবী জানানো হয়েছে।

৭.এই বিশৃংখলা,হত্যাকান্ডের পুরোপুরি দায়ভার ইজ্রায়েলের বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে এবং কিভাবে তা শুধু ইজ্রায়েলের দায়ভার সেটা বিশদ বর্ণনা করা হয়েছে।

৮.নিরাপত্তা পরিষদের দায়িত্ব হিসেবে দ্রুত এই আগ্রাসন বন্ধের ডাক দেওয়া হয়েছে।

৯.নিরাপত্তা পরিষদ ও জাতিসংঘ চলমান বিপর্যয়ে তাদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে এবং তাদেরকে তাদের দায়িত্ব পালন করতে ঘোষণা করা হয়েছে।

১০.আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়গুলোর বিশ্ব শান্তির জন্য যে প্রতিশ্রুতি রয়েছে সেসব দায়িত্ব পালন করার জন্য তাদেরকে আহবান করা হয়েছে যাতে ফিলিস্তিনিরা অবশ্যই সুরক্ষা পায়.

১১.আরব শান্তি উদ্যোগ(Arab Peace Initiative) তে যেসব বিষয়ে ইজ্রায়েলের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে যেমন ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচনা করা, আগ্রাসন না চালানো এগুলোকে প্রতিষ্ঠিত করতে আহবান করা হয়েছে যাতে বিশ্ব শান্তি বজায় রাখা যায়।

১২.ইজ্রায়েলীরা যেসব বর্বর কর্মকান্ড করেছে তা বিষদভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

১৩.মাসজিদুল আকসাকে রক্ষার জন্য আল কুদস(Al-Quds) এর প্রশংসা করা হয়েছে।

১৪.ফিলিস্তিনি মুসলিমদেরকে আন্তরিক অভিবাদন (Salute) করা হয়েছে তাদের সাহসীকতার জন্য।

১৫.সকল দেশকে ফিলিস্তিনিদের পাশে দাড়ানোর আহবান করা হয়েছে

১৬.যেসব আগ্রাসন ইজ্রায়েলীরা করেছে আন্তর্জাতিক আদালতের মাধ্যমে আন্তর্জাতিকভাবে বাস্তবিক পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য ডাক দেওয়া হয়েছে।

১৭.উপরের সকল বিষয়গুলো অতি দ্রুত কার্যকর করার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।

বিস্তারিত OIC এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইটঃ https://oic-oci.org/topic/?t_id=26153&t_ref=16389&lan=en
দেখে আসতে পারেন।

আমি মনে করি,এক দেশপ্রেমিকের নাম হিটলার যিনি, কুকুরের মতো ইহুদীদের হত্যা করে “গনহত্যাকারী” ও মানবতার “শত্রু” হিসেবে চিহ্...
17/05/2021

আমি মনে করি,এক দেশপ্রেমিকের নাম হিটলার যিনি, কুকুরের মতো ইহুদীদের হত্যা করে “গনহত্যাকারী” ও মানবতার “শত্রু” হিসেবে চিহ্নিত হয়েছিলেন ! তিনি প্রায় ৬০ লক্ষ ইহুদীকে হত্যা করেছিলেন এবং কিছু ইহুদীদের জীবিত ছেড়ে দিয়ে বলেছিলেন আমি চাইলে পৃথিবীর সব ইহুদীদের হত্যা করতে পারতাম কিন্তু কিছু ইহুদীদের বাঁচিয়ে রেখেছি যাতে পৃথিবীর মানুষ জানতে পারে আমি কেন ইহুদী হত্যায় মেতে ছিলাম।
ইতিহাসের পাতায় “হিটলার” ঘৃনিত ব্যক্তি হলেও আমার দৃষ্টিতে উনি একজন বুদ্ধিমান মানুষ। তিনি জানতেন ইহুদি বেঁচে থাকলে পরবর্তীতে কি হতে পারে। তিনিই একমাত্র ব্যক্তি ছিলেন, যিনি ইহুদীদের শরীরের রক্ত এবং রগ সম্পর্কে ভালভাবেই জানতেন এবং তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যিনি ইহুদীদের সাথে একেবারেই উচিত কাজটি করেছিলেন। বিশ্বে ইহুদিদের জন্য আবার একজন হিটলার দরকার।
.

ইদ মোবারক
16/05/2021

ইদ মোবারক

সবুজ শ্যামল প্রকৃতির সান্নিধ্যে.....
20/03/2021

সবুজ শ্যামল প্রকৃতির সান্নিধ্যে.....

Address

House: 9 Road : 1, Block: C , Banasree, Dhaka
Dhaka
1219

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mohammed Iqbal Ahmed posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mohammed Iqbal Ahmed:

Videos

Share

ইকবাল আহমেদ সোহাগ

Journalism , Public Relation


Other Dhaka media companies

Show All