স্বপ্ননীড়

স্বপ্ননীড় সর্বদাই আলহামদুলিল্লাহ। কারণ, হয়তো এমন কেউ রয়েছে, যার অবস্থা আমার থেকেও করুন।

ঠাকুরগাঁও জেলার জন্য আজকের ইফতারির সময়সূচি। বেশি করে সবাই শেয়ার করে অন্যের কাছে পৌছার সুযোগ করে দিন।
15/06/2024

ঠাকুরগাঁও জেলার জন্য আজকের ইফতারির সময়সূচি। বেশি করে সবাই শেয়ার করে অন্যের কাছে পৌছার সুযোগ করে দিন।

30/05/2024

‼️ভাবতেই অবাক লাগে‼️

❌যিনা কারীর লজ্জা স্থানের দূর্গন্ধে জাহান্নাম বাসী অস্থির হয়ে উঠবে!❌

■■ যিনা কাকে বলে?
কোন কাজ গুলো যিনা?

যিনা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন এবং যিনা করার পূর্বে এই হাদীসটিএকবার পড়ে নিন!!

❓▪যিনা কী?
🔹▪শুধুই অবৈধ ভাবে মেলামেশা করাকেই যিনা বলা হয়?
🔹▪না!!

♦️হাদীসের ভাষায় যিনা বহু প্রকারে বিভক্ত। যেমনঃ
🔹▪০১। কোন বেগানা নারী অথবা পুরুষের প্রতি দৃষ্টি দেওয়া চোখের যিনা!
🔹▪০২। যৌনতা সম্পর্কিত অশ্লীল কথাবার্তা বলা জিহ্বার যিনা!
🔹▪০৩। বিবাহ সম্পর্ক ছাড়া অবৈধ ভাবে কাউকে স্পর্শকরা হাতের যিনা!
🔹▪০৪। ব্যাভি চারের উদ্দেশ্যে হেঁটে যাওয়া পায়ের যিনা!
🔹▪০৫। সে সম্পর্কিত খারাপ কথা শোনা কানের যিনা।
🔹▪০৬। যিনার কল্পনা করা ও আকাংখা করা মনের যিনা!
🔹▪০৭। অতঃপর লজ্জাস্থান একে পূর্ণতা দেয় অথবা অসম্পূর্ণ রেখে দেয়!
-----(বুখারী, মুসলিম, সুনানে আবু দাউদ, সুনানে আন-নাসাঈ)!

♦️ অথচঃ আমরা কেবলমাত্র সর্বশেষ ধাপ টিকেই যিনা মনে করে থাকি! এবার ভেবে দেখুন আপনি এসব কাজের কোনো একটির সাথে জড়িত ননতো?

📍যিনা স্পষ্ট হারামঃ
আল্লাহ তা'আলা যিনাকে হারাম ঘোষণা করে বলেনঃ -------"তোমরা যিনার ধারের কাছেও যাবে না। কেননা তা অত্যন্ত নির্লজ্জ এবং খারাপ কাজ।"
-----(সুরা বনী-ইসরাঈল আয়াতঃ ৩২)

📍 যিনার শাস্তিঃ
যিনার শাস্তি অত্যন্ত ভয়াবহ! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ
---------"আমি স্বপ্নে একটি চুলা দেখতে পেলাম। যার উপরের অংশ ছিল চাপা আর নিচের অংশ ছিল প্রশস্ত। আর সেখানে আগুন উত্তপ্ত হচ্ছিল এবং ভিতরে নারী পুরুষরা চিল্লাচিল্লি করছিলো! আগুনের শিখা উপরে আসলে তারাও উপরে উঠছে, আবার আগুন স্তিমিত হলে তারা নিচে যাচ্ছিলো! সর্বদা তাদের এঅবস্থা (এমন)চলছিলো! আমি জিবরাঈল(আঃ )কে জিজ্ঞেস করলামঃ এরা কারা???"

♦️▪জিবরাঈল(আঃ) বললেনঃ
-------"তারা হলো অবৈধ যৌনচারকারী নারী ও পুরুষ!"
-----(বুখারী)

♦️ যিনা কারীর লজ্জা স্থানের দূর্গন্ধে জাহান্নাম বাসী অস্থির হয়ে উঠবে!
♦️▪সেদিন যিনা কারীকে পিপাসা মেটানোর জন্য এই পঁচা পানিই পান করতে দেওয়া হবে!

