Selina Akhter

Selina Akhter Counseling, Motivation to Adopt New life Style, Spiritual Knowledge serving and
Writing.
(3)

08/16/2024

The Alien Intervention will attempt to turn our ideas against us, rather than try to make us think like them. If we don't do the spiritual work to establish our identity beyond mind and ideas, then gradually we will turn into what they want us to become.

Marshall Vian Summers

এলিয়েন ইন্টারভেনশন আমাদের ধারণাগুলিকে আমাদের বিরুদ্ধে ঘুরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে, আমাদেরকে তাদের মত ভাবতে চেষ্টা করার পরিবর্তে। আমরা যদি মন এবং ধারণার বাইরে আমাদের পরিচয় প্রতিষ্ঠার জন্য আধ্যাত্মিক কাজ না করি, তাহলে ধীরে ধীরে আমরা আমাদের হয়ে উঠব যা তারা চায়।

06/20/2024

পুলিশ কল করলেই কি ডিভোর্স বা বাচ্চা নিয়ে যাবার বিষয়গুলো চলে আসে ?

03/04/2024

Captain Tilly Park

03/04/2024

কোথাও কোনো ঘটনা ঘটলে আবারও সে ঘটনা একই দেশে বা বিশ্বের কোথাও না কোথাও হয় । এটা হচ্ছে ইউনিভার্সেল ল বা কলিং। বিজ্ঞানীরা এটা পরীক্ষা ক্ষারের দেখেছেন । অন্য সময় লিখে দেবে।

মানুষ যত বেশি চর্চা করবে, শেয়ার করবে দুর্ঘটনা নিয়ে সেটা তত বেশি হবে। সব সময়ই দেখবেন এরকম হয় । একবার আগুন লাগলে আবার লাগে অন্য কোথাও ।অন্য রকম ঘটনাও পর পর হয় । এ জন্য বেশি করে সতর্ক থাকা এবং আল্লাহকে অবশ্যই সাথে রাখা জরুরী । আল্লাহতো নিজে থাকতে পারেন না পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকলে। থাকে উনার ফেরেশ্তা বাহিনী না হয় শয়তান বাহিনী।

থার্ড পার্টি কনসেপ্ট কিন্তু মানুষের মনে কাজ করে জীবনে জায়গা করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠান বলেন , সব ৩য় পক্ষ দ্বারা পরিচালিত প্রভাবিত । ছোট করে বললে বুঝতে অসুবিধা হবে । এটাও কখনো ভালো মত বলবো। সবাই সতর্ক থাকুন । প্রেজেন্ট থাকুন । এরে ওরে দোষে , দেশ কে দোষে লাভ নেই । আপনার লাইফ জ্যাকেট আপনাকে পরতে হবে। সঙ্গে এন্জেল যাতে স্ট্যান্ড বাই থাকেন এ ব্যবস্থা করেন । শুভ কামনা ।

সেলিনা আক্তার
নিউ ইয়র্ক
০৩.০৩.২০২৪

03/02/2024

মানুষ যা চেয়েছে তাই পাচ্ছে। সমঅধিকার রক্ষায় পুরুষ নারীকে সাহায্য করছেন ঘরের কাজে। প্রায় সময় দেখা যায় বাচ্চা লালন পালন করছেন পুরুষরা । কাজের স্বাধীনতাও আছে। সময় পুরুষকে ঘরে বসে ফ্রিলেন্সিং, রিমোট কাজের সুযোগ করে দিয়েছে।আবার অফিস , ব্যবসা করেও অনেকে পরিবারকে সময় দেন। প্রতি বছর কোথাও নিয়ে যান। এতে পরিবারের শান্তি বেশি বজায় থেকে সংসারগুলো মজবুত থাকার কথা ছিল। তাহলে বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়ছে কেন? অসুখবিসুখ বাড়ছে কেন? দুর্ঘটনা বাড়ছে কেন?

প্রকৃতির তৈরী ডিজাইনের বাইরে গিয়ে কাজ করা সম্ভব, কিন্তু ডিজাইন ডিজাইনই । সেটা না মানলে যে কোনো নক্সায় বিকৃতি অনিবার্য । বাচ্চাদের লালন পালনের জন্য একজন মাই যথেষ্ট ।মা না থাকলে দুধ মা বা এধরনের কেউ । যা বিভিন্ন ধর্মের বার্তাবাহক ,নবীরসূলদের জীবনে আছে । অনেক রাজা বাদশাহর জীবনী আছে । লক্ষ্য করে দেখবেন নবজাতক মৃত্যু হার কমলেও একটা সময়ে অস্বাভাবিক মৃত্যু সংসারকে আরো বেশি তছনছ করে দিচ্ছে। জীবন যখন সুখে টুইটুম্বর তখনই কেন হঠাৎ ঝড় আসে? অনেক কিছুই মেটার করে। মা বাবার সব প্রভাব বাচ্চাদের স্পর্শ করে। সেটা টাকা পয়সা হতে পারে, অন্যের প্রতি আচার ব্যবহার হতে পারে ।

আমি পর্যবেক্ষণ না করে কিছু বলি না। নিউ ইয়র্কে বেশ কয়েকটা পরিবারে দেখেছি , নাম বলছি না, বললে অনেকে চিনবেন। পুরুষ ভালোই আয়রোজগার করতেন কিন্তু যখন নারীরা আরো ইনকামের জন্য বাইরে বের হলেন, সেই পরিবারে এমন একটা ধাক্কা এলো যে নারীকে পুরো হাল ধরতে হলো। পুরুষ আপনা থেকে অকেজো হয়ে পড়েন। কয়েকজন বড় ধরনের দুর্ঘটনায় পড়েছেন । নারী সক্রিয় হলে সে ঘরের পুরুষ অসুস্থ হতে শুরু করেন । এটা পর্যবেক্ষণ করে দেখবেন।এটা হয়তো অনেকে সম্ভাবনা হিসেবে দেখেন যে ভালো তো দু'জনে মিলে বেশি রোজগার করবেন আরামে , সুখে থাকবেন।হাল ধরেছেন।”স্বামীর জান শেষ হয়ে যাচ্ছে কাজ করতে করতে " - এমন কথা যা মায়া এবং খুব স্বাভাবিক চিন্তা কিন্তু আধ্যাত্মিক জ্ঞান বলে নিয়ত যা নেতিবাচক চিন্তা । তাই দুর্ঘটনা অবশ্যই ঘটবে।

ঘরে লক্ষ্মী থাকার জন্য ঘরে মানুষের অবস্থান জরুরী । ভালো ভাইবস জরুরী। যা ধর্ম কর্মের মাধ্যমে আসে। ঘর শুধু রাতে এসে ঘুমানোর জন্য নয় বা অতিথি , পার্টি প্রোগ্রামের জন্য নয়। এখনতো মুরব্বী বলতেও খুব কম থাকেন সংস্পর্শে ।

মায়ের সাথে সম্পর্ক না থাকলে সন্তানদের অমঙ্গল অনিবার্য । একটা মা হাঁস দেখবেন পেছনে বাচ্চাদের নিয়ে হাঁটে ।নারীদের এরকম থাকার কথা । তাই বলে বলছি না , যে নারীরা কাজ করবেন না। আপনার যদি বাচ্চাকে মায়ের স্নেহ দেয়ার মত কেউ থাকে আপনি তাঁকে ছেড়ে দিতে পারেন তাঁর হাতে, সন্দেহ না করে। প্রকৃতি অনেক কিছু নিতে পারে না। পুরুষদের ডিজাইন করা হয়েছে বাহিরের যুদ্ধের জন্য । আয়রোজগার একটা বড় ধরনের যুদ্ধ ।বাচ্চাদের মঙ্গলের জন্য হলেও প্রাকৃতিক নিয়ম মেনে চলা ভালো।

