অনুগল্প

অনুগল্প Wellcome to my page. Please follow us.

09/05/2024

প্রিয়,
পর সমাচার এই যে, তুমি কেমন আছ ? নিশ্চয় ভাল ! কিন্তু আমি ভাল নেই কথাটা আবার সম্পূর্ণ সত্যও না কেননা ভাল আছি তুমি ভাল আছ বলেই । কত প্রচেষ্টা, কত নিবেদন, কত অনুরধ, কিছুতেই তোমার মন গলানো গেল না । তুমি কথা বললে না । কেন বললে না সেটা আমার জানার কথা নয় সেটা তুমি ভালভাবেই জান । হয়তবা তোমার সমস্যা ছিল । আমি ব্যাপারটাকে পজিটিভ ভাবে নিয়েছি । বিশ্বাস কর আমার প্রতিটি মহুরতে স্বাভাবিকতার লক্ষণ নেই । আগের মত কোন কিছুতে মন থাকে না । এটা তারাই বুঝতে পারছে যারা আমার কাছে থাকে । তোমাকে তো তা বোঝানো গেল না কারন তুমি বুঝতে চেষ্টা করনি হয়তো করেছো তা আমার জানা নেই । আমি সত্যি অনেক কষ্টে আছি কেননা আমি তোমাকে আবেগ দিয়ে নয় মন দিয়ে, হৃদয়ের মণিকোঠা থেকে ভালবাসি । জীবনের শেষ মহুরত পরযন্ত এভাবে ভালবাসতে চাই । তুমি বলেছ কেন আমি তোমাকে পছন্দ করি ? তুমি কি বলতে পারবে কেন কোন প্রেমিক তার প্রেমিকাকে পছন্দ করে ! এর ব্যাখ্যা কেউ পারেনি তুমিও পারবে না । যদি পারো আমাকে বলিও শিখে নিব । হয়তো তুমি বিশ্বাস করবে না যে এটাই আমার জীবনের লেখা প্রথম প্রেমপত্র আর কোন মেয়েকে দেয়া এটাই প্রথম অফার । কেননা আমার ইচ্ছে ছিল জীবনে একজনকেই প্রপোজ করবো আর তাকে পেতে সব চেষ্টাই করে যাব । বাস্তবে তা করার চেষ্টা করছি তুমি কি পারবে আমাকে একটু হেল্প করতে ? আমি যে তোমার প্রতি উইক, এটা বলার অপেক্ষা রাখে না । হয়তবা তুমিও কারন তোমার তোমার কড়া কথাগুলো হয়তো তারই নিদর্শন । কেননা কারো মনে ভালবাসা বা অমৃত না থাকলে এভাবে গরল উগলে দিত না । আমি জানি সেদিন তুমি যা বলেছ সেগুলো তোমার মনের কথা না এটা শুধু তোমার মুখের কথা । আর আমি জানি অন্তর থেকে কেউ এমন কথা বলতে পারেনা । একদিন না একদিন তোমার জমাকৃত কথাগুলো মুখ দিয়ে বেরোবে । দয়া করে আমি মারা যাওয়ার আগে বলিও বললে হয়তো তোমার কথার যতাযথ মূল্য দিতে পারব । আমি তোমার মতের বিরুদ্ধে যাব না বা এমন কিছু করবো না এটা নিশ্চিতভাবে বলতে পারি । আমার দিকটা আমি খেয়াল রাখব বাকিটুকু তোমার হাতে । আমি কষ্টের threshold level এ পোঁছে গেছি । আর কষ্ট দিও না তাহলে পাথর হয়ে যাব । তখন আর কিছুই লাভ হবে না । আমি তোমার জন্য কি করতে পারি তা সময়েই বলে দিবে । সে সুযোগ টা তো দিবে ? আর কথা নয় । দোয়া করি তুমি যেন ভাল থাক কারন তোমার ভাল থাকা না থাকায় আমার ভাল থাকা না থাকা লুকায়িত । দোয়া করবে যেন স্বাভাবিক ভাবে চলতে পারি তোমাকে স্মরণ করে ।

ইতি
তোমার অপ্রিয়
#ভালোবাসার #চিঠি ১
#চিঠি
#অনুগল্প

25/04/2024

আমার শোকে ছড়িয়ে দিও
জবা ফুলের লাল
বন্ধু আমি তোমার নিশী
জাগবো চির কাল

কারো যদি চিঠি লাগে তাহলে ইনবক্স বা কমেন্টে মেসেজ করবেন 🥰🥰🥰🥀🌹
25/04/2024

কারো যদি চিঠি লাগে তাহলে ইনবক্স বা কমেন্টে মেসেজ করবেন 🥰🥰🥰🥀🌹

24/04/2024

➪চৌদ্দগুষ্টিকে ফ্রেন্ডলিস্টে রেখে সারাদিন...!😑

➪ফেসবুকে উল্টোপাল্টা পোস্ট করা সাহসী আমি...🙂

23/04/2024

অপমান করতে যোগ্যতা লাগে না,,
তবে সম্মান করতে শিক্ষা লাগে।🥰

19/04/2024

- দোস্ত দেখ, সামনে রিমি আপু দাড়িয়ে আছে...
দেখ না, দেখতে কতো সে*ক্সি লাগছে.......

- দেখতে কতো সে*ক্সি লাগছে তাই না...-? (আবির)

- হুমমম, সুন্দর মানুষ তোএরকম একটু লাগবেই....।

- ওনাকে দেখতে তো মাশাল্লাহ। কিন্তু চরিত্র তো আস্তাগফিরুল্লাহ (আবির)

- মানে কি বলতে চাস রিমি আপু খারাপ...?

- বন্ধু তুই তো বহুদিন পর দেশে আসলি তাই মনে হয় সবকিছু ভুলে গেছিস ,🙂

- হ্যাঁ, আমি তো ৬ বছর পর গতকাল রাতে আসছি দেশে ,

- এজন্যই বলছি, এই মেয়ে কেমন তা,
একবার তুই এই মেয়ের ড্রেস আপ দেখলেই বুঝতে পারবি , ও ড্রেসটা দেখে বলতো দেখি ও কেমন (আবির)

- চোখে চশমা ছেঁড়া ছেঁড়া প্যান্ট , গায়ের শার্ট, ভালোই তো ঝাক্কাস লাগছে....😁

- দূর শালা তুই ও দেখছি লুচ্চা ডিজিটাল যুগের মডার মাইয়া... এটা হেব্বি ডেঞ্জারাস, ওই যে চা রাস্তার মোড়ে যেখানে আগে ছেলেরা দাঁড়িয়ে ইভটিজিং করতো, সেখানে আজ এই মেয়ে দাঁড়িয়ে ছেলেদের উলটো ইভটিজিং করে... মানে আমাকে এই মেয়ে (আবির)

- বলিস কি 😧
তার মানে রিমি আপু এখনো তোকে জ্বালায়...?

- হ্যাঁ যা ভাবছিস তাই এই মাইয়া আমাকে জ্বালিয়ে তেনা তেনা কইরা ফেলায়....

- আচ্ছা ব্যাপারটা কি এখন বুঝতে পারছি ...
তা ও এখন তোকে কি বলে....?

- আর বলিস না,!
দিনে প্রায় তিন-,চারবার মতো আমার পিছু নিয়ে আমাকে জ্বালায়, আর বলে ওনার সাথে প্রেম করতে , (আবির)

- ও আচ্ছা ভালোই তো প্রেম করবি ..