●● তাই সবারই উচিত প্রেমিক-প্রেমিকা নামের বিবাহ বহির্ভূত এই সব শয়তানি সম্পর্ক বাদ দেওয়া।

আল্লাহ আমাকে সহ সবাইকে সকল ধরনের গুণহা থেকে দুরে থাকার তৌফিক দান করুন। আমিন।🤲

29/05/2024

" মানুষের সাথে জ্বিনের শারীরিক সম্পর্ক বা সহবাস "ও লক্ষণ সমুহ।

এক ব্যক্তি শায়খ উসাইমীন র, নিকট এসে জিজ্ঞাসা করেন, জ্বিন কি মানুষের সাথে শারীরিক সম্পর্ক লিপ্ত হতে পারে? উত্তরে শায়খ উসাইমীন র, এই আয়াত উল্লেখ করেন।

فِيهِنَّ قَاصِرَاتُ الطَّرْفِ لَمْ يَطْمِثْهُنَّ إِنسٌ قَبْلَهُمْ وَلَا جَانٌّ
তথায় থাকবে আনতনয়ন রমনীগন, কোন জিন ও মানব পূর্বে যাদের ব্যবহার করেনি।
[ সুরা আর-রহমান -৫৬ ]

এবং বলেন জ্বিন মানুষের সাথে শারীরিক সম্পর্কে করতে পারে।

ইবনুল জাওযী (রহঃ) এই আয়াতে ব্যাখ্যায় বলেন, এই আয়াতে দলীল রয়েছে যে, জিনের সাথে মানুষের এবং মানুষের সাথে জিনের শারীরিক মিলন সম্ভব
(যাদুল মাসীর ৪/২১৪)।

ইবনে তাইমিয়া র, বলেন, জ্বিন এবং মানুষের সাথে শারীরিক মিলন সম্ভব
(মাজমাউল ফাতওয়া - পৃষ্ঠা -৩৯)

ইমাম সয়ূতি র, বলেন মানুষের সাথে জ্বিনের শারীরিক সম্পর্ক করা সম্ভব ( আল আলাম পৃষ্ঠা -৩০১)

জ্বিন কার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করলে সাধারণত যে লক্ষ্যগুলোর দেখা যায়।

👉(১)ঘুমের মধ্যে (মানে স্বপ্নদোষের সময়- তখন
অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হয়)এটা অনেক সময় বদনজরের বা যাদুগ্রস্ত হলে অতিরিক্ত সপ্নদোষ হয়। নারী পুরুষ উভয়ের হয়।

👉(২) জেগে থাকা অবস্থায় (রোগি শুয়ে থাকে কিন্তু সাময়িকের জন্য অবশ হয়ে যায় বিশেষ করে হাত-পা,,,আর জ্বীন যখন তার সংগে মিলন করে যা রোগি বুঝতে পারে) কিন্তু কাউকে ডাক দেওয়া বা কিছু করার উপায় থাকেনা।

👉(৩) জেগে থাকা অবস্থায় মিলন করতে পারে এবং এই সময় জ্বীনকে রোগি দেখতেও পারে, নাও দেখতে পারে। তবে অনুভব হয়।

👉(৪) কোন জ্বীন যদি কোন মেয়ের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করার উদ্দ্যেশেই আছড় করে তাহলে মেয়ের গায়ের বিভিন্ন জায়গায় দাগ থাকে,,এই দাগ মাঝে মাঝেই মেয়ের গায়ে দেখা যায়,,,শারীরিক সম্পর্ক না হলেও এরকম দাগ দেখা যাবে,,লাল দাগ,, খামচি বা কামড়ের দাগ,, বিশেষ করে গলার নিচের দিকে।

👉(৪) কোন জ্বীন যদি কোন মেয়েকে পছন্দ
করে তখন ওই জ্বীন সবসময় মেয়ের আশেপাশে থাকে,, যখন ঘুমায় তখন আসে, ঘুমের মধ্যেই শারীরিক সম্পর্ক করে,, মেয়ে তখন বাস্তবতা অনুভব করতে পারে কিন্তু কাউকে দেখে না ও বলার মতো অনুভূতি শক্তি থাকেনা।

👉(৫) জ্বীন যদি পুরুষ হয় আর পুরুষ জ্বিন দ্বারা আক্রান্ত হলে সেই সকল মেয়েদের স্মৃতি শক্তি কমে যায়, খাওয়ার অনিহা সৃষ্টি হয়, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়।

👉(৬) পড়াশোনার প্রতি, সংসারের প্রতি অমনোযোগী হয়ে যায়।

👉(৭)পুরুষ জ্বীন দ্বারা আক্রান্ত মেয়েরা সাধারণত পুরুষদের পছন্দ করেনা, একাকী থাকতে পছন্দ করে, বিবাহিত মেয়েরা স্বামী থেকে দুরে থাকতে পছন্দ করে।

👉(৮) জেগে থাকা অবস্থায়( হস্তমৈথুনের
মাধ্যমে)নারী, পুরুষ উভয়ই একি রকম ,,এসময় জ্বীন রোগির হাত,মস্তিষ্ক পজেস করে ইন্দ্রিয়তৃপ্তি লাভ করে,,এটা তখনই বোঝা যাবে যখন
কেউ আগে থেকেই গুপ্ত অভ্যাসে লিপ্ত ছিল
কিন্তু তা অল্প পরিমানে,হঠাৎ করে যদি মাত্রাতিরিক্ত
ভাবে যৌন চাহিদা বেড়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে
আশিক জ্বীনের কাজ এটা, তবে বশীকরণ বা আসক্তকারি বা অনুগত যাদুর লক্ষন হচ্ছে, স্ত্রী বা স্বামীর সংগে সহবাসের ঘন ঘন ইচ্ছা জাগা, কিন্তু যারা অবিবাহিত তারা যদি আশিক জ্বীন দ্বারা আক্রান্ত হয় তাহলে তাদের যৌন উত্তেজনা বাড়িয়ে দেয় আশিক জ্বীন,,ফলে যুবক যুবতীরা হারামে লিপ্ত হয়,,আর অভিজ্ঞতা থেকে পাওয়া যায়।

