DailyWriters.com.bd

DailyWriters.com.bd Daily Writers is the most read newspaper in Bangladesh. The online portal of Daily Writers is the mo

07/26/2022

এতগুলি মানুষকে কিভাবে বেকুব বানানো হলো?

৩নং সুবিদপুর পূর্ব-উনিয়নের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক মোঃ মনির আহমেদ, প্রবাসির স্ত্রির সাথে অনৈতিক কাজে হাতে নাতে ধরা পড়ে। যারা হাতেনাতে ধরেছে, তারা সাংবাদিকদের কাছে বিস্তারিত বর্ননা করেছেন। মহিলার চাচাত দেবরের স্ত্রি বিস্তারি বর্ননা করেছেন, যার সাথে মনির অনৈতিক সম্পর্ক করেছে, সেই মহিলাও বলেছে, সে রাত সাড়ে ৯টায় তার ঘরে আসে। কেন মনির তার ঘরে আসবে? এটাও তার প্রশ্ন ছিল। এই প্রশ্ন নিজের দুর্বলতাকে ঢেকে রাখার জন্যই। যাইহোক নারী সংক্রান্ত বিষয়টি সবাই জানে, তারপরও একটা ডাকাতির বিষয় আসল কোথায় থেকে? এটা শাক দিয়ে মাছ ঢাকা ছাড়া কিছুই না।

তাওহীদ নিজেও জানে আসল ঘটনা কি? এবারে তার মেম্বার নির্বাচনে মনির আপ্রান চেষ্টা করেছে। মনির বিএনপির হয়েও একজন আওয়ামিলীগের কর্মির জন্য টাকা সময় ও শ্রম দিয়েছে। এই সুবাদে তাওহীদ তার হয়ে কথা বলতেই পারে। তাওহীদের তোষামদি ভাল লেগেছে। মনির সম্পর্কে অনেক ভাল কথাই বলেছে। যেই ছেলে গুলি রাতে তাকে হাতে নাতে ধরে, তারাই খারাপ। এই কথা সত্য, যারা তাকে হাতে নাতে ধরেছে- তারা সবাই গোবেচারা টাইপের লোক। মনিরের সাথে কথনই টক্কর দিয়ে পারবে না। রাতে মনির ধরা খেয়ে ছাড়া পাওয়ার পর, দারুন বুদ্ধি আঁটে। এখনই তাদেরকে মারতে হবে। না মারলে তার অনৈতিক সম্পর্কের কথা সাবাই জেনে যাবে। আর মাইর দিলে ঘটনার মোড় ঘুরে দাঁড়াবে। সেই লক্ষ্যে এখনও মনির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাওহীদও তার নির্বাচনী সহযোগীকে বাঁচানোর জন্য মনির সম্পর্কে মিথ্যা বলে যাচ্ছে। বল তাওহীদ বল- আমরা শুনছি।

শালিসে টাকা খাইছে কে? এটা কারও জানার বাইরে না। তবুও আমি সেই দিকে মোড় ঘুরাইতেছি না। করছে আকাম, খাইছে ধরা, নিউজ করে- মেম্বার খারাপ। এই রাজনীতি এখন সবাই থিখে গেছে। এগুলি এখন চলে না। নতুন ধান্ধা ফিকির বের কর। মেম্বার যদি খারাপ হয়, তাহরে সে দ্বিতীয়বার নির্বাচিত হয় কিভাবে? মনির তোমাকে পাস করানোর জন্য জীবন দেয়া বাকি ছিল। তারপরও জাকির নির্বাচিত। তার কাজ, তার ব্যবহার, তার উপযুক্ততা তাকে পুনরায় নির্বাচিত করেছে।
সাংঘাতিক: মনির সম্পর্কে নারী কেলেঙ্কারীর মিথ্যা অভিযোগটা কি?
তাওহীদ: মনিরের খালাত বোন খবর দিছে, তার কাছে যাওয়ার জন্য। এটা তাওহীদ দেখল কিভাবে? তাওহীদও কি সাথে ছিল? এত নিশ্চিত হয়ে তাওহীদ বল্ল কিভাবে? খালাত বোনের কাছে ৯টা ১৫ মিনিটে তার খালাত বোনের কাছে দিয়েছে। আকাম করতে গেলে কেউ কি স্বাক্ষী রেখে যায়। অবশ্য পাহারাদার থাকতে পারে। আর যে কথা বলছে- ছোট ছোট পোলাপাইন দিয়া অপপ্রচার চালাইছে। এটাও সম্ভব? তাও মনির সম্পর্কে? এটা বিশ্বাস করব আমরা? ”ভাই মুঝে মার, মার, মুঝে মার।” যাক তাওহীদ শেষ কথা যেগুলি বলছে, সেগুলি যে মনির ও তার ভাইয়ের উপর যাবে, এতে কোন সন্দেহ নাই। কারন এই সকল কার্যক্রম তাদের দ্বারাই হয়ে থাকে। এটা তাওহীদ নিজেও জানে। তবে একনে যেহেতু সে একজন অপকর্ম কারীকে বাঁচাতে এগিয়ে আসছে- এখানে সে এই সত্য কথা গুলি বলতে পরবেন না।