- কি জীবনেও না তুই মেয়েকে দেখছিস কেমন ছেলেদের মত চলাফেরা করে ছেলেদের মত ড্রেসাপ , চোখে চশমা পরে রাত দিন যেখানে ইচ্ছে ঘুরে বেড়ায় গুন্ডামি করে আবার শুনেছি উনি নেশাও করে....
আর তুই বলছিস ওনার সাথে প্রেম করতে (আবির)

- ও আচ্ছা তাই নাকি তাহলে থাক বাদ দে...।

- সেটাই তো চাই কিন্তু পারিনা এইতো সেদিন ওর বাসায় গিয়ে বিচার দিলাম কিন্তু কোন কাজ হলো না কারণ ওর ভাই হচ্ছে এলাকার মাস্তান আর ওর বাবা হচ্ছে এখানকার রানিং এমপি , আর এটা হচ্ছে পাঁচ মিশালি বখাটে ..... (আবির)

- আচ্ছা....!
এখন চল, দেখি অনেক কি বলে, আর তুই কোন কথা বলবি না। যা বলার আমি বলবো , আমিও একটু দেখি না কি করে,, বাকি কাহিনী পরে শুনবো

- আচ্ছা দেখবি চল......(আবির)

** তারপর আমি আর আমার বন্ধু রিয়াদ সামনে যেতেই রিমি পথ আটকে আমাদের সামনে দাড়ালো.....
- আর রিয়াদকে উদ্দেশ্য করে বলল....

- এই ছেলে দাড়া..!
আমার জান পাখিটারে নিয়ে কোথায় যাস...?
(রিমি আপু)

- জ্বি আপু বাসায় যাচ্ছি আমরা....(রিয়াদ)

- দেখে শুনে ওর হাত ধরে সাবধানে নিয়ে যাস কিন্তু ....

** ওর এরকম কথা শুনে আমি অনেকটা রাগী গলায় চিৎকার করে বলে উঠলাম....

- কেন আমি কি বাচ্চা নাকি যে হাত ধরে নিয়ে যাবে আমায় 🤬🤬🤬, আমি নিজেই যেতে পারি..😤
(আবির)

- না বাচ্চা না, কিন্তু আমার ভয় হয়।
কারণ তুমি আমার, জানের জান, কলিজা টাহহ বাবু 😘😘 (রিমি আপু)

- আপনার কলিজা কিডনি, সবই আপনার ভিতরে আছে 😤,বাহিরে কিছুই নাই...
আর আমি আপনার কিছুই না,
এই রিয়াদ চল তো এখান থেকে ....

- এই রিয়াদ দাঁড়া.....! 🖐 তুই দাঁড়ালে এইটাও দাঁড়িয়ে যাবে,কোথায় গেছিলি আমার জান পাখিটারে নিয়ে বলে যা (রিমি আপু)-

- আমি ফুটবল খেলতে গিয়েছিলাম, আসার সময় রিয়াদের সাথে দেখা হলো, তাই ওকে একসাথে আসছি
(আবির)

** তারপর রিমি আপু আমার কাছে এসে আমার হাতটা ধরে কানের কাছে ওনার মুখটা নিয়ে বললো.....

- ফুটবল কি মাঠে খেলতে হয় নাকি জানপাখি..? 😽

- তাহলে কোথায় খেলে...?(আবির)😒

- আরে তোমার আর আমার খেলা তো খা*টে হবে সে তো মাঠে নয়......

- কি-? 😡😡

- হ্যাঁ, আর সেই খেলায় পুরো ১২ বছরে, ১১ টা প্লেয়ার আনবো.... আর দেখো আমরা দুজন মিলে তখন পুরো একটা ফুটবল খেলার টিম বানাবো......
তার জন্য মাঠে নয় জান খাটে যেতে হবে 🫦, যাবে নাকি তুমি পিচ্চি......?
পাক্কা ১২ বছরে ১১ টা প্লেয়ার আনবো কথা দিলাম চলো.....💏

- নাউজুবিল্লাহ, ছি ছি কি সব বলছেন এগুলা।
আমি কিন্তু আপনার ভাইয়ের কাছে এগুলো নিয়ে বিচার দিব...(আবির)

- যাও কোন সমস্যা নেই ভাইয়া আছে...।
কিন্তু জামাই তো আর নেই বাসায়....

- আপনি এতই যখন ফুটবল খেলার টিম বানাতে চান তাহলে যান গিয়ে অন্য কাউকে বলুন বিয়ে করিয়ে দিতে......🙅😤

- আমার তোমাকে-ই পছন্দ হয়েছে....!
তুমি জিনিসটা একের....... আমার বাসায় বলছিলাম, তখন বলল, পছন্দ হলে সরাসরি তুলে নিয়ে আসবি , বেঁধে মেরে হলেও তোর সাথে তার বিয়ে করে দিবো... আর আমার তো তোকে পছন্দ হয়েছে দেখবি হঠাৎ কোন একদিন তোকে বস্তায় তুলে নিয়ে ভাগছি....
(রিমি আপু)

- আমার আপনাকে পছন্দ না! আর দয়া করে আপনি আমাকে আর ফলো করবেন না! এবার সামনে থেকে শুরুন, আমি বাসায় যাবো.... আর হ্যাঁ জোর করে কিন্তু দেহ পাওয়া যায়, কিন্তু মন পাওয়া যায় না...! (আবির)

- মন দিয়ে কি করবো🤔-
তোর দেহটা হলেই হবে। আপাতত ফুটবল খেলার টিম বানাবো...

- নাউজুবিল্লাহ এসব কি বলছেন.......

- ঠিকই বলছি তোরে দেখলে মনটা চায় তোরে কোলে করে তুলে নিয়ে খাটে নিয়ে গড়াগড়ি খাই...
তুই পিচ্চি জিনিসটাই একটা রসগোল্লা...😘😘😘

- ছি - আপনাকে কিছু বলার চেয়ে না বলাই ভালো.....
শেষবারের মতো বলছি আমি আপনাকে ভালোবাসি না, আপনি প্লিজ আর আমার পিছনে নিজের সময় নষ্ট করবেন না .....

- তুই আমাকে ভালো না বাসলে, আমার কিছু আসেও না, যায় ও না! , আমি তো তোকে ভালবাসি,
এখন শোনো জান পাখিটা .... এখন বেশি কিছু বলব না থানায় যেতে হবে......

- আপনার যেখানে খুশি যান তাতে আমার কি (আবির)

- একটাকে মেরে গতকাল হাত পা ভেঙ্গে দিয়েছিলাম, তাই আমার নামে মামলা করছে তার পরিবার।
এজন্য থানায় যেতে হবে যাই গিয়ে এসপি সাহেবের সাথে দেখা করে আসি.... আর আমি রাতে তোমার কাছে আসতেছি ওকে বাবু
( আবিরের গাল টেনে বললেন)

- মানে আমার কাছে আপনি রাতে আসবেন এমন কথা বলার মানে কি আপু (আবির)

- মানে তোমারে আমি রাইতে ভালোবাসি কলিজা...

**এটা বলেই রিমি আপু জোর করে আমার গালে একটা চুমু দিয়ে বলল ,

- লাভ ইউ পিচ্চি বাই (রিমি আপু)

*** এই বলে রিমি আপু চলে গেল আমি তো অবাক হয়ে গেলাম , আমার এরকম অবস্থা দেখে আমার বন্ধু রিয়াদ বলে উঠলো......

- কিরে আবির তুই এরকম করে অবাক হয়ে চেয়ে আছিস কেন...?(রিয়াদ)

- আরে বন্ধু ভাবতেছি কি সাংঘাতিক লুচ্চা মেয়ে রে .....

- এটাতো ট্রেইলার মাত্র, আর রাতে বলছে না,
রাতে এসে দেখিস, নেশা করে এসে আরো কি সকল কাণ্ড করবে......(আবির)

- আচ্ছা সে না হয় দেখা যাবে, এখন চল বাসায় যাব...

**তারপর আমার দুজন হাঁটতে শুরু করলাম কথা বলতে বলতে বাসার দিকে এগোচ্ছি......

- চলুন এবার আমার পরিচয়টা দেওয়া যাক....
আমি আবির আমার বাসা ঢাকা গাজীপুরে,
আমরা এক ভাই এক বোন, আমি এবার ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে পড়াশোনা করছি , আর আমার ছোট বোন জান্নাতি এবার দশম শ্রেণীতে পড়াশোনা করছে.....
- জানাতে ভাই পাগল মানে আমার , আর আমার আব্বুর রেডিমেড কাপড়ের একটা দোকান আছে....
আর আমার মা একজন গৃহিণী....! আর বাকি পরিচয় আপনারা গল্পের মধ্যেই জানতে পারবেন......

