Satkania Press Club - সাতকানিয়া প্রেসক্লাব

Satkania Press Club - সাতকানিয়া প্রেসক্লাব সাতকানিয়া প্রেসক্লাব ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ।

সাতকানিয়া প্রেসক্লাবের স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন সাংবাদিক সৈয়দ মোস্তফা জামাল । জমিদাতা মরহুম আলহাজ্ব আহমদ কবির চৌধুরী । প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ মাহফুজ উন নবী খোকন । সাতকানিয়া প্রেসক্লাব নিজস্ব জমিতে নিজস্ব ভবন নির্মাণ করেছে । সাতকানিয়া প্রেসক্লাব সাংবাদিক প্রশিক্ষণ কর্মশালা ,বৃক্ষরোপন অভিযান ,ইফতার পার্টি ,শীতবস্ত্র বিতরণ .খেলাধুলা সহ নানা ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে সফলতার সাথে ।

প্রখ্যাত সাংবাদিক গিয়াস কামাল চৌধুরীর স্মৃতিকথাঃ- :-সৈয়দ মাহফুজ-উন নবী খোকন এর স্মৃতি চারণ ঃ -ভয়েস অব আমেরিকা খ্যাত উপমহ...
29/06/2024

প্রখ্যাত সাংবাদিক গিয়াস কামাল চৌধুরীর স্মৃতিকথাঃ-
:-সৈয়দ মাহফুজ-উন নবী খোকন এর স্মৃতি চারণ ঃ -

