সাংবাদিক- আবুল হুসেন

সাংবাদিক- আবুল হুসেন PREES:
sylhet71news.com ( Sherpur Correspondent. songbadbangladesh24.com . (Moulvibazar, Sadar, Correspondent. dainikdigantar.com.( moulvibazar correspondent)

04/12/2021

मजेदार क्लिप्स😂😂💔

https://www.tnewsbd.net/?p=96416
28/05/2020

https://www.tnewsbd.net/?p=96416

মোঃআবুল হুসেনমৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি। মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় করোনা উপসর্গ নিয়ে এক মুক্তিযোদ্ধা...

https://dmcbnews24.com/%e0%a6%97%e0%a7%8b%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%87-%e0%a6%93%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a7...
27/05/2020

https://dmcbnews24.com/%e0%a6%97%e0%a7%8b%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%87-%e0%a6%93%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a7%87%e0%a6%b2%e0%a6%ab%e0%a7%87%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a7%8b%e0%a6%b8/

১৩ Viewsমোঃ আবুল হুসেন- মৌলভীবাজার সদর উপজেলার খলিলপুর ইউনিয়নের গোরারাই ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের উদ্যোগে, ও ইমাম .....

http://dailyekattorbarta.com/?p=175
27/05/2020

http://dailyekattorbarta.com/?p=175

গোরারাই ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন এর উদ্দোগে ফ্রি টেলি মেডিসিন ও ঔষুধ বিতরণ সম্পন্ন। Uncategorized মে ২৭, ২০২০মে ২৭, ২০২০Md. Abul Haussain.....

স্থানঃ গোরারাই ওয়াহিদ সিদ্দেক উচ্চ বিদ্যালয়ে,আগামীকাল বুধবার সকাল ১০ ঘটিকায় ,ফ্রি টেলি _মেডিসিন ও ঔষধ বিতরণ ।গোরারাই ...
26/05/2020

স্থানঃ গোরারাই ওয়াহিদ সিদ্দেক উচ্চ বিদ্যালয়ে,
আগামীকাল বুধবার সকাল ১০ ঘটিকায় ,
ফ্রি টেলি _মেডিসিন ও ঔষধ বিতরণ ।
গোরারাই ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের আয়োজনে,
ইমাম আবু হানিফা ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায়,

কুরআন নাজিলের মাস পবিত্র রমাদান আমাদের নিকট থেকে বিদায় নিচ্ছে। মানুষের মাঝে আল্লাহর ভয় তথা তাকওয়ার গুণাবলী সৃষ্টির মাধ্য...
23/05/2020

কুরআন নাজিলের মাস পবিত্র রমাদান আমাদের নিকট থেকে বিদায় নিচ্ছে। মানুষের মাঝে আল্লাহর ভয় তথা তাকওয়ার গুণাবলী সৃষ্টির মাধ্যমে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে আল্লাহর বিধান মেনে চলার দীর্ঘ প্রশিক্ষণ শেষে আমাদের মাঝে আগমন করছে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর।

আমার নিজের পক্ষ থেকে আমি দেশবাসী সকলের সুখ-সমৃদ্ধি, সুস্বাস্থ্য, নিরাপদ জীবন ও শান্তি কামনা করছি। সেই সাথে আমি সবাইকে আন্তরিকভাবে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করছি।”

পবিত্র রামাদ্বান উপলক্ষে গোরারাই ওয়াহিদ সিদ্দেক উচ্চ বিদ্যালয়ে কেরাত প্রতিযোগিতা সম্পন্ন। মোঃ আবুল হুসেনঃ মৌলভীবাজার জেল...
22/05/2020

পবিত্র রামাদ্বান উপলক্ষে গোরারাই ওয়াহিদ সিদ্দেক উচ্চ বিদ্যালয়ে কেরাত প্রতিযোগিতা সম্পন্ন।

মোঃ আবুল হুসেনঃ মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি।

কোরআন এর পাখিদের নিয়ে পবিত্র রামাদ্বান উপলক্ষে ক্বেরাত প্রতিযোগিতা ২০২০ অনুষ্ঠিত।
২৮ শে রমজান শুক্রবার জুম্মার নামাযের পর গোরারাই ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশ এর উদ্দোগে
মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ওয়াহিদ সিদ্দেক উচ্চ বিদ্যালয়ের কিছু কুরআনের পাখিদের নিয়ে ক্বেরাত প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
সাংবাদিক হাফিজ জুবায়ের আহমদ এর পরিচালনায়
এসময় প্রদান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ওয়াহিদ সিদ্দেক উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ মনিরুজ্জান, এসোসিয়েশন এর সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম সাহেদ ,যুগ্ন সম্পাদক জামাল আহমদ, সাংঘটনিক সম্পাদক লিমন আহমদ,ক্রীড়া সম্পাদক ফয়েজ উদ্দিন সামছু, তোফায়েল আহমেদ তারেক, সাংবাদিক রিপন আহমদ, শাহ জামিল,প্রমূখ।
বিচারকের দায়িত্বে ছিলেন মাওঃ নুর উদ্দিন,হাঃ মাসরুর বিল্লাহ, হাঃ শেখ হাদি, হাঃ জসিম উদ্দিন, মাওঃ আবুল হুসেন সাজু।
প্রতিযোগিতা - ১ম স্থান হাঃ সুহান চৌধুরী
২য়- হাঃ মুস্তাকিম শিকদার
৩য়- মামুনুর রশীদ মিতুন।
পরে প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক প্রতিযোগীর হাতে লতিফিয়া ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট এর পক্ষ থেকে পুরুষ্কার দেওয়া হয়।
এবং ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা হাঃ রুহুল আমীন এর পক্ষ থেকে সকল বিচারকবৃন্দগন কে উপহার দেওয়া হয়।
পরিশেষে প্রতিযোগিতার উদ্দোক্তা শেরপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও ওয়াহিদ সিদ্দেক উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষানুরাগী সদস্য আমিরুল ইসলাম সাহেদ এর বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্টানের কার্যক্রম শেষ করা হয়।

★★আমিও সব পারি★★মোঃ আবুল হুসেন সাজুআমায় যারা ফালতু ভেবে বানায় দেশের বোঝা,ফালতু ভার বহন করা তাদের কাছে সোজা।আমার কাছে কঠি...
15/05/2020

★★আমিও সব পারি★★
মোঃ আবুল হুসেন সাজু

আমায় যারা ফালতু ভেবে বানায় দেশের বোঝা,
ফালতু ভার বহন করা তাদের কাছে সোজা।
আমার কাছে কঠিন অনেক পরের দয়ায় বাঁচা,
নরম কাদার পুতুল আমি ভেতর বাহির কাঁচা।
আমার মনে নেই কিছু আর কেবল ভাঙা ভয়,
মেলায় তুলে রঙ মাখালে যা তা লোকে কয়।
তাই তো থাকি বন্দি ঘরে চার দেয়ালের মাঝে,
আধার দেখে প্রদীপ জ্বালি স্বপ্ন বাধাই সাঁজে।
আমায় যারা ফ্যালনা ভেবে খেলনা বানায় রোজ,
মরার পরে সেই মানুষের থাকে না আর খোঁজ।
আমার মতে কথার চেয়ে খানিকটা মিল কাজে,
সত্য কথার চমৎকার দোষ শুনতে লাগে বাজে।
আমার ভীষণ ভালা লাগে দশের কথা ভেবে,
সবাই জানে মঞ্চে ভাষণ কেমন করে দেবে।
সবায় মানুষ তবুও আসে শুনতে হাজার দিক,
মুখের কথায় সব সমস্যার সমাধান হয় ঠিক।
আমার কষ্টে কাঁদে সবাই হাসে মুখোশধারী,
চাইলে আমি মনের বলে সবি করতে পারি।
লাতি মেরে ভাঙতে পারি বন্ধ ঘরের ডোর,
রাত জাগিয়ে আনতে পারি পাখি ডাকা ভোর।

দৈনিক দিগন্তর দে-শ ও জনতার কথা বলে!
13/05/2020

দৈনিক দিগন্তর
দে-শ ও জনতার কথা বলে!