আমি প্রতিদিন সকালে উঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাই , আর রিয়াদ হচ্ছে আমার বন্ধু ও গতকালই বিদেশ থেকে এসেছে আমি ফুটবল খেলে আসার সময় রাস্তায় ওর সাথে দেখা হয় তারপর ওর সাথে একসাথে বাসায় ফিরছিলাম তারপরের ইতিহাস তো আপনারা জানেনই....! আমার বাসা রিয়াদের বাসা থেকে একটু দূরে ....
যাইহোক এবার গল্পে ফিরে আসা যাক.. রাস্তায় হাঁটছি এর মধ্যে রিয়াজ আমাকে বললো

- রিমি তোকে ভালবাসে.. বুঝলাম বড়লোক আছে , বাবার পাওয়ার আছে , কিন্তু তুই ওকে ভালবাসিস না কেন...?

- আমি তো তোকে আগেই বলেছি ... সমাজের মানুষের দৃষ্টি এবং ভাষা ভালো হবে না আর সবাই জানে জিমি একটা বখাটে মেয়ে , সবাই আমাদেরকে বাজে কথা বলতে থাকবে , তবে আমি সমাজের মানুষের কথায় কান দেই না কারণ সবাই তো জানে যে রিমি বখাটে মেয়ে , সারাদিন ঘোরাঘুরি করে বাইক নিয়ে এখানে ওখানে যায় নেশা করে ছেলেদের মত চলাচল করে রাস্তায় মারামারি করে , ভাইয়ের ক্ষমতা আর টাকার দাপট থাকলেই হয় না এসব দিয়ে কি হবে , বিয়ে করলে মানুষ চরিত্র দেখবে আর আমি জেনেশুনে কিভাবে এরকম নেশা আসক্ত মেয়েকে বিয়ে করবো বল......

- বুঝলাম কিন্তু তুই চাইলে কিন্তু ওকে ভালোবেসে পরিবর্তন করে নিতে পারিস.... (রিয়াদ)

- পারবো না এর মুখের ভাষা দেখেছিস -?
কি সব বলে, নাউজুবিল্লাহ..... 🤧🤧

- এসব বলতে বলতেই আমরা বাসার কাছে চলে আসলাম মানে আমার বাসার কাছে আমি রিয়াদ-কে বললাম বাসায় চল আব্বু আম্মুর সাথে দেখা করা যা...

- এখন না বন্ধু..., পরে এসে দেখা করে যাবো, এখন একটু কাজ আছে তুই যা... আমি পরে আসবো ( রিয়াদ)

- আচ্ছা ঠিক আছে সাবধানে যাস......

** তারপর আমি রিয়াদকে বিদায় দিয়ে চলে আসলাম বাসার ভেতর ভেতরে প্রবেশ করে দেখি কেউ নেই......
তারপর জান্নাতি (আমার বোন) বেরিয়ে এসে বলল।

- ভাইয়া আসছো তুমি..?(জান্নাতি)

-না, তোর ভাইয়ের আত্মা আসছে , পরে তোর ভাই আসবে 🙂 (আবির)

- তা সে একজন আসলেই হয়। তোমার এতো লেট হল কেন আসতে -?

- সে তোকে পরে বলছি আগে বল আম্মু আব্বু কোথায় ?

- আম্মু আব্বু একটু হাসপাতালে গেছে , কে নাকি যেন একটা এক্সিডেন্ট করেছে তাকে দেখতে গেছে আসতে নাকি একটু লেট হবে , আর তোমাকে আজকে মানা করেছে কলেজে যেতে (জান্নাতি)

- আচ্ছা ঠিক আছে, খিদে পেয়েছে, এবার কিছু খাবার দেয় বোন জলদি....

- আচ্ছা ফ্রেশ হয়ে আয় আমি দিচ্ছি (জান্নাতি)

***তারপর আমি ফ্রেস হয়ে খাবার টেবিলে আসলাম জান্নাতি আমাকে খাইয়ে দিচ্ছে আর ও প্রতিদিন এভাবেই আমাকে খাইয়ে দেয় ও নয়তো আম্মু ,

- আমি খাবার খেয়ে রুমে গিয়ে শুয়ে আছি তখনই হঠাৎ মেইন দরজায় কলিংবেলের শব্দ আসলো , জান্নাতি তখন থালা বাসন ধুয়ে টেবিলের সাজিয়ে রাখছিলো তখন ও বলল....

- কে বাহিরে দরজায় নক করে...?

- আমি তোমার রিমি ভাবি, দরজা খোলো .....

- দুঃখিত আপু আমার ভাইয়া এখনো অবিবাহিত। আপনি মনে হয় ভুল ঠিকানায় চলে এসেছেন (জান্নাতি)

- আমি ঠিকই বাসায় চলে আসছি এখন তাড়াতাড়ি দরজাটা খোলো নয়তো কিন্তু ভেঙে ফেলব....
(রিমি আপু)

- ও তাই নাকি ,আচ্ছা আমি তাহলে পুলিশকে ফোন করছি (জান্নাতি)

- শয়তান ছেরি দরজা খোল....🤬

- শয়তান বেডি খুলবো না আমি 😠 তোর কি🤬 (জান্নাতি)

- কি আমি বেডি ? তুই বেডি, তোর নানি বেডি , আর তুই একবার শুধু দরজাটা খোল আমি তোরে হসপিটালে পাঠাচ্ছি.....🤬🤬

-***এই বলে রিমি যেন আরো জোরে জোরে দরজায় নক করতে লাগলো....

- আমি তোর মত শয়তান ছ্যাচড়া মেয়েকে গুলি করে মারবো, আমি তোকে ভয় পাই না....(জান্নাতি)

- তার আগে দরজাটা অন্ততো খোল (রিমি)

**এদিকে আমি, রুম থেকে চিল্লাচিল্লির শব্দ শুনে বেরিয়ে এসে বললাম ....

- কি হয়েছে বোন দরজার সামনে দাঁড়িয়ে কার সাথে ঝগড়া মারামারি শুরু করলি..?(আবির)

- আর বলো না ভাইয়া একটা শয়তান মেয়ে এসে বলে দরজা খুলতে... আর বলতেছে সে নাকি তোমার বউ

- তাই নাকি নাম কি বলল (আবির)

-‌ রিমি গিমি নাকি যেন 😒

-***কাম সারছে এই মেয়ে এখানে কেন আসছে আব্বু আম্মু কেউ তো বাসায় নেই এখন কি হবে মনে মনে এসব বলতে লাগলাম এর মধ্যেই ওপাশ থেকে বলে উঠলো...

- জলদি দরজা খোল নয়তো কপালে শনি আছে বলে দিলাম (রিমি )

- খুলবো না আমি, দেখি তুমি কি করো 😒 (জান্নাতি)

- মাথা গরম হয়ে যাচ্ছে কিন্তু খুব খারাপ হয়ে যাবে খুব......😤😤

- থাম এটা সেই রিমি আপু ডাকছে, ওই যে ওই গুন্ডিটা
(আবির)

- কি? আমি তো প্রথমে বুঝতেই পারিনি এখন কি করবো (জান্নাতি)

- সমস্যা নেই তুই তো জানিস আমার প্রতি দুর্বল ও , দরজাটা খুলে ওকে সরি বলার আর আমার কথা জিজ্ঞেস করলে বলবি যে আমি বাসায় নেই....

-আরে আমার তো ওনাকে দেখলেই ভয় করে মিথ্যে কথা কিভাবে বলি

- যেভাবেই হোক বল আমি গেলাম....

***এই বলে আমি চলে গেলাম আমার রুমে লুকাতে, তারপর জান্নাতের দরজা খুলে রিমি আপুকে বলতে লাগলো....

- সরি ভাবি আমি আসলে আপনাকে চিনতে পারিনি,
তাই উল্টাপাল্টা বলে ফেলেছি

- রিমি আপু তো রাগে ফুসছে , জান্নাতে ওকে শান্ত করতে বলল আমার ভাবিটাকে তো রাখলে অনেক বেশি কিউট লাগে.... এটা শুনে রিমি একটু ঠান্ডা হলো তারপর বলল

- ইসসস তাই নাকি আচ্ছা বুঝতে পেরেছি ভুল হয়েছে কিন্তু নেক্সট টাইমে যেন এরকম আর না হয়...
এই নাও ১০০০ টাকা খুশি হয়ে দিলাম তা আমার পিচ্চি সুইট কিউট হ্যান্ডসাম বরটা কই ...?

