Riyad the Traveller

Riyad the Traveller Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Riyad the Traveller, Digital creator, Rangpur.

Breakup পর আপনি নতুন প্রেম করতে পারবেন না, করলেই আপনি প্র!তা!রক! কিন্তু আপনার ex করতে পারবে কারন সে সুপ্রিমকোর্টের বিচার...
01/05/2024

Breakup পর আপনি নতুন প্রেম করতে পারবেন না, করলেই আপনি প্র!তা!রক! কিন্তু আপনার ex করতে পারবে কারন সে

সুপ্রিমকোর্টের বিচারক...!🙃

28/04/2024

অনেকেই ক্রেডিট ছাড়া আমার লিখা পোস্ট করে। অনেক মানুষ আছেন যাদের লাইফের সাথে মিলে যায় বলে কপি করে তাই আমিও কিছু বলিনা। ভাবি তাদের পছন্দ হয় দেখেই তো কপি করে শেয়ার করে।

কিন্তু কিছু কিছু পেইজ এডমিন আছে আবার এমন কিছু মানুষও আছে যারা প্রতিনিয়ত নিজের টাইমলাইনে পেইজে অন্যের লেখা নিজের বলে চালিয়ে দেয়। ভুক্তভোগী আমি নতুন না। খারাপ লাগা থেকে টানা একবছর কিছু লিখিও নাই যা অনেকেই জানেন।

আমি জানিনা মানুষের মনমানসিকতা এত নিম্নমানের কিভাবে হয়। আবার অনেকে আমার দশ লাইনের লিখায় নিজের এক লাইন যোগ করে পুরো লিখাই নিজের বলে চালিয়ে দেয়। যেকোনো সুন্দর লিখা থেকে অনুপ্রেরিত হয়ে আমিও লিখি কিন্তু হুবহু কপি করে নিজের দাবি করিনা।

আর কবে আপনারা শোধরাবেন ভাই? এসব দেখলে লিখালিখির আগ্রহ হারিয়ে ফেলি৷ কি অদ্ভুত তাদের ম্যান্টালিটি। পুরো লিখাটা কপি করে ফেলে অথচ অর্ধেক লাইনের একটা নাম কপি হয়না তাদের দিয়ে।
ছায়াবৃক্ষ

28/04/2024

এক মন বৈধ অনুভূতি সহ আটক হতে চাই। তোমার মনের কারাগারে 🥰😍

28/04/2024

ব্রণহীন সুন্দর চেহারা, হাওয়ায় উড়ে সোজা চুল দেখে প্রেমে পড়া যায়, ভালো লেগে যায়, কিন্তু ভালোবাসা হয় না। ভালোবাসা চেহারার সৌন্দর্যে জন্মায় না, জন্মায় ব্যবহারে, মায়ায়, ব্যাক্তিত্বে!🌸
ছায়াবৃক্ষ্য

27/03/2024

ডিয়ার 'মন',

তুমি 'ভালো' থাকো। প্যারা নিও না৷ হুটহাট খারাপ হয়ে যাওয়ার কোনো দরকার নাই! মানুষ কে অতি অল্পতে আপন ভাবার ও কোনো দরকার নাই৷ কেউ কষ্ট দিলে ভেঙে পড়লেও গুড়িয়ে যাওয়া যাবেনা,আবার স্ট্রং হতে হবে। ওভারথিংকিং করা যাবে না,একদম না! তুমি শুধু 'ভালো' থাকবা! ব্যাস! ❤️
ছায়াবৃক্ষ

একটা সময় অভিমানরা এমন ভাবে জেকে বসে যে, সে মানুষটার জন্য মন কাঁদে ঠিকই। তবুও, তার কাছে আর ফেরা হয় না। সে মানুষটার সাথে য...
15/03/2024

একটা সময় অভিমানরা এমন ভাবে জেকে বসে যে, সে মানুষটার জন্য মন কাঁদে ঠিকই। তবুও, তার কাছে আর ফেরা হয় না।

সে মানুষটার সাথে যোগাযোগ আর হয় না ঠিকই। তবে,তাকে ভুলে যাওয়া কিংবা মন থেকে মুছে ফেলা যায় না কোনো ভাবেই কোনো দিন।