বাকি দু’এক জনের কথাঃ হুদাই ভোগাস কথা, তেল মারা, দলের নেতার প্রতি চামচামি ছাড়া আর কিছুই না। তারাও জানে নেতা কামড করছে কি? কিন্তু নেতার মনে রক্ষার্থে স্বাীকার করছে না।

মাসুমঃ মাসুমের কথায় আমি একটু অবাকই হই। মাসুম ঢাকায় নাকি রাজনীতি করে। আমরা প্রশ্ন হলো- ঢাকায় সে কি রাজনীতি করে, গ্রামের ওয়ার্ডের যুবদলের সভাপতির হয়ে তাকে সাফাই গাইতে হয়। মানুম কি জানে না- ঘটনা কি? সব জানে, নেতাকে খুশি করার জন্যই তার কৃতকর্ম শাক দিয়ে ঢাকার আপ্রান চেষ্টা করে যাচ্ছে। মাসুম যেভাবে নিশ্চিত হয়ে কথা বলছে- তাতে যেকেউ বলবে, তুমি এত নিশ্চিত হয়ে বল কিভাবে? ঐ সময় তুমিতো তার সাথে ছিলানা। এই সংবাদযে ভুয়া, তুমি কিভাবে নিশ্চিত হয়ে বল? তুমি একজন শিক্ষিত ছেলে, তুমি নিশ্চিই সামাজের এমন কার্যক্রম মেনে নিবানা। তুমি নিশ্চিত জান, তোমার নেতা নারী কেলেঙ্কারীতে জড়িয়েছে। আর যদি বল না এটা অসম্ভব? তাহলে বলতেই হবে, হয় তুমি তার সাথে ছিলে, নয়ত তুমি মিথ্যা বলছ। মাসুম যেভাবে চারিত্রিস সনদপত্র দিছে, মনেহয় মনিরের সাথে মাসুমের জন্মের সম্পর্ক। সব সময় তার সাথে ছিল। তার চরিত্র সম্পর্কে তার সমসাময়ীক বন্ধুরাই বলতে পারবে। অতীতে অনেক ঘটনাই আছে। যে ঘটনার দরুন- এই চারিত্রিক সনদ দেয়া যায় না। অবশ্য এই ধরনের সমস্যা ৯০% মানুষেরই আছে। পার্থক্য এতটুকু প্রচার হয় না। মনিরের পূর্বের ঘটনা প্রচার হয়নি। এবার হাতে নাতে ধরা, তাই প্রচার হয়েছে। যদি ধরা না পড়ত? তাহলে সে একদম সাধু, তার মত ভাল ছেলে তেলীসাইর আর একটাও হবে না।

মনিরঃ সবাই ফেক আইডি। এগুলি আমার নামে মিথ্যা অপবাদ। আমি মনিরকে বলব- আলোচনার শুরুতেই বলা আছে, সাংবাদিক নিউজ করেছে। সেখানে মহিলারা স্বাীকার করেছে। তারপরও সাফাই গাওয়ার কোন কারন দেখি না। তোমার নিজের উপর যদি এতই আত্মবিশ্বাস থাকে, তাহলে প্রমান কর। তুমি নির্দোষ।

07/25/2022

প্রবাসীর স্ত্রীর সাথে পরকীয়া ঘরে ঢুকে অনৈতিক কার্যকলাপ হাতেনাতে ধরা অবশেষে গণধোলাই
নিজস্ব প্রতিনিধি : ফরিদগঞ্জের ৩ নং সুবিদপুর পূর্ব ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক মনির হোসেন তেলিসাইর গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য প্রবাসী হাবিবের স্ত্রীর সাথে পরকীয়া করতে গিয়ে রাতের আধাঁরে ধরাশায়ীর অভিযোগ পাওয়া যায়।
এই ঘটনায় সোমবার বিকেলে স্থানীয় এলাকাবাসী অভিযুক্ত ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি মনির হোসেনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেন।