**বোন তো আমার টাকা পেয়ে সব কথা ভুলে গেছে তাই মুখ ফসকে সবকিছু বলে দিলো...

- ভাইয়া বলেছে সে বাসা নেই নিজের রুমে...😋

- আমায় মিথ্যা কথা বলা, দাঁড়াও দেখাচ্ছি মজা ,,
আচ্ছা ও কি খাওয়া দাওয়া করেছে -?? (রিমি)

- হ্যাঁ খেয়েছে আচ্ছা ভাবি আপনি ভাইয়ের রুমে যান..

- যাচ্ছি তুমি আবিরের রুমের দিকে এক ঘন্টা আসবে না কাজ আছে আমার ওকে....

- ঠিক আছে ভাবী..

***এই বলে রিমি সিঁড়ি বেয়ে উপরে আমার রুমে চলে আসলো .....!
আমি শুয়ে আছি, দরজার পাশে হঠাৎই রিমিকে দেখে ভয়ে একটু কাপুনি দিয়ে বললাম.....

- আপনি এখানে কেন আসছেন..?

- আমার মিথ্যা কথা বলা তাই না,😡
বাসায় থেকে বোনকে শিখিয়ে পরিয়ে দেওয়া যেন আমাকে বলে তুমি বাসায় নেই.....(রিমি আপু)

- **এটা বলেই ও রুমের দরজা বন্ধ করে দিল , আমি বলে উঠলাম সত্যিটা তাহলে জেনে গেছেন আজ কেন বাসায় আসছেন...?

- রাতের ভালোবাসাটা দিনে নিতে আসছি...
তোমারে আমি দিনে ভালবাসবো (রিমি)

- মানে কিছু বুঝলাম না কি নিতে আসছেন...?

-বেশি কিছু না, মনটা তো দিবানা, আপাতত না হয় দেহটাই নিবো ফুটবল খেলার টিম বানাতে...

- কি নাউজুবিল্লাহ এসব কি বলছেন আপনি?

- ঠিকই বলেছি, বাসা এখন ফাঁকা তো খেলা হবে ঝাকানাকা ......💋 (রিমি আপু)

-**তারপর আমি কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে খাটের এক কোনায় গিয়ে বসে বললাম......

- খবরদার, বিয়ের আগে একদম এসব করার চেষ্টা করবেন না.... আপনি তো দেখছি আমার জিন্দেগি তামা তামা করে দিচ্ছেন......
লুচ্চা মাইয়া শয়তান বেডি ,
আমাদের দেহের মধ্যে আছেই বা কি আর নিবেই বা কি.....

- আছে রে পিচ্চি, অনেক কিছুই আছে...
যা আমার শরীরে পুরো কারেন্ট বইয়ে দিয়ে যায়,,
তখন তোকে মনে হয় যেন রসগোল্লার মত চিবিয়ে খাই........💋🫦🫰

- #গল্পোঃ_জুনিয়র_ছেলে_VS_গুন্ডি_সিনিয়র_বউ
[LovE💖StorY]
পর্বঃ০১(এক)
#আবির_মাহমুদ_শান্ত

🔺
🔻 To be continue চলবে
প্রিয় পাঠক আশা করি এই গল্পটা আপনাদের অনেক অনেক ভালো লাগবে। তবে এই পর্বটি আপনাদের কাছে কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানাবেন, আপনাদের সাপোর্ট আমাকে নতুন কিছু লিখতে উৎসাহিত করে....! সো বেশি বেশি লাইক কমেন্ট করুন অতি শীঘ্রই গল্পোটির আরও একটি নতুন পর্ব পেতে....!

বিঃদ্রঃ গল্পে ভূল ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন প্লিজ🙏....!!

🥀 ধন্যবাদ সবাইকে😊
🥀 ভালোবাসা অবিরামম

19/04/2024

🦋🌺~ about this line~🌺🦋

--🍁🌺 দুঃখের সাথে বসত আমার 🌺🍁
কষ্ট পেলেও হাসি🥀🦋
-~ সফলতা একদিন আসবে ~ 🌺🦋
এই আশায় বেঁচে আছি _🦋🥀

18/04/2024

কোটিপতি বাবার বেপর্দা মর্ডান মেয়ের চেয়ে,
দিনমজুর বাবার পর্দাশীল
মেয়েটাই উত্তম
🫰

17/04/2024

-রেখে দাও না আমাকে, তোমার কাছে"
-কেউ চাইলে বলবে আমি শুধু তোমারই...!!☺️🌸

With The laziest sami – I just got recognized as one of their top fans! 🎉
12/04/2024

With The laziest sami – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

With স্ব্ঁপ্নে্ঁর্ঁ ফে্ঁরি্ঁও্ঁয়া্লাঁ – I just got recognized as one of their top fans! 🎉
05/04/2024

With স্ব্ঁপ্নে্ঁর্ঁ ফে্ঁরি্ঁও্ঁয়া্লাঁ – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

03/04/2024

- গল্পোঃ #রাগী_সিনিয়র_আপু_যখন_বউ
[Love❤Story]
- পর্বঃ০১ (এক)
-

রাইসাঃ ওই দাড়া বলছি......! 😠

- ওনার কথা না শুনেই, আমি হাঁটতে লাগলাম......!!
হটাৎ কেউ একজন আমার সামনে এসে হাঁপাতে লাগলো...! তাকিয়ে দেখি রাইসা আপু.....!

রাইসাঃ ওই তোকে ডাকছি শুনতে পাচ্ছিস না..?

আবিরঃ তো আমি কি করবো..? 🤷‍

রাইসাঃ তুই আমার সাথে এভাবে কথা বলছিস কেন ?

আবিরঃ আম্মু বারন করেছে, রাস্তা ঘাটে যেনো কোনো মেয়ের সাথে কথা না বলি...!😌

রাইসাঃ আমার সাথেও কি কথা বলতে নিষেধ করেছে...?

আবিরঃ আপনি তো মেয়ে, আপনাকে আবার আলাদা করে বলার কি আছে...? 🤷‍🙁

উনি আমার গাল দুটো টেনে বললেন...

রাইসাঃ বাহহ, তুই তো দেখছি আম্মুর বাধ্য ছেলে...

আবিরঃ হুম.. এইবার সরুন...! আমার দেরি হয়ে যাচ্ছে.......

রাইসাঃ চল, দুজন একসাথে যাই....

আবিরঃ আপনাকে এতোক্ষণ কি বললাম ?
বলছিনা আম্মু মেয়েদের সাথে মিশতে বারন করেছে....!

হটাৎ রাইসা আপুর বান্ধবী দিয়া আপু বললো....

দিয়াঃ কিরে রাইসা, তুই এই পিচ্চিটার সাথে কি কথা বলছিস...?🤔🙄

রাইসাঃ তুই আর আসার সময় পেলি না..?

দিয়াঃ কেন ? তোদের ডিস্টাব করলাম নাকি ?

- ওনারা দু'জন কথা বলছেন, এই সুযোগ এ, আমি এক দৌড়ে চলে আসলাম....! 🚶🏃

রাইসাঃ ওই কোথায় পালাচ্ছিস ?😬

দিয়াঃ আরে যাবেই আর কোথায়, এখন চল দেরি হয়ে যাচ্ছে....!

- আমি কলেজে চলে আসলাম, এতোক্ষণ কি হলো নিশ্চয়ই কিছু বুঝতে পারলেন না ...! যার সাথে কথা বললাম, উনি হলেন রাইসা আপু... আমার এক ক্লাস সিনিয়র, দু'জনেই একই কলেজে পড়ি,ওনাদের বাসায়ই ভাড়া থাকি....! পরিবার বলতে আমার মা, বাবা, আর এক বড় বোন আছে....!

