বং Quotes

বং Quotes হৃদয়ের দোলাচালে মৃত অনুভূতির কিছু সোর্স,
স্মৃতির ব্যালকনি থেকে উঠুক শব্দের “বং-𝐐𝐮𝐨𝐭𝐞𝐬”
(1)

পেজের পক্ষ থেকে সকলকে জানাই শুভ নববর্ষ।নতুন বছর ভালো কাটুল সক্কলের। #বং_Quotes𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇instagram.com/Bong...
14/04/2024

পেজের পক্ষ থেকে সকলকে জানাই শুভ নববর্ষ।
নতুন বছর ভালো কাটুল সক্কলের।

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

02/04/2024

প্রকৃতি 💝

ভিডিওগ্রাফি ও সম্পাদনা : স্রোভা

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

#বং_Quotes

26/03/2024

শুভ মানব দোল। দোল মানেই ব্রজের রাইমাধব। বসন্তে বনমালী আর বৃষভানুনন্দিনী মেতে উঠেছে রং খেলতে।

ভিডিও গ্রহণে : স্রোভা

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19
#বং_Quotes

24/03/2024
24/03/2024

সকলের কাছে আমাদের বিনম্র নিবেদন অবলা প্রাণীদের রং দেওয়া থেকে নিজেদের বিরত রাখুন এবং অপরকেও সাধ্যমত বিরত রাখার চেষ্টা করুন।

MALDA ANIMAL CARE UNIT ™ (A Govt Reg NGO)

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

21/03/2024

বিশ্ব কবিতা দিবসে সকল কবি ও কবিতাপ্রেমী পাঠকদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

সম্পাদনায় :সঞ্জনা 🌼

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

এক আকাশ বসন্তচিত্রগ্রহণ : অর্কপ্রভস্থান : শান্তিনিকেতন  #বং_Quotes𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇instagram.com/Bong_Quotes_19
18/03/2024

এক আকাশ বসন্ত

চিত্রগ্রহণ : অর্কপ্রভ
স্থান : শান্তিনিকেতন

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

17/03/2024

বসন্তের পড়ন্ত বিকেলের মায়াবী ইন্দ্রজাল উপভোগ অনেকটা যুক্তিহীন আনন্দগুলোর মতো, যেগুলো হয়তো আমাদের অনেকেরই অধরা থেকে গেলো। যুক্তিহীনতায় একটা স্বস্তিবোধ কাজ করে ,যা উচিত অনুচিতের বাইরে। ঘাটে বসে প্ৰিয়মানুষটার এলিয়ে দেওয়া মাথা আদর করে কাঁধে রেখে ; সময়ের মাথা মুন্ডু না ভেবে ;নিষ্পলক দৃষ্টিতে সূর্যের অস্ত যাওয়া উপভোগ করার মতো যুক্তিহীন আনন্দগুলো আমরা সকলে চাই। একটা পড়ন্ত বিকেল একটা দিনের সমাপ্তি ঘটায়, কত আশা অপেক্ষা অপূর্ণ থেকে যায়, বিশ্বাস অবিশ্বাসের অন্ধকারে বদলে যায়।তবুও পরের দিনে আভাস দিয়ে অস্তাচলগামী সূর্য বার্তা দেয় -

"...তোমাদের ভালবাসা এখনও গোলাপে ফোটে।
আস্থা হারানো এই মন নিয়ে আমি আজ
তোমাদের কাছে এসে দু হাত পেতেছি।"

_গুপ্ত

ভিডিওগ্রাফি ও সম্পাদনা : সুশোভন

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

12/03/2024

বসন্তের প্রথম মাস ফাল্গুন শেষ হতে চল্লো। বাংলা তারিখ অপ্রচলিত বলে তা আমাদের হয়তো অজানা কিন্তু জীবনের একটা ফাল্গুন প্ৰিয় মানুষটিকে ছাড়া শেষ হয়ে গেল! কেউ টের পেলো না!

ভিডিওগ্রাফি : সায়ন

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

যত্ন আর অবহেলা...চিত্রগ্রহণ : সমীরণ #বং_Quotes𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇instagram.com/Bong_Quotes_10
10/03/2024

যত্ন আর অবহেলা...

চিত্রগ্রহণ : সমীরণ

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_10

মর্তের শিব ও দুর্গা -------তারা এখনও সুখেই আছে। হালকা রাগ, কখনো অভিমান, একে অপরের যত্ন করা সব মিলিয়ে তারা এখনও সুখেই আছ...
08/03/2024