♦♦অল্প দিনের জীবন♦♦জীবনটা ক্ষনস্থায়ী, জীবনটা অনিশ্চিত। তারপর ও আমরা রোজ রোজ ছোট ছোট ব্যাপার নিয়ে কতো বড় বড় ইস্যু বানাই।ই...
11/05/2020

♦♦অল্প দিনের জীবন♦♦

জীবনটা ক্ষনস্থায়ী, জীবনটা অনিশ্চিত। তারপর ও আমরা রোজ রোজ ছোট ছোট ব্যাপার নিয়ে কতো বড় বড় ইস্যু বানাই।ইগো, রাগ, জেলাসি,হীনমন্যতা, কনফিউশন এইসবের কারনে রোজ কতো সুন্দর সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়।

আমরা কেন ভুলে যাই সব কিছু দুই দিনের।আজ আছে,কাল নাও থাকতে পারে।যাকে কষ্ট দিয়ে আজ কথা বলসি, কাল সরি বলার জন্য তাকে নাও পেতে পারি।বা যার কথায় এতো সিরিয়াস হচ্ছি,কাল ভুল বোঝাবোঝি সুধরানোর জন্য আমি নিজেও না থাকতে পারি।

কেউ মারা গেলে, আমরা অনেক স্টাটাস দেই, ছবি সেয়ার করি, আফসোস করি,আগের ভুল মনে করে কষ্ট পাই,অনুশোচনায় ভুগি,কিন্তু বেচে থাকতে তাদের এতো অবহেলা করি কেন?অল্পতেই সিরিয়াস হয়ে যাই কেন?

আমার একটা সোজা ফরমুলা আছে।আগেও অনেক বার লিখেছি এই ফরমুলা, আজকে আবার লিখলাম, ;কারো সাথে কথা হলে, দেখা হলে এইটা মাথায় রেখে কথা বলুন যেন এইটাই শেষ কথা, এইটাই শেষ দেখা তার সাথে। ট্রাস্ট মি,৯০% ঝগড়া - ঝগড়ী কমে যাবে।লাইফটা অনেক সহজ হয়ে যাবে।

আপনি কাল থাকবেন না, কিন্তু আপনার কথা, আপনার আচরন,আপনার স্মৃতি কিন্তু ঠিকই থেকে যাবে।স্মৃতিগুলি যেন সুন্দর হয়,চলেন সেই চেষ্টাটা করি।

https://youtu.be/C7cAeyhRWEc
10/05/2020

https://youtu.be/C7cAeyhRWEc

সুললিত কন্ঠে সেরা আজান মাওঃ দিলখাছুর রহমান

" #বিনীত অনুরোধ" #আমি বাংলাদেশের একজন নাগরিক । রাষ্টের হুকুম মেনে চলা আমার দায়িত্ব এবং কর্তব্য। আমার ফেসবুকের সম্মানিত স...
10/05/2020

" #বিনীত অনুরোধ"

#আমি বাংলাদেশের একজন নাগরিক । রাষ্টের হুকুম মেনে চলা আমার দায়িত্ব এবং কর্তব্য। আমার ফেসবুকের সম্মানিত সকল বন্ধুদের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে, কেউ আমাকে-
★রাষ্ট্র বা সরকার বিরোধী এমন বা
★কোনো উস্কানিমূলক এমন বা
★আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটায় এমন বা
★ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে এমন বা
★জাতীয় ঐক্য ও চেতনার পরিপন্থি বা জাতীয় কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও সার্ভিস/পোশাকের অবমাননা হয় এমন বা
★লিঙ্গ বৈষম্য বা জনমনে অসন্তোষ সৃষ্টি করে এমন বা ★ভিত্তিহীন, অসত্য তথ্য ও অশ্লীল সম্বলিত পোস্ট বা
★রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তিগনের অবমাননাকর এমন পোস্টে-
ট্যাগ বা এমন কোনো গ্রুপে add বা আমার কোনো পোস্টে এরূপ কোনো কমেন্টস না করার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি। দয়া করে এগুলো এড়িয়ে চলুন।
*জেনে রাখুন- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয় এমন পোস্ট, ষ্ট্যাটাস, ছবি, ভুয়া তথ্য প্রদান করলে, কমেন্ট করলে বা প্রমান পাওয়া গেলে; তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
#নিজে ভালো থাকুন, আমাকেও ভালো থাকতে দিন।

বিশেষ ধন্যবাদ।।

♦♦♦রমজানের_শিক্ষা-১৪♥♥♥     বেশি_বেশি_দ্বান_সদকা_করা♣ দান সদকা একটি মহৎ ইবাদত। দ্বান করা ইনসাফের দাবী আর মু'মিনের একটি অ...
08/05/2020

♦♦♦রমজানের_শিক্ষা-১৪♥♥♥
বেশি_বেশি_দ্বান_সদকা_করা


দান সদকা একটি মহৎ ইবাদত। দ্বান করা ইনসাফের দাবী আর মু'মিনের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য ।দ্বান সদকা গুনাহ মিটিয়ে ফেলে যেমন পানি আগুনকে নিভিয়ে ফেলে। শুধু তাই নয় কিয়ামতে ৭শ্রেনীর লোক আরশে আযীমের নিচে স্থান পাবে তার মধ্যে এক শ্রেণি যারা আল্লাহ সন্তুষ্টি অর্জনের জন্যই শুধুমাত্র দ্বান করেন।মহান আল্লাহ তা'য়ালা এরশাদ করেন,
♦وَيَسْأَلُونَكَ مَاذَا يُنفِقُونَ قُلِ الْعَفْوَ

◾‘তারা আপনার নিকট জিজ্ঞাসা করে, তারা কী ব্যয় করবে? (আল্লাহ বলেন,) জানিয়ে দিন, যা তোমাদের প্রয়োজনাতিরিক্ত।’ (সূরা বাকারা : আয়াত ২১৯)

মহান আল্লাহ তায়ালা অন্য আয়াতে বলেছেন,
♦يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ لاَ تُبْطِلُواْ صَدَقَاتِكُم بِالْمَنِّ وَالأذَى كَالَّذِ يُنفِقُ مَالَهُ رِئَاء النَّاسِ وَلاَ يُؤْمِنُ بِاللّهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ فَمَثَلُهُ كَمَثَلِ صَفْوَانٍ عَلَيْهِ تُرَابٌ فَأَصَابَهُ وَابِلٌ فَتَرَكَهُ صَلْدًا لاَّ يَقْدِرُونَ عَلَى شَيْءٍ مِّمَّا كَسَبُواْ وَاللّهُ لاَ يَهْدِي الْقَوْمَ الْكَافِرِينَ