ভয়েস অব আমেরিকা খ্যাত উপমহাদেশের প্রখ্যাত সাংবাদিক গিয়াস কামাল চৌধুরী বাংলাদেশ সংবাদ সংস্হার স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট , ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের ও নেতৃত্ব দেন। বঙ্গবন্ধুর সরকার আমলে ১৯৭৩-৭৪ অর্থসালে দক্ষিণ চট্রগ্রামে সাংবাদিক সমিতি ও সাতকানিয়া প্রেসক্লাবে তৎকালিন তথ্য ও বেতার মন্ত্রীকে আমন্ত্রন জানাতে ঢাকায় যান প্রবীণ সাংবাদিক সৈয়দ মোস্তফা জামাল ভাই। ঢাকায় তিনি চেষ্টা চালিয়ে পরে জামালভাই আমাকে ডাকযোগে পত্র লেখেন। তিনি অনেক চেষ্টার পরে ও কেন পারেন নি, তা পত্রে লেখেন। জামাল ভাইয়ের পত্র পেয়ে চুপটি মেরে বসে না থেকে ট্রেনযোগে ঢাকায় ছুটলাম। তখন আমি ঢাকার মতিঝিল বাংলাদেশ অবজার্ভার হাউসের দৈনিক পূর্বদেশ, দৈনিক আজাদীর দক্ষিণ চট্রগ্রাম মহকুমা প্রতিনিধি এবং তখন জামালভাই দৈনিক ইওেফাকের দক্ষিণ চট্রগ্রাম প্রতিনিধি। এখানে একটু সৈয়দ মোস্তফা জামাল ভাই কে একটু পরিচয় করিয়ে দিতে চাই। তিনি ঢাকায় তৎকালিন দৈনিক পয়গাম পত্রিকার মফঃস্বল সম্পাদক ছিলেন। একই সাথে শেখ ফজলুল হক মণি, গোলাম সরওয়ার সাহেব সহ আরো অনেকেই ছিলেন। জামালভাই দৈনিক আজাদীর ঢাকাস্থ প্রতিনিধি ছিলেন। ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন এর এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল। জাতীয় প্রেসক্লাবে জামালভাইসহ শ্রদ্বেয় গিয়াস কামাল চৌধুরীর সাথে দেখাকরে বিষয়টি জানতে চেষ্টা করি। পটিয়ার তৎকালিন শিল্প প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক নুরুল ইসলাম সাহেব আপওি জানিয়েছিলেন বলে জানতে পারলাম। গিয়াস কামালভাইকে বললাম কেন আপনি প্রতিবাদ করেন নি। তিনি হেসে আমাকে শান্ত করে তার পরামর্শে জামালভাইসহ মন্ত্রীর সাথে দেখা করতে যাই। মন্ত্রী পরদিন চট্রগ্রাম এর রাউজানে শিক্ষা সম্মেলনে যাবেন আমাদের ও সাথে যেতে বললেন। অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্টানে প্রধান অতিথি তথ্যও বেতার প্রতিমন্ত্রী তাহেরউদ্দিন ঠাকুর। পরে দৈনিক আজাদীর সম্পাদক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব সাদা মনের সৎ নিষ্টাবান মানুষ শ্রদ্বেয় অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ সাহেবের বাড়িতে দুপুরে খেতে বসার পূর্বে মন্ত্রী মহোদয়ের সাথে আমার ভিতরে জমে থাকা ক্ষোভ প্রকাশ করে বললাম আপনি ঢাকা থেকে এ পযর্ন্ত আসারপরও কিছু বলছেন না কেন? ঠিক আছে তাহলে আমরা চলে যাই। তিনি হেসে আমাকে পিট চাপড়ে্ বললেন যাবোতো, আগে খেয়ে নাও। আমি বললাম খাবোনা সরাসরি বলুন যাবেন কিনা, গেলে কখন যাবেন? তিনি বললেন তোমার ভাবী ও যাবেন ( মাননীয় মন্ত্রীর সহধর্মিনী) তখন আমি সেখানে তৎকালিন জেলা প্রশাসক জনাব এবি চৌধুরীকে জানালাম। জামালভাইকে বললাম চলেন মন্ত্রী মহোদয় আমাকে কথা দিয়েছেন যাবেন । মন্ত্রীর সাথে খাবার পর অামরা প্রস্তুতি নিতে চলে অাসি। এসেই তৎকালিন TTDC (Thana Traning & Development Center) বর্ওমান উপজেলা পরিষদ হল অনুমতি নিয়ে সুধীজনদের আমন্ত্রন করলাম। সাথে মাইকিং ও করা হয়। একই দিন বিকেলে সাতকানিয়ার টাওন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৎকালিন রাজনৈতিক দলের যুব সংগঠনের সম্মেলনের ঘোষণা মাইকে প্রচার করা হলেও দেখা গেল তারা আমাদের হল স্টেজ মাইক দখল করে আমাদের ব্যানারের উপর ব্যানার টাঙ্গিয়ে দিয়েছে। আমি প্রতিবাদ করলাম। যেহেতু এটা সাংবাদিকদের অনুষ্টানের জন্য অনুমতি নেয়া হয়েছে। তারা শুনলনা। আমি আমাদের ঢাকা চট্রগ্রাম থেকে আসা সাংবাদিক নেতৃবৃন্দকে, সুধীজনদের বিশেষ করে চট্রগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি নুরুল ইসলাম, অধ্যাপক মো খালেদ, সাতকানিয়া সরকারি কলেজের তৎকালিন ভাইস প্রিন্সিপ্যাল শ্রী অসিত কুমার লালা,অধ্যাপক আলী হায়দার সহ সকলকে অন্য কক্ষে বসানোর ব্যবস্হা করি। গিয়াস কামাল চৌধুরী আসার কথা থাকলেও তিনি আসতে পারেননি। যুব নেতারা আমার কাছে জিজ্ঞাসা করলেন মন্ত্রী কখন আসবে। উওরে আমি বললাম আপনাদের সম্মেলনেই মন্ত্রী আসবেন বলেই মাইকিং করলেন,আমাদের মন্চ দখল করলেন আবার আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন কেন? আমি উপজেলার গেইটের দিকে পায়চারি করছিলাম ঠিক তখন পুলিশ সাইরেন বাজিয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উডিয়ে মন্ত্রীর গাড়ীর বহর এগিয়ে আসতে দেখি । ঠিক মন্ত্রীর গাড়ী আমার সামনে দাড়িঁয়ে গেল। তখন মন্ত্রীকে নিজের ক্ষোভ যাড়লাম। মন্ত্রী আমার গালে একটু মৃদুচড় আর গালটা টেনে দিয়ে দখলকারি যুবলীগের মঞ্চে উঠে পড়েন। কিছুক্ষন পর মাইকে ঘোষণা এলো তাদের প্রধান অতিথি মন্ত্রী মহোদয় বক্তব্য রাখবেন। মন্ত্রী মহোদয় ঘোষককে ডেকে বললেন, " আমি বক্তব্য রাখবোনা। আমিতো আপনাদের অনুষ্টানে আসিনি , এসেছি সাংবাদিক বন্ধুদের অনুষ্টানে। পরে তাদের অনুষ্টান শেষ করলে আমরা চট্রগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ( Chittagong Union of Journalist ) জনাব নুরুল ইসলামেরর সভাপতিত্বে তথ্য ও বেতার মন্ত্রী প্রধান অতিথির বক্তব্যদেন। পরে গিয়াস কামাল চৌধুরীকে তার ঢাকার বাসায় ফোন করে জানাই। দৈনিক পূর্বকোণ এর সিনিয়র সাংবাদিক জনাব কামরুল ইসলাম এখনো টাট্রা করে সবাইকে বলেন তথ্যমন্ত্রী মাহফুজ-উন নবী খোকনের গাল টেনে দিয়েছিলেন। তথ্যমন্ত্রী নিজেও দৈনিক ইওেফাকের