NAf Srot

NAf Srot Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from NAf Srot, Digital creator, Sylhet, Sadipur.

11/07/2024

Follow দিলে Back পাবেন

11/07/2024
বান্ধবীর সাথে অনেকদিন পরে দেখা
11/07/2024

বান্ধবীর সাথে অনেকদিন পরে দেখা

বিকেল বেলা নৌকা ভমন
11/07/2024

বিকেল বেলা নৌকা ভমন

নদীর পাড়ে
11/07/2024

নদীর পাড়ে

সবাই কেমন আছেন
11/07/2024

সবাই কেমন আছেন

Hi everyone
11/07/2024

Hi everyone

KEMON LAGCE
11/07/2024

KEMON LAGCE

প্রেম করে পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি এক বাবার বেদনা দায়ক চিঠি📨 😥😥😒😒মা'রে,!শুরুটা কিভাবে করবো বুজে উঠতে পারছিলাম না। যে...
10/07/2024

প্রেম করে পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি এক বাবার বেদনা দায়ক চিঠি📨 😥😥
😒😒

মা'রে,!
শুরুটা কিভাবে করবো বুজে উঠতে পারছিলাম না।
যেদিন তুই তোর মায়ের অস্তিত্ব ছেড়ে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলি সেদিন থেকে তোকে মা বলে ডাকতে শুরু করলাম। তোকে মা ডাকতে গিয়ে আমার নিজের মা হারানোর ব্যাথাটাই ভুলে গিয়েছিলাম।
তোর মা ও তোকে মা ছাড়া
অন্য নামে কখনো ডাকেনি।

বিদ্যালয়ে প্রথম দিন
শিক্ষক তোর নাম জিজ্ঞেস করেছিলেন।
তোকে মা বলে ডাকতে ডাকতে
তোর ডাক নামটাও ভুলে গিয়েছিলাম।
আমি তোর নাম বলতে না পারায় সবাই আমাকে নিয়ে হাসতে ছিলো..

তাই চিঠির উপরে তোর নামের জাগায় মা লিখেছি।

হঠাৎ করে তুই এভাবে চলে যাবি আমি তা বুজতেই পারিনি...!

ছেলেটা যেদিন বাইরে ব্যাগ হাতে তোর জন্য অপেক্ষা করছিল
যে কখন তুই দরজা খুলে
বাইরে বের হয়ে আসবি।
আমি তখন ভেতরে বসে
রবের কাছে প্রার্থনা করছিলাম
আর ভাবছিলাম যে
আর কতটা ভালবাসতে পারলে তুই আমাকে ছেড়ে চলে যাবি না।
অপরদিকে
তুই ঘরে বসে ভাবছিলি আজ
যেতে না পারলে ছেলেটার কাছে ছোট হয়ে যাবি।
আর আমি ভাবছিলাম তুই চলে গেলে সমস্ত পিতৃজাতীর কাছে কি করে মুখ দেখাব...!

জানিস মা তুই তোর তিন বছরের ভালবাসা খুজে পেয়েছিস।
কিন্তু আমার জীবন থেকে বিশ বছরের ভালবাসা হারিয়ে গেছে..!

মা'রে প্রত্যেকটা বাবা জানে রক্ত পানি করে গড়ে তোলা মেয়েটা একদিন অন্যের ঘরে চলে যাবে..!

তারপরও একটুও কৃপণতা থাকেনা বাবাদের ভেতরে!
বাবাদের ভালবাসা শামুকের খোলসের মতো
মা-রে!
বাবাদের ,বাহিরটা শক্ত হলেও ভেতরটা কিন্তু খুব নরম হয়ে থাকে।

বাবারা সন্তানদের কতটা ভালবাসে তা বুঝাতে পারেনা,
তবে অনেকটা ভালবাসতে পারে।

জানি মা আমার লেখাগুলো পড়ে তোর খারাপ লাগতে পারে।

কি করবো বল?
তোরা তো যৌবনে পা রাখার পর চোখ, নাক, কান সবকিছুর প্রতি বিবেচনা করে প্রেম করিস।
কিন্তু যেদিন জানতে পারলাম তুই তোর মায়ের গর্ভে অবস্থান করেছিস সেদিন বুজতে পারিনি তুই কালো না ফর্সা হবি, ল্যাংড়া না বোবা হবি,কোন কিছুর অপেক্ষা না করেই
তোর_প্রেমে_পরেছিলাম
তাই এতকিছু লিখলাম।

আমি জানি মা তোদের সব সন্তানদের একটা প্রশ্ন বাবারা কেন তাদের ভাললাগাটাকে সহজে মানতে চায় না।

উত্তর টা তোর ঘাড়ে তোলা থাকলো, তুই যেদিন মা হবি সেদিন নিজে নিজে উত্তর টা পেয়ে যাবি..!