মায়েরা বাচ্চাদের সময় দেন ।একান্ত যদি কাজ করতেই হয় এমনভাবে করেন যে তা যেন বাচ্চা বুঝতে না পারে যে মা নেই । সে একা । আমি নিজেও চাকুরী করেছি বাচ্চা রেখে । তবে চেষ্টা করেছি যাতে সে মিস না করে । ভাগ্য সহায় ছিল অনেক ক্ষেত্রে ।আসল স্মার্টনেস জিহ্বার নিচে এবং ঘরে থেকেও অনেক কিছু করা যায়। সেই অনেক কিছুর মূল হচ্ছে জীবনের উদ্দেশ্য কি সেটা খুঁজে বের করা। সেটার মধ্যে যা কাজ করে তা হচ্ছে ডিভাইন ফোর্স । সেটা না পেলে কাজ করে ডেভিল ফোর্স । আল্লাহ ভগবান মানেন আর না মানেন এই তৃতীয় পক্ষ স্থান দখল করে নেবে ।

এ জন্য অবশ্যই স্রষ্টার প্রতি প্রকৃত অর্থে ভয় ভক্তি থাকতে হবে তখন মানুষের জন্যও মন তা তৈরী করবে। ভক্তি ছাড়া প্রেম সম্ভব নয়। সে পতি বলেন পত্নী বলেন আর ঘরের অন্য মানুষ । টাকা পয়সার অবশ্যই প্রয়োজন তবে সেটা যোগাড় করতে গিয়ে যদি সব হাঁতের আঙ্গুল গলে পড়ে যায়, তাহলে ভাবনার বিষয়।

যদিও এসবের উত্তর অনেক বিশাল। নিজের গভীর মন দিয়ে না বুঝলে, বাহিরের মন সব উত্তর গ্রহন করার জন্য তৈরী নয় । হয়তো আমার কথা অযৌক্তিক মনে হবে। তারপরও যদি কোনো একজন মানুষের ভালো হয় ! তাই বলা।

সেলিনা আক্তার
০৩.০১.২৪

02/07/2024

"When you realize that this is Hell, and that it is not just your normal state, you will begin to look more deeply for the evidence of Knowledge. When you realize how much you are suffering, how much you are losing and how many mistakes you are making, you will want to find the source of certainty within yourself and within others. You will want this certainty to be the basis of your decision making and the foundation of any relationship that you establish with another person.

God has sent you into the world to contribute unique gifts involving certain people in certain situations. You must find these people, and you must find these situations. You will feel an urgency here. Even if you misconstrue these deeper needs, they will exist within you. They will lead you on."

The Souls Journey on Earth

02/04/2024

#দীর্ঘায়ুঃ

আদম ( আঃ) একদিন আল্লাহকে জিজ্ঞেস করলেন যে উনার হায়াত বা আয়ু কত দিনের ? মানে কত দিন দুনিয়াতে বাঁচবেন? আল্লাহ তখন বললেন, হে আদম (আঃ) তোমার আয়ু ১০০০ বছর ।

তারপর তিনি বিভিন্ন রূহকে দেখিয়ে আল্লাহকে জিজ্ঞেস করতে থাকেন উনি কে ? ইনি কে? কে কত দিন বাঁচবেন ? আল্লাহ উনার প্রশ্নের জবাবে বললেন, এরা তোমার সন্তান এবং সবার নাম ও হায়াত বলে দিলেন। এভাবে উত্তর দিতে দিতে এক সময় এসে একজন কে দেখিয়ে জিজ্ঞেস করলেন উনি কে?
আল্লাহ বললেন, হে আদম ইনি তামার সন্তান দাউদ আঃ । উনার আয়ু ৪০ বছর ।

আদম ( আঃ) বললেন যে , এত কম কেন ? আপনি আমার ছেলের বয়স বাড়িয়ে দিন। আল্লাহ বললেন, না লেখা হয়ে গেছে এটা আর বদলানো যাবে না। কিন্তু আদম আর মানেন না। বলেন, না আরেকটু বাড়িয়ে দেন । আল্লাহ বলেন, না বাড়ানো যাবে না। আদম ( আঃ) নাছোড় বান্দার মত বলতে থাকেন , হায় আল্লাহ এত অল্প আয়ু নিয়ে আমার সন্তান চলে যাবে ? আপনি আমার কাছ থেকে নিয়ে হলেও তাঁর জীবন বাড়িয়ে দেন । আল্লাহ তখন ৬০ বছর বাড়িয়ে দিলেন । সুবহান আল্লাহ! দাউদ (আঃ) ১০০ বছর বেঁচে ছিলেন ।

মানে কি দাঁড়ালো ? আয়ু মেনিফেস্ট করা সম্ভব । এটা থেকে আমরা বুঝলাম যে মা বাবা যদি আল্লাহর কাছে চান তবে সন্তানের আয়ু বাড়ানো সম্ভব । তবে অবশ্যই এখানে শুধু নিজের মতামত বা চাওয়ার ওপর নির্ভর করলে হবে না। করতে হবে জ্ঞানের ওপর।

প্রসঙ্গত একটা কথা বলি , আমার আব্বা অনেক অসুস্থ থাকতেন মাঝেমধ্যে । আমার কাজ ছিল বিব্রতকর সব প্রশ্ন করা। একদিন আমার কোনো প্রশ্নের উত্তরে আমাকে বলেছেন যে ,আমি সব সময় বলি যে আল্লাহ যেন তোমাদের অসুখ বিসুখ না দেন । সব কষ্ট আমার হোক তবু তোমরা যেন সুস্থ থাকো । এ জন্য আমার অসুখ হয়। একথা কেউ বিশ্বাস হয়তো করবে না। তবে আমি করি । যদিও অসুস্থতা কামনা করাটা উনার ভুল ছিল। আব্বা ছিলেন এক মহীরূহের মত ফেরেশ্তা আদম সন্তান । তখন বোঝার মত বয়স ছিল না। এখন বুঝি। আমাদের মা বাবা খুব সম্মান নিয়ে চলে গেছেন ।আমাদের বেয়াদবী করার মত সাহস ছিল না। যাক এটা বললাম যেন মা বাবাকে কেউ কষ্ট না দেন।

তারপর আদম (আঃ) এর জীবন যখন ৯৪০ বছর তখন আজরাইল (আঃ) এলেন উনার জান নিয়ে যেতে । আদম ( আঃ)বলেন, না আমার এক হাজার (১০০০) বছর বাঁচার কথা । আমি এখন যাব না। এভাবে আজরাইল ( আঃ)আসা যাওয়া করলেন কয়েকবার কিন্তু আদম ( আঃ) মানেন না।

আল্লাহ তখন বললেন, কি আর করবে ? তাঁকে এক হাজার বছর বাঁচতে দাও । এ আদম জাতি হচ্ছে সবচেয়ে অকৃতজ্ঞ এবং বেইমান জাতি তাঁরা ভুলে যায় । এ জন্য অনেক মানুষের কথা বদলে যায় । ভুলে যায় । তবে এই ঘটনা থেকে এটা বোঝা যায় পিতা মাতা তাঁদের আয়ু চাইতে পারেন। কমবে না দিলেও ।আল্লাহ মহান।

