Sayanno - সায়াহ্ন

Sayanno - সায়াহ্ন সায়াহ্ন
সাহিত্যের বহিঃপ্রকাশ
সাহিত?

ঈদ মানে খুশী,ঈদ মানে আনন্দ,আর সেই আনন্দ ছড়িয়ে পড়ুক সকলের প্রানে।সায়াহ্ন পরিবারের পক্ষ থেকে সকলকে জানাই"ঈদ মোবারক"
03/05/2022

ঈদ মানে খুশী,
ঈদ মানে আনন্দ,
আর সেই আনন্দ ছড়িয়ে পড়ুক
সকলের প্রানে।
সায়াহ্ন পরিবারের পক্ষ থেকে সকলকে জানাই
"ঈদ মোবারক"

আসছে সায়াহ্ন ম্যাগাজিন.... #সায়াহ্ন  #সায়াহ্নম্যাগাজিন
23/04/2022

আসছে সায়াহ্ন ম্যাগাজিন....

#সায়াহ্ন #সায়াহ্নম্যাগাজিন

বিশ্ব বই দিবসের অসংখ্য শুভেচ্ছা.....    #সায়াহ্ন   #সায়াহ্নম্যাগাজিন
23/04/2022

বিশ্ব বই দিবসের অসংখ্য শুভেচ্ছা.....

#সায়াহ্ন #সায়াহ্নম্যাগাজিন

10/04/2022

বই বাঁধাইয়ের প্রক্রিয়া

#সায়াহ্ন #বই

The Girl Who Poses With Books: An Epic Photo Journey
10/04/2022

The Girl Who Poses With Books: An Epic Photo Journey

গৃহত্যাগী জোছনা – হুমায়ূন আহমেদপ্রতি পূর্নিমার মধ্যরাতে একবারআকাশের দিকে তাকাই।গৃহত্যাগী হবার মত জোছনা কি উঠেছে?বালিকা ভ...
03/04/2022

গৃহত্যাগী জোছনা – হুমায়ূন আহমেদ
প্রতি পূর্নিমার মধ্যরাতে একবার
আকাশের দিকে তাকাই।
গৃহত্যাগী হবার মত জোছনা কি উঠেছে?

বালিকা ভুলানো জোছনা নয়,
যে জোছনায় বালিকারা ছাদের
রেলিং ধরে ছুটোছুটি করতে করতে বলবে,
ও মাগো! কি সুন্দর চাঁদ!

নব দম্পতির জোছনাও নয়,
যে জোছনা দেখে স্বামী গাড়
স্বরে স্ত্রীকে বলবে;
দেখো দেখো,
চাঁদটা তোমার মুখের মতই সুন্দর।

কাজলা দিদির স্যাঁতস্যাঁতে
জোছনা নয়,
যে জোছনা বাসি স্মৃতিপূর্ণ ডাস্টবিন উল্টে দেয় আকাশে।

কবির জোছনা নয়,
যে জোছনা দেখে কবি বলবেন,
কি আশ্চর্য রুপোর থালার মত চাঁদ।

আমি সিদ্ধার্থের মত
গৃহত্যাগী জোছনার জন্য বসে আছি।
যে জোছনা দেখা মাত্র গৃহের সমস্ত
দরজা খুলে যাবে।
ঘরের ভেতর
ঢুকে পড়বে বিস্তৃত প্রান্তর।

প্রান্তরে হাঁটব, হাঁটব, আর হাঁটব।
পূর্নিমার চাঁদ স্থির হয়ে থাকবে মধ্য আকাশে,
চারিদিক থেকে বিবিধ কন্ঠ
ডাকবে … আয়, আয়, আয় ।।
https://www.sayanno.com/2022/04/blog-post.html

গৃহত্যাগী জোছনা – হুমায়ূন আহমেদ

01/04/2022

কাগজের প্রেম
- ইমতিয়াজ মাহমুদ

চোখ থেকে জল পড়ে জল থেকে যদি
ভেসে ভেসে চলে যাই মাছরাঙা নদী
সেখানে কি পাবো আমি কোন খড়কুটো
পেলে ঠিক ধরে নেবো হাতে একমুঠো।