◾‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা অনুগ্রহের কথা প্রকাশ করে এবং কষ্ট দিয়ে নিজেদের দান খয়রাত বরবাদ করো না সে ব্যক্তির মতো যে নিজের ধন-সম্পদ লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে ব্যয় করে এবং আল্লাহ ও পরকালের প্রতি বিশ্বাস রাখে না। অতএব, এ ব্যক্তির দৃষ্টান্ত একটি মসৃণ পাথরের মতো যার ওপর কিছু মাটি পড়েছিল। অতঃপর এর ওপর প্রবল বৃষ্টি বর্ষিত হলো, অনন্তর তাকে সম্পূর্ণ পরিষ্কার করে দিল। তারা ঐ বস্তুর কোনো সওয়াব পায় না, যা তারা উপার্জন করেছে। আল্লাহ কাফের সম্প্রদায়কে পথ প্রদর্শন করেন না।’ (সূরা: বাকারা, আয়াত ২৬৪)
অপর আয়াতে বলেন,
♦وَمَثَلُ الَّذِينَ يُنفِقُونَ أَمْوَالَهُمُ ابْتِغَاء مَرْضَاتِ اللّهِ وَتَثْبِيتًا مِّنْ أَنفُسِهِمْ كَمَثَلِ جَنَّةٍ بِرَبْوَةٍ أَصَابَهَا وَابِلٌ فَآتَتْ أُكُلَهَا ضِعْفَيْنِ فَإِن لَّمْ يُصِبْهَا وَابِلٌ فَطَلٌّ وَاللّهُ بِمَا تَعْمَلُونَ بَصِيرٌ

◾‘যারা আল্লাহর রাস্তায় স্বীয় ধন-সম্পদ ব্যয় করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে এবং নিজের মনকে সুদৃঢ় করার জন্যে তাদের উদাহরণ টিলায় অবস্থিত বাগানের মতো, যাতে প্রবল বৃষ্টিপাত হয়; অতঃপর দ্বিগুণ ফসল দান করে। যদি এমন প্রবল বৃষ্টিপাত না-ও হয়, তবে হাল্কা বর্ষণই যথেষ্ট। আল্লাহ তোমাদের কাজকর্ম যথার্থই প্রত্যক্ষ করেন।’ (সূরা: বাকারা, আয়াত: ২৬৫)।

কোর আনুল কারীমের অসংখ্য আয়াতে কারীমার মাধ্যমেই দ্বান-সাদকার ফজ্বিলত বর্ণিত হয়েছে।

♠ভাইসব-
হাদীসের আলোকে দ্বান সদকার ফজিলিত
♦وَعَنْ أَبِي هُرَيرَةَ رضي الله عنه: أَنَّ رَسُولَ اللهِ ﷺ، قَالَ: « إِذَا مَاتَ الإنْسَانُ انْقَطَعَ عَمَلُهُ إِلاَّ مِنْ ثَلاثٍ: صَدَقةٍ جَارِيَةٍ، أَوْ عِلْمٍ يُنْتَفَعُ بِهِ، أَوْ وَلَدٍ صَالِحٍ يَدْعُو لَهُ ». رواه مسلم
বাংলা হাদিস:-
আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,
➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যখন কোন মানুষ মারা যায়, তখন তার কর্ম বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু তিনটি জিনিস নয়;
(১) সাদকা জারিয়াহ,
(২) যে বিদ্যা দ্বারা উপকার পাওয়া যায় অথবা
(৩) সৎ সন্তান যে তার জন্য দোআ করে।’’

( মুসলিম ১৬৩১, তিরমিযি ১৩৭৬,)

♠ভাইসব- দ্বান-সদকার পরিভাষা

#ইসলামি_পরিভাষায়
দান করাকেই সদকা বলা হয়। সদকা শব্দটি এসেছে আরবি ‘সিদকুন’ থেকে।
#অর্থ: সত্যতা, যথার্থতা।
পরিভাষায় সদকা বলা হয়, একমাত্র আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন করার লক্ষ্যে স্বীয় সম্পদ ব্যয় করা।কারণ, মানুষের সর্বাপেক্ষা প্রিয় বস্তু এবং জীবন যাপনের প্রধান উপকরণ কষ্টার্জিত মাল ব্যয় করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালার প্রতি ভালোবাসা এবং তার নির্দেশাবলীর প্রতি আনুগত্যের বাস্তব প্রমাণ দিয়ে থাকেন বলে এই ব্যয়কে সদকা নামে অভিহিত করা হয়েছে।

•পবিত্র কোরআন হাদীসে অত্যাবশ্যক এবং ঐচ্ছিক এ উভয় প্রকার দানকেই সদকা বলা হয়েছে।

•তবে প্রচলিত অর্থে শুধুমাত্র ঐচ্ছিক নফল দানকেই সদকা বলা হয়ে থাকে।

সদকার প্রকার:

সদকা দুই প্রকার।
(১) সাধারণ সদকা
(২) সদকায়ে জারিয়া। গরিব দুঃখীকে টাকা পয়সা দান করা, ভালো ব্যবহার করা সাধারণ সদকার অন্তর্ভুক্ত।

আর সাদকায়ে জারিয়া বলা হয় ঐ সমস্ত সৎকর্ম যেগুলোর কল্যাণকারিতা স্থায়ী হয়।
এর মধ্যে সর্বাগ্রে হচ্ছে
•দ্বীনি এলেম শিক্ষা দান,
•দ্বীনি বই পুস্তক রচনা ও প্রকাশ করে সর্ব সাধারণের মধ্যে এলেম পৌঁছানো। কারণ, দুনিয়া ও আখেরাতের জীবনে মানব সন্তানের জন্য সর্বাধিক কল্যাণকর বিষয় হচ্ছে, আল্লাহর সঙ্গে, তাঁর বিধি বিধানের সঙ্গে এবং রাসূলের সঙ্গে পরিচিতি লাভ।এক ব্যক্তি অন্যকে যদি দ্বীনি এলেম শিক্ষা দেন তবে সে ব্যক্তি নিজে আমল করবে এবং প্রত্যক্ষভাবেই হোক বা পরোক্ষভাবেই হোক পরবর্তী কাউকে না কাউকে শিক্ষা দেবে। এভাবে কেময়ামত পর্যন্ত এ সৎ কাজের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে।
•রাসুল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঐ ব্যক্তিকে সর্বাপেক্ষা বড় দাতারূপে আখ্যায়িত করেছেন যিনি পবিত্র কোরআন সুন্নাহর এলেম অন্যদেরকে শিক্ষা দেন।
• তার পরের স্থান মসজিদ, এতীমখানা, মাদ্রাসা, রাস্তা ঘাট, সেতু পুকুর প্রভৃতি গণকল্যাণমূলক খাতে দান করা। এসবের দ্বারা অনেক বেশি লোক উপকৃত হন এবং উপকারটুকু দীর্ঘদিন স্থায়ী হয়।
★ইমাম আন-নববী (রহ.) এই হাদিস খানার ওপর মন্তব্য করতে যেয়ে বলেছেন,
‘সদকায়ে জারিয়া হলো ওয়াকফ।’
(শরহে মুসলিম -১১/৮৫)।