বিজ্ঞানের ভাষায় ,নাল হাইপো থিসিস জিরো ধরে একটা অংক বসিয়ে দিবেন, যে “আমি সুস্থভাব্ ১০০ বছর বাঁচতে চাই ।” তবে মুখে অলুক্ষনে কথা বার্তা আনার আগে চিন্তা করতে হবে।প্রজেক্ট সফল করার জন্য সন্তান এবং নিজের মাঝে সে পরিমাণ পবিত্রতা ( ইনকাম হালাল, কেউ যাতে বদোয়া না দেয় ) নমনীয়তা , মমতার সেতু তৈরী করতে হবে ।

সন্তানকেও অভিশাপ বদোয়া না দেয়ার জন্য কোনো একটা সূরায় আল্লাহ নিজে মাতাপিতাকে অনুরোধ করেছেন । এ মুহূর্তে নাম মনে পড়ছে না। “ দূর হ আমার সামনে থেকে । “ “মরে না কেন? “এসব বলে গালি দিবেন না দয়া করে। এগুলো মেনিফেস্ট হয় । পরে আল্লাহকে দোষ দিয়ে লাভ নেই ।

জীবন এবং সময় খরচ করার আগে আমাদের ভাবতে হবে । জীবন ফ্যান্টাসি করার বিষয় নয় । আপনি একটা উদ্দেশ্য নিয়ে পৃথিবীতে এসেছেন । জীবন এক্সিডেন্টাল নয়। ভিড় ভাট্টা থেকে বের হয়ে একবার নিজেদের চেক করুন। জীবনে অসুস্থতা বা অন্য রকম কষ্ট এলে বুঝবেন এটা একটা ইউটার্ন নেয়ার সময় । এরপরও অনেকে সতর্ক হয় না। অসুস্থতার মাধ্যমে বড় রকমের ট্রান্সফরমেশন হয় মানব জীবনে । কিন্তু সুস্থ হয়ে যদি মনে হয় মৌজ মস্তির জন্য সুস্থ হয়েছেন তবে আবার বিপদ ঘটতে পারে ।

সেলিনা আক্তার
নিউ ইয়র্ক

ধন্যবাদ ।শেয়ার করতে পারেন ।মাবাবা সতর্ক হলে বাচ্চারা ভালো হয়ে যাবে । আমার লেখায় স্থানের নাম লিখি যাতে আমার লেখার ইতিহাসটা থাকে ।

01/25/2024

#ভ্যালেন্টাইন্স_ডে_জ্বর_Valentins_Day_Fever)

প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য মনকে শক্তিশালী করুন।প্রেম নিবেদন ,গ্রহন ,প্রত্যাখ্যান এবং প্রেম না হওয়া(পাত্তা না দেয়া বা সবার আছে আমার নেই এমন ভাবনা ) বা বিচ্ছেদ হয়ে গেছে ( আজকে একজন ডিভোর্স ব্যক্তি কথা বলেছেন) সব প্রক্রিয়াই বিপদজনক যদি সেন্স ঠিকমত কাজ না করে।

মানুষ তাই করে যা তাঁর সেন্স রিপোর্ট করে। এ জন্য সঠিক রিপোর্টার প্রয়োজন। মনকে সে পর্যায়ে নিয়ে আসুন যেন সে আপনাকে ডাউন না করে। আপনি যে বয়সের হোন না কেন নিম্নের মন্ত্রগুলো মনকে শিখিয়ে ফেলুন।এতে পরকিয়া মুক্তও হতে পারবেন এবং চাইলে আপনার সঙ্গিকে মুক্ত করতে পারবেন।

চোখ বন্ধ করে মনে মনে বলুন -

* I love myself . I am love . ( আমি আমাকে ভালোবাসি , আমিই প্রেম )
আপনি যে পারফিউম গায়ে মাখবেন সেটাই আশেপাশে ছড়ায় এবং সেটাই মানুষকে আকৃষ্ট করে।

** “ পৃথিবীতে প্রেম বলে কিছু নেই “ এসব গান শুনলে/গাইলে পিঁপড়াও ব্যথা পাবে ,কাছে আসবে না।

- মনে রাখবেন মন যে তথ্য দেয় তা থেকেই অনুভূতি আসে। সে অনুভূতিই ভাইবস তৈরী করে।সে ভাইবস আশেপাশে যায় । তাই ভাইবস ঠিক রাখা জরুরী। এতে মন প্রেমে টুম্বর থাকবে। চার লেভেল হেপি হরমোন(Dopamine, Oxytocin, Serotonin, Endorphins) ঠিক থাকবে, কোনোটার লেভেল নিচে নামার কোনো সম্ভাবনা নেই ।নিজের মনে প্রেম ঠিক থাকলে তখন আর ভিক্ষা চাইতে হবে না লাভ মি ।

সাথে প্রতিদিন নিয়ম করে কিছু সময় অরিজিত সিং এর লাভ সং শুনবেন এবং মনে করবেন এই প্রেম আমার স্রষ্টার প্রতি নিবেদিত । অরিজিত সিং নিজেও প্রেমের গান সব স্রষ্টাকে উদ্দেশ্য করে গায় ।এ জন্য সে যে নায়কের স্বর যেমন তাঁর মধ্যে মিশে যেতে পারে ।
ডেজার্ট হিসেবে এটাও এড করবেন - I am a happy being . সুখ সবসময় স্বাধীন কিন্তু আমরা মনে করি এর অনেক variable আছে। যা সঠিক নয়। মনের স্বাধীনতা আসল স্বাধীনতা।

*** I respect myself- ( আমি আমাকে শ্রদ্ধা করি) এটা বড় ধরনের এন্টিডট বা প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করবে । কারণ কেউ রিজেক্ট করলে মন অপমান বোধ করে ।এ ক্ষেত্রে মন সাথে সাথে মনে করিয়ে দিবে যে আপনি নিজেকে শ্রদ্ধা করেন । মন যখন বার বার অন্যের অপমান মনে করিয়ে দেয় তখন আপনি আর সেল্ফ রেসপেক্ট এর মধ্যে নেই। ফিরিয়ে অপমান করা আত্মসম্মান নয় অহংকার , ইগো। একবার দেখেন পরীক্ষা করে কী হয় আপনার জীবনে?

***** আর যদি এই পর্যায়ে মনকে নিয়ে যেতে না পারেন তবে চেক করবেন যে আপনার চার্জ আছে কি না? সারাদিন কি ভাবে কাটে? মনকে শক্তিশালী করতে হলে চার্জ দিতে হবে। এ জন্য বলবেন ,
I am a powerful soul/ being বা আমি শক্তিশালী আত্মা।

যাঁদের সহজে প্রেম হয় না মিশতে পারে না এরা আসলে ভাগ্যবান এবং জ্ঞানী মানুষ । এদের জীবনেই দেরীতে হলেও সত্যিকারের প্রেম আসে । সুতরাং ধৈর্য্য ধরুন ।ঘন ঘন প্রেমে পড়া বা গ্রহন করা এক ধরনের ফাঁদ ।

জোরকা ঝাটকা ধীরেছে লাগবে। অতি আনন্দ বা বেদনায় হার্ট ফেল করার সম্ভাবনা নেই । সম্পর্ক না হলেও ব্যথা লাগবে না। ২১ দিনে মনকে যে কোনো ট্রেনিং দেয়া যায় ।একবার অভিজ্ঞতা অর্জন করলে দেখবেন সব গ্রহনযোগ্য । Fire of knowledge is the best Love ever.মানে জ্ঞানের আগুন সর্বকালের সেরা প্রেম।তাই জ্ঞানের খোঁজ করুন ।

