প্রবাসের প্রহর

প্রবাসের প্রহর Good

02/09/2024

নিখোঁজ সংবাদ

মাহি আক্তার
বয়স ১৭
মির্জা জাংগাল স্কুলের ১০ম শ্রেনীর ছাত্রী
বাবার নাম: নাজিম উদ্দিন
বাসা: শুভেচ্ছা ১১৯ শেখঘাট
হারানোর তারিখ :
১৯/০৮/২৪ আনুমানিক দুপুর ১২ টা
ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ নতুন বিল্ডিং এর
নীচ থেকে হারিয়ে গেছে।
যোগাযোগ : 01754791094

দয়া করে না জেনে কোন কমেন্ট করবেন না।
মেয়েটি সাদাসিধা প্রকৃতির।
এই মেয়েটি গত ১৯/০৮/২৪ তারিখে ওর বাবাকে নিয়ে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যায় ডা: দেখাতে তখন ওর বাবা ২য় তলায় ডা: রুমে গেলে ভুলবশত ওকে নিচে একটা জায়গায় রেখে যান পরবর্তী তে ফিরে এসে পান নি। এখনও পর্যন্ত নিখোঁজ অনেক খোজাখুজির পরও পাওয়া যায় নি যদি কোন সুহৃদয়বান ব্যক্তি পেয়ে থাকেন বা দেখে থাকেন তাহলে দয়া করে উপরোক্ত নাম্বারে যোগাযোগ করবেন🙏🙏।।
From Facebook

02/09/2024
প্যারিসের বাংলাদেশিদের প্রথম আস্তানা " গার্ড দো নর্ডে " "শাহপরান ক্যাশ এন্ড ক্যারী -বুচারী-র " শুভ উদ্বোধন ৷
02/09/2024

প্যারিসের বাংলাদেশিদের প্রথম আস্তানা " গার্ড দো নর্ডে " "শাহপরান ক্যাশ এন্ড ক্যারী -বুচারী-র " শুভ উদ্বোধন ৷

বৃহত্তর পরিসরে- বহুমূখী সেবা নিয়ে AISA PRO এর   নতুন অফেসের উদ্বোধন ৷
01/09/2024

বৃহত্তর পরিসরে- বহুমূখী সেবা নিয়ে AISA PRO এর নতুন অফেসের উদ্বোধন ৷

প্রথমবারের মত প্যা‌রিসে বাংলাদেশী মালিকানাধীন "জুলী অপটিকস " এর শুভ উদ্বোধন ৷
01/09/2024

প্রথমবারের মত প্যা‌রিসে বাংলাদেশী মালিকানাধীন "জুলী অপটিকস " এর শুভ উদ্বোধন ৷

01/09/2024

মারধর-ভাঙচুর-হট্টগোলের মধ্যে দিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজে পেরুলো উত্তেজনার রাত। তিনটি পৃথক ঘটনার জেরে, চিকিৎসকদের ওপ....

01/09/2024

ঢাকা মেডিকেলে ধারালো অ'স্ত্র নিয়ে হামলা | Dhaka Medical College and Hospital | Channel 24Welcome to the Official YouTub...

01/09/2024

‘৩ ঘটনায় উত্তপ্ত ঢামেক, ওটিতে ঢুকে চিকিৎসকদের মারধর’ | Dhaka Medical College | Somoy TVঢাকা মেডিকেল কলেজ হ...

01/09/2024

Hello Viewers, 📺 watch NTV's latest News Videos, and don't forget to Subscribe to our Channel, and feel free to share with your Friends and Family.Subscribe...