★লোকদেখানো দ্বান সদকার শাস্তি

নবীজী বলেন তিন ব্যক্তি দ্বারা আল্লাহ জাহান্নামকে প্রজ্জ্বলিত রাখবেন তার মধ্যে একধরণের যারা লোক দেখানোর জন্য দানবীর সেজে ছিল।সুতরাং এই রমজান মাস বরকতের মাস। এ মাসে আমাদের উচিত বেশি বেশি দ্বান সদকা করা। আর এটাই আল্লাহ তা'য়ালার নৈকট্য লাভের অন্যতম মাধ্যম হতে পারে। আল্লাহ তা'য়ালা কবুল করুন আমিন।

♦♦♦রমজানের শিক্ষা-১৩ ♦♦♦          সালামের প্রচলন করা ♠ভাইসব- ইসলাম পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম। এমন এক পদ্ধতি স...
07/05/2020

♦♦♦রমজানের শিক্ষা-১৩ ♦♦♦
সালামের প্রচলন করা

♠ভাইসব- ইসলাম পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম। এমন এক পদ্ধতি সালাম যার মাধ্যমে সকল হিংসা,ভেদাভেদ শেষ হয়ে যায়।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেছেন, তেমাদের জন্য রাসুল (স.) এর জীবনীর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ। তার প্রতিটি কথা, কাজ, অনুমোদন, নির্দেশনা, আদেশ, নিষেধ ও উপদেশ দুনিয়া- আখেরাতের কল্যাণের বার্তাবাহী।

🔹মহান আল্লাহ তা'য়ালা পবিত্র কুরআনুল কারিমের সুরা নিসার ৮৬ নং আয়াতে বলেন-
🔘وَإِذَا حُيِّيتُم بِتَحِيَّةٍۢ فَحَيُّواْ بِأَحْسَنَ مِنْهَآ أَوْ رُدُّوهَآ ۗ إِنَّ ٱللَّهَ كَانَ
عَلَىٰ كُلِّ شَىْءٍ حَسِيبًا
এই আয়াতে আল্লাহ তা'য়ালা আদেশ দিয়েছেন সালাম দেওয়া এবং এর প্রতিউত্তরে আরো ভাল জবাব দেওয়ার জন্য।
🔹এছাড়াও সুরা আন-নুরে ৬১ নং আয়াতে বলেছেন,

‘তোমরা যখন অন্যের ঘরে প্রবেশ করো তখন নিজেদেরকে সালাম করো। এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে অত্যন্ত পবিত্র ও বরকতময় তোহফা বিশেষ’।

♠ভাইসব- শুধু তাই নয়- ইসলামে উত্তম মানুষ তাদেরকে বলা হয়েছে যারা সালাম দেয় পরিচিত এবং অপরিচিত সকলকে যা বুখারীর বর্ণনায় পাওয়া যায়-
🔘حديث عبد الله بن عمرو بن العاص رضى الله عنهما: أن رجلاً سأل رسول الله ﷺ أي الإسلام خير؟ قال: تطعم الطعام، وتَقرأ السلام على من عرفت وعلى من لم تعرف

অর্থাৎ ইসলামে দুই ধরণের লোকদেরকে উত্তম বলা হয়েছে। যারা মানুষদেরকে খাদ্য খাওয়ায় আর পরিচিত এবং অপরিচিত সকলকে সালাম দেয়।

🔹এছাড়া হযরত জাবির (রা.) হতে বর্ণিত।
তিনি বলেন, রাসুল্লাহ (সা.) বলেছেন- কথাবার্তা বলার পূর্বেই সালাম দিতে হবে।

🔹অন্যত্র হযরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন,
নবী করীম (সা.) বলেছেন- যখন তোমাদের কেউ নিজের কোনও মুসলমান ভাইয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করো, সে যেন প্রথমে সালাম দেয় আর যদি তাদের উভয়ের মধ্যখানে বৃক্ষ, দেওয়াল বা পাথরের আড়াল পড়ে যায়, অত:পর পুনরায় সাক্ষাৎ হয়, তবে যেন দ্বিতীয় বার সালাম দেয়। -(আবু দাউদ)

♠ভাইসব- সালামের কিছু সুন্নাত দিকসমূহ-
★ কোন মুসলমানের সাথে সাক্ষাতের সময় সালাম দেওয়া সুন্নাত,
★ যাকে সালাম দেওয়া হয়েছে তার উপর সালামের জবাব দেওয়া ওয়াজিব।
★দিনে যতবার সাক্ষাত হয়, এক রুম থেকে অন্য রুমে বারবার আসা যাওয়াতে সেখানে উপস্থিত মুসলমানদেরকে সালাম করা সাওয়াবের কাজ।
★আগে সালাম করা সুন্নাত,
★ প্রথমে সালামকারী আল্লাহ তাআলার নিকটবর্তী এবং প্রিয়।
★প্রথমে সালাম দানকারী ব্যক্তি অহংকার থেকে মুক্ত।
Πযেমন আমাদের প্রিয় নবী ﷺ ইরশাদ করেন, সর্বপ্রথম সালামকারী অহংকারমুক্ত।
(শুআইবুল ঈমান, খন্ড-৬, পৃষ্ঠা-৪৩৩)

★প্রথমে সালাম প্রদানকারীর উপর ৯০টি রহমত এবং উত্তর প্রদানকারীর উপর ১০টি রহমত অবতীর্ণ হয়।
★ সালামের উত্তর সাথে সাথে এতটুকু আওয়াজে উত্তর দেওয়া ওয়াজিব যেন সালাম প্রদানকারী শুনতে পায়।
★ সমাজের মধ্যে বেশি বেশি সালামের প্রচলন করা।

♠ভাইসব- সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য অবশ্যই সালামের প্রচলন করতে হবে। কেননা সালামের মাধ্যমে হিংসা,পরশ্রীকাতরতা,গীবত গর্হিতকাজ ইত্যাদি দূরিভূত হয়ে যায়।সুতরাং মাহে রমজানে আমাদের জন্য কাজ হলো সমাজে সালামের প্রচলন করা। এতেই কিন্তু শাস্তি ফিরে আসতে পারে। আল্লাহ তা'য়ালা আমাদেরকে এই সুন্নাতটির প্রতি আমল করার তাওফিক দ্বান করুন আমিন।

https://www.facebook.com/425561908293887/posts/670790497104359/
05/05/2020

https://www.facebook.com/425561908293887/posts/670790497104359/

মফস্বল বাংলার টিভি ৭১ উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ডাঃ জুয়েল আহমেদ ; 1 min ago Mst : Nurjahan মোঃ আবুল হোসেনঃ- মৌলভীবাজার থেকে.....

