06/10/2023
50 Year's Journey of সাপ্তাহিক মীযান - Weekly Mijan
(1973-2023)
সাপ্তাহিক মীযান এর সুবর্ণ জয়ন্তী পালন (১৯৭৩-২০২৩)
মীযান পড়ুন ও অপরকে পড়তে উৎসাহিত করুন ।
Weekly Mizan Update Every Saturday - Sunday
(21)
50 Year's Journey of সাপ্তাহিক মীযান - Weekly Mijan
(1973-2023)
সাপ্তাহিক মীযান এর সুবর্ণ জয়ন্তী পালন (১৯৭৩-২০২৩)
মীযান পড়ুন ও অপরকে পড়তে উৎসাহিত করুন ।
জামাআতে ইসলামী হিন্দের পশ্চিমবঙ্গ হালকার এপ্রিল ২০২৩ থেকে মার্চ ২০২৭ সময়কালের জন্য আমীরে হালকা হিসাবে মনোনীত হয়েছেন ডা: মশিহুর রহমান সাহেব। আল্লাহু আকবার।
Topic: Tazkiyah Ke Rehnuma Usool
Dr Muhiuddin Ghazi sb
Time: Feb 2, 2023 09:00 PM
Meeting ID: 810 4694 7546
Passcode: 040059
SIO MAHARASHTRA NORTH
"Take on Allah's Colour " (Al-Baqarah :138)
Students Islamic Organisation of India, Kolkata district is going to organise a 2 days Junior associates festival for the students of class V to VIII. Various interesting events are designed for them.
To register:
http://bitly.Ws/z4AH
সুস্থ সংস্কৃতি চর্চার লক্ষ্যে বদ্ধপরিকর এসআইও'র কালচারাল বিভাগ 'তামাদ্দুন শিল্পী গোষ্ঠী' নামে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বিভিন্ন কাজের আঞ্জাম দিয়ে থাকে৷ সুতিতে চলমান অরঙ্গাবাদ বইমেলায় এসআইও উত্তর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলার এক ঝাঁক তামাদ্দুন শিল্পী গোষ্ঠীর সদস্যদের কন্ঠে শিক্ষা ও সম্প্রীতিমূলক সঙ্গীত পরিবেশিত হয়। শিল্পীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মনিরুল ইসলাম, নাসিব আকতার, ফিরদাউস মোমিন।
*নওশাদ সিদ্দিকীকে কারাবাস থেকে মুক্তি দেওয়া হোক: মোঃ আব্দুর রফিক, আমীরে হালকা
২১ জানুয়ারি আইএসএফ-এর রাজনৈতিক কর্মসূচি ছিল। রাজনৈতিক আন্দোলন করার অধিকার প্রত্যেক দলের আছে। কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মসূচির ওপর অন্য কোনো দলের পক্ষ থেকে প্ররোচনা দেওয়া বা হামলা করা নিন্দনীয় কাজ। আইএসএফ-এর কর্মী-সমর্থক ও তৃনমূলের কর্মীদের মধ্যে পারস্পরিক হামলা ও পাল্টা হামলার জেরে যে গণ্ডগোলের সূত্রপাত বলে অভিযোগ, এই ক্ষেত্রে পুলিশ-প্রশাসনের নিরপেক্ষ ভূমিকা গ্রহণ করে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে উদ্যোগী হওয়া বাঞ্ছনীয় ছিল। জামাআতে ইসলামী হিন্দের রাজ্য সভাপতি মাওলানা আব্দুর রফিক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এমন মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, তবে ঐ দিন অবরোধকারীদের সঙ্গে পুলিশ-প্রশাসনের দ্বন্দ্ব এবং বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির উদ্ভব যাতে না হতে পারে, সেই দিকে উভয়পক্ষকে নজর দেওয়া প্রয়োজন ছিল। বাড়াবাড়ি কোনো অবস্থাতেই কাম্য নয়।
নওশাদ সিদ্দিকী একজন জনপ্রতিনিধি। তাঁকে গ্রেফতার করে কারাবাসে নিক্ষেপ করা এবং জামিন না দেওয়া সরকারের অসংবেদনশীলতার পরিচয় বহন করছে। এতে জনসমাজে ভুল বার্তা যাবে বলে মনে করি। নওশাদ সিদ্দিকীর কারাবাস থেকে মুক্তির দাবি জানান জামাআতে ইসলামী হিন্দের রাজ্য সভাপতি আব্দুর রফিক সাহেব।