👉(৯) জ্বীন মানুষের সংগে মিলনের সময় যৌনাঙ্গে গরম বাতাসের মত অনুভূত হয়,,জ্বীনরা দীর্ঘক্ষণ সঙ্গম করে,,তাই এই সঙ্গমের পরে মেয়েরা দুর্বল হয়ে যায় খুব,শুকিয়ে যায় অনেক ধীরে ধীরে,, শরীরে ব্যথা অনুভব করে অনেক,,এসব লক্ষণ নারী পুরুষ সকলের,,অনুভব হয়।

👉(১০) অবিবাহিত মেয়ের সাথে জ্বীন শারীরিক সম্পর্ক করলে সেই মেয়ে বিয়ে বসতে চায় না,,আর বিবাহিত মেয়ের সাথে এরকম কিছু হলে সেই মেয়ে স্বামীর সাথে মিলনের আগ্রহ হারিয়ে ফেলে অনেক সময়।

والله تعالى أعلم

29/05/2024

দোয়া কবুল হওয়ার ২৯টি স্থান, ক্ষেত্র ও সময়ঃ

১)সুরা ফাতিহা পাঠ করার পর, সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পাঠ করে দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়।(মুসলিম-৮০৬)

২) অনুপস্থিত ব্যক্তির জন্য দু'আ, কোন মুসলিমের অগোচরে অন্য মুসলিমের জন্য দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (মুসলিম-৬৮২২)

৩) জালিমের বিরুদ্ধে মাজলুম ব্যক্তির দু'আ কবুল হয়। (তিরমীযি-৩৪৪৮)

৪) মা-বাবা তার সন্তানের জন্য দু'আ করলে দোয়া কবুল হয়। (তিরমীযি-৩৪৪৮)

৫) নেককার সন্তানের দু'আ কবুল হয়। (বাবা-মায়ের জন্য তাদের মৃত্যুর পর)। (আবু দাউদ-২৮৮০)

৬) আরাফাতের ময়দানে দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (তিরমীযি-৩৫৮৫)

৭) বিপদগ্রস্ত অসহায় ব্যক্তির দু'আ তাড়াতাড়ি কবুল হয়। (সূরা নমল৬২,৫৭ ও সূরা ইসরার ৬৭ নাম্বার আয়াত)

৮) সেজদায় দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (নাসায়ী১০৪৫)

৯) হজ্জের স্থানসমূহের দু'আ তাড়াতাড়ি কবুল হয়। যেমন: আরাফাহ, মুজদালিফা, মিনা...। (ইবনে মাজাহ-২৮৯২)

১০) হজ্জ করা অবস্থায় হাজ্জীর দু'আ কবুল হয়। (ইবনে মাজাহ-২৮৯৩)

১১) উমরাহ করার সময় উমরাহকারীর দু'আ কবুল হয়। (নাসায়ী-২৬২৫)

১২) আযানের পর দু'আ কবুল হয়। (তিরমীযি-২১০)

১৩) ক্বিতাল চলাকালীন সময় দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (আবু দাউদ-২৫৪০)

১৪) বৃষ্টি বর্ষণকালে দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (আবু দাউদ-২৫৪০)

১৫) শেষ রাতের দু'আ, তাহাজ্জুদের সময়কার দু'আ কবুল হয়। বুখারী-১১৪৫)

১৬) জুম্মার দিনে দু'আ কবুল হয়, আসরের শেষ দিকে তালাশ করার জন্য নির্দেশ আছে। (নাসায়ী-১৩৮৯)

১৭) লাইলাতুল ক্বদরের রাত্রির দু'আ কবুল হয়। (বুখারী ও মুসলিম)

১৮) আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়কার দু'আ কবুল হয়। (আহমাদ-১৪৬৮৯, মুসলিম-৬৬৮)

১৯) ফরয সালাতের শেষ অংশে দু'আ করলে কবুল হয়। (সালাম ফিরানোর আগে)। (রিয়াদুস স্বালেহীন ১৫০৮, তিরমীযি-৩৪৯৯)

২০),মুসাফিরের দু'আ কবুল হয়। (সফর অবস্থায়)। (তিরমীযি-৩৪৪৮)

২১) রোজাদার ব্যক্তির দু'আ কবুল হয়। (রোজা অবস্থায়)। (ইবনে মাজাহ-১৭৫২)

২২) ন্যায়পরায়ণ শাসকের দু'আ কবুল হয়। (তিরমীযি-২৫২৬)

