radiobangla.post

radiobangla.post এখানে ভালবাসার গল্প সেয়ার করা হয় , পাব? Love is blind But Nobody Believe It

02/04/2023
28/02/2019

হায় বন্ধুরা

আজকে আমি আপনাদের সামনে একটি ইনকাম করার ভাল এপ্স নিয়ে হাজির হয়েছি..

অনেক দিন ধরেই পোস্ট করব করব করেও করা হয়ে উঠে না। তাই আজকে লিখে ফেললাম.

প্রথমেই লিংক টা দিলাম না...
কারো লাগলে ইনবক্স করুন নিচে পেমেন্ট প্রুফ সহ

লিংক এ গিয়ে আপনার নিজের জিমেইল টা দিনেন এবং ওয়েট করুন
এবার কাংক্ষিত এপ্স টি পেয়ে জাবেন এবং ডাওনলোড করে ফেলুন।।।

★ এই বার এপ্স টা ওপেন করুন এবং যেই ইমেল টা তখন ব্যবহার করেছেন সেই ইমেইল টা দিয়ে লগিন করুন।

★ এই বার আপনার একাউন্ট এ ঢুকার পর আপনি আপনার একাউন্ট থেকে হোম এ থাকা অন্য সব লোকেদের পোস্টে কমেন্ট করুন৷

★ এইবার আপনার একাউন্ট এ গিয়ে আপনার বেলেনস ক্লেইম করুন৷

★ ২ বা ৩ দিন ওয়েট করুন এবং আপনার বন্ধুদের কে ইবভাইট করুন বেশি ইনকাম এর জন্য।
যদি কেউ এই এপস এ কাজ করতে অগ্রহি থাকেন তাইলে কমেন্ট করুন।।।

27/02/2019

জারা অন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইনকাম করতে চান তারা জয়েন করুন
ইনবক্স এ

02/12/2018

The Google Play Store is arguably the only reliable source for downloading apps on the Android platform. Google’s own market is built into the system of most phones and offers over 2.6 million apps. Unfortunately, the contents of the market isn’t the same in every country. Both the developers and Google regulate the availability of applications in different places of the world. My home country of Georgia is one of the greatest examples. Historically, we didn’t have an access to paid applications or free apps with in-app purchases. Thankfully, the search giant is hard at work trying to make the Play Store somewhat available everywhere. Starting today, paid apps on Play Store are available in Georgia and Myanmar.

AndroidPolice noticed the addition of those two countries in the Play Store developer console documentation. Prices of the paid apps and IAPs in Georgia can range from 2₾ (~$0.75) to 1,100₾ (~$411). Prices in Myanmar will range from MMK 1500 (~$0.95) to 620,000 (~$391). In addition, users from Paraguay and Serbia can now buy apps from the Play Store with their local currency.

The addition of two new countries will open up new opportunities for users and developers alike. I can say for sure that piracy on the Android platform is big in Georgia because it’s not that easy to purchase apps and support the developers. Bringing paid apps to countries like Georgia will encourage users to pay for applications and download them from a reliable source rather than shady APK websites. In return, developers will see at least a minimal impact of the sales performance on their applications. To put it short, it’s a win/win situation for users, developers, and Google itself.

29/10/2018
Refer A Friend

আগে এখনো বিকাস এপ্স টা ব্যবহার করেন নাই এমন কেউ যদি নিচের লিংক টা ব্যবহার করে এপ্স টা ডাউনলোড করেন পেয়ে জাবেন ৫০ টাকা।।
মনে রাখবেন রেফারেন্স ছাড়া নামালে টাকা পাবেন না।।

https://app.bkash.com/sign-up?referralCode=1B2RVCV1

28/08/2018

একটি ঘরে চারটি মোমবাতি
জ্বলছিল।
প্রথম মোমবাতিটি বলল আমি
"শান্তি",,,,, বেশিক্ষণ থাকি না' এই
বলে প্রথম মোমবাতিটি নিভে
গেল।
তখন দ্বিতীয় মোমবাতিটি বলল
আমি "বিশ্বাস",,,,, যেখানে
"শান্তি" নেই আমিও সেখানে
থাকতে পারব না। এই বলে
দ্বিতীয়টিও নিভে গেল।
এবার তৃতীয় মোমবাতি বলল আমি
"ভালোবাসা" যেখানে "শান্তি"
আর "বিশ্বাস" নেই সেখানে আমার
থাকা অসম্ভব। এই বলে তৃতীয়টিও
নিভে গেল।
এবার একটা বাচ্চা ছেলে ঘরটিতে
প্রবেশ করলো। দেখলো চারটা
মোমবাতির মধ্যে তিনটি
মোমবাতিই নিভে গেছে। শুধু একটা
মিট মিট করে জ্বলছে।
তখন বাচ্চা ছেলেটি কাঁদতে
কাঁদতে চতুর্থ মোমবাতিকে
জিজ্ঞেস করল "তুমি জ্বলছ কেন?
তুমিও তো নিভে যেতে পারতে!"
চতুর্থ মোমবাতিটি তখন বলল আমি
"আশা"। আমি সব সময়ই থাকি। এখন
তুমি চাইলে আমাকে দিয়ে এই
তিনটিকেও জ্বালিয়ে তুলতে পার।
অর্থাৎ "শান্তি" "বিশ্বাস" আর
"ভালোবাসা"কে ফিরিয়ে আনতে
পার।
"আশা"ই তো মানুষকে বাঁচিয়ে
রাখে!