মিডিয়া সেক্রেটারি
জামাআতে ইসলামী হিন্দ
পশ্চিমবঙ্গ
SIO পশ্চিমবঙ্গ শাখার ২০২৩-২৪ কার্যকালের রাজ্য সভাপতি নির্বাচিত হলেন সাইদ বি.এস.আল মামুন।
S.I.O পশ্চিমবঙ্গ শাখার ২০২৩-২৪ কার্যকালের রাজ্য সভাপতি নির্বাচিত হলেন সাইদ বি.এস.আল মামুন। আজকে রাজ্য পরামর্শপরিষদের বৈঠকে সাইদ বি.এস.আল মামুনকে রাজ্য সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত করা হয়। নব নির্বাচিত রাজ্য সভাপতির নাম ঘোষণা করেন সংগঠনের রাজ্য তত্ত্বাবধায়ক তথা জামাআতে ইসলামী হিন্দের পশ্চিমবঙ্গের আমীরে হালকা মাওলানা আব্দুর রফিক সাহেব। ভাই মামুন আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেছেন। আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এড ডিগ্রীও অর্জন করেন। বর্তমানে সাইদ মামুন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.ফিল করছেন। সাইদ মামুনের বাড়ি মুর্শিদাবাদ জেলার জলঙ্গী ব্লকে। আজকে রাজ্য পরামর্শ পরিষদের বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন রাজ্য শুরা সদস্য ও রাজ্য বিভাগীয় সম্পাদক সাদাব মাসুম সাহেব, বিদায়ী রাজ্য সভাপতি সাবির আহমেদ, বিদায় রাজ্য সম্পাদক শাহাবুদ্দিন মন্ডল প্রমূখ।
আল্লাহ ভাইকে কবুল করুন, তাঁর যোগ্যতা বাড়িয়ে দিন আমীন।
মীজান 20 নভেম্বর 2022
উত্তর পাঠাতে হবে 25 নভেম্বর দুপুর 12 টার মধ্যে
উত্তর পাঠান 17.11.2022 এর মধ্যে
Mizan weekly 6.11.2022
লুজান চুক্তি নিয়ে নানা মুনির নানা মত
২০২৩ এ কী হতে চলেছে তুরস্কে?
@...মুদাসসির নিয়াজ... #
আর মাত্র কয়েক মাস বাকি। আগামী বছর ২৩ জুলাই ঐতিহাসিক লুজান চুক্তির ১০০ বছর পূর্ণ হতে চলেছে। শতবর্ষ আগে পশ্চিমাদের সঙ্গে তুরস্কের সই হওয়া এই চুক্তির ভবিষ্যত নিয়ে চলছে ব্যাপক জল্পনা-কল্পনা ও আলোচনা-সমালোচনা।
কেউ বলছেন, ১৯২৩ সালের ২৪ জুলাই সই হওয়া এই চুক্তির মেয়াদ শেষ হলে তুরস্কে খিলাফত ফিরে আসবে। কেউ বলছেন সিরিয়া, ইরাকের মতো নিকট প্রতিবেশি কয়েকটি দেশের সীমান্ত সংলগ্ন কিছু ভূখণ্ড দখল করে ইসরাইলের আদলে গড়ে উঠবে গ্রেটার টার্কি বা বৃহত্তর তুরস্ক। কেউ কেউ বলছেন, লুজান চুক্তির কারণেই তুরস্ক তার নিজস্ব ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে থাকা সত্ত্বেও এতকাল খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলন করতে পারছে না। তাই এবার তুরস্ক সরকার সেই অধিকার ফিরে পাবে।
কেউবা বলেন, লুজান চুক্তি হল অটোমান সাম্রাজ্যের কফিনে শেষ পেরেক। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান অনেক আগেই এই তত্ত্ব খারিজ করে দিয়ে বলেছেন, শেষ নয়, ২০২৩ থেকেই শুরু হবে নতুন তুরস্কের পথচলা। লুজান চুক্তিকে ঘিরে নানা স্বাদের মুখরোচক সংবাদ ও আন্দাজ-অনুমান নির্ভর হরেক কিসিমের কিসসা কাহিনী ইথার-তরঙ্গে ঘোরাফেরা করছে। মিডিয়া থেকে সোশ্যাল মিডিয়া সবার ঘুম কেড়ে নিয়েছে লুজান চুক্তি ও বর্তমান মুসলিম বিশ্বের অন্যতম সুপার পাওয়ার এরদোগানের দেশের ভবিষ্যত।