31/08/2024
31/08/2024

অনেকের জীবনের সাথেই মিলে যাবে কথাগুলো।
____________________________________
জীবনে এই ৮টি ভুল কখনোই করবেন না।
১/ ঠকবাজকে কখনো বিশ্বাস করবেন না।
২/ মিথ‍্যুক লোকেদের থেকে সত্য কখনো আশা করবেন না।
৩/ যারা নিজের ইচ্ছায় আপনার জীবন থেকে চলে গেছে তাদেরকে কখনো ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না।
৪/ অসৎ লোকের কাছে কখনো সৎ পরামর্শ করবেন না।
৫/ যে সমস্ত লোক নিজের ভুল শিকার করেনা তাদের সবসময়ই দূরে থাকুন।
৬/ অতিরিক্ত অহংকার এবং স্বার্থবাদী মানুষদের থেকে সময় আশা করবেন না।
৭/ অমানবিক মানুষদের থেকে জ্ঞান নিবেন না।
৮/ ব‍্যস্ত মানুষদের থেকে বন্ধুত্ব আশা করবেন না।

যে তোমারে বুঝেনা তার প্রয়োজন ছাড়া সে তোমাকে খোঁজেও না।
চিরন্তন সত্য কথা।
যাকে ছাড়া তুমি বাঁচতে পারবে না ভাবতেছো একদিন তার অবহেলা গুলোই তোমাকে নতুন করে বাঁচতে শিখাবে।
হঠাৎ করে মানুষ উচু জায়গায় চলে গেলে নিচু জায়গার মানুষগুলোকে আর মানুষ বলে মনে করে না।
জীবনে পিছিয়ে পরা বলে কিছু নেই।
মনে রাখবেন টিকিটের লাইনে দাড়ানো শেষ ব‍্যক্তিটাও একটা সময় লাইনের প্রথমে চলে যায়।

কষ্ট এমন একটা জিনিস যা শুধুমাত্র নিজেকেই বহন করতে হয়।
এর ভাগিদার কেউ কখনোই হতে চায়না।
হাসিটা সবার জন্যই হতে পারে কিন্তু চোখের জলটা কোনো একটা বিশেষ মানুষের জন্যই পরে।
ব্লক করে দিলেই যদি সবকিছু শেষ হয়ে যেতো বা ডিলিট করে দিলেই যদি সবকিছু মুছে যেতো তাহলে হৃদয়ের যন্ত্রণা গুলো এতো জমে থাকতো না।

কুকুর পৃথিবীর একমাত্র বিশ্বস্ত প্রাণী যে মৃত্যুর আগ পযর্ন্ত ভালোবাসার দাম দিয়ে যায়।
যদি মানুষকে ৯৯দিন উপকার করো আর একদিন উপকার না করতে পারো তাহলে মানুষ ঐ একদিনটাই মনে রাখবে।
আর ৯৯ দিন ভুলে যাবে।
এই পৃথিবীতে চোখ বুঝে যাদেরকে বিশ্বাস করা যায় তারাই হলেন বাবা এবং মা এখনকার ভালোবাসা গুলো সূর্য মুখী ফুলের মতো হয়ে গেছে।
সূর্য মুখী ফুল যেমন যেদিকে সূর্য থাকে সেদিকেই মুখ ঘুরিয়ে নেয়।

দেরিতে হলেও বুঝতে পেরেছি কিছু মানুষের প্রয়োজন শেষ হয়ে গেলেই ছুড়ে ফেলে দেওয়াটাই তাদের কাজ এটিটেউ এবং ইগো দেখিয়ে মানুষকে ইগনোর করাটা স্মার্টনেজ নয় বরং সবার সাথে মিশতে পারা এবং ভালোভাবে চলতে পারাটাই স্মার্টনেজ।
একটা কথা কি যানো তো মিথ্যা এমনিতেই ভয়ানক আরও কাছের মানুষের মিথ্যা প্রতারণা আরও বেশি ভয়ানক।

শূন্য কে বিয়গের ভয় দেখিয়ে কোনো লাভ নেই কারণ শূন্য যানে তার হারানোর কিছুই নেই।
আর পাওয়ার আছে অনেক কিছু।
যারা মনে আঘাত দিয়ে হারিয়ে যায় তারা আর কখনই ফিরে আসেনা।
আসল কথা হলো মানুষকে অতিরিক্ত ভালোবাসলেই তারা অবহেলা করে নিজের উপর ভরসা আর বিশ্বাস রাখতে শিখো পথ যতই কঠিন হোক না কেন রাস্তা তুমি নিজে থেকেই খোঁজে পাবে।
মানুষ একবার ঠকে গেলে দ্বিতীয়বার সে হীরাকেও কয়লা মনে করে