কলেজে এসে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে বসলাম, ফ্রেন্ড সার্কেলের বেশিভাগ ই মেয়ে, ছেলেও আছে, ওদের কাছে গিয়ে বললাম.....

আবিরঃ কি খবর সবার..?

সাদিয়াঃ ওহহ আবির তুই , আজকেও দেরি করে এলি.. 🤦‍♀

আবিরঃ আর বলিস না, রাইসা আপু

সাদিয়াঃ থাক আর বলিস না, তা আজকে কি মিথ্যা কথা বলেছিস ?

আবিরঃ না থাক, তোদের শুনতে হবে না....!
তারপর ওদের সাথে বসে কথা বলতে লাগলাম , একটু পরেই কলেজে রাইসা আপু আর ওনার বান্ধবী আসলো........

দিয়াঃ ওই রাইসা দেখ তো, এতো গুলো মেয়ের মাঝখানে এটা কে বসে আছে ?🤔

রাইসা আপু তো রেগে গেছে, 🥺

রাইসাঃ শয়তান-টা আমাকে মিথ্যা বলেছে 😤😤
দাড়া আজকে বাসায় গেলে ওকে দেখছি,

দিয়াঃ কি বলেছে তোকে ...?

রাইসাঃ ওর মা নাকি ওকে মেয়েদের সাথে মিশতে বারণ করেছে, আর এখন দেখলি এতো গুলো মেয়ের মাঝখানে ও বসে গল্পো করছে...😤😤

-- রাইসার কথা শুনে দিয়া আপু হাসতে লাগলো,

- দিয়াঃ হা হা হা 😅🤣🤣😂

- রাইসাঃ ওই হাসবি না, এখন চল ওর আড্ডা দেওয়া বের করছি.......।

- দিয়াঃ তুই গেলে যা, আমার এতো টাইম নেই 😌😇

- রাইসাঃ এমনি তেই মাথা গরম আছে কিন্তু.....!

- দিয়াঃ আরে রেগে যাচ্ছিস কেন, চল...!

- তারপর ওরা দু'জনে আমার পিছনে এসে দাড়ালো...!

কিরে তোরা হটাৎ বোবা হয়ে গেলি কেন ?
( ফ্রেন্ডদের উদ্দেশ্য করে বললাম)

সাদিয়াঃ পেছনে তাকিয়ে দেখ, তোর যম দাড়িয়ে আছে...!

আবিরঃ দূর এসব কি বলছিস , রাইসা আপু এখনো কলেজে আসেনি, আর তোরা কি ভাবিস ? আমি ওই পেত্নীটাকে ভয় পাই, দেখতে ভূতের মতো লাগে 🤣😂

সাদিয়াঃ মামাহ তুমি আজকে গেছো, আজ আর কেউ তোমাকে বাঁচাতে পারবে না.....

এই বলে ওরা সবাই আমাকে রেখে চলে গেলো, কি জানি ওদের হটাৎ কি হলো, তারপর আমি উঠে যেই পেছনে তাকালাম, দেখলাম রাইসা আপু রেগে টকবক করছে নাক মুখ দিয়ে জেনো ধোঁয়া বের হচ্ছে 😤🥺...

আবিরঃ আপনি - ?

রাইসাঃ আজকে বাসায় চল, তারপর তোকে দেখাচ্ছি....। আজ তোকে আমার হাত থেকে কেউ বাঁচাতে পারবে না দেখে নিস, 😤

আবিরঃ কেন ? আমি কি কিছু করেছি নাকি ?

তারপর উনি ওনার ক্লাসে চলে গেলেন, এদিকে ভয়ে আমার সারা শরীর কাঁপছে, হারামি গুলো এক বারও আমাকে ওনার কথা বললো না, আল্লাহ জানে বাসায় গেলে কি হয়....!তারপর আমিও ক্লাসে চলে গেলাম,

ভয়ে ভয়ে সব ক্লাস শেষ করলাম, মনের মধ্যে এক অজানা ভয় কাজ করছে, কারণ রাইসা আপু এর আগে কখনও আমার উপর এতো রাগ দেখান নি... 🥺

কলেজ ছুটি হয়ে গেলো, তাড়াতাড়ি বাসায় চলে আসলাম....🚶

বাসায় আসতেই আম্মু বললো....

আম্মুঃ আজকে এতো তাড়াতাড়ি চলে এলি যে..?

আবিরঃ ছুটি হয়ে গেলো তাই চলে আসলাম..., আর শোনো রাইসা আপু এসে যদি আমার খোঁজ করে বলবে আমি বাড়িতে নেই.... 🙅

--



🔺
🔻 To be continue [চলবে]
প্রিয় পাঠক আশা করি এই গল্পটা আপনাদের অনেক অনেক ভালো লাগবে। তবে এই পর্বটি আপনাদের কাছে কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানাবেন, আর বেশি বেশি সাপোর্ট করবেন, তাহলে নেক্সট পার্ট খুব তাড়াতাড়ি চলে আসবে....

বিঃদ্রঃ গল্পে ভূল ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন প্লিজ🙏....!!

🥀🌹 ধন্যবাদ সবাইকে😊

•🥀🥀 ভালোবাসা অবিরাম🥰🥰💝

গল্পের পরের পার্ট পেতে লাইক ও কমেন্ট করে সাথে থাকুন।
#অনুগল্প

03/04/2024

মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে চলে যাই মটু পাতলুর ফুড়ফুড়ি নগরে শুধু হিন্দি কথা কইবার পারিনা বলে আজও যাইবার পারিনা

03/04/2024

Breakup হয়েছে আবার প্রেম করো কারণ কবি বলিয়াছেন - একবার না পাড়িলে দেখো শতবার

03/04/2024

যখন তোমার একা লাগবে, তুমি চারদিকে কিছুই দেখতে পাবে না, দুনিয়া টা ঝাপসা হয়ে আসবে। তখন তুমি আমার কাছে এসো। . . তোমাকে চোখের ডাক্তার দেখাবো।

30/03/2024

___🌻ক্ষমতার দৌড় মৃত্যু পর্যন্ত ★**
________আর পরিবারের মায়া কবর পর্যন্ত..!

__🌼""আর নেক আমল কবর পর্যন্ত 📿⭐
_________🌺আলহামদুলিল্লাহ...!!🌼🥀

22/03/2024

গল্পঃ #সিনিয়র_আপুর_রোমান্টিক অত্যাচার।।
লেখক: #ছদ্মবেশী
পর্ব : ০১ (এক)🍁🍁🍁🍁

সকালে গুমিয়ে আছি তখনি আম্মুর ডাক।

আম্মুঃ এই নীল?

আমিঃ উম।

আম্মুঃ উঠ না বাবা।

আমিঃ পড়ে।

আম্মুঃ বুজছি তর জন্য এখন জারু টা আনতে

হবে।

আমিঃ আজকে ত কলেজ বন্ধ ত একটু শান্তি মতো ত গুমাতে দেও।

আম্মুঃ আজকে রিমি আসছে।

আমিঃ কিহ্ বলছো ওনি কেন আসছে?