মনে রাখতে হবে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর মানব সভ্যতার ইতিহাসে ঐতিহাসিক পটপরিবর্তন ঘটে। আরও একবার একচেটিয়া ক্ষমতার পালাবদল ঘটে। একদিকে নতুন পরাশক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ফ্রান্স, ব্রিটেন ও রাশিয়া। অন্যদিকে পতন ঘটে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে রাজত্ব করে আসা অটোমান সাম্রাজ্যের। বদলে যায় প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের ক্রোনোলজি।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের জুলাইয়ে লুজান চুক্তির শতবর্ষে পদার্পণের বছরেই তুরস্কের প্রেসিডেন্ট হিসেবে এরদোগানের মেয়াদ শেষ হতে চলেছে। স্বভাবতই একথা অনস্বীকার্য যে, ২০২৩ তুরস্কের অভ্যন্তরীন রাজনীতির জন্য অন্যতম মাইলফলক হতে চলেছে এবং একইসঙ্গে আন্তর্জাতিক মঞ্চে সুকৌশলী ও দোর্দণ্ড প্রতাপশালী বিশ্বমানের রাষ্ট্রনেতা তথা বিচক্ষণ কূটনীতিবিদ হিসেবে উঠে আসা রজব তৈয়ব এরদোগানের ভবিতব্য বা পরবর্তী গন্তব্য কী হতে পারে? তার মানে ২০২৩ এর পর এরদোগানের লক্ষ্য কী হতে পারে?
অবশ্য এই মুহূর্তে এ প্রশ্ন খুব বেশি প্রাসঙ্গিক নয়। কারণ, এ প্রশ্ন তখনই উঠতে পারে, যদি ২০২৩ এর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এরদোগান পরাজিত হন।
যাই হোক, সুইৎজারল্যান্ডের লুজান শহরে সই হওয়া এই চুক্তির মাধ্যমেই নির্ধারিত হয়েছিল বর্তমান তুরস্কের সীমানা। অর্থাৎ আধুনিক তুরস্কের জন্ম এই চুক্তির মাধ্যমে।
তখন ১৯২২ সাল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (১৯১৪-১৮) শেষ হয়েছে মাত্র বছর চারেক আগে। কিন্তু ইউরোপের কিছু কিছু জায়গায় তখনও ইতিউতি সংঘাত-সংঘর্ষ চলছে। সুবিশাল উসমানীয় সম্রাজ্য ভেঙে খান খান। পশ্চিমাদের মদদে ইউরোপ, এশিয়া এবং আফ্রিকায় উসমানীয়ওদের অধীন থেকে বেরিয়ে গিয়ে গঠিত হয়েছে প্রায় ৪৫ টির মত নতুন রাষ্ট্র।
ইস্তান্বুলে উসমানীয়দের শেষ সুলতান ওয়াহেদ উদ্দিন কার্যত নিষ্ক্রিয়, ক্ষমতাহীন। মিত্রশক্তির হাত থেকে শেষ ভূমিটুকু রক্ষায় মরণপণ লড়াই করছেন কামাল আতাতুর্কের নেতৃত্বে তুর্কি সেনারা। পরাশক্তির বিরুদ্ধে কয়েকটি যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যাপক সাফল্যও পেয়েছে তারা। গ্রীকদেরকেও তাড়িয়ে দিয়েছেন নিজেদের ভূখণ্ড থেকে।
১৯২২ সালের ২৮ অক্টোবর মিত্রশক্তির পক্ষ থেকে তুর্কিদের কাছে বৈঠকে বসার প্রস্তাব দেওয়া হয়। আহ্বান আসে শান্তিচুক্তির মাধ্যমে যুদ্ধাবসানের লক্ষ্যে আলোচনার জন্য। দাওয়াত দেওয়া হয় আতাতুর্কের নেতৃত্বাধীন তুর্কি সরকারকে এবং নিভু নিভু উসমানীয় সালতানাতের সুলতানকেও। কিন্তু এই দাওয়াত আসার তিন দিনের মাথায় আতাতুর্ক সালতানাতকে বিলুপ্ত ঘোষণা করলে বৈঠকে শুধুমাত্র তার নেতৃত্বাধীন সরকারের যোগ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হয়।
