বি বাড়িয়া খবর

বি বাড়িয়া খবর ব্রাহ্মণবাড়িয়া

�ব্রাহ্মণবাড়িয়ার_গর্ব�� ১:�আইনমন্ত্রী �ব্রাহ্মনবাড়িয়ার ২:�মৎসমন্ত্রী �ব্রাহ্মনবাড়িয়ার ৩:�খাদ্যমন্ত্রী �ব্রাহ্মনবাড়িয়ার ৪:�সবচেয়ে বড় গ্যাসক্ষেত্র �ব্রাহ্মনবাড়িয়ায় ৫:�২য় বৃহওম বিদ্যুৎ কারখানা �ব্রাহ্মনবাড়িয়ায় ৬:�সবচেয়ে বড় সার কারখানা �ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৭:�সবচেয়ে বড় রেলওয়ে জংশন �ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৮:�আখাউড়া স্হলবন্দর �ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৯:�আশুগঞ্জ নৌবন্দর �ব্রাহ্মণবাড়িয়া ১০:� আশুগঞ্জের সাইলো �ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়

১১:�সর্বকনিষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা �ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১২:�ভাষাসৈনিক 'অলি আহাদ' �ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১৩:�কবিঃ 'আল মাহমুদ, অদ্বৈত্য মল্লবর্মনের, আব্দুল কাদির, হাসান ইমাম, সানাউল হক' �ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১৪:�মিল্লাত গ্রুপ, ওরিয়ন,বিকন,বসুন্ধরা গ্রুপ, টেকনো ড্রাগস, কিউট কোম্পানি, লিব্রা কোম্পানি, মেসার্স হেলাল এন্ড ব্রাদার্স(আমানত শাহ), মাছিহাতা সোয়েটার কোম্পানি, হামীম গ্রুপ, চ্যানেল ২৪, মোমেন কন্সট্রাকশন, ইগলু আইস-ক্রিম �ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১৫�বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল শহিদ হয়েছেন � ব্রাহ্মণবাড়িয়া ১৬:�সাবেক সেনাপ্রধান �ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১৭:�সুরসম্রাটঃ 'ওস্তাদ আলাউদ্দিন খা, ওস্তাদ আয়েত আলী খা, আব্বাস উদ্দীন খা, আফতাব উদ্দিন খা' � ব্রাহ্মণবাড়িয়া ১৮:�'ধীরেনদ্রনাথ দত্ত' এর বাড়ি � ব্রাহ্মণবাড়িয়া ১৯:�দেশবিখ্যাত পুতুলনাচের আদিঘর �ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২০:�মোরগ লড়াই এর আদিঘর �ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২১:�রেমিটেন্স আয়কারী জেলাগুলোর মধ্যে ২য় � ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২২:�৫ জন বীরউত্তম এর মধ্যে একজন �ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ২৩:�অর্থনীতিবিদ 'আকবর আলি' � ব্রাহ্মনবাড়িয়ার ২৪:�সাবেক গভর্নর 'সালাহউদ্দিন আহমেদ, নাজিম উদ্দিন' �ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ২৫:�সাবেক বিডিআর মহাপরিচালক �ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৬:�পিআইবি, শিহ্মা অধিদপ্তর মহাপরিচালক � ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ২৭:�নাসার মহাকাশ গবেষক 'আব্দুস সাত্তার খান' � ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ২৮:�১ম মুসলিম ব্যারিষ্টার 'আব্দুর রসুল' � ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ২৯:�উপমহাদেশের বিখ্যাত আলেমঃ 'হযরত সিরাজুল ইসলাম, মুফতী ফজলুল হক আমিনী, ফখরে বাঙ্গাল তাজুল ইসলাম' �ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৩০:�বাংলার ক্রিকেট এর লিটল মাষ্টার 'আশরাফুল' � ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৩১:�অভিনেতাঃ 'আলমগীর, ইরিশ যাকের, জাকিয়া বারী মম, সাজু খাদেম' � ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৩২:�গায়কঃ 'আখি আলমগীর, আরেফীন রুমী, জনি খন্দকার, পড়সী, শেখ সাদি খান, সৈয়দ আব্দুল হাদি' খুরশেদ আলম � ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৩৩:�মোটিভেশনাল স্পিকার 'সোলায়মান সোখন' � ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৩৪:� বাংলাদেশের প্রথম মহিলা জজ রাবেয়া ভূইয়া � ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৩৫:� বর্তমান ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক শামিম মোঃ আফজাল �ব্রাহ্মণবাড়িয়ার। ৩৬:� জাতীয় নিরাপত্তা গো‌য়েন্দা সংস্থা (NSI) মহাপ‌রিচাল‌ক মোঃ শামসুল হ‌ক �ব্রাহ্মণবা‌ড়িয়ার ৩৭:�জাতীয় বীর 'আবদুল কুদ্দুস মাখন' � ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৩৮:�দেশের জন্য জীবন দিয়ে পৃথিবীর বুকে বিরল ইতিহাস তৈরী করা সরাইলের ক্ষুদিরাম � ব্রাহ্মণবাড়িয়ার।