ক্ষুদা পেলে পেট যেমন দারিদ্র্যতা বুঝেনা তেমনি দায়িত্ব যখন ঘিরে ধরে বাস্তব তখন বয়স মানেনা।
ভুল মানুষের সাথে সারারাত গল্প হয় কথা হয় তেমনি প্রেম হয়।
হয়তো জীবনে অনেকটা সময় নষ্ট হয়।
কিন্তু ভালোবাসা হয় না।
প্রেম হলো মানুষের মনের অনুভূতি বাস্তবতার সাথে যায় কোনো মিল নেই।
তারপরও মানুষ প্রেমে পড়ে কারণ বাস্তবতাকে মানুষ সহজে মেনে নিতে পারেনা।
কারোর কাছ থেকে মেসেজ না পাওয়াটাও একটা মেসেজ সে হলো তাদের আপনাকে আর প্রয়োজন নেই।
দিন শেষে সূর্যটাও বুঝিয়ে দেয় সময় শেষ হলে স্থান পরিবর্তন হয়।

"শিক্ষকদেরকে অসম্মান করা জাতির জন্য অত্যন্ত কলঙ্কজনক! মকিস মনসুর, "শিক্ষকের ঋণ কখনো শোধ করা যায় না। আজ আমরা জীবনের যেখা...
31/08/2024