12/04/2018

#হাজারো_পুরুষের_আত্মকাহিনী"
ছেলেরা মাসে ৭০০০ টাকা বেতনে চাকরী করে!
বাবার জন্য ১০০০,!
মা'র জন্য ১০০০,!
বউয়ের জন্য ১০০০ টাকা!
ফেমিলি চালানোর ২০০০ বিকাশ
করেও!
দিব্যি ২০০০ টাকায় মাস চালিয়ে নিতে
জানে।
মাসে ৭০০০ টাকা মাইনের ছেলেটা বেতন পেয়ে!
বউয়ের কাছে ফোনে বলতে জানে " ওগো তোমার জন্য কি
পাঠাবো? "
সামান্য বেতন পাওয়া যে ছেলেটা নিজের পুরনো
জুতো
বদলাবে বলে ঠিক করেছে , সেই ছেলেটাই
মার্কেটে
গিয়ে বউ আর বাবুর
জন্য জুতো কিনে নিজের ছেঁড়াজুতো সেলাই করে
মাসের
পর মাস পড়তে
জানে।
উপোস পেটে কাজে গিয়েও মাকে বলতে জানে
'আমি
মাছ দিয়ে
ভাত খেয়েছি তোমরা খেয়েছোতো',
১০৩ ডিগ্রী জ্বর নিয়ে কাজে গিয়েও বাবাকে বলে
'আমি অনেক ভাল আছি তোমরা ভাল আছোতো?
নিজের পকেট ফাঁকা জেনেও বউকে বলে ' একটু
ধৈর্য্য
ধরো সামনের মাসে তোমার জন্য একজোড়া বালা
কিনে
দিব',,,
ছেলেরা এমনই, অনেক অনেক কিছু জানে,,,
সকালবেলা লোকাল বাসে ঝোলে অফিসে যেতে
জানে,
লেট হলে বসের ঝাড়ি খেতে জানে,
৫ টার অফিস রাত ৮ টা পর্যন্ত করতে জানে,
অফিস থেকে ফিরতে লেট হলে বউয়ের কাছে জবাব
দিতে জানে,
রিক্সা ভাড়া বাঁচিয়ে হেঁটে হেঁটে বাড়ি আসার
পথে
বাবুর জন্য মজা
কিনতেও জানে।
শুধু জানে না প্রকাশ্যে চোখের জল ফেলত😭

12/04/2018

ক্ষয়ে যাওয়া স্যান্ডেল,রঙ জ্বলা পুরনো জিন্স,পতিদিন একই টি শার্ট এইতো আমি 😊😉 #পাপিষ্ঠ

05/04/2018

😆☺ বাসর রাত 😆☺
: এই যে। আপনি কিন্তু আমাকে আমার অনুমতি ছারা টাস করবেন না।
: মানে, কি বুঝলাম না।
: বুঝতে হবে না। আপনি আমাকে টাস করবেন না। করলে কিন্তু আমি কান্না করবো।
: ওকে। তাও কান্না করতে হবে না। এখন একটু সরে বসেন, আমি ঘুমাবো। এভাবে বিছানার মাঝখানে বসে থাকলে আমি ঘুমাবো কি ভাবে।
: শোনেন আমি আপনার ৫ বছরের ছোট। তাই আমাকে আপনি বলবেন না। আমাকে আপনি তুমি করে বলবেন। আর আমি আপনাকে আপনি করে বলবো।
: কেনো এমনটা হবে। হয় দুজনে তুমি বলবো না হয় আপনি।
: দেখুন কথা না শুনলে কিন্তু কান্না করবো।
: কি আজব,,,, কথায় কথায় কাদতে হবে নাকি।
: না। আগে বলেন রাজি কিনা।
: ওকে, রাজি। তুমি ঘুমাবে না।
: শোনেন আজ রাতে আমি আপনি কেউ ঘুমাবো না।
: কেনো।
: আমি না সারা জীবন কোন প্রেম করিনি। সব সময় ভেবেছি, যাকে বিয়ে করবো, তার সাথেই প্রেম করবো। আর যত দিন তাকে ভালবাসতে পারবো না তত দিন তাকে টাস করতে দিব না।
: ওহহ আচ্ছা। এর সাথে না ঘুমানোর কি কারণ বুঝলাম না।
: আপনি আজ ঘুমাবেন না। আজ সারা রাত আপনার সাথে গল্প করবো।
: কি গল্প।
: আমার বরকে নিয়ে আমি যত স্বপ্ন দেখছি,,,, সেই গল্প।
: এমা,,,,, আমি না আজ খুব ক্লান্ত। কাল গল্প করি।
: না,,,,, আজকেই। আপনি ঘুমালে কিন্তু আপনার গায়ে পানি ঢেলে দিবো।
: কয় কি (এই শীতের রাতে) । না থাক তার চেয়ে বরং গল্প করি। বলো কি বলবে।
: আপনি তো আচ্ছা বরিং মানুষ। কথা বলতেও পারেন না ঠিক ভাবে। আমার নাম জিজ্ঞেস করেন।
: ওহহ আচ্ছা তোমার নামতো রাইসা, তাই না।
: আরে ধুর এভাবে কি কেউ জিজ্ঞেস করে।
: তাহলে কি ভাবে জিজ্ঞেস করে।
: বলবেন,,,, "তোমার নাম কি। "
: কিন্তু আমি তো তোমার নাম জানি।
: ইহহহহ,,,,, আপনাকে কিন্তু । যা বলতে বলছি তাই বলেন।
: ওকে,,,, তোমার নাম কি?
: আমি রাইসা।
: কিসে পড়ো?
: অনার্স ২য় বর্ষ।
: আর কি?
: ধুর ছাই,,,, কি বরিং মানুষ আপনি।
: আবার কি করলাম।
: ওকে আপনার প্রশ্ন করতে হবে না। আমি নিজে থেকেই বলছি।
: যানেন আমার সব ফ্রেন্ড রা রিলেশন করতো। কিন্তু আমি করতাম না।
: কেনো।
: কারণ আমি আমার বরের দুষ্ট মিষ্টি বউ হতে চাইছি সব সময়।
: কি রকম।
: আমি সব সময় চাইছি,,,, আমার সব ভালোবাসা আমি আমার বরকে দিবো। আর ওকে খুব জ্বালাবো।
: কি রকম?
: জানেন আমার চাহিদা গুলো খুব সামান্য। আমার বাড়ি, গাড়ি, ভালো পোশাক, দামি ফার্নিচার কিছুই চাইনা।
: তাহলে কি চাই।
: রোজ সকালে আপনি যখন অফিসে যাবেন, তখন আমার কপালে একটা চুমু দিবেন।
: আর।
: দুপুরে খাবার আগে যেখানেই থাকেন, আমাকে একটা কল দিবেন। না হলে আমি না খেয়েই থাকবো।
: ওকে দিবো। আর।
: অফিস থেকে ফেরার সময় আমার জন্য, চকলেট, আইসক্রিম, ফুসকা, কিছু না কিছু আনতে হবে।
: আর।
: যদি কখনো ভুলে যান তবে আবার বাইরে পাঠাই দিবো।
: ওকে আনবো। আর।
: ভালবাসা দিবস, মেরেজ ডে, সহ সব ভালো ভালো দিনে আমায় নতুন করে প্রপোজ করতে হবে। কিন্তু কোন ফুল দেওয়া যাবে না।
: এটা কেমন কথা।
: জী এমনি কথা।
: আর।
: আমার কুয়াশা, চাদনী রাত, ঠান্ডা খুব ভালো লাগে। তাই মাঝে মাঝে ঘুরতে নিয়ে যেতে হবে। ব্যস্ত থাকলে বলবো না।
: ওকে।
: মাঝে মাঝে চাদনী রাতে, বেল কোনিতে বসে এক কাপে দুজন কফি খাবো।
: এক কাপে কেন?
: হুম এক কাপেই খাবো।
: ওকে, আর
: মাঝে মাঝে বৃষ্টির রাতে ছাদে গিয়ে দুজন ভিজবো। আর তুমি কদম ফুল দিয়ে আমায় প্রপোজ করবে।
: এই শহরে কদম ফুল কই পাবো।
: আমি জানি না। আর রাগ করলেও কদম ফুল দিয়ে রাগ ভাঙ্গাতে হবে।
: এটাতো রিতিমত টর্চার। সারা বছর কদম ফুল কই পাবো।
: আমি জানি না।
: আচ্ছা অন্য ফুলের কথা বলো।
: না। কদম ফুল না দিতে পারলে আমায় কোলে নিতে হবে। যতখন মন ভালো হয়নি ততখন কোলে নিয়ে থাকতে হবে।
: এই ৪৮ কেজির বস্তা কোলে নিলে আমি বাচবো।
: আমি জানি না। কদিন পর আরো মোটা হবো। তবুও কোলে নিতে হবে।
: বলেকি। প্রথমের গুলাইতো ভালো ছিল।
: সব গুলাই ভালো, কোলে নিবে কিনা বলেন।
: ওকে বাবা নিবো।
: শোনেন।
: হুম বলো।
: আপনার এই বোকা বোকা চশমাটা একটু খুলবেন।
: কেনো।
: আপনাকে দেখবো। এত মোটা ফ্রেমের চশমা পড়েন, এখনো ভালো করে আপনাকে দেখি নাই।
: আচ্ছা আমি ঘুমাবো,,,, কাল কথা হবে গুড নাইট।
: এই যে শোনেন এখানে তো একটা বালিশ, আমি কোথায় ঘুমাবো।
: আমার বুকের উপর।
: মানে?
: তোমার যেমন আমাকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন। ঠিক তেমন তোমাকে নিয়ে আমার একটা স্বপ্ন। আমার বউ সব সময় আমার বুকে মাথা দিয়ে ঘুমাবে। সারদিন যত রাগ ঝগড়াই হোক , রাতের বেলা যেন কেউ কখনো অন্যজনকে ছাড়া না ঘুমাতে পারে।
ভালো লাগলে শেয়ার করু....