অদ্য ০৫/০৭/২০২৪ইং তারিখ বিকাল ১৬.৩০ ঘটিকার সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানাধীন শিমরাইলকান্দি ২নং শেখ হাসিনা ব্রীজের ১০০ ...
05/07/2024

অদ্য ০৫/০৭/২০২৪ইং তারিখ বিকাল ১৬.৩০ ঘটিকার সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানাধীন শিমরাইলকান্দি ২নং শেখ হাসিনা ব্রীজের ১০০ গজ পূর্ব দিকে রাস্তার উত্তর পাশ সংলগ্ন পানির কিনারায় অজ্ঞাত মহিলা বয়স অনুমান ২০-২৫ বছর হইবে ভাসমান অবস্থায় দেখা গেলে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে সংবাদ দেয়। পরবর্তীতে সদর মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে অজ্ঞাতনামা মহিলার লাশ পানি থেকে উত্তোলন করে। প্রাথমিকভাবে লাশের পরিচয় সনাক্ত করা যায় নাই। ঘটনাস্থলে আশ-পাশের বহু লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদে কেহই লাশ সনাক্ত করিতে পারে নাই। যদি কোন ব্যক্তি লাশ সনাক্ত করতে পারেন অত্র সদর মডেল থানাকে জানানোর জন্য আপনাদেরকে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা গেল।
যোগাযোগঃ-
অফিসার ইনচার্জ (01320114981)
ডিউটি অফিসার-01320114986

প্রিয় শহর ব্রাহ্মণবাড়িয়া Time square brahmanbaria. 💥- কুমারশীল মোড়,ব্রাহ্মনবাড়িয়া📍
20/01/2024

প্রিয় শহর ব্রাহ্মণবাড়িয়া
Time square brahmanbaria. 💥
- কুমারশীল মোড়,ব্রাহ্মনবাড়িয়া📍

মুখ ঢেকে পরীক্ষা দেওয়ার কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের (ম্যানাজমেন্ট বিভাগের প্রধান) শিক্ষক নাঈমুদ্দিনের হাতে হেনস্ত...
17/10/2023