সংসদ রিপোর্টার ছিলেন। সাংবাদিক হওয়ার কারনে আমাকে তিনি খুবই স্নেহ করতেন। সাংবাদিক বন্ধুরা আমার বিরুদ্বে অভিযোগ ছিল যে, আমি জাতীয় প্রেসক্লাবে গিয়াস কামাল চৌধুরীর সাথে জগড়া করেছি কেন? জবাবে বললাম তিনি অর্থ্যৎ শ্রদ্বেয় গিয়াস কামাল চৌধুরী কি আপনাদের কাছে নালিশ করেছেন? আমার সাথে ভালো সম্পর্ক উনার। এখানে সম্পর্কের কোন ছিড় ধরানো যাবেনা ভাই। সাংবাদিকদের কেন্দ্রীয় কমিঠির নেতৃত্বে আমি থাকা কালে শ্রী নির্মল সেন,গিয়াস কামাল চৌধুরী, আহমেদ হুমাইয়ুন, রিয়াজ উদ্দিন আহমদ,হাবিবুর রহমান মিলন,সহ সকলের সাথে আমার সুসম্পর্ক বিদ্বমান ছিল। বিশেষ করে শ্রদ্বেয় গিয়াস কামাল চৌধুরীর বাসা, নির্মল সেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা শ্রদ্বেয় ইকবাল সোবহান চৌধুরীর বাসায় যাতায়ত ছিল সবচে বেশি। জাতীয় প্রেসক্লাবে একুশে অনুষ্টানে ভারত- বাংলাদেশের শিল্পীরা আসছিলেন। রাত প্রায়১১ টা ১০ মিনিট। জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে একুশে রেলী বের হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার অভিমুখে চলছিল। গিয়াস কামাল ভাই রের্লীর অগ্রভাগে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তখন আমি ওনার পাশে। হটাৎ তিনি আমাকে জোরে ধরতে বলেন ""আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙাগানো একুশে ফেব্ররুয়ারী.....। আস্তে বলায় আমার পায়ে গুতুনি মারলেন। সে থেকে শহীদ মিনার পযর্ন্ত ওনার কথা মত চলেছি। বাসায় গেলে তো নাছুড়বান্দা। নাখেয়ে আসতেই দেবেন না। ঢাকায় বিএফইউজে,ডিইউজে সাংবাদিক সমিতির যৌথ সমাবেশও মিছিলে আহমেদ হুমায়ুন, নির্মল সেন,রিয়াজভাই,গিয়াস কামাল ভাই,সফিউদ্দিন ভাই আমরা একসাথে মিছিলে ছিলাম। তখন দৈনিক বাংলা, ইওেফাক, সংবাদ ইংরেজি টাইমস্ সহ বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় অগভাগে নেতৃবৃন্দের সাথে আমার ছবিও ছাপা হয়। গিয়াসভাই আমাকে শ্লোগান ধরতে বলেন " তৈল,চাল ডালের দাম... কমাতে হবে এ শ্লোগান ধরতে উনি বার বার বলতেন রাগের সুরে। শ্লোগান ধরার সময় শ্রদ্বেয় গিয়াসভাই এক বিশেষ পোজ দিয়ে দাড়িয়ে লাফ দিতেন। ঢাকায় জাতীয় যাদুঘরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর প্রাণীতত্ব সমিতি আয়োজিত সেমিনারে আমাকে আমন্ত্রন জানানো হয়। প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মন্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান। মূল প্রবন্ধ ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ডক্টর জাকের হোসেন। আলোচক ছিলেন শ্রদ্বেয় গিয়াস কামাল চৌধুরী,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণী তত্ব বিভাগের প্রফেসর ডক্টর সোহরাব আলী নুর জাহান সরকার সহ আমি এবং যাদুঘরের পরিচালক। এখনো মনে আছে আমার। আমাকে খুব স্নেহ করে গিয়াসভাই আমাকে সম্মোধন করলেন" ""আমার নেতা চট্রগ্রামের সাংবাদিক "" বলে। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্হার নিউজে আমার নামটা উনার আগে দিয়েছেন তিনি এ ভাবে Mr.Syed Mahfuzunnabi khokan, a journalist from chittagong and Geas kamal Chowdhury Special Correspondent Bss. বাংলাদেশ সংবাদ সংস্হা ( বাসস) ঢাকার পুরানা পল্টনে অফিসে প্রবেশ করে ঠিক মাঝামাঝি স্হানে তিনি বসতেন। অফিসে এসেই টাইপ মেশিন নিয়ে দ্রুত নিউজ করে ফেলতেন। ফেনীর লোকজন অাসলে খুব খুশী হতেন। তিনি সকলের সাথে কথা বলতেন মন খুলে প্রাণ খুলে। উনার বাড়ি কোথায় কেউ জিজ্ঞাসা করলে বলে উটতেন "" অামার বাড়ী মাধ্যের লাইন ""। ( অর্থাৎ তিনি বুঝাতে চাইতেন নোয়াখালী থেকে মধ্যের ট্রেনলাইন) । বিএফইউজে'র নির্বাচন চট্রগ্রামে অনুষ্টিত হয় একবার। তখন সভাপতি পদে প্রার্থী ছিলেন দৈনিক বাংলার আহমদ হুমাইয়ুন ও দৈনিক ইত্তেফাক এর হাবীবুর রহমান মিলন। হাবীবুর রহমান মিলন এর প্যানেলে গিয়াসকামালভাই সদস্য প্রার্থী । তিনিই সে প্যানেলের একমাত্র সদস্য নির্বাচিত হন। অধুনালুপ্ত ঢাকার দৈনিক পূর্বদেশের পরে দৈনিক বাংলারবাণীর নাজিমউদ্দিন ভাই নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী হয়েও চট্রগ্রাম আসতে না পারায় ওনার প্রচারপত্র আমার অর্থে করে দেই। তখন ঢাকা থেকে আসা সাংবাদিকদের হোটেল শাহজাহান ও কেসিদে রোড়ে একটি হোটেলে রাখা হয়। সহ-সভাপতি প্রার্থী ছিলেন চট্রগ্রামের ডেইলী লাইফএর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক জনাব নুর সাঈদ। তার পক্ষে প্রচারনায় ছিলেন ডেইলি লাইফের সাংবাদিক নাসিরভাই। তখন আমি ডেইলি মনিং পোষ্টের চট্রগ্রাম প্রতিনিধি ছিলাম। সিইউজের মেম্বারশীপ নেইনি। মনিং পোষ্ট এর পর ছেড়ে দিয়েছিলাম। সে সময় মনিং পোষ্টে কক্সবাজার বাড়ি প্রবীণ সাংবাদিক সন্জয় বড়ুয়া ও ছিলেন। শ্রদ্বেয় গিয়াস কামাল চৌধুরীর ইন্তেকালের পর ঢাকার গুলশানে একটি অনুষ্টানে শ্রদ্বেয় গিয়াস কামাল চৌধুরীর বড় মেয়ে ওছোট মেয়ের দেখা হয় আমার সাথে। তারা গিয়াসভাই কে মরনওোর সম্মাননা নেয়ার জন্য বিদেশ থেকে আসেন তার কন্যা।
**********************************************.......... চলবে
দীর্ঘদিন রোগভোগের পর ২০১৩ সালের ২৬ অক্টোবর তিনি ইন্তেকাল করেন।
সাংবাদিক সমাজের কিংবদন্তিতুল্য ও মানবতাবাদী মরহুম এ নেতার আত্মার মাগফিরাত কামনায় সবার কাছে দোয়া চাচ্ছি। মহান আল্লাহ মরহুমকে জান্নাত নসিব করুন, আমিন। শেষ হয়নি। .... চলবে