05/04/2018

এই শোনো...
-জ্বি আপু বলুন।
-ওই আমি তোমার কোন কালের আপুরে!একি
ক্লাসে পড়ি so তুই অথবা তুমি করে বলো।
-আপনি করে বলা যাবেকি!
-ঘোড়ার আন্ডা,তুমি করে বলবা।
-সরি,আমার দ্বারা পসিবল না।
-ভাব নিবা না একদম আমার সামনে।
-[অন্য দিকে তাকিয়ে রইলাম]
-ভাব নিতে মানা করেছি।
-আচ্ছা,ডাকলে যে।
-সব সময় এমন এক ঘেয়ে থাকতে তোমার
খারাপ লাগেনা?
-নাহ্,এর মাঝে লুকিয়ে থাকে হাজারো
প্রতিভা।
-তো...তোমার মাঝে কোন প্রতিভা লুকিয়ে
আছে!
-হাহাহা[শয়তানি হাসি দিলাম]
-তুমি বাহিরে যতটা ইনোসেন্ট দেখতে
আসলে ভেতরে ততোটা নও।
-হয়তো।
-আচ্ছা আমি কি তোমার বন্ধু হতে পারি?
-সরি।
-তুমিকি জানো আমার কষ্ট লাগলে
তোমাকেও কষ্ট পেতে হবে।
-আমি কি এখন যেতে পারি!
-আর একবার বলবো,নাহয় বন্ধু হও নাহলে
শত্রু।
[মুচকি একটা হাসি দিয়ে চলে আসলাম।
মেয়েটা অবাক হয়ে শুধু তাকিয়ে রইলো।
হয়তো ভাবতেও পারেনি আমার মতন ছেলে
ওর সাথে বন্ধুত্ব করতে মানা করবে।]
পরেরদিন ভার্সিটিতে গিয়ে ক্লাসে
বসতেই এক ছেলে এসে মাঠে ডেকে নিয়ে
গেলো।
মাঠে সিনিয়র ভাইরা দাঁড়িয়ে।
সবার হাতেই হকি স্ট্রিক্ট।
বুঝতে বাকি রইলোনা কি হতে চলেছে।
সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে মার খাওয়ার জন্য
সবার মাঝে গিয়ে দাঁড়ালাম।
প্রথম হিটটা বাম পায়ে করলো,হাটু গেড়ে
বসে পরলাম।
দ্বিতীয়টা ডান পায়ে করলো,পুরো বসে
পরতে বাধ্য হলাম।
তারপর মাথায় হিট করার সাথেই পুরোটা
মাটিয়ে লুটিয়ে পরলাম।
শুরু হলো তুমুল ঝর,১৫-১৬ জন মিলে মাটিতে
লুটিয়ে পরা আমার দেহটাকে লাথি মারতে
শুরু করলো।
তখনো শুধু আমর নিশ্বাস আর জ্ঞানটা
রয়েছে।
কিছুক্ষণবাদে মেয়েটা এলো।
মেয়েটাকে দেখে সবাই থেমে গেলো।
তারপর মেয়েটা এসে আমার বুকে পা রেখে
হাটু গেরে বসে বলতে লাগলো "আমি
এখানকার এমপির মেয়ে।so নেক্সটে কথাটা
মাথায় রাখবা।"
আমি শুধু হাসলাম।
তখনি মেয়েটার মুখে স্পষ্ট খেয়াল করলাম
"অসস্থির" ছাপ।
কিছুক্ষণ আমার দিকে তাকিয়ে থেকে
মেয়েটা ছেলে গুলোর উদ্দেশ্যে বললো
"আজকের মতন ছেড়ে দিতে।"
পুরো ভার্সিটি ততক্ষণাত শুধু একটা নাটক
দেখলো।
তারপর সবাই যার যার মতন চলে গেলো।
আমিও কোনো ভাবে হেঁটে একটা গাড়িতে
করে হসপিটালে গেলাম।
দুনিয়ায় যার কেউ নেই তাকে তো সব
জায়গায় একাই যেতে হয়।
হাসপাতালে বেডে শুয়ে আছি....
মনে মনে মেয়েটার প্রতি রাগ হতে
লাগলো।
রাগ কমাতে মোবাইলটা বেড় করে কল
দিলাম
-হ্যালো।
-রফি...
-জ্বি বস্ বলুন।
-ভার্সিটিতে আজ ১৫-১৬ জন মিলে একজনকে
মেরেছে,খোঁজ নাও ওই ১৫-১৬ জন কারা।
-আচ্ছা বস্।
-এমন ব্যবস্থা করো যাতে,ছেলে গুলার বডিও
খুঁজে পাওয়া না যায়।
-ওকে বস্।
ফোনটা কেটে জোরে জোরে হাসতে
লাগলাম।
তখন হাসপাতালে সবার ফোকাস শুধু আমার
দিকেই।
সেটা প্রধাণ্য না দিয়ে আবারো ভাবতে
লাগলাম,মেয়েটাকে এত সহজে ছেড়ে
দেওয়া যাবেনা।
তাঁর জীবন নষ্ট করে দিবো,তবে সেটা
আমার স্টাইলে।
প্রথমে কারো ভালো বন্ধু হও।
তারপর তাঁর দূর্বলতা জানো।
অবশেষে সেটার অপব্যবহার করো।
*
*
অনেকদিন বাদে পুরোটা সুস্থ হয়ে
ভার্সিটিতে গেলাম।
ভার্সিটিতে গিয়েই মেয়েটাকে খুঁজতে
লাগলাম।
অবশেষে ক্লাসে পেয়ে গেলাম।
কাছে এগিয়ে গিয়ে ছোট্ট করে বললাম....
-সরি।
-[মেয়েটা মিষ্টি একটা হাসি দিলো]
ব্যপারটা আগে বুঝলে ভালো হতো।
-আগে বুঝলে হয়তো আজকের এই মিষ্টি
হাসিটা দেখতে পেতাম না।
-[আবারো মিষ্টি একটা হাসি দিলো]
-সেদিন যে ভুলটা করেছি,আজ সেটা করতে
চাইনা।তোমার বন্ধু হতে পারি?[হাতটা
বাড়িয়ে দিলাম]
-বাব্বাহ্,সূর্য আজ কোন দিকে উঠলো!আচ্ছা
ডান।[হাতটা ধরে]
-কিন্তু বাই মিস্টেক,তোমার নামটা এখনো
