Economic Pulse

19/11/2024

ব্যবসায় ব্যবহারের (business etiquette) মূল দিকগুলো হলো:

১. পেশাদারিত্ব বজায় রাখা

গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ভদ্র ও সৌজন্যমূলক ব্যবহার করুন।

যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্পষ্টতা ও প্রাসঙ্গিকতা নিশ্চিত করুন।

২. নির্ভরযোগ্যতা ও সময়ানুবর্তিতা

সময়মতো প্রতিশ্রুতি পূরণ করুন।

গ্রাহকদের অর্ডার বা পরিষেবা নির্ধারিত সময়ে প্রদান করুন।

৩. সততা ও স্বচ্ছতা

ব্যবসার প্রতিটি স্তরে সততা বজায় রাখুন।

পণ্যের মান, মূল্য এবং পরিষেবা সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিন।

৪. গ্রাহককে অগ্রাধিকার দিন

গ্রাহকের মতামত ও অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে নিন।

ব্যক্তিগতকৃত পরিষেবা প্রদান করতে সচেষ্ট থাকুন।

৫. স্মার্ট ড্রেস কোড এবং উপস্থাপনা

অফিস বা ব্যবসায়িক পরিবেশে সঠিক পোশাক পরিধান করুন।

ব্যবসার পরিবেশ সাজানোর ক্ষেত্রে পেশাদার চেহারা নিশ্চিত করুন।

৬. নেটওয়ার্কিং ও সম্পর্ক রক্ষা

ব্যবসায়িক সম্পর্ক তৈরি করুন এবং তা দীর্ঘমেয়াদে বজায় রাখুন।

ভদ্র এবং পেশাদারভাবে ইমেল, ফোন কল এবং সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম পরিচালনা করুন।

৭. পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে চলা

প্রযুক্তি ও বাজারের চাহিদা অনুযায়ী ব্যবসার কৌশল পরিবর্তন করুন।

কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধি করুন।

আপনার ব্যবসার জন্য এই ব্যবহারের দিকগুলো মেনে চললে, এটি দীর্ঘমেয়াদী সফলতা আনতে সহায়ক হবে।
Economic Pulse সর্বোপরি বাঁকুড়া - Sarbopari Bankura

08/11/2024

প্রাইমারী ইন্টারভিউ এর কোচিং কোথায় হয় অথবা ডেমো ক্লাস? কারো জানা থাকলে অবশ্যই জানাবেন। অগ্রিম ধন্যবাদ নেবেন।

26/10/2024

মা কালী, হিন্দু ধর্মের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দেবী এবং বহু প্রাচীন সময় থেকে তার আরাধনা চলে আসছে। তার প্রতীক শক্তি, ধ্বংস এবং পুনর্জন্মের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়। মা কালীর উদ্ভব ও তার পূজা প্রাচীন ভারতে দাক্ষিণাত্যের উপজাতীয় সংস্কৃতি থেকে এসেছে বলে মনে করা হয়।

প্রাচীন যুগে মানুষ তাকে শত্রু নিধনের দেবী হিসাবে পূজা করত। মহাভারতের যুগে দেখা যায় যে মা কালীর আরাধনা মূলত যুদ্ধক্ষেত্রে বিজয় লাভের জন্য করা হতো। দেবী কালীর ইতিহাসে বলা হয়েছে, অসুরদের সঙ্গে দেবতাদের যুদ্ধের সময় দেবতা শিব নিজে তাকে যুদ্ধক্ষেত্রে প্রেরণ করেন।

মা কালীর রূপটি অত্যন্ত ভয়ঙ্কর। তার গলায় রয়েছে মানুষের খুলি দিয়ে তৈরি মালা, আর হাতের অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে অসুর নিধনের জন্য প্রয়োজনীয় অস্ত্রশস্ত্র। তিনি একটি ভয়ঙ্কর রূপে দেখা দেন, যা মূলত সমস্ত অশুভ শক্তির ধ্বংসের প্রতীক।