EID MUBARAK
16/06/2024

EID MUBARAK

11/06/2024
09/06/2024

সাতকানিয়া পাবলিক লাইব্রেরি কাম অডিটোরিয়াম ( সাতকানিয়া পাবলিক হল) টি সুকৌশলে গিলে খেতে চায় একঅতি লোভী সিন্ডিকেট। হোক প্রতিবাদ

আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ । শিশুদের ভালবাসুন।  তাদেরকে আদব-কায়দা, সততা-নিষ্টা,কর্মট, নীতি-নৈতিকতা, দেশপ্রেম, নিজ মা...
25/05/2024

আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ ।
শিশুদের ভালবাসুন। তাদেরকে আদব-কায়দা, সততা-নিষ্টা,কর্মট, নীতি-নৈতিকতা, দেশপ্রেম, নিজ মাতৃভূমিকে ভালবাসা, ধর্মীয় অনুশাসনের মাধ্যমে একজন দায়িত্বশীল সং ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে তুলুন।
তাহলে আপনি পাবেন আপনার সুসন্তান, দেশ ও জাতি পাবে একজন দায়িত্বশীল সুনাগরিক ।

আফজাল হোসেন ঃ ত্যাগী, নিঃস্বার্থ মানুষ না থাকলে এই জগতের কী হাল হতো? কেমন দশা হতো পৃথিবীর, মানুষের!চারপাশে নিজের স্বার্থ...
19/05/2024

আফজাল হোসেন ঃ ত্যাগী, নিঃস্বার্থ মানুষ না থাকলে এই জগতের কী হাল হতো? কেমন দশা হতো পৃথিবীর, মানুষের!