হয় তো একটা সময় ব্যকুলতারা বোবা, পঙ্গু হয়ে যায় কথা কিংবা ডানা মেলে তার আকাশে উড়তে পারে না, বাঁধা পেয়ে ফিরে ফিরে আসে। নিজের আকাশটা ততদিনে নিজের আর থাকে না অন্যের দখলে চলে যায়। তবে, অনুভূতিরা ঠিকই রয়ে যায়।

কোন এক অমাবস্যার আধার কালো গভীর রাতের জেগে থাকা নিশাচর এক পাখি হয়ে, স্নায়ুতে ধুলোপরে জমে থাকা স্মৃতিরা মাথা চাড়া দিয়ে উঠে।

সে রাতে ঘুম নামক প্রশান্তির বস্তুটা দু'চোখ জুড়ে আর নেমে আসে না। তবে, চোখের নোনা জ্বল গুলো ঝর্ণায় রূপিত হয় ।

কোনো এক পূর্ণিমার রাতে দূরের আকাশে থালার মতো চাঁদ ওঠে জ্যোৎস্নায় প্লাবিত হয় চারপাশ, জোনাকিরা এসে কথা কয়। তবে,সে রাতে স্মৃতি কথা গুলো সুখের কবিতা না হয়ে,দুঃখের কাব্যকথা হয়ে ঝরে।

সে রাতে প্রিয় স্মৃতি গুলোই বিষাক্ত তীরে প্রশ্ন ছুড়ে ছুড়ে দেয়। ঠোঁটের কোল ঘেষে উজ্জ্বল হাসির ঝিলিক এর বদলে,নীলিমার নীল রং মুখ অবায়ব জুরে ছেপে ওঠে বেদনার নীল রেখা।

বুকের গহীনে সযত্নে লালিত হৃদয় কে তীক্ষ্ণ ব্যথায় বিষিয়ে তোলে ভালোবাসা নামক অনূভুতি টা।

দু'চোখে ভেসে ওঠে সেই চিরচেনা প্রিয় মুখ, কানে একটা শব্দই প্রতিধ্বনিত হতে থাকে তার সেই কন্ঠস্বরে ভালোবাসি বলে ছিলো! যে, প্রিয় বিশ্বাস ঘাতক। কম্পিত দু'ঠোঁট চেঁপে উচ্চারিত হতে থাকে, "তবুও ভালোবাসি"।

✍️ রিয়াদ আহমেদ ডায়েরি

14/03/2024

বেস্ট ফ্রেন্ডের নাম করে এতগুলো বছর যার সাথে কাটালাম আজ সে নেহাৎ ই একজন পরিচিত মুখ। ভার্সিটির গণ্ডি পেরুনোর আগেই সে আমায় প্রত্যাখ্যান করেছিলো। হঠাৎ কথা বলা কমে যাওয়া, শখের কাজগুলোয় সঙ্গ না পাওয়া, ব্যস্ততার অজুহাতে বিচ্ছিন্ন ওই যোগাযোগটা আমি আসলে নিতে পারছিলাম না। কিছুটা আত্মাভিমানী কিনা! খোঁজ করে যতটা জানতে পারি তার নতুন একজন বেস্ট ফ্রেন্ড হয়েছে। তাই বোধহয় পুরনো খবরের কাগজের মতোন আমায় বারবার পড়তে চায়নি।