তাকে ধরে চলে যাবো রোদে পোড়া দ্বীপ
হাতে ধরা কুটো আর হাতে ধরা ছিপ
হোক না প্রবাল তলে তরুণীর বাসা
ছিপ গেঁথে তুলে নেবো তার ভালোবাসা।

তার আসা তার বসা তার চলাচল
চলে গেলে ভেসে যাবো ভেসে ভেসে জল
জেনে নেবো কে আপন কে আসলে পর
ডুবে যদি যাবো তবু হাতে থাক খড়।

কে কোথায় ডুবে যায় কোথায় যে তীর
মাছরাঙা নদীতে সে তরুণী কুমির!

"এক সাগর রক্তের বিনিময়ে,বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা,আমরা তোমাদের ভুলবো না..."মহান স্বাধীনতা দিবসে শ্রদ্ধার সাথে স্মরন করছ...
25/03/2022

"এক সাগর রক্তের বিনিময়ে,
বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা,
আমরা তোমাদের ভুলবো না..."

মহান স্বাধীনতা দিবসে শ্রদ্ধার সাথে স্মরন করছি আমাদের দেশের সেই সব সন্তানদের যাদের ত্যাগের বিনিময়ে আজ আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা।

20/03/2022

হুমায়ূন আহমেদ ও গুলতেকিন খানের প্রথম টিভি সাক্ষাৎকার..

#সায়াহ্ন #হুমায়ূনআহমেদ

অনন্ত অম্বরে–হুমায়ূন আহমেদপ্রথম প্রকাশ–১লা জানুয়ারি, ১৯৯২উৎসর্গ–জন্ম ভবঘুরে অধ্যাপক আলতাফ হোসেন অপ্রিয়বরেষুআমার আপন আ...
19/03/2022

অনন্ত অম্বরে–হুমায়ূন আহমেদ
প্রথম প্রকাশ–১লা জানুয়ারি, ১৯৯২
উৎসর্গ–জন্ম ভবঘুরে অধ্যাপক আলতাফ হোসেন অপ্রিয়বরেষু

আমার আপন আঁধার

তীব্র যন্ত্রণায় ঘুম ভাঙল। মনে হল সারা গায়ে কাঁটা ফুটে গেছে। নির্ঘাত কোন দুঃস্বপ্ন। ইদানীং ভয়ংকর সব দুঃস্বপ্ন দেখছি। আমি চোখ মেলে দেখি–দুঃস্বপ্ন নয়, আসলেই কাঁটা ফুটেছে। বিছানাময় গোলাপ ফুল। পাশ ফিরতেই গায়ে গোলাপের কাটা বিঁধল। ব্যাপার বুঝতে বেশি সময় লাগল না। আজ আমার জন্মদিন। আমার কন্যারা তাদের উদ্ভাবনী শক্তি প্রয়োগ করে বিছানাময় কাটাসুদ্ধ গোলাপ বিছিয়ে রেখেছে। ফুলের কাঁটাই বিধেছে। ফুলশয্যা সবসময় আনন্দময় নয়।

আমি আবার চোখ বন্ধ করে ফেললাম। এখন জেগে উঠা যাবে না। আমার কন্যারা নিশ্চয় জাগাবার জন্যেও কোন বিশেষ ব্যবস্থা করে রেখেছে। ওদের বঞ্চিত করা ঠিক হবে না। কাটার ঘা শরীরে নিয়ে গভীর ঘুমের ভান করলাম।

বিকট শব্দে রেকর্ড প্লেয়ার বেজে উঠলো। এই হচ্ছে আমাকে জাগাবার কৌশল। কয়েকদিন ধরে যে গানটি বাজাচ্ছি কন্যারা সেই গানটি ফুল ভল্যুমে দিয়ে দিয়েছে। কানের পর্দা ফেটে যাবার অবস্থা। সুচিত্রা মিত্র আকাশ ফাটিয়ে গাইছেন,