চারপাশে নিজের স্বার্থ বোঝা যেসকল মানুষদের নিত্য আমরা দেখি, তাদের নিয়ে ভাবতে বসলে খুঁজে পাবো, নিজেদের গড়ে তুলতে তারা সবকিছু ভেঙে চুরমার করে দিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করেনা। তাদের মাথায় শুধুই নিজের ভালোর হিসাব।

মানুষ, জীবন, দুনিয়াকে ভালবাসে যে মানুষেরা- সকলকিছুর প্রতি প্রেম তাদেরকে আনন্দে, সুখে এবং শান্তিতে রাখে। তারা বুদ্ধিধারীদের ভাষায় বোকা শ্রেণীর মানুষ। নিজে গোল্লায় গিয়ে মানুষের শ্রেষ্ঠত্ব টিকিয়ে রাখতে চায়।

একদল মানুষ শব্দ করে জগৎ সংসার তছনছ করে চলেছে আর একদল মানুষ নীরবে নিভৃতে জগতের শোভা সৌন্দর্য, মানুষের কৃতিত্ব কিভাবে অক্ষুণ্ণ রাখা যায়- অবিরাম তার চেষ্টা করে চলেছে।

রাজ হামিদ একজন স্বপ্নবাজ মানুষ। আট নয় বছর আগে পরিচয় হয়েছিল তাঁর সাথে। লস এঞ্জেলেসের এক কফিশপে বসে তিনি তাঁর স্বপ্নের কথা শুনিয়েছিলেন। সে রাতে সেই কফির সাথে তাঁর স্বপ্নের কথা মিলে যে স্বাদ পেয়েছিলো মন- গতকাল রাতের বেলায় সেই স্বাদ, ধোঁয়া যেনো দ্বিগুণ হয়ে ফিরে পাওয়া হলো।

ঢাকায় বসে জানতে পারতাম, রাজ হামিদ যে স্বপ্নের কথা বলেছিলেন- তার পিছনে ছুটে চলেছেন প্রতিদিন। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকে তিনি বিশ্বের মানুষের সামনে তুলে ধরতে চান- সেই ইচ্ছায় ইতোমধ্যে বহু সিনেমা তিনি যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহী দর্শকদের জন্য এখানকার সিনেমাঘরে প্রদর্শনীর জন্য এনেছেন।

গতকাল নিউইয়র্কেদেখলাম দেয়ালের দেশ। মুগ্ধ হয়েছি। গৌরববোধ হয়েছে- এমন ভাবনা নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণের স্বপ্ন, সাধ্য আমাদের দেশের চলচ্চিত্র নির্মাতার রয়েছে। নির্মাতা মিশুক মনি স্বপ্ন দেখার শক্তি বাড়িয়ে দিয়েছেন। রাজ এবং বুবলির অভিনয় এতটা সমৃদ্ধ, এতো গভীর, ব্যঞ্জনাময়- আমাদের সিনেমায় সচরাচর দেখা যায়না।

দেশে এ ছবিটা খুব বেশি মানুষ দেখেনি বলে শুনেছি। এদেশে দেখবে কিনা জানিনা তবে একথা নিশ্চিত করে বলা যায়, রাজ হামিদ শুধু স্বপ্নের ঘোরে কাটানো কোনও মানুষ নন- অসাধারণ দায়িত্বশীল একজন মানুষ। অর্থ রোজগারের আশায় তিনি দেয়ালের দেশ সিনেমাটা এদেশে আনেননি। তিনি চেয়েছেন বাংলাদেশে অতি চমৎকার একটা সিনেমা নির্মিত হয়েছে- এদেশে বসবাস করা বাঙালিদের সেটা দেখার সুযোগ হোক।

সুযোগ পেয়ে মানুষেরা দেখতে যাবে কী যাবেনা- তা যার যার ইচ্ছা তবে একটা কথা বলতে ইচ্ছা হচ্ছে- সবাই যদি নিজের আনন্দ, সুখই প্রধান বলে ভাবি, ভেবে সন্তুষ্ট থাকি- সকলের সুখ জগত থেকে একদিন উধাও হয়ে যাবে।

