16/08/2022
#গল্প(প্রকাশিতব্য বই গল্পে গল্পে সমাজ গড়ি)
বীরাঙ্গনা
দ্বাদশ পর্ব
(সমাপ্তি পর্ব)
আর সম্পদ নয়, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে চাই, এমন নিয়তের বাঁধনে সজ্জিত নবীপত্নীরা। হযরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, তিনি বলেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন যে,আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলে দিয়েছেন-"তোমার স্ত্রীদেরকে বলে দাও, তোমরা যদি পর্থিব জীবন ও তার চাকচিক্য চাও তবে আস, আমি তোমাদেরকে তার দান করি, এবং সুন্দরভাবে বিদায় দেই। আর যদি তোমরা আল্লাহ তার রসূল এবং পরকাল চাও, তবে আল্লাহ তোমাদের মধ্যকার সৎকর্মশীলদের জন্য বিপুল প্রতিদান প্রস্তুত করে রেখেছেন।"*১১
পবিত্র কুরআনে বর্ণিত -আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলেন -" হে নবী! তুমি তোমার স্ত্রীদের বলো: তোমরা যদি পার্থিব জীবনে ও ওর ভূষণ কামনা করো, তবে এসো, আমি তোমাদের ভোগ সামগ্রীর ব্যবস্থা করে দিই এবং সৌজন্যের সাথে বিদায় দিই।"*১২
এতো সব নির্দেশ আসা আর তা মানার সংকল্প তো থাকবেই নবী পত্নীদের মধ্যে। আর হযরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা তো সেরার সেরা পত্নী, তাঁর প্রেমাস্পদের নিকট পার্থিব সম্পদের মূল্য মাছির ডানার সমতুল্য।
ভোগবাদী চিন্তার সামান্য রেশ জীবনের আবিলতাকে আচ্ছন্ন করা হতে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হলো।
আয়াত নাযিল হওয়ার পর রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে বললেন, তোমাকে একটা কথা বলব। তোমার পিতা মাতার সাথে পরামর্শ করে উত্তর দিয়ো।
আয়িশা রা. : কী এমন কথা?
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তরে পবিত্র কুরআন এর উপরিউক্ত আয়াত আলোচনা করেন।
আয়িশা রা.: "আমি কোন ব্যাপারে মা বাবার সাথে পরামর্শ করব? আমি তো আল্লাহ, রসূল ও পরকালের আবাস চাই।"
এটাই হলো তাখইয়ার।
তাখইয়ার কী? এর আভিধানিক অর্থ স্বাধীনতা প্রদান। যে স্বাধীনতার অগ্নিস্ফুলিঙ্গ ছিটিয়েছেন আমাদের গরিয়সী জননীর পরিণতবুদ্ধি। তিনি চান আল্লাহর রাসূল ও পরকালের বাসগৃহ। তাঁর কাছে আধ্যাত্মিক চেতনাই শ্রেয়। তাঁর পরিণত বুদ্ধিদীপ্ত উত্তরে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম খুবই সন্তুষ্ট হলেন। একথা অন্যদের কানে না তোলার অনুরোধ জানান হযরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেটাই করলেন। এই দাবি নিয়ে অন্যদের মতামত জানতে চাইলেন তিনি। সকলের নিকট থেকে একইরকম উত্তর এলো। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম খুশি হলেন। নবী পত্নীদের মধ্যে জাগ্রত হলো যে, পার্থিব জীবনের সম্পদের ভোগ বিলাস,আরাম আয়েশ রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্য আদৌ মর্যাদার নয়।
জীবনের সাথে সবচেয়ে বড়ো প্রেম ভালোবাসা, যা দিয়ে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে শিকলে বাঁধা থাকে। তাঁর জন্য এ বন্ধন 🌹 ছিল নিগূঢ় ও নিবিড় । এতো বেশি ভালোবাসা ছিল যে নিজেকে পক্ষপাতদুষ্ট বলে মনে হতো, আর আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলার কাছে বলতেন,"হে আল্লাহ! আমি তো সব স্ত্রীদের সাথে সমান ব্যবহার করে থাকি। তবে অন্তরকে বাঁধ মানতে পারিনা, সে আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। অন্তর তো আয়িশার জন্য আলাদা জায়গা করে নিয়েছে, বেশি ভালোবাসা আসে অন্তরে। হে আল্লাহ! আপনি অন্তরকে ক্ষমা করে দেবেন।"