মর্তের শিব ও দুর্গা -------

তারা এখনও সুখেই আছে। হালকা রাগ, কখনো অভিমান, একে অপরের যত্ন করা সব মিলিয়ে তারা এখনও সুখেই আছে। কখনো দেখা যায় ভোলানাথের মতোই ছেলেটাকে তাঁর ভুল মনের জন্য বকা-ঝকা খেতে হয়। তার বিবাহিতা স্ত্রী তাকে ঝগড়া করে বলে,"ধনে পাতা আনতে বলেছিলাম,তুমি আবার ভুলে গেছো।তোমায় নিয়ে আর পারি না।"
কখনো আবার দেখা যায় সংসারের সেই শিব বাবা রূপে নতুন জামা কাপড় না কিনে ত্যাগ স্বীকার করেছে ---- ছেলে মেয়ের হরেক রকম আবদারের জন্য।
আবার দেখা যায় বন্ধু বান্ধব(নন্দী - ভৃঙ্গী) নিয়ে শিব একটু বেশিক্ষণ আড্ডা দিলেই বাড়ির দুর্গার মাথা গরম,"আসুক আজ তোদের বাবা।"
অন্যদিকে প্রতিটি বাড়িতে থাকা দূর্গারা দশ হাতে সব সামলায়।কেউ কর্পোরেট সেক্টরে কাজ করতে করতে বাড়ির সবার খেয়াল রাখে। আবার কেউ বাড়ি ঘরকেই নিজের পৃথিবী বানিয়ে আগলে রাখে।
কখনো আবার দুর্গার মন কেঁদে উঠে তাঁর বাপের বাড়ির জন্য।কিন্তু মনকে শক্ত করে আবার জীবনের প্রবাহে ফিরে আসে ---- পাশে পায় সেই শিবকে,যে তাকে আগলে রাখে।
এভাবেই শিব আর দুর্গার জীবন চলছে।শিবরাত্রি পালন করে দুর্গা শিবকে বলছে,"আমায় এত ভালোবাসার জন্য তোমায় ধন্যবাদ, প্রতি জন্মে যেন এইরকমই আগলে রাখার মানুষ পায়।" অন্যদিকে শিবও দুর্গাকে বলছে,"আমার সংসারকে যে নারী দশ হাত দিয়ে বেঁধে রাখে, তাকে নারী দিবসে ধন্যবাদ দিলাম।"
এইরকমই চলছে অহরহ, এইরকমই চলুক।
সবাইকে শিবরাত্রি এবং নারী দিবসের অনেক শুভেচ্ছা।

লেখায় : ঋতুরাজ
চিত্র : সংগৃহীত

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

কতটা পথ পেরোলে তবে পথিক বলা যায়কতটা পথ পেরোলে পাখি জিরোবে তার দায়কতটা অপচয়ের পর মানুষ চেনা যায়প্রশ্নগুলো সহজ, আর উত্তরও ...
08/03/2024

কতটা পথ পেরোলে তবে পথিক বলা যায়
কতটা পথ পেরোলে পাখি জিরোবে তার দায়
কতটা অপচয়ের পর মানুষ চেনা যায়
প্রশ্নগুলো সহজ, আর উত্তরও জানা।।

কত বছর পাহাড় বাঁচে ভেঙে যাবার আগে
কত বছর মানুষ বাঁচে পায়ে শিকল পড়ে
কতবার তুমি অন্ধ সেজে থাকার অনুরাগে
বলবে তুমি দেখছিলে না তেমন ভালো করে।।

কত হাজার বারের পর আকাশ দেখা যাবে
কতটা কান পাতলে পরে কান্না শোনা যাবে
কত হাজার মরলে তবে মানবে তুমি শেষে,
বড্ড বেশী মানুষ গেছে বানের জলে ভেসে ।।

📷 : আগ্নিক সাহা

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

হে ঈশ্বর!ঈশ্বর ঈশ্বর করে ঘরে এনে দু-দিনও রাখি না আমরা!"আরে ঘরে ঠাকুর শুধু রাখলেই হলো নাকি, টাইম টাইম পুজো করা প্রসাদ দেও...
07/03/2024

হে ঈশ্বর!

ঈশ্বর ঈশ্বর করে ঘরে এনে দু-দিনও রাখি না আমরা!
"আরে ঘরে ঠাকুর শুধু রাখলেই হলো নাকি, টাইম টাইম পুজো করা প্রসাদ দেওয়া অতো তো সহজ কাজ নয়" ; তাই যখন আমাদের মন চাই ঠাকুর নিয়ে আসি ঘরে, আবার যখন মন চাই রেখে আসি ঘর থেকে বহু মাইল দূরে।

একটা জিনিসের গুরুত্ব ততক্ষনি থাকে, যতক্ষণ আমাদের দরকার-ইচ্ছে- সুবিধে থাকে। তারপর সবই অবহেলার পাত্র! হে ঈশ্বর।

কলমে : মনু গুপ্ত।

চিত্রগ্রহণে 📸 : আগ্নিক সাহা

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

প্রকৃতি আবিল কিছু, তবু মানুষের প্রয়োজন-মতো তাতে নির্মলতা আছে আরো কিছু আছে তাতে; যেন মানুষের সব-রকম প্রার্থনা মিটিয়ে বা ন...
05/03/2024

প্রকৃতি আবিল কিছু, তবু মানুষের প্রয়োজন-মতো তাতে নির্মলতা আছে আরো কিছু আছে তাতে; যেন মানুষের সব-রকম প্রার্থনা মিটিয়ে বা না-মিটিয়ে প্রকৃতি ঘাসের শীর্ষে একফোঁটা নিঃশব্দ শিশিরে নিঃশব্দ শিশিরকণা-সব মূল্য বিনাশের তীরে।...

নিসর্গের কাছ থেকে স্বচ্ছ জল পেয়ে তবু নদী মানুষের মূঢ় রক্তে ভ'রে যায়; সময় সন্দিগ্ধ হ'য়ে প্রশ্ন করে, 'নদী, নির্ঝরের থেকে নেমে এসেছো কি? মানুষের হৃদয়ের থেকে?' হৃদয়, হৃদয় তুমি!