"শিক্ষকদেরকে অসম্মান করা জাতির জন্য অত্যন্ত কলঙ্কজনক!
মকিস মনসুর,
"শিক্ষকের ঋণ কখনো শোধ করা যায় না। আজ আমরা জীবনের যেখানেই প্রতিষ্ঠিত থাকি না কেন, আমাদের শ্রদ্ধেয় শিক্ষক-শিক্ষিকাদের অবদান অনস্বীকার্য। শিক্ষকরা মানুষ গড়ার কারিগর। শিক্ষকমাত্রই বিশেষ মর্যাদা ও সম্মানের ব্যক্তি।শিক্ষাকে যাবতীয় উন্নয়নের চালিকাশক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হলে, শিক্ষকের ভূমিকার গুরুত্ব অপরিসীম।বলতে গেলে এর বিকল্প নেই। শিক্ষার হাতেখড়ি যদিও শুরু হয় পরিবার থেকে, কিন্তু তার পূর্ণতা পায় একজন শিক্ষকের হাতে।
মহাণ আল্লাহু রাব্বুল আলামিন শিক্ষকদের আলাদা মর্যাদা দিয়েছেন। তাদের সম্মানে ভূষিত করেছেন।
ফলে সমাজে শিক্ষকমাত্রই বিশেষ মর্যাদা ও সম্মানের ব্যক্তি।
পবিত্র কোরআনে নাজিলকৃত প্রথম আয়াতে জ্ঞানার্জন ও শিক্ষাসংক্রান্ত কথা বলা হয়েছে।
মহাণ আল্লাহু তাআলা বলেন, ‘পড়! তোমার প্রতিপালকের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন। যিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন একবিন্দু জমাট রক্ত থেকে। পড়! আর তোমার প্রতিপালক পরম সম্মানিত। যিনি কলমের দ্বারা শিক্ষা দিয়েছেন। তিনি মানুষকে শিক্ষা দিয়েছেন, যা সে জানত না। ’ (সুরা আলাক, আয়াত ১-৫)
আমাদের প্রিয় বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) (আ:) এরশাদ করেন, ‘তোমরা জ্ঞান অর্জন করো এবং জ্ঞান অর্জনের জন্য আদব-শিষ্টাচার শেখো। এবং যার কাছ থেকে তোমরা জ্ঞান অর্জন করো, তাকে সম্মান করো। (আল-মুজামুল আওসাত, হাদিস ৬১৮৪)
মনুষ্যত্বের বিকাশের জন্য আমাদের কোনো না কোনোভাবে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় যেতে হয়। বিভিন্ন শাস্ত্র অধ্যয়নে জানা যায়, মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায় ছিল গুরুগৃহ, অর্থাৎ জ্ঞান অর্জনের জন্য গৃহ ত্যাগ করে শিক্ষাগুরু বাড়িতে যেতে হতো। পবিত্র হাদিস হিসেবে প্রচলিত আছে, জ্ঞান অর্জনের জন্য সূদুর চীন দেশে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। জ্ঞান অর্জন বা শিক্ষার মূলমন্ত্রই হলো সঠিক জীবন দর্শন দান। এই জীবন দর্শন দান করেন শিক্ষক। একটি শিশু যখন শিক্ষকের কাছে যায় তখন মন থাকে খালি ক্যানভাস। শিক্ষক তাঁর জ্ঞানের তুলি দিয়ে সেখানে জীবনের ছবি আঁকেন। ধীরে ধীরে মানব শিশুকে মানবে পরিণত করেন। জগতের ভালো-মন্দ, ন্যায়-অন্যায় বিচার-বিশ্লেষণের বোধ সঞ্চারিত করেন। স্বামী বিবেকানন্দ যথার্থই বলেছেন, ‘মানুষের অন্তর্নিহিত পরিপূর্ণ বিকাশই হলো শিক্ষা, আর তাঁর পথপ্রদর্শক হলেন শিক্ষক।’ তাই শিক্ষা যদি হয় জাতির মেরুদণ্ড, তবে শিক্ষক হলেন সেই মেরুদণ্ড গড়ার প্রধান কারিগর। একজন শিক্ষকের ভূমিকা ব্যতিত কোনো জাতিই শিক্ষিত জাতিতে পরিণত হতে পারে না।
একজন শিক্ষার্থী প্রকৃত মানুষ রূপে গড়ে ওঠার পেছনে বাবা-মা’ আমাদের প্রথম শিক্ষক হলে ও আসল শিক্ষক হলেন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষক যারা আমাদের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলেন।
