Pocket Pandulipi - পকেট পান্ডুলিপি

  • Home
  • India
  • KOLKATA
  • Pocket Pandulipi - পকেট পান্ডুলিপি

Pocket Pandulipi - পকেট পান্ডুলিপি নতুন চেষ্টা নতুন ভাবে
(14)

Happy Birthday Leader!! Wish u many many happy returns of the day. Stay Blessed .
03/07/2022

Happy Birthday Leader!!
Wish u many many happy returns of the day.
Stay Blessed .

একটু আধটু বইছে হাওয়াবৃষ্টি নিচ্ছে রাস্তা চিনে,মেঘরা বলছে নাইতে এলেমসেই ছেলেটার জন্মদিনে।এলোমেলো কথার মাঝেমন্ত্রী রাজা বো...
22/06/2022

একটু আধটু বইছে হাওয়া
বৃষ্টি নিচ্ছে রাস্তা চিনে,
মেঘরা বলছে নাইতে এলেম
সেই ছেলেটার জন্মদিনে।

এলোমেলো কথার মাঝে
মন্ত্রী রাজা বোড়ের দানে,
রহস্যেরা জাল বুনে নেয়
সেই ছেলেটার জন্মদিনে।

পকেটে রাখা পাণ্ডুলিপির
পাতার ভাঁজে নানান রঙে,
শুভেচ্ছারা মেললো ডানা
সেই ছেলেটার জন্মদিনে।

♥️🍫

  To those silent heroes....©Rohan
19/06/2022



To those silent heroes....
©Rohan

"তোমায় যত গল্প বলার ছিল,সব পাপড়ি হয়ে গাছের পাশে ছড়িয়ে রয়েছিল...দাওনি তুমি আমায় সেসব কুড়িয়ে নেওয়ার কোন কারণ..."- কেমন আছো...
12/06/2022

"তোমায় যত গল্প বলার ছিল,
সব পাপড়ি হয়ে গাছের পাশে ছড়িয়ে রয়েছিল...
দাওনি তুমি আমায় সেসব কুড়িয়ে নেওয়ার কোন কারণ..."

- কেমন আছো? কতদিন তোমার গায়ের গন্ধ পাই না!
আমি ভালো আছি... ভালো থাকব বলেই তো সেদিন
বেরিয়ে গেছিলাম বাড়ি থেকে, তাই ভালোই আছি।
তবে সেই বাড়িতে ফিরতে হল... সংসার এর দায়িত্ব কাঁধে পড়ল...
এখন আমি ভোর ৬'টায় উঠি, ঘর মুছি, পুজো করি, তারপর রান্না করে, খাওয়ার টেবিলে সব গুছিয়ে রেখে অফিস বেরোই।
নাহ:, আমি টিফিন করে নিয়ে যাই কিন্তু আরেকজন তো বাড়িতে আছেন, তারই জন্যে সব গুছিয়ে যেতে হয়।
জানোই তো...
আর আমরাও ভালোই আছি দু'জনে...
খারাপ থাকবো কেন? তুমি যখন আমাদের ছেড়ে খারাপ নেই তাহলে আমরা আর কষ্ট পাবো কেন বলো? তুমি আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে যাও বুঝি, কিন্তু তোমায় দেখতে পাই না! একদিন দেখাও তো করতে পারো?
শোন...
- কী রে কার সাথে বকবক করছিস বাবা? আয় ঘরে আয়, ঘুমিয়ে পড়... কাল মায়ের বাৎসরিক, সারাদিন অনেক কাজ। ঠাকুরমশাই ৮ টায় আসবেন, আয় ঘুমিয়ে পড়...

ঘরে ঢুকে টেবিল এর ওপর গরদ এর শাড়ির ওপর বসানো মায়ের ছবিটা দেখে হাসল সুমন। এক্ষুনি কথা বলে কোথায়...

ব্লু টুথ স্পীকারে গানটা লুপে তখনও চলছে...

"ওই মায়া চোখে রাখলেই ফিরে তাকানো বারণ..."
© ডিটু

মেঘ-মাদলে, পাহাড়ী আদলেপথ ঢাকা পড়ে, কুয়াশা চাদরে...Captured by: © Piu Chatterjee
27/05/2022

মেঘ-মাদলে, পাহাড়ী আদলে
পথ ঢাকা পড়ে, কুয়াশা চাদরে...

Captured by: © Piu Chatterjee

শিমুলের বিয়ে হয়েছে আট-ন'মাস হলো। ও এই বছর UPSC পরীক্ষা দেবে বলে প্রিপারেশন নিচ্ছে। হঠাৎ এত ভালো সম্বন্ধ'টা এসে পড়াতে শিম...
26/05/2022