📸 : আগ্নিক সাহা

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

03/03/2024

হ্যাঁ, ছোট্ট এক টুকরো নিষ্পাপ শৈশব।
কিছু মিছে কাজ, মিছে দায়িত্বই হঠাৎ করে ভারী হতে হতে দমবন্ধ করে ফেলে!...
সমাজিক ভাবেই রান্নাবাটি, বৌ পুতুল খেলা গুলো মূলত মেয়েলি খেলা বলেই গণ্য।
ছোটো থেকে একটি মেয়ে খেলার এই সবের মধ্যে থাকতে থাকতেই কখন যেন সে নিজে থেকেই বড়ো হয়ে যায়।কারোর বোন, কারোর স্ত্রী, কিংবা কারোর মা হবার দায়িত্ববোধ আর ধৈর্য্য চলে আসে তার।
হ্যাঁ, এগুলোকে প্রথাগত নারীর মনস্তাত্ত্বিক অভ্যেস বলতে পারেন, তবে অবশ্যই স্বীকার করতে হয়,সমাজের চলে আসা নিয়ম বা ধারণা কিছুটা রং চড়িয়েছে এই অভ্যেসে। একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়ে আমাদের মনে রাখতে হবে কোন কাজই শুধু কোন বিশেষ লিঙ্গের জন্য নির্ধারিত হতে পারে না।

যৌথ কলমে : মনু ও আকাশ

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

❝ কে? ❞লেখা ও সম্পাদনায় : শুভম #বং_Quotes𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇instagram.com/Bong_Quotes_19
27/02/2024

❝ কে? ❞
লেখা ও সম্পাদনায় : শুভম

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

প্রাক মাধ্যমিক বা সদ্য মাধ্যমিক উত্তীর্ণ কিশোর কিশোরীর জীবনে অবাধ স্বাধীনতা না থাকলেও গুটিকতক দিনের জন্য তারা হয়তো স্বা...
11/02/2024

প্রাক মাধ্যমিক বা সদ্য মাধ্যমিক উত্তীর্ণ কিশোর কিশোরীর জীবনে অবাধ স্বাধীনতা না থাকলেও গুটিকতক দিনের জন্য তারা হয়তো স্বাধীন। প্রথম ভালোলাগার আবিষ্কার করতে পারা ছেলেটা হয়তো ভুল করছে, কিন্তু সে ভুলও হয়তো ভালোবাসা।ষোলআনা গতানুগতিক ভালবাসার ধাঁচেই সে নিজেকে আর তার কাছের মানুষটিকে ভাবতে শুরু করেছে। অপর পক্ষে খবর মেয়েটির মেয়ে মহলে পৌঁছে গেছে ;তা নিয়ে চলছে অহোরাত্র খুনসুটি। একে অপরকে এক ঝলক দেখবার জন্য কতটা পরিশ্রম। স্বাধীনতার বড্ড অভাব তাই শুধু এক ঝলক দেখাটাও যেন অনেকটা বড় প্রাপ্তি, অনেকটা বাড়তি অক্সিজেনের মতো।Teenage -এর ভালোবাসার এই দিকটা খুব মিষ্টি।

নীললোহিত সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় কবিতায় একজায়গায় লিখেছেন —

“নীরা, তোমায় দেখি আমি সারা বছর মাত্র দু'দিন
দোল ও সরস্বতী পূজোয়–দুটোই খুব রঙের মধ্যে
রঙের মধ্যে ফুলের মধ্যে সারা বছর মাত্র দু’দিন–
ও দুটো দিন তুমি আলাদা,ও দুটো দিন তুমি যেন অন্য নীরা।”

হ্যাঁ একটু নিরিবিলি উদযাপনের মধ্যে তাদের কাছে সরস্বতী পুজো বেশ ভালো অপশন। শুরুটা হয় গার্লস স্কুলে নিমন্ত্রণ পত্র দেওয়া থেকে। ছেলেরা সেই দিনটা বৈধভাবে মেয়েদের স্কুলে যেতে পারে। পুজোর দিন মায়ের শাড়ি পড়ে আসা ভালো লাগার সেই রাজকন্যাকে একটি বারের জন্য দেখতে গার্লস স্কুলে দিওয়ানাদের বেশ ভারী ভিড় পড়ে। কিশোর কিশোরী যুগলের সারাটা দিন একটু নিজের মতো বসন্তবিলাস করে। হাজার হোক বসন্ত শ্রী পঞ্চমী কিন্তু মদন পঞ্চমীও বটে।

চিত্র ঋণ : সৌম্য দাস Alekhya

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

পৃথিবীর সব থেকে অবান্তর, অপ্রয়োজনীয় ও জটিল প্রশ্ন "আমাকে ভালোবাসিস কেন?" এর উত্তর খুঁজতে গিয়ে অন্ধকারে ডুব দিতে হয়। ...
06/02/2024