কালীর পূজা সাধারণত মধ্যরাতে হয় এবং বিশেষ করে কালীপূজার সময় সারা ভারতবর্ষে, বিশেষত পশ্চিমবঙ্গ এবং আসামের কিছু এলাকায়, এটি ব্যাপকভাবে উদযাপন করা হয়।

মা কালীকে নিয়ে কিছু অজানা ও রহস্যময় কথা প্রচলিত রয়েছে, যা তার শক্তি ও মহিমার আরও গভীর অর্থ উন্মোচন করে। এখানে কিছু অজানা দিক তুলে ধরা হলো:

1. মা কালীর প্রথম আরাধনা: অনেকে বিশ্বাস করেন, মা কালী ছিলেন প্রাচীন উপজাতীয় দেবী। তার পূজার সূচনা মূলত অরণ্য ও পার্বত্য এলাকায় স্থানীয় উপজাতিরা করত। এই পূজা ছিল অশুভ শক্তিকে দমন করার উদ্দেশ্যে।

2. অপূর্ব এবং ভয়ঙ্কর রূপ: মা কালীকে সাধারণত ভয়ঙ্কর ও ক্রুদ্ধ মূর্তিতে চিত্রিত করা হলেও, কিছু পুরাণে বলা হয়েছে যে, তার অপূর্ব সুন্দর রূপও আছে। এই রূপে তিনি কোমল এবং মাতৃসুলভ, যা শুধুমাত্র তাকে তার ভক্তরা উপলব্ধি করতে পারেন।

3. জিভ বের করে থাকা: দেবী কালীর মূর্তিতে জিভ বের করে থাকা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক। কথিত আছে, যখন তিনি অসুরদের ধ্বংস করতে অপ্রতিরোধ্য রূপে বেরিয়ে আসেন, তখন তার ক্রোধ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। শিব নিজে এসে তার সামনে শুয়ে পড়েন, আর দেবী তাকে পায়ে স্পর্শ করে লজ্জিত হয়ে যান, তখন তার জিভ বেরিয়ে আসে, যা সংকোচ ও সংযমের প্রতীক।

4. মা কালীর কালো রং: মা কালীর গায়ের রং কালো কেন? এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। কালো রং এখানে মহাশক্তির প্রতীক। এই রংটি মূলত সমস্ত সৃষ্টি ও ধ্বংসকে গ্রহণ করতে সক্ষম, এটি তার অসীম শক্তির পরিচয় বহন করে। কালো রং বলতে সবকিছু গ্রাস করার ক্ষমতাও বোঝায়।

5. ভয়ংকর কিন্তু স্নেহময়ী মা: মা কালীর চেহারা যতই ভয়ংকর হোক না কেন, তিনি তার ভক্তদের জন্য অত্যন্ত স্নেহময়ী। প্রাচীনকালে বিশ্বাস ছিল, তিনি শুধুমাত্র তার ভক্তদের রক্ষা করার জন্য এত ভয়ংকর রূপ ধারণ করেন। ভক্তদের কষ্ট দূর করতেই তিনি তাদের কাছে মাতৃরূপে আসেন।

6. তন্ত্র সাধনায় মা কালী: তন্ত্র সাধনায় মা কালী বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। তাকে তন্ত্রের মূল দেবী বলা হয়। বিভিন্ন তান্ত্রিক সাধনার মাধ্যমে ভক্তরা মা কালীর কাছ থেকে অদৃশ্য শক্তি লাভের চেষ্টা করেন। এটি অত্যন্ত গোপনীয় এবং শক্তিশালী সাধনার একটি অংশ।

7. কালী এবং কৃষ্ণের মিল: অনেক পণ্ডিত মনে করেন, কালী এবং কৃষ্ণের মধ্যে একটি আত্মিক সংযোগ আছে, কারণ দুজনেরই রং কালো। তারা দুজনেই শূন্যের প্রতীক এবং সকল কিছু গ্রাস করার ক্ষমতা রাখেন।