২৩) দু'আ ইউনুস পাঠ করে দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (তিরমীযি-৩৫০৫) দোয়া ইউনুস: লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতুম মিনাজ জোয়ালিমীন।

২৪) ইসমে আযম পড়ে দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (ইবনে মাজাহ-৩৮৫৬)

ইসমে আযম: আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস-আলুকা বি-আন্না লাকাল হামদু লা ইলাহা ইল্লা আন্তা ওয়াহ'দাকা লা-শারীকা লাকাল মান্না-ন। ইয়া বাদীআস সামা-ওয়াতি ওয়াল - আরদ্বি ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম। ইয়া হা'ইয়্যু ইয়া কাইয়্যুম। (নাসাঈ-১৩০০)

[হাদিস শরীফে মোট তিনটি ইসমে আযম এসেছে, যে কোন একটি পড়লেই হবে, তবে এটিই বেশি প্রচলিত]

২৫) বিপদে পতিত হলে যে দু'আ পড়া হয় (ইন্না লিল্লা-হি... রাজিউন) এবং (আল্লা-হুম্মা আজিরনি ফি মুসিবাতি ওয়া ওয়াখলিফলী খইরাম মিনহা...) তখন দু'আ কবুল হয়। (মিশকাতুল মাসীবাহ-১৬১৮, মুসলিম -৯১৮)

২৬) জমজমের পানি পান করার পর দু'আ করলে কবুল হয়। (ইবনে মাজাহ-৩০৬২, আহমদ৩/৩৫৭)

২৭) নির্যাতীত ব্যাক্তি দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (তিরমীযি-৩৪৪৮) ২৮) যখন তোমরা মোরগের ডাক শুনবে, তখন তোমরা আল্লাহর অনুগ্রহ চাইবে (দোয়া করবে), কেননা সে একটি ফেরেশতা দেখেছে। (বুখারী (ফাতহুল বারীসহ), ৬/৩৫০, নং ৩৩০৩; মুসলিম, ৪/,২০৯২, নং ২৭২৯)

২৯) দু'হাত তুলে দোয়া করা, কারণ আল্লাহ বান্দার খালি হাত ফিরিয়ে দিতে লজ্জাবোধ করেন। (আবু দাউদ-১৪৮৮)

হে আল্লাহ! আমাদের সবাইকে বেশি বেশি দোয়া করার তাওফিক দিন। আমীন

23/05/2024

অবশ্যই বিরত থাকুন,
যদি তোমার বয়স ১৫ থেকে ২৫ এর মধ্যে

১/ অধিক ঘুম
২) পর্নোগ্রাফি মাস্টারবেশন
৩/ অধিক রাগ
৪/ অনর্থক চিন্তা
৫/ অনর্থক বন্ধু





"প্রজন্মের 'মা' ধ্বংসের মাষ্টার প্লান" 💔ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েদের একটা অংশ দেহ ব্যবসা করছে। আরেকটা বড় অংশ প্রেমীকের সাথে রু...
23/05/2024

"প্রজন্মের 'মা' ধ্বংসের মাষ্টার প্লান" 💔

ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েদের একটা অংশ দেহ ব্যবসা করছে। আরেকটা বড় অংশ প্রেমীকের সাথে রুমডেট, মেস, আবাসিক হোটেল, ডার্ক রেস্টুরেন্ট, হাইড আউট, পার্কে যাচ্ছে। আমার নিজের শহরে এরা সংক্রামক ব্যাধির মত ছড়িয়ে পড়েছে।

আমার এক বন্ধু পড়ালেখার পাশাপাশি আবাসিক এক হোটেলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে। ওর ডিউটি রাতে। বিশাল বড় হোটেলের কোনো রাতেই খুব একটা রুম ফাঁকা থাকেনা। ও বলছে, বন্ধু বেশিরভাগই ভার্সিটির স্টুডেন্ট। পার নাইট ১৫০০-৫০০০/- পর্যন্ত খরচ করে থাকছে এক রাতের স্বামী-স্ত্রীর মত। বলছে, বেশির ভাগই তো মুখে হিজাব পড়ে আসে,তারপরও যখন আমি ক্যামপাসে যাই তখন অনেকে আমাকে দেখে মুখ ঢেকে চলে যায়। একটা হোটেলের তথ্য, অথচ অসংখ্য হোটেল শহরে!

আরেকটা অংশ ভার্সিটির খরচসহ লাক্সারিয়াস লাইফ পার করতে এটাকে ব্যবসা হিসেবে নিয়েছে। একটা চক্র দালালের ভূমিকায় কন্টাক্ট করে দেয়। এরকম একজনকে চিনি, আমার কলেজের সিনিয়র যিনি মেসের ছেলেদেরকে চড়া সুদে টাকা ধার দেওয়ার পাশাপাশি কমিশন সিস্টেমে এই দু'নাম্বারি বিজনেস করেন। প্রশাসনের সাথেও এদের কানেকশন শক্তিশালী। যেকারণে হুট করে এদের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে টিকে থাকা কঠিন!