জানিনা।
-নিধি..
-নামটাও তোমারি মতন।
-[মিষ্টি হাসি দিলো শুধু]
সেখান থেকেই প্লানিং শুরু।
সারাদিন এত্ত কেয়ারিং শেয়ারিং আর
মাঝে মাঝে ঝগড়া,যে কেউ ভেবে বসবে
প্রেমিক-প্রেমিকা।
আস্তে আস্তে দুজনের মাঝে কথা বলার
মাত্রা বেড়ে গেলো।
এক সময় নিধির দূর্বল পয়েন্ট জেনে গেলাম।
এরি মাঝে আরো একটা ঘটনা ঘটে গেলো।
বালিকার আচার-আচরণ ভালবাসার ইংগিত
করছে।
সেটা আমার জন্য প্লাস পয়েন্ট।
সুযোগটা কাজে লাগাতে নিধিকে এক
নদীর পারে আসতে বললাম।
মেয়েটা তো দারুণ খুশি।
প্রায় বিকেল পাঁচটা বাজে।
নদীর তীরে নিধির জন্য অপেক্ষা করছি।
সামনে তাকিয়ে যখন নদীর পানি
দেখছি,পেছন থেকে তখন এক কোমল হাতের
স্পর্শে চোখটা ঢেকে গেলো।
পারফিউমের মিষ্টি ঘ্রাণটা বুঝাতে বাকি
রাখলোনা এটা নিধি।
হতটা ধরে যখন সামনে আনলাম তখন
সবচেয়ে অবাক হবার পালা।
হলুদ শাড়ীতে,ঠোঁটে হালকা গোলাপি
লিপগ্লোজ,দুই চোখে টানা মাশকারা,আর
হাতে নানান ধরণের চুরি সত্যি আমায়
পাগল করে ফেলেছে।
হা করে শুধু তাকিয়ে রইলাম..
-ওই বুঝলে কি করে এটা আমি?
-তুমার উপস্থিতি আমার মনকে সাড়া দেয়।
-হাহ্,মিথ্যা কথা।
-জানো আজ ডেকেছি ক্যানো!
-ক্যানো!
-নীল এই খোলা আকাশের নিচে,চিৎকার
করে তোমায় ভালবাসি বলবো বলে।
-শুনি একটু।
-আইইইইই...লাভ্....ইউউউউউ নি...ধি[জোড়ে
চিৎকার করে]
নিমেষেই মেয়েটা কান্না করে দিলো।
কান্না ভেজা চোখটা লুকাতে আমায়
জড়িয়ে ধরলো।
আমিও জড়িয়ে ধরে মৃদু হাসলাম শুধু।
নদীর তীরে সবাই তখন আমাদেরি দেখছে।
সবার মনে হয়তো একটাই ভাবনা "আমাদের
মাঝে প্রেমের গভীরতার।"
তখন আমার মনে ছোট্ট একটা ছন্দ খেলা
করতে লাগলো।
"সবাই জানে যেটা"
"আমি কি আদৌ সেটা"
কিন্তু হঠাত নিধি অবাক করে দিয়ে বলে
উঠলো.....
-রফি চলো বিয়ে করে ফেলি[কান্না জড়িত
কন্ঠে]
-কিছুদিন বাদে করলে হয়না।
-না,আজ-এখন-এই মুহূর্তে।
-কিন্তু।
-কোনো কিন্তু না।
(হঠাৎ এমন ভাবে বললো মানা করতে
পারলাম না।
কি থেকে কি হয়ে যেতে লাগলো।
রিক্সায় করে দুজন কাজি অফিসের সামনে
এসে নামলাম।
তারপর নিধি ওর কিছু ফ্রেন্ডকে ফোন দিয়ে
আসতে বললো।
আমার প্লান আমারি গলার ফাস হয়ে
আমাদের বিয়েটা সম্পূর্ণ হয়ে গেলো।
তারপর নিধিকে আমার বাসায় নিয়ে
গেলাম.....
-ওয়াও,এত্ত বড় বাসা তোমার।
-হুম।
[ভেতরে যাওয়ার পর]
-এত্ত বড় বাসায় তুমি একা থাকো!
-আমার আর কেউ নেই।
-ভয় হয়না একা থাকতে।
-[জোরে একটা হাসি দিলাম]ভয়,আমায়
দেখে ভয় পায়।
-তোমার বাবা-মা কোথায় থাকে?
-তোমায় বলেছি না এই দুনিয়ায় আমি পুরো
একা,আমার কেউ নেই।
-এখন থেকে আমি আছিতো।
-হুম,এখন বাসরঘরের আর কিছু খাবারের
ব্যবস্থা করি।
-[মেয়েটা হাসলো]
তাড়াতাড়ি রুম থেকে বেড় হয়ে ছাদে চলে
গেলাম।
কঠর মনটা একটু একটু নরম হয়ে যাচ্ছে।
যে মেয়ে সবকিছু ছেড়ে আমার হাত ধরে
চলে এসেছে।
আমি কি করে তার সাথে প্রতারণা করি!
কি দিয়ে কি করবো ভেবে উঠতে পারলাম
না।
তারপর একটা কল দিয়ে ফুল আর খাবার
নিয়ে আসতে বললাম।
কিছুক্ষণ বাদে গেটের সামনে গাড়ি এসে
কথামত ফুল আর খাবার গুলো রেখে গেলো।
*
এক হাতে ফুল আর অন্য হাতে খাবার নিয়ে
যখন ঘরে ফিরলাম নিধি তখন চেয়ারে বসে।
আমায় দেখেই এক সস্থির নিশ্বাস ফেললো।
নিধির হাতে খাবার ধরিয়ে দিয়ে খেয়ে
নিতে বলে ফ্রেস হতে চলে গেলাম।
ফ্রেস হয়ে এসে দেখি নিধি না খেয়ে বসে
আছে।
-খেয়ে নাও।
-এক সাথে খাবো।
[তারপর খেতে বসে গেলাম]
- এইই।
-হুম।
-খাইয়ে দিবা?
[আবার মনের মাঝে মায়া সাড়া দিলো।
কেন জেন নিধি কিছু বললে সেটা না বলার
সাধ্য আমার মাঝে থাকেনা।
মেয়েটাকে খাইয়ে দিচ্ছি,আর সে মায়াবী