05/05/2020

★★★★★রমজানের শিক্ষা-১১ ★★★★
"
সকলের প্রতি সদাচারন করা।"

◼উম্মতে মুহাম্মাদীদের সতন্ত্র একটি বৈশিষ্ট্য মানুষের প্রতি সদাচারন । ইসলাম শান্তি,সাম্যের ধর্ম। যেখানে সকলের প্রতি সুন্দর,নম্র-ভদ্র, ভাল ব্যবহারের প্রতি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্বরং আল্লাহ তা'য়ালা এরশাদ করেন-
🔹وَإِذَا حُيِّيتُم بِتَحِيَّةٍ فَحَيُّوا بِأَحْسَنَ مِنْهَا أَوْ رُدُّوهَا
ۗ إِنَّ اللَّهَ كَانَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ حَسِيبًا
‘তোমাদের কেউ যদি তোমাদেরকে দোয়া করে, তবে তোমরাও তার জন্য দোয়া করবে। তার চেয়ে উত্তম দোয়া অথবা তারই মতো ফিরিয়ে দেবে, নিশ্চয় আল্লাহ সর্ববিষয়ে হিসাব-নিকাশ গ্রহণকারী’

(সূরা নিসা : ৮৬)।

অন্য আয়াতে বলেন‘হে মুমিনগণ! তোমরা যখন আল্লাহর রাস্তায় সফর করো, তখন যাচাই করে নিয়ো এবং তোমাদেরকে যখন সালাম করবে, তখন তোমরা তাকে বলো না যে, তুমি মুসলিম নও। তোমরা পার্থিব জীবনের সম্পদ অন্বেষণ করো, বস্তুত আল্লাহর কাছে অনেক সম্পদ রয়েছে’

(সূরা বনি ইসরাইল : ৯৪)।

‘যখন তোমরা গৃহে প্রবেশ করো, তখন তোমাদের স্বজনদের প্রতি সালাম বলবে। এটা মহান আল্লাহর নিকট থেকে কল্যাণময় ও পবিত্র দোয়া। এমনিভাবে আল্লাহ তায়ালা তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতগুলো বিশদভাবে বর্ণনা করেন, যাতে তোমরা বুঝে নাও’

(সূরা আন-নূর : ৪১)।

কোর আনুল কারীমের অসংখ্য আয়াত দ্বারা আমরা বুঝতে পারি মানুষের প্রতি সদাচারন করতেই হবে।

◼ভাইসব- সদাচরণ করার জন্য নবীজির আদেশ-
রাসুল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেন-
🔹عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَمْرٍو قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم إِنَّ مِنْ أَحَبِّكُمْ إِلَىَّ أَحْسَنَكُمْ أَخْلاَقًا.
আব্দুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে সে ব্যক্তিই আমার কাছে অধিক প্রিয়, যার চরিত্র ভাল’ (বুখারী, মিশকাত হা/৫০৭৪)।

আরেক হাদীস শরীফে নবীজী বলেন-
➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
🔹عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَمْرٍو قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْه وَسَلَّم إِنَّ مِنْ خِيَارِكُمْ أَحْسَنَكُمْ أَخْلاَقًا.
আব্দুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন,

‘তোমাদের মধ্যে সে ব্যক্তিই সর্বপেক্ষা উত্তম, যে চরিত্রের দিক দিয়ে উত্তম’ (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৫০৭৫)।

🔹عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا قَالَتْ قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْه وَسَلَّم: مَنْ أُعْطِيَ حَظَّهُ مِنَ الرِّفْقِ أُعْطِي حَظَّهُ مِنْ خَيْرِ الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ وَمَنْ حُرِمَ حَظَّهُ مِنَ الرِّفْقِ حُرِمَ حَظَّهُ مِنْ خَيْرِ الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ.
আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘যাকে নম্রতার কিছু অংশ প্রদান করা হয়েছে তাকে দুনিয়া ও আখেরাতের বিরাট কল্যাণের অংশ দেওয়া হয়েছে। আর যাকে সেই কোমলতা হতে বঞ্চিত করা হয়েছে তাকে উক্ত ইহকাল ও পরকালের বিরাট কল্যাণ হতে বঞ্চিত করা হয়েছে’

(শরহু সুন্নাহ, মিশকাত হা/৫০৭৬)।

#ভাইসব-

★কীভাবে সত্যিকার মুসলিম হবে?

আবু হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেন, রসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম বলেন :

“শক্তিশালী ব্যক্তি সে নয়, যে খুব ভালো মল্লযুদ্ধ করতে পারে বরং শক্তিশালী সেই ব্যক্তি যে ক্রোধের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে”।

(সহি মুসলিম : ৬৩১৩)।

আরেক হাদীস শরীফে নবীজী বলেন-আবু হুরাইরা (রাঃ) বর্ণনা করেন,

আমি রসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি : “বীর্যবান সেই ব্যক্তি নয় যে খুব ভালো কুস্তি লড়তে পারে। তারা জিজ্ঞাসা করলেন : হে রসূলুল্লাহ্‌ ! তাহলে কে বীর্যবান ? তিনি বললেন : “ক্রোধের সময় যে নিজের ক্রোধ সংবরণ করতে পারে”।

(সহি মুসলিম : ৬৩১৪)

আনাস বিন মালিক (রাঃ) বর্ণনা করেন, রসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম বলেন : “তোমরা পরস্পরের প্রতি ঘৃণা, ইর্ষা বা শত্রুতা করো না। তোমরা পরস্পরে ভাই ভাই এবং আল্লাহ্‌ তাআলার বান্দা হয়ে যাও। এটা কোনো মুসলমানের জন্য বৈধ নয় যে, সে তার ভাইয়ের সঙ্গে তিনদিনের অধিক সম্পর্ক ছিন্ন করে।

◼ভাইসব- সদাচরণ কারীর কিছু বৈশিষ্ট্য
১. সালাম দেওয়া।
২. সকলের সাথে সুন্দর আচার ব্যবহার করা।
৩. অতিথীদের সাথে সম্মানের সাথে কথা বলা।
৪. অপরের সম্পদের ব্যাপারে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা।
৫. ভূপৃষ্ঠে নম্র-ভদ্র থাকা।
৬.আক্রমনাত্মক নাম ধরে না ডাকা।
৭.ভুল ত্রুটি থেকে নিজেকে পরিশুদ্ধ করে নেওয়া।
৮. স্বরণে রাখা আল্লাহ যদি ভালবাসেন তাহলে মানবকূলও ভালবাসবেন। ইত্যাদিগুণে গুণান্বিত হওয়া।


সুতরাং মাহে রমজানে আমাদের দায়িত্ব হলো সকলের প্রতি নম্র-ভদ্র-শালীন ভাষায় ব্যবহার করা। কেননা যে মানুষের প্রতি দয়া ভালবাসা প্রদর্শন করে না আল্লাহ তা'য়ালাও তার প্রতি দয়া প্রদর্শন করেন না। আল্লাহ তা'য়ালা আমাদেরকে সকলের প্রতি সদাচারন করার তাওফিক দ্বান করুন আমিন।

*******রমজানের শিক্ষা ৯****** #গীবত_পরিহার_করা।★গীবত একটি মারাত্মক কবীরা গুনাহ।রমজানের অন্যতম একটি শিক্ষা হলো গীবত পরিহা...
03/05/2020

*******রমজানের শিক্ষা ৯******
#গীবত_পরিহার_করা।

★গীবত একটি মারাত্মক কবীরা গুনাহ।
রমজানের অন্যতম একটি শিক্ষা হলো গীবত পরিহার করা।আমরা সামাজিক জীব। জীবন পরিচালনার ক্ষেত্রে একে অপরের সাথে পারস্পরিক সম্পর্ক গভীর কিন্তু খেয়ালে কিংবা বে-খেয়ালে একজনের অগোচরে আরেকজনের বিপক্ষে গীবদ করি যা অত্যন্ত গর্হিত।আমাদেরকে বেমালুম ভুলে গেলে হবে না গীবতকারীর #৩টি মারাত্মক ক্ষতি রয়েছে।