আম্মুঃ এখন থেকে ও এখানেই থাকবে।

এবং তর কলেজেই ভর্তি হবে।

আমিঃ আমি চলে যাবো বাসা থেকে।

আম্মুঃ ত যা।

আমিঃ আম্মু অন্য একটা মেয়ের জন্য তুমি আমাকে এমন বলতে পারলা।

আম্মুঃ হুম পারলাম।

আমিঃ রিমি আপু আসলে আমাকে অনেক জালাবে।

আম্মুঃ তখন ছোট ছিলো বুজে নাই। এখন ও বড় হয়ছে অনার্সে পড়ে এখন আর জালাবে না।

আমিঃ হুম।

আম্মুঃ এখন ফ্রেশ হয়ে খেয়ে স্টেশনে যা ওকে আনতে।

আমিঃ পারবো না আব্বুকে বলো।

আম্মুঃ তর আব্বু অফিসে গেছে।

কিছু করার নেই এখন গুন্ডিটাকে আনতে যেতেই হবে।

তারপর উঠে আমি ফ্রেশ হতে চলে গেলাম।

ফ্রেশ হতে হতে পরিচয় টা দিয়ে দেয়।

(আমি নীল বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান।

আর আম্মু যার কথা বললো তার নাম রিমি

আমার খালাত বোন এবং ওনি আমার সিনিয়র রিমি আপু পড়ে অনার্স প্রথম বর্ষে আর আমি ইন্টার দ্বিতীয় বর্ষে।)

ওনার এ বাসায় আসাতে আমি বিরক্ত।

আমার সাথে ওনার লাস্ট দেখা হয় চার বছর আগে। আমরা সবাই একসাথে নানুর বাসায় থাকতাম।

তখন আমি ক্লাস নাইনে পড়তাম আপু পড়তো ক্লাস টেনে। ওনি নাকি আমাকে নীল পান্জাবী তে দেখে ক্রাশ খেয়েছিলো।

তার পড় থেকেই শুরু হলো আমার প্যরা ময় জীবন। যখন তখন এসে আমাকে জরিয়ে দরতো কিস করতো।

কিছু বলতেও পারতাম না বললেই আম্মুর কাছে এসে বানিয়ে বানিয়ে বিচার দিতো আম্মু আমার বাড়োটা বাজাতো।

যেমন এক ঘটনা বলি।

আমি তখন ক্লাস নাইনে। ত টিফিন টাইমে এক মেয়ে ফ্রেন্ড এর সাথে হেসে হেসে কথা বলতাছি ওইটা আবার রিমি আপু দেখে ফেলে। তখন কিছু না বললেও বাসায় যাওয়ার সময় রাস্তায়।

রিমিঃ ওই তুই ওই মেয়ের সাথে এতো কি কথা বলস?

আমিঃ ও আমার ফ্রেন্ড।

রিমিঃ তর কোনো মেয়ে ফ্রেন্ড লাগবে না।

তর যদি এতই কথা বলতে হয় আমার সাথে বলবি।

আমিঃ ওকে আর বলব না।

রিমিঃ এখন আমাকে ৫০ বার আই লাভ ইউ বলবি

আর ১০ টা কিস করবি।

আমিঃ ছি ছি ছি আপু তুমি আমার বোন হয়ে এগুলা কি বলো।

রিমিঃ আরেকবার বোন বললে খবর আছে।

আমিঃ আপু কে ত আপুই বলবো।

রিমিঃ ওই গাদা তুই দেখস না খালাত ভাই আর বোন কতো প্রেম করে তাদের বিয়ে হয়।
চলবেই

22/03/2024

😢পালিয়ে বিয়ে 😢
ছেলে : জান চলো পালিয়ে যাবো?😢

মেয়ে : না আমি পালাবো না! আমার বাবা মায়ের অনুমতি নিয়েই বিয়ে করবো। 😓

ছেলে : আমার বাসায় তোমার কথা বলেছি! কিন্তু সবাই এক কথায় বলে দিছে আমি রাজি না।

মেয়ে : পালিয়ে বিয়ে করা ঠিক না। বাবা মা কষ্ট পাবে?

ছেলে : চলো পালিয়ে যাই প্লিজ। দেখবা আমাদের ঠিকেই মেনে নিবে।

মেয়ে : পালিয়ে গেলে আমাকে খাওয়াবে কি হ‍্যা। তুমি তো বেকার। আগে চকরি করো তার পরে।

ছেলে : বিয়েটা করে রাখি।

মেয়ে : না আগে চাকরি তার পরে বিয়ে ?

ছেলে : চাকরিটাই বড় হলো তোমার কাছে। আমার থেকেও!

মেয়ে : অবশ্যই কারন চাকরি না হলে তোমাকে বিয়ে করে আমার লাভ কী।

ছেলে : ওহ আচ্ছা । তুমি আমাকে সত্যি ভালোবাসো না এখন বুজলাম তুমি টাকা পয়সা চাকরি কে ভালোবাসো। ঠিক আছে ভালো থাকিও।

মেয়ে : হুম সেটাই। বেকার ছেলেকে বিয়ে করে জীবন নষ্ট করতে পারবো না।

"এই কথাটি শুনেই ছেলেটির না চাইতেও চোখের কোনে পানি চলে আসে।

" তো এখানেই তাদের ব্রেক আপ হয়?

-৫ বছর পরে হঠাৎ দেখা একদিন " ছেলে ও মেয়েটির।

মেয়ে : কোথায় ছিলে এতো দিন। তোমাকে কতো খুজেছি জানো।

ছেলে : আশ্চর্য আপনি আমাকে খুজে কি করবেন বুজলাম না।

মেয়ে : কনো খুজবো মানে বুজো না।

ছেলা : না বুজি না আর বুজতে ও চাইনা। আমার লেট হচ্ছে এখন চলে যাবো ভালো থাকিয়েন।

মেয়ে : ভালোবাসি তোমাকে ।

ছেলে : আমি ভালোবাসি না আপনাকে ।

মেয়ে : কেনো।

ছেলে : কারন আজ আমার অনেক টাকা। কিন্তু তুমি তো গরিব। তোমার সাথে আমার যায়না।

মেয়ে : এটা বলতে পারলে আমাকে ।

ছেলে : হুম পারছি বলতে। এখন অনেক কিছুই বলি আমি ।

মেয়ে : শুনবে না সেই দিন কি হয়েছিলো।

ছেলে: ইচ্ছে নেই শুনতে।

মেয়ে : প্লিজ একটা বার শুনো। প্লিজজ প্লিজজ।

ছেলে : ঠিক আছে তারা তারি বলেন।

মেয়ে : জানো তুমি যেই দিন তোমার বাসায় আমার সম্পর্কে কথা বলেছো । তার ২ দিন পরে তোমার বাবা খোজ করে আমাদের বাসায় আসে। এসে আমার হাত জোর করে বলেছে আমি যেনো তোমাকে এই সব বলি। কারন তা নাহলে তোমার জীবনটা নষ্ট হবে। আরো বলেছে তুমি চাকরি করলে ওনি নিজেই আসবে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে। তোমার বাবার এমন কথা শুনে আমি ও রাজি হই। কিন্তু কষ্টের বিষয় হলো এর পরে তোমাকে আর খুজে পাইনি। ফেসবুকে নেই আবার নাম্বার বন্ধ ।

ছেলে : কি বলো এই সব তুমি ।

চলবেই

জীবন কারো জন্য থেমে থাকেনা। হ্যা এটাই বাস্তব 🙂
17/03/2024

জীবন কারো জন্য থেমে থাকেনা। হ্যা এটাই বাস্তব 🙂

গল্প কবর স্থানের পরীটা  পর্ব--২ মি হাসিব 'কবরের ভিতর থেকে আওয়াজ আসলো "স্বামি তুমি এসেছো আমাকে নিতে।'হ‍্যাঁ! কিন্তু তুমি ...
14/03/2024

গল্প কবর স্থানের পরীটা
পর্ব--২
মি হাসিব

'কবরের ভিতর থেকে আওয়াজ আসলো "স্বামি তুমি
এসেছো আমাকে নিতে।

'হ‍্যাঁ! কিন্তু তুমি কথা বলতেছো কোথায় থেকে।
সেটাই তো বুজতে পারলাম না।

'এই দেখো আমি কবরের উপরে'

'কথাটি শুনেই উপরে তাকিয়ে দেখি সত্যি তো আমার
বউ উপরে। তখন জিঙ্গেস করলাম " তুমি উপরে থাকলে তাহলে নিছে কে?

'নিছে তো কেউ নেই।

'কথাটি শুনেই নিছে তাকিয়ে দেখি সত‍্যি তো নিছে
কেউ নেই। মুহূর্তের মধ‍্যেই উধাও।

'এইই তুমি না এখানে ছিলে। তাহলে মুহূর্তের মধ‍্যে
উপরে গেলে কিভাবে।

'তোমার সামনেই তো উঠলাম।
আর তুমি দেখতে পেলেনা এইটা কেনো কথা।

'একদম মিথ্যা বলবেনা?