মুখ ঢেকে পরীক্ষা দেওয়ার কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের (ম্যানাজমেন্ট বিভাগের প্রধান) শিক্ষক নাঈমুদ্দিনের হাতে হেনস্তার শিকার হয়েছে 'আমাতুল্লাহ জান্নাত বাকেয়া' নামে একজন মুসলিম বোন। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এবং ঐ শিক্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।
[বোন আমাতুল্লাহ জান্নাত বাকেয়ার পোস্ট]
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ। ধিক্কার জানাই এই শিক্ষা ব্যবস্থাকে।
আমি ইংরেজি বিভাগের অনার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। আজকে আমার ফাস্ট ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষা ছিলো। আজকে ছিলো প্রথম পরীক্ষা। ব্রাহ্মনবাড়িয়া সরকারি কলেজে আমার সিট পড়েছে।
আমি যথারীতি পর্দা মেনে চলার চেষ্টা করি আলহামদুলিল্লাহ। তো পরীক্ষার হলে ছেলে মেয়ে উভয় শিক্ষার্থী ছিলো। হলের দায়িত্বে শিক্ষক ছিলো ২ জন, একজন মহিলা আরেকজন পুরুষ। স্বভাবতই আমি মুখ ঢেকেই পরীক্ষা দিচ্ছিলাম। এর মধ্যে মেডাম একবার বলেছে সবাইকে উদ্দেশ্য করে যেন মুখ খুলে পরীক্ষা দেই। কিন্তু আমি তখন খুলি নাই যেহেতু এইখানে পুরুষ শিক্ষক ছিলো।
আমি ভেবেই রেখেছিলাম উনাদের যদি মুখ ঢেকে রাখাতে সন্দেহ হয় তাহলে আমাকে একান্তে মহিলা শিক্ষক যাছাই করতে পারেন। তারপর ম্যার আর তেমন জোর না করাই আমি আমার পরীক্ষা চালিয়ে যায়। তারপর হঠাৎ ৪০ মিনিট সময় বাকি আছে পরীক্ষা সময় শেষ হওয়ার এমন সময় এক স্যার উনি এসে আবার এই মুখ ঢেকে পরীক্ষা দেওয়া নিয়ে কথা বলে।
উনি এসেই আমার খাতা নিয়ে নেই। মুখ খুলার জন্য বলে আমি উনাকে বলি যে,ম্যাম আমাকে সনাক্ত করুক। তাদের ধারনা আমি অন্যজনের হয়ে পরীক্ষা দিচ্ছি। তো আমি উনাদের বলি যে,আমাকে দেখা বা চেহারা আইডিন্টিফাই করার জন্য মেম কে দেখাতে।
অই স্যার আমাকে ধমক দিয়ে বলেন যে, আমাকে অই লোকের সামনেই মুখ দেখাতে হবে অন্যথায় উনি আমার পরীক্ষা বাতিল করবেন।
আমি বার বার একই কথা বলে যাচ্ছিলাম যে এইখানে মহিলা শিক্ষক আছে আমাকে উনার দ্বারা যাচাই করা হোক। আমি এমন কথা বলায় উনারা আমাকে বেয়াদব বলে আখ্যায়িত করেছেন। উনি কোন ভাবেই আমাকে পরীক্ষা দিতে দিবেন না উনাকে চেহারা দেখানো ছাড়া। এইদিকে আমিও মেমকে ছাড়া অই স্যারকে চেহারা দেখাতে রাজি হয়নি।
এমন করতে করতে ১০ মিনিট শেষ। এমন পরীক্ষার শেষ দিকে ১ টা মিনিটের যে কি পরিমান মূল্য সেটা আমরা শিক্ষার্থীরা ভালো করে বুঝার কথা। তারপর এক পর্যায়ে উনি আমাকে চোর, বেয়াদব ডাকা শুরু করেছে। আমার কষ্টে রীতিমতো হাত পা কাপতেছিলো! আর চোখ দিয়ে পানি এসে গেছিলো। তাও উনার এতোটুকি বিবেকে বাধে নি। তারপর আমি রাগে খাতা বা পরীক্ষার তোয়াক্কা না করে হল থেকে বের হয়ে যায়।