তোরা যখন একটা ছেলের হাত ধরে পালিয়ে যাস তখন ওই ছেলে ছাড়া জীবনে কারও প্রয়োজন বোধ করিস না।
কিন্তু একটা বাবা বুঝে তার জীবনে নিজের মেয়ে

দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ •
08/07/2024

দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ •




























এক বৃদ্ধ চাচাকে গলা কেটে হত্যা দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ ,•🔴
08/07/2024

এক বৃদ্ধ চাচাকে গলা কেটে হত্যা
দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ ,
•🔴




























কেমন লাগছে
08/07/2024

কেমন লাগছে

মা'রে,শুরুটা কিভাবে করবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না। যেদিন তুই তোর মায়ের অস্তিত্ব ছেড়ে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলি সেদিন থেকে তোকে মা ...
08/07/2024

মা'রে,

শুরুটা কিভাবে করবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না। যেদিন তুই তোর মায়ের অস্তিত্ব ছেড়ে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলি সেদিন থেকে তোকে মা বলে ডাকতে শুরু করলাম। তোকে মা ডাকতে গিয়ে নিজের মা হারানোর ব্যথা ভুলেই গিয়েছিলাম। তোর মাকেও কোনদিন মা ছাড়া অন্য নামে ডাকেতে শুনিনি। বিদ্যালয়ে প্রথম দিন শিক্ষক তোর নাম জিজ্ঞেস করেছিলেন। তোকে মা বলে ডাকতে ডাকতে তোর ডাক নামটাও ভুলে গিয়েছিলাম। আমি তোর নাম বলতে না পারায় সবাই আমাকে নিয়ে হাসতে ছিলো। তাই চিঠির উপরে তোর নামের জায়গায় মা লিখেছি। হঠাৎ করে তুই এভাবে চলে যাবি আমি তা বুঝতেই পারিনি। ছেলেটা যেদিন বাইরে ব্যাগ হাতে তোর জন্য অপেক্ষা করছিল কখন তুই দরজা খুলে বাইরে বের হয়ে আসবি? আমি তখন ভেতরে বসে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করছিলাম আর কতটা ভালবাসতে পারলে তুই আমাকে ছেড়ে চলে যাবি না। তুই ঘরে বসে ভাবছিলি আজ যেতে না পারলে ছেলেটার কাছে ছোট হয়ে যাবি। আর আমি ভাবছিলাম তুই চলে গেলে সমস্ত পিতৃজাতির কাছে কি করে মুখ দেখাবো? জানিস মা, তুই তোর তিন বছরের ভালবাসা খুঁজে পেয়েছিস। কিন্তু আমার জীবন থেকে বিশ বছরের ভালবাসা হারিয়ে গেছে। মা'রে প্রত্যেকটা বাবা জানে রক্ত পানি করে গড়ে তোলা মেয়েটা একদিন অন্যের ঘরে চলে যাবে। তারপরও একটুও কৃপণতা থাকেনা বাবাদের ভেতরে। বাবাদের ভালবাসা শামুকের খোলসের মতো মা,বাহিরটা শক্ত হলেও ভেতরটা খুব নরম হয়ে থাকে। বাবারা সন্তানদের কতোটা ভালবাসে তা বোঝাতে পারেনা, তবে অনেকটা ভালবাসতে পারে। জানি মা, আমার লেখাগুলো পড়ে তোর খারাপ লাগতে পারে। কি করবো বল? তোরা তো যৌবনে পা রাখার পর চোখ, নাক, কান সবকিছুর প্রতি বিবেচনা করে প্রেম করিস। কিন্তু যেদিন জানতে পারলাম তুই তোর মায়ের গর্ভে অবস্থান করছিস সেদিন বুঝতে পারিনি তুই কালো না ফর্সা হবি, ল্যাংড়া না বোবা হবি,কোন কিছুর অপেক্ষা না করেই তোর প্রেমে পরেছিলাম তাই এতকিছু লিখলাম। আমি জানি মা তোদের সব সন্তানদের একটা প্রশ্ন বাবারা কেন তাদের ভালো লাগা টাকে সহজে মানতে চায় না? উত্তরটা তোর ঘাড়ে তোলা থাকলো,তুই যেদিন মা হবি সেদিন নিজে নিজে উত্তরটা পেয়ে যাবি। তোরা যখন একটা ছেলের হাত ধরে পালিয়ে যাস তখন ওই ছেলে ছাড়া জীবনে কারও প্রয়োজন বোধ করিস না।কিন্তু একটা বাবা বোঝে তার জীবনে নিজের মেয়েটার কতটা প্রয়োজন। যেদিন তোর নানুর কাছ থেকে তোর মাকে গ্রহন করেছিলাম সেদিন প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যে,যদি মেয়ে হয় তাহলে নিজের মেয