পৃথিবীর সব থেকে অবান্তর, অপ্রয়োজনীয় ও জটিল প্রশ্ন "আমাকে ভালোবাসিস কেন?" এর উত্তর খুঁজতে গিয়ে অন্ধকারে ডুব দিতে হয়। সত্যিই তো আমরা কাউকে কেন ভালোবাসি? এইটা শুনলেই খাদে পড়ে যাই,মনে হয় প্রাসাদপ্রহরীর মতো দূরস্থ তরুবীথি ন্যায় অতন্দ্র দন্ডায়মান আমি। আমাকে যদি মা জিজ্ঞেস করে "আমাকে কেন ভালোবাসিস?" তাহলে কী বলব? তোমাকে ভালোবাসি তোমার কাজের জন্য? কাজ? কী কাজ? রান্না? জামা কাপড় কাচা? ঘর গুছিয়ে দেওয়া?এগুলো তো সবই স্বার্থ। তাহলে এটা স্বার্থ না ভালোবাসা?জানি না। মা বাবা দিদা দাদু এদের সাথে রক্তের সম্পর্ক তাই ভালোবাসা আসাটা স্বাভাবিক হয়তো কিন্তু নিজের অজান্তেই যে কাউকে না কাউকে ভালোবেসে ফেলছি, ভালোবাসছি!কে সে নাবিক যে নারকেল বীথি ঘেরা নির্জন দ্বীপ থেকে তোমাকে তুলে এনে আমার হৃদয়গুহায় রেখে গেছে? সুধাখণ্ড! কেন বসলে আমার বুকে?

এই যে এমন অদ্ভুত মায়া চোখে তোমাকে দেখে যাই আমি, মুখের উপর চুল পড়লে কানের পিছনে সরিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নিই,হাতটুকু বাড়ালে ধরে থাকি অনেকক্ষন অথচ কত অনিশ্চয়তায় আমরা ভালোবেসে যাই! অনেক দোকান,অনেক বইঘর চেনে আমাদের। চেনে চারমাথা মোড়, স্টেশন, কন্ডাক্টর। কোনোদিন এমন সময় হয়তো আসবে যেদিন আমরা ভিন্ন পথে হাঁটবো কিন্তু মেঘ -রাস্তা -পাহাড় নিজের জায়গাতেই থাকবে, প্রচন্ড বৃষ্টি হবে, জাঁকিয়ে পড়বে শীত নিজের মত অথচ আমরা থাকবো না - এই ভেবে শঙ্কা হয় না?কেন হয়?
আমি কোয়েলহোর কথাকে বিশ্বাস করি; বৃষ্টি - আকাশ - মেঘ - নদী রাস্তাঘাট প্রতিটি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণা আমাদের পথ এক করে দিতে ষড়যন্ত্র করবে। অথচ যেদিন আমাদের পথ আলাদা হবে সেদিন কি কেউ আমাদের আবার একসাথে দেখার জন্য চাতক পাখির মত অপেক্ষা করবে? সেই মেঘ,সেই বৃষ্টি, সেই রাস্তা, সেই স্টেশন, সেই দোকান কি ভাববে একবারও আমাদের কথা? নতুন প্রেমে পড়া তরুণ তরুণী কি আমাদের আবার একসাথে দেখতে চাইবে? না কি পাক খেয়ে উপরে ওঠা সিগারেটের ধোঁয়ার মতো আমরাও মিলিয়ে যাব সমস্ত জায়গা থেকে।
যাই হোক, তাও আমি বলতে পারি আমি ভালোবাসি,ভালোবেসেছি।

কাফকার কথা মানলে কাল আমি তোমার জন্য পৃথিবীর বিরুদ্ধে দাঁড়াব, কিন্তু আমার পক্ষে একসময় কেউই থাকবে না। অথচ কত অগাধ বিশ্বাসে তোমার হাত ধরে আছি, তোমার জন্য অপেক্ষা করছি,সময় দিচ্ছি, নিজেকে নিংড়ে সবটুকু দেওয়ার চেষ্টা করছি। সবকিছু কতটা অনিশ্চিত জেনে তোমাকে এমন ভেঙেচুরে "ভালোবাসছি"।

এরপরও প্রশ্ন করবে "আমাকে ভালোবাসিস কেন?"

লেখায় : সমাদৃত

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

04/02/2024

রূপকথার স্থাপত্যে শত শত প্রেম ও বিচ্ছেদের স্মৃতিচারণের পরত লেগে আছে। ভিক্টোরিয়ার রাজকীয় ঐশ্বর্যের গায়ে সেই উপনিবেশিক ইতিহাস থেকে শুরু করে বর্ষা মুখর দিনে ছাতা মাথায় খুনসুটি, রাগ-অভিমানের ;ফুলের কাছে আত্মসমর্পণ, উত্তুরে হাওয়ার সামনে দাঁড়িয়ে হাতে হাত রেখে উষ্ণতার বিনিময়, খেটে খাওয়া হকারদের বেচাকেনা ... কত কত গল্প...