জগন্নাথপুর রত্নেশ্বর মন্দির Economic Pulse

25/10/2024

বাঁকুড়া জেলার জন্য কিছু লাভজনক এবং টেকসই ব্যবসার আইডিয়া নিচে দেওয়া হলোঃ

১. হ্যান্ডিক্রাফ্ট এবং টেরাকোটা

বর্ণনা: বাঁকুড়ার টেরাকোটা শিল্প বিশ্বজুড়ে পরিচিত। আপনি স্থানীয় শিল্পীদের হ্যান্ডিক্রাফ্ট বা টেরাকোটা পণ্য তৈরি ও বিক্রয়ের জন্য একটি স্টোর বা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে পারেন।

বিক্রয় পদ্ধতি: এই পণ্যগুলি আপনি অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন, বিশেষ করে ই-কমার্স সাইটগুলির মাধ্যমে বা বিদেশে রপ্তানি করতে পারেন।

২. সাংস্কৃতিক ট্যুরিজম সার্ভিস

বর্ণনা: বাঁকুড়ায় প্রচুর পুরাতাত্ত্বিক স্থাপনা ও মন্দির রয়েছে, যা অনেক ভ্রমণকারীকে আকর্ষণ করে। আপনি একটি ট্যুরিজম গাইডিং সার্ভিস চালু করতে পারেন যেখানে পর্যটকদের বাঁকুড়ার মন্দির এবং ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলি দেখানো হবে।

বিক্রয় পদ্ধতি: আপনার সেবা অনলাইন এবং অফলাইন উভয় মাধ্যমে প্রচার করতে পারেন, স্থানীয় পর্যটন সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করে প্যাকেজ তৈরি করতে পারেন।

৩. অর্গানিক চাষ এবং অ্যাগ্রো-ট্যুরিজম

বর্ণনা: বাঁকুড়ায় প্রচুর পরিমাণে কৃষিজমি রয়েছে। আপনি অর্গানিক চাষাবাদ শুরু করতে পারেন এবং এর পাশাপাশি অ্যাগ্রো-ট্যুরিজম ব্যবসা করতে পারেন। মানুষ এখানে এসে চাষাবাদের অভিজ্ঞতা নিতে পারবে এবং স্থানীয় জীবনযাত্রা সম্পর্কে জানতে পারবে।

বিক্রয় পদ্ধতি: আপনার চাষ করা পণ্যগুলো স্থানীয় এবং শহরের বাজারে বিক্রি করতে পারেন, এবং সামাজিক মাধ্যমে প্রমোশন করতে পারেন।

৪. খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ (Food Processing)

বর্ণনা: বাঁকুড়া অঞ্চলে ধান, আলু, এবং অন্যান্য ফসল প্রচুর পরিমাণে উৎপাদিত হয়। এগুলির প্রক্রিয়াজাত করে যেমন- আলুর চিপস, চালের আটা, মিষ্টি বা স্ন্যাক্স তৈরি করে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতে পারেন।

বিক্রয় পদ্ধতি: প্রক্রিয়াজাত পণ্যগুলি আপনি স্থানীয় হাট-বাজারে এবং বাইরের বাজারে সরবরাহ করতে পারেন।

৫. যোগা ও ফিটনেস সেন্টার

বর্ণনা: স্বাস্থ্য সচেতনতা এখন গ্রাম এলাকাতেও বেড়েছে। বাঁকুড়ায় একটি যোগা এবং ফিটনেস সেন্টার খুলে যুবক-যুবতী থেকে শুরু করে সব বয়সীদের স্বাস্থ্য ও ফিটনেস সেবা দিতে পারেন।

বিক্রয় পদ্ধতি: সামাজিক মাধ্যমে আপনার ক্লাসগুলো প্রচার করতে পারেন এবং স্থানীয় চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ক্লায়েন্ট পেতে পারেন।

৬. ফিশারি এবং অ্যাকোয়া কালচার

বর্ণনা: বাঁকুড়ায় প্রচুর পুকুর ও জলাশয় রয়েছে, যা মাছ চাষের জন্য আদর্শ। আপনি মাছের চাষ করে স্থানীয় বাজারে সরবরাহ করতে পারেন।