১.) গীবতকারীর দোয়া কবুল হয়না।
২.) গীবতকারীর কোন নেক আমল কবুল হয়না।
৩.) আমল নামায় পাপ বৃদ্ধি পেতে থাকে।

একটি খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকলেই কিন্তু আমরা সত্যিকার আশরাফুল মাখলুকাতের পরিচয় দিতে পারি। মহান আল্লাহ #সূরা_হুজরাতের_১২_নম্বর_আয়াতে বলেন
وَلَا يَغْتَبْ بَعْضُكُمْ بَعْضًا أَيُحِبُّ أَحَدُكُمْ أَنْ يَأْكُلَ لَحْمَ أَخِيهِ مَيْتً فَكَرِهْتُمُوهُ

✨আর তোমরা কেউ কারো গীবত করো না, তোমরা কি কেউ আপন মৃত ভাইয়ের গোশত খাওয়া পছন্দ করবে ? একে তোমরা অবশ্যই ঘৃণা করবে।, (সূরা হুজুরাত:১২)।

📍 কোরআনের বিভিন্ন স্থানে এবং হাদীসের মাধ্যমে জানতে পারি আল্লাহ তা'য়ালা বারংবার সতর্ক করেছে গীবত থেকে দূরে থাকার জন্য। আর রমজান মাস বরকতের মাস এ মাসে অবশ্যই গীবত থেকে দূরে থাকবো এটাই রহমত,মাগফিরাত,নাজাতের মর্যাদার দাবী।

#ভাইসব_জানুন_গীবত_কী?
গীবত শব্দটির আভিধানিক অর্থ হচ্ছে দোষারোপ করা, পরনিন্দা করা ইত্যাদি।পরিভাষায় গীবত বলা হয় ‘তোমার কোনো ভাইয়ের পেছনে তার এমন দোষের কথা উল্লেখ করা যা সে গোপন রেখেছে অথবা যার উল্লেখ সে অপছন্দ করে।
💢আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,গীবত কাকে বলে, তোমরা জান কি? সাহাবিগণ বললেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -ই ভালো জানেন। তিনি বললেন, তোমার কোনো ভাই (দীনি) সম্পর্কে এমন কথা বলা, যা সে অপছন্দ করে, তা-ই গীবত। সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসূল, আমি যে দোষের কথা বলি তা যদি আমার ভাইয়ের মধ্যে থাকে তাহলেও কি গীবত হবে? উত্তরে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি যে দোষের কথা বল, তা যদি তোমার ভাইয়ের থাকে তবে তুমি অবশ্যই তার গীবত করলে আর তুমি যা বলছ তা যদি তার মধ্যে না থাকে তবে তুমি তার ওপর মিথ্যা অপবাদ দিয়েছ। (মুসলিম)

•সুতরাং এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়, কোনো ভাইয়ের এমন দোষের কথা বলা গীবত যা সে অপছন্দ করে।

#হাদীসের_আলোকে_গীবতের_পরিণাম

গীবত ইসলামি শরিয়তে হারাম ও কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন,
وَيْلٌ لِكُلِّ هُمَزَةٍ لُمَزَة
✨ধ্বংস তাদের জন্য, যারা অগ্র-পশ্চাতে দোষ বলে বেড়ায়।’ (সূরা হুমাজাহ-১)

কেউ গীবত শুনলে তার অনুপস্থিত ভাইয়ের পক্ষ থেকে তা প্রতিরোধ করবে সাধ্যমতো। আর যদি প্রতিরোধের শক্তি না থাকে তবে তা শ্রবণ থেকে বিরত থাকবে। কেননা, ইচ্ছাকৃতভাবে গীবত শোনা নিজে গীবত করার মতোই অপরাধ।
♦হাদিসে আছে, সাহাবি মায়মুন রাঃ বলেন,
‘একদিন স্বপ্নে দেখলাম এক সঙ্গী ব্যক্তির মৃতদেহ পড়ে আছে এবং এক ব্যক্তি আমাকে তা ভক্ষণ করতে বলছে। আমি বললাম, আমি একে কেন ভক্ষণ করব? সে বলল, কারণ তুমি অমুক ব্যক্তির সঙ্গী গোলামের গীবত করেছ। আমি বললাম, আল্লাহর কসম আমি তো তার সম্পর্কে কখনো কোনো ভালোমন্দ কথা বলিনি। সে বলল, হ্যাঁ, এ কথা ঠিক। কিন্তু তুমি তার গীবত শুনেছ এবং সম্মত রয়েছ।’রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,মিরাজের সময় আমাকে এমন এক সম্প্রদায়ের কাছে নিয়ে যাওয়া হলো যাদের নখ ছিল তামার। তারা তাদের মুখমণ্ডল ও দেহ আঁচড়াচ্ছিল। আমি জিবরীল আঃ-কে জিজ্ঞাসা করলাম, এরা কারা? তিনি বললেন, এরা নিজ ভাইদের গীবত করত ও ইজ্জতহানি করত। (মাজহারি)

♦আবু সায়িদ ও জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন‘গীবত ব্যাভিচারের চেয়েও মারাত্মক গুনাহ। সাহাবায়ে কেরাম আরজ করলেন, এটা কিভাবে? তিনি বললেন, ব্যক্তি ব্যভিচার করার পর তওবা করলে তার গোনাহ মাফ হয়ে যায়। কিন্তু গীবত যে করে তার গোনাহ আক্রান্ত প্রতিপক্ষের ক্ষমা না করা পর্যন্ত মাফ হয় না।’সুতরাং এ কথা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হল যে, গীবত একটি জঘন্য পাপাচার। এ থেকে সবাইকে সতর্কতার সাথে বিরত থাকতে হবে।

★যাদের_দোষ_বর্ণনা_করা_যায়

গীবত নিঃসন্দেহে হারাম।
★তারপরও যাদের দোষ বর্ণনা করা যায় তা হচ্ছে­ কোনো অত্যাচারীর অত্যাচারের কাহিনী প্রতিকারের আশায় বর্ণনা করা।
★সন্তান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে তার পিতা ও স্বামীর কাছে অভিযোগ করা।
★ফতোয়া গ্রহণ করার জন্য ঘটনার বিবরণ দেয়া ও - প্রয়োজন ও উপযোগিতার কারণে কারো দোষ বর্ণনা করা জরুরি।
★আবার যাদের স্বভাব গীবত করা তাদের সম্পর্কে অন্যদের সাবধান করার জন্য তার দোষ বর্ণনা করা জায়েজ।
➖যেমন →উম্মুল মুমিনীন আয়েশা রাঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
‘একদা এক ব্যক্তি (মাখরামা ইবনে নওফেল) নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর কাছে সাক্ষাতের অনুমতি প্রার্থনা করলেন। তখন তিনি বললেন, তাকে আসার অনুমতি দাও, সে গোত্রের কতই না নিকৃষ্ট লোক। অতঃপর তিনি তার সাথে প্রশস্ত চেহারায় তাকালেন এবং হাসিমুখে কথা বললেন। অতঃপর লোকটি চলে গেলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি তার সম্পর্কে এমন কথা বলেছেন, অতঃপর আপনিই প্রশস্ত চেহারায় তার প্রতি তাকালেন এবং হাসিমুখে কথা বললেন। এ কথা শুনে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, হে আয়েশা, তুমি কি কখনো আমাকে অশ্লীলভাষী পেয়েছ ? নিশ্চয়ই কেয়ামতের দিন আল্লাহতায়ালার কাছে মর্যাদার দিক দিয়ে সর্বাধিক নিকৃষ্ট সেই লোক হবে, যাকে মানুষ তার অনিষ্টের ভয়ে ত্যাগ করেছে। (বুখারি, মুসলিম)