এরপর আরো প্রায় বছর খানেক কেটে যায়। এক বন্ধুর বিয়েতে হঠাৎ দু'জনের মুখোমুখি দেখা। এতগুলো বছরের গ্লানি আর অভিমান যেন নিমিষেই মৌনতার চাদরে ঢাকা পড়ে গেল। শরবতের গ্লাসটা এগিয়ে দেয়ার সময় সেদিন একটা প্রশ্ন ই করেছিলাম - " আচ্ছা, বেস্ট ফ্রেন্ড কি কখনো দুটো হতে পারে? "
ও সেদিন অবাক হয় নি এক বিন্দুও। শীতল কণ্ঠে জিজ্ঞেস করলো - "শীতকালের সোয়েটার গরমকালে কি করিস?"
আমি বললাম - " আর কি করবো? ধুয়ে, যত্ন করে আলমারিতে তুলে রাখি "।
ও বললো -" সম্পর্কগুলোও তো এমনই। সম্পর্কে চিড় ধরে না, ফাটল ধরে না, ভাঙেও না। শুধু সম্পর্কের আবহাওয়াটা পাল্টে যায়। ধরে নে তুই আমার শীতকালীন সোয়েটার ছিলি। মৌসুম মিলে গিয়েছিলো, তাই তোর সাথে সখ্যতা হয়েছিল। এখন মৌসুমটা একটু বদলে গিয়েছে, তাই নতুন কারো আগমন হয়েছে। "

আমি সেদিন খুব সহজ ভাষায় বন্ধুত্ব, সম্পর্ক সবকিছুর ব্যাখ্যা বুঝে গিয়েছিলাম। আসলেই তো, একজন মানুষ কি কখনো ষড়ঋতুর সঙ্গী হতে পারে? ঋতুভেদে হয় মানুষ বদলায় , নয়তো বদলে যায় সম্পর্কগুলো। আমি হয়তো মৌসুম ভেদে, চাহিদা অনুযায়ী কারো কাছে সেই শীতকালীন সোয়েটার, আবার কারো কাছে শীতলপাটি!

ভেঙে যাওয়া যে কোন সম্পর্কে সবকিছু আগের মতোই থাকে, শুধু প্রয়োজনটা বদলে যায়। প্রয়োজনের সাথে তাল মেলাতে না পারলে মানুষ সেই সম্পর্কের ইতি টানতে বাধ্য হয়। কারণ, সম্পর্ক তো আর ইট, পাথরের দেয়াল নয় যে মেরামত করা যাবে! তাই ভেঙেই চলে যেতে হয়।

#প্রয়োজন_বনাম_বন্ধুত্ব

© Riyad Ahmed Babu

13/03/2024

গত রমজান থেকে এই রমজান প্রর্যন্ত,কত মানুষ আল্লাহর ডাকে চলে গেছেন,তার মধ্যে আমি আপনে বেচেঁ আছি!
আলহামদুলিল্লাহ 💜

12/03/2024

কাউকে পাওয়ার জন্য ছটফট করে কোনো লাভ নাই। দেখবা তুমি যাকে পাওয়ার জন্য ছটফট করতাছো ; সে তোমাকে তার অর্ধেক চাওয়ার মধ্যেও রাখে নাই। দুনিয়ার কাউকে এতো মরিয়া হইয়া চাইতে নাই; যাতে করে, সে তোমাকে সস্তা ভাইবা ডাস্টবিনে না ফেইলা দেয়। মানুষরে যত কম চাইবা, মানুষের কাছে নিজেকে যত কম প্রকাশ করবা, দেখবা তুমি তত বেশি ভালো আছো। একবার যদি নিজেকে ভাইঙ্গা চুইড়া প্রকাশ করে ফেলো, অপর মানুষটা যদি একবার জেনে যায় তুমি তাকে কতটা চাও, যদি জেনে যায় তার প্রতি তুমি কতখানি দূর্বল, তখন দেখবা তুমি আর ভালো নাই। ভালো থাকতেও পারবা না আর।
কঠিন হইলেও এটাই সত্য!ভালোবাসা যত কম প্রকাশ করা যায় ততই স্বচ্ছ, সুন্দর, মায়াময়।🖤
Riyad the Traveller
Riyad Ahmed Babu

11/03/2024

সবাইকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতে হয় না। সত্যি বলতে যে কোনো একটা মানুষের সাথে দীর্ঘদিন পথ চলতে চলতে সেই মানুষটার প্রতি একটা মায়া চলে আসে। তার মন খারাপ হলে খারাপ লাগে। তাকে কাঁদতে দেখলে কিংবা সে ব্যথা পেলে কষ্ট হয়। মানুষের জীবনে মানুষের জন্য ন্যাচারালি একটা মায়ার জন্ম হয়। জীবনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িয়ে যাওয়া মানুষ গুলো মানুষের মনের একটা নির্দিষ্ট স্থান করে নেয়।