বান্ধবীর বিয়ে 🥰🥰🥰
08/07/2024

বান্ধবীর বিয়ে 🥰🥰🥰














পদ্মা সেতু নিয়ে আবার গুজব ছড়াচ্ছে।গুজব হলো "নিজের টাকায় সেতু করে কিস্তি দিচ্ছে কাকে ??সত্যটা জানুন-------------- পদ্মা...
08/07/2024

পদ্মা সেতু নিয়ে আবার গুজব ছড়াচ্ছে।
গুজব হলো
"নিজের টাকায় সেতু করে কিস্তি দিচ্ছে কাকে ??

সত্যটা জানুন

-------------- পদ্মা সেতুর মোট নির্মাণ ব্যয় ৩২ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা।এর পুরো টাকা অর্থ বিভাগ সেতু বিভাগকে ১ শতাংশ সুদে ঋণ হিসেবে দিয়েছে পরিশোধ করতে সময় নেয়া হয়েছে ৩৫ বছর।
যা প্রতি অর্থ বছরে ৪ টি করে কিস্তির মাধ্যমে মোট ১৪০ টি কিস্তির মাধ্যমে সুধ ও আসল পরিশোধ করবে বাংলাদেশ সেতু বিভাগ।

গুজব কারীদের জ্ঞাতার্থে : অর্থ বিভাগ থেকে সেতু বিভাগ যে ঋণ নিয়েছে সেই কিস্তির টাকা তারা পরিশোধ করছে।
ইতিমধ্যে আটটি কিস্তির মাধ্যমে ৯৪৮ কোটি ১ লাখ ১৬ হাজার ৫৮৫ টাকা পরিশোধ করেছে সেতু বিভাগ।

পদ্মা সেতুর কিস্তির টাকা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে গুজবকারী অপশক্তিরা..। গুজব থেকে বিরত থাকুন।

--কাউকে কষ্ট দিতে শিখিনি🙂--কারণ 🤔--ভালোবাসাটা আমার মা শিখিয়েছেন🥰💕
08/07/2024

--কাউকে কষ্ট দিতে শিখিনি🙂
--কারণ 🤔--ভালোবাসাটা আমার মা শিখিয়েছেন🥰💕

শেক্সপিয়র  বলেছিলেন , "একজন ছেলে কখনো একজন মেয়ের বন্ধু হতে পারে না, কারণ এখানে  আবেগ আছে , দৈহিক আকাঙ্খা আছে । "একই কথ...
08/07/2024

শেক্সপিয়র বলেছিলেন , "একজন ছেলে কখনো একজন মেয়ের বন্ধু হতে পারে না, কারণ এখানে আবেগ আছে , দৈহিক আকাঙ্খা আছে । "একই কথা বলেছেন আইরিশ কবি Oscar Wilde. "নারী এবং পুরুষের মাঝে কেবলই বন্ধুত্বের সম্পর্ক থাকা অসম্ভব । যা থাকতে পারে তা হলো আকাঙ্খা, দুর্বলতা, ঘৃণা কিংবা ভালোবাসা।"
---
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন , "ছেলে আর মেয়ে বন্ধু হতে পারে কিন্ত তারা অবশ্যই প্রেমে পড়বে । হয়তো খুবই অল্প সময়ের জন্য অথবা ভুল সময়ে । কিংবা খুবই দেরিতে , আর না হয় সব সময়ের জন্য । তবে প্রেমে তারা পড়বেই ।"
---
সত্যি বলতে, ছেলে ও মেয়েতে শুধুমাত্র বন্ধুত্ব অসম্ভব ও প্রকৃতি বিরুদ্ধ । কেননা শুধুমাত্র বন্ধুত্ব হলে প্রকৃতি নিজের অস্তিত্ব হারাবে। চুম্বক আর লোহা কখনো পাশাপাশি থাকতে পারে না। আকৃষ্ট করবেই। যদি কেউ তা এড়িয়ে যায় তবে সে ভণ্ডামি করছে নয়তো ধোঁকা দিচ্ছে ।
আগুনের পাশে মোম গলবেই। ছেলে ও মেয়ে বন্ধুত্ব হতে পারে , কিন্তু একসময় প্রেমে বা অবৈধ সম্পর্কে রুপ নিবেই। আর এটাই স্বাভাবিক ।