রাজ হামিদ যা করছেন, এক কথায় তা সকলের জন্য নিজেকে বিলিয়ে দেয়া। মানুষের কৃতিত্বে যিনি আনন্দবোধ করেন, উৎসাহিত হন, অন্য মানুষদের সঙ্গে সুন্দর, বিশেষ ও অসাধারণত্ব ভাগাভাগি করতে চান- এমন মানুষেরাই সময়ের শ্রেষ্ঠ সন্তান। যাদের হাত ধরে সময় এগিয়ে যায়।

রাজ হামিদের মতো প্রবল শক্তির মানুষেরা আছে বলেই অধঃপতনের দোরগোড়াতে দাঁড়িয়ে ভাবতে পারি- দুনিয়া ও মানুষ সুন্দর। এখনও আশা আছে।

চলচ্চিত্র পরিচালক প্রজোযক,খ্যাতিমান শিল্পী প্রিয় আফজাল হোসেনের লেখাটি কপি করা হলো। স্যালুট জানাই প্রিয় আফজাল ভাইকে।

সাতকানিয়া প্রেসক্লাবকে শকুনেরা  কামচে ধরে চিড়ে খেতে গভীর যড়যন্ত্র চালাচ্ছে। বহু স্বপ্ন,নিজে আজীবন কষ্ট করে,  বহু ব্যক্তি...
07/05/2024