এই যে আমরা মানুষকে ভালোবাসি, একসাথে জীবনের একটা দীর্ঘ সময় পার করি। আগামীর স্বপ্ন দেখি। একটা সময় পর সে মানুষটা যখন চলে যায়। তখন আমরা ঠিকই কষ্ট পাই। অথচ আমরা চাইলেই অন্য কাউকে নতুন করে ভালোবাসতে পারি। থমকে না থেকে অন্য কারো হাত ধরে জীবনে আরো দু'কদম এগিয়ে যেতে পারি। নতুন কাউকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতে পারি। কিন্তু সত্যি বলতে চাইলেই সব হয় না।

ঐ যে মনের মধ্যে সে মানুষটার জন্য নির্দিষ্ট একটা স্থান করা হয়েছে। সেখান থেকে চাইলেই কাউকে সরানো যায় না। আর এ কারণেই কেউ ছেড়ে গেলে আমরা কষ্ট পাই কাঁদি, তার অভাববোধ করি। বুকের মধ্যে লুকানো সেই স্থানটির নাম মায়া। সে মায়ায় কেউ আটকে গেলে নিঃশ্বাস থাকতে তাকে সেখান থেকে উচ্ছেদ করা যায় না।

লেখা : রিয়াদ আহমেদ

08/03/2024

- Happy Woman Day Maa!😘🥰

- আমি অনেক লাকি। 🖤
- কারণ আমি আমার লাইফে অনেক ভালো একজন মা পাইছি।❤️🙂

07/03/2024

আমার পুরো ক্যারিয়ার এ এই রকম বিব্রত কর পরিস্থিতিতে কখনো পড়িনি।
সেদিন পড়েছিলাম সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজ এর এক্সাম হলের সেই আইসিটি ভবনের ১০৪ নাম্বার রুমের ১২ নাম্বার টেবিলে। স্যার রা জানতো আমি খুব ভালো ছেলে, তার সঙ্গে একজন ভালো স্টুডেন্ট ও বটে। স্বাভাবিক ভাবেই তাদের প্রত্যাশা আমার উপর সবচেয়ে বেশি ছিলো। বিশেষ করে রংপুর সরকারি কলেজ এর অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক, মশিউর স্যার। আমিও চেষ্টা করি কোনো একদিন স্যার দের এটা জানানোর যে, স্যার এই খানে আমি সিলেক্ট হয়েছি এর ফলে পুরো অফিস সামলানোর দায়িত্ব পেয়েছি। সেদিন যেনো একটুর জন্য হলেও আমাকে নিয়ে দেখা স্যার দের স্বপ্ন, আব্বু আম্মুর,আপুর,সবার স্বপ্ন ভেঙ্গে যাচ্ছিলো। আমি আমার ক্যারিয়ার এ অনেক বড় রিস্ক নিয়ে ফেলছিলাম। আমার আম্মুর আশীর্বাদ সেদিন আমার সঙ্গে থাকার কারনেই হয়তো সেদিন আমার পুরো ক্যারিয়ার বেঁচে গেয়েছিলো। যাদের জন্য আমার মতো একজন ভালো মানুষ এই রকম পরিস্থিতিতে পড়েছিলো তাদের ধারনার বাইরে ছিলো সেদিন কি ঘটতে পারতো। আমি জানি মানুষের উপকার কারো বেশি দিন মনে থাকে না। আমার তাও হয়তো থাকবে না। কিন্তু আমার নোট বুকে এটি একটি অন্যতম স্মরণীয় দিন হিসেবে রয়ে যাবে সারা জীবন । সেদিন আমার পড়া কোনো মোটিভেশাল বইয়ের কথাই কাজ করেনি। আমি সব সময় বলি নিজের টা আগে, তারপর মানুষের টা। কিন্তু সেদিন তার চোখে এক অদ্ভুত মায়া ছিলো। আর সেখানেই আমি আটকে গিয়েছিলাম। সেখানেই থাকবেন ভালো থাকবেন। দূর থেকে কেউ একজন আপনাকে এখন ও অনেক ভালোবাসে।
📃 রিয়াদ আহমেদ
৫/৩/২০২৪