চেহারা নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে
আছে।
খাওয়াদাওয়া শেষ করে দুজনে মিলে ফুল
দিয়ে খুব সুন্দর করে বিছানাটা সাজালাম।
তারপর নিধির কোলে মাথা রেখে চোখ
বুজে শুয়ে পরলাম।
নিধি আলতো করে শুধু মাথায় হাত বুলিয়ে
দিতে লাগলো।
কেন যেন মেয়েটাকে ঠকাতে ইচ্ছা
হলোনা।
তাই কোনো দ্বিধা না করে আমার
জিবনের সব ঘটনা বলার প্রস্তুতি নিলাম।
-নিধি....
-হুম।
-একটা গল্প শুনবা!
-ওয়াও,হুম।
-শুনো তবে....ডাস্টবিনের এক বাচ্চা
চিৎকার করছে।পাশ দিয়ে অনেকেই হেঁটে
যাচ্ছে।কারো মনেই মানবিকতা নেই,যে
কেউ বাচ্চাটাকে তুলে নিয়ে একটু অশ্রয়
দেবে।তারপর এক পাগলী আসে।কেন যেন
বাচ্চাটা তাঁর মনে জায়গা করে নিতে
পেরেছিলো।
পাগলি বাচ্চাটা নিয়ে তাঁর কাছে আশ্রয়
দেয়।খুব আদর-যত্ন করে বাচ্চাটাকে বড় করে
তোলে।যখন ডাস্টবিনে পরে থাকা সেই
বাচ্চাটা একটু একটু করে বুঝতে শেখে তখনি
পাগলিটা মারা যায়।
-বাচ্চাটা ছেলে না মেয়ে!
-ছেলে।তারপর পথে পথে ঘুরে বেড়ায়
ছেলেটা।যেখানেই যাক তাড়া খাওয়া
ছাড়া আর কিছুই ভাগ্যে জোটেনি।কিন্তু
সমাজের সাথে লড়াই করে হাল না ছেড়ে
দিয়ে চলতে থাকে।ছেলেটা খুব মেধাবি
ছিলো।প্রয়োজন ছিলো শুধু শিক্ষার।তাই
নিজে থেকেই একটা স্কুলে ভর্তি হয়ে যায়।
কিন্তু চলার মতন অর্থের লোভে ছেলেটা
এক সময় ড্রাগসের বিজনেস শুরু করে।দশম
শ্রেণীতে পড়ুয়া এক ছাত্র হঠাত করে
অনেকটা এগিয়ে যায়।তার ছোট্ট ব্যবসা এক
সময় বড় রূপ ধারণ করে।দ্বাদশ শ্রেণীতে
উঠে ছেলেটা একটা নিজের গ্যাং খুলে।
তারপর থেকে আজ পর্যন্ত সে যেটা
পেয়েছে সেটা হলো সফলতা।
-ছেলেটা কে?
-রফি....
এবার নিধি সরে গেলো।কিছুক্ষণ ভেবে
তারপর তার মাথায় হাত রেখে কসম
কাটালো আমি যেন এগুলা আস্তে আস্তে
ছেড়ে দিই।
খুব অদ্ভুত ভাবে আজো না বলতে পারলাম
না।
সেদিন পুড়ো রাত আরো অনেক অনেক গল্প
করে ভোরে ঘুমালাম।
যখন ঘুম ভাঙলো তখন পাশে নিধি নেই।
ওর জন্য চিন্তা হতে লাগলো।
পুড়ো বাড়ি খুঁজতে লাগলাম।
কোথাও যখন খুঁজে পেলামনা তখল কল
দিলাম।
-হ্যালো..
-নিধি কোথায় তুমি?
-এইতো একটু বাহিরে আসছি,পাঁচ মিনিটেই
ফিরবো।
-একবার বলে তো যাবা।
-আচ্ছা আসছিতো।
মেয়েটা অদ্ভুত ভাবে মনের মাঝে জায়গা
করে নিয়েছে।
কিন্তু ভেবে পাচ্ছিনা কখন ওর প্রেমে
পড়েছি!
এমন সময় বাহিরে বাহিরে সাইরেন্সের
আওয়াজ।
জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি পুলিশ
দাঁড়িয়ে আছে।
খুব অবাক হলাম যখন শেষ জানালা দিয়ে
পুলিশের সাথে দাঁড়ানো নিধিও ছিলো।
খুবি কৌতুহল নিয়ে বেড় হলাম।
সাথে সাথে ২০-২৫ জন পুলিশ এসে 0
পয়েন্টে পিস্তল ঠেকালো।
তারপর থানায় নিয়ে গেলো।
তখনো আমি কিছুই জানিনা।
কিন্তু সব ক্লিয়ার হয়ে গেলো যখন নিধি
এসে ওর পুড়নো রূপটা তুলে ধরলো।
-নিধি তুমি চিন্তা করোনা বেড় হয়ে আমি
সব বাদ দিয়ে দিবো।ওরা কিছুই করতে
পারবেনা।আমার নামে কোনো প্রুভি
ওদের কাছে নেই
তারপর বালিকা ওর ফোন টা বেড় করে কাল
রাতে বলা কথা গুলো শুনালো।
-এমনটা ক্যানো করলা?
-ওই ১৫ জনের মার্ডার তোমারি আদেশে
হয়েছে তাইনা।
-হুম।
-জানো তাদের মধ্যে আমার বড় ভাইও
ছিলো।
-হাহাহা,আমার গেম আমারি ওপর।
ভাল্লাগছে।শুধু জিতেছো তুমি,হেরেছে
বিশ্বাস।আফসুস বুঝলে কি করে ওটা
আমারি কাজ ছিলো!
-এক রাতে ১৫জনকে শেষ করার মতন লোক
অবশ্যই আমাদের মতন সাধারণ মানুষ হতে
পারেনা।
-দুনিয়া কতটা কঠিন,সেটা তোমাকে আমার
জায়গায় রাখলে বুঝতে।প্লিজ এখন চলে
যাও।
নিধি এক পা..দু পা করে চলে গেলো।
আর আমি শুধু হাসছি।
"সবার কষ্ট প্রকাশ কান্না হয়"
"আমার কষ্ট প্রকাশ হাসিতে পরিপূর্ণ পায়"..............