'আমাকে বিশ্বাস করো স্বামী তোমার সামনেই
উঠেছি আমি। তুমি লক্ষ করোনাই।

'ওহ। আচ্ছা তুমি মৃত্যুর পরে কিভাবে বেছে উঠলে। তুমি তো মরে গিয়েছিলে।

'নাহ আমি মরিনাই।

'ঠিক আছে এখন বাসায় চলো। কবর স্থানে বর্তমানে
কেউ নেই। পুরা এলাকা নির্জন।

'আরে ভয় করিওনা আমি আছিতো।

'বউয়ের কথায় হাসিব একটু আশ্চর্য হলো।
কারন যেই মেয়েটি সন্ধ্যায় হলে বাহিরে যেতে ভয় পেতো সে কিভাবে বলতেছে ভয় পেওনা আমি আছি।

'আচ্ছা মিম তোমার ভয় লাগতেছেনা।

'নাহ ভয় লাগতেছেনা।
তুমি থাকতে কিসের ভয় বলো।

'সেটাই তো "এর পরে মিমকে নিয়ে সোজা বাসায় চলে
আসলাম বাসায় আসার সঙ্গে সঙ্গে সবাই ওকে দেখে
বেশ আশ্চর্য হয়।
কারন একটি মৃত ব‍্যক্তি কিভাবে য‍্যন্ত মানুষের মতো
চলা ফেরা করতেছে।

'সবাই জিঙ্গেস করলো।
কি ব‍্যাপার মিম তুমি মারা যাওনি।

'আশ্চর্য আমি মারা যাবো কেনো। আপনার বুজতে না পেরে আমাকে মৃত ভেবে মাঠি
দিয়েছিলেন।

'ওহ। যাক আল্লাহ্ তোমাকে বাছিয়ে রেখেছে।
এইটা দেখে আমরা খুশি হলাম।

'তাই।

'হ‍্যাঁ কারন তোমার মতো***!

'কথাটি শেষ হতেনা হতেই হাসিব বলে উঠলো "মিম তোমার শরীর অপরিষ্কার ওয়াশ রুমে গিয়ে
পরিষ্কার হয়ে আসো।

'ঠিক আছে।

'এর পরে এই ভাবে ৩/৪দিন চলে গেলো। হঠাৎ একদিন
রাতে লক্ষ করলাম মিম বিছানায় নাই।
তাই কৌতুহলবশত বাহিরে বের হলাম খুজার জন‍্যে।

'বাহিরে আসার সঙ্গে সঙ্গে দেখতে পাই
মিম উঠান ঝারু দিচ্ছে।

'একটু গালা হাসর দিয়ে জিঙ্গেস করলাম। "মিম তুমি
এতো রাতে উঠান ঝারু দিচ্ছো কাহিনী কি হ‍্যা।

'দেখোনা স্বামী জায়গাটা কতো অপরিষ্কার।
এমন স্থানে কেউ থাকলে বলো।

'প্রায় ৩ বছর এমন ভাবেই থাকলে।
হঠাৎ তোমার এতোটা পরিবর্তন বুঝলাম না।

'তোমাকে বুঝা লাগবেনা।
চলো ঘুম যাবো এখন।

'কথা বাড়ালাম না। মিমের সঙ্গে ঘুমিয়ে পরলাম।
পরের দিন সকাল বেলা উঠে একটু বাহিরে যেতেই
শুনতে পেলাম।

'কবর স্থন থেকে লাশ হারিয়ে যাচ্ছে।
সেই লাশ গুলা আবার একটি পুকুরের পাড়ে পাওয়া
যাচ্ছে কিন্তু লাশের চোখ দুটি করেই নিখোজ।

'কথাটি শুনে একটু ভয় পেলাম মনে।
তাই আর সামনে না গিয়ে সোজা বাসায় আসলাম।

'বাসায় এসে দেখি মিম বাসার সব কাজ করতেছে।
বুজলাম না যেই মেয়েটা কাজকে ভয় পেতো
সেই মেয়েটা কিভাবে এতো কাজ
একাই করতেছে।

'এমনো মুহূর্তে মা এসে বলে "হাসিব বাবা তোকে কিছু
কথা বলতে চাই আমি।

'হ‍্যা মা বলো কি বলবা।

'বাবা মিমের কথা বার্তা আচার আচারন বেশ অদ্ভুত
হয়ে গিয়েছে।
যেই মেয়েটা কোন কাজ পারতোনা সেই এখন
একাই সব কাজ করে।
আবার বলে আরো কাজ থাকলে বলো আমাকে।

'মায়ের কথা শুনে আমি ও বেশ অবাক হলাম।
কারন আমি ও এই সব পরিবর্তন দেখতেছি মিমের ম‍ধ‍্যে।

'মা আমি দেখতেছি ও ব‍্যপারটা।
তুমি চিন্তা করিওনা।

'ঠিক আছে।

'সারা দিনটি যাওয়ার পরে রাত্রে মিমকে বললাম
বউ তুমি কি সত্যি আমার বউ।

'এমন অদ্ভুদ প্রশ্ন শুনে মিম উত্তর দিলো। "তুমি যে কেমন প্রশ্ন করো।
আমার কাছে উত্তর থাকেনা।

'তাই।

'হুমমম। এই তুমি এখন ঘুমাওতো। আমার ভিষন ঘুম
পাচ্ছে এখন।

'কথাটি শুনে ঘুমার ভান করে থাকলাম। আর মনে মনে ভাবলাম আমাকে জানতেই হবে মিমের আসল কাহিনী টা কি। কবর থেকে উঠে আসার পরে কি এমন হলো
তার মধ‍্যে।

'এই ভাবে চিন্তা করতে করতে রাত ১২টা হয়ে গেলো।
এমনো মুহূর্তে দরকার খোলার শব্দ পেলাম
তাই সঙ্গে-সঙ্গে উঠে পরলাম।

'উঠেই দেখিযে মিম একটি সাদা শারি পরে জানি কোথায় যাচ্ছে।
কৌতূহল হয়ে তার পিছু নিলাম দেখি কোথায় যায়। এতো রাতে এই সাদা শারি পরে।

'প্রায় ২/৩ মিনিট পিছু নেয়ার পরে দেখলাম মিম
কবর স্থানের দিকে যাচ্ছে।
যেটা দেখে আমার বুকটা একটু কম্পন দিয়ে উঠলো।

'তবুও পিছু যেতে লাগলাম।
অবশেষে যখন কবর স্থানের কাছে চলে আসলাম।
তখন দেখি মিম তার শরীর থেকে সেই সাদা শারিটা
সম্পুর্ণ খুলে ফেল্লো।

'লক্ষ করলাম তার শরীরে শুধুমাত্র একটি সায়া এবং পরনে একটি লাল ব্লা/উ/জ?

'এইবার মিম চিৎকারের করে বলতে লাগলো।
অভ্র তুমি খুব শীগ্রই আবার পৃথিবীতে চলে আসবে।
আর মাত্র কিছু চোখ লাগে।

'মিমের এমন চিৎকারের আওয়াজ শেষ হওয়ার
সঙ্গে সঙ্গে একটি ছেলের কন্ঠ ভেসে আসলো।

'কুহেলিকা তোমার জীবন আমি
শিগ্রই ফিরে আসবো।
তুমি চেষ্টা চালিয়ে যাও?

'এমনো মুহূর্তে পিছন থেকে কেউ একজন
এসে আমাকে****

পরবর্তী পর্বের জন‍্যে অপেক্ষায় থাকুন।
ধন্যবাদ সবাইকে।

মোঃ তাইউম রহমান

13/03/2024

ক্ষমা করে দেয়াটা দূর্বলতা কিংবা মহত্ত্ব নয়; এটি মূলত এক ধরনের প্রয়োজন।
ক্ষমায়- ব্যক্তিগত আত্মার পরিশুদ্ধি ঘটে। জীবন সহজ, স্নিগ্ধ ও সুন্দর হয়।

'মৃত বউকে কবর দিয়ে ওখানে বসে ছিলাম "এমন মুহূর্তে কবর থেকে আওয়াজ আসলো?'আমাকে বাছাও প্লিজজ আমি মরিনাই।কেউ কি আছো এখানে।'কব...
13/03/2024

'মৃত বউকে কবর দিয়ে ওখানে বসে ছিলাম "এমন মুহূর্তে কবর থেকে আওয়াজ আসলো?