পাখি আমার নীড়ের পাখি
অধীর হল কেন জানি
আকাশ কোণে যায় শোনা কি
ভোরের আলোর কানাকানি।।

আমি বিছানায় উঠে বসলাম। তিন কন্যা একসঙ্গে চেঁচিয়ে উঠলো–হেপি বার্থ ডে! বড় কন্যার হাতে একটা ট্রে। সেই ট্রেতে একটা কাপ। কানায় কানায় ভর্তি চা। চায়ে দুধের সর ভাসছে। মনে হচ্ছে কন্যারা তাদের সমস্ত প্রতিভা ব্যয় করে চা বানিয়েছে।

আমি বিছানায় গোলাপ দেখে বিস্মিত হবার ভান করলাম, আমার প্রিয় গানটি বাজছে দেখে মহা আনন্দিত হবার ভান করলাম। ওদের বানানো হিমশীতল সরবত সদৃশ চা মুখে দিয়ে তৃপ্তির ভান করলাম। ছোট মেয়ে বলল,

আব্বু, তোমার কি খুব আনন্দ হচ্ছে?

আমি বললাম, হচ্ছে। এত আনন্দ হচ্ছে মনে হয় চোখে পানি এসে যাবে।

আমাদেরো খুব আনন্দ হচ্ছে। কারণ আজ আমরা কেউ স্কুলে যাচ্ছি না। সারাদিন ঘরে থাকব।

খুব ভাল কথা।

আজ আমরাই তোমার জন্য রান্না করব।

তোমরা কি রান্না জান?

না, জানি না–মা দেখিয়ে দেবে।

খুব ভাল।

আমাদের চা কেমন লাগল বাবা?

অসাধারণ লাগল। মনে হচ্ছে পৃথিবীর সেরা চা খাচ্ছি।

আরেক কাপ বানিয়ে নিয়ে আসব?

না, আর আনতে হবে না।

জন্মদিনে তোমার জন্য আমরা উপহার কিনেছি। শার্ট কিনেছি।

বাহ বাহ–কোথায়?

তিন কন্যার কিনে আনা উপহার গায়ে দিলাম। পৃথিবীর সমস্ত মেয়েরাই মনে করে তাদের বাবা বিশালকায় একজন মানুষ। আমার মেয়েরাও যে তার ব্যতিক্রম না তাদের কেনা শার্ট গায়ে দিয়ে পরিষ্কার বোঝা গেল। শার্ট পাঞ্জাবীর চেয়েও লম্বা। কাঁধের ঝুল নেমে এসেছে কনুই-এ।

মেজো মেয়ে শংকিত গলায় বলল, শার্টটা কি তোমার একটু বড় বড় লাগছে?

না তো। গায়ে খুব ভাল ফিট করেছে। আজকাল লম্বা শার্ট পরাই ফ্যাশন।

হাজী সাহেবের লম্বা কুর্তার মত শার্ট গায়ে দিয়ে বারান্দায় এসে দেখি মেঝেময় ভাঙা কাঁচের টুকরা। ফুলদানিতে ফুল রাখতে গিয়ে কন্যারা দুটো ফুলদানি ভেঙেছে। কাজের মেয়েকে ভাঙা কাঁচ সরাতে দেয়া হচ্ছে না কারণ এই বিশেষ দিনে আমার তিন কন্যাই না-কি ঘরের সব কাজ করবে।

বারান্দায় এসে বসলাম। রবীন্দ্র সংগীত বন্ধ হয়েছে বলে খানিকটা স্বস্তি পাচ্ছি। দিনের শুরুতে রবীন্দ্র সংগীত শুনতে আমার ভাল লাগে না। এক কাপ চা খেতে ইচ্ছা হচ্ছে। বলার সাহস পাচ্ছি না। বলামাত্রই তিনজন ছুটে যাবে রান্নাঘরে। আগুন-টাগুন ধরিয়ে একটা কাণ্ড করবে।

মেজো মেয়ে বলল, বাবা, তোমার কেমন লাগছে?