05/04/2018

______ একজন ছেলে যখন প্রেমে পড়ে
তখন সব থেকে কষ্টের মূহুর্ত কি জানেন?
"
"
________ যখন তার গার্ল ফ্রেন্ড এর ফোন
ওয়েটিং পাওয়া যায়।
"
"
________ যখন মেয়েটাকে ছেলেটা
ফোন দিয়েই যায় আর দেখে তার ফোন
কল যাবার পরও মেয়েটা কথা বলে
যাচ্ছে তবু কল কেটে বলে না যে আমি
আমার কোন রিলেটিভ এর সাথে কথা
বলছি কিংবা কোন ইম্পরট্যান্ট কথা
আছে বন্ধু দের সাথে।
"
"
________ কিন্তু ছেলেটাকে হয়ত
মেয়েটা আজকে ফোন কেটে বলবে
আমার প্রবলেম ছিল তাই আব্বুর সাথে
কথা বলছি বা অন্য কারো সাথে।
"
"
________ কিন্তু দিনের পর দিন ওয়েটিং
এর মাত্রা যখন বেড়ে যায় তখন
ছেলেটার আর সহ্য হয়না।
"
"
________ এক সময় হয়ত বুকের মাঝে হাজার
চেপে রাখা কষ্টেত কথা গুলির কিছু
কিছু কথা বলে ফেলে।
"
"
________ এই জন্যই ছেলেটার খুব দোষ হয়।
"
"
________ হয়ত মেয়েটা চিন্তা করে কি
দরকার এই ফালতু ছেলেটার পিছনে
টাইম নষ্ট করে।
"
"
________ তখন বলে দেয় খুব সহজে """ তুমি
আমার সাথে আর যোগাযোগ করবে
না"""
"
"
________ কিন্তু এই মেয়েটাই একদিন
হাজার স্বপ্ন দেখাত ছেলেটাকে।
"
"
________ কিন্তু মেয়েটা এক নিমিষে সব
স্বপ্ন শেষ করে দেয়।
"
"
________ মেয়েদের কাউকে স্বপ্ন
দেখাতে সময় লাগে না তেমনি
ভাঙতে তো চিন্তার প্রয়োজন ও মনে
করে না।
"
"
________ তাদের মুল্য তো সমাজে কেউ
না কেউ দিবেই,যত দিন তার মুল্য আছে।
"
"
________ হয়ত এর চাইতে ভাল কাউকে
পাবে তাই।
"
"
________ কিন্তু যেই ছেলেটা তার জন্য
স্বপ্ন দেখত এখন তার হাতে ব্লেডের
কাঁটা দাগ,কিংবা যে এক সময় তার
প্রিয় মানুষ টার জন্য সিগারেট খেত
না আজকে তার পকেটে সিগারেট এর
প্যাকেট।
"
"
________ নিকোটিন হয়ত তাকে কোন দিন
ছেড়ে যাবে না যত দিন সে না চায়।
"
"
________ এই জন্যই হয়ত কিছু কিছ মানুষ বলে
মেয়েদের চাইতে সিগারেট অনেক
ভাল।
"
"
________ কিন্তু এই মেয়েটা চিন্তা করে
না,ছেলেটা তার জন্য কত কিছু করছে।
হয়ত তার জন্য নিজের সখের জিনিষ
গুলি নষ্ট করে তাকে কিছু দিছে।
"
"
________ আমি বলতে পারি কোন মেয়ে
যদি ভাবে বিয়ের পর তার স্বামীর
থেকে তার আগের বয় ফ্রেন্ড কি কি
করছে তবে হয়ত সে দেখবে তার স্বামী
যা করছে বা করবে তার থেকে বেশি
তার বয় ফ্রেন্ড করছে।
"
"
________ কারন একটা ছেলে যখন একটা
মেয়েকে বিয়ের আগে
ভালোবাসে,তখন সে যা যা করতে
চায় আর করে তা সে আর কারো জন্য
করে না।এমন কি সেই মেয়েকে বিয়ে
করলে ও সেই পরিমান ভালোবাসতে
পারে না।
"
"
________ জীবনে যাকে ভালবাসি
তাকেই ভালোবাসব কিন্তু হয়ত তার
ভালোবাসা পাব না।
"
"
________ তাই বলে আমার ভালোবাসা
থেকে তুমি কোনদিন দূরে থাকবে না।
সারা জীবন তোমার পাশে আমার
ভালোবাসা ছায়ার মত থাকবে..

04/04/2018

ধর তোর অনেক জ্বর উঠলো, শীতের রাত। হঠাৎ আমি তোকে ডেকে তুলে বল্লাম আমার পা টা টিপে দে? তখন কি তুই রাগ করবি? নাকি ভালবেসে কস্ট করে টিপে দিবি ?
আমি যদি বাজারের সেরা পচা মাছ কিনে এনে বলি ,নে এগুলো পরিস্কার করে রান্না কর। তখন কি তুই মাছ গুলো ফেলে দিবি? নাকি মন দিয়ে রান্না করবি?
আচ্ছা আমি যদি তরে রোজ নিয়ম করে দু দুবেলা ইচ্ছা মতো মারি, তখন কি তুই বাপের বাড়ি চলে যাবি? নাকি পায়ে ধরে বলবি,ওগো আর মেরো না,আমার লাগছে।
মাঝরাতে যদি তকে ,খাট থেকে লাথি মেরে ফেলে দেই, তাহলে কি তুই আমাকে মারবি? নাকি বলবি হয়তো স্বপ্নে পড়ে মেরে দিয়েছে, থাক কিছু হবে না।