সাতকানিয়া প্রেসক্লাবকে শকুনেরা কামচে ধরে চিড়ে খেতে গভীর যড়যন্ত্র চালাচ্ছে। বহু স্বপ্ন,নিজে আজীবন কষ্ট করে, বহু ব্যক্তিগত অর্থব্যয়,বহুত্যাগ,বহু কষ্ট, ভিতরে বাইরে বহু যড়যন্ত্র, বাধা-বিপওি উপেক্ষাকরে সাতকানিয়া প্রেসক্লাব প্রতিষ্টা করেন প্রবীণ নির্লোভ সাংবাদিক জনাব সৈয়দ মাহফুজ-উন নবী খোকন। কোন সদস্যের নিকট থেকে কোন চাঁদা টাকা-পয়সা না নিয়ে তিলে তিলে গড়ে তোলেন সাতকানিয়া প্রেসক্লাব। নষ্ট মানুষদের নষ্টামী বেহায়াদেরও হার মানায়। যারা নিজে বিক্রি হয়ে যান যখন-তখন, বাণিজ্য ভাবনাটা তাদের মাথা থেকে সরাতে পারেন না। চক্রান্তকারীরা শহরে গোপন বৈঠক করেছে । অর্থলোভী কিছু ব্যক্তি যড়যন্ত্র চালিয়ে আসছে অনেক আগে থেকে। ইতিমধ্যে কিছু অতি লোভীকে লোভের আশা এবং কিছু সুবিধা দিয়েছেন। প্রতিষ্টান ধ্বংস করে ব্যক্তিগত অর্থ কামািয়ে নিতে তৎপর। এ সাথে যোগ দিয়েছেন ধান্ধাবাজ, সন্ত্রাসী ভূমিদুস্যু ভূমিখেকোরা । টাকা পয়সাও দেয়া হয়েছে। একজন সাবেক কাউন্সিলর, ভূমি জবর দখল কারী ও অন্যএকজন ও সম্পদের লোভে অত্যান্ত সুকৌশলে দখলবাজী করার যড়যন্ত্রে লিপ্ত । এ জন্য সুকৌশলে অন্যান্য কৌশল আটছেন। কেরানীহাট এলাকায় এক একটি দোকানের কামড়া ভাড়া নিয়ে কেরানীহাটের মজিদ মার্কেটের তৃতীয় তলায় আর একটি এবং হোটেল ইষানের পাশে একটি কেরানীহাটে মোট দু'টি আলাদা প্রেসক্লাব করে অনেকের কাছ থেকে অর্থ কড়ি নিয়ে সে সব প্রতিষ্টান ৭-৮ বছর আগে নিজেরাই ধ্বংস করেছেন। সাতকানিয়া সদরে সাতকানিয়া প্রেসক্লাব গড়ে উঠুক চায়না কিছু নেতারা। বহুত্যাগও কষ্টে গড়ে তোলা এ প্রেসক্লাবের প্রতিষ্টাতা সাংবাদিক সৈয়দ মাহফুজ-উন নবী খোকনের বিরুদ্বে না না ভাবে যড়যন্ত্র চালাচ্ছেন শহরের কিছু নেতাসহ। মিথ্যা মামলা, মারধর ঘুম,হত্যা করার অাশাঙ্কায় রয়েছেন। শান্তিপ্রিয় সকলের প্রতি অাহবান এ যড়যন্ত্রের বিরুদ্বে রুখে দাড়াঁন। এ অন্যায় অবিচার শোষন,জুলুমবাজদের থেকে সাতকানিয়া প্রেসক্লাবকে রক্ষার্থে সকল পেশার সকল শ্রেণির সম্মানিত জনগণ এগিয়ে আসুন। একটি ইনষ্টিটিউশন গড়ে উঠলে পেশাগত দক্ষতা বৃদ্বি পাবে সংশ্লিষ্ট পেশাজীবীদের এবং এলাকাবাসির মঙ্গল হবে। ইতিমধ্যে সাতকানিয়ায় সাতকানিয়া প্রেসক্লাবের সহযোগিতাই বাংলাদেশ প্রেস ইনষ্টিটিউটের উদ্যেগে সমগ্র দক্ষিণ চট্রগ্রাম এর সাংবাদিকদের জন্য বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ সহ ক'য়েকবার বিভিন্ন প্রশিক্ষণ সনদপত্র প্রদান করা হয়েছে। ধীরে ধীরে প্রেসক্লাবের সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড় সড়কের জন্য প্রেসক্লাবের প্রতিষ্টাতা প্রবীণ নির্লোভ সাংবাদিক জনাব সৈয়দ মাহফুজ-উন নবী খোকন তার ব্যক্তিগত অর্থে ৩০ লক্ষ টাকা মূল্য নির্ধারণ করে ৫ লক্ষ টাকা রেজিস্ট্রি খরচে প্রেসক্লাবের যাতায়তের জন্য রাস্তার জমি ক্রয় করেছেন। নির্লোভ সাংবাদিক সাতকানিয়া প্রেসক্লাবের প্রতিষ্টাতা ও সভাপতি নিজের ব্যক্তিগত অর্থ দিয়ে প্রেসক্লাবে যাতায়াতের জন্য এক গন্ড়া বা দুই শতক জমি সাতকানিয়া সাব-রেজিস্টার অফিসের মাধ্যমে জমির কবলাদাতারা স্ব-শরীরে সাব-রেজিষ্ট্রী অফিসে উপস্থিত হয়ে উপরোক্ত একগন্ড়া বা দুই শতক জমি স্ব-ইচ্ছায় স্ব-জ্ঞানে রেজিস্ট্রারী দলিলে সই স্বাক্ষর ও নিজেদের টিপ সই দেন। এরপর সেটি যথাসময়ে সাতকানিয়া উপজেলা ভূমি অফিসে নামজারী করা হয়। এ জন্য কোন কারো নিকট থেকে তিনি কোন টাকা - পয়সা গ্রহন করেন নাই। প্রেসক্লাবের বাউন্ড়ারী ওয়াল নির্মাণের ও উদ্যেগ নেয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সরকারিও বেসরকারি অর্থায়নে উন্নয়ন কাজটি এগিয়ে নেয়া হতে পারে। লোভ লালসায় অন্ধ মানুষ গুলো পুনরায় যড়যন্ত্র করছে। অন্যের গড়া প্রতিষ্টান ধ্বংস করার বিনিময়ে প্রচুর অর্থ অায় করা এবং তা তাদের মধ্যে ভাগ- বাটোয়ারা করে অবৈধ অর্থ আহরণ বা অবৈধ উপার্জন করা । চরম আক্রোশ ও হিংসার বসবতি হয়ে
এক জনপ্রতিনিধি একশ্রেণির কতিপয় ভূমিদূস্যু ভূমি জবরদখল কারী সিন্ডিকেট, মাটিও বালু ব্যবসায়ী, টাওট দালাল সিন্ডিকেট, ব্যাক্তি কিছু লোভী লোকজন এ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত । সু- কৌশলে সাতকানিয়া প্রেসক্লাব ধ্বংস করে দিতে চায়। প্রেসক্লাব ভবন জবর দখল করে পরবর্ওিতে এগিয়ে চল সিন্ডিকেট অন্যান্যদের সহযোগিতায় প্রেসক্লাব ভবন সহ জমি বিক্রি করে দেবার ষড়যন্ত্র চলছে । চলবে

কুমিল্লার সিনিয়র সাংবাদিক রমিজ ভাই আর নেই । ইতিমধ্যে আমরা কুমিল্লার প্রবীণ সাংবাদিক  গোলাম মোস্তফা চৌধুরী কে হারিয়েছি। হ...
15/04/2024