১৯২২ সালের ২০ নভেম্বর থেকে ৮ মাস ধরে চলে দর কষাকষি। অবশেষে ২৪ জুলাই ১৯২৩ স্বাক্ষরিত হয় লুজান চুক্তি। একদিকে ছিলেন উসমানীয় সাম্রাজ্যের উত্তরসূরী তুরস্কের প্রতিনিধিরা। অন্যদিকে ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইতালি, জাপান, গ্রিস, রোমানিয়া এবং যুগোস্লাভিয়ার প্রতিনিধিরা।
উল্লেখ্য, চুক্তিপত্রে কোথাও লেখা নেই যে, লুজান চুক্তি ১০০ বছর পরে শেষ যাবে। এনিয়ে তুরস্কের খ্যাতনামা ঐতিহাসিকরাও স্পষ্ট বলেছেন, লুজান চুক্তি ১০০ বছর পরে শেষ হওয়া নিয়ে কোথাও কিছু লিখিত নেই। এসব মনগড়া, বানোয়াট এবং গুজব।
পশ্চিমাদের আশঙ্কা, ২০২৩ সালে তুরস্কে নাকি খিলাফত ফিরে আসবে। এটাও পর্যন্ত গুজব। তার থেকেও বলা ভাল এরদোগানের শাসন পরিচালনার রীতিনীতি দেখে আতঙ্কিত পশ্চিমারা এই গুজব রটিয়েছে বা এই আজগুবি তত্ত্ব আমদানি করেছে।
অনেকের মতে, আন্তর্জাতিক চুক্তিগুলো এমনিতেই ১০০ বছর পরে শেষ হয়ে যায়, এটাই প্রচলিত রীতি। যদিও একথাও ঠিক নয়। কারণ, বিশ্বে এখনও অনেক আন্তর্জাতিক চুক্তি আছে, যেগুলো একশ বছর অতিক্রম করেও বলবৎ আছে। মনে রাখতে হবে, লুজান চুক্তি মূলত একটা শান্তি চুক্তি। আর শান্তি চুক্তি শেষ হয় কেবল যুদ্ধ পুনরাবৃত্ত হলে।
লুজান চুক্তির ৯৯তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে গতবছর তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান বলেন, ২০২৩ সালে মহাসমারোহে এই চুক্তির ১০০ বছর উদযাপন করা হবে। দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, ঐক্য ও অখণ্ডতাকে অক্ষুণ্ন রাখা এবং শান্তি, কল্যাণ ও উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে কারো হুমকি, ভয় দেখানো এবং ব্ল্যাকমেলিংয়ের কাছে মাথা নত করা হবে না। এসব নীতিমালা রক্ষা করতে আন্তর্জাতিক আইন মোতাবেক যথোচিত পদক্ষেপ করা হবে।
সবশেষে যেকথা না বললেই নয়.....
সেটা হল এরদোগান খুব একটা কাঁচা খিলাড়ি নন। বর্তমান বিশ্বে যেসব রাষ্ট্রপ্রধানগণ ক্ষমতায় রয়েছেন তাঁদের অনেকের থেকেই দক্ষ, যোগ্য ও অভীজ্ঞ তিনি। একমাত্র ব্যতিক্রম রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি ক্ষমতায় আসেন ১৯৯৯ সালে। তাই তো গত সপ্তাহে পুতিন বলেছেন, এরদোগান হলেন বিশ্বমানের রাষ্ট্রনেতা। ৬৮ বছর বয়সি এই তুর্কি প্রেসিডেন্ট ২০০৩ সাল থেকে টানা প্রায় ২ দশক শাসন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত রয়েছেন।
তিনি কারও দয়ায় বা আনুকূল্যে মসনদে বসেননি। আরব দেশগুলোর রাজা-বাদশাহদের মতো উত্তরাধিকার সূত্রে মসনদে বসেননি। রীতিমতো প্রত্যেকটা নির্বাচনে লড়াই করে জিতে এসেছেন।
তিনি সোনার চামচ মুখে নিয়েও জন্মাননি। রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে পাউরুটি, লেবু বিক্রি করে সংসার চালিয়ে রীতিমতো সংগ্রাম করে এই জায়গায় উঠে এসেছেন।
২০০৩ সালে তিনি প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হন। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। এর আগে ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত ইস্তান্বুল শহরের মেয়র ছিলেন। ২০০১ সালে জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০২ সালে পার্লামেন্ট নির্বাচনে জয়ীও হন। কিন্তু পুরনো একটা কেসের কারণে তাকে প্রধানমন্ত্রী হতে দেওয়া হয়নি। কিন্তু প্রবল জনপ্রিয়তার কারণে শেষমেষ বাধ্য হয়ে ২০০৩ সালে তাঁর হাতে ক্ষমতা তুলে দিতে বাধ্য হয় তৎকালীন আঙ্কারা প্রশাসন।
