Shayna's Era

23/08/2024

কুমিল্লা বুড়িচংয়ে উদ্ধারকারীগনের হাতে এসেছে পাতিলে ভেসে এক নবজাত।🥺🥺

03/08/2024

গণজোয়ারে সবাই যখন গাইতেসে,

ও সে স্বপ্ন দিয়ে তৈরি সে দেশ,
স্মৃতি দিয়ে ঘেরা,
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে না কো তুমি,
সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি,
সে যে আমার জন্মভৃমি....

খেয়াল করলাম, টপটপ করে আমার চোখ দিয়ে পানি পড়তেসে। বুকের মধ্যে ঝড় উঠতেসে।

মাসখানেক আগেও যেই আমি আল্লাহর কাছে প্রশ্ন করতাম, এই দেশে আমারে জন্ম দিসো খোদা?

আজ সেই দেশেই দাঁড়াইয়াই খোদাকে বলতেছি,

ও মা তোমার চরণ দুটি বক্ষে আমার ধরি,
আমার এই দেশেতে জন্ম যেন এই দেশেতেই মরি....

আমার দেশ, আমার মাটি আর আমার মানুষের প্রতি এতো ভালোবাসা আমার ছিলো? কই আগে কখনও বুঝি নি তো!!

01/08/2024

সমন্বয়করা মুক্তি পেয়েছে,
এবার ছাত্র-জনতার মুক্তির পালা!💚

01/08/2024

যখন ৬ সমন্নয়ককে ছাড়িয়ে আনার সিদ্ধান্ত হলো তখন তাড়া তাদের এমনিতেই ছেড়ে দিতে বাধ্য হলো।💪🏼

এখন এটাও সিদ্ধান্ত হোক যে আসিফ মাহতাব স্যার সহ যারা শিক্ষক গ্রেফতার হয়েছেন উনাদের ছাড়িয়ে আনার সিদ্ধান্ত হোক। 🔥💔

01/08/2024

আলহামদুলিল্লাহ, ❤️‍🔥❤️‍🔥❤️‍🔥

01/08/2024

কিছু আইনজীবি গত ৩০ শে জুলাই হাইকোর্টের রিড দিল
যাতে আন্দোলন কারী ছাত্রদের উপর গুলি না চলে ও ৬ সমন্বয়ককে ফিরিয়ে দেয়।
কিন্তু হাইকোর্ট জানায় আগামীকাল ৩১ শে জুলাই রায় দিবে।
ঠিক তারপরের দিন ৩১ জুলাই আদালতে প্রধান বিচারপতি আসে নাই। তিনি নাকি অসুস্থ। একদিন আগেও সুস্থ ছিল, হঠাৎ করে অসুস্থ হওয়া? এগুলা কি বুঝায়? যেখানে বাংলার কত মানুষের জীবন মরণের ব্যাপার?
সব কিন্তুু বোঝা যায়?আজ আগস্ট এক তারিখ সকালে ঘুম থেকে উঠলাম। উঠেই খবর দেখলাম যে আজও ৬ সমন্বয়েকের ফেরত ও গুলি না করার নির্দেশনা চেয়ে রিটের আদেশ আজও হবে না।
কারণ বেঞ্চের প্রধান বিচারপতি ছুটিতে?
এখনই কি তার ছুটি নেওয়ার সময়? আর মানুষ এর জিবনের চেয়ে কি ছুটি বড়?
এরপর কাল শুক্রবার বার আর শনিবার বার দুইদিন সরকারি ছুটি আদালত বন্ধ থাকবে এই কথা কি বিচারপতির মাথায় নাই?
এইগুলো লক্ষ্য করলেই বোঝা যায় সবই ইচ্ছে করে করা। যাতে আরো কিছু দিন সাধারণ শিক্ষার্থীদের মারতে পারে🥺
#আসিফ_স্যারের_মুক্তি_চাই

01/08/2024

31/07/2024

এই ছেলেটার নাম আলফি শাহরিয়ার মাহিম, একে গ্রেফতার করা হয়েছে রংপুরের আবু সাঈদ হত্যা মামলায়। আলফির বয়স ১৬বছর ১০মাস, শ্রেণি: একাদশ (এইচএসসি ২৫)
কলেজ আইডি: 17660, বর্তমানে পুলিশ লাইন্স স্কুল এন্ড কলেজ রংপুরে পড়াশোনা করছে।

আবু সাঈদের সাথে কী হয়েছিলো, সেটা নিয়ে নতুন করে কোনকিছুই বলবো না। সবাই টিভির পর্দাতেই দেখেছেন। এখন সেই ঘটনার বিচার করা হচ্ছে কাদেরকে আসামী করে? দিজ ইজ বিয়ন্ড মাই ইমাজিনেশন!