সব এফার্মেশন প্রতি ঘন্টায় এক মিনিট অনুশীলন করুন । কাজ করে করে করা যায় ।

সেলিনা আক্তার
০১.২৫.২৪
গিফ্ট পাইলে প্রেম বেশি এ মর্মে কালকে লিখবো ।

নোটঃ আমার লেখা কেউ নিয়ে বই ছাপাতে চাইলে নিতে পারেন ।আমি কিছু মনে করবো না। আমার লেখা পড়ে যার মনে শান্তি লাগবে সেটা আমার কাছেই ফেরত আসবে।এটাই দোয়া।লাইক কমেন্টও করা লাগবে না।

01/23/2024

কিছু দিন আগে নতুন এক সিনেমার সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী তিশা খুব জোর দিয়ে একবার না , বেশ কয়েকবার সম্ভবত বলেছেন যে, উনি একটা পাগলের সংসার করছেন।আমি তখনই বলেছি ,” এসব কী বলছেন ? আল্লাহ যেন উনাকে মাফ করেন ।” আজ মেসেজ দেখলাম নিউরোলজির আইসি ইউ তে ফারুকী ভাই ।

যারা জনপ্রিয় তাঁদের অনেকে আদর্শ মনে করে । সুতরাং তাঁদের কথাবার্তায় সতর্ক থাকা আবশ্যক । পুরো দেশ যাঁদের ওপর নির্ভর করে তাঁরা শুধু তাঁদের না, সবার। শুধু জনপ্রিয়তা অর্জন করলে হবে না ।বুদ্ধিমত্তা থাকার পরও জ্ঞান শূন্য হয়ে মুখ দিয়ে এমন কোনো কথা বের হয়ে যাওয়া ঠিক না। নাটক সিনেমা এমনিতেই মানুষের জীবনে অনেক খারাপ প্রভাব ফেলে ।সব মেনিফেস্ট হয়। নিজের কথা নিজের চিন্তা আপনজনদের ক্ষতি করে সবচেয়ে বেশি। সতর্ক না হলে মামুষের নিজের ইন্টেলেক্ট নিজের বিরুদ্ধে ইউজ হয় এবং হচ্ছে । দোয়া করি আল্লাহ ফারুকী ভাইেক দ্রুত সুস্থতা দান করুন ।

কেউ অন্য ভাবে নিবেন না । আমি সবার মঙ্গলের কথা ভাবেই লিখেছি ।মানুষ অনেক ভয়ংকর জিনিস নিয়ে ফান করে যা ঠিক না।

সেলিনা আক্তার
নিউ ইয়র্ক
০১.২৩.২৪

01/12/2024

Today’s Morning Glory

12/31/2023

বুদ্ধিমান মানুষের জন্য জীবনে যে কোনো কিছু Learning খুব সহজ কিন্তু Unlearning খুব কঠিন । এই কঠিন কাজটা করতে আমার ২০২১,২০২২,২০২৩ তিনটা সাল ব্যয় হয়েছে। আরো হয়তো অনেক কিছু করতে হবে যার খেই এখনো আমি পাইনি।

সেলিনা আক্তার
নিউ ইয়র্ক
১২.৩১.২০২৩

12/29/2023

হে মানব ,

তুমি বেহেস্ত থেকে বিতাড়িত হয়ে কোথায় এলে?
জাহান্নামে যখন আছো তখন ভয়ে ভয়ে থাকতে হবে । যাতে জাহান্নামের আগুন তোমার গায়ে না লাগে। সারাক্ষণ মুখ পত্রিকা , বই দিয়ে ঢেকে রাখলে হবে না। ডিভাইসের দিকে মুখ ঝুঁকে রাখলে হবে না। সিগারেট ফুঁকলে হবে না। মাতাল হয়ে পড়ে থাকলে হবে না। তোমাকে ঘরে-বাহিরে প্রকৃত প্রকৃতির সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। শক্তিশালী পেশিকে শিথিল করে অদৃশ্য মোলায়েম শক্তির সাহায্য যুদ্ধ ক্ষেত্রে চাইতে হবে। তখন কম স্ম্পদ , কম সৈন্য নিয়ে যুদ্ধে জয়ি হতে পারবে। তোমাকে কোমল চোখে আশেপাশে তাকানোর অভ্যাস করতে হবে। আর দোয়া দুরুদ, জপ মালা , মন্ত্র তন্ত্র পড়ে একটু পরে পরে বুকে ফুঁ দিতে হবে যাতে জাহান্নামের আগুনের ভাঁপও না লাগে। নতুবা হঠাৎ জাহান্নামের গরম কড়াইয়ে ফ্রাই হয়ে যাবার সম্বাবনা থাকে।

ঠান্ডাতো থাকতে হবে। ঘরে ঢোকার আগে মনকে বলবেন, হে আল্লাহ/ ভগবান/ গড আমার স্ত্রীর সাথে আমার প্রতিক্ষণ মধুর করে দাও। বার বার মনে মনে ক্ষমা চাইতে হবে তাঁর মূর্তি স্মরণ করে।সে ক্ষমা করলে তিনিও তোমাকে ক্ষমা করে দিবেন।
অত্যাচার করলে হবে না। বাহিরে যুদ্ধ করলেও গৃহ প্রবেশের সময় তুমি অবশ্যই শান্তির দূত । মনকে মনে করিয়ে দাও , “আমি শান্তি প্রিয় আত্মা”। তখন ঘরে পরিস্থিতি যত নাজুক হোক মন বিদ্রোহী হবে না।

নিজেকে ভালোবাসার পাহাড় হিসেবে দেখতে হবে।ভালোবাসা না থাকলেও সকাল বিকাল মনরে মনে করিয়ে দিতে হবে ,”আমি আমার স্ত্রীকে ভালোবাসি ।”
এমতাবস্থায় যখন পরস্ত্রীর প্রতি মন বিগলিত হওয়া শুরু করবে তখন মন তোমাকে এসিস্ট করবে এবং যথা সময়ে মনে করিয়ে দিবে যে , “ আমি আমার স্ত্রীকে ভালোবাসি “ তখন তোমার সকল নতুন লাড্ডু ফোঁটার বিক্রিয়া বন্ধ হয়ে তুমি তোমার পূর্বাবস্থায় ফিরে আসবে এবং সুখ তোমার জীবনে স্থায়ী হবে।

সেলিনা আক্তার

“ হাওয়া” পর্ব পরে লিখবো - যদিও নারীদের ভয় পাইতেছি।

লোকে কী বলবে এই কথাটা ভেবে জীবনে অনেক সুন্দর ঘটনা লিখতে পারিনি। লিখে ফেলতে পারলে নোবেল পুরস্কার না হোক একটা Booker Prize...
12/25/2023

লোকে কী বলবে এই কথাটা ভেবে জীবনে অনেক সুন্দর ঘটনা লিখতে পারিনি। লিখে ফেলতে পারলে নোবেল পুরস্কার না হোক একটা Booker Prize আমার নামের সাথে অবশ্যই দেখা যেত।পুরষ্কার পাব একদিন আজ লিখে ফেলি সাহস করে! অতি সার্বজনীন -যৌনমিলন এবং সৃষ্টি, যা প্রাকৃতিক একটা বিষয়।হঠাৎ লেখার জন্য এ বিষয় আমার মাথায় আসলো কেন? এ প্রশ্ন পাঠকের মনে জাগতেই পারে। তার অবশ্য কারণ আছে।সেটা একটু পরেই না হয় খোলাসা করছি।