• Today's the best photo•🔴 Beautiful
08/07/2024

• Today's the best photo
•🔴 Beautiful




























06/07/2024

কিছু ছেলে বাসে উঠে এমন ভাব দেখায়
যেন হেলিকপ্টারের তেল শেষ
বাধ্য হয়ে বাসে উঠেছে

06/07/2024

একটি কালো মেয়ে আর একটি পকেট খালি ছেলেই বুঝে বাস্তব কি জিনিস

মৃ'ত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে প্রিতি,তার মনে হচ্ছে এখনি সে পরপারের অধিবাসী হয়ে যাবে।কিন্তু এ দুনিয়া সে ছাড়তে চায় না,তার যে অ...
21/06/2024

মৃ'ত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে প্রিতি,তার মনে হচ্ছে এখনি সে পরপারের অধিবাসী হয়ে যাবে।কিন্তু এ দুনিয়া সে ছাড়তে চায় না,তার যে অনেক স্বপ্ন এখনো অপূর্ণ রয়ে গেছে।

এমন সময় ডক্টর আরিয়ান এসে বলে,

--আপনি কোনো চিন্তা করবেন না,আপনি এখন বিপদ মুক্ত,আপনাকে উনি যদি সময় মত নিয়ে না আসতো,আপনি হয়তো আর দুনিয়ার আলো দেখতে পেতেন না।

প্রিতি আশ্চর্যান্বিত হয়ে বললো,

--উনি মানি কে?কার কথা বলছেন আপনি?
--আরে যেই ছেলেটা আপনাকে কোলে করে হসপিটালে নিয়ে এসেছে,আমি তার কথা বলছি।

প্রিতির তো কিছুই মাথায় ঢুকছে না,তবে তার এটুকু খেয়াল আছে,কেউ একজন তাকে কোলে করে হসপিটালে নিয়ে এসেছে।সে গাড়ি ড্রাইভ করার সময় কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলে,ফলে সে গাড়ি নিয়ে গাছের সাথে গিয়ে ধাক্কা খায়।

--আচ্ছা আপনি বেডে শুয়ে রেস্ট নিন,আমি আসছি।

ডক্টর আরিয়ান এটা বলে কেবিন থেকে বের হয়ে যায়!

প্রিতির তো কিছুই ভালো লাগছে না,এখন সে বাসায় যাবে কি করে!এমন সময় আকাশ কেবিনের দরজা খুলে ভিতরে প্রবেশ করলো।

--এই যে আপনি কেমন আছেন এখন?
--দেখতেই তো পারছেন কেমন আছি,আবার প্রশ্ন করছেন কেন?
--আরে বাবা আপনি রেগে যাচ্ছেন কেন?
আমি তো এমনি জিজ্ঞেস করেছি।
--এমনি জিজ্ঞেস করবেন কেন?আর আপনি আমার কেবিনে কোন সাহসে প্রবেশ করেছেন?
--আরে ডক্টর বললো আপনি এখন বিপদ মুক্ত,তাই আপনাকে দেখতে আসলাম।আর আমিই সেই ছেলে যে আপনাকে হসপিটালে নিয়ে এসেছি।
--ওহ ডক্টর তাহলে এত সময় আপনার কথাই বলছিলো!আচ্ছা শুনেন থেংক ইউ।আমাকে সঠিক সময়ে হসপিটালে নিয়ে আসার জন্য।আর শুনেন আমার খুব খিদে পেয়েছে কিছু খাবো আমি,আমাকে কিছু খেতে দিন?
--আচ্ছা ওয়েট আমি এখনি কেন্টিন থেকে খাবার নিয়ে আসছি।

অন্যদিকে প্রিতির মা-বাবা তো টেনশনে শেষ।উনাদের মেয়ে কোথায় চলে গেলো!সেই সকালে বের হয়েছে,এখনো বাড়ি ফিরছে না।প্রিতির আম্মু তো কেঁদে কেটে চোখ লাল বানিয়ে ফেলেছে।বার বার বলছেন,"এই প্রিতির আব্বু আমার মেয়ে কোথায়?সে এখনো আসছে না কেন?"

