07/11/2023
কুয়েতে প্রচুরসংখ্যক বাংলাদেশী প্রতিনিয়ত আকুদ হুকুমা (Govt. Project) ভিসায় এসে ফেঁসে যাচ্ছেন, অন্যদিকে ইন্ডিয়ান ও নেপালীরা ডেলিভারি ড্রাইভার মাশরুর ছাগির (Small Project) ভিসায় ফেঁসে যাচ্ছেন। এখানে ২টি পাথক্য: বাংলাদেশীরা ৭-৮ লাখ টাকা খরচ করে এসেছেন ক্লিনার অন্যদিকের ইন্ডিয়ান ও নেপালীরা ১ লাখ টাকা খরচ করে বাইক ড্রাইভার।
বাংলাদেশীরা বেশি সমস্যা ভুগছেন ; ১ বছর শেষ না হতে কোম্পানী টাকা চাই আকামা লাগানো জন্য বা মালাফ পরিবর্তন করার জন্য বা কারো মন মত ডিউটি নেই বা কারো ৭৫ দিনার বেতন থেকে ১০ দিনার থেকে ১০ দিনার কেটে নেওয়া হয়, আবার কারো কারো কোম্পানির কন্ট্রাক নেই ইত্যাদি...
অন্য দিকে ইন্ডিয়া ও নেপালী; যেসকল ডেলিভারি কোম্পানিতে এসেছেন, অনেকের কোম্পানী আকামা লাগাই নাই এবং কাজ ও দেয় নাই। আবার কিছু কোম্পানির কাজ দিলে বেতন ৪-৫ মাস বকেয়া। আবার কিছু ডেলিভারি কোম্পানির মালাফ বন্ধ, বেশিরভাগ নেপালী ও ইন্ডিয়ান বাইক ড্রাইভার ভিসা এসে ফেসে গেছেন। অনেকেই আবার তাদের দূতাবাসের সহযোগিতায় নিজ নিজ দেশে ফেরত যাচ্ছেন এবং নতুন ভিসার আসার জন্য চেষ্টা করছেন।
বি: দ্র: বাস্তবতা বড়ই কঠিন, শান্তিতে কেউ নেই!! নেপালি ও ইন্ডিয়ানরা দেশে ফেরত গেলে আমরা যেতে পারি না। কারন আমাদের আসতে লাগে ৭-৮ লাখ টাকা, লামানা, দা*লাল ইত্যাদি.. #الكويت #কুয়েত
© #সাইফুল