07/03/2024

কারো মেসেজ চাইলে আপনি সিন না করতেও পারেন সেটা আপনার ব্যাক্তিগত ব্যাপার।কিন্তু সিন করাটা ভদ্রতা।একেকটা রিপ্লাইয়ের মাঝে লম্বা সময়ের গ্যাপ রাখতেই পারেন
কিন্তু ফার্স্ট রিপ্লাই টা দিলে অপরপক্ষের মানুষটার ভালো লাগবে। সিন করে একটা রিয়েক্ট দিয়ে রাখলেও সুন্দর দেখাবে।আধুনিক হওয়া ভালো,কিন্তু এতটাও ভালো না যাতে একটা মানুষ কষ্ট পায়❤️🥺
the Traveller

14/02/2024

ভালোবাসা দিন-তারিখ-সময়-ধর্ম-বর্ণ-গোত্র বুঝে না!তাও এই বিশেষ দিনটি আপনার প্রিয় মানুষের সাথে স্মরণীয় হয়ে থাকুক.

শুভ ভালোবাসা দিবস❤️

13/02/2024

ভালোবাসতে হয় লুকিয়ে, গোপনে, ব্যক্তিগতভাবে! ভালবাসাকে জনসম্মুখে প্রকাশ করে বেড়ানোর কোন প্রয়োজন নেই। বিজ্ঞপ্তির মতো এখানে সেখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিতে নেই!

প্রকাশ্যে যেটা দেখি সেটা ভালবাসা নয়, বড়জোর সেটা প্রেম হয়। প্রেমকে ভালবাসা বলে চালিয়ে দেওয়া অন্যায়! ভালবাসা পবিত্র, গোপনীয়, এবং একান্ত ব্যক্তিগত।🖤
Riyad babu

12/02/2024

ভেতরে ভেতরে দুমড়ে মুচড়ে গিয়ে 'সব ঠিক আছে' ভান করে চলা টা আসলেই অনেক কঠিন! আপনি জানেন আপনার কিছুই ঠিক নাই,তবুও আপনার এমন ভাবেই চলতে হবে যাতে সবাই ভাবে আপনার কিছুই হয় নাই,সব ঠিক আছে! হাসিমুখে কথা বলতে হবে, সবাই কে দেখাতে হবে যে আপনি ভালো আছেন! সবাই আপনার 'ভালো' থাকাটাই দেখে কারন আপনি খুব সুন্দর 'অভিনয়' পারেন! 'ভালো থাকার অভিনয়' এইটা দিনের পর দিন করে যাওয়া টা আসলেই অনেক কষ্টকর! একটা সময় থেমে যেতে ইচ্ছে করে,বলে দিতে ইচ্ছে করে 'আমি আসলে ভালো নেই! শেষ হয়ে গেছি, ভিতরে ভিতরে শেষ হয়ে গেছি!' কিন্তু বলা হয়না,বলা যায়নাও আসলে। বলে ফেললেই সমস্যা বাড়বে! মানুষ ভুল বুঝে,মানুষ ফেলে চলে যায়,নিজের মানসিক অবস্থার কথা জানানো যায় না,কেউ বুঝতেই চায় না! ভিতরে ভিতরে শেষ হয়ে গিয়েও আমরা তাই সবাই কে দেখাই 'খুব জোশ আছি! জীবন সুন্দর!'😊
Riyad Ahmed

11/02/2024

তারপর আর মেসেজ দিলাম না, একদম যোগাযোগ বন্ধ করে দিলাম। সেও আসেনি আর খোঁজ নিতে, হয়তো বা সে আর ভাবেইনি, আমি তার লাইফে কেউ একজন ছিলাম। আমার এইটা ভেবেই আফসোস লাগে যে, আমি এতো দিনে তার কেউ হতে পারিনি।😊💔

