World Famous Media

World Famous Media # # # # # # Online Media Room # # # # # #

বাংলাদেশের অর্থনীতির সূচক ইতিবাচক ও ক্রমবর্ধমান’..............................................ঢাকা: পরিকল্পনামন্ত্রী এম ...
07/01/2023

বাংলাদেশের অর্থনীতির সূচক ইতিবাচক ও ক্রমবর্ধমান’..............................................
ঢাকা: পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, গায়ে হাত দিয়ে যেভাবে বোঝা যায় শরীরে জ্বর আছে কি না, তেমনি অর্থনীতির নানা সূচক ও চারপাশের পরিস্থিতি দেখেও অনেক কিছু বোঝা যায়। বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতির সূচক ইতিবাচক ও ক্রমবর্ধ্মান। এবং তা রুগ্ন নয়।
শনিবার (৭ জানুয়ারি) সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ব্যাংকিং অ্যালমানাক’র চতুর্থ সংস্করণের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও ব্যাংকিং অ্যালমানাক’র সম্পাদকীয় বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে এতে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান।

বিজ্ঞাপন
অনুষ্ঠানে ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, “দেশের অর্থনীতিতে ‘রিয়েল ইকোনমি’ শব্দটি সংযোজন করতে হবে। অর্থনৈতিক নানা সূচকই শুধু নয়, বাস্তব চিত্রও তুলে ধরতে হবে। যেমন- এই শীতের মধ্যেও বর্তমানে ফুটপাতে শুয়ে থাকা মানুষের সংখ্যা বাড়তি মনে হচ্ছে। এতে বোঝা যায় করোনা, যুদ্ধ, মূল্যস্ফীতি ইত্যাদি সংকটে অর্থনৈতিক বিপর্যয়ে পড়া মানুষ সংকট কাটিয়ে উঠতে পারেনি। এসব চিত্রও বিবেচনায় আনতে হবে।”

তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে তথ্য দ্বিধা ও তথ্য বিভ্রম সমস্যা আছে। এটি দূর করতে অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার তিনটি স্তম্ভ- তথ্য, নিয়ম ও পলিসি এবং পরিচালনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি নিয়ে আলোচনা হওয়া দরকার।’

বিজ্ঞাপন
ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা ঠিক রাখতে দরকার সক্ষমতা, স্বচ্ছতা ও সুশাসন নিশ্চিত করা। এছাড়াও পরিকল্পনার চেয়ে কাজ বেশি করা দরকার। যেকোনো সংকটে দেখছি, দেখব করে দীর্ঘসূত্রিতা না বাড়িয়ে দ্রুত ও দৃশ্যমান সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং কার্যকর করতে হবে। এছাড়া নীতি নির্ধারকদেরও তৎপর হতে হবে।’

ব্যাংকিং অ্যালমানাক সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘তথ্য সূর্যালোকের মতো। সূর্যের আলো যেমন সকল সংকট দূর করে দেয়, তেমনি তথ্যের প্রবাহও সংকট কাটাতে সাহায্য করে। ব্যাংকিং অ্যালমানাক বাংলাদশের ব্যাংক ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের সব তথ্য তুলে ধরায় তা আমাদের দেশের অর্থনীতিতে সূর্যালোকের মতো ভূমিকা রাখবে বলেই আশা করি।’

Predictable winter woes for the homelessWhy are we so slow to take action to address them?.................................
07/01/2023

Predictable winter woes for the homeless
Why are we so slow to take action to address them?...................................

Dhaka's streets have been facing during this winter, should be a wakeup call for the government and society in general. It gives a glimpse of how these individuals – who, it bears repeating, are citizens of this country – are deprived of such basic amenities as a roof over their heads, adequate food, warm clothes and blankets. Attached with the report is a photograph of a person literally sleeping inside a thin plastic bag to stave off the cold, epitomising the level of deprivation that certain sections of the population face.

Those interviewed revealed that they simply could not afford any kind of housing; they often went to bed hungry and could not sleep because they did not have warm blankets. A mother and daughter shivering in the cold said that they sold flowers and lived on the streets, saving money to send back to a son who stays at a madrasa. Caught in the cold embrace of winter was also a teenage boy who ran away from home after his father had remarried, and now has no one to call family in this unkind city.