শিক্ষকরা জাতিকে জ্ঞানের আলোয় আলোকিত করে নিজেরা মোমের মতো নিঃশেষিত হন। একজন শিক্ষক নিজে শিক্ষা অর্জন করার পর পরই অপরকে সেই শিক্ষায় শিক্ষিত ও চরিত্র গঠনে ভূমিকা পালন করে থাকেন।
কোনো শিক্ষক যদি ভুল করেন প্রমাণ সাপেক্ষে তদন্ত করে প্রসাশনিক অ্যাকশন নেওয়ার বিধান রয়েছে। দোষী সাব্যস্ত হলে, আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে বিচার করা হবে। এটাই বাস্তবতা।
একজন শিক্ষকের দোষ/গুণ/ভালো/মন্দ অনেক বিষয় থাকতেই পারে। সে বিচারের ভার শিক্ষার্থীরা নেবে কেন?
সারা দেশব্যাপি শিক্ষকদের পদত্যাগে বাধ্য করানোর এক হিড়িক দেখা যাচ্ছে। ফেইসবুক ও টিভি চ্যানেল এবং বিভিন্ন পত্রিকার নিউজে বেশ কিছু ছবি এসেছে, একজন স্যারকে জো'রপূর্বক পদ'ত্যাগ করানোর সময় স্ট্রো'ক করেছেন। আরেকজন ম্যাডামকে জুতা গলায় দেওয়া হয়েছে। অন্যান্যদেরকে মার পিট করা হয়েছে,
যাতে শিক্ষার্থীরা শারিরীর আক্রমন করেছে শিক্ষকদের এ এক হৃদয়বিদারক কান্নার চিত্র। একজন শিক্ষক!
সারা জীবন শিক্ষকতা পেশায় কাটিয়ে ছাত্রদের বেত্রাঘাতে তার পিটেই আকা হলো ক্ষতবিক্ষত বাংলাদের মানচিত্র ২০২৪? ক্ষমা করো হে জাতির শিক্ষাগুরু আমরা তোমার নিরাপত্তা দিতে পারিনি আমরা লজ্জিত!!!
শিক্ষকদের বিচার করার দায়িত্ব কখনো শিক্ষার্থীদের হতে পারে না। প্রশাসন আছে, আইন আছে, আছে পরিচালনা কমিটি। এমন বেয়াদবি শিক্ষার্থীরা করবে কেন? কোন ভাবেই ছাত্ররা বা অন্যরা শিক্ষককে অপদস্ত হেনাস্থা করে জোর পুর্বক পদত্যাগ করানো, এটা অপ -সংস্কৃতি, অমানুষিক, অমানবিক,
শিক্ষকদেরকে অসম্মান করা জাতির জন্য অত্যন্ত কলঙ্কজনক!
ফেইসবুকে করা একজন ব্যক্তির কমেন্ট পুরাপুরি তুলে ধরছি, কোন শিক্ষকের অপরাধের পক্ষে আমি নই। শিক্ষক অপরাধ করেছেন, দালালি করেছেন, নানান রকম অনিয়ম করেছেন, অতএব তাঁকে শাস্তি পেতে হবে, আমি আপনার সাথে একমত। এমন অপরাধী কোন শিক্ষক স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে না চাইলে তাঁকে পদত্যাগে বাধ্য করাতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রক্রিয়া করতে হবে,তাই বলে ছাত্ররা ইচ্ছামত বেয়াদবি করবে? মিডিয়ার সামনে এসে ‘আমি অমুক স্যারের
মাতায় থাপ্পড় মেরে উল্লাস করছে আবার আরেকজন এর গায়ে হাত তুলতে পেরেছি!’ বলে বিজয়ের হাসি হাসবে? সেই চিত্র বা সাল কি ভূলে যাবে জনগন। শিক্ষকদের পদত্যাগে বাধ্য করার এটাই কি একমাত্র পদ্ধতি?
"সদ্য পদত্যাগ কারী একজন শিক্ষকের মনে আকুতি।
কী দেখার কথা, কী দেখছি?
সদ্য পদত্যাগ করা একজন প্রতিষ্ঠান প্রধানের লেখনিঃ
আমি যেহেতু প্রায় ২২ বছর যাবৎ প্রতিষ্ঠান প্রধান হিসেবে ছিলাম তাই ব্যর্থতা আমারই।
প্রিয় এলাকাবাসী ক্ষমা করবেন চেষ্টা করেছি কিন্তু পারিনি। আমাদের যেমন সীমাবদ্ধতার অভাব নেই,
তেমন চেষ্টারও ত্রুটি ছিল না। কিন্তু পারিনি।
আসলে একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি হয় ছাত্রদের জন্যে, ভাটি এলাকার এই কলেজটিও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে দরিদ্র এলাকা ছাত্র ছাত্রীদের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ হাতের নাগালে পৌঁছে দেয়ার উদ্দেশ্য।