শিমুলের বিয়ে হয়েছে আট-ন'মাস হলো। ও এই বছর UPSC পরীক্ষা দেবে বলে প্রিপারেশন নিচ্ছে। হঠাৎ এত ভালো সম্বন্ধ'টা এসে পড়াতে শিমুলের বাবা-মা আর অপেক্ষা করতে চান নি। কিন্তু পাত্রের সাথে আলাদা করে কথা বলার সময় শিমুল নিজেই রাতুলকে জানিয়েছিল ওর upsc র প্রিপারেশন নেবার ব্যাপারটা। সব শুনে সেদিন রাতুল চুপ করেছিল, কিন্তু দু'দিন পর ওদের বাড়ি থেকে ফোন আসে মেয়ে পছন্দ হয়েছে বলে, এবং পাকা কথার দিন শিমুলকে ওর হবু শ্বশুর-শাশুড়ী জানান যে শিমুল ওবাড়িতে গিয়ে বিয়ের পরেও প্রিপারেশন চালিয়ে যেতে পারে, এবং পরীক্ষা দিয়ে সফল হলে নিজের কেরিয়ারে মন দিতে পারে। সেই কথা মতোই শ্বশুর-শাশুড়ি যথেষ্ট সহযোগীতা করেন শিমুলকে এই ব্যাপারে, আর রাতুল তো আছেই। দিনের বেলা ক্লাস সেরে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফেরে ও। শাশুড়ি মা'র প্ল্যান মতোই তারপর ও বেশ কিছুটা সময় ঘুমিয়ে, রিল্যাক্স করে কাটিয়ে দেয়। তারপর পড়তে বসে। যথারীতি পড়াশুনো চলে বেশ রাত পর্যন্ত। রাতে শুয়ে শুয়ে একটু ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম চেক করে ঘুমোতে যাওয়া শিমুলের অনেক বছরের অভ্যেস। এখনো রাতে পড়াশুনা শেষে রাতুলের পাশে শুয়ে ও ফোন নিয়ে একই রকম ভাবে একটু ঘাঁটা-ঘাঁটি করে তবে ঘুমোতে যায়। সেদিন পাশের বাড়ির পারুল কাকিমা বিকেলে এসেছিলেন ওর শাশুড়ী বীণা দেবী'র কাছে। গল্পে গল্পে বললেন,
- আচ্ছা দিদি, তোমার বৌমা ঘরের কাজ-বাজ কিছু করে?
- কেন বলো তো?
- না জিজ্ঞাসা করলাম এমনি...
- দেখো আমাদের তো দু'টো কাজের লোক আছে, আর সোমা বলে মেয়েটিও সব সময়ের ফাইফরমাশ খাটার জন্য বাড়িতেই থাকে। তাই আমাকেই তেমন কিছু কাজ করতে হয়না বাড়িতে, ও বাচ্চা মেয়ে, ও আর কি করবে? তাছাড়া ও তো upsc পরীক্ষার জন্য তৈরি হচ্ছে, তাই সারাদিন পড়াশুনাটাই করে ও মন দিয়ে। আমরা তেমনটাই বলেছি ওকে।
- হুম। শোনো একটা কথা বলি, তোমার বৌমা, অনেক রাত অব্দি ওই ফেসবুক না কি বলে, ওসব করে, জানো?
- তাই?
- হ্যাঁ গো।
- তো, তাতে কি হয়েছে?
- আরে অত রাতে এরকম বিয়েওলা মেয়েরা বা ভদ্রবাড়ির মেয়েরা ওসব করে না গো!
- কেন?
- ওই সময় নাকি সব অসভ্য ছেলেরা, মাঝ বয়সী হ্যাংলা লোকগুলো ওই ফেসবুকে থাকে, মেয়েদের সাথে নোংরা কথা বলে! তোমার বৌমা'কে দেখে তো ভদ্র বাড়ীর মেয়ে বলেই মনে হয়, তারওপর তোমাদের মত মানী বাড়ির বউ এখন ও। কোথায় কি ঝামেলা পাকিয়ে বসবে...
- ঝামেলা?
- হ্যাঁ গো! শুনেছি পুলিশের লোকও নাকি ঘাপটি মেরে থাকে ফেসবুকে। এসব উল্টো-পাল্টা কথাবার্তা বলা ছেলে মেয়েদের ধরবে বলে। তাই বলছিলাম...
- আচ্ছা আমাকে একটা কথা বলো তো, তুমি এতসব জানলে কি করে?
- আরে আমাকে তো অঞ্জন বললো যে "মা, পাশের বাড়ির বৌদির ব্যাপার-স্যাপার সুবিধের নয়, একটু জ্যেঠিমাকে জানিও।" দিদি, তুমি রাতুল'কে একটু নজর রাখতে বোল বউয়ের ওপর...
- হুমম... আচ্ছা পারুল... তার মানে তোমার ছেলে রাত-বিরেতে ফেসবুক করে বেড়ায়! আচ্ছা ও কি আমার বৌমা'র সাথেও ওইসব নোংরা কথা বলেছে?
- ছি ছি দিদি, এসব কি বলছো? ও কেন রাতে...
- এক মিনিট, ও রাতে ফেসবুকে না থাকলে জানলো কি করে আমার বৌমা রাতে ফেসবুকে অনলাইন থাকে? আর শিমুলের সাথেও ও নিশ্চয়ই কথা বলেছে... নাহলে এত শিওর হলো কি করে, আমার বৌমা ঠিক কি করে, কি নিয়ে লোকের সাথে কথা বলে ফেসবুকে?... আচ্ছা পারুল, অঞ্জন আবার পুলিশের কেসে ফাঁসে-টাসে নি তো এর মধ্যে? একটু খোঁজ নিও তো...
- আরে দিদি, এসব কি বাজে কথা বলছো তুমি?
- না, ও যতটা ডিটেলস এ এসব নিয়ে জ্ঞান রেখেছে, যেমন খুঁটিয়ে তোমায় সব বলেছে... তাই ভাবছি, এতটা জানলো কি করে! আসলে আমার রাতুল তো বরাবরই একটু বোকা, এত বছরেও এসব জানে-টানে না বোধহয়... তাই ওর পাশে শুয়ে-বসেই বৌমা আমার ফেসবুক ঘাঁটে রাত্রিবেলা... বলতে হবে তো ওকে অঞ্জনের ব্যাপারে একটু, বৌমা'কেও জিজ্ঞাসা করতে হবে...
- আমি উঠলাম দিদি আজ।
- সে কি, চা খেয়ে যাবে না একটু?
- নাঃ, যাই...
- আচ্ছা বেশ, এসো তবে। আর যা বললাম... অঞ্জনের ব্যাপারটা একটু খোঁজ নিয়ে দেখো...
- দরজাটা দিয়ে দিও দিদি, আমি আসছি...
©সুজাতা