একবার জিওগ্রাফি চ্যানেলে ধারাভাষ্য শুনে, ছোট্ট মেয়েটা আমার অফিসে এসে বলেছিল, কোন কোন প্রাণী বাচ্চা দিলো ? এবং কত বছর বয়সে তাঁরা বাচ্চা দেয়? এটাও উল্লেখ করলো “only human being give birth after merry”. সেটা শুনে হাসতে হাসতে আমার এক সহকর্মী বলেছিল, “মাই গো বড় হও তখন জানবে বিয়ে ছাড়াও হিউম্যান বিং গিভ বার্থ”।ছোট্ট মেয়ে কি বুঝলো জানি না তবে সত্য এটাই ।বিয়ের সাথে শারীরিক মিলনের বৈধ সনদ থাকলেও ঘটনা আসলে প্রাকৃতিক এবং এ জন্য প্রকৃতি কোনো দলিল দেখে না।বিবাহ অপ্রাকৃতিক ব্যবস্থা মাত্র। যৌনমিলনের সব অন্তরজাল আয়োজনের জন্য প্রকৃত অর্থে প্রকৃতি দায়ী ।চন্দ্রের প্রভাবে জোয়ারভাটা কী শুধু সাগরনদীতে আসে ?মানব শরীরেও আসে ।সমস্ত সৃষ্টির প্রতি ডাক থাকে। প্রকৃতির কাজ সৃষ্টি করা,সে সৃষ্টির জন্যই বহমান। সে ধ্বংস করে তখন ,যখন মানব অনাসৃষ্টি সৃষ্টি করে। প্রকৃতি এটা মানতে পারে না। যৌনরোগ বালাই সৃষ্টির অপব্যবহার, যা অনাসৃষ্টি থেকে আসে।বলা হয় পরোক্ষভাবে প্রকৃতি দায়ী সেটা যৌন মিলন হোক আর অনাচার হোক।

মানবজাতির মাঝে বিয়ে প্রথা শুরু হয়েছিল কারণ বলশালী ( সম্পদ এবং জবর দখলের ক্ষমতায়) পুরুষরা সকল সুন্দর নারীকে অবাধে ভোগ করতো বলে। একটা সময় মানুষের এ হেন সব অন্যায়ের জন্য ধর্মীয় প্রথা চালু হয় এবং সে দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ধারনা তৈরী হলো যে বিয়ে প্রথা চালু হলে বলশালী পুরুষদের এ অতিমাত্রার ভোগবিলাস বন্ধ হবে এবং নারী ও গরীব পুরুষজাতির ওপর সুবিচার হবে । পেটভোজনের মত তাঁদেরও ইন্দ্রীয়ভোজন হবে। ধর্মের মোহর হিসেবে নিয়ম করে বলা হলো যে বিবাহিত নারীর প্রতি দৃষ্টি দিলে পাপ হবে। সে এখন পরনারী এবং বাল্য বিবাহের সূত্রপাত হয় এ জন্য । যাতে ক্ষমতাবান পুরুষরা দৃষ্টি না দিতে পারে।তার আগেই তাঁদের বিয়ে দেয়া হতো। বিয়ে প্রথার পরও যে এ অন্যায় বন্ধ হয়েছিল তা নয়। মাত্র কয়েকশ বছ আগেও হায়দ্রাবাদের নিজামের পাঁচশত পত্নী ছিলেন। যাঁদের তিনি চিনতেনও না ঠিক মত।এই সংখ্যাই প্রমাণ করে যে, অজস্র ভোগবিলাস কামনা বাসনা তৃপ্ত করতে পারে না।

প্রকৃতিকে দায়ী করলেও পরনারী বা পুরুষের প্রতি মানবের যে মোহ তার জন্য ইন্দ্রিয়কে দায়ী করা হয়।কারণ ইন্দ্রিয় এক জিনিস বেশি গ্রহণ করতে পারে না। যেমন একই আহার সব সময় মনে,স্বাদে ,রুচিতে ধরে না অনেকটা সে রকম। নিজের স্ত্রী যতই রূপবান হোন না কেন পরনারীর প্রতি মন উচাটন থাকে।তাই বলে কী মানুষ অনাচার করবে? অবশ্যই না।এ জন্য প্রয়োজন সংযম সাধনা।তবে এটাও সত্য মানুষের আত্মার অতীত সম্পর্কও এখানে জড়িত। যা মানুষকে ভেতর থেকে তাড়িত করে। সব বিপত্তির জন্য সাধনা না করলে সংযম হয় না।মন,দেহকে স্থিরতায় না নিলে অতৃপ্তি আর আকাংখা বাড়তে থাকে। শূন্যের মাঝে পূর্ণ হতে হয় ।জ্বলন্ত প্রদীপ দিয়ে আরেকটা প্রদীপ জ্বালানো যায়।স্থির হয়ে যদি বসার মত ক্ষমতাই না থাকে তবে সুস্থ চিন্তা চেতনা জাগ্রত হয় না।এ জন্য অনেক পান্ডিত্য , শোভা সৌন্দর্যের পরও মানুষকে বিব্রত হতে হয় মননে, চলনে,বলনে।

আগে নিজের সাথে প্রেম,নিজের মাঝে বিলিন, নিজের মাঝে ভক্তি ,মুক্তি। নতুবা বহুগমন বহু বিবাহ ,অনাসৃষ্টি সব বিরাজমান থাকবে।নিজের মাঝে প্রেম না থাকলে অন্যকে প্রেম দেয়া যায় না। প্রেম থাকুক আর না থাকুক এই প্রকৃতির কারণে যে স্বামীস্ত্রী একেঅন্যের উপস্থিতি সহ্য করতে পারেন না , তাঁদের মাঝেও কোন এক রাতে রতিক্রিয়া সংঘটিত হয় এবং সৃষ্টি উন্মূ্ক্ত হয়। এখন পরিবার পরিকল্পনা বিশেষ ভূমিকা পালন করে বলে বাহির থেকে বোঝার উপায় নেই । আগের আমলে বছর বছর সন্তান জন্ম দিয়ে দাম্পত্য জীবনের শুরু নতুন করে হতো এবং ভাঙ্গন ভাঙ্গতে গিয়ে থেমে যেত। তালাকের সংখ্যা ছিল কম।যৌনতা নিয়ে ওশো খুব সুন্দর সমাধান দিয়েছেন।যদিও এমনটা হওয়া দূরে এবং সবাই এসব হজম করতেও পারবে না। উনি আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলেছেন যে মানুষ সেক্সকে ফান হিসেবে নিলে পৃথিবীতে সব বেশ্যালয় বা প্রস্টিটিউশন বন্ধ হয়ে যেত। উনার কথায় তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা নেমে আসে। শরীর বিক্রি করা কম কথা নয়! জীবন ধারন বা শুধু বেঁচে থাকার জন্য নিজের শরীরে কাউকে স্থান দেয়া এ বড় কঠিন কাজ। আপাত দৃষ্টিতে তাঁদের পাপী মনে হলেও এ পাপের ভাগীদার তথাকথিত অনেক নিয়ম।