সবটার সাক্ষী রয়েছে ভিক্টোরিয়া।

ভিডিও গ্রহণ ও সম্পাদনায় : সমীরন

Kolkata city of joy Kolkata City Kolkata / Calcutta (City of Joy)

মাধ্যমিকের সময়ের সেই জীবনটা মানে ; ওই আজ থেকে পাঁচ-ছয় বছর আগের ছকে বাঁধা জীবনটাকে এখন অনেকটা সহজ সরল সাদামাটা লাগে।কিন্...
02/02/2024

মাধ্যমিকের সময়ের সেই জীবনটা মানে ; ওই আজ থেকে পাঁচ-ছয় বছর আগের ছকে বাঁধা জীবনটাকে এখন অনেকটা সহজ সরল সাদামাটা লাগে।কিন্তু সে সময় গৃহশিক্ষক আর বাড়ির লোকের তত্ত্বাবধানে নিয়মমাফিক বিকেলে পড়তে বসা,স্কুল যাওয়া,আবার পড়তে যাওয়া সবটা বড় কষ্টের এবং বেসুরো লাগতো।মাধ্যমিক যে বছর দিয়েছিলাম, সেবার বাড়তি চাপের সাথে সাথে জুটে ছিল তিনখানা মোটা মোটা টেস্ট পেপারের ভার।বছর শেষ হতে হয়তো কয়েক মাস ;সদ্য বাজারে আসা নতুন ABTA টেস্ট পেপারের আকাল পড়তো।সবাই একটু বাড়তি দাম দিয়ে টেস্ট পেপার কিনে বিজয় হাসি হাসত। প্রতিদিন সব প্রাইভেট ব্যাচেই টেস্ট পেপার থেকে বেশ কয়েকটা করে স্কুল করানো হতো। কিছুটা বাড়ির কাজ থাকতো। বেশ ভালোও লাগতো টেস্টপেপার করতে ; একি প্রশ্ন বারবার দেখলে ওর থেকে টুক করে সাজেশনের ধারণাও পাওয়া যেত। সব প্রাইভেট টিউশনে যদিও শেষে স্যাররা সাজেশন দিতেন তুবুও নিজের থেকে অনুমান করে টেস্টপেপার খুঁজে সাজেশন বানানোতে আলাদা রকম সৃজনশীলতার ছোঁয়া ছিল।

গোটা শীতের অলস দুপুরে বসে বসে টেস্টপেপার সলভ করা এখনও মনে পড়ে।সম্পাদ্য উপপাদ্য খুব মাথা খেয়েছিল। ইতিহাসের সাল, ভূগোলের দৈঘ্য সহ সংখ্যা যুক্ত খুঁটিনাটি আর গণিতের ফর্মুলা নিয়ে একটা ডাইরি ছিল। রোজ সকালে মহা মৃত্যুঞ্জয়ের সাথেই ওটারও জাপ করতে হতো।কিন্তু পূর্বের ব্যাচগুলোর পরম্পরা ধরে টেস্টের সেই কড়া খাতা দেখা এবং ফল স্বরূপ কম নাম্বার আসা; আমাদের সাথেও ঘটে ছিল।তবে পরীক্ষার কয়েকমাস আগে থেকেই ধারাবাহিকভাবে প্রাইভেটগুলোতে নেওয়া মক পরীক্ষাগুলো অনেকটা আমাদের প্রাকটিস করিয়ে নিত।স্কুলের শেষদিনটা, নীল প্যান্টটা, ক্লাস টেনের তিনটা সেকশন আর ফিরে পাওয়া হলো না।মাধ্যমিক শেষে ছাদের পিকনিকের কাঁচা হাতের বেস্বাদ রান্না আর করা হয়ে উঠে না। বিজ্ঞানের আবিষ্কার,অভিশাপ নিয়েও আর রচনা লেখা হয়না। সাইন্স নেওয়া ছেলে মেয়েটার আর ভুল করেও ইতিহাস, ভূগোল পড়তে বসা হয়না। সেই বয়সের ভুল প্রেমটার মতো এখন আর পরিণত মাথাই প্রেমে ভুল করা হয়না। লাভ ক্ষতির দাঁড়িপাল্লায় লাভটা সবাই ছিনিয়ে নিতে শিখে যায়। বন্ধুদের সাথে হইহুল্লোড় করা ছেলেটা অবসর পেলে এখন একাকী থাকতে ভালোবাসে। পাঁচটা বছরে আপেক্ষিকতা ছেড়ে বাস্তব স্থায়িত্বের প্রতি আমাদের অভিমুখ আমাদের পাল্টে দেয়।

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

মাঝদরিয়া থেকে তীরে এসে তরী ঠেকেছে। জৌলুষ ফিকে হয়ে আসা সূর্যের আত্মগোপন হয়তো প্রহর শেষের অপেক্ষা। ললাট লিখন বদলে দিয়ে...
29/01/2024

মাঝদরিয়া থেকে তীরে এসে তরী ঠেকেছে। জৌলুষ ফিকে হয়ে আসা সূর্যের আত্মগোপন হয়তো প্রহর শেষের অপেক্ষা। ললাট লিখন বদলে দিয়ে কালো এলোমেলো ধারা। বেলা শেষে পাখিরা ফিরে এসেছে কিনা ;তার তোয়াক্কা না করেই ধূসরের অস্তাচলে গমন।

চিত্রগ্রহণ : অর্ণবি

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

পূর্ণিমার চাঁদের স্নিগ্ধতা দেখে মাঝে মাঝে সত্যি হিংসে হয়।কখনও হিম শীতল শুভ্রতা, কখনও বা অতীতের দগ্ধ লাল ক্ষত বুকে নিয়ে ঘ...
28/01/2024