- তোমাকে ছেড়ে যাবো।- আচ্ছা বেশ। শুভেচ্ছা রইলো আগামীর।- ...- ...- এই মজা করছি! উঠো না... আমি থাকবো... সব সময়।- বেশ। অভিনন...
25/05/2022

- তোমাকে ছেড়ে যাবো।
- আচ্ছা বেশ। শুভেচ্ছা রইলো আগামীর।
- ...
- ...
- এই মজা করছি! উঠো না... আমি থাকবো... সব সময়।
- বেশ। অভিনন্দন তবে।
- বাবা! যাওয়া-আসা, সবেতেই এত cool তুমি? ইমোশনগুলো রাখো কোথায়?
- শিকেয় তুলে রাখি।
- ভেরি ফানি!
- যেমন প্রশ্ন, উত্তর তেমনই তো হবে!

- না, সিরিয়াসলি একটা কথা বলো, আমার জন্যে কি তোমার মনের কোনো কোণে, এতটুকুও ইমোশন রাখা নেই? কেমন সহজে থাকবো বললেও হাসলে, ছেড়ে যাবো বললাম, তখনও দাঁত বের করলে?
- শোনো, অন আ সিরিয়াস নোট- থেকে যাবো, ছেড়ে যাবো, কথা দিচ্ছি, প্রমিস করছি... এসব ফ্রেজগুলো ব্যবহার না করে, নিঃশব্দে যে হাতটা না-ছাড়ার মত করে ধরে থাকে, তার জন্যই তুলে রেখেছি ইমোশন গুলো। প্রমাণ করো সেই মানুষটা তুমি, সব ইমোশন শিকে থেকে নামিয়ে হাজির করবো তোমার সামনে!
- তুমি একটা পাগলী।
- উঁহু, এটা পাগলামীর নয়, প্র্যাকটিক্যাল হবার বয়স।
- বাবা রে, কথায় তোমার সাথে কে পারবে?
- কাজেও পারবে না।
- আচ্ছা ঘাট হয়েছে আমার। ভুল বলেছি, আর কোনোদিন অমন কথা বলবো না তোমায়।
- হুম, তাহলে তোমার হবে...
- কি হবে?
- ভালোবাসতে পারার প্রথম ধাপই হলো নির্দ্বিধায় ভুলটা স্বীকার করতে শেখা। সেটা যখন এত সহজেই পারলে, ভালো টুকুও বাসতে তুমি পারবে... আমি জানি।
- তাহলে এই ভুল স্বীকারের পুরস্কার দাও?
- ওমনি! তোমরা ছেলেরা কি নিঃস্বার্থভাবে কিছু দিতে পারো না?
- দিই তো... নিজের বিছানার হাফ, বাইকের পেছনের সীট, দু-প্লেট বিরিয়ানির একটা প্লেট, টিভির রিমোটের অর্ধেক স্বত্ব, কষ্ট করে দরকারী জিনিসগুলো খুঁজে নিতে হবে জেনেও ঘর গুছিয়ে দেবার অধিকার, নিজের ইচ্ছের কথা না ভেবে অন্যের পছন্দে জামা-কাপড় পরে নেবার অভ্যেস করে নেওয়া, এক পেগ বিয়ারের তেষ্টা হাসি মুখে কোল্ড কফিতে মেটানো, ইস্ট বেঙ্গল ম্যাচের টিকিট পকেটে রেখে শাহরুখ খানের হিন্দি সিনেমার টিকিট ব্ল্যাকে কেটে দেখতে যাওয়া... এগুলো নিঃস্বার্থভাবে দেওয়া নয় বলছো?
- উফফ খালি এসব...
- কি? এতেও খালি খালি লাগছে? আরও বলবো?
- হ্যাট!
- তাহলে পুরস্কারটা দাও?
- বেশ, চলো, দাস কেবিনে ফিস কবিরাজি খাওয়াবো।
- তারপর ভাঁড়ের চা।
- হ্যাঁ রে বাবা হ্যাঁ, ওটা আমি জানি, আর বলতে হবে না! চলো...
©সুজাতা