সুতরাং তাদের চাহিদা মোতাবেক সাজাতে হয়।
আমি আমার ছাত্রদেরকে নিজের সন্তানের মত ভালোবেসেছি।

তাদের উত্তম ভবিষ্যৎ এর জন্য চেষ্টা করেছি,
আদর দিয়েছি, সোহাগ করেছি, ধমক দিয়েছি,
বুকে টেনে নিয়েছি, কিন্তু চাহিদা পুরন করতে পারিনি।

ইদানিং এ আমার কিছু কথার দ্বারা আমি আমার সন্তানসম ছাত্রদেরকে বেশী কষ্ট দিয়ে ফেলেছি।

তাই তারা আমাকে আর চায়না। ক্ষমার কোনো সুযোগ‌ও নেই, বিচার ছাড়াই ফাঁসির ব্যবস্থা হয়ে গেছে।

আমি মেনে নিয়েছি।
সারা পৃথিবীতেই তো সন্তানের জীবন সাজাতে গিয়ে অনেক বাবা-মা রাই নিঃস্ব হচ্ছে, পথে বসছে। আমি ব্যতিক্রম হব কেন?

তারা তো কোমলমতি বুঝতে পারেনি এক বাবাকে শাস্তি দিতে গিয়ে তারা তার আরেক ভাই /বোনের রিজিক বন্ধের হাতিয়ার হয়েছে।

আমার কোমল মতি শিক্ষার্থীদের আর কি দোষ,
সারা বাংলাদেশে এত এত পদত্যাগ,
ওরা যদি একটা দু'টা পদত্যাগ না করাতে পারে।
তাহলে এটা তাদের ব্যর্থতা মনে হবে !

পৃথিবীর সব বাবার মত আমিও সব সময় আমার সন্তানের বিজয় দেখতে চাই।

আমি একজন ব্যর্থ মানুষ, তবুও স্বপ্ন দেখতাম এই ক্যাম্পাস থেকে সাদা কাফনে বা লাল গালিচায়,
ফুলেল শুভেচ্ছায় বিদায় হবো, আমার স্বপ্ন স্বপ্নই রয়ে গেল। এক নিমিষেই সব শেষ।

এই শেষ বয়স এসে পৃথিবীর কারোর প্রতি আমার কোন অভিযোগ নেই, কষ্ট পেয়েছি, প্রাণ খুলে কেঁদেছি, হালকা হয়েছি, মেনে নিতে চেষ্টা করছি।

সবকিছুর ফয়সালাতো উপর থেকেই হয়।
আল্লাহর কাছে বলেছি "হে আল্লাহ তোমার দুনিয়া তো অনেক বড়, তুমি নিশ্চয়ই কোন না কোন জায়গায় আমার জন্য, আমার সন্তানের জন্য উত্তম রিজিক এবং সম্মানের ব্যবস্থা করে রেখেছো"।

'আমি আশা করতে চাই বা বলতে চাই.. বাংলাদেশের তথা পৃথিবীর কোন ছাত্র যেন তার নিকৃষ্ট শিক্ষকটিরও রিজিক বন্ধের হাতিয়ার না হয়।

কারণ, এই পদ্ধতি যে কত বেদনার, কত কষ্টের তা আমি ভুক্তভুগি ভালোভাবে টের পেয়েছি।

আমি যেন এই পদ্ধতিতে বিদায় হওয়ার পৃথিবীর শেষ শিক্ষকটি হতে পারি।

শিক্ষক বিদায় করার অনেক পদ্ধতি আছে। সেগুলো প্রয়োগ করা হোক, ছাত্র দিয়ে কেন?