আলফি শাহরিয়ার মাহিমের বোন সানজানা আক্তার স্নেহা( Sanjana Akter Sneha)-র ফেইসবুক পোস্ট থেকে কপি করে এখানে তুলে দিচ্ছি—

“আমার ভাই অত্যন্ত মেধাবী, শান্ত ভদ্র একটা ছেলে। ভাইয়ের এক্সাম চলছিল, ১৫ তারিখ( জুলাই) কলেজে পরিক্ষা দেয়ার পর সে অসুস্থ হওয়ায় ১৫-৭-২৪ বিকেল থেকে ১৭-৭-২৪ পর্যন্ত সে রংপুর মেডিকেলে সে এডমিট ছিল, সমস্ত প্রমাণাদি বিদ্যমান আছে।
[ সানজানার লেখার সাথে এডিশনাল একটা তথ্য আমি এখানে সংযুক্ত করে দিচ্ছি, আবু সাঈদ মারা যায় ১৬ জুলাই]

এরপর ১৮ তারিখ সে কলেজের উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পর জানতে পারে পরীক্ষা স্থগিত, তখন বন্ধুদের সাথে মিছিলে জড়িয়ে পড়ে এবং পুলিশের টিয়ারসেলে বন্ধুদের থেকে আলাদা হয়ে যায়। পরবর্তীতে আমরা ১৮তারিখ আনুমানিক ৪টায় ওর বন্ধুদের থেকে জানতে পারি তার পায়ে রাবার বুলেট লেগেছে, সেখানের লোকাল মানুষজন কোনো এক হসপিটালে এডমিট করিয়েছে। রাত ১০টা পর্যন্ত সব হসপিটাল ক্লিনিক খুঁজেও যখন পাচ্ছিলাম না। বাবার কাছে একটা কল আসে, তারা জানায় আপনার ছেলে আমাদের হেফাজতে আছে, জানাজানি করিয়েন না, তাতে ছেলের ক্ষতি হবে। তাকে আগামীকাল সকালে ছেড়ে দেয়া হবে, চিন্তার কিছু নেই।

কিন্তু পরের দিন ১৯-৭-২৪ সকালে আমরা খোঁজ নিলে তারা অস্বীকার করে বলে তাদের কাছে এই নামে কেউ নেই। এরপর আনুমানিক বিকেল ৪:৩০টায় কোর্ট থেকে কল আসে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আমরা কোর্ট থেকে নথিপত্র নিয়ে জানলাম তাকে আবু সাইদ ভাই এর হত্যা মামলা দেয়া হয়েছে। সেদিন থেকে বার বার কারাগারের দরজা থেকে ফিরে এসেছি। একটাবার দেখা তো দূরে থাক, তার কন্ঠও শুনতে দেয়নি কেউ। মেট্রোপলিটন কোর্ট তার মামলা কিছুতেই শিশু কোর্টে দিতে চায়নি, অনেক চেষ্টা করে গত ৩০জুলাই শিশু কোর্টে নেয়া হলে ডেট দেয় আগামী ৪ই আগস্ট। ৪তারিখ কি রায় দিবে আমার জানা নেই, তবে আমি আমার ভাইকে ফিরে চাই, বেকসুর খালাস দেওয়া হোক এটা চাই।”

এই ছিলো আলফির বোন সানজানার ফেইসবুক পোস্টের মূল অংশ।

এই ঘটনার প্রেক্ষিতে হতবাক হতে হচ্ছে কয়েকটা কারণে।

১. আবু সাঈদের খুনের আসামী এই বাচ্চা(দের) কেন করা হচ্ছে? কী হয়েছিলো আবু সাঈদের সাথে, সেটা কি সবাই জানে না?