© শ্রেয়সী
24/05/2022

© শ্রেয়সী

©আলিনা
23/04/2022

©আলিনা

 #শুভ_নববর্ষ ©ডিটু
15/04/2022

#শুভ_নববর্ষ
©ডিটু

©সুজাতা
09/04/2022

©সুজাতা

A very happy birthday to the fire of happiness... 😊💞🍨
07/04/2022

A very happy birthday to the fire of happiness... 😊💞🍨

©রুকু
07/04/2022

©রুকু

© ডিটু
06/04/2022

© ডিটু

 #মনে_রেখেও_মনে_রাখিনিদীর্ঘ সাত বছর পর দেখা তোর সাথে। চোখের দৃষ্টিশক্তি সামান্য লোপ পেয়ে চশমার সাহায্য নিতে হয়েছে আজকা...
02/04/2022

#মনে_রেখেও_মনে_রাখিনি

দীর্ঘ সাত বছর পর দেখা তোর সাথে। চোখের দৃষ্টিশক্তি সামান্য লোপ পেয়ে চশমার সাহায্য নিতে হয়েছে আজকাল, সেই চশমার কাঁচের মধ্যে দিয়ে দেখা অপর পারে দাঁড়িয়ে থাকা ‘আমার’ তুইকে। এখন অবশ্য ‘আমার’ বললে চলে না, সেই অধিকার কয়েক বছর আগেই কোথাও হারিয়ে গেছে। প্রথমটা খেয়াল না করলেও পরে দেখতে পেলি আমাকে, মুখে হাসি আর চোখে পুরোনো সেই আনন্দ স্পষ্ট ফুটে উঠল তোর, কিন্তু কথা বলতে এগিয়ে এলি না কেন?

আরে, খেয়াল করিনি তো, হাতে শাঁখা মাথায় সিঁদুর, বিয়ে হয়ে গেছে তোর? তা ভালো, বয়সটা তো আর কম হলো না আমাদের! কলেজ জীবনের ছুটে বেড়ানো বয়সটা যে নেই আর। তোর মনে আছে, পড়তে যাওয়ার নামে সিনেমা দেখতে যাওয়া? এদিকে পড়া শেষ হওয়ার সময় যে কখন চলে গেছে সেদিকে খেয়াল নেই। বাড়ি ফিরে কি বকুনি, তোর এক সপ্তাহ পড়তে আসা বন্ধ! তার মধ্যেও লুকিয়ে দেখা করা... কি সুন্দর দিনগুলো ছিল, বল?

কি এমন হলো বলত আমাদের মধ্যে সেইবার, যে দু'জন দু'জনের থেকে চিরকালের জন্য আলাদা হয়ে গেলাম? মনে নেই না? আমারও মনে নেই... হয়ত মনে রেখেও মনে রাখিনি! এখন যদিও তোকে সেগুলো মনে করতেও হবে না। আজ তুই অন্য একজনের বাড়ির সম্মান, তাই এইসব না মনে রাখাই শ্রেয়।

কিন্তু আজ যদি জিজ্ঞাসা করিস- “কি রে, ভুলে গেছিস বল?” তোকে হয়ত উত্তর দেবো- "হ্যাঁ রে, ভুলে গেছি।" কিন্তু সত্যিটা হলো, ভুলে যাওয়া কি এতটাই সোজা? আমার সব কিছুই মনে রয়েছে, কিন্তু মনে করার ইচ্ছেটা চলে গেছে। আজ তোকে দেখে সেই ইচ্ছেটা নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে উঠল!

যাই হোক, তুই ওপারে, আমি এপারে, দূরত্বটা তখনও হয়েছিল, দূরত্বটা এখনও বজায় থাক।
ভালো থাকিস।
©সৌরদীপ শেঠ

© অনিষা পাত্র
01/04/2022

© অনিষা পাত্র

আমাদের বাচ্চাটার গতকাল জন্মদিন ছিল। কিন্তু ফ্যামিলিশুদ্ধু লোক এমন বেয়াক্কেলে, যে ঢাক পিটানো দূরে থাক, তাকে একটু আদর আপ্য...
31/03/2022

আমাদের বাচ্চাটার গতকাল জন্মদিন ছিল। কিন্তু ফ্যামিলিশুদ্ধু লোক এমন বেয়াক্কেলে, যে ঢাক পিটানো দূরে থাক, তাকে একটু আদর আপ্যায়ন করার কথাও পুরো ভুলেই মেরে দিয়েছিলো? যাক গে যাক, রাত ফুরোবার আগেই বাচ্চাটার সবচেয়ে প্রিয় এবং দায়িত্বশীল কাকাটি একখান জবরদস্ত শুভেচ্ছাপত্র বানিয়ে দিলো।
না, অত রাতে ডাকাডাকি করে আর কাউকে জ্বালানো হয়নি, তাই আজ সক্কাল সক্কাল...