ভালো থেকো "চাতলপাড় ডিগ্রি কলেজ' খুব ভালো থেকো"। আমীন।
চাতলপাড় ডিগ্রি কলেজের সদ্য পদত্যাগ কারী একজন শিক্ষকের মনের আকুতি এই লেখা পড়ে খুউব লজ্জা
হচ্ছিলো, এ কি হচ্ছে, এটা কোন ধরনের অমানুষিক
ও অমানবিক কায্যক্রম।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের ঠাকুর বলেছিলেন মানুষ তো সবার ঘরে জন্মায়, কিন্তু মানুষ্যত্ব সবার ঘরে জন্মায় না।”
স্যার এ পি যে আব্দুল কালাম বলেছিলেন,
মেধাবী হয়ে গর্ব করার কিছু নেই, শয়তান ও কিন্তু মেধাবী হয়। মনুষ্যত্ব ও সততা না থাকলে সে মেধা ঘৃনীত,
কোনো সুস্থ মানুষ এইসব অপকর্ম সাপোর্ট করতে পারেনা। এসব বন্ধ করানো হচ্ছে না কেনো, রাষ্ট্রের দায়িত্বশীলরা কি চোখ থাকিতে অন্ধ হয়ে আছেন,।আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস সাহেব
ও একজন শিক্ষক ছিলেন। প্লিজ একটু চোখ খুলুন, বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে যেভাবে শিক্ষকদেরকে লাঞ্ছিত করা হচ্ছে,সম্মানিত শিক্ষকদের এই অপমান কেনো অবস্থাতেই মেনে নেওয়া যায় না, এটা খুবই দুঃখজনক।
আগে শিক্ষক দেখে শিক্ষার্থীরা ভয় পেতো, এখন শিক্ষার্থীদের দেখে শিক্ষককেরা ভয় পাচ্ছে । জাতির জন্য এর চেয়ে লজ্জা আর কি হতে পারে;
আমাদের প্রাণের বাংলাদেশে শিক্ষকদের প্রতি কতিপয় নামধারী মেধাবীদের সন্ত্রাসী আচরনে প্রতিবাদের ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। মানুষের মধ্যে মানুষ্যত্ব এবং পশুত্ব দুটোই থাকে। কিন্তু অমানুষের মধ্যে আদৌ মানুষ্যত্ব থাকেনা, যা থাকে তার পশুত্ব।
যে সব পশুনামধারী ছাত্র আজ তার শিক্ষকের গায়ে হাত তুলছে আগামীতে সে তার বাবার গায়ে হাত তুলতেও দ্বিধা বোধ করবে না।
এসব বন্ধ না করা হলে শিক্ষকের অভিশাপ নিয়ে এই প্রজন্ম কোনোদিন কিছু করতে পারবে না।
শিক্ষক এর বিচার করার দায়িত্ব কোনো শিক্ষার্থীর হতে পারে না। যিনি একটি অক্ষর শিখিয়েছেন তিনিও শিক্ষক সম্মানের পাত্র।
দোষী হলে উর্ধতন কর্তৃপক্ষ অব্যাহতি/ চাকুরিচ্যুতি বা যেকোন শাস্তিমুলক ব্যবস্হা নিবে ; কিন্তু মেধা নামধারি অভদ্র বেয়াদবেরা হেনস্হা করে জোরপুর্বক পদত্যাগ করাবে ? তা নিতান্ত অমানবিক, সন্ত্রাসতুল্য অপরাধ।
শিক্ষকের মর্যাদা সমুন্নত রাখতে না-পারলে ,
নীতি নৈতিকতা ও জাতির বিপর্যয় অনিবার্য।
সকল বিবেকবান মানুষের মতো আমি ও এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি, এবং আশাকরছি এই সব অমানুষিক, অমানবিক কাজ যাতে বন্ধ হয় এর যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা সহ দোষীদের বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা হোক,, আসুন
“শিক্ষক হচ্ছেন পিতার সমান,সারাজীবন জানাবো সম্মান” এই হোক আমাদের সবার অঙ্গীকার।
জয় হোক মানবতার, মানুষ্যত্ব জাগ্রত হোক, প্রানের বাংলাদেশ চিরজীবী হোক, *********************************************
লেখক: মোহাম্মদ মকিস মনসুর,
চেয়ারম্যান, ইউকে বিডি টিভি,
প্রধান সমন্নয়ক ; প্রতিভা মেধা প্রকল্প,
সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি,
ডেইলি সিলেট এন্ড দৈনিক মৌলভীবাজার মৌমাছি কন্ঠঃ সম্পাদক,ওয়েলস বাংলা নিউজ,

30/08/2024

On today’s podcast, an astronomy group wants a time zone for the moon; Australia will build a huge solar farm in the country’s north; the apostrophe ‘s’ on Everyday Grammar followed by opinions about how it is written; then, Crater Lake National Park in Oregon.

29/08/2024

"বৃটেনের কার্ডিফ শাহজালাল মসজিদের সাবেক ট্রাষ্টি,ও মোতওয়াল্লী, প্রবাসের মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, কচুয়া আল- মনসুর ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্ট এর ফাউন্ডার্স প্রধান উপদেষ্টা,আনজুমানে আল- ইসলাহ ইউকের ওয়েলস ডিভিশনের এর প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট, মরহুম আলহাজ্ব আবু বক্কর কটু মিয়ার ইসালে সওয়াব উপলক্ষে আল -মনসুর হাউসে সিন্নি বিতরণ, দোয়া,
ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত,,

29/08/2024
29/08/2024

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাইপলাইনের মাধ্যমে....

Adresse

Ivry Sur Seine
Ivry-sur-Seine
94200

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque প্রবাসের প্রহর publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter L'entreprise

Envoyer un message à প্রবাসের প্রহর:

Vidéos

Partager

Type


Autres entreprises de médias à Ivry-sur-Seine

Voir Toutes