প্রিতির আব্বুও চুপ করে আছে।উনার মাথায়ও যেনো কিছু ঢুকছে না।মেয়েটা তো এত সময় কখনো বাহিরে থাকে না,কিন্তু আজ কি হয়েছে যে এখনো বাড়ি ফিরছে না দুপুর পেরিয়ে বিকেল হতে চললো,নাহ এভাবে আর বসে থাকলে চলবে না।তিনি লোক লাগিয়ে দেয়,প্রিতির খোঁজ করার জন্য।

অন্যদিকে আকাশ কি নাস্তা নিয়ে যাবে উনার জন্য,ওর তো মাথায় কিছু কাজ করছে না,পকেটেও টাকা নাই,আছে মাত্র ত্রিশ টাকা,এটা দিয়ে কি হবে,সে নিজেও তো না খেয়ে আছে।ধুর আমার যা

গভীর রাতে নিজের স্বামী নেহালকে চোরের মতো চুপিচুপি উঠে চলে যেতে দেখা যায়। প্রথম দু'দিন ব্যাপারটাকে হালকা ভাবে নিলেও আজ যে...
21/06/2024

গভীর রাতে নিজের স্বামী নেহালকে চোরের মতো চুপিচুপি উঠে চলে যেতে দেখা যায়। প্রথম দু'দিন ব্যাপারটাকে হালকা ভাবে নিলেও আজ যেন কোনোভাবেই নিজের মনকে কিছু একটা বোঝাতে পারছে না কুসুম। নেহাল বেরিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কুসুমও উঠে বসল। ওদের বাথরুমটা ঘরের বাইরে। এতদিন বাথরুমে যায় ভেবে উল্টো পাশ ফিরে ঘুমিয়েছে কুসুম, কিন্তু আজ কেন যেন মনটা কু গাইছে। মনে হচ্ছে,তার পিঠ পিছনে ভয়ংকর কোনো রহস্য চলছে। যেটা আজ তার মুখোমুখি হবে। কুসুম ফাঁকা ঢোক গিলে ধীর পায়ে বিছানা ছেড়ে উঠে দাঁড়াল। এক সেকেন্ড স্ট্যাচুর ন্যায় দাঁড়িয়ে থেকে এগিয়ে চলল দরজার দিকে। দরজা খুব আস্তে করে চাপিয়ে রেখে গেছে নেহাল। কুসুমও হালকা হাতে দরজাটা খুলে নিলো। মাথা বের করে অন্ধকারে উঁকি দিতেই তার চোখে নেহালের চেহারাটা স্পষ্ট হয়ে উঠল। ড্রয়িংরুমে একটা স্বল্প পাওয়ারের ডিম লাইট জ্বলতে থাকে সারারাত,যাতে রাতে উঠে বাথরুমে যেতে আসতে সুবিধে হয় সবার। সেই হালকা আলোয় কুসুম দেখল, ছোট দেবরের ঘরে টোকা দিয়ে চলেছে নেহাল। কুসুমের কলিজা আৎকে উঠল। ছোট দেবর কিছুদিন হলো বিয়ে করেছেন। ব্যবসায়িক কাজে তাকে শহরে যেতে হয়েছে গতকাল সন্ধ্যায়। তার স্ত্রী, মানে শিমুল ঘরের ভেতর একাই রয়েছে। তাহলে তার ঘরে কী কাজ নেহালের? কুসুমের মনে হলো, তার সারা শরীরে বিদ্যুৎ খেলে গেল। কিছু একটা রক্তে রক্তে ছুটে চলে সর্বাঙ্গ গরম করে তুলেছে। এত অস্থিরতা এর আগে কখনো হয়নি কুসুমের। মাত্র তিন বছরের বিবাহিত জীবনের মধ্যে এমন নিচু ঘটনার সাক্ষী হতে হবে, তা কল্পনাও করেনি কুসুম। কুসুম দরজার গোড়ায় বসে পড়ল, যখন দেখল শিমুল দরজা খুলে প্রায় টেনে ভেতরে নিয়ে গেল নেহালকে। তারপর খট করে দরজাটা আঁটকে দেওয়া হলো।

ব্যগ্রতা চেপে ধরল কুসুমকে। মাথা খাটালো সে। এভাবে নেহালকে পার পেয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। কুসুমের মতো নরম মনের মেয়ে পেয়ে যা ইচ্ছে তাই করবে? তা কিছুতেই মেনে নেবে না কুসুম, আর না নেহালকে শান্তিতে এসব রামলীলা চালাতে দেবে... কুসুম হা-মুখ করে বুক ভরে বাতাস টেনে নিলো। কপাল থেকে এলো চুল সরাতে গিয়ে টের পেল,তার দু'চোখে পানির জোয়ার। কুসুম ঝটপট চোখ জোড়া মুছে নিলো। কুসুমের মা বলেছিল, "চোখের পানি সবচাইতে দামী বস্তু। কারণ এতে এক ভাগ পানি থাকলেও, নিরানব্বই ভাগ থাকে অনুভূতির বেহাল দশা.. তাই যার তার জন্য চোখের এত দামী পানি খরচ করার মানেই হয় না।" কুসুম নেহাল নামক ওই জানোয়ারটার জন্য এক ফোঁটাও চোখের পানি ফেলবে না। স