- আপ্পু, নেটে দেখলি রেজাল্ট?- হ্যাঁ মা...- কি হলো?- 10 গ্রেড এসেছে মা।- বাহ। আগেরটাতে কত ছিল যেন তোর? - 9.1।- হ্যাঁ হ্যা...
30/03/2022

- আপ্পু, নেটে দেখলি রেজাল্ট?
- হ্যাঁ মা...
- কি হলো?
- 10 গ্রেড এসেছে মা।
- বাহ। আগেরটাতে কত ছিল যেন তোর?
- 9.1।
- হ্যাঁ হ্যাঁ। বাহ, বেশ। (একগাল হাসি মায়ের মুখে)... হ্যাঁ রে, ফাইনাল সেম এর গ্রেড তো পেলি, পুরো চার বছরের গ্রেড কি হলো? সেটা পেয়েছিস?
- হ্যাঁ, এই তো রেজাল্টে লেখা আছে। ডিগ্রী গ্রেড হলো- 8.99...
- ঈশান, রক্তিম, অয়ন, কুণাল... ওরা কে কি পেলো?
- ওরাও ভালোই পেয়েছে মা। তবে আমার চেয়ে কম।
- শোন, বাবাকে ফোন করে খবরটা দে। আর বলিস...

(কথা শেষের আগেই ফোনটা বেজে উঠলো আপ্পুর)

- হ্যালো তিতির, তোর কথাই ভাবছিলাম... হ্যাঁ বল... আমার 10 এসেছে... আরে ধুর, ওই হলো... তোর?... ওহ আচ্ছা দেখছি... আরে ধুর, তোর রেজিস্ট্রেশন নাম্বারটা আমার মুখস্ত... হাহা... দাঁড়া...
এই, তোর ও 10 রে, সেম পিঞ্চ buddy... উমম... ডিগ্রী গ্রেড তোর... আরিববাস! খাওয়াবি কবে বল, তারপর বলবো কত পেয়েছিস... আগে ডেট'টা ফাইনাল কর, তারপর গ্রেডটা বলবো... হিহি... না, আসলে টপারদের ব্যাপার-স্যাপার তো আলাদাই!... বলছি বলছি... 9.40... হ্যাঁ রে, ঠিকই বলছি... ফাটিয়ে দিয়েছিস তো... ঠিক আছে জানা তুই, আমি রাখি, পরে কল করছি।
মা ও মা...
- কি বল!
- জানো, তিতির মনে হচ্ছে ইউনিভার্সিটি টপার হবে, 9.40 ওর ডিগ্রী গ্রেড। আমাদের কলেজে ওর চেয়ে বেশি তো কারুরই নেই।
- হুম, শুনলাম।
- আমি তাই খাওয়ানোর জন্য বলছিলাম....
- হুম, সেটাও শুনেছি।
- কি হলো মা, তুমি গম্ভীর হয়ে গেলে কেন? তুমি খুশি হওনি?
- এতে আমার খুশি অখুশির কি আছে? ওটা ওর বাবা-মা'র ব্যাপার।
- মানে? ও আমার গার্ল ফ্রেন্ড মা! তুমি তো সবই জানো... মেনেও তো নিয়েছ?
- তো? তাতে কি হলো? সবার বাচ্চারা চালাক চতুর, তুই যে কবে একটু বুঝদার হবি কে জানে! নিজের পড়ার ক্ষতি করে ওকে পড়িয়েছিস দিনের পর দিন... এবার হলো তো?
- কি হলো?
- বুঝতে পারছিস না এখনো? রেজাল্ট দেখেও বুঝতে পারিসনি, যে নিজের ক্ষতি করে অন্যের উপকার করেছিস এতদিন?
- আরে মা, আমি ওকে পড়িয়েছি কারণ তাতে আমার কনসেপ্টগুলো আরো ক্লিয়ার হয়েছে! এই কারণেই তো সবাই গ্রুপ স্টাডি করে! আর আমার তো সেকেন্ড হায়েস্ট এসেছে মা!
- হ্যাঁ, গ্রুপ স্টাডির ফল তো চোখের সামনেই দেখতে পাচ্ছি। সেকেন্ড হায়েস্ট নাকি!... ওকে পড়ানোর সময়টা নিজের পেছনে দিলে টপার'টা আজ তুই হতে পারতিস!
- মা, ও ও কিন্তু দুটো সাবজেক্ট আমাকে পড়িয়েছে, সেটা ভুলে যেও না।
- হতে পারে, কিন্তু সেটা ও এক্সট্রা টাইম বের করে করেছে, তোর মত করে না।... একটা মেয়ের কাছে হেরে গেলি? আর মেয়েগুলো ও তেমন... ঠিক এক্সামিনারদের পটিয়ে-পাটিয়ে মার্ক্স আদায় করে নেবে। ছেলেগুলো হয়েছে যত বোকা-হাঁদার দল...
- মা, এইভাবে বলো না! মেয়ে তো কি? তিতির কিন্তু ডিজার্ভ করে এটা। ও খুব খেটেছে এই চারটে বছর। কলেজের সবাই জানে...
- ছাড়, আমি চা করছি, তুই কি বিস্কুট দিয়ে খাবি না চিঁড়ে ভাজা দেব?
- নতুন আনা কুকিজ'টা দাও না একটা! আর বাবাকে ফোন করতে বলছিলে, করে নিই? কি যেন বলতে বলছিলে...
- নাঃ কিছু না। থাক ফোন করার দরকার নেই। এমন কিছু সাংঘাতিক খবর না, বাড়ি এসে ধীরে-সুস্থে শুনলেও হবে।

বলে মা উঠে গেল...
©সুজাতা

উড়বো বললেই ওড়া যায় নাকি?বরং কিছুক্ষণ একলাই থাকি...Pic by: © Debabrata Manna
30/03/2022

উড়বো বললেই ওড়া যায় নাকি?
বরং কিছুক্ষণ একলাই থাকি...