'আমাকে বাছাও প্লিজজ আমি মরিনাই।
কেউ কি আছো এখানে।

'কবরের ভিতর থেকে বউয়ের এমন চিৎকারের
আওয়াজ শুনে বেশ থমকে গেলাম।
বুজতেছিনা কি করবো।

'কারন এই দিকে একটু পরেই এশার আজান দিবে।
এই নিস্তব্ধ কবর স্থানে আমি একাই।

'অনেক চিন্তার পরে ভাবলাম কবরটি খুরেই দেখি
যদি সত্যি সত্যি আমার বউ বেছে থাকে
তাহলে তো আলহামদুলিল্লাহ্।

'কথাটি ভেবেই হাত দিয়ে করবের মাঠি গুলা সরাতে
লাগলাম এমন মুহূর্তে কেউ একজন
পিছন থেকে বলে উঠলো।

'কবর খোরা বন্ধ কর।
তোর বউ মা/রা গিয়েছে। এখন যদি তুই এই কবরটি খুরিশ তাহলে তোর মৃত্যু ও নিশ্চিত।

'কথাটি শুনেই পিছনে তাকিয়ে দেখি কেউ নেই
সেখানে শুধুমাত্র আমি ছাড়া।
মনে ভয় ঢুকে গেলো। তাই আর গবরটি না খুরে দৌরে
বাড়িতে চলে আসলাম।

'কাউকে বুজতে দিলামনা।
নিশ্চুপ হয়ে শুয়ে রইলাম' এরি মাঝে কখন যে ঘুমিয়ে
গিয়েছি বুজতেই পারিনি আমি।

'ঘুমের মাধ‍্যে স্বপ্নে দেখতে পেলাম "আমার বউ আমাকে
বলতেছে হাসিব কাজটি তুমি ঠিক করোনাই।
আমি এখন পযর্ন্ত বেছে আছি।
তুমি আমাকে বাছাও প্লিজজজজজজজজ।

স্বপ্নটি দেখার সঙ্গে-সঙ্গে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেলো! আর কিচ্ছু না ভেবে একটি কোদাল নিয়ে সোজা
কবর স্থানে চলে আসলাম।
এসেই মাঠি খুরতে লাগলাম।

'প্রায় অর্ধেক মাঠি খুরেছি।
এমন সময় আবার পিছন থেকে কেউ একজন বলে
উঠলো হাসিব চলে যা এখানে থেকে।

'এইবার সাহস নিয়ে বললাম।
সাহস থাকেতো আমার সামনে এসে কথা বল। এমন
চোরের মতো লুকিতে কথা বলিশনা তবুও।

'আমি সামনে গেলে তুই হার্ট এটার্ক করবি।
এটাই ভালো হবে চলে যা।

'আমি কোন ভাবেই চলে যাবোনা।
যদিও যাই আমার বউকে নিয়েই যাবো। ও এখনো
মারা যায়নি।

'হাহাহাহ।হাহাহ।হাহাহ।হাহা..
আমার কথা শুনলিনা তোকে পস্তাতে হবে।

'সেটা তোকে নিয়ে ভাবতে হবেনা।
আমার কাজ আমাকে করতে দে বুজতে পেরেছিস।

'কথাটি বলেই আবার কবরটী খুরতে লাগলাম। প্রায় ১০ মিনিট পরে যখন কবরট পরিপূর্ণ ভাবে খোরা হয় তখন নিছে নামতেই দেখতে পাই
আমার বউয়ের মাথাটি
পায়ের দিকে আর পা দুটি মাথার দিকে হয়ে আছে।

'যা দেখে আমার শরীর থর-থর করে কাপতেছে।
এবং ঘামতেছে।

'চিৎকার শুরু করলাম মিম তুমিকি বেছে আছো।
যদি বেছে থাকো তাহলে আমার
সঙ্গে চলো এখন।

'কথাটি বলার সঙ্গে সঙ্গে****

পরবর্তী পর্বের জন‍্যে অপেক্ষায় থাকুন''

গল্প: কবর স্থানেরপরিটা

কাহিনী ও লেখনীতে: মিহাসিব

নতুন গল্পa

05/03/2024

রহমত নিয়ে এলো মাহে রমজান বরকত নিয়ে এলো মাহে রমজান!!🥰🖤🥀

Send a message to learn more

সন্ধায় বউদির ঘরে ঢুকে লজ্জিত স্বরে বললাম " বউদি একটা আবদার করবো,রাখবে? "বউদি বললো " হ্যা বলো না কি বলবে! "" তোমার কাছে ক...
29/02/2024

সন্ধায় বউদির ঘরে ঢুকে লজ্জিত স্বরে বললাম " বউদি একটা আবদার করবো,রাখবে? "

বউদি বললো " হ্যা বলো না কি বলবে! "

" তোমার কাছে কিছু টাকা হবে?পাঁচ হাজারের মতো।হোস্টেল খরচের যে টাকাটা দাদা দিয়েছিলো সেটা ভেনিটি ব্যাগে রেখেছিলাম, ছিনতাই হয়ে গেছে "

" সে কি!রাস্তায় চলার সময় হুস থাকে কোথায়?ব্যাগ সাবধানে রাখতে পারো না!এতো বড় হইছো এখনো উদাসীনতা গেলো না তোমার।দুইদিন পরপর টাকা হারিয়ে ফেলো "

" বুঝতে পারিনি কিভাবে নিয়ে গেছে।দাদাকে বললে অনেক কথা শোনাবে,তুমি একটু ম্যানেজ করে দাও না গো "

" আমার কাছে কেন চাও? আমি কি কম কথা শোনাই নাকি? "

" তুমি তো মায়ের মতো।ছোট থেকে আদরে বড় করেছো।তোমার কথা গায়ে লাগে না "

বউদি আলমারি থেকে তিন হাজার টাকা এনে হাতে দিয়ে বললো " তোমার দাদা টাকা রেখে যায়নি,এটা আমার কাছে ছিলো,নাও।বাকি দু হাজার কিছুদিন পর দিলে হবে না? "

" হবে না মানে, খুব হবে।আমি সামলে করে নিবো।দশ বারোদিন পর দিও "

" ঠিক আছে।আর মহারাণী আপনার পায়ে পড়ি,এইবার অন্তত চলার পথে সাবধানে যায়েন।ব্যাগটাও সাবধানে রাখিয়েন "

" যথা আজ্ঞা রাজরাণী,আপনার হুকুম চিরধার্য! "

বউদির কাছে মাঝেমধ্যেই এভাবে টাকা নিতাম।নতুন বছরে তিনটা টিউশন পেলাম।সেখান থেকে হোস্টেলের খরচ উঠে যায়।মনস্থির করলাম ভাবীর কাছ থেকে যে টাকাগুলো নিতাম সেটা অল্প অল্প করে দিবো।মেয়েদের তো আলাদা টাকার প্রয়োজন থাকেই।

মাস শেষে টাকা হাতে পেয়ে আজ গেলাম ফেরৎ দিতে।অনেক জেরাজুরি করলাম,নিলোই না।বললো

" মায়ের কাছ থেকে টাকাটা নিলে কি মা ফেরত নিতেন?আমার আবার আলাদা টাকা কিসের?সব তো তোমার দাদার টাকাই।তোমার টাকা হারানোর অভ্যাস, তাই কিছু সরিয়ে রাখতাম।আমার শখ পূরণ করার জন্য তোমার দাদা আছে।এটা দিয়ে তুমি নিজের জন্য কেনাকাটা করো "

বউদির এমন কথায় আমি বাকরুদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম!কোটিতেও কেউ এমন একজন বউদি পায় কিনা আমার সন্দেহ!

গল্প #স্নেহ
লেখক #স্ব্ঁপ্নে্ঁর্ঁ ফে্ঁরি্ঁও্ঁয়া্লাঁ

Address

Rangpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অনুগল্প posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to অনুগল্প:

Videos

Share



You may also like