এখন আসি আসল কথায়। কেন রে ভাই আমার কোন পরপুরুষকে চেহারা দেখানোর বিনিময়ে যদি পরীক্ষা দিতে হয় তাহলে সেই পরীক্ষা এবং শিক্ষা ব্যবস্থার উপর আমার থু দিলাম। একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আমার কি এতটুকু মুল্য ছিলো না? আমি যে পরীক্ষা দিতে আসছি সেটা কি মাগনা? ফরম ফিলাপের সময় আমাদের সকল শিক্ষার্থীকে ১১-১২ হাজার টাকা দিতে হয়েছে একসাথে।আমরা টাকা দিয়ে পড়াশোনা করে সেই জন্যই আপনাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চলে।
আমাদের এই টাকার অংশই আপনারা মাস শেষে সেলারি হিসেবে পান। সেই টাকা দিয়েই আপনার মতো শিক্ষকের সংসার চলে। তাহলে আজ কেন আমার সাথে একজন শিক্ষার্থীর সাথে এমন আচরণ করলেন? কোন সমাজে বাস করি আমরা? এই জাতির কাছে কি আশা করা যায়? একজন নারী মুসলিম হিসেবে তার পর্দার অধিকার অবশ্যই আছে। তার সেই পর্দা ভংগ করার অধিকার আপনাকে কে দিলো? আল্লাহর কাছে এর বিচার দিলাম।
আমি হয়তো চুপ করে পরীক্ষা না দিয়ে চলে আসা ছাড়া আর কোন প্রতিবাদ কর‍তে পারিনি। কিন্তু আমার রব আপনাকে ছাড়বে না ইন শা আল্লাহ। ভাবতে অবাক লাগে উনারা আমাকে বুঝায় শিক্ষক নাকি বাবার মতো! বাকি কথাটা আর বললাম না। যে যাইগায় একজন মহিলা শিক্ষক ছিলো সেখানে উনি কেন মহিলা দ্বারা আমাকে চেক করতে রাজি হননি?
উনি আবার বলে আমাদের দেখার জন্য ম্যাম কেন লাগবে! আর সবাইকে দেখতে এতো মহিলা শিক্ষক কোথায় পাবে! কথাটা কি গ্রহনযোগ্য? সরকারি, বেসরকারি, প্রতিষ্ঠানে মহিলা শিক্ষকের অভাব আছে? আর সবাই কি পর্দা করে? যারা করে তাদের সংখ্যা খুব বেশি হবে বলে মনে করি না। কারণ জেনারেল পড়ুয়াতে পরিপূর্ন পর্দা মেইনটেইন করে এমন সংখ্যা তুলনামূলক অনেক কম।
সেই ক্ষেত্রে আপনাদের যদি চেহারা দেখানো নিয়ে এতো চুলকানি থাকে আপনারা গেইটে একজন মহিলা শিক্ষক নিয়োগ দেন যাতে সন্দেহজনকদের আইডি কার্ডের সাথে চেহারা মিলিয়ে হলে ঢুকতে দেওয়া হয়। সেটাও করবেন না। আবার নিজেদের স্বস্তা চিন্তা নিয়ে এইভাবে পরীক্ষার মাঝে এসে এইসব কাহিনি করবেন!
আমার একটা পরীক্ষা বাদ চলে গেলো আফসোস নেই।
আফসোস হচ্ছে এইটা নিয়ে, কেন শক্ত প্রতিবাদ করে আসলাম না। যাইহোক নিরবতা মানেই পরাজয় না। আজ থেকে আমার এই পড়া লেখাকে ধিক্কার জানাইলাম। পরিক্ষা দিবো না কোন সমস্যা নাই তাও এইসব পচা মস্তিষ্কের কাছে মাথা নত করবো না। ইন শা আল্লাহ। ধিক্কার জানাই এমন শিক্ষা ব্যবস্থাকে।
স্যারের নাম নাইমুদ্দিন (ম্যানাজমেন্ট বিভাগের প্রধান)
ব্রাহ্মনবাড়িয়া সরকারি কলেজ।

Address

Ploiesti

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বি বাড়িয়া খবর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share