★গীবত_থেকে_বেঁচে_থাকার_উপায়

গীবত থেকে বেঁচে থাকা অত্যন্ত জরুরি। এ থেকে বাঁচার উপায়।প্রথম উপায় হচ্ছে অপরের কল্যাণ কামনা করা। কেননা,
◾রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন(,‘দীন হচ্ছে নিছক কল্যাণ কামনা করা।’)
◾দ্বিতীয় উপায়, আত্মত্যাগ অর্থাৎ যেকোনো প্রয়োজনে অপর ভাইকে অগ্রাধিকার দেয়া। যেমন আল্লাহ এরশাদ করেছেন,
وَيُؤْثِرُونَ عَلَى أَنْفُسِهِمْ وَلَوْ كَانَ بِهِمْ خَصَاصَةٌ

✨‘তারা নিজের ওপর অন্যদের প্রয়োজনকে অগ্রাধিকার দেয়, যদিও তারা অনটনের মধ্যে থাকে।’
(সূরা হাশরের আয়াত ০৯)
◾তৃতীয় উপায় অপরের অপরাধকে ক্ষমা করে দেয়া।
◾চতুর্থত উপায়, মহৎ ব্যক্তিদের জীবনী বেশি বেশি করে অধ্যয়ন করা।রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্যত্র বলেছেন,
♦যে ব্যক্তি আমার জন্য তার জিহ্বা ও লজ্জাস্থানের জিম্মাদার হবে, আমি তার জন্য জান্নাতের জিম্মাদার হবো।’ (বুখারি)।♦

★ সুতরাং গীবতের মত কবিরা গুণাহ থেকে মুক্ত থাকা আমাদের জন্য আবশ্যক। আর রমজানের শিক্ষাই হলো খারাপ শরীয়ত বিরোধী কাজ থেকে যোজন যোজন মাইল দূরে থাকা। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে এই খারাপ কাজ থেকে মুক্ত রাখুন। আল্লাহুম্মা আমিন।

★★রমজানের শিক্ষা- ৭★★------*********-******---------★রোজা অবস্থায় বেশিবেশি দুরুদ শরীফ পড়া★★দিন সমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ জুম্...
01/05/2020

★★রমজানের শিক্ষা- ৭★★
------*********-******---------
★রোজা অবস্থায় বেশি
বেশি দুরুদ শরীফ পড়া★

★দিন সমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ জুম্মার দিন। আর মাসের মধ্যে শ্রেষ্ঠ অন্যতম রমজান। যার প্রতিটি সময়,দিনই বরকতময়। রাসুল (সা) এই দিন অর্থাৎ শুক্রবার দিনে বেশি বেশি দুরুদ শরীফ পড়তে উম্মতদেরকে নির্দেশনা দিয়েছেন।তার উপর আবার রমজান মাসে শুক্রবার! এ যেন নুরুন-আলা-নুর।দুরুদ শরীফ পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান ইবাদত।আল্লাহ তা'য়ালাও যে কাজটি করে থাকেন।

কোরআনুল কারীমে স্বয়ং আল্লাহ তা'য়ালা সুরা আহযাবের ৫৬ নং আয়াতে এরশাদ করেন-
إِنَّ اللَّهَ وَمَلَائِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى النَّبِيِّ ۚ يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا صَلُّوا عَلَيْهِ وَسَلِّمُوا تَسْلِيمًا
উপরোক্ত আয়াতের মাধ্যমে সুস্পষ্ট প্রতিয়মান যে-নবীজীর উপর আল্লাহ তা'য়ালা দুরুদ পড়েন,ফেরেস্তা আর বিশেষ করে উম্মতদেরকে কঠোর ভাবেই নির্দেশ দিয়েছে যাতে তারাও দুরুদ সালাম প্রেরণ করে।

★হাদীস শরীফের মাধ্যমে জানতে পারি নবীজী(সা) বলেন-
مَنْ صَلَّى عَلَيَّ وَاحِدَةً، صَلَّى الله عَلَيْهِ عَشْرًا
রাসুল (সা) বলেন- যে উম্মত আমার উপর একবার দুরুদ পড়ে আল্লাহ তা'য়ালা তার উপর ১০টি রহমত নাজিল করেন। শুধু তাই নয় আরেক হাদীস শরীফে নবীজী বলেন- যে ব্যক্তি আমার ওপর মাত্র একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার ওপর ১০ বার রহমত নাজিল করেন এবং কমপক্ষে তার ১০টি গুনাহ মাফ করেন। তার আমলনামায় ১০টি সওয়াব লিপিবদ্ধ করেন এবং আল্লাহর দরবারে তার মর্যাদা ১০ গুণ বৃদ্ধি করে দেওয়া হয়’ (নাসায়ি)। তিনি আরও বলেন, ‘সেই ব্যক্তির নাক মাটিতে ঘেঁষে যাক, যার কাছে আমার নাম উচ্চারিত হয় অথচ সে আমার ওপর দরুদ পড়ে না’ (তিরমিজি)। তিনি বলেন, ‘কিয়ামতের দিন সেই ব্যক্তি আমার সবচেয়ে নিকটবর্তী হবে, যে ব্যক্তি আমার ওপর সবচেয়ে বেশি দরুদ পড়ে’ (তিরমিজি)।
এ থেকেই সুস্পষ্ট নবীজীর শাফায়াত,হাশরে সঙ্গী,নাজাতের জন্য অবশ্যই নবীজীর উপর দুরুদ সালাম প্রেরণ করতেই হবে৷

#-দরুদ শরিফ পাঠ করলে আল্লাহর দরবারে মানুষের দোয়া কবুল হয়। হাদিস শরিফে বর্ণিত আছে যে ‘কোনো দোয়াই আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না, যতক্ষণ সে দোয়ার আগে ও পরে নবী করিম (সা.)-এর ওপর দরুদ পড়া না হয়।’ হাদিসে আরও বর্ণিত আছে, ‘যে ব্যক্তি নবী করিম (সা.)-এর পবিত্র নাম শোনার পর তাঁর ওপর দরুদ পড়ে না, সে ব্যক্তি সবচেয়ে বড় কৃপণ। তার ধ্বংসের জন্য জিব্রাইল (আ.) দোয়া করেন।’ হজরত ওমর ফারুক (রা.) বলেন, ‘দোয়া ততক্ষণ পর্যন্ত আসমান ও জমিনের মধ্যখানে লটকে থাকে, ওপরে ওঠে না, যতক্ষণ পর্যন্ত নবী করিম (সা.)-এর ওপর দরুদ না পড়ে’ (তিরমিজি, মিশকাত)।সে জন্য আমাদের দোয়া কবুল করাতে চাইলে অবশ্যই আমাদেরকে দুরুদ সালাম পড়তেই হবে।

#দুরুদ শরীফ এতো ফজ্বিলতপূর্ণ যে নবীজী বলেন-পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে আমার যে কোন উম্মত যে কোন সময় আমি নবীকে সালাম দিবে আমি নিজে সেই উম্মতের সালামের জবাব দিবো।(আবু দাউদ) নবীজী যদি উম্মতের সালাম নিজ মুখে দিয়ে থাকেন তাহলে আমাদের অবশ্যি দায়িত্ব বেশি বেশি দুরুদ সালাম প্রেরণ করা।