আমার স্বামী রাগী মানুষ। তার উপর তার মুখের ভাষা ভালো ছিলো না। একটু এদিক সেদিক হলে গালিগালাজ করতো। আমার গায়ে হাতও তুলেছিলো...
21/06/2024

আমার স্বামী রাগী মানুষ। তার উপর তার মুখের ভাষা ভালো ছিলো না। একটু এদিক সেদিক হলে গালিগালাজ করতো। আমার গায়ে হাতও তুলেছিলো একাধিকবার।

স্বামীর যন্ত্রণার পাশাপাশি আমাকে আরেকটি যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়েছিলো। তা হলো আমার শাশুড়ি। আমার শ্বশুর নেই। তিনি আমার বিয়ের আগেই মারা গেছেন। আমার শাশুড়ির সবচেয়ে খারাপ দিকটা ছিলো, তিনি সব সময় চাইতেন তার ছেলে আমাকে পিটাক। আমার স্বামী যখন আমাকে গালিগালাজ করতো কিংবা মারতো তিনি তখন অত্যন্ত আনন্দ পেতেন। এই আনন্দ পাওয়ার জন্য তিনি নানা ভাবে ছেলের কান ভারী করতেন।

স্বামী এবং শাশুড়ির আচরণে আমি নীরবে কাঁদতাম। কিন্তু সংসার ভেঙে বেরিয়ে যাওয়ার ক্ষমতা আমার ছিলো না। কারণ একেতে আমার কোনো আয় নেই। দ্বিতীয়ত, তালাক দেয়াটা আমার পরিবার মেনে নেবে না। নিরুপায় হয়ে আমি শুধু আল্লাহর কাছে কাঁদতাম।

অবশেষে আল্লাহ আমার কান্নার উত্তর দিলেন। কী হয়েছিলো আপনাদের বলিঃ

স্বামী একদিন দুপুরে ডাইনিং টেবিলে ভাত খেয়ে বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়লো। সাধারণত স্বামীর খাওয়ার পর এঁটো থালাবাসন রান্নাঘরে নিয়ে ধুয়ে ফেলতাম। এঁটো থালাবাসন ডাইনিং রুমে পড়ে থাকা স্বামী পছন্দ করতো না। সেদিনও স্বামীর খাওয়ার পর আমি যখন এঁটো থালাবাসনগুলো নিতে যাবো, তখন আমার দেড় বছরের ছেলেটা ঘুম থেকে উঠে কাঁদতে শুরু করলো। স্বামীর ঘুমের সমস্যা হতে পারে ভেবে আমি বিছানা থেকে ছেলেকে উঠিয়ে কোলে করে বারান্দায় নিয়ে গেলাম। ছেলেকে সামলাতে সামলাতে এঁটো থালাবাসনগুলো ডাইনিং রুম থেকে নিতে ভুলে গেলাম।

আধা ঘণ্টা পর স্বামী হঠাৎ ঘুম থেকে উঠে ডাইনিং টেবিলে এঁটো থালাবাসন দেখে ক্ষেপে গেলো। শাশুড়ি তখন ছেলের কাছে গিয়ে আমি কাজ চোর, সংসারে মন নাই, এসব বলে ছেলেকে আরো ক্ষেপিয়ে দিলেন।

আমি সে সময় ছেলেকে কোলে নিয়ে রান্নাঘরে কাজ করছিলাম।

শাশুড়ি আচমকা রান্নাঘরে এসে কুৎসিত ভঙ্গিতে আমাকে বললেন,"আজকে তোর খবর আছে।"

আমি ঘাবড়ে গেলাম। শাশুড়ি কেনো এমন কথা বললেন বুঝতে পারলাম না।

তিনি আমার ঘাবড়ানো চেহারার দিকে তাকিয়ে বললেন,"এঁটো থালাবাসন না ধুয়ে ডাইনিং টেবিলে ফেলে রেখেছিস। আমার ছেলে ঘুম থেকে উঠে সেটা দেখেছে। আজকে তোর খবর আছে।"

আমি ছেলেকে কোলে নিয়ে ভয়ে তৎক্ষনাৎ দৌড়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলাম। এবং উঠানে দাঁড়িয়ে থাকলাম। এই যে ভয়ে আমি ঘরে ঢুকতে পারছিলাম না, এটা শাশুড়ি তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করতে লাগলেন।

খানিক পর তিনি ছেলের রুমে আবার ঢুকলেন ছেলেকে আরো উসকে দেয়ার জন

প্রায় বছর দুইয়েক পর অহনা নক দিলো ম্যাসেঞ্জারে। ভালো মন্দ জিজ্ঞেস না করে সোজা জিজ্ঞেস করলো, এই, লন্ডনের কই থাকো তুমি? এড্...
21/06/2024

প্রায় বছর দুইয়েক পর অহনা নক দিলো ম্যাসেঞ্জারে। ভালো মন্দ জিজ্ঞেস না করে সোজা জিজ্ঞেস করলো, এই, লন্ডনের কই থাকো তুমি? এড্রেস কী?