জি আমার প্রিয় অভিভাবকেরা এই হচ্ছে আমার বোন। অর্থাৎ, আপনাদের মেয়েদের অবস্থা! পুরো রমরমা ক্যারিয়ার বানাতে যে পাঠিয়েছেন তার যথাযথ অর্জন করেই আপনার ঘরে ফিরবে।

অনার্সের বয়সটা এমন যে, কনজারভেটিভ পরিবার থেকে উঠে আসা মেয়েটা ছেলেদের সাথে দীর্ঘ সময় উঠাবসা করে। আর এই বয়সের ছেলেদের তেমন ভয় থাকেনা। তাই এরা নিঃসংকোচে গোপন কথাবার্তা মেয়ে বন্ধুকে ট্রিট করে বলে। এসব শুনতে শুনতে এক সময় মেয়েদের লজ্জা কমে যায়। আর জৈবিক চাহিদা যেহেতু নারী-পুরুষের সব চেয়ে তীব্র ও বড় মাপের চাহিদা তাই ভয়হীন ছেলে আর লজ্জাহীন নারীর জন্য এটা সহজ হয়ে যায়। তাই অবাধে চলছে আপনার মেয়ের যৌন প্রেম অথবা রমরমা যৌন ব্যবসা।

এখানে বড় পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, এই মেয়েগুলো তো সারাজীবন আর এভাবে চলতে পারেনা। ভার্সিটি শেষে একটা পর্যায়ে এদেরই কেউ না কেউ আপনার আমার ঘরে স্ত্রী হিসেবে আসছে। এবং লজ্জাহীন এই নারী তখন স্বামীকে মমতা, প্রেম, তীব্র আবেগানুভূতি দিতে পারেনা। পারেনা সন্তানকে নৈতিকতার শিক্ষা দিতে। এভাবেই প্রজন্মের মায়েরা ধ্বংস হচ্ছে।

এখন অভিভাবক হিসেবে কি আপনি চান ভার্সিটি ক্যারিয়ারের নামে আপনার কলিজার টুকরো মেয়েটা এভাবে নিজের ইজ্জত বিলিয়ে দিক? অনেকে বলছে বিকল্প অপশন কি?
বিকল্প অনেক আছে, কিন্তু আপনার পুঁজিবাদী মস্তিষ্ক বিকল্প দেখতে পায়না, দেখিয়ে দিলেও মানতে পারেনা। কারণ আপনার চাহিদা বস্ত্রহীন, লজ্জাহীন, ইজ্জতহীন রং মাখানো ক্যারিয়ার।

👉বিশ্বাস করুন আমি ভার্সিটির পরুয়া কোন ভাই বোনকে ছোট করার জন্য এই পোস্ট করিনি, ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েরা সবাই যে এইরকম তা কিন্তু নয়,তবে অধিকাংশ মেয়েই এইরকম। তাই আমার সম্মানিত অভিভাবক বলব আপনার কলিজার টুকরা মেয়ে কি করতেছে কোথায় যাচ্ছে আপনি তার খোঁজখবর রাখুন 🙂

কালেক্টেড




10/05/2024





10/05/2024

10/05/2024
01/03/2024

আল্লাহর প্রশংসা তারাই করতে পারে, যারা আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা বিপদে ধৈর্য ধারন করে প্রশান্তি লাভ করে।

08/02/2024

বিয়ের আগে Rose day, Valentine day, Chocolate day. আর বিয়ের পরে, টাকা দে, কাপড় দে, সাবান দে, সোনা দে, মোবাইল দে, কসমেটিক্স দে, নইলে আমারে ছাইরা দে !🫢🫢🙁🙁

06/02/2024

আপনার জীবন টা যদি সূচ হয়, তাহলে আপনার রিযিক হলো সুতা, যেটা ছিদ্র দিয়ে আপনার কাছে আসে। অতএব আল্লাহ যেটা আপনার জন্য নির্ধারণ করে রেখেছেন, তাতেই প্রশান্তি অনুভব করুন। কারণ সেটা আপনার। আর যেটা তিনি অন্যের জন্য নির্ধারণ করে রেখেছেন, সেটা আপনি কখনোই পাবেন না।

05/02/2024

★সময়★
তার জন্য ধীরগতি যে অপেক্ষা করে।
তার জন্য দ্রুতগামী যে ভয় করে।
তার জন্য লম্বা যে ব্যথা অনুভব করে।
তার জন্য খাটো মনোযোগ দেয়।
কিন্তু তার জন্য চিরস্থায়ী যে সবার মাঝে ভালোবাসা বিলিয়ে দেয়।





18/08/2022

“জীবন টা তখনই ধন্য, যখন তার সবকিছুই হয় কলব পরিবর্তনকারী সুমহান পরাক্রমশালীর জন্য„

-🖋️ SS A NumanAS A NumanNS A Numan

 #পথেরপাঁচালি  #পর্বঃ ০২🖋️ S A Numan- তো কি হয়েছে দ্রুত বলে ফেল। ( রমিজ সাহেব) - না আঙ্কেল ওরকম সিরিয়াস কিছু না। - তো কি...
10/07/2022

#পথেরপাঁচালি

#পর্বঃ ০২

🖋️ S A Numan

- তো কি হয়েছে দ্রুত বলে ফেল। ( রমিজ সাহেব)

- না আঙ্কেল ওরকম সিরিয়াস কিছু না।

- তো কি তাহলে?