২০০৩ থেকে একটা নির্বাচনেও তিনি ও তাঁর দল পরাজয়ের মুখ দেখেনি। এহেন দুর্ধর্ষ ব্যক্তিত্ব, ঈর্ষণীয় নেতৃত্বকে অত সহজে কাবু করতে পারবে না পশ্চিমারা। আল্লাহ তাঁর মর্যাদা সমুন্নত রাখবেন।
আজ বৃহস্পতিবার 27 অক্টোবরের মধ্যে উত্তর দিতে হবে। 3 জন সঠিক উত্তরদাতার নাম, ঠিকানা প্রকাশিত হবে এই সপ্তাহের মীযান পত্রিকায়।
*দক্ষিণ দিনাজপুরে কুরআন কনফারেন্স ও রক্তদান শিবির*
*২৩শে অক্টোবর, নারায়ণপুর,বুনিয়াদপুরঃ* জামাআতে ইসলামী হিন্দের পক্ষ থেকে ১৪-২৩শে অক্টোবর,২০২২ দশদিন ব্যাপী সারা দেশজুড়ে পরিচালিত "এসো কুরআনের দিকে" প্রচার অভিযান উপলক্ষ্যে জামাআতে ইসলামী হিন্দ দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা শাখার উদ্যোগে বংশীহারী থানার নারায়ণপুর মিলমোড়ের 'চিলড্রেন্স গাইডেন্স অ্যাকাডেমী'-তে আজ এক মহতী কুরআন 'কনফারেন্স ও রক্তদান শিবির'-এর আয়োজন করা হয়। কুরআন কনফারেন্স অনুষ্ঠানে জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে আগত শতাধিক পুরুষ ও মহিলা উপস্থিত ছিলেন। কুরআন কনফারেন্সে প্রধান অতিথি ও বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মালদা জেলার 'মজলিশূল উলামা ওয়াল আইম্মা' নামক উলামা সংগঠনের জেলা সভাপতি এবং কালিয়াচক কলেজের সহকারী অধ্যাপক জনাব মাওলানা আনোয়ারুল ইসলাম সাহেব। এই কুরআন কনফারেন্সে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জমিয়তে আহলে হাদীসের কুশমন্ডি ব্লকের প্রাক্তন সম্পাদক জনাব মাস্টার নাইমুল ইসলাম সাহেব। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বিশিষ্ট ওয়ায়েজিন জনাব ক্বারী ইমদাদ হোসেন সাহেব।এই কুরআন কনফারেন্সে আরো উপস্থিত ছিলেন জামাআতে ইসলামী হিন্দ দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার জেলা নাযীম জনাব আমিরুল ইসলাম সাহেব, জেলা ক্যাম্পেন কনভেনর জনাব মাওলানা রুহুল আমীন সাহেব,জেলা দাওয়াহ ইনচার্জ জনাব রিয়াজুল ইসলাম সাহেব, জেলা খিদমতে খালক ইনচার্জ জনাব মাওলানা রবিউল ইসলাম সাহেব, জেলা যুব ইনচার্জ জনাব মিজানুর রহমান সাহেব, হরিরামপুর ব্লক নাযীম জনাব মাওলানা মোহাম্মদ নুরুল্লাহ সাহেব প্রমুখ। আজকের অনুষ্ঠানের বিশেষ আকর্ষণ ছিল স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির। স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরে ৩ জন মহিলা সহ মোট ১৭ জন রক্তদান করেন।
আলহামদুলিল্লাহ্, আজ(23/10/22) জঙ্গিপুর সাবডিভিশনের পক্ষ থেকে, সুতি ব্লকে অবস্থিত গার্লস ওয়েলফেয়ার অ্যাকাডেমি তে ইমাম-উলামা দের নিয়ে একটি মহতী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হল।
প্রোগ্রাম শুরু হয় মাওলানা কারী মৌলানা আব্দুল হাকীমের কুরআনের তেলওয়াতের মাধ্যমে। প্রারম্ভিক বক্তব্য পেশ করেন জেলা নাজিম মোঃ মুত্তালিব সাহেব।