রিপ্লাই দিলাম, কেন গিফট পাঠাবা নাকি?

বললো, পাঠাতেও পারি।

এড্রেস দিয়ে টুকটাক কথা হলো। কেমন আছো, স্বামী, বাচ্চারা কেমন আছে এইসব আর কী।

তার সাথে কথা বলার ঘন্টা দুয়েক পরে দরজায় নক পড়লে দরজা খুলে দেখি অহনা!

আমি স্বপ্ন দেখছি কিনা বুঝতেছি না। পেছনে তার বর আর বাচ্চা দুইটা।

আমি কী বলবো বুঝতেছি না। ঘোরে চলে গিয়েছি মনেহচ্ছে।

অহনা হাসি দিয়ে বললো, কি, ভয় পাইছো?

তার বরের সাথে হাত মিলিয়ে বাসার ভেতরে নিয়ে আসলাম তাদের।

আমি এখনো বুঝছি না হচ্ছেটা কী! অহনা তার বরের সাথে থাকে আমেরিকা। বিয়ের প্রায় তিন বছর পর আমেরিকা চলে যায় বরের কাছে। বছর সাতেক আগে আমাদের প্রেমের ইতি ঘটে! তখন আমরা দুইজনেই দেশে ছিলাম। আমার প্রাক্তন তার বর বাচ্চা নিয়ে আমার ঘরে, আমার ঘোরে না গিয়ে উপায় আছে?

অহনার বর বেচারা একটু বিব্রত মনেহচ্ছে। উনি আমার কথা জানেন, মানে অহনার একটা প্রেম ছিলো জানতেন। কিন্তু আমাকে এই প্রথম দেখলেন মনেহয়।

অহনা ড্রইং রুমে বসতে বসতে বললো, আমেরিকা থেকে বেড়াতে এসেছিলাম লন্ডনে। ভাবলাম তোমার সাথে দেখা করেই যাই। আজকে রাতে তোমার এখানে খাবো। দেখি কেমন রান্না শিখেছো তুমি! একাই থাকো?

বললাম, না, ফ্রেন্ড আর তার ওয়াইফ থাকে আমার সাথে। ওরা দেশে গিয়েছে ছুটিতে। এখন একাই থাকা হয়। তুমি আমাকে না বলে আসলে, যদি কাজে থাকতাম? এসে দাঁড়িয়ে থাকতে হতো!

অহনা বললো, আরে সারপ্রাইজ নষ্ট হয়ে যেতো না তাহলে?

রাতের খাবার আমার রান্না করার কথা থাকলেও অহনা নিজেই রান্না ঘর দখল করে নিলো! আমাকে বললো, তুমি আমার বরকে সময় দাও। একদিন নাহয় আমার হাতে রান্না খেলে।

অহনার ছেলে মেয়ে দুইটাকে খেলানা দিয়ে বসিয়ে গার্ডেনে বসলাম আমি আর অহনার বর।

ভদ্রলোক এখনো মনেহয় খুব বিব্রত। আমি ওনাকে ইজি কর‍তে বললাম, ভাই! আপনি প্লিজ লজ্জা পাবেন না, বিব্রতবোধ করবেন না। পৃথিবীটা অদ্ভুত একটা জায়গা। মাঝেমাঝে আমাদের নানা অদ্ভুত সময়ের মধ্য দিয়ে যাওয়া লাগে। আমি ভয়ে আছি আপনার বউ না খাবারে বিষ দিয়ে আমাকে মেরে ফেলে, সাত বছর আগে তাকে একা ফেলে চলে আসার কারণে!