এবার আসি আসল কথায়, সকাল বেলা হাঁটতে বের হলে পাখির মুখরিত শব্দে মনে হয় চারিদিক বাজনা সম্বর্ধনার মত বিশেষ কোনো ব্যবস্থা তৈরী করে রাখা হয়েছে। এ সুন্দর পৃথিবী দেখা থেকে বঞ্চিত বেশির ভাগ মানুষ। আমি গতকাল হাঁটতে হাঁটতে যখন এইটিফাইভ এভিন্যূ পাড়ি দিচ্ছি হঠাৎ শুনি চড়ূই পাখির বিচিত্র চিৎকার এবং চেয়ে দেখি চকচকে পুরুষ চড়ূই পাখিটা অন্যটাকে চেপে মেরে ফেলছে আর সে চিৎকার করছে। আমি নিজের মত হেঁটে গেলাম এবং হাসলাম। মনে পড়লো বছর তিনেক আগে জীববিজ্ঞানের কোনো প্রজেক্ট করতে গিয়ে মেয়ে পাখি নিয়ে রিসার্চ করেছে এবং আমি যখন পাখিদের খাওয়াই তখন বলছে, “Mom, Bird’s entire life passing through having s*x and eating”. ভোরবেলায় বিচিত্র স্বরে ওরা নাকি ওদের সঙ্গীদের ডাকে।ওদের খাবার বেশি লাগে বলেই কথাটা উঠেছিল।সে খুব আহত হয়েছিল জীবনে যখন স্কুলের ক্লাসে জেনেছিল হেভিং এ সেক্স গিভ বার্থ। সে আল্লাহর কাছ থেকে এসেছে বলে আমি যে মিথ্যে বলেছি এ জন্য সে চরম আহত হয়েছে।সত্য বলার মধ্যে যে খারাপ কিছু নেই বাচ্চাদের এটা বোঝানোর তীব্র চেষ্টা সে আমাকে করে। কিন্তু আমাদের এশিয়ান সংস্কৃতি বড় বিচিত্র। মেয়েদের পিরিয়ড হলে বলা যাবে না। বোঝানো যায় না কেন লজ্জার? আমেরিকান এসব বাচ্চারা কনফিউজ হয়ে যায় মানে দ্বন্ধে পড়ে যায়। ওশোর মত বলতে হয় সব নিয়মের পাপরে বাপ।

আরো কিছু দূর হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ শুনি সামনে দৌঁড়ঝাপের শব্দ এবং সামনে তিনটা কাঠবিড়ালী আগে আগে গাছে ওঠে গেলো এবং দু’জন মুহূর্তের অন্তিম সুখে নিজেকে বিলিন করলো। আমার উপস্থিতি বাঁধা দিলো কি দিলো না বুঝলাম না। আমি ননসেন্সের মত দাঁড়িয়ে দেখছি এবং এ মুহূর্তকে ক্যামেরা বন্দী করতে মোটেও কুন্ঠিত হলাম না।আমার ঘরের চালে যে পরিবার থাকে তাঁদের দু’টো করে বাচ্চা হয় । এদেরও দু’টো বাচ্চা হবে। কয়েক সেকেন্ড সৃষ্টির এ চিন্তা উবে গেলো।যদিও ওরা পরে আমার দিকে তাকাচ্ছিল।অপর পাশে একা যেটা সেটাও আমার মত দর্শক ।সঙ্গীর এমন বঞ্চনায় সে আহত তার চোখে মুখে এক আতংকের মত। ওদের দেখছে।আমি ঐ মুহূর্তে খুটিয়ে দেখতে পারিনি ও মেল না ফিমেল? ছবিতে ওদের বিচ্ছিন্ন ছবি আছে,অপরাধ করে ফেললাম কি না খোদা জানেন!আমার নানী বলেছিলেন, উনি ছোটবেলা ১২/১৩ বছর বয়সে মিলনরত সাপ মেরে ফেলেছিলেন। এবং উনার ধারনা এ জন্য উনি কঠিন সাজা ভোগ করেছেন। ছবিতে স্পষ্টত এরা দু’জন অপলক সাথের সঙ্গিকে দেখছে। মানব ইতিহাসের মত কী তাঁদের মধ্যেও প্রেম ভালোবাসা পরকিয়া স্বকিয়ার বিষয় আছে না স্বাধীন উদার ওশোর সূত্রের মত? আমি পথ চলমান ।

আজ এমন সব রোমান্টিক দৃশ্য সামনে আসাতে মনে পড়লো চন্দ্র মহারাজ প্রকৃতিকে জাগিয়ে তুলেছেন। এ পরিবর্তন শুরু হয় চাঁদের পূর্ণতা অপূর্ণতার সাথে । যখনই চাঁদ পূর্ণ হতে হতে দশদিনের পূর্ণতা লাভ করে একাদশে পা দেয় এবং আবার ক্ষয়ে যেতে যেতে শেষ চারদিন এ পড়ে, তখন পরিবর্তন আসে সমগ্র সৃষ্টির প্রাণীর ওপর। অবশ্য সব প্রাণীর ক্ষেত্রে সময়ের এ ডাক সকল মাসে প্রযোজ্য কি না জানি না। ছোটবেলা এক বুড়িমার একটা পাঠা ছিল এবং আমার প্রশ্নে বিব্রত হয়ে উনি আমাকে খুব বকা দিছিলেন। তখন না বুঝতে পারলেও এখন বুঝি আমি কী নির্বোধ প্রশ্ন করেছিলাম । সেটা মনে হলে আমি একা একা হাসি।উনাকে আমার বড় ভাইবোনরা হয়তো চিনবেন ।কাজি ইলিয়াসে এই মহিলা থাকতেন ।সম্ভবত ওখানে দিঘীর মত কোনো জায়গা ছিল। ঝোঁপড়ার মত একটা ঘরে উনি থাকতেন এবং ঐ পাঠাই ছিল উনার সম্পদ ।

তিনদিন পরেই পূর্ণিমা।পৃথিবীতে বেশির ভাগ ধর্ষণ সংঘটিত হয় চাঁদের এমন সব মূহুর্তে ।নারীদেহের পরিবর্তনে সৃষ্টির সীমানায় দেহমনে বিরোপ প্রতিক্রিয়া শুরু হয়। রীতিমত আকর্ষণ বিকর্ষন সংঘর্ষ। পাপপূন্ণ্যের নামে অনেক ধর্মে বিবাহিত নারীদের আলাদা বিছানায় থাকতে হয় ।মনোবিজ্ঞান বলছে এ সময় মানসিক প্রশান্তি জন্য ভালোবাসা প্রয়োজন । খুঁজলে দেখা যাবে পারিবারিক দাম্পত্য কলহের খিটমিট স্বভাব নারীদের তীব্র হয় এ সময়। সাথের সঙ্গী পুরুষের এ মর্মে হয়তো জ্ঞানই নেই । প্রকৃতির এ পরিবর্তন নারীদেহ সংঘটিত হয় সবাই জানে তবে আদতে ভাঙ্গন গড়ন চলে পুরুষের মাঝেও , তাই কে কাকে বুঝবে এটাও প্রশ্ন।দেহমন ঘুরপাক খেতে শুরু করে।অনেকে শূণ্যতা , অসুস্থতা বোধ করেন। এগুলো স্বাভাবিক । বলা হয় এ সময় শরীরে খাবার প্রয়োজন নেই। চাঁদের সাথে মিল রেখে রোজা উপবাসের ব্যবস্থা এ জন্য হয়েছে। এ সৃষ্টি শূণ্যতা পছন্দ করে না,তাই মানবের মাঝে শূন্যতা বোধ কষ্ট তৈরী করে। যাদের চরিত্রগত ত্রুটি আছে এ সময়টা চেকিং এ রাখলে সমস্যা এবং অপরাধ প্রবনতা থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে, নতুবা তা বেড়ে যাবে।

