সঙ্গীত পরিবেশনায় :- সুচরিতা
❣️
যে তোমার নিয়ম করে খোঁজ নেয়,
প্রবল জ্বরে জলপট্টির মতো জড়িয়ে থাকে,
বৃষ্টি হলে বর্ষাতি হয়, মেঘ করলে আস্ত জানলা...
তার মনখারাপের খবর রেখো।
যে তোমার খুব আড়ালের কষ্ট বোঝে,
সকাল রোদে শুকিয়ে দেয় শ্রাবণগুলো।
পথের ধারে ঝরা পাতার মতো পড়ে থাকে তুমি না চাইতেও।
তার ভেতরে বাড়তে থাকা অসুখগুলোর খবর রেখো।
খবর রেখো তার বালিশের পাশ কাটানো চুপকথাদের।
এক পৃথিবী মানুষ মাঝে যে কেবল তোমায় বোঝে তার খবর রেখো।
কলম ও কন্ঠে :- অন্ত্যলেখা🌻
Song :- Tujhe Kitna Chahne Lage
Sing by :- Mrinal Mishra
❣️
কন্ঠে :- জ্যোতির্ময়ী ভট্টাচার্য্য
❣️
লেখা :- স্বপ্নীল চক্রবর্ত্তী
কন্ঠে :- অন্ত্যলেখা
❣️
কবিতা :- "জন্ম হয় না, মৃত্যু হয় না"
কবি :- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
কবিতা পাঠে :- অন্ত্যলেখা
❣️
"মন মাঝি রে"
কন্ঠে :- মৃণাল মিশ্র
❣️
"বাংলাটা ঠিক আসেনা"
কবি :- ভবানীপ্রসাদ মজুমদার
কবিতা পাঠে :- জ্যোতির্ময়ী
❣️
তোমাকে নিয়েই
ধরো আজ আকাশ ভেঙে বৃষ্টি হলো খুব
মন কেমনের নেশায় জমানো রাত।
যদি আমি বলি এমনই কোনো রাতে
থেকে জেও পাশে রেখে ওই হাতে হাত।
ধরো কোনো এক অনন্ত পাহাড়ি পথে
তুমি হেঁটে যাও একাকী এ পথ ধরে,
সেই পথে যদি আমিও পথিক হই
নিয়ে কী যাবে তুমি তোমার সঙ্গে করে।
আবার কখনো সন্ধ্যা আসার আগে
গোধূলি পথে আঁধার নামবে যখন,
তুমি যদি এসে মাথা দাও ওই বুকে
শ্রান্ত নদী মাতাল হবেই তখন।
চেয়ে থাকি যদি ওই মায়াবী চোখে
তুমি কী তবে চোখ সরিয়ে নেবে?
রামধনু যদি তোমার শরীরে জাগে
তুমি কি তাদের আমার ঠিকানা দেবে?
কলমে :- অরিত্র
আবৃত্তি পাঠে :- জ্যোতির্ময়ী
❣️
নৃত্য পরিবেশনায় :- অপরূপা
❣️
নৃত্য পরিবেশনায় :- বিন্দু
❣️
।।স্বরস্বতী কথা।।
পরমপুরুষের প্রথম অবতার ইচ্ছাশক্তি, জ্ঞানশক্তি ও ক্রিয়াশক্তি। এই তিনের গুণাবতার হল বিষ্ণু, ব্রহ্মা ও রুদ্র। ঋগ্বেদে বাগ্দেবী ত্রয়ীমূর্তি। জ্ঞানময়ীরূপে সব জায়গাতেই তিনি আছেন। বিশ্বভুবনের প্রকাশ তারই জ্যোতিতে। যোগীর হৃদয়ে সেই আলোকবর্তিকা যখন জ্বলে ওঠে, তখন জমাট বাঁধা অজ্ঞানতার রূপ অন্ধকার দূর হয়ে যায়।
সে অবস্থায় সাধকের উপলব্ধি ঘটে অন্তরে-বাইরে; সব জায়গাতেই। এ জ্যোতির জ্ঞানই ব্রহ্মজ্ঞান, এ জ্যোতিই প্রণব, এ জ্যোতিই সরস্বতী। আলোকময়ী বলেই তিনি সর্বশুক্লা। তিন গুণের মধ্যে তিনি সত্ত্বগুণময়ী। জ্ঞানের পরিধি অসীম। অনন্ত জ্ঞানময় ঈশ্বরের বাক্শক্তির প্রতীক এ সরস্বতী, তাই তিনি বাগদেবী। তিনিই বক্র ও সুমেধার অধিষ্ঠাত্রী দেবী। গতিময় জ্ঞানের জন্যই ঋগ্বেদে তাকে নদীরূপ বলা হয়েছে।
তিনি প্রবাহরূপে কর্মের দ্বারা মহার্ণব বা অনন্ত সমুদ্রে মি
লেখা :- অন্ত্যলেখা
পাঠে :- অনন্ত
❣️
"তুমি অন্য কারো সঙ্গে বেঁধো ঘর"
নৃত্য পরিবেশনায় :- বিন্দু
❣️
"আমার বন্ধু চিকন কালিয়া"
কন্ঠে :- মৃণাল মিশ্র
❣️
এ পৃথিবীর যত ক্ষয়
স্ট্রিট লাইটের আলো মতো নিভে যায় আচমকা।
ভেজা তোয়ালে জড়ানো কিশোরীর জড়তার মতো
নতজানু ফুল ফোটে, আর খসে পড়ে অভিযোগ ছাড়াই...
সাবধানী বুকে নতুন কুড়ির আভরণে, আমার অবগাহন চিরস্থায়ী হোক,
তোমার উর্বর চাহনির শ্লোকে।
লেখা ও কন্ঠে :- অন্ত্যলেখা🌻
কন্ঠ ও লেখনীতে :- অরিত্র
❣️
অবশেষে,
রকে বসা, আড্ডাবাজ আর চুড়ান্ত বাউন্ডুলে ছেলেটাও সকালে বাজারের থলে হাতে নিয়ে টাটকা সবজি বেছে বেছে কিনতে শিখে গেলো।
অবশেষে,
পড়াশোনার ধারে-কাছে না ঘেঁষা খুব গুছিয়ে শুধুমাত্র সংসার করতে চাওয়া মেয়েটাও হঠাৎ বাবার মৃতদেহ চোখের সামনে দেখে নিজের পা-এ দাঁড়িয়ে পরিবারের পাশে ঢাল হবার জন্য দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই করতে শিখে গেলো।
অবশেষে,
প্রথম প্রেমে বিভৎস ভাবে ঠকে যাওয়া, পাড়ার চোখে বখে যাওয়া বিয়েতে ফোবিয়া থাকা মেয়েটাও ঘোর সংসারী হয়ে নিজেকে ভালো রাখার মন্ত্র শিখে গেলো।
অবশেষে,
পণপ্রথার মতো একটি ঘৃণ্য অপরাধের শিকার হওয়া পরিবারের মেয়েটাও উন্মুক্ত কন্ঠে "এমন ঘৃণ্য পরিবার ও মানুষ আমার যোগ্য না" বলে শক্ত শিরদাঁড়ায় বিয়ের পিড়ি থেকে উঠে যেতে শিখে গেলো।
অবশেষে,
সমাজের চোখে অপয়া, বিধবা মেয়েটা আবারও কারো নামে শাখা, সিঁদুরে নিজেকে সাজিয়ে দ্বিতীয়বারও যে ভালোবাসা যায় ত
নৃত্য পরিবেশনায় বিন্দু
🧡🤍💚