খুব ভাল লাগছে মা।

আনন্দ হচ্ছে?

অসম্ভব আনন্দ হচ্ছে।

তোমাকে দেখে কিন্তু মনে হচ্ছে না।

আমি আনন্দিত হবার অভিনয় করলাম, অভিনয় খুব ভাল হল না।

বড় মেয়ে বলল, বাবা গান দেব?

গান থাক মা।

তোমার সব প্রিয় গান ক্যাসেট করে রেখেছি।

তাহলে দাও।

প্রথম গানটি কি কাকতালীয় ভাবেই মিলে গেল–অরুন্ধতী হোম গাইছেন,

সখী বহে গেল বেলা, শুধু হাসি খেলা।
একি আর ভাল লাগে?

আচ্ছা, আজ আমার হয়েছেটা কি? এত চেনা গান অচেনা লাগছে কেন? কত অসংখ্যবার এই গান শুনেছি, কই কখনো তো এত বিপ্ন বোধ করি নি? আজ কেন প্রথমবারের মতো মনে হচ্ছে–বেলা তো চলেই গেল। হাসি-খেলায় বেলা পার করে দিলাম। আর তো ভালো লাগছে না।

কেউ যেন কানের কাছে গুনগুন করে বলছে–না চাইতেই তুমি অনেক পেয়েছ। এই জীবনে তুমি দেখেছ ৫১৬টি ভরা পূর্ণিমা। তুমি পার করেছ ৪৩টি বর্ষা। এত সৌভাগ্য কজনের হয়?

বাবা-মার যে ভালোবাসায় আমার জন্ম, তাতে মনে হয় কোনো খাদ ছিল। দীর্ঘ ৪৩ বছরে একদিনের জন্যেও আমার মনে হয়নি বৃথাই এই পৃথিবীতে জন্মেছি। প্রচণ্ড দুঃসময়েও বেঁচে থাকার আনন্দ অনুভব করেছি। বৈশাখ মাসে যখন আকাশ অন্ধকার করে কালবোশেখী আসে, তখন মনে হয়, কি ক্ষতি ছিল পৃথিবীটা যদি আরেকটু কম সুন্দর হত। এত সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে যাব কি করে?

অয়োময়ের জন্যে গান লিখতে গিয়ে লিখেছিলাম, আমার মরণ চাঁদনি পহর রাইতে যেন হয়। আজ মনে হচ্ছে ভুল গান লেখা হয়েছে, ভুল প্রার্থনা। চাঁদনি পহর রাতে আমি মরতে পারব না। নতুন গান লিখতে হবে। প্রার্থনা জানাতে হবে যেন ভরা জ্যোৎস্নায় সেই বিশেষ পাল্কি আমার দুয়ারে এসে না থামে।

একবার নর্থ ডাকোটা থেকে গাড়িতে করে সিয়াটল যাচ্ছি, পথে মন্টানায় রাত্রিযাপনের জন্য থামলাম। চারদিকে পাহাড়ঘেরা সমতলভূমি। বাচ্চাদের হোটেলে শুইয়ে বাইরে এসে দাঁড়াতেই প্রচণ্ড ধাক্কা খেলাম। রূপার থালার মত প্রকাণ্ড চাঁদ উঠেছে। অপূর্ব জ্যোৎস্না। জ্যোৎস্না ভেঙে আলো-আঁধারের অপূর্ব নকশা তৈরি হয়েছে পাহাড়ের গায়ে। আমি স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে আছি। মহান সৌন্দর্যের মুখোমুখি হলে এক ধরনের তীব্র হাহাকার মনের ভেতরে আপনা আপনি জন্মায়–সুন্দরের উৎস সন্ধানে ব্যাকুলতা জাগে।