Pic by: © Debabrata Manna

 #গদ্দারবিপক্ষদের দীর্ঘ প্রতীক্ষার শেষ বাঁশি বেজে ওঠে দাঁত চেপে লড়াইয়ের ময়দানে, শেষ চেষ্টার আগেই আত্মবিশ্বাসের গ্যালারি ...
29/03/2022

#গদ্দার
বিপক্ষদের দীর্ঘ প্রতীক্ষার শেষ বাঁশি বেজে ওঠে দাঁত চেপে লড়াইয়ের ময়দানে, শেষ চেষ্টার আগেই আত্মবিশ্বাসের গ্যালারি জুড়ে নামে আক্ষেপ। ঝাপসা হয়ে যাওয়া চারপাশ থেকে কালো কালো সব হাতেরা শরীরে লেপে দিতে থাকে পরাজয়ের কালি। ভূমিকা লেখে দীর্ঘ অপমানের অধ্যায়। ছোটবেলার চেনা প্রতিবেশীরা নিমেষে অপরিচিত হয়ে যায়, প্রতি পা ফেলে শোনা যায় ফিসফাস, দোতলার জানলা দিয়ে উঁকি মারা সব চোখেরা উগরাতে থাকে বিষমাখা সব গুজবের, দলাপাকানো থুতু। মাথা পেতে মেনে নেওয়া পরাজয়ের উপর চলে মুরুব্বিদের মাথায় তুলে নাচার এক বীভৎস উৎসব। জীবনের লড়াই অমীমাংসিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েও পিছিয়ে আসে, ফের বাঁচতে চাওয়া কিছু প্রত্যাশা মাখা চোখ। শক্ত ঠোঁটের পিছনে লুকিয়ে রাখতে শিখতে হয় ব্যর্থতার হাহাকার করা স্বদন্তকে । শান্তি চুক্তির পরোয়া না করে শুরু হয় এক শীতল যুদ্ধ। মন আর মস্তিস্ক তৈরি করে নিজস্ব শিবির, আদিম নিস্তব্ধতার শেষে ফের ব্যর্থতাকে উপভোগ করতে সার সার দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে শকুনের দল। বছরের যোগ-বিয়োগে ভুল হয়ে যাওয়া হিসাবের খাতার গোঁজামিল কেটে দিয়ে, প্রত্যাবর্তন ঘটে সেই পুরোনো অধ্যায়ের, জীবনকে বাঁচার নয়ত মৃত্যুকে বাছার শেষ লড়াই। আঘাতে আঘাতে এগোতে থাকে বহুদিন বন্ধ হয়ে থাকা জবাব দেওয়া শরীরটা, ছাই এর পরত মুছে ফেলে ফিনিক্সের ফের আগুন জ্বালানোর গল্প, গোটা মাঠ তাকাবে আবার, তবে ব্যর্থতার কান্না দেখতে নয়, মিহি করে ছাঁটা ঘাসের জমিতে এক জ্বলজ্যান্ত দাবানল দেখতে। আগুনে বাষ্পীভূত হয়ে যায় চোখের কোণে জমে থাকা কান্নারা, গলে যায় প্রতিপক্ষের হাতের মুঠোয় ধরা বরফের ছুরি, আগুনের ঝলকানিতে চোখ ঢেকে নেবে অন্ধ হয়ে যাওয়া সমাজটা, উষ্ণতার আঁচে গরম হয়ে যাবে সেই প্রাচীন জীর্ণ শরীর। ক্লাইম্যাক্সে কেউ এসে ঠিক কেটে দেবে চরিত্রের দেওয়ালে লেখা গদ্দার এর কালো অক্ষরগুলো, লড়াইটা ঠিক ততক্ষণের, লড়াইটা ৭০ মিনিটের।
©রুকু

Pic by: ©Piu Chatterjee
28/03/2022

Pic by: ©Piu Chatterjee

- এই, আজ আসিস প্লিজ, স্কুলের পরে...- কোথায় যাবো? আর একা বাড়ি ফিরতে দেখলে   মা খুব রাগ করবে।- একা কেন? সুমি'কে নিয়েই আসিস...
27/03/2022

- এই, আজ আসিস প্লিজ, স্কুলের পরে...
- কোথায় যাবো? আর একা বাড়ি ফিরতে দেখলে
মা খুব রাগ করবে।
- একা কেন? সুমি'কে নিয়েই আসিস। রাজুদা'দের বাড়ি ভেঙে যে ফ্ল্যাটটা হচ্ছে, ওখানে আসিস।
- মানে? ওখানে?
- আয় না, প্লিজ...
- আচ্ছা!

- এই সুমি, আজ বাড়ি ফেরার পথে আমার সাথে একটু যাবি?
- কোথায়? মানে আবার? কাকিমা কিছু বললে আমি জানিনা!
- মা'কে বলিস ফুচকা খেতে খেতে দেরী হয়ে গেছে।
- আচ্ছা, চল...

- এতক্ষণে আসার সময় হল?
- তুমি চুপ করো সুমন'দা! তোমার জন্যে আমাদের দু'জনকে কত ঢপ মারতে হয় জানো?
- আচ্ছা আচ্ছা, ঠিক আছে, কি খাবি বল, খাওয়াবো...
- আপাতত আমি নীচে গিয়ে ঘুরছি, জলদি প্রেমালাপ কমপ্লিট করো...

- কি হলো? কাছে আসবি না আজ?
- না মানে, এখানে, এভাবে? সুমি আছে বাইরে...
- আরে সুমি নীচে গেছে, আয় না... তোকে আজ খুব মিষ্টি লাগছে!
- ঠিক আছে বুঝেছি! জলদি করো, অন্ধকার হয়ে আসছে...

- কিরে রুমি? হলো তোদের?
- সুমিইইইইইই, তুই ওপরে উঠে এলি কেন?
- আরে অন্ধকার হয়ে আসছে, বাড়ি যাবিনা?
- তুই এ-এদিকে আসিস না এখন, একটু...
- মরণ!

সুমি আস্তে আস্তে সদ্য তৈরী হওয়া করিডর-এর দিকে তাকালো- পড়ে থাকা বালির ওপর ছায়া এসে পড়েছে।
একটা অপর'টার সাথে আষ্টে-পৃষ্ঠে জড়ানো, যেন সাপের শঙ্খ লেগেছে! শিহরণ খেলে গেল ওর শরীরে... দু'হাতে মুখ ঢাকল সুমি!

- কিরে এখানে, এভাবে দাঁড়িয়ে তুই?
- নাহ:, কিছুনা...
- একটা কথা বলব রুমি?
- হ্যাঁ, বল না!
- সুমন'দা র মতন আমার একটা বয়ফ্রেন্ড খুঁজে দিবি?
- কেন, কি করবি?
- আহ: খুঁজে দে না...
- হুমমম... দাঁড়া, ওর একটা বন্ধু আছে... দেখছি...
© ডিটু

©দেবব্রত মান্না
27/03/2022

©দেবব্রত মান্না

 #দক্ষিণ_খোলা_জানলাগ্রীষ্মকাল, রাত বারোটা, দক্ষিণের খোলা জানালার সামনে বসে হাতে গিটার নিয়ে আমি অর্থাৎ মোহর এবং আমার প্রি...
26/03/2022

#দক্ষিণ_খোলা_জানলা
গ্রীষ্মকাল, রাত বারোটা, দক্ষিণের খোলা জানালার সামনে বসে হাতে গিটার নিয়ে আমি অর্থাৎ মোহর এবং আমার প্রিয়তমা শ্রী।

"- ওই মায়াবী চাঁদের রাতে, রেখে হাত তোমার হাতে, মনের এক গোপন কথা তোমায় বলতে চাই...
- বলো, শুনতে চাই।
- কিন্ত, তারপরে আর গানের কথা মনে নাই।..."

- হি হি হি, দ্যাখ মোহর, চাঁদ'টা কী সুন্দর লাগছে, আর কী সুন্দর হাওয়া আসছে জানলা দিয়ে!
- তাই নাকি ম্যাডাম? মা'কে বান্ধবীর বাড়িতে night stay এর কথা বলে এখানে প্রেম করা হচ্ছে? মা তো ভাবছে ছেলে বন্ধু তো নয়, অসুবিধার কী আছে?
- উঃ, তুমি যেন ধোয়া তুলসী পাতা!
- একেবারেই নয়, তার জন্যই তো তাড়াতাড়ি প্রোপোজ'টা সেরে ফেলেছিলাম। তবে শ্রী, তোর মা আমাদের মানলেই হয়! আমার দিক থেকে তো চিন্তা নেই, মা-বাবা সেই কবেই...
- আচ্ছা, ওইসব বলিস না। মা তো কত সমাজসেবার কাজ করে জানিস, মা আমাদের অবস্থা'টাও ঠিকই বুঝতে পারবে।
- বুঝলেই ভালো, তাহলে সারা জীবন এই দক্ষিণের জানালা আর খোলা হাওয়ার মাঝেই একসাথে জীবন কাটিয়ে দেওয়া যাবে।
- হি হি, নিশ্চয়ই।

বছর ছয়েক কেটে গেছে-
সব কিছু এক্কেবারে একইরকম আছে। রাত এক'টা বাজতে যায়, আজ আর গীটার গান নেই, তবে খুব সুন্দর লাগছে চাঁদ'টাকে, ওটাই দেখছি শুয়ে শুয়ে জানলা দিয়ে। ভীষণ মিষ্টি একটা হাওয়া এসে ভিতর ছুঁয়ে যাচ্ছে। শ্রী একইরকম বুকের ওপর মাথা দিয়ে শুয়ে রয়েছে, তবে আমার কাছে নয়। আমার বাড়ি তো টালিগঞ্জে, ও সেই বাগবাজারে ওদের বেডরুমে; ওর বরের বুকের ওপর মাথা দিয়ে ঘুমাচ্ছে।