কুমিল্লার সিনিয়র সাংবাদিক রমিজ ভাই আর নেই ।
ইতিমধ্যে আমরা কুমিল্লার প্রবীণ সাংবাদিক গোলাম মোস্তফা চৌধুরী কে হারিয়েছি। হারিয়েছি কুমিল্লার আমোদ পত্রিকার বাসেদ ভাইকে। গোলাম মোস্তফা চৌধুরীর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের পাশেই তার বাসায় কতদিন ছিলাম, কত মিটিং করেছি। তিনি দৈনিক ইত্তেফাক এর সিনিয়র সাংবাদিক কচিঁ কাঁচার মেলার পরিচালক রোকজ্জামান দাদাভাই এর নির্দেশনায় গোলাম মোস্তফা চৌধুরী আমার বাড়ীতে আসছিলেন । আমাকে কচিঁ-কাঁচার মেলার চট্টগ্রাম জেলার দায়িত্ব নিতে । আমি তাতে অপারগ হওয়ায় তিনি খুব কষ্ট পেয়েছিলেন । ঢাকায় সচিবালয়ে একদিন এ্যাভাইজার ডক্টর আজাদ সাহেবের অফিসে যাই। তখন আমার সাথে উত্তর সাতকানিয়া জাফর আহমদ চৌধুরী ডিগ্রি কলেজের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সতিপাড়ার অধ্যাপক হারুন আমার সাথে ছিলেন। ডক্টর আজাদ সাহেব বললেন রোকনজ্জামান খান দাদাভাই আসতেছে। আমি কালবিলম্ব না করে উঠে পড়লাম। লিপটে নামার সময় সাথে থাকা হারুন কি ভাববে। তাই নিচে নেমে দাদাভাই এর সামনে পড়তেই তিনি বললেন কবে আসছো ঢাকায়। ইত্তেফাক অফিসে আসিও কথা আছে। তোমার কাছে গোলাম মোস্তফা চৌধুরী কে পাটিয়েছিলাম। আমার কথাই রাখলে না। সাংবাদিকদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে থাকায় কুমিল্লায় বহুবার যেতে হয়েছিল। কুমিল্লা মুন্সেফ পাড়া বাংলাদেশ টাইমসের সাংবাদিকের বাসায় থেকেছি তার অনুরোধে । চৌধুরী পাড়ায় ছিলাম। ছিলাম কুমিল্লার সার্কিট হাউসে । তৎকালিন প্রেসইনষ্টিটিউটের মহাপরিচালক ডিজি তোয়াব খান এর সাথে কুমিল্লায় টাওন হলে সাংবাদিকদের সমাবেশে বক্তব্য রেখেছি। কুমিল্লার প্রিয় সাংবাদিকভাইদের আন্তরিকতা পূর্ণ সহযোগিতা স্নেহ বালবাসা সত্যি ভুলার নয়। ইতিমধ্যে শুনেছি সাংবাদিক কবি বন্ধু আলী হোসেন ও অসুস্থ । আল্লাহ পাক উনাকে সুস্থ রেখে হায়াতে তৈয়বিয়া দান করুন । প্রিয় রমিজ ভাই কে মহান আল্লাহ পাক জান্নাতুল ফেরদৌস নসীব করুন । আমিন।

Syed MahfuzunNabi Khokan, Founder and President, SATKANIA PRESS CLUB
13/04/2024

Syed MahfuzunNabi Khokan, Founder and President, SATKANIA PRESS CLUB

08/04/2024
স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৪  মুক্তিযোদ্ধা সংর্বধনা অনুষ্ঠানে ১৯৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধে সাতকানিয়া থানার রাইফেল নিয়ে থানা ও...
03/04/2024

স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৪ মুক্তিযোদ্ধা সংর্বধনা অনুষ্ঠানে ১৯৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধে সাতকানিয়া থানার রাইফেল নিয়ে থানা ও হাইস্কুল মাঠে মহান মুক্তিযুদ্ধের আয়োজক সংগঠক প্রবীণ নির্লোভ সাংবাদিক সমাজসেবক জনাব সৈয়দ মাহফুজ-উননবী খোকন কে সম্মাননা উত্তরণি পরিয়ে দিচ্ছেন মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ।

Address

প্রেসক্লাব ভবন , উপজেলা ও পৌরসদর . সাতকানিয়া চট্টগ্রাম
Satkania

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Satkania Press Club - সাতকানিয়া প্রেসক্লাব posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share