ভদ্রলোক আমার কথা শুনে একটু ইজি হলেন। হেসে দিলেন। লোকটার হাসিটা খুব সুন্দর। বললেন, ভাই যদি বিষ দিতো, তাহলে আমাকেই দিতো! তবে আমিতো জানি অহনা আপনাকে ছেড়েছে, আপনি না। মানে ওর বাবা আপনাদের

জ্বীনটা প্রতিদিন আমার ব্লাউজ খোলে। - কি বলিস। - অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। আমিও বিশ্বাস করতাম না। কিন্তু কিছুদিন যাবার পর নি...
21/06/2024

জ্বীনটা প্রতিদিন আমার ব্লাউজ খোলে।
- কি বলিস।
- অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। আমিও বিশ্বাস করতাম না। কিন্তু কিছুদিন যাবার পর নিশ্চিত হয়ে গেছি।
- ব্লাউজ খোলে কি করে সে?
- জানিনা। তবে আমার বুকে আমি স্পষ্ট কারো ছোয়া পাই।
- যেমন?
- মনে হয় কেও আমার স্তন ভোগ করে নিচ্ছে।
- কোনো কবিরাজ দেখাস নি?
- না। তোকেই বললাম আমি। পরশু আমার গায়ে হলুদ। তার পরেরদিন বিয়ে। স্বামীর কাছে কিভাবে মুখ দেখাবো আমি। বা উনার কাছে আমি কিভাবে শেয়ার করবো সেটাই ভাবছি।
- তোর ফ্যামিলিকে জানাতে পারিস।
- আবার কি ঝামেলা হয় সেই ভয়ে জানাচ্ছিনা। তুই তো জানিস,রিয়াজকে আমি গত ৫ বছর যাবত ভালোবেসে এসেছি। ভাগ্য আমার সহায়ক হয়েছে বলে ওর সাথেই আমার বিয়ে ঠিক হয়েছে। এখন বিয়ের আগে এসব নিয়ে মাতামাতি হলে,যদি বিয়ে ভেঙ্গে যায়?
- কিন্তু তোর মনে হচ্ছেনা? যে তুই রিয়াজকে ঠকাচ্ছিস?
- জানিনা। কিন্তু রিয়াজকে ছাড়া আমার বেচে থাকারও ইচ্ছে নেই।
- যা ভালো বুঝিস। যাইহোক, আমি যাচ্ছি রে। কলেজে তোর সাথে আমার এইটাই শেষ দেখা। বিয়ের পর তো আর আসবিনা। একেবারে তোর গায়ে হলুদে আসবো।
- হুম।

ধনিয়াপাড়ার মেয়ে তাজকিয়া। গত ২ মাস ধরেই রাতের বেলা অস্বস্তি অশান্তি সহ্য করে আসছে। কোনো এক জ্বীন তার ব্রা খোলে প্রতিদিন অশ্লীলতায় মেতে উঠে। তাজকিয়া অনুভব করতে পারে। কিন্তু চোখে দেখেনা। বিষয়টা সবাইকে বলবে,সেই মুখটাও নেই। বিয়ে ভাঙ্গার ভয়ে সে,আত্মগোপন করে রেখেছে সব। কিন্তু এই রিয়াজ কে?
তাজকিয়াদের বাসার পাশেই রিয়াজদের বাসা। পাশাপাশি থাকায়,প্রতিদিন তাদের দেখাটা হয়ে যেতো। রিয়াজ প্রতিদিন ছাদে ব্যায়াম করার জন্য আসতো,আর তাজকিয়া চা খাওয়ার বাহানা ধরে ছাদে এসে রিয়াজকে দেখতো। এই ঘটনা গত ৫ বছর ধরেই ঘটে আসছে। রিয়াজকে কয়েকবার তাজকিয়া চিঠি পাঠায়। তবে ঝামেলা এক জায়গায়,রিয়াজ কখনো চিঠি হাতে পায়নি। সব চিঠি রিয়াজের ছোট ভাই রাজু তার মায়ের কাছে দিতো। রিয়াজের মা ব্যাপারটা তাজকিয়ার মায়ের কাছে শেয়ার করে। আর ফ্যামিলিগত ভাবেই ওদের বিয়ে ঠিক হয়। সব ঠিকঠাক হয়ে আসছিলো,কিন্তু গত ২ মাস ধরে, তাজকিয়ার সাথেই অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটে আসছে। শিরোনাম এইটুকুই ছিলো,চলুন এইবার পরের ঘটনা জেনে আসি।

কলেজ থেকে একরাশ দুশ্চিন্তা নিয়ে বাসায় ফিরছিলো তাজকিয়া। কড়া রৌদের প্রভাবে কপাল বেয়ে ঘাম প্রভাবিত হচ্ছে। সেদিকে কোনো খেয়াল নেই তার। তাজকিয়ার মন শুধু এই জ্বীনের ব্যাপার নিয়ে। কি হবে তার সাথে,বা কি হতে যাচ্ছে। কয়দিন পরেই তার ব

Address

Sylhet
Sadipur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when NAf Srot posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Sadipur

Show All