বিক্রয় পদ্ধতি: স্থানীয় বাজার ও হোটেলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে সরবরাহ চেইন তৈরি করতে পারেন।

Economic Pulse জগন্নাথপুর রত্নেশ্বর মন্দির সর্বোপরি বাঁকুড়া - Sarbopari Bankura গঙ্গাজলঘাটী, বাঁকুড়া - Gangajalghati

23/10/2024

আপনাদের বিজনেস কে ফ্রীতে প্রমোট করতে চান তো আমাদেরকে ইনবক্স এ পাঠান।
ধন্যবাদ বাঁকুড়াবাসী।

23/10/2024

সবধান থাকুন সুস্থ থাকুন।।

09/10/2024

বিশ্ববাংলা সেরা পুজোর স্বীকৃতি
বাঁকুড়া জেলা।

09/10/2024

না ফেরার দেশে।। ভালো থাকবেন স্যার।
আপনি সকলের হৃদয়ে বেঁচে থাকবেন চিরকাল ।।

জগন্নাথপুর রত্নেশ্বর মন্দির পেজের পক্ষ থেকে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।।

09/10/2024

08/10/2024

এক নজরে বাঁকুড়ার সমস্ত পূজা মণ্ডপ 2024

17/07/2024

গত কয়েকদিন আগে মায়ের পূজার সূচনা খুঁটি পুজো দিয়ে শুরু হয়েছে। প্রথম বছর তাই আপনাদের কাছে পরামর্শ চাইছি। আপনাদের অভিজ্ঞতা কমিটির মাধ্যমে আমাদেরকে জানাতে পারেন। এছাড়াও আমাদের এই উদ্যোগ আপনাদের কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্ট করবেন। এবছর দুর্গাপূজায় অবশ্যই আপনাদের আসতে হবে আমাদের জগন্নাথপুর গ্রামের জগন্নাথপুর রত্নেশ্বর মন্দির প্রাঙ্গনে দেবী দুর্গা পূজার দিনগুলিতে পরিবারের হয়ে উৎসবটিকে উদযাপন করার জন্য।ভালো থাকুন সবাই এবং ভালো থাকবেন আগামী দিনও এটাই প্রার্থনা করি। আমাদের এই উদ্যোগ কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ।।🙏🙏🙏

10/07/2024

https://www.facebook.com/share/v/rnyyt2BRuyGXShyn/?mibextid=w8EBqM

04/03/2024

গুন্নাথ সার্বজনীন সরস্বতী পূজা কমিটির সরস্বতী প্রতিমা নিরজ্ঞনের কিছু মুহুর্ত ।
আবার এসো মা
প্রতিবেদক-বিপদতারন দত্ত
গুন্নাথ*ইন্দপুর*বাঁকুড়া

27/02/2024

প্রতিবছরের মত এবছরও আজ গুন্নাথ গ্রাম্যদেবতা গুন্নাথ বাবাজীর পূজা ও সকলের জন্য খিচুড়ি প্রসাদ ভোজনের আয়োজন করা হয়েছিল,উদ্যোক্তা দের মতে প্রায় ৪০০০জন খিচুড়ি প্রসাদ গ্রহন করেছেন।নীচে গুন্নাথ গ্রাম্যদেবতার ও ঘট আনয়ন খিচুড়ি প্রসাদ ভোগ গ্রহনের চিত্র তুলে ধরা হল।
প্রতিবেদক-বিপদতারন দত্ত
গুন্নাথ*ইন্দপুর*বাঁকুড়া

26/02/2024

প্রতিবছরের মতো এবছরও আগামীকাল গুন্নাথ গ্রাম্যদেবতা গুন্নাথ বাবাজীর পূজার্চনা ও সকলের জন্য খিচুড়িপ্রসাদের আয়োজন করা হয়েছে,সকলকে জানাই সাদর আমন্ত্রন।
প্রতিবেদক-বিপদতারন দত্ত
গুন্নাথ*ইন্দপুর*বাঁকুড়া