Dhaka records 11.5 degrees Celsius, season's lowest, this morning
Read more
Temperatures in Dhaka have fallen as low as 11.5 degrees Celsius, with winds making it seem even colder. Outside the city, temperatures drop even further making life hard for poor people, especially infants and the elderly. On Saturday, Chuadanga recorded the lowest temperature in the country at 8.4 degrees Celsius. Other northern districts have been facing a similar situation over the past few days.

Meanwhile, cold-related diseases such as flu, bronchitis, pneumonia and diarrhoea have seen a sharp rise. For those on the streets, exposed to the elements, the chances of getting seriously ill are very high, especially in major cities swathed in constant dust from the many construction projects, big or small.

All these scenarios have been predictable, however. With proper planning by the authorities, cold-related effects on the poor could be reduced. Unfortunately, there has been hardly any meaningful action. Why haven't we, for instance, seen the usual drives to distribute warm clothes and blankets to the needy? Special funds must be allocated to help the homeless, who are most vulnerable and concentrated in the cities. Organisations and individuals should make a coordinated effort to initiate such drives. Along with warm clothes, these people need nutritious food. Soup kitchens should be set up by the city corporations to provide free meals to the homeless. The state cannot only depend on private initiatives to help the urban poor; it must have a comprehensive plan that will meet their immediate needs, while addressing the more long-term issue of homelessness through low-cost housing, employment, and accessible health care.

As a society, each one of us has a responsibility to those less fortunate, who live without even the bare minimum of needs met. Right now, the government and public must join hands in making sure these people stay warm and don't go to bed hungry.

সেই আদি আমল থেকে কচ্ছপ আর খরগোশের গল্প আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা ১ম অধ্যায়টাই বেশি শুনেছি। কিন্তু এই গল...
28/10/2022

সেই আদি আমল থেকে কচ্ছপ আর খরগোশের গল্প আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা ১ম অধ্যায়টাই বেশি শুনেছি। কিন্তু এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে। যা হয়তো আমরা কেউ শুনেছি, কেউ শুনিনি।

১ম অধ্যায়ঃ এই অধ্যায়ে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তার মানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!

২য় অধ্যায়ঃ হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল। এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়। আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থিরভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতামূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!

৩য় অধ্যায়ঃ কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দ্বিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমরা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল। যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি। কারন দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল। খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।

গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়

চতুর্থ অধ্যায়ঃ এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরং এবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!
শুরু হল প্রতিযোগিতা। খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো। এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল। তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তার দু'জনই একসাথে জয়ী হল।

আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো। কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।

শিক্ষা মূলক সৃজনশীল প্রশ্ন সবার জন্য একজন পুলিশ অফিসার তার সন্তানের জন্য অনেক খেলনা পিস্তল কিনে একসাথে একটি রুমে খেলার জ...
27/10/2022

শিক্ষা মূলক সৃজনশীল প্রশ্ন সবার জন্য

একজন পুলিশ অফিসার তার সন্তানের জন্য অনেক খেলনা পিস্তল কিনে একসাথে একটি রুমে খেলার জন্য দেয় এবং সাথে একই স্থানে ব্র্যাক্তিগত পিস্তল রাখেন। অতঃপর কয়েক জন চাকর রাখেন দেখা শোনার জন্য। অতঃপর চাকর ভালো ভাবে না দেখে ভুলবশত রিয়েল পিস্তল প্রতিদিনের ন্যায় পুলিশ অফিসারের সন্তানকে খেলতে দেয় অতঃপর সেই রিয়েল পিস্তল ব্যাবহারে পুলিশ অফিসারের বউ দূর্ঘটনায় নিহত হন। এখন আমরা কাকে কি দোষারোপ করব এই মৃত্যুর জন্য ?

১.পুলিশ অফিসারের সন্তানকে
২.দায়ীত্বশীল চাকরকে
৩.পুলিশ অফিসারের
৪.একই রুমে খেলার পিস্তল ও রিয়েল পিস্তল রাখা

উত্তর কমেন্ট এ জানাবেন প্লিজ

17/03/2022
25/10/2021
Happy New Year 2021All students
01/01/2021

Happy New Year 2021

All students

Address

Bogura

Telephone

+8801757059068

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when World Famous Media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to World Famous Media:

Share