- ঐ যে আমার জন্য একটা ভাবি খুজছে।

-ও........যেভাবে বলছিস মনে হচ্ছে কি না কি হয়ে গেছে।

-হা...হা...হা...হা...

- তো, তোর বাবা কি তোর ভাবি খুঁজে পেয়েছে?

- না, আঙ্কেল। ভালো ভাবি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

- তো এখন খবর কি?

- এখনকার মতো নাকি বাদ দিবে।

- ক্যান..?

- সবাই ক্লান্ত হয়ে গেছে আঙ্কেল সবাই ক্লান্ত হয়ে গেছে।

- ও... তাই নাকি?

- হ্যাঁ- আঙ্কেল। প্রায় ৭/৮ টা দেখা হয়ে গেছে কিন্তু একটা না একটা দোষ থাকছেই।

- হ্যাঁ রে বাবা এই যুগে ভালো মেয়ে পাওয়া খুব মুশকিল।

গল্প করতে করতে অনেক সময় পার হয়ে গেলো। সূর্য ডুবা ডুবা ভাব। পশ্চিমাকাশে লালিমা পড়তে শুরু করেছে। রমিজ সাহেব আজকের মতো তাওসিফ কে বিদায় দিল। ছেলেটা আগে মাঝেমধ্যেই আসতো। কিন্তু স্কুলে ভর্তি হওয়ার পর থেকে আর আসেনা। তাই তিনি ছেলেটাকে ডেকেছিলেন। অবশ্য এর মাধ্যমে একটা অনুকূলিয় খবর ও পাওয়া গেল। কারণ, তিনি ইতিমধ্যে তার মেয়ের ব্যাপারে একটু চিন্তায় আছেন। তিনিও একজন ছেলে খুজছেন। যদি কোনো ভালো দেখে একটা ছেলে পাওয়া যায়, তাহলে তিনি আর এই ভার টা কে মাথায় রাখতে চাননা।

★★★
রাতে খাওয়া শেষ করে সবাই মিলে আপন আপন ঘরে চলে গেল। রহিম সাহেব আর তার স্ত্রী শুধু বসে থাকলো খাবার টেবিলে। হঠাৎ তাপসিফ আসলো তাদের কাছে। তারা চেহারা দেখে মনে হচ্ছে কিছু একটা বলবে। তার মুখে কেমন যেন একটা হাসি ও দেখা যাচ্ছে।

- আব্বু, আমার ভাবি কি খুজে পেলে?

- না রে বাবা এখনো পায়নি।

- তো আর কতদিন দেরি করবে আব্বু? তাহলে আমি ভাইয়ার বিয়েতে যেতে পারবো।

রহিম সাহেব যেন কেমন একটা অনুভুতি প্রকাশ করলেন। এসব কিছু তিনি ভাবতেও পারেন নি। তিনি এখন ছেলেকে কি উত্তর দিবেন, তা তিনি এ মুহূর্তে বুঝতে পারছেন না। তবুও তিনি একটু ণড়েচড়ে ছেলেকে উত্তর দিলেন।

- হ্যাঁ - বাবা আর বেশি দিন নেই। বউ পেলেই দ্রুত সেরে ফেলবো।

- ঠিক আছে বাবা।

- আচ্ছা আজকে তোর স্কুল থেকে আসতে দেরি হয়েছে কেন?

- এমনি বাবা। ঐ যে ঐ পাড়ার রমিজ আঙ্কেল আছে না ওদের বাড়ি গেছিলাম একটু। আব্বু জানো, আজকে আঙ্কেল অনেক মজার একটা বিস্কিট খাইয়েছেন আমাকে। তুমি আমাকে ঐ গুলো এনে দিবে হ্যাঁ ???

- ঠিক আছে বাবা এনে দিবো।

- আব্বু আব্বু শোনো, আজকে না আঙ্কেলের বাড়িতে সুন্দরী একটা মেয়ে আছে দেখলাম। হয়তো সে আঙ্কেলের মেয়েই হবে। ওকে আমাদের বাড়িতে আমার ভাবি হিসেবে নিয়ে আসা যায়না?