#প্রকৃতি_সৃষ্টি

লেখা এবং ছবি : সেলিনা আক্তার

12/15/2023

মোটিভেশন দিতে গিয়ে অনেক স্পিকাররা বলেন যে ,”এই চার ধরনের মানুষের সাথে মিশবেন না। “ বা ৫/৬/৭ ধরনও বলেন অনেকে।
আমার কথা হলো এসব ধরন ধারনের মানুষগুলো যদি অতি প্রিয়জন হয় তখন কী করবে? এবং সাধারণত মানুষের কনফ্লিক্ট নিজেদের পরিবার , আত্মীয় স্বজনদের মধ্যেই বিরাজ করে ।

উদাহরণ হিসেবে - Animal movie আনতে পারি। যেখানে সম্পূর্ণভাবে একটা যৌথ পারিবারের দ্বন্দের উপস্থাপনা করেছে এবং এখানেও সেটাই দেখিয়েছে। সম্পদ ক্ষমতার লড়াইয়ে বিপদে কি ভাবে কিছু আপনজন হাতিয়ার হয়ে উঠেছে । পারিবারিক দ্বন্দ্ব ভুলে , নায়ক গিয়ে ভাইদের ( কাজিন) নিয়ে এসেছে। এটাই তো হওয়া উচিত । গোষ্টি শুদ্ধ সবাই এড়িয়ে গেলে সাহায্য কে করবে?

সিনেমার মত মারপিট করে সব ঠিক করা সম্ভব না। কিন্তু আপনারা বলছেন , এদের এড়িয়ে চলুন । মানুষ সেটাই গ্রহণ করছে । প্রায় পরিবারে আপন আপনের সাথে কথা বলে না। আপনারা কি জানেন , যখন নিরবে একজন বোন,ভাই , মা,খালা বা আত্মীয় যে কেউ দীর্ঘশ্বাস ফেলে তখন ব্যাংকের টার্নওভারের মত ব্যথার ব্যালেন্সশীট বাড়ছে। যে এনার্জি যায় তা ব্ল্যাক ।একেবারে খাঁটি পদার্থ বিদ্যার সূত্রের মত । এবং মানুষের অসুখের পেছনে এটা একটা বড় কারণ । ঔষধ খেয়েও মানুষ সুস্থ হতে পারছে না।

প্র্যাকটিক্যাল উদাহরণ ঃ মানুষের এনার্জি বিনিময়ে মাথা ব্যথা শুরু হয় , প্রেসার বেড়ে যায় । (instantly)। নীরবে যে এনার্জি বিনিময় হয় তা হৃদয়ে ব্লকেজ তৈরী করে , টিউমার হয়ে যায় । দিন দিন একটা ব্যথা নিরবে বুকে লালন করে রাখছে ।কিন্তু একটা একশন তৎক্ষনাত হয়ে গেলেও এটা সিস্ট বা ট্রমা হবে না।

একবার ভেবে দেখুন তো এড়িয়ে চলার কথা বলে , আমরা কি মানুষকে একত্রিত করছি , না বিচ্ছিন্ন করছি ?
তাঁরা কেন এটা বলতে পারেন না যে এসব মানুষকে কি ভাবে আপনি adopt বা গ্রহণ করবেন । মানুষকে এভয়েড করলে মানুষ আরো বড় বিপদের পড়বে এবং পড়ছে । মানুষ এখন কাপড়ের মত স্বামী ,স্ত্রী ,প্রেমিক প্রেমিকা বদল করছে । নিজের সম্তানকে রুল করছে । সন্তান আবার মা বাবাকে রুলিং করেছে । আমরা কি শিখাচ্ছি ? প্লিজ একটা বার ভাবুন ।

সেলিনা আক্তার
নিউ ইয়র্ক
১২.১৫.২৩

12/08/2023

স্বর্গ এবং পৃথিবী একে অন্যকে স্পর্শ করে, এবং যখন তারা স্পর্শ করে, তখন সত্যিকারের যোগাযোগ শুরু হয় এবং জ্ঞানের স্থানান্তর পৃথিবীতে তৈরি হয়।

12/06/2023

#নিজেকে_সময়_দিন

মার্কিনরা বলে, ‘তোমার তখনই একজন ভালো শিক্ষকের সঙ্গে পরিচয় হবে, যখন তোমার প্রয়োজন”।

‘আপনার ভেতরে, মনের তলদেশে আপনার মধ্যে, এমন জায়গায় যেখানে আপনি সবই জানেন, সেখানে আগুন, একটি আধ্যাত্মিক আগুন। এটি আপনার অনুপ্রেরণার উৎস। এটি জ্ঞানের আগুন, আপনার মধ্যে গভীর মন, চর্মের মতো জ্বলন্ত, আপনার ত্রুটিগুলো এবং ব্যথা গ্রাস করে, আপনাকে শুদ্ধ করে, আশীর্বাদ করে, আপনাকে পরিচালনা করে।’—এটি হলো আধ্যাত্মবাদের আগুন। সম্ভবত এ আগুনই আমার কাছে ছিল। কিন্তু আমি একে চিনতাম না, জানতাম না। একে চিনব কীভাবে, নিজেকেই তো জানতাম না। মানবপ্রেমে নিজেকে পুড়িয়েছি। কেঁদে কেঁদে সে আগুন নিভিয়েছি। জীবন অনেক দিয়েছে, অনেক কিছু কেড়ে নিয়েছে। তারপর অনেক পাওয়ার পরও মনে হলো কী যেন নেই।

সেই কী যে কি! আমি নিজেই তো নিজেকে জানি না। মন যা চায়, তা হয় না। তখন আবার পুড়েছি মনের আগুনে। এ মনকে শান্ত রাখা কঠিন কাজ। সেই কঠিন কাজটা নিজের অজান্তে কখন জানি সহজ হতে শুরু করল। অভিযোগ আমার কোনো কালেই ছিল না। এ জন্য আশপাশের মানুষ দ্বন্দ্বে পড়ে যায়। যুক্তরাষ্ট্রে এসে মানুষ টাকা-পয়সা উপার্জন করে, ক্যারিয়ার গড়ে। সবার একই চিন্তা ‘সপ্তাহে কত ডলার আয় করছি?। চিন্তা হবেই তো, এটি ছাড়া যে জীবন চলে না।

আমি আবিষ্কার করলাম, আমার অর্থের প্রতি স্পৃহা কমে যাচ্ছে। বেঁচে থাকার জন্য ন্যূনতম যতটুকু না হলে নয়, ততটুকুর বাইরে যেতে পারিনি। কিছু একটা দেখার ভাবনা সমানে নিজেকে তাড়িত করেছে। যার ঠিকানা আকাশে-বাতাসে, সূর্যের আলো-আঁধারিতে, পূর্ণিমার চাঁদে। অমাবস্যার অন্ধকারে। পাহাড়ে-পর্বতে খুঁজেছি মনে মনে। নারী হয়ে জন্মাবার সীমাবদ্ধতা এখানেই। মন চাইলেই বোদ্ধা হওয়া যায় না। চাইলেই আঁধারে পা রাখা যায় না। চাইলেই গুরু ভেবে কারও সঙ্গী হওয়া যায় না। তবে সময় বদলেছে। জয় শেঠী সব সময় বলেন, ‘live like a monk’ মানে এক সন্ন্যাসীর মতো জীবনযাপন করো। করপোরেট দৌড় আর আধ্যাত্মিক জীবন দুটি সম্পূর্ণ বিপরীত। কিন্তু বিশ্বের সব মেধাবী এখন আবেগীয় নিয়ন্ত্রণকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। সেদিন গুগল টকে বক্তারা বললেন, ২০৫০ সালে ইয়াং জেনারেশন ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্সের প্রতি ঝুঁকবে।