তার পর যথাক্রমে মজলিসুল উলামা ওয়াল আইম্মার রাজ্য সেক্রেটারি, মাওলানা মনিরুল ইসলাম সাহেব, জেলা দারুল কাযা কাজী মাওলানা আবদুস সামাদ সাহেব। শেষ বক্তব্য রাখেন মাওলানা মাজহারুল ইসলাম সাহেব
এরপর অভিমত প্রদান পর্ব শুরু হয়। পাঁচ জন মৌলানা অভিমত প্রদান করেন। তাদের সকলের বক্তব্যে, আলেম-উলামাদের দায়িত্বের কথা বেশি বেশি করে ফুটে ওঠে।
অনুষ্ঠানটি আহ্বায়ক মোঃ মুত্তালিব সাহেবের সমাপ্তি ভাষণের মাধ্যমে। প্রায় ৭০ জন উপস্থিতি।
"রুজু ঈলাল কুরআন" অর্থাৎ "এসো কুরআনের দিকে" - তারই অংশ হিসেবে মুর্শিদাবাদ জেলার বড়ঞা ব্লকের বেলডাঙ্গা মোড়ে মাদ্রাসা খাদিজা তুল কুবরায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেল প্রথম মহিলা ব্লক সম্মেলন ।
২০ শে অক্টোবর সকাল ৯:৩০ মিনিটে পবিত্র কুরআন থেকে দারস পেশ করে সম্মেলনের সুচনা করেন সহকারী জেলা নাজিম মুহতারাম ওয়াশিফ আলী সাহেব । প্রারম্ভিক কথায় সম্মেলনের উদ্দেশ্য ও আমাদের করণীয়
এবং উপচে পড়া ভিড়েঠাসা মহিলা দের উদ্দেশ্যে শান্ত হয়ে ধর্য ধরে সম্মেলনকে চালিয়ে নিয়ে যেতে আবেদন রাখেন ব্লক নাজিমা নাজিরা বেগম সাহেবা। সম্মেলনের ইন-চার্য ব্লক নাজিম জনাব মোঃ জাহাঙ্গীর সেখ সম্মেলনের সার্বিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে দিকনির্দেশনা দান করেন। জেলা নাজিমা মুহতারামা আনজুরা খাতুন সাহেবা 'ইসলামী পরিবার গঠনে নারী সমাজের ভূমিকা বিষয়ে আলোচনা করেন। সম্মেলন তথা প্রচার অভিযানের থিম নিয়ে আলোচনা করেন মজলিসে নুমায়েন্দাগানের সম্মানিত সদস্যা নায়িমা আনসারী সাহেবা, জেলা নাজিম মুহতারাম মোঃ মুত্তালিব সাহেব আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপটে জামায়াতের প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে আলোচনা করেন। হিজাবের অপপ্রয়োগ ও কুরআন সুন্নাহর আলোকে হিজাবের গুরুত্ব বিষয়ে আলোচনা করেন সহকারী জেলা নাজিমা মুহতারামা আনোয়ারা খাতুন সাহেবা । ছাত্রী - যুবতীদের চরিত্র গঠনে জি আই ও বিষয়ে আলোচনা করেন জেলার উদয়ীমান ছাত্রী নেত্রী দ্বয় সুমাইয়া শিফা ইয়াসমিন ও নুরসিমা খাতুন । সুদ ভিত্তিক লোন ইহকাল ও পরকাল ধ্বংসের কারণ বিষয়ে আলোচনা চক্রে স্থানীয় মহিলারা সুন্দর আলোচনা করেন। সভার মাঝে মধ্যে তারানা পেশ করে সভাকে আনন্দ মুখর রাখেন নুরসিমা খাতুন, নাজনিন নিসা ও শিশু শিল্পী রামিজ রিজওয়ান রেজা। সমগ্র প্রোগ্রাম টি সুচারুভাবে পরিচালনা করেন সুরাইয়া সিরিন ও সাদেকা বেগম। সাড়ে পাঁচ শো ডেলিগেটের এই সম্মেলন জেলা নাজিম মোঃ মুত্তালিব সাহেবের হেদায়েত ও দোওয়ার মধ্যে দিয়ে সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। প্রকাশ থাকে যে, এই সম্মেলনে ৭০ টাকা ডেলিগেট ফিস রাখা হয়। ডেলিগেট দের সকালে টিফিন ও দুপুরে মটন বিরিয়ানির প্যাকেটের ব্যবসস্থা রাখা হয় আলহামদুলিল্লাহ।
27/B, Lenin Sarani, Kolkata 13
Kolkata
700013
Be the first to know and let us send you an email when সাপ্তাহিক মীযান - Weekly Mijan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to সাপ্তাহিক মীযান - Weekly Mijan: