সাঈদ মিডিয়া-Sayed media

সাঈদ মিডিয়া-Sayed media || পেইজটি follow করার অনুরোধ রইলো ||

19/12/2023

কোন বক্তাকে দাওয়াত দিবেন? আর কোন বক্তাকে দাওয়াত দিবেন না?⏩ মুনাজিরে জামান আল্লামা নূরুল ইসলাম ওলিপুরী দাঃ বাঃ

26/11/2023

অহংকারীর সামনে কখনো মাথা নত নয়!
-খেলাফতে ওসমানীর বীরপুরুষ আরতুগুল গাজী রহঃ

23/11/2023

জেরকুতায়ের ছেলে প্রেমে পড়েছে 😇😇

23/11/2023

দোদর্গা বসতিতে আরতুগুলের আগমন!!

14/08/2023

একদিন ইতিহাস থেকে আমিও হারায় যাবো!

07/08/2023

১২ যুবক ও এক বৃদ্ধ লোকের শিক্ষণীয় গল্প!

মুফতি আফজাল হোসাইন সাঈদ
মুহাদ্দিস, আল-জামিয়াতুল আরাবিয়া নিজামুল উলূম পুরুরা মাদ্রাসা, ফরিদপুর।

29/07/2023

নামাজ নিয়ে চমৎকার একটা গজল!!

নিজে শ্রবণ করুন, অপরকে শ্রবণের সুযোগ করে দিন তথা সেয়ার করে অন্যদের কাছে পৌঁছে দিন।

09/07/2022

ঈদ মোবারক!
সবাইকে পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা।

আমাদের কুরবানী হোক শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ হে রাসূল! আপনি বলুন!‘নিশ্চয়ই আমার নামাজ, আমার কুরবানী, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু শুধুই আল্লাহর জন্য, যিনি সকল সৃষ্টির রব।’ (সূরা আন'আম-১৬২)

08/07/2022

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর বিদায় হজ্বের ভাষণ:-

“উপস্থিত মানব মন্ডলী!
•আমার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনো। হয়তো আমি আর কখনো এখানে তোমাদের সঙ্গে একত্রিত হতে পারব না।

হে মানব মন্ডলী!
•আজকের এই দিন (জুমার দিন), এই মাস (জিলহজ মাস) ও এই শহর (মক্কা) যেমন পবিত্র; তোমাদের জানমাল, ইজ্জত-আবরু, মান-সম্মান কিয়ামত পর্যন্ত এমনই পবিত্র।
•কারো কাছে যদি কোনো আমানত রক্ষিত থাকে, তাহলে সে যেন তা আমানতকারীর কাছে পৌঁছে দেয়। আজ থেকে সব ধরনের সুদ রহিত করা হলো। তোমাদের কেবল মূলধনের ওপর অধিকার রইল।
•তোমরা অন্যের ওপর অত্যাচার করবে না, নিজেরাও অত্যাচারিত হবে না। সর্বপ্রথম আমি হজরত আব্বাস ইবনে আবদুল মুত্তালিবের সুদ রহিত করছি। অন্ধকার যুগের সব কৌলীন্য বিলুপ্ত করা হলো। শুধু কাবাঘরের তত্ত্বাবধান ও হাজিদের পানি পান করানো ছাড়া।
•আজকের পর তোমাদের ভূখণ্ডে শয়তানের উপাসনার ব্যাপারে সে নিরাশ হয়ে গেছে। কিন্তু কিছু ব্যাপার, যেগুলোকে তোমরা বড় পাপ মনেই করো না। তার অনুসরণ করলে শয়তান খুশি হবে।

হে মানব মন্ডলী!
•তোমাদের নিজ স্ত্রীদের ওপর যেমন তোমাদের অধিকার রয়েছে, তদ্রূপ তাদেরও তোমাদের ওপর অধিকার রয়েছে। স্ত্রীদের ওপর তোমাদের অধিকার হচ্ছে, তারা যেন নিজ স্বামী ছাড়া পরপুরুষের সঙ্গে ভোগে লিপ্ত না হয়। যদি তারা তা করে তাহলে আল্লাহ তায়ালা তোমাদের তাদের প্রতি কঠোরতা করার অনুমতি দিয়েছেন। এমতাবস্থায় তোমরা তাদের শয্যা পৃথক করে দেবে। এবং মৃদু প্রহার করবে। তাতে তারা বিরত হলে নিয়মমাফিক তাদের ভরণপোষণের প্রতি লক্ষ রাখবে। স্ত্রীদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করবে। তারা তোমাদের সাহায্যকারিণী। তোমরা তাদের আল্লাহর নির্ধারিত কালিমা বাক্যের (ইজাব-কবুল) মাধ্যমে নিজেদের জন্য হালাল করেছো। সুতরাং তাদের ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালাকে ভয় করো।

হে মানব মন্ডলী!
•সব মুমিন পরস্পর ভাই ভাই। কারো জন্য অন্যের সম্পদ বৈধ নয়। তবে যদি কেউ স্বেচ্ছায় কাউকে কিছু দেয়, তাহলে সেটা স্বতন্ত্র ব্যাপার। আমার পর তোমরা কুফরিতে ফিরে যেও না। পরস্পর খুনাখুনি করো না।
•আমি তোমাদের মাঝে এমন দুটি জিনিস রেখে গেলাম, তোমরা তা দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরলে কখনো বিভ্রান্ত হবে না। তা হচ্ছে - আল্লাহর কিতাব (পবিত্র কোরআন) ও তাঁর রাসুলের সুন্নাহ।

হে মানব মন্ডলী!
•তোমাদের প্রভু একজন। তোমাদের পিতাও একজন। তোমরা সবাই আদম থেকে আর আদম মাটি থেকে সৃষ্টি। তোমাদের মাঝে যারা সর্বাধিক মুত্তাকি, খোদাভীরু তারাই আল্লাহর কাছে সর্বাধিক মর্যাদাবান। তাকওয়া ছাড়া কোনো অনারবের ওপর কোনো আরবের শ্রেষ্ঠত্ব নেই।

হে মানব মন্ডলী!
•আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক উত্তরাধিকারীর অংশ নির্ধারণ করে দিয়েছেন। উত্তরাধিকারীর জন্য কোনো ওসিয়ত প্রযোজ্য নয়। অন্যদের জন্য এক-তৃতীয়াংশের অধিক ওসিয়ত করা বৈধ নয়।

•আমাদের কিয়ামত দিবসে জিজ্ঞাসা করা হবে। তোমাদেরও জিজ্ঞাসা করা হবে। তখন তোমরা আমার ব্যাপারে কী বলবে? আমি কি তোমাদের নিকট আল্লাহর দ্বীন পৌছে দিয়েছি? উপস্থিত সাহাবায়েকেরাম উত্তর দিলেন, আমরা সাক্ষ্য দেব যে আপনি আপনার দায়িত্ব পৌঁছে দিয়েছেন। হিত কামনা করেছেন। অতঃপর রাসুল (সা.) আকাশের দিকে হাত তুলে তিনবার বললেন, আল্লাহ আপনি সাক্ষী থাকুন। তারপর বললেন, তোমরা এখানে যারা উপস্থিত আছো তারা অনুপস্থিতদের কাছে (কথাগুলো) পৌঁছে দেবে।”

(রেফারেন্স- সহিহ মুসলিম, তিরমিজি, সুনান আবু দাউদ, মুসনাদে আহমাদ, সুনান ইবনে মাজাহ গ্রন্থে উল্লেখিত যাবির ইবনে আবদুল্লাহ বর্ণিত বিদায় হজ্বের ভাষণের উপরোক্ত বর্ণনা পাওয়া যায়)

সহিহ মুসলিমের বর্ণনাটি নিম্নরূপঃ-

“হে মানব মন্ডলী!
•তোমরা হৃদয়ের কর্ণে ও মনোযোগ সহকারে আমার বক্তব্য শ্রবণ কর। আমি জানিনা, আগামী বছর এ সময়ে, এ- স্থানে, এ-নগরীতে সম্ভবত তোমাদের সাথে আমার সাক্ষাৎ আর হবে কি না।

“হে মানব সকল!
•সাবধান! সকল প্রকার জাহেলিয়াতকে আমার দুপায়ের নিচে পিষ্ঠ করে যাচ্ছি। নিরাপরাধ মানুষের রক্তপাত চিরতরে হারাম ঘোষিত হল। প্রথমে আমি আমার বংশের পক্ষ থেকে রবিয়া বিন হারেস বিন আবদুল মোত্তালিবের রক্তের দাবী প্রত্যাহার করে নিচ্ছি। সে বনি লাইস গোত্রে দুধ পান করেছে, হুযাইল তাকে হত্যা করেছে। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র থেকে ’সুদ’ কে চির দিনের জন্য হারাম ও নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হল। আমি আজ আমার চাচা আব্বাস ইবনে আবদুল মোত্তালিবের যাবতীয় সুদের দাবী প্রত্যাহার করে নিচ্ছি।

হে লোক সকল!
•বল আজ কোন দিন? সকলে বলল “আজ মহান আরাফার দিন, আজ হজ্বের বড় দিন” সাবধান! তোমাদের একের জন্য অপরের রক্ত তার মাল সম্পদ, তার ইজ্জত-সম্মান আজকের দিনের মত, এই হারাম মাসের মত, এ সম্মানিত নগরীর মত পবিত্র আমানত। সাবধান! মানুষের আমানত প্রকৃত মালিকের নিকট পৌঁছে দেবে।

হে মানব সকল!
•নিশ্চয়ই তোমাদের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ একজন, তোমাদের সকলের পিতা হযরত আদম (আঃ)। আরবের উপর অনারবের এবং অনারবের উপর আরবের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই, সাদার উপর কালোর আর কালোর উপর সাদার কোন মর্যাদা নেই। ‘তাকওয়াই’ শুধু পার্থক্য নির্ণয় করবে।

হে লোক সকল!
•পুরুষদেরকে নারী জাতীর উপর নেতৃত্বের মর্যাদা দেয়া হয়েছে। তবে নারীদের বিষয়ে তোমরা আল্লাহ তা’য়ালাকে ভয় কর। নারীদের উপর যেমন পুরুষদের অধিকার রয়েছে তেমনি পুরুষদের উপর রয়েছে নারীদের অধিকার। তোমরা তাদেরকে আল্লাহর জামিনে গ্রহণ করেছ। তাদের উপর তোমাদের অধিকার হচ্ছে নারীরা স্বামীর গৃহে ও তার সতীত্বের মধ্যে অন্য কাউকেও শরিক করবেনা, যদি কোন নারী এ ব্যপারে সীমা লংঘন করে, তবে স্বামীদেরকে এ ক্ষমতা দেয়া হচ্ছে যে, তারা স্ত্রীদের থেকে বিছানা আলাদা করবে ও দৈহিক শাস্তি দেবে, তবে তাদের চেহারায় আঘাত করবে না। আর নারীগণ স্বামী থেকে উত্তম ভরণ পোষণের অধিকার লাভ করবে, তোমরা তাদেরকে উপদেশ দেবে ও তাদের সাথে সুন্দর আচরণ করবে।

হে উপস্থিতি!
•মুমিনেরা পরষ্পর ভাই আর তারা সকলে মিলে এক অখন্ড মুসলিম ভ্রাতৃ সমাজ। এক ভাইয়ের ধন-সম্পদ তার অনুমতি ব্যতিরেকে ভক্ষণ করবে না। তোমরা একে অপরের উপর জুলুম করবেনা।

হে মানুষেরা!
•শয়তান আজ নিরাশ হয়ে পড়েছে। বড় বড় বিষয়ে সে তোমাদের পথ ভ্রষ্ট করতে সমর্থ হবে না, তবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয়ে তোমরা সর্তক থাকবে ও তার অনুসারী হবেনা। তোমরা আল্লাহর বন্দেগী করবে, দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত সালাত প্রতিষ্ঠা করবে, রমজান মাসের সিয়াম পালন করবে, যাকাত আদায় করবে ও তোমাদের নেতার আদেশ মেনে চলবে, তবেই তোমরা জান্নাত লাভ করবে।

সাবধান!
•তোমাদের গোলাম ও অধীনস্তদের বিষয়ে আল্লাহ তা’আলাকে ভয় কর। তোমরা যা খাবে তাদেরকে তা খেতে দেবে। তোমরা যা পরবে তাদেরকেও সেভাবে পরতে দেবে।

হে লোক সকল!
•আমি কি তোমাদের নিকট আল্লাহ তা’আলার পয়গাম পৌছে দিয়েছি? লোকেরা বলল, “হ্যা” তিনি বললেন “আমার বিষয়ে তোমাদের জিঞ্জাসা করা হবে, সে দিন তোমরা কি সাক্ষ্য দিবে, সকলে এক বাক্যে বললেন, “আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আপনি আমাদের নিকট রিসালাতের পয়গাম পৌঁছে দিয়েছেন, উম্মতকে সকল বিষয়ে উপদেশ দিয়েছেন, সমস্ত গোমরাহির আবরণ ছিন্ন করে দিয়েছেন এবং অহীর আমানত পরিপূর্ণ ভাবে পৌঁছে দেয়ার দায়িত্ব পালন করেছেন” অত:পর রাসূলুল্লাহ (সাঃ) নিজ শাহাদাত আঙ্গুলি আকাশে তুলে তিনবার বললেন, “হে আল্লাহ তা’আলা আপনি সাক্ষী থাকুন, আপনি স্বাক্ষী থাকুন, আপনি সাক্ষী থাকুন”।

হে মানুষেরা!
•আল্লাহ তায়ালা তোমাদের সম্পদের মিরাস নির্দিষ্টভাবে বন্টন করে দিয়েছেন। তার থেকে কম বেশি করবেনা।

সাবধান!
•সম্পদের তিন ভাগের এক অংশের চেয়ে অতিরিক্ত কোন অসিয়ত বৈধ নয়।
•সন্তান যার বিছনায় জন্ম গ্রহণ করবে, সে তারই হবে। ব্যভিচারের শাস্তি হচ্ছে প্রস্তরাঘাত। (অর্থাৎ সন্তানের জন্য শর্ত হলো তা বিবাহিত দম্পতির হতে হবে। ব্যভিচারীর সন্তানের অধিকার নেই)।
•যে সন্তান আপন পিতা ব্যতীত অন্যকে পিতা এবং যে দাস নিজের মালিক ব্যতীত অন্য কাউকে মালিক বলে স্বীকার করে, তাদের উপর আল্লাহ তা’আলা, ফেরেশতাকুল এবং সমগ্র মানব জাতির অভিশাপ এবং তার কোন ফরয ও নফল ইবাদত কবুল হবে না।

হে কুরাইশ সম্প্রদায়ের লোকেরা!
•তোমরা দুনিয়ার মানুষের বোঝা নিজেদের ঘাড়ে চাপিয়ে যেন কিয়ামতে আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ না কর। কেননা আমি আল্লাহর আযাবের মোকাবিলায় তোমাদের কোন উপকার করতে পারবো না। তোমাদের দেখেই লোকেরা আমল করে থাকবে।

মনে রেখ!
•সকলকে একদিন আল্লাহ তা’আলার নিকট হাজির হতে হবে। সে দিন তিনি প্রতিটি কর্মের হিসাব গ্রহণ করবেন। তোমরা আমার পরে গোমরাহিতে লিপ্ত হবে না, পরস্পর হানাহানিতে মেতে উঠবনা।

•আমি আখেরী নবী, আমার পরে আর কোন নবী আসবেনা। আমার সাথে অহীর পরিসমাপ্তি হতে যাচ্ছে।

হে মানুষেরা!
•আমি নিঃসন্দেহে একজন মানুষ। আমাকেও আল্লাহ তায়ালার ডাকে সাড়া দিয়ে চলে যেতে হবে। আমি তোমাদের জন্য দুটি বস্তু রেখে যাচ্ছি যতদিন তোমরা এই দুটি বস্তু আঁকড়ে থাকবে, ততদিন তোমরা নিঃসন্দেহে পথভ্রষ্ট হবে না। একটি আল্লাহর কিতাব ও অপরটি রাসূলের (সঃ) সুন্নাহ।

হে মানব মন্ডলী!
•তোমরা আমির বা নেতার আনুগত্য করো এবং তার কথা শ্রবণ করো যদিও তিনি হন হাবশী ক্রীতদাস। যতদিন পর্যন্ত তিনি আল্লাহর কিতাব অনুসারে তোমাদের পরিচালিত করেন, ততদিন অবশ্যই তাঁর কথা শুনবে, তাঁর নির্দেশ মানবে ও তাঁর প্রতি আনুগত্য করবে। আর যখন তিনি আল্লাহর কিতাবের বিপরীতে অবস্থান গ্রহণ করবে, তখন থেকে তাঁর কথাও শুনবেনা এবং তাঁর আনুগত্যও করা যাবেনা।

সাবধান!
•তোমরা ধর্ম সম্বন্ধে বাড়াবাড়ি করবে না।
নিজের ধর্ম অন্য ধর্মের লোকের উপর চাপিয়ে দেবে না,
এই অতিরিক্ততার ফলে তোমাদের পূর্ববর্তী বহু জাতি ধ্বংস হয়ে গেছে।তোমরা ধর্মভ্রষ্ট হয়ে পরস্পর পরস্পরের সঙ্গে ঝগড়া ও রক্তপাতে লিপ্ত হয়ো না।তোমরা ভুলে যেয়ো না যে, তোমরা পরস্পর পরস্পরের ভাই।
•আবার বললেন, আমি কি তোমাদের নিকট আল্লাহর দ্বীন পৌছে দিয়েছি? সকলে বললেন, “নিশ্চয়ই”। হে উপস্থিতগণ! অনুপস্থিতদের নিকট আমার এ পয়গাম পৌছে দেবে। হয়তো তাদের মধ্যে কেউ এ নসিহতের উপর তোমাদের চেয়ে বেশী গুরুত্বের সাথে আমল করবে। “তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক” বিদায়।

29/06/2022

আজকের শিশু আগামীর ভবিষ্যত!

শিশু হচ্ছে আল্লাহ তাআলার একটি নেয়ামত। যে ঘরে একটি শিশু থাকে সে ঘরকে আল্লাহ তাআলা আলোকিত করে রাখেন। শিশুরা নিষ্পাপ ও পবিত্র হয়। একটা শিশুর দিকে মায়ার চোখে তাকালে সব কষ্ট ভুলে থাকা যায়।

ইসলামে সাত বছর বয়স পর্যন্ত সকলকে শিশু বলা হয়ে থাকে। একটি শিশুর মাধ্যমে জান্নাতে প্রবেশ করা যায়। শিশুদের কোন বিবেচনাবোধ থাকে না। তাই তারা যদি কখনো কোনো ভুল করে তাদের সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করা উচিত নয়।

শিশুদের সাথে যারা খারাপ ব্যবহার করে আল্লাহ তাদের পছন্দ করেন না। একটি শিশুর জন্য আল্লাহ তাআলা একজন গর্ভধারিণী মায়ের অনেক ফরয ইবাদত ও মাফ করে দেন। একজন শিশুর সাথে একজন ফেরেশতা সবসময় খেলা করতে থাকে।

একজন শিশু কোন ভুল কাজ করলে তার জন্য আল্লাহ তাঁকে শাস্তি দেন না। একটি শিশুর যদি মৃত্যুবরণ করে তাহলে সে জান্নাতে প্রবেশ করে। শিশুদের প্রতি নিষ্পাপ ভালোবাসায় রয়েছে বান্দার প্রতি আল্লাহ তাআলার ভালোবাসা ও দোয়ার প্রতিফলন।

শিশুদের ভালোবাসা আল্লাহ তাআলার একটি এবাদত। বিশ্বনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শিশুর প্রতি ভালোবাসা দেখানো ব্যক্তির জন্য জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন।

শিশুদের বিচারবুদ্ধি, বিবেচনা, দক্ষতা, জ্ঞান কোনকিছুই পর্যাপ্ত থাকে না। আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক ব্যক্তিকে শিশুদের প্রতি দয়া দেখাতে বলেছেন।

শিশুরা হচ্ছে ফুলের মত সুন্দর ও নিষ্পাপ। আল্লাহ তাআলা নিজে শিশুদেরকে সকল বিপদ থেকে রক্ষা করেন। এক হাদীসে এসেছে কোনো শিশু যদি মারা যায় তাহলে সে তার পিতা-মাতাকে ছাড়া জান্নাতে প্রবেশ করে না।

শৈশবে মানুষের জীবনের গতিপথ নির্ধারণ হয়। তাই ইসলামে শৈশবকালকে খুবই গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। শৈশবে শিশুদেরকে ইসলামের দিক নির্দেশনা দেওয়া উচিত। শিশুদের সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করা উচিত নয়।

তাদেরকে সবসময় স্নেহ করতে হবে। তারা ভুল করলে তাদেরকে আদর করে সব কিছু শিখিয়ে দিতে হবে।

Address

Gopalganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সাঈদ মিডিয়া-Sayed media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Digital creator in Gopalganj

Show All