রহিম সাহেব আবারো চমকে উঠলেন। ছেলেটা তো দেখছি একটু বয়স হলেও কেমন যেন ছোট্ট বাচ্চার মতো স্বভাব তার মধ্য রয়ে গেছে।
কিন্ত রহিম সাহেবের মাথাই একটা চিন্তা চলে আসলো। সে জানতো তার একটা বিয়েপযোগি একটা মেয়ে আছে। মেয়েটার সম্পর্কে ও তার কিছুটা ধারণা আছে। সবাই তাকে ভালো মেয়ে বলেই চেনে। কেউ তার সম্পর্কে খারাপ রিপোর্ট দিতে পারবে না। অন্যদিকে তার চেহারাও মাশাল্লাহ। তিনি যেন মনে মনে খুজে পেয়েও গেছেন। কিন্ত সেটার সিদ্ধান্ত একাই নেয়া যাচ্ছে না। যেহেতু পাশে গিন্নী আছে তার সাথে একটু পরামর্শ করা যাক।

- আরে নাইমা, তাইতো। তার সাথে ছেলের বিয়ে টা দিলে কেমন হয়? তুমি তো জানো তার সম্পর্কে। ( তাউসিফের মায়ের নাম নাইমা)

- হ্যাঁ - রমিজ ভায়ের সাথে একবার কথা বলে দেখার দরকার। যদি হয়েই যায় তাহলে তো ভালোই হবে৷ কিন্তু তারা রাজি হবে কিনা সেটাই ভাবার বিষয়।

- তবুও চেষ্টা করে দেখি কি হয়৷ মেয়েটার তো বয়স ও হয়েছে মনে হচ্ছে। কারণ, দুই বছর আগে দেখেছি ১৪ হবে মনে হচ্ছে। এখন তো ১৬ বা ১৭ হবেই।

- কিন্তু আগে তানজিম কে বলতে হবে। (বড় ছেলে)

- তো এক্ষুনি ডাকো।

- তানজিম, কি করছিস রে একটু এ দিকে শোন তো।
তানজিম, ঘরের মধ্য কম্পিউটারে একটু কাজ করছিলো। কোম্পানি থেকে আজকে তার উপর কাজের ভার বেশি এসেছে। এটা হয়েছে তার এক সহকর্মী একটু অসুস্থ হয়ে যাওয়ার কারণে। মায়ের ডাক শুনে দ্রুত বারান্দায় মায়ের সামনে হাজির। এতক্ষণে রহিম সাহেব তার রুমে চলে গেছেন।
- আচ্ছা বাবা কালকে একটা কাজ আছে। এক জায়গায় যেতে হবে।

- কোথায় মা? আর কেনইবা যেতে হবে?
- তোর বউ দেখতে যাবো।
- তো কোথাই যাবে?
- ঐ যে পাশের পাড়ার তোর রমিজ আঙ্কেল আছে না ওনার মেযেকে।

তানজিম চমকে উঠে। সে অনেক দিন থেকেই তার প্রতি খেয়াল করে আছে। সে আগে থেকেই তকে মনে মনে রেখেছে। কিন্তু কাউকে কিছু বলতে পারে নি ও। আর বললেও তার মধ্যে একটা সন্দেহ কাজ করছিলো তার সাথে ওর বাবা বিয়ে দিবে কিনা। কারণ বেশ কিছু দিন আগে ভাতিজির বিয়ে ঠিক হওয়ার সময় রমিজ আঙ্কেল একটা কান্ড ঘটিয়েছিলেন। তাই সে কাউকে কিছু খুলে বলতে পারেনি। নাইমা বেগম এরি মধ্যে ছেলের মুখে কেমন ছাপ দেখতে পায়।

- কিরে চুপ হয়ে রয়ে থাকলি যে???
- ওওও হ্যাঁ মা চিনছি। মাথা চুলকাতে চুলকাতে বললো তানজিম। ....... কিন্ত মা.....!!!!
- এখানে আবার কিসের কিন্ত রে...????

★[পাঠকের দিকে খেয়াল করে লিখা ছোট ছোট করে লিখার চেষ্টা করছি। তাই অল্প অল্প করে পর্যায়ক্রমে আসবে। ইনশাআল্লাহ।। গল্প আসতে আসতে ইন্টারেস্টিং হবে আশা করি। পরিশেষে পাঠকের জন্য থাকবে অমূল্য গিফট। সকলের থেকে উৎসাহ কামনা করছি।]

চলবে........................ইনশাআল্লাহ

-ঐ আঙ্কেল  আঙ্কেল!!! দাড়ান দাড়ান একটু দাড়ান।হঠাৎ আওয়াজ শুনতেই চমকে গেলো রমিজ সাহেব। এতো ঢের দুপুরে আবার কে ডাকছে আমায়। এ...
08/07/2022