পূর্ণিমার চাঁদের স্নিগ্ধতা দেখে মাঝে মাঝে সত্যি হিংসে হয়।কখনও হিম শীতল শুভ্রতা, কখনও বা অতীতের দগ্ধ লাল ক্ষত বুকে নিয়ে ঘোলাটে ধূসরতা।কোন এক উদাসীন ব্যর্থ প্রেমিক যেন নির্লিপ্ত নিঃসঙ্গতা মাখিয়ে ধসূর স্মৃতিগুলো চাঁদকে উপহার দিয়েছে।এই পূর্ণ চাঁদকে ঘিরেই পূর্ণতার দীর্ঘশ্বাস।তাই স্তব্ধ রাতের আকাশে কত কত তারা রাতজাগে চাঁদের পাশে, কই চাঁদ তো রাতজাগা তারাদের কৌলিন্য ভুলে প্রণয়ে লিপ্ত হবার দুঃসাহস করে না।

তবে চাঁদের আলো নেই, কিন্তু উদাসীনতার অন্তকরণে ব্যথার গহীন কূপ আছে।সত্যি চাপা ব্যথারা বড়ো পবিত্র, শত আলো দিলেও তাঁদের শুন্যতা অতলে থেকে যায়।আলোর থেকে আড়াল করে; ব্যথা ভরা হৃদয়হীন চাঁদের বুক মানবীর পদ স্পন্দন অনুভব করতে চাই,নক্ষত্রদের ছেড়ে জোয়ারের সাথে বারবার ফিরে আসা আদিম মানবীকে সে দূর থেকে দেখতে চাই।তাই কাউকে বুঝতে না দিয়েই জোনাকিদের ম্লান করে,নিয়ন বাতিটির দম্ভ ভেঙে স্থির চাঁদ মানবীকে আবহমানকাল ধরে প্রশ্ন করে-

"আলোরা কবে ব্যথা ছুঁতে শিখবে?"

📸 : সৌমেন
✒️ : আকাশ

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

পদ্মভূষণ পেলে মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী।
27/01/2024

পদ্মভূষণ পেলে মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী।

"শালা মারবো এখানে লাশ পড়বে শ্মশানে।"

"সাপের ছোবল আর চিতার খাবল যেখানে পড়ে পুরো আড়াই কেজি মাংস তুলে নেয়।"

"তুফান বছরে একবার আসে যখন আসে সবাই ফাঁসে আর যখন যায় তখন ভগবানও তার অস্তিত্ব দেখতে পায়।"

এমনই অসংখ্য ডায়লগ সমৃদ্ধ বাংলা ছবি করে আট থেকে আশির মনজয় করেছিলেন 'ডিস্কো ড্যান্সার' মিঠুন । বাংলাদেশের বরিশালের জন্মানো গৌরাঙ্গ চক্রবর্তী থেকে মিঠুন তথা 'মহাগুরু' হওয়ার রাস্তাটা নেহাত সহজ ছিল না। রাতারাতি এই খ্যাতি আসেনি। অভিনয় দক্ষতায় জাতীয় পুরস্কার অর্জনের পথটিও নেহাত সহজ ছিল না।
কলকাতার স্কটিশচার্চ কলেজ থেকে রসায়ন নিয়ে স্নাতক হন তিনি। পরবর্তীকালে তিনি যোগ দেন পুনের ফিল্ম ইনস্টিটিউটে।

একটা সময় বাংলা দেখেছে এক উত্তাল রাজনৈতিক পরিস্থিতি। সেই সময়ের বহু যুবকই গতানুগতিক ভাবধারা ছেড়ে জড়িয়ে পড়ে অন্যভাবনার রাজনৈতিক ধারায়। এই ঘটনা ঘটে কম বয়সী মিঠুনের সঙ্গেও। অনেক কটি সূত্রের দাবি, অভিনয় জগতে পা রাখবার আগে মিঠুনের সঙ্গে নাম জড়িয়ে যায় নক্সালবাদের।

অভিনয় জগতে পা রাখার আগে মিঠুন বিশেষ ট্রেনিং নেন মার্শাল আর্টসে। তিনি এক্ষেত্রে ব্ল্যাকবেল্ট অর্জন করেন।

১৯৭৬ সালে মৃণাল সেনের 'মৃগয়া' দিয়ে কেরিয়ারের শুরু মিঠুন চক্রবর্তীর। সেই ছবির জন্য জাতীয় পুরস্কার পান মিঠুন চক্রবর্তী। ১৯৯০ এ 'অগ্নিপথ', ১৯৯২ সালে 'তাঁহাদের কথা' ছবির জন্য ফের জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন এই বাঙালি অভিনেতা।

বলিউড এবং টালিউডের একজন অসম্ভব জনপ্রিয় নায়ক মিঠুন চক্রবর্তী। কাজ করেছেন শর্মিলা, শ্রীদেবী থেকে শুরু করে দেবশ্রী,ঋতু,রচনাদের সাথে। তাকে অমিতাভ বচ্চনের সমসাময়িক প্রতিদ্বন্দ্বী বললেও ভুল হয় না । সম্প্রতি ' কাশ্মীর ফাইলস ' এ তার অভিনয় দেশে সাড়া ফেলেছে।