যখন বেশি বেশি উপহার সামগ্রী আসত, তখন তিনি হযরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহার ঘরে থাকতেন। অন্য স্ত্রীরা এনিয়ে অনেক জল্পনা করতেন। একবার এ কথা মা ফাতিমা রা. এর মাধ্যমে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কানে পৌঁছে দেন, তিনি কলিজার টুকরাকে বলেন যে, "শোনো আমার কলিজার টুকরা! আমি যাকে ভালোবাসি তুমি কি তাকে ভালোবাসবে না?" বুঝতে অসুবিধা হয়নি হযরত ফাতিমা রা.। নীরবে ফিরে গেলেন ফাতিমা রা.। এমনিভাবেই হযরত উম্মে সালমা রা. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে হযরত আয়িশা রা. প্রতি ভালোবাসার নালিশ জানান। উত্তরে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু বলেন, শোনো সালমা! আয়িশার ব্যাপারে আমাকে বিরক্ত করো না, একমাত্র আয়িশার ঘর ছাড়া আর কোনো স্ত্রীর ঘরে অহী নাযিল হয় নি।
তাঁর জ্ঞান গর্ভ নিয়েও রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, "আর সমগ্র স্ত্রী জাতির উপর আয়েশার শ্রেষ্ঠত্ব ঠিক সেরূপ, খাদ্যের শ্রেষ্ঠত্ব যেরূপ অন্য সমস্ত খাদ্য দ্রব্যের উপর।"*১৩
হযরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা এর যে অসাধারণ প্রতিনিধিত্বের গুণগুলো জীবন ধর্মে ও ধর্ম-জীবনে প্রতিভাত হয়েছে তা একান্ত আল্লাহর মনোনীত প্রতিনিধিরই গুণ । তাঁর কাছ থেকে আমরা পেয়েছি ২২১০টি হাদীস অর্থাৎ ইসলামের শরীয়তের নির্দেশনাবলীর এক চতুর্থাংশ তাঁর কাছ থেকেই পেয়েছি।
হযরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা এর প্রতি কেন এতো ভালোবাসা ছিল তা সহজেই বোধগম্য হয়। সম্পদ আর যৌবনের জোয়ারে নয় একমাত্র ধর্ম সাধনার সহযোগিতা যাকে প্লাবিত করেছিল প্রাণঢালা ভালোবাসার প্লাবনে, প্রবীণা প্রথমা হযরত খাদিজা রা. । এই গাঢ় ভালোবাসা ছিল সুদূর প্রসারী, যা হযরত আয়িশা রা জীবনেও ঈর্ষার কারণ হত। এই ধর্মবোধের কারণে হযরত উম্মে সালমা রা. এর প্রতিও রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ভালোবাসার আধিক্য কম ছিল না। ভিন্ন জনের জন্য ভালোবাসার রঙ ভিন্ন ছিল। নারী জাতির মধ্যে ইমরান কন্যা মারইয়ম ও ফিরাউনের পত্নী আসিয়াকে সবাই ভালো জানে। আর এই প্রসঙ্গেই রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে এতো মর্যাদা দিয়েছেন।
হযরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু এর ভালোবাসার নির্যাসের নিটোল বর্ণনা পাই-
"আল্লাহর রসূলের ক্ষণকালের বিচ্ছেদও হযরত আয়িশা রা. সহ্য করতে পারতেন না।"*১৪
"রাতের বিছানায় রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে দেখতে না পেলে তিনি অস্থির হয়ে উঠতেন। তাঁর এই অস্থিরতা একদিকে যেমন গাঢ় প্রেমের পরিচয় দেয়, অন্যদিকে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নৈশ সাধনার কথা বিশ্ববাসীর নিকট পৌঁছে দেয়। তিনি ভালোবাসার কারণে স্বামীর উপর গোয়েন্দাগিরি করতে তৎপর হতেই আমরা জানতে পেরেছি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের গভীর সাধনার কথা।"*১৫
সাধনায় শরীক হতেন , রাত্রির শেষের নামাযে (তাহাজ্জুদ), বিতর, ফযরের সুন্নত নামাতে শরীক হতেন। উভয়ের মিলিত সাধনায় কত রাত যে ভোর হয়েছে,ইমাম ও মুক্তাদির মিলনে,যা পৃথিবীর বুকে জান্নাতের মনোরম পরিবেশ রাতের বিছানায়। ইতেকাফেও মসজিদ ও মসজিদের বারান্দার তাঁবুতে ছিল সাধনার মিলন মহান সম্ভার।
একই পাত্রে আহার, একই পানির পাত্রে ঠোঁট লাগিয়ে পানি পান করা, একটি হাড্ডি দুজনে চুষে খাওয়ার অনুপম প্রেমাস্পদের ফোয়ারা যেন দুনিয়ার বুকে প্রতিটি ঘরে ছড়িয়ে দিয়েছেন, আজও তার রোশনী ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ খেলে যায়। এ যেন আকাশের তারার হাসি আর জমিনের বুকে ফুটন্ত গোলাপ 🌹।
এগারো হিজরীর সফর মাসে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অসুস্থ হয়ে পড়েন। হযরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা এর দাম্পত্য জীবনের নয় বছর। সব পত্নীর ঘরে একে একে পাঁচ দিন কাটালেন। শেষ সময়ে প্রিয়তমা হযরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা এর কোলে মাথা রেখে প্রভুর ডাকে সাড়া দিলেন। হযরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা মেসওয়াক চিবিয়ে নরম করে দিলেন আর রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শেষ বারের মত মেসওয়াক করলেন। আত্মনিবিষ্ট স্বরে উচ্চারণ করলেন, হে প্রভু! আমি আমার সর্ব শ্রেষ্ঠ বন্ধু আপনাকেই গ্রহণ করলাম। এগারো হিজরীর বারই রবিউল আউয়াল পৃথিবী যাকে হারালো, আজও তার সমীক্ষা চলছে নিরবধি।
এই অষ্টাদশী তরুণীর ফুরিয়ে গেল বিবাহিত জীবন। বিধবা নবী পত্নীদের পুণর্বিবাহ নিষিদ্ধ। তারপরও আটচল্লিশ বছরের জীবন-ভার বয়ে চলেছেন ইসলামের প্রাণ শক্তি নিয়ে। যুগ যুগ ধরে নারী শক্তির বাহন হয়ে আজও চির ভাস্বর।
পবিত্র কুরআন সংরক্ষণের জন্য পিতা ও খলিফা আবুবকর সিদ্দিক রা. কে দূরদর্শিতাপ্রসূত পরামর্শ দেন।
হযরত উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু এর মিশর জয়ের জন্য রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতার পরিচয় ছিল একমাত্র তাঁরই।
নিজের ইচ্ছাকে বিসর্জন দিয়ে হযরত উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু এর
ইচ্ছাকে মূল্য দিতে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পদপার্শ্বে তাঁর দাফনের অনুমতি দেন। এ আত্মত্যাগ যেন মিথ হয়ে আছে।
হযরত উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু এর হত্যাকাণ্ডে ইসলামের ঐক্য শান্তি প্রতিস্থাপনের জন্য অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।
বিদ্রোহ দমনে দল গঠন করেন যা "এসলাহ" নামে পরিচিত।
একদিকে খিলাফতের অবসান, অন্যদিক রাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা। তাকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতির স্বীকার হতে হয়। শুরু হলো "উটযুদ্ধ"। এটা ছিল দুঃখজনক ঘটনা। আসলে শান্তি ও সম্প্রীতির ছিল এর অন্তর্নিহিত কারণ। তিনি যে, মুসলিম জননী, সেদিনের ভাষণে তা উদ্ভাসিত হয়।
তিনি স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেন," আপনাদের উপর আমার মাতৃত্বের দাবি আছে। অতএব আপনাদের উপদেশ প্রদানের অধিকার আমার আছে।"
তিনি আরও বলেন,"পাপের অন্বেষণ এবং বিবাদ-বিসম্বাদ সৃষ্টি এ অভিযানের উদ্দেশ্য নয়। ... আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলার কাছে আমার প্রার্থনা , তিনি যেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর রহমত নাযিল করেন। আর তাঁর স্থলাভিসিক্ত খলিফাগণের প্রতি আপনাদের আস্থা সুদৃঢ় করে দেন।"
এই যুদ্ধের জন্য তাঁর আক্ষেপ ছিল বহুত। তিনি বলেন,"আহা! আমি যদি জড় পাথর হতাম, যদি বিলীন হয়ে যেতাম,কতই না ভালো হতো!"
শরীয়তের ব্যবহারিক প্রয়োগও ছিল তার জীবন সাধনা। তাঁর প্রজ্ঞা ও মুক্ত চিন্তা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলার প্রতি চরম নির্ভরতা থেকে এতটুকু বিচ্যুত করেনি।
কাব্য চর্চায়তেও তিনি কম পারদর্শী নন। তাঁর বর্ণিত হাদীসসমূহে অলঙ্কারের ছড়াছড়ি লক্ষ্য করি।
তাঁর উপর মিথ্যা অপবাদের প্রতিক্রিয়াতে যে অভিব্যক্তি ফুটে উঠে-
বিনিদ্র রজনীর প্রসঙ্গে বলেন -
"আমি চোখে ঘুমের সুরমাও লাগাতে পারেনি।"
প্রত্যাদেশকালে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কপালে যে ঘাম ফুটে উঠত তার বর্ণনা এমন ছিল -
"ললাট মুবারকে তখন মুক্তার কম্পমান ঝলক।"
"রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে স্বপ্ন দেখতেন, তা উষালগ্নের শ্বেত শুভ্র আভার ন্যায় উদ্ভাসিত হত।"
এতো অলঙ্কার আজকের দিনের কবির কবিতার ব্যঞ্জনাকেও হার মানিয়ে দেয়।
সব মিলিয়ে তার ব্যক্তিসত্তার মৌলিক বৈশিষ্ট্যের যে সুষম বিকাশ তা আর কোনো নারী চরিত্রে দেখা মেলে না। বদন্যতার হাতও ছিল অপরিসীম। আমীর মুয়াবিয়া রাদিয়াল্লাহু আনহু এর প্রেরিত একলক্ষ দিরহাম সন্ধ্যা উর্ত্তীর্ণ হতে না হতেই তিনি দান করে দেন। ঘরে মাত্র একখানি রুটি। ভিখারিনী দরজায় এসে ডাক দিলে। সেটাও দিয়ে দেন। এবার ইফতার হবে কি দিয়ে?
একটু পরেই এলো ছাগলের মাংসের উপহার।
আপনার বসত বাড়িটিও বিক্রি করে দান করেন। ইবনে সা'দের বর্ণনায় পাওয়া যায়।
অসীম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালুও ছিলেন। চিকিৎসা শাস্ত্রেও ছিলেন পারদর্শী।
৫৮হিজরীর পবিত্র রমযান মাসে তিনি দয়াময়ের ডাকে সাড়া দেন।
বিখ্যাত সাহাবী হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু তাঁর জানাযা নামায পড়ান।
*১১ সূরাহ আহযাব, আয়াত ২৮
*১২ বুখারী৪৭৮৬
* ১৩ বুখারী
*১৪ বুখারী
*১৫ নাসায়ী
বসিরহাট
উঃ ২৪পরগনা
১৬/০৮/২০২২
(প্রকাশিতব্য বই "গল্পে গল্পে সমাজ গড়ি")