আচ্ছা এমন যদি দেখস আমি অফিস থেকে ফেরার সময় মদ খেয়ে একটা বেনসন ধরিয়ে মনের সুখে টানতে টানতে বাসায় এসেছি। তখন কি দরজা খুলবি না? নাকি কাছে টেনে নিয়ে বলবি মদ খেয়েছো ? আর খাও, ভালবাসি ।
ধর আজ তোর কোনো ফ্রেন্ডের বিয়ে। আমাদের যেতে বলেছে সন্ধ্যায়।
আমিও তকে বলেছি তুমি রেডি হয়ে থেকো , আমিও যাবো। কিন্তু দেখা গেলো রাত ১২ টা বাজে আমি বাসায় ফিরেছি। তখন কি তুই ইচ্ছা মতো কাঁদবি? নাকি দৌড়ে এসে গলা জড়িয়ে বলবি, এতো দেরি হলো কেন? কোনো সমস্যা হয় নিতো?
সন্ধ্যায় মেহমান আসবে বাড়িতে। তুই সারাদিন পরিশ্রম করে দুপুরে একটু ঘুমিয়ে থাকলি। আমি পাতিলের নিচের কালি এনে মেখে দিলাম তোর মুখে। সন্ধ্যায় মেহমান এসে দেখলো তোর এই অবস্থা। আর সবাই হাসাহাসি করছে। তখন কি তুই বলবি, এই তোমরা হাসছো কেন? আমার স্বামী শখ করে আমাকে সাজিয়েছে, নাকি শার্টের কলার চেপে ধরে বলবি, শালার পুত ঘরে আয়।
মনে কর আমরা হানিমুনে গেলাম। রিসোর্টে এ উঠে তুই ফ্রেশ হতে বাথরুমে গেলি। আর আমি এই সুযোগে রুমের দরজা লক করে বেরিয়ে গেলাম. আর ফিরলাম পাঁচ -ছয় ঘন্টা পর , তখন কি তুই রাগ করে থাকবি? নাকি বলবি কোথায় গেছিলা? আসো ঘুমিয়ে পড়ি।
শুক্রবারে তুই বায়না ধরলি, ঘুরতে নিয়ে যেতে। কিন্তু আমি বল্লাম আমি অসুস্হ। কিন্তু একটু পর বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে চলে গেলাম। তখন কি তুই মুখ ফুলিয়ে বসে থাকবি? নাকি ডেকে বলবি ওগো সিগারেটের প্যাকেট টা তো নিয়ে যাও?
তুই খুব সকালে গোসল করে, ভেজা চুলের ঝাপটা দিলি আমার নাকে মুখে। কিন্তু আমি ঘুম থেকে উঠেই তর কানে গালে কষিয়ে থাপ্পড় বসিয়ে দিলাম। তখন কি তুই গালে হাত দিয়ে ভালবাসি বলে চা বানাতে যাবি? নাকি আমার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিবি?
একদিন তুই দেখলি, আমি ছাদে উঠে পাশের বাসার ভাবীর সাথে টাংকি মারতেছি। তখন কি তুই আমাকে থাপ্পড় মারবি? নাকি বলবি ওর মধ্যে কি আছে যা আমার মধ্যে নেই? ভালবাসিতো তোমায়।
তুই খুব অসুস্থ । মাথা ব্যাথ্যা প্রচন্ড । ঘরে ঔষধ ও নেই। কিন্তু আমি পাশের রুমে স্পিকার ছেড়ে বন্ধুদের সাথে পার্টি করতেছি। তখন কি তুই বলবি ,থাক ও আনন্দ করুক , আমিই ঔষধ নিয়ে আসছি। নাকি ঐ রুমে গিয়ে স্পিকার টা ভেঙ্গে ফেলবি?
তুই একদিন দেখলি , আমি ফেসবুকে চার পাঁচটা মেয়ের সাথে চ্যাটিং করতেছি , রাত প্রায় ২ টা। তখন কি তুই কান্নায় বালিশ ভিজাবি? নাকি হাত থেকে মোবাইল টা কেড়ে নিয়ে, তোর বুকে আমাকে ঘুমাতে দিবি?
একদিন তোর জন্য আইসক্রিম, চকলেট নিয়ে আসলাম, আর তোর সামনে এনেই সব চকলেট আইক্রিম পা দিয়ে পিষে ফেল্লাম। তখন কি তুই বলবি যাও হাত মুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে এসো আমি খাবার দিচ্ছি । নাকি ঘর থেকে বের করে দিবি?
ঈদের দিন বাড়ির সবাইকে জামা কাপড় দিলাম , এমনকি আমিও অনেক টাকার শপিং করলাম । কিন্তু তোকে একটা ছিড়া ত্যানা ও দিলাম না , তখন কি বলবি ,আমার তো গত বছরের গুলোই নতুন আছে। এই বছর আর কিনতে হবে না।
তুই আমার পছন্দের সব ডিশ রান্না করলি। রাত ১২ টা তুই অপেক্ষা করছিস আমার জন্য , একসাথে খাবি বলে। কিন্তু আমি এসেই বল্লাম বাবু আজ বাইরে থেকে খেয়ে এসেছি। বলেই ঘুমিয়ে পড়লাম, তুই খেয়েনিস কিনা একবার জানতেও চাইলাম না। তখন তুই কি করবি? তুই কি বলবি , আচ্ছা ঠিক আছে কোনো ব্যাপার না, তুমি ঘুমোতে যাও আমি আসতেছি।
আমি আর তুই ছাদে বসে চাঁদ দেখছি। হঠাৎ তকে ধাক্কা মেরে নিচে ফেলে দিলাম। তখন কি তুই কোমড়ে হাত দিয়ে বলবি , ওগো তুমি ঠিক আছো? আমিতো পড়ে গেছি।