শুভ জন্মদিন কিংবদন্তী অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্ত্তী।

Mithun Chakraborty The Legend Mithun Chakraborty Mithun Chakraborty Great Kingdom Mithun Chakraborty World

চাঁদপানা ছোট্ট মেয়েটার একঢাল চুলে লাল ফিতে দিয়ে খোঁপা বাঁধতে বাঁধতে নিজের ট্র্যাজিক জীবনের কাহিনি তরুণ লোকশিল্পীকে শোনাচ...
26/01/2024

চাঁদপানা ছোট্ট মেয়েটার একঢাল চুলে লাল ফিতে দিয়ে খোঁপা বাঁধতে বাঁধতে নিজের ট্র্যাজিক জীবনের কাহিনি তরুণ লোকশিল্পীকে শোনাচ্ছিলেন কুমারী মা। পিতৃপরিচয়হীন নিজের একরত্তি মেয়েটা সম্পর্কে কথায় কথায় বলেছিলেন কুমারী মা, ‘এই যে এত্ত চাঁদ রূপ মেয়ের৷ হবে না কেনে? ই বড়লোকের বিটি আছে বটেক’। এই গল্প থেকেই জন্মায় কালজয়ী সেই গান, ‘বড়লোকের বিটি লো’।

"বড়লোকের বিটি লো / লম্বা লম্বা চুল;
এমন মাথা বিন্ধে দিব / লাল গেন্দা ফুল৷"

১৯৭২ সাল সেটা। সে দিনের সেই তরুণ শিল্পী রতন কাহার।

১৯৭৬ সালে গানটির রেকর্ডিং করেন স্বপ্না চক্রবর্তী৷ অশোকা রেকর্ড কোম্পানির সেই গান লোকের মুখে মুখে ফিরতে শুরু করে৷ জেতে গোল্ডেন ডিস্ক পুরস্কারও৷ এখনও একই রকম জনপ্রিয় গানটির স্রষ্টা রতন শুরুটা করেছিলেন আলকাপ দিয়ে। যাত্রার দলে ‘ছুকরি ’ও সাজতেন৷ পরে তৈরি করেন ভাদু গানের দল৷ বেঁধেছেন অজস্র ঝুমুর গানও৷ পুরস্কার ও শংসাপত্র এতটাই পেয়েছেন, যে একচিলতে ঘরে তা আর রাখার জায়গা নেই৷ তবে সরস্বতীর বরপুত্রদের লক্ষ্মীলাভ হওয়া সহজ নয়৷ এমন ব্যস্ত মানুষটারই একসময় গানের প্রতি অনীহা চলে আসে সাংসারিক কারণে৷ নিরন্তর দারিদ্রের সঙ্গে যুঝতে যুঝতে বন্ধ হয়ে যায় গান বাঁধা৷ তবে তা কাটিয়েও ওঠেন একসময় কিন্তু খ্যাতি জোটেনি আর আগের মতো৷ বীরভূমের প্রত্যন্ত গ্রামের বাসিন্দা মানুষটা বিড়ি বেঁধে সংসার চালিয়েছেন৷ অনটন নিত্যসঙ্গী জীবনভর৷ তিন ছেলে এক মেয়ের কেউই মাধ্যমিকের গন্ডি টপকাতে পারেনি পয়সার অভাবে৷ মেয়েটা ভালো গান গায়, কিন্তু একটা হারমোনিয়ামও কিনে দিতে পারেন নি৷ এখনও মেয়ের বিয়ে বাকি৷ এখন আর বিড়ি বাঁধার ক্ষমতা নেই৷ সরকারি ভাতা এবং অনুষ্ঠান করে যা পান, গিয়েছেন বিস্মৃতির আড়ালে৷

লোকসঙ্গীতের সমঝদার বাদে আমজনতার ক’জন শুনেছেন রতন কাহারের নাম?

সেই কুমারী মা নিজের জীবনের সব গল্প বলেছিল রতনকে৷ ওর আশ্রয়দাত্রী ছিল হরিদাসী৷ সেই প্রৌঢ়ার একটা ঝুমুরের দল ছিল৷ ওর কাছে সুর নিতে গিয়ে তখনই আলাপ৷ সেই তরুণীর গল্পে এতটাই ডুবে গিয়েছিলেন, যে গানটা লেখার সময় ওই গল্পটাই মাথায় ঘুরছিল৷ ইশারায়-ইঙ্গিতে সেই মেয়েকে বাবুর বাগানে দেখা করতে বলত তার প্রেমিকটি৷ অল্প বয়সে না বুঝে সেই ফাঁদে পা দিয়ে ফেলে মেয়ে৷ যখন টের পায় শরীরে নতুন প্রাণের সঞ্চার ঘটেছে, তখন পিতৃত্ব অস্বীকার করে প্রেমিক৷ সে তো তথাকথিত বড় ঘরের৷ তাই তার ঔরসে জন্মানো নিষ্পাপ শিশুটিকে উদ্দেশ্য করেই তৈরি হয় "বড়লোকের বিটি লো" গানটি।

পোস্টার সংযোজনে : দীপ

(তথ্যসূত্র : https://eisamay.indiatimes.com/entertainment/cinema/bodo-loker-biti-lo-lamba-lamba-chul-bengali-folk-song-arranged-by-ratan-kahar/articleshow/62879960.cms )

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

26/01/2024

𝗛𝗮𝗽𝗽𝘆 75 ᵗʰ 𝗥𝗲𝗽𝘂𝗯𝗹𝗶𝗰 𝗗𝗮𝘆 𝘁𝗼 𝗮𝗹𝗹 𝗜𝗻𝗱𝗶𝗮𝗻𝘀.