-ঐ আঙ্কেল আঙ্কেল!!! দাড়ান দাড়ান একটু দাড়ান।

হঠাৎ আওয়াজ শুনতেই চমকে গেলো রমিজ সাহেব। এতো ঢের দুপুরে আবার কে ডাকছে আমায়। এমনি তো রৌদ্র। এর মধ্যে আবার দাঁড়ানো যায় নাকি। অনিচ্ছা সত্ত্বেও দাঁড়ালো রমিজ সাহেব। পিছনে তাকিয়ে দেখে একটা ছোট্ট ছেলে। তাদের গ্রামের করিম ভায়ের ছেলে। ছেলেটার নাম তাউসিফ। বয়স তার সবে মাত্র ১১ পার হয়েছে।
- ধন্যবাদ! আঙ্কেল। এখন চলেন। ( তাউসিফ)
-তোর স্কুল এত তাড়াতাড়ি ছুটি হয়ে গেছে নাকি পালিয়ে চলে আসলি। (রমিজ সাহেব)
- না - আঙ্কেল আজকে একটু তাড়াতাড়ি ছুটি হয়ে গেছে। আজকে অনেক গরম। তাই স্যারেরা ক্লাস করতে অনেক ক্লান্ত বোধ করছে তাই ছুটি দিয়ে দিলো।
-ও ও ও তাহলে ভালো। তো চল আজকে নাহলে আমাদের বাড়ি ঢুকবি ?
- না আঙ্কেল আজকে একটু বাড়িই যেতে চাই। অনেক গরম লাগে। গিয়ে গোসল টা সেড়ে ফেলতে হবে আগে।
- ওওও। তাহলে আজকে আর জোর করলাম না। যেহেতু তোদের বাড়িতে এসি আছে। আগে গিয়ে গোসল করে নিস তারপর এসি তে ঢুকবি। নাহলে ঘাম শরীরে শুকিয়ে গেলে সমস্যা হবে।
এতক্ষণে তারা হাটতে হাটতে গ্রামে ঢুকে গেছে। এখন তারা দাঁড়িয়ে আছে রমিজ আঙ্কেলের বাড়ির সামনে। পিচ্চি ছেলেটার বাড়ি আরো ৫ মিনিট লাগবে যেতে।
-ঠিক আছে আঙ্কেল আজকে যায়। অন্য আরেকদিন আসবো।
- ঠিক আছে ভালো ভাবে যেও।
ছেলেটা চলে গেল তাদের বাড়ির পথে। রমিজ সাহেব ও নিজ বাড়িতে প্রবেশ করলো। রমিজ সাহেব ছেলেটার সঙ্গে কিছু কথা বলতে চেয়েছিলো। কিন্তু ছেলেটা চলে গেল।
রমিজ সাহেবের একটা মেয়ে আছে। মেয়েটার বিয়ের বয়স হয়ে গেছে। এখন কিছু একটা ব্যবস্থা করতে হবে। এটাই তার মাথায় এখনকার মতো ভার চেপে আছে৷ এটার হয়ে গেলে আরেকটা সিরিয়াল ধরে আছে। তবে সেটার দেরি আছে৷ বড়টার বয়স ১৬ উর্ধ্বে চলছে।আর ছোটো টা এখন ও ১০ এর নিচে।
পরের দিন ছেলেটা স্কুল শেষ করে নিজে থেকেই রমিজ সাহেবের বাড়িতে ঢুকে পড়ে।
- আসসালামু আলাইকুম।
- ওয়ালাইকুম সালাম। কিরে বাবা তুই আসলি?
- হ্যা- আঙ্কেল আসলাম।
- তো বস।
জোরিনা বেগম ঘর থেকে দুইটা টুল বের করে নিয়ে এসে দিলো তাদের সামনে। কিছুক্ষণ পরেই আবার বিস্কুট পানি হাতে নিয়ে হাজির হলো রমিজ সাহেবের ছোট্ট মেয়েটি। এদিকে রমিজ সাহেব ও ছোট্ট ছেলেটার সাথে বকবক করছে। দুইজন মিলে খাওয়া শুরু করে দিয়েছে ইতিমধ্যে।
- তাউসিফ, তোর বাবা কই গেছে রে? কয়েকদিন থেকে মনে হয় দেখাই যাচ্ছে না।
- হ্যাঁ - আঙ্কেল। আব্বু একটু ব্যস্ত। কয়েকদিন থেকে। ঐ যে বড় ভাইয়া আছে না, ওর জন্য।

★[পাঠকের দিকে খেয়াল করে লিখা ছোট ছোট করে লিখার চেষ্টা করছি। তাই অল্প অল্প করে পর্যায়ক্রমে আসবে। ইনশাআল্লাহ।। গল্প আসতে আসতে ইন্টারেস্টিং হবে আশা করি। পরিশেষে পাঠকের জন্য থাকবে অমূল্য গিফট। সকলের থেকে উৎসাহ কামনা করছি।]

চলবে................................ ইনশাআল্লাহ।

#পথেরপাঁচালি।

#পর্বঃ ০১

🖋️ S A Numan

26/06/2022

"নামাজ ও আপনার নিত্যদিনের রুটিনে থাকা গুরুত্ত্ব পূর্ন একটি কাজ। আমি জানি আপনার কাজ আছে, কিন্ত ঐ কাজ টা এমন কোনো ক্ষমতাবান কাজ নয় , যেটা নামাজের আগে স্থান দখল করবে।"

20/06/2022

যেহেতু মুসা (আঃ) এর বিপরীতে ছিল ফেরাউন, সেহেতু আপনার বিরোধিতায় তেমনি কিছু ফেরাউন মার্কা মানুষ থাকবে এটাই স্বাভাবিক। নিরাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই।

Address

Bangshal
Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বপ্ননীড় posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Digital creator in Dhaka

Show All