১১ই নভেম্বর যুবলীগের ৫০তম সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত মহাসমাবেশে সফল করার লক্ষ্যে আশুলিয়া থানা যুবলীগের সহসভাপতি হাজী মোঃ মোশাররফ খান এর নেতৃত্বে বিশাল মিছিল
সাভারের আশুলিয়ার উৎসব মুখর দূর্গাপূজা অনুষ্ঠান!!!
বক্তব্য রাখছেন অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি সাভার, আশুলিয়া, ধামরাই এর
সনামধন্য সাংবাদিক নাজমুল হুদা
গাজীপুর চন্দ্রা থেকে শহরে কঠোর লকডাউনের সার্বিক অবস্থা
গাজীপুর চন্দ্রা থেকে শহরে কঠোর লকডাউনের সার্বিক অবস্থা জানাতে
নিউজ টোয়েন্টিফোর টেলিভিশন এর লাইভে যুক্ত আছেন সাংবাদিক নাজমুল হুদা
বাড়ছে করোনা, ৬০ লক্ষ লোকের বসবাস সাভারে,
সরকারী হাসপাতাল গুলোয় নেই করোনা চিকিৎসা ব্যবস্থা।
সাভার উপজেলা মডেল মসজিদ উদ্বোধনের পর ১ম জুম্মার নামাযে মুসল্লীদের উপচে পড়া ভীর।
সাভারের বংশী নদী দখল আর দূষণে অস্ত্বিত্ব সংকটে
সাভারের বংশী নদী নিয়ে বিস্তারিত জানাতে, নিউজ টোয়েন্টিফোর টেলিভিশনে লাইভে যুক্ত আছেন
সাংবাদিক Nazmul Huda।
সাভারের আমিন বাজারে গ্যাস লাইনে বিস্ফোরণে রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানাতে
নিউজ টোয়েন্টিফোর টেলিভিশনে
সরাসরি যুক্ত আছেন সাংবাদিক নাজমুল হুদা।
একটি সেতুর জন্য পিছিয়ে পড়েছেন কাউন্দিয়া ইউনিয়নের তিন লাখ মানুষ,
থমকে রয়েছে তাদের জীবনমান।
রাজধানীতে বসবাস করেও তাদের চলাচলের একমাত্র মাধ্যম নৌকা।
দেখুন কারা ধ্বংস করছেন সাভারের নদীনালা,খাল-বিল!!!
বিস্তারিত জানাচ্ছেন নাজমুল হুদা
নিউজ টোয়েন্টিফোর টেলিভিশনের লাইভে
আশুলিয়ায় বিখ্যাত নয়ন জুড়িখাল দখল দূষণে অস্ত্বিত্ব সংকটে
আশুলিয়া এলাকার নয়নজুড়ি খালটি দখল করে ঘর-বাড়ি নির্মাণ করেছে এলাকার কতিপয় প্রভাবশালী।
বছরের পর বছর টেলিভিশন, পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রচার হলেও , পরিবেশ অধিদপ্তর আজ পর্যন্ত সাভারের কোন খাল উদ্ধার করতে পারে নাই।
বিখ্যাত নয়নজুড়ি খালটি দখলমুক্ত করার জন্য এলাকাবাসী বারবার মানববন্ধন সহ নানা প্রতিবাদ করলেও পরিবেশ অধিদপ্তর ও স্থানীয় প্রশাসন উদ্ধার করতে ব্যর্থ হয়েছে।
এলাকাবাসী নয়নজুড়ি খালটি উদ্ধারের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।
বাজারে গ্যাস্ট্রিকের নকল ওষুধের ছড়াছড়ি |
সাভারে তৈরী হয় নকল সেকলো,
ইউনানি ওষুধে মেশানো হচ্ছে রং-ঘনচিনি
Report - Fakhrul Islam
News24 television
অস্ত্বিত্ব হারাতে বসেছে সাভারের নদনদী
সাভারের শিল্প কারখানার বর্জ্যে আশপাশের ৩ নদ-নদীর পানি মারাত্মক দূষিত হয়ে পড়ছে। ট্যানারির ও কলকারখানার বর্জ্যে এসব নদ-নদীর পানিতে প্রচুর দুর্গন্ধ সৃষ্টি হচ্ছে। নদী পার ও আশপাশের মানুষজনের টিকে থাকাই কঠিন হয়ে পড়ছে। বর্জ্যে বংশী, ধলেশ্বরী ও তুরাগ ও বালু নদের পানি দূষিত হচ্ছে। এর মধ্যে বংশী ও ধলেশ্বরীর পানি সবচেয়ে বেশি দূষিত হচ্ছে। এ দুই নদীর সঙ্গে অন্য ৩ নদ-নদীর সংযোগ থাকায় সেগুলোর পানিও দূষিত হচ্ছে। এসব নদীতে মাছ নেই বললেই চলে, জলজ উদ্ভিদের অস্তিত্বও বিপন্ন। নদী পারের স্বল্প আয়ের মানুষের জীবিকা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বাতাসেও বর্জ্যরে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে। চারপাশের পরিবেশ বিপন্ন হয়ে পড়েছে। দূষিত পানি ব্যবহার করে অনেকে চর্মরোগ ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হচ্ছেন।
সাভার ও আশুলিয়ায় চারপাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীগুলো কল-কারখানার বিষাক্ত বর্জ্যে আজ চরম দূষণের কবলে।
নদীর পানিতে যেন বিষ। বিষাক্ত পানির কারণে মাছ ও পোকামাকড়, গাছপালাসহ কোন প্রাণীই বেঁচে থাকতে পারছে না।
ঢাকা ওয়াসার পাম্প স্থাপন করে পানি উত্তোলন শুরু করায় সাভার এবং কেরানীগঞ্জের বিস্তীর্ণ এলাকার ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে গেছে। ফলে ওই এলাকার গভীর-অগভীর নলকূপে পানি উঠছে না। দিনে ১৫ কোটি লিটার পানি উত্তোলনের টার্গেট নিয়ে সাভারের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের শ্যামপুর, ঝাউচর এবং ভাকুর্তা ইউনিয়নের সোলাই মার্কেট, ভাকুর্তা, ঈদগাহ মাঠ, রাজা মার্কেট, হিন্দু ভাকুর্তা, বটতলা এবং কেরানীগঞ্জের তারানগর ইউনিয়নের বেউতা, বটতলী, বাহেরচর, বড়িকান্দি এলাকায় ৪৬টি পাম্প স্থাপন করা হয়। এর মধ্যে ১৫টি সচল করে দিনে ৫ কোটি লিটার পানি উত্তোলনের পরই এসব এলাকার গভীর-অগভীর নলকূপগুলো অকেজো হয়ে পড়ে। পাম্প বসানোর আগে ১৭০ থেকে ২০০ ফুট গভীর নলকূপেই যেখানে ভরপুর পানি উঠত, সেখানে এখন ৩০০ ফুট গভীর নলকূপেও পানি মিলছে না। ফলে প্রায় ১৫ লাখ লোক অধ্যুষিত ওই এলাকায় পানির জন্য হাহাকার শুরু হয়েছে।