মানুষের জীবনে যখন সমস্যা আসে, পৃথিবীতে মানুষ তখন ফেরেশতা খোঁজে। কোনো ফেরেশতা আসবে, সব সমস্যার সমাধান করে দেবে। আরেক হলো, মানুষ তুমি নিজেই ফেরেশতা হয়ে যাও। ফেরেশতা খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন তার চেয়ে সহজ নিজে বনে যাওয়া। ফেরেশতা মানে এনজেল। আমরা জানি এনজেল উড়ে। তেমন উড়তে পারা। উড়া তখনই সম্ভব, যখন আপনি নিজেকে হালকা রাখতে পারবেন। মন থেকে ভারী পাথর সরিয়ে ফেলতে পারবেন। যাকে ইংরেজিতে বলে ‘light feelings’। স্পিরিচুয়ালিটি বলে ফেরেশতা বনে যাও। এর জন্য প্রয়োজন মনের পরিশুদ্ধতা। কী কী আমাদের মনকে ভারী করে, তা চেক করা প্রয়োজন।

সেলিনা আক্তার
নিউ ইয়র্ক

12/03/2023

ওপেনহেইমারকে কে উৎসাহ দিল আনবিক বোমা বানানোর ?
এটা আমাকে একজন প্রশ্ন করেছিলেন এক কমেন্টে ।

যে কোনো বিষয়ে মানুষের নিজের মনের উৎসাহ উদ্দিপনা প্রধান। এসব ব্যক্তিদের নিয়ে প্রচুর পড়া ,জানা শোনা ছাড়া কথা বললে সেটা পাপ হবে। আমার আসলে উনার সম্পর্কে কোনো জ্ঞান নেই। তবে আমি আপনাকে আপেক্ষিক একটা উত্তর দিচ্ছি । মানুষের মনের মাঝে যেমন ক্রিয়েটর বাস করেন, তেমনি ডেভিল বাস করে। ধ্বংস যদি খারাপ হয় তবে কে ধ্বংস করছে? শয়তান!শয়তানকে আল্লাহ প্রচুর ক্ষমতা দিয়েছেন । Dark energy বলতে পারেন ।

আমাদের কাছে হেইমার একজন বিজ্ঞানী । বিজ্ঞানীরা কাজের মাধ্যমে জ্ঞানকে ধ্যানে নিয়ে আসেন। তাঁরা সরাসরি স্রষ্টার সাথে ধার্মিকদের চেয়ে বেশি কানেক্টেড থাকেন। তাই তাঁরা সৃষ্টি করতে পারেন। They are connected with source of creation kind a directly . hope it’s clear.

এখন বিজ্ঞানকে মানুষ ধর্মের সাথে তুলনা করতে পারে। কারণ বিজ্ঞান মানবতার কল্যাণে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু মহাকাশে গিয়ে বা একটা কিছু হওয়ার পর বিজ্ঞানীরা শেষ সময় বুঝতে পারেন , তাঁরা কাঁদেন । কি বোঝেন তাঁরা তা বলতে পারেন না। মানুষের সামনে যখন রহস্য ক্লিয়ার হয় তখন সে বুঝতে পারে স্রষ্টা কত রকম ব্যথা ক্যারি করেন। উনি নীরব ।তখন ব্যক্তিগত মন দুর্বল হয়। অনুশোচনায় পড়েন। কিন্তু বললে এভাবেই গভর্নমেন্টের প্রশ্নের সম্মূখীন হতে হবে । তাঁদের গভীর মনের এ সৃষ্টি জ্ঞানের সাথে সংযুক্ত ।

পৃথিবীতে বড় ধরনের অবদান যাঁদের আছে , প্রথমত তাঁরা চুজেন । উনার ক্ষেত্রে দেখেন কি ঘটেছে ? উনার মাঝে যেটার প্রবনতা ছিল তাই হয়েছে ।ছাত্র জীবনে উনি শিক্ষককে আপেলে বিষাক্ত কিছু দিয়েছিলেন। এ ভাবে আরো খুঁজলে বা পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যাবে যে উনার মধ্যে একটা ধ্বংসাত্মক প্রবনতা সব সময় ছিল।

মানুষের মাঝে যে বিষয়ের সম্ভাবনা ( possibility) বেশি সেটা যখন অনুকূল পরিবেশ পায় তখন তার বিস্তার ঘটে। উনার ক্ষেত্রেও সেটা ঘটেছে । তবে চুজেন বলেই উনি সে দিকে অটোমেটিক ধাবিত হয়েছেন। আপাত দৃষ্টিতে উনার কাজ খারাপ মনে হলেও এখানে রহস্য আছে। যা আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না। এর মধ্যে পৃথিবীর জন্য কোনো মঙ্গল ছিল যা আমরা জানি না।যে সব ব্যক্তি মারা গেছেন তাঁদের দ্বারা পৃথিবী হয়তো আরো বড় সমস্যার মধ্যে পড়ত। বড় ধরনের বিপর্যয় তখনই ঘটে যখন মানবতা ক্ষতিগ্রস্থ হয় । তাহলে সে সময় পৃথিবীতে কি হচ্ছিল তা খতিয়ে দেখার বিষয় ।

নগরী পূর্বে ধ্বংসের খবর আমরা কোরান শরীফে পড়েছি কিন্তু কেন? এসব নিয়ে মানুষ ভাবে কম । এই কেন এর মধ্যে সব উত্তর আছে ,জীবনের সাথে প্রতি ক্ষেত্রে প্রতি মুহূতে যা ঘটছে এটা পাপ বা পূণ্য হতে পারে । আমি পূণ্য হিসেবেই দেখি এবং এখানেই আমাদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা যে আমরা সত্য দেখি না।সেই একই সূত্র খাটে হিটলারের ক্ষেত্রে । যে নিয়তি থেকে ফিক্সড করা ,যার রহস্য ভেদ করার ক্ষমতা মানুষের নেই।

আমার কথা মানতে হবে না। নিজের মনে কোডিং করবেন চুপচাপ। যে উত্তর আসবে সেটাই আপনার জ্ঞানের পরিসীমা। আমিও সীমিত । 🙏

সেলিনা আক্তার
নিউ ইয়র্ক
১২.০৩.২৩

12/02/2023

ভোরে ওঠে আগে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক তৈরী করা প্রয়োজন । শুধু রিচূয়াল পালন করলে হবে না। বিশ্ব বড় বড় ঢেউয়ের সম্মূখীন হচ্ছে। ফজরের নামাজ পড়ে ঘুমাতে যাওয়া মানে আল্লাহ কে ঘুষ দিয়ে শয়তানকে তপস্যার মত । মানবতা খুব জরুরী । শুধু নিজে ভালো থাকলে হবে না।

আমার এক বন্ধু কয় দিন আগে বলছে সিলেট শহরে সকাল ১১ টার আগে মানুষ দেখা যায় না । রহমত আসবে কোথা থেকে?

সবাই ভালো থাকুন নিরাপদ থাকুন ।

সেলিনা আক্তার
নিউ ইয়র্ক

Address

150-58 87th Avenue
New York, NY
11432

Opening Hours

Monday 9am - 5pm
Tuesday 9am - 5pm
Wednesday 9am - 5pm
Thursday 9am - 5pm
Friday 9am - 5pm
Saturday 7pm - 3am

Telephone

+13477411543

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Selina Akhter posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share