Republic Day is the day when the Republic of India marks and celebrates the date on which the Constitution of India came into effect on 26 January 1950.

🎥 : Soumen

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

25/01/2024

শতাব্দীর জনপ্রিয় কবি
মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মদিন

২৫ জানুয়ারি ১৮২৪; সাগরদাঁড়ি, যশোর, ব্রিটিশ ভারত অধুনা বাংলাদেশে তিনি জন্মগ্রহণ করেন । মাইকেল মধুসূদনের বাবা রাজনারায়ণ দত্ত একজন অবস্থাপন্ন উকিল ছিলেন । মধুসূদনের মা জাহ্নবীদেবী ছিলেন শিক্ষিতা মহিলা । কলকাতায় আসার আগে পর্যন্ত মধুসূদন তার মায়ের কাছেই পড়াশোনা করেছেন এবং তারপর তিনি সাত বছর বয়সে কলকাতায় আসেন । এখানে এসে প্রথম দুবছর তিনি খিদিরপুর স্কুলে পড়েন । ১৮৩৩ খ্রিস্টাব্দে তিনি হিন্দু কলেজে ভর্তি হন । মধুসূদন দত্ত ভীষণ মেধাবী ছাত্র ছিলেন । স্কুলের পরীক্ষায় প্রতি বছর তিনি বৃত্তি পেতেন । মধুসূদন যে সময়ে কলেজে পড়তেন , সে সময়টা আমাদের দেশে ইংরেজি শিক্ষার যুগ । এ যুগের অনেক ইংরেজি শিক্ষিত যুবক মনে করতেন ইংরেজদের ভাষা , ইংরেজদের আচার আচরণ , ইংরেজদের ধর্মই শ্রেষ্ঠ । মধুসূদনও তাই ইংরেজিতেই কবিতা লিখতেন , মনেপ্রাণে ইংরেজ হতে চাইতেন । ১৮৪৩ খ্রিস্টাব্দে ৯ ফেব্রুয়ারি ঊনিশ বছর বয়সে মধুসূদন খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করেন । তখন তার নাম হয় মাইকেল মধুসূদন দত্ত ।

ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি এবং নাট্যকার ও প্রহসন রচয়িতা।তাকে বাংলার নবজাগরণ সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব গণ্য করা হয়। ঐতিহ্যের অনুবর্তিতা অমান্য করে নব্যরীতি প্রবর্তনের কারণে তাকে আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম বিদ্রোহী কবি হিসেবেও অভিহিত করা হয়। মধুসূদন দত্তের সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি হচ্ছে — অমিত্রাক্ষর ছন্দে রামায়ণ উপাখ্যান অবলম্বনে রচিত 'মেঘনাদবধ' কাব্য নামক মহাকাব্যটি। চরিত্র-চিত্র হিসেবে রয়েছেন : রাবণ, ইন্দ্রজিৎ, সীতা, সরমা, প্রমীলা প্রমুখ। তিনি তার কাব্যকে অষ্টাধিক সর্গে বিভক্ত করেছেন এবং সংস্কৃত অলঙ্কারশাস্ত্র অনুযায়ী এতে নগর, বন, উপবন, শৈল, সমুদ্র, প্রভাত, সন্ধ্যা, যুদ্ধ, মন্ত্রণা প্রভৃতির সমাবেশও করেছেন। এরপর কবি সৃষ্টি করলেন ' ব্রজাঙ্গনাকাব্য ' , ' বীরঙ্গনা কাব্য ' এবং ' চতুদর্শ পদী কবিতাবলী ' । কিন্তু এত সৃষ্টি করেও কবি আশানুরূপ খ্যাতি বা যশ লাভ করতে পারেননি । পুস্তক বিক্রয়ের আয় , আদালতের চাকরী ও পৈতৃক সম্পত্তি অমিতব্যয়ী মধুসূদনের অর্থাকাঙ্খ মিটাতে পারেনি । ব্যক্তিগত জীবনেও যে তিনি খুব শান্তি পেয়েছেন এমনটা বলা যায়না । এই ব্যর্থতারই করুণ কাহিনী তারই লেখা ' আত্মবিলাপ ' কবিতায় বাণীরূপ লাভ করেছে । বলায় যায় মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন কাহিনী তার সাহিত্যের মতই বহু বিচিত্র ও বিস্ময়কর ।
জন্মদিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি 🙏

লেখায় ও তথ্যসংগ্রহে : মনু গুপ্ত 🌼

#বং_Quotes
𝗙𝗼𝗹𝗹𝗼𝘄 𝗨𝘀 𝗢𝗻 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺 👇
instagram.com/Bong_Quotes_19

22/01/2024

Address

Malda
English Bazar
732101

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বং Quotes posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বং Quotes:

Share

Category