ঘটনাটি গত ২৩ জুলাই শনিবার রাত ১০ টার দিকে মোল্লা বাড়ীর প্রবাসী হাবিব মেম্বারের ঘরে ঘটেছে।

ঘটনার বিবরনে জানাযায়, তেলিসাইর মিজি বাড়ীর হাজী আবিদ মিয়ার ছেলে বিএনপি নেতা মো. মনির হোসেন গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য হাবিব মেম্বারের স্ত্রীর সাথে প্রায় রাতে দেখা করতে যায়। তাদের পরকীয়ার বিষয়টি বাড়ী ও এলাকার লোকমুখে কানাঘোষা শুরু হলে জোট বাদে কয়েকজন সচেতন যুবক। ঘটনার দিন রাত ১০ টার দিকে সংগোপনে বিএনপি নেতা মনির হোসেন তার সাবেক ইউপি সদস্য হাবিবের ঘরে প্রবেশ করলে এর প্রায় ২০ মিনিট পর বাড়ীর সাখাওয়াত হোসেন, আব্দুল কাদের, ইয়ানবীসহ কয়েকজন যুবক তাকে হাতেনাতে আটক করতে সক্ষম হয়।

বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকার স্থানীয় মুকলেছুর রহমান মোল্লা, আব্দুল মমিন ও রাশেদ পাটোয়ারী তাৎক্ষণিক বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করে।

জানাযায়, সাবেক ইউপি সদস্য হাবিব বর্তমানে প্রবাসে আছে। বিএনপি নেতা মনির হোসেন এরই মধ্যে সৌদিআরব থেকে দেশে আসলে মেম্বারের স্ত্রীর সাথে পরকীয়া সম্পর্ক জোরদার হয়।

এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরের দিন পরকীয়ায় ধরাশায়ী বিএনপি নেতা মনির হোসেন দলবল নিয়ে রাতে আটকৃতদের হুমকি ধমকি অব্যাহত রাখে। এ ঘটনাকে কেন্দ্রকরে এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে বলে জানাযায়।

গত কিছুদিন পূর্বে এ বিএনপি নেতা মনির হোসেন একই এলাকার ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদ মামুন হোসেনকে সন্ত্রাসী কায়দা তুলে নিয়ে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। বছরে কয়েকবার দেশে আসা যাওয়ায় মধ্যে বিএনপি নেতা মনির হোসেন দলের বাহিরেও বিভিন্ন শ্রেণীর লোকজনকে নগদ অর্থের লোভ দেখিয়ে এলাকায় আদিপত্য বিস্তার করে আসছে। যে কারনে তার অর্থের ভয়ে কেউ তার সামনে এসে অন্যায়কর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছে না। তাই এ গ্রামের সচেতনমহলেরর দাবি প্রশাসন যেন বিএনপি নেতা মনির হোসেনের এসব অসামাজিক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করে।

পরকীয়ার ঘটনায় আটককারী মুকলেছুর রহমান মোল্লা ও আব্দুল মমিন বলেন, আমাদের কাছে সকল প্রমাণ আছে। বিএনপি নেতা মনির সবাইকে টাকা দিয়ে কিনতে চায়। আমরা সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে তাদের অবৈধ কার্যকালাপ হাতেনাতে ধরেছি। বাকিটা সমাজ ও আইন বিচার করবে। তবে আমাদেরকে বিভিন্নভাবে মনির হোসেন হুমকি ধমকি দিয়ে আসছে।

ধরাশায়ীর বিষয়ে সুবিদপুর পূর্ব ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক মনির হোসেন বলেন, আমি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার স্বীকার। সেই রাতে আমি আমার বন্ধু ও আত্মীয় সম্পর্ক হাবিব মেম্বারের ঘরে প্রবেশ করিনাই। জানালা দিয়ে ভাবি ও বাচ্ছাদের সাথে কথা বলা অবস্থায় অন্যায় ভাবে কয়েকজন যুবক আমাকে চার্জ করে বসে। এতে আমার মানহানি হয়েছে। কাউকে কোন হুমকি ধমকি দেইনি। আমি ও মেম্বারের স্ত্রী তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলার প্রস্ততি নিচ্ছি।

তেলিসাইর গ্রামের বর্তমান ইউপি সদস্য জাকির হোসেন বলেন, সেই দিন রাতের বেলায় আমার কাছে ফোন এসেছে। আমি পরে জানতে পেরেছি বিষয়টি সমাধান হয়েছে।

Address

2640 Gladwell Street, Collierville, TN
New York, NY
38017

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DailyWriters.com.bd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other New York media companies

Show All

You may also like