২. তাছাড়া, তার হাসপাতালে থাকার ডকুমেন্টস যদি থাকে ( তার বোন যেটা দাবি করলো), তাহলে তো এই ছেলেটাকে জড়ানো আরও এবসার্ড হয়ে গেলো।

৩.আর ছেলের বয়স যা, তাতে করে সে শিশু আইন-২০১৩ অনুযায়ী শিশু এবং তার বিচার করতে হলেও শিশু আইনে বর্ণিত বিধানের বাইরে যাওয়ার একচুল সুযোগ নেই। আমার গত পরশুর একটা লেখায় শিশু আইনের সেকশন ধরে ধরে ব্যাখ্যা করে দিয়েছিলাম, কীভাবে এই শিশুদেরকে বেআইনি এবং পুরোপুরি এবসার্ড ওয়েতে ট্রিট করা হচ্ছে।

এসব ঘটনা দেখে আইন-কানুন নিয়ে আর কোনকিছু বলারও ইচ্ছা হয়না।

©Saiyed Abdullah

আর আমরা ভুল দেখেছি সব।
ভাইরে দেশটা তোমাদের জন্য না। যেখানে অপরাধীরা ভালো করে ঘুরছে,আর নিরপরাধীদের মিথ্যা নাটকে জেলে ভরা হচ্ছে।

এটার বিরুদ্ধে ঝড় তুলুন সবাই।

31/07/2024

আমাদের অনেকের প্রিয় Fahad Hossain স্যার, Fahad's Tutorial এর স্রষ্টা, উনাকে একটু আগে মিরপুর ১০, চারুলতা থেকে ক্লাস নেওয়ার মাঝখান থেকে আরও ৪জন সহ এরেস্ট করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। উল্লেক্ষ্য এখানেও প্রথমে ওনার ফোন চেক করা হয়েছে যা আইন লঙ্ঘন করে। শুরু থেকেই উনি আমাদের আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন। দেশের সকল শিক্ষার্থী যারা উনাকে চিনেন উনার থেকে উপকৃত হয়েছেন সবার প্রতি আহবান জানানো হলো যত দ্রুত সম্ভব এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে।

ssc তে আমি উনার স্টুডেন্ট ছিলাম ssc এর মাত্র কয়েক দিন আগে প্রতিটি চ্যাপ্টারের ব্যাসিক ক্লিয়ার হয়ে গেছিলো
উনি যে কতটা ভালো মানের তা আর আমার বলার অপেক্ষা রাখে না প্রতি বছর SSC, HSC সহ লাখ লাখ স্টুডেন্ট উনার কোর্স করে এক্সাম দিচ্ছে। প্রতিটি ভালো শিক্ষক আমাদের দেশের রত্ন এই রত্নগুলোকে তুলে নিয়ে জাতিকে পঙ্গু বানিয়ে দিচ্ছে।

31/07/2024

আসিফ মাহতাব স্যারের মতো উনিও একজন শিক্ষক, কিন্তু উনাকে নিয়ে কেনো জানি কোনো কথা হচ্ছেনা!

উনার নাম মাহমুদুল হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিস বিভাগের ৮ম ব্যাচের মেধাবী শিক্ষার্থী এবং বর্তমানে বীরশ্রেঠ মূন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজের সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। গত ২৭ জুলাই ইসলামি ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসাপাতাল থেকে সাদা পোষাকধারী কিছু লোক উনাকে তুলে নিয়ে যায়। সর্বশেষ খবর উনাকে দুই দিন যাবত রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে, তবে তিনি সুস্থ আছেন। তিন দিনের রিমান্ড শেষে উনাকে ১ আগস্ট কোর্টে তোলা হবে।

লজ্জার ব্যাপার হলো, উনার এই অবস্থায় উনার প্রতিষ্ঠানের সবাই চুপ! আজকে যদি কলেজের সবাইকে তারা তুলে নিয়ে যায়, তাহলেও কি তারা চুপই থাকবে?

সকলের কাছে অনুরোধ থাকবে, খবরটা বেশি বেশি যেন প্রচার করা হয়। আমাদের কণ্ঠের জোর কতো তাতো আমাদের চোখের সামনেই দেখেছি। ১৭ বছরের এক বাচ্চাকে ৭ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিলো, কিন্তু শেষমেষ আর নিতে পারেনি। তাই আমাদের উচিত বেশি বেশি আওয়াজ তোলা, যাতে তারা স্যারকে ছেড়ে দিয়ে বাধ্য হয়।

31/07/2024

❤️❤️❤️