28/12/2017

ক্যান্সারে আক্রান্ত এক আপুর শেষ ইচ্ছা ছিলো লাল টুকটুকে শাড়ী পড়ে বউ সাজবে...
উনার বি এফ তার শেষ ইচ্ছাটা যদিওবা পূরণ করেছিলো... বিয়ে হলো,সেদিন ই আপুটি মারা গেলো... ভাইয়াটা কিন্তু আর কখনো বিয়ে করেনি....
এক আংকেলকে ছেড়ে তার স্ত্রী তার ছেলেসহ বাড়ি থেকে ২৫ বছর আগে বেরিয়ে গিয়েছিলো
২৫ বছরের জমানো টাকা দিয়ে বাড়ি বানিয়ে স্ত্রী, ছেলের নামে করে দিয়ে গেসে সেই আংকেল... অথচ তারা কিন্তু আংকেলের কখনো খোঁজ ই রাখেনি...
এক আপুর স্বামী তাকে সাজিয়ে রাখতে পছন্দ করতো,খোপায় ফুল বেঁধে দিতো... ভাইয়াটা মারা গেসে বহুবছর আগে...
আপুটা প্রতিদিন সেজে গুজে খোপায় ফুল বেঁধে রাখে... ভাইয়াটা তাকে দেখবে বলে...
রেডিওতে এক কাপলের কথা শুনেছিলাম তারা অনেক বাধা বিপত্তি মাড়িয়ে বিয়ে করবে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো... বিয়ের দিন ছেলেটি বাইক দূর্ঘটানায় মারাত্মক ইঞ্জুর্ড হয়...
ভাইয়াটা আই সি ইউ তে ছিলো... আপুটা যখন তাকে দেখতে যায়... ভাইয়াটা তখন দুই হাত দিয়ে লাভ সাইন দেখিয়েই একটু পর মারা যায়...
আপুটা কিন্তু সেদিন থেকেই পাগল প্রায়...
দুইজনই ক্যান্সারে আক্রান্ত এক কাপলের শেষ ইচ্ছা ছিলো জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত একসাথে জোৎস্না দেখবে...
একজন মারা গেসে... তবে আরেকজন কিন্তু প্রতি জোৎস্নায় তাকে হন্যে হয়ে খুঁজে বেড়ায়...
প্রত্যেকের কিন্তু বলার মতো এরকম কিছু গল্প থাকে... কেউ বলে,কেউ বলেনা... বলুক কিংবা না বলুক... তাতে তাদের কিছু যায় আসেনা... গল্প টা তাতে মুছে যায়না... একদমই না... 😊
কার্টেসি : খায়রুল ইসলাম তুহিন

18/09/2017

সবাই নাকি প্রেমে পরে :-* :-* :-*
আমিও প্রেমে পড়তে চাই ^_^ ^_^
-
আমারে কেউ ধাক্কা দেও :-P :-P

Address

Barishal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when radiobangla.post posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to radiobangla.post:

Share

Category


Other Publishers in Barishal

Show All