সৌন্দর্য দেখে দেখে জীবন কাটিয়ে দিলাম, এই সুন্দরের জন্ম কোথায়, কোন দিন তার খোঁজ করলাম না। এই জীবনে সম্ভব হল না–হায়! অন্য কোন জীবনও তো নেই, থাকলে চেষ্টা করা যেত।

ছোটবেলায় আমাদের মীরাবাজারের বাসায় একজন হিন্দু ব্রাহ্মণ বেড়াতে আসতেন। আমার বাবা-মা দুজনই ছিলেন তাঁর ভক্ত। এই চিরকুমার মানুষটি না-কি মহাপুরুষ পর্যায়ের। ঘুরে বেড়াতেন খালি পায়ে, অতি তুচ্ছ বিষয়ে হা-হা করে হাসতেন। তখন আমার ধারণা হল–মহাপুরুষদের খালি পায়ে থাকতে হয়, অকারণে হাসতে হয়। এক সন্ধ্যার কথা তিনি বেড়াতে এসেছেন। মা বললেন, আপনি খুব ভালো দিনে এসেছেন, আমার কাজলের জন্যে একটু প্রার্থনা করুন। আজ কাজলের জন্মদিন।

তিনি আমাকে টেনে কোলে তুলে বললেন–গা দিয়ে ঘামের গন্ধ বেরুচ্ছে, কি রে ব্যাটা, গায়ে ঘামের গন্ধ কেন? এই বলেই চোখ বন্ধ করে প্রার্থনা করলেন, পরম করুণাময়, এই ছেলের অন্তর থেকে তুমি অন্ধকার দূর কর।

তাঁর প্রার্থনা ঈশ্বর গ্রহণ করেন নি। আমার অন্তরে এমন সব অন্ধকার আছে যা দেখে আমি নিজেও মাঝে মাঝে ভয়ে চমকে উঠি। কাউকে সেই অন্ধকার দেখতে দেই না। আলোকিত অংশটাই দেখতে দেই, কারণ এই আঁধার আমার আপন আঁধার। আমার নিজস্ব অনন্ত অমর।

হুমায়ূন আহমেদ
১৩ই নভেম্বর ১৯৯১

#সায়াহ্ন

“যারা নতুন কিছু খোঁজে না, একদিন তাদেরও কেউ খুঁজবে না”– জে আর আর টলকিন (লেখক, লর্ড অব দ্য রিংস)   #সায়াহ্ন   #সাহিত্য  #উ...
18/03/2022

“যারা নতুন কিছু খোঁজে না, একদিন তাদেরও কেউ খুঁজবে না”

– জে আর আর টলকিন (লেখক, লর্ড অব দ্য রিংস)

#সায়াহ্ন #সাহিত্য #উক্তি

চাঁদের বিশালতা মানুষের মাঝেও আছে, চাঁদ এক জীবনে বারবার ফিরে আসে, ঠিক তেমন মানুষ প্রিয় বা অপ্রিয় যেই হোক, একবার চলে গেলে ...
18/03/2022

চাঁদের বিশালতা মানুষের মাঝেও আছে, চাঁদ এক জীবনে বারবার ফিরে আসে, ঠিক তেমন মানুষ প্রিয় বা অপ্রিয় যেই হোক, একবার চলে গেলে আবার ফিরে আসে।
-হুমায়ুন আহমেদ
#সায়াহ্ন #হুমায়ুনআহমেদ #উক্তি #সাহিত্য

07/03/2022

সাহিত্যের বহিঃপ্রকাশ
সাহিত্য এবং প্রযুক্তি ভিত্তিক বর্ধনশীল সাহিত্যকোষ।
sayanno.com
[email protected]
#সায়াহ্ন

07/03/2022
03/03/2022

আসছে...

03/03/2022

Address

Gulshan
Dhaka
1232

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sayanno - সায়াহ্ন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sayanno - সায়াহ্ন:

Share

Category



You may also like