আসলে শ্রী কোনোদিনই আমাকে ছেড়ে যাওয়ার মেয়ে ছিল না। তবে ওই আমাদের প্রেমের দুই বছরের মাথায় ওর মা কোনোভাবে জেনে গেল আমাদের সম্পর্কের ব্যাপারে। শ্রী-এর জন্মদিনের কদিন আগে আমাকে ফোন করে বলল - " হ্যালো মোহর, আমি সোনারপুরের বাড়িতে আছি রে। তুই আসতে পারবি? শ্রী-এর জন্মদিন তো ক'দিন পরেই। চল না আমরা ওর জন্য একটা সারপ্রাইজ প্ল্যান করি। তবে ওকে জানাস না, তাহলে প্ল্যান ভেস্তে যাবে, বুঝলি?"
- ঠিক আছে কাকীমা, আমি কাল সকালে যাচ্ছি।

যাওয়ার পথে, একটা শুনশান রাস্তা পেরোতে গিয়ে হঠাৎ একটা সুমো গাড়ি এসে আমাকে ধাক্কা মারলো। ছিটকে গিয়ে পড়লাম রাস্তার বাঁ'দিকে। তখনও প্রাণ পুরো বেরোয়নি, দু-তিন মিনিট পরেই শরীর থেকে প্রাণ'টা বেরিয়ে গেল। ভীষণ ব্যাথা হচ্ছিল, শুনেছি ভালোবাসলে নাকি ব্যথা পেতেই হয়।

সুমো গাড়ির ড্রাইভার'টা নাকি ফোনে বলছিল - " হ্যাঁ, ম্যাডাম, পুরো খতম করে ফেলেছি। শালা মেয়ে আর মেয়ে'তে নাকি প্রেম! যত্তসব।"

আমি ঠিকই আমার কথা মতো এই দক্ষিণের জানালার সামনেই জীবন কাটাই, খোলা হাওয়ার মাঝে জীবন কাটাই। তবে শুধু "আমাদের" একসাথে বাঁচা হল না, জীবনযাপন করা হল না।
© শ্রেয়সী(রংমিলান্তি)

  এই আমি আর নেই আমিতফাতটা খুবই অল্পহয় আর নয় নাম পাতাপাতিখেলাঘর ছোঁয়া গল্প।সরল রেখার দাগ মেলে নাপাটিগণিতের হিসাব।X আর Y, ...
21/03/2022



এই আমি আর নেই আমি
তফাতটা খুবই অল্প
হয় আর নয় নাম পাতাপাতি
খেলাঘর ছোঁয়া গল্প।

সরল রেখার দাগ মেলে না
পাটিগণিতের হিসাব।
X আর Y, ভাব আর আড়ি
চায় না কিছুর জবাব।

সত্যিগুলো মিথ্যে হলেও
কার কিবা আসে যায়!
ভাঙবে জুড়বে খেলার মাঝে
টিঁকে থাকে কিছু দায়।

চলছে চলবে স্লোগান বাঁচুক
না হারার মন জিতুক
ব্যক্তিগত যত জোট-ভোট
সমষ্টিতেই হারুক।
©সুজাতা

  ©ডিটু
18/03/2022


©ডিটু

- ম্যাডাম, ভোরের আলো থেকে ফোন করেছিল, আপনি কখন পৌঁছচ্ছেন জানতে চেয়ে...- তুমি কি বললে? - আমি বললাম বেরিয়ে পড়েছেন...- একদম...
08/03/2022

- ম্যাডাম, ভোরের আলো থেকে ফোন করেছিল, আপনি কখন পৌঁছচ্ছেন জানতে চেয়ে...
- তুমি কি বললে?
- আমি বললাম বেরিয়ে পড়েছেন...
- একদম...
- কিন্তু আপনি কখন রওনা দেবেন?
ওরা মনে হয় নারী দিবসের অনুষ্ঠান-এর জন্যে
কয়েক ঘন্টা হলটা ভাড়া করেছে। তাই...
- আরেহ থামো তো! বেশ্যাদের আবার টাইম...
হ্যাঁ, যদিও ওদের সব ঘন্টা বেসিসে হয়...
নারী দিবস এর অনুষ্ঠান, তো আমার মত নারীর জন্যে একটু অপেক্ষা করুক! ওদের কাজ কম্ম তো রাতে...
- ম্যাডাম, আপনার কিন্তু আরেকটাও অনুষ্ঠান আছে ...
- হ্যাঁ হ্যাঁ, আরে তৈরী হতে দেরী হল কি আর সাধে?
কমলা চা নিয়ে আসতে গিয়ে ফেলে দিল পুরোটা
আমার গায়ে... আর সিঙ্গাপুর থেকে আনা টি সেট'টার
একটা কাপও ভাঙল...
- ওর কিন্তু কদিন ধরেই খুব জ্বর, বুঝলেন! দুর্বল হয় তো, তাই...
- এই তুমি এই দরদী মনোভাবটা বন্ধ করো তো! অনুষ্ঠানে যাচ্চি, তাই কিছু বললাম না... দাঁড়াও আজ ফিরি, হচ্ছে ওই মাগী'র...
©ডিটু

Address

Beleghata
Kolkata
700085

Telephone

+919432893886

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Pocket Pandulipi - পকেট পান্ডুলিপি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Pocket Pandulipi - পকেট পান্ডুলিপি:

Videos

Share

Category

Nearby media companies