সুতরাং আমরা যে যেই দুরুদ শরীফ পারি তাই এই বরকতের মাসে পড়ার চেষ্টা করি। শুধু সাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম এই অংশটুকুনও একটি দুরুদ শরীফ। হাদীস শরীফে অসংখ্য সিগায় দুরুদ শরীফ এসেছে। আমাদেরকে স্বরণ রাখতে হবে আমাদের নির্ভরশীলতা দুইটি জিনিসের উপর
প্রথমটি রাব্বুল আলামীনের #রহমত আর
দ্বিতীয়টি নূর নাবীজীর #শাফায়াত।

সেই শাফায়াত পেতে হলে অবশ্যই বেশি বেশি দুরুদ শরীফ পড়তে হবে। আল্লাহ তা'য়ালা আমাদেরকে রামজানুল কারীমে বেশি বেশি দুরুদ সালাম পড়ার তাওফিক দ্বান করুন। এর ওসিলায় করোনা ভাইরাস থেকে পৃথিবীকে মুক্ত করুন আমিন।

.                       রমজানের শিক্ষা-৫উম্মতে মুহাম্মাদীদের রোজাদারদের ৫টি পুরস্কার। ••ভাইসব- রাসুল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া...
30/04/2020

. রমজানের শিক্ষা-৫
উম্মতে মুহাম্মাদীদের রোজাদারদের ৫টি পুরস্কার।

••ভাইসব- রাসুল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেন আমার উম্মতদেরকে মাহে রমাদানে পাঁচটি বৈশিষ্ট্য দেয়া হয়েছে, যা পূর্ববর্তী কোন উম্মতকে দেয়া হয় নি।

১.সিয়াম পালনকারীর মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহ তালার কাছে মেশকের সুঘ্রান থেকেও উত্তম।পাকস্থলী খাবার শূন্য হলে মুখের ভিতর এক প্রকার দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। ইহা মানুষের কাছে অপ্রিয় হলেও আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'আলার কাছে মেশক থেকেও অতি প্রিয়। কেননা ইহা আল্লাহ তাআলার ইবাদত ও আনুগত্যের কারণে সৃষ্টি হয়েছে। রোজাদারের জন্য এটি একটি পুরস্কারও বটে।

২. ইফতারের পূর্ব পর্যন্ত ফেরেশতাগণ সিয়াম পালনকারীর জন্য মাগফিরাতের দোয়া করতে থাকেন।
আল্লাহ তা'য়ালাও রোজাদারদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে যান।

৩.আল্লাহ তাআলা প্রতিদিন মাহে রমাদানে জান্নাত কে সুসজ্জিত করেন এবং তাঁকে লক্ষ্য করে বলেন, অতি শীঘ্রই আমার পেয়ারা বান্দাগণ দুনিয়ার কষ্ট যাতনা সহ্য করে তোমার নিকট আসছে। রোজাদারদের জন্য স্পেশাল পুরস্কার মালিক দিবেন।

৪. বিতাড়িত শয়তানদেরকে শৃংখলাবদ্ধ করা হয়। ফলে এরা আল্লাহর নেককার বান্দাদের অন্য মাসের মত গোমরাহ করার এবং সৎকাজ থেকে বিরত রাখার সুযোগ পায় না। শয়তান আবদ্ধ থাকে।

৫. রামাদানের শেষ রজনীতে সিয়াম পালনকারীদের ক্ষমা করে দেয়া হয়। আরজ করা হলো, হে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
#ক্ষমা_কি_কেবল_কদর_রাতে_করা_হয়। রাসুল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন না, #কোন_শ্রমিককে_তার_পারিশ্রমিক_তখনই_দেয়া_হয়_যখন_সে_কাজ_শেষ_করে।
••ভাইসব- সুতরাং রমজানের শিক্ষা হলো আমরা সঠিকমত রমজানের রোজা রাখলে আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে জান্নাত নসিব করবেন এবং সমস্ত বালা মসিবত দূরিভূত করে দিবেন।

রাব্বে কারীম আমাদের রোজাগুলো কবুল করে পৃথিবী থেকে করোনা ভাইরাসকে বৃষ্টির পানি দিয়ে ভাসিয়ে নিয়ে যাক। আল্লাহুম্মা আমিন।

24/04/2020

Surah Al-Baqarah

AYAH - 182-186

O You who belive! Observing As-saum ( the fasting ) is prescribed for you As it was prescribed for those before you, that you may become.

( Observing Saum fasts ) for a fixed number of days , but if any of you is ill or on a journey, the same number ( should be made up ) from other days. And as for those who can fast difficulty, ( e.g an old man ) They have to feed Miskin ( needy person ) ( for every day ). But whoever does good of his own accord, it is better for him. And that you fast is better for you if only you know.

The month of Ramadan in which was revealed the quran, a guidance for mankind and clear proofs for the guidance and the criterion ( between right and wrong ) So, whoever of you sights ( the crescent on the first night of ) the month ( of Ramadan i.e. is present at his home ), he must observe Fasts that month, And whoever is ill or on a journey, the same number from other days. Allah intends for you ease, and He does not want to make things difficult for you. ( He wants that you ) must complete the same number (of days). And that you must magnify Allah for having guided you so that you may be grateful to Him.

লতিফিয়া ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্টের পক্ষ থেকে অসহায় পরিবার কে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ সম্পন্ন।মৌলভীবাজার সদর উপজেলা লতিফিয়া ওয়েলফেয়ার...
20/04/2020

লতিফিয়া ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্টের পক্ষ থেকে অসহায় পরিবার কে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ সম্পন্ন।

মৌলভীবাজার সদর উপজেলা লতিফিয়া ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্ট ১নং খলিলপুর ইউনিয়ন পরিষদ এর পক্ষ থেকে করোনা ভাইরাস এর কারণে গৃহবন্দি গরীব অসহায় পরিবারের মাঝে কিছু খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়।

মাগরিবের নামাযের পর খাদ্যসামগ্রী ট্রাষ্টের সদস্যগণ সম্মিলিত ভাবে অসহায় মানুষের বাড়িতে গিয়ে ত্রান পৌছে দেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন লতিফিয়া ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্টের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবুল হুসেন সাজু,
অর্থ সম্পাদক হাঃ জমির হুসেন, খলিলপুর তালামীযের সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশীদ মিতুন, ট্রাষ্টের সদস্য মুস্তাফিজুর রহমান মুস্তাক, তারেক আহমদ, রাহিম মিয়া, সাজ্জাদুর রহমান প্রমুখ।

19/04/2020

১৭-০৪-২০২০ গোরারাই ট্রাষ্ট ইউ.কে এর উদ্যোগে,,
করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কারণে অসহায় হয়ে পড়া কর্মহীন দিনমজুর শতাধিক পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ ।

ক্যামেরায় :-আবুল হোসেন সাজু!
প্রতিবেদন:- জুবায়ের আহমেদ!

Address

Moulvibazar Sylhet
Sylhet

Telephone

+8801715383916

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সাংবাদিক- আবুল হুসেন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সাংবাদিক- আবুল হুসেন:

Videos

Share

Category


Other Media in Sylhet

Show All