11/02/2024

সম্পর্ক টেনেটুনে হয় না,টান থাকা লাগে।

শরীর অসুস্থ হলে আমরা বেঁচে থাকার তাগিদে খেতে হয় তাই খাই, সুস্থ অবস্থায় যেমন তৃপ্তির সাথে খাবার খাই সেভাবে খেতে পারি না,এভাবে কোনো রকম করে বেঁচে থাকা যায় কিন্তু তৃপ্তির সাথে বা স্বাচ্ছন্দ্যে বাঁচা যায় না। সম্পর্কটাও ঠিক তেমন টেনেটুনে রিলেশন তো করাই যায় কিন্তু স্হায়ী হয় না,রিলেশনের যে মজা বা মানসিক শান্তি কোনোটাই উপভোগ করা যায় না। মনের ভেতর হারানোর ভয়,স্বপ্ন ভাঙ্গনের ভয় সব মিলিয়ে এক লিটার পানিতে আধা চামস চিনি মিশালে যেমন স্বাদহীন হয়,পানসা হয়ে যায় সম্পর্কটাও ঠিক একই রকম হয়ে যায়।

সম্পর্কে টান থাকতে হয়,গুরুত্ব দিতে হয়,সেক্রিফাইস করতে হয়,অভিমান ভালোবাসার অংশ হিসাবে নিতে হয়,মেনে নিতে হয় মানিয়ে নিতে হয়।

হিসাব কষে ব্যবসা হয়,ভালোবাসা নয়।

লেখায়ঃ রিয়াদ আহমেদ 🌸

11/02/2024

নিজের লেখার উপর আত্মবিশ্বাস থাকা ভালো কিন্তু অহংকারবোধ টা কী শ্রদ্ধেয় দের মানায় না।
আমি কারো বিরোধতা বা সমালোচনা করছি না । তবে ১ টা বিষয় আমি খুব ভালো ভাবে লক্ষ্য করেছি আমাদের দেশে শীর্ষ থাকা বেশিরভাগ লেখকের মাঝেই একটা অহংকার জমে গেছে।
যেটা আমাদের তরুণ লেখকদের কিংবা সাহিত্যর জন্য এক ভয়ার্ত দুঃসংবাদ গুরুজনদের কাছ থেকে আমাদের শিক্ষার জায়গা টা বুঝি আর রইলো না।
Riyad Ahmed

08/02/2024

আপনার জানাযা শেষ করে কিছু মানুষ আপনার লাশের সাথে কবরস্থান পর্যন্তও যেতে চাইবেনা, কোনোরকম নামাজ পরে তারাহুরো করে চলে যাবে! কারণ তাদের ব্যস্ততা আছে! অথচ আপনি এই মানুষগুলোর জন্য কত সময় উজাড় করে দিয়েছেন!'🙂
Riyad Ahmed

07/02/2024

যোগাযোগহীনতার অজুহাত কখনো ব্যস্ততা হতে পারেনা। যোগাযোগহীনতা মূলত অনাগ্রহের বীজ থেকে অঙ্কুরোদগম হওয়া এক সতেজ চারাগাছ। পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যস্ততম মানুষটিও চাইলে তার কাছের মানুষের সাথে যোগাযোগ অক্ষুন্ন রাখতে পারে। অনিচ্ছা ও অনাগ্রহ থাকলে- পৃথিবীর সমস্ত অবসর নিয়েও কেউ তোমার খোঁজ নিবেনা।
রিয়াদ

05/02/2024

ভেতরে ভেতরে দুমড়ে মুচড়ে গিয়ে 'সব ঠিক আছে' ভান করে চলা টা আসলেই অনেক কঠিন! আপনি জানেন আপনার কিছুই ঠিক নাই,তবুও আপনার এমন ভাবেই চলতে হবে যাতে সবাই ভাবে আপনার কিছুই হয় নাই,সব ঠিক আছে! হাসিমুখে কথা বলতে হবে, সবাই কে দেখাতে হবে যে আপনি ভালো আছেন! সবাই আপনার 'ভালো' থাকাটাই দেখে কারন আপনি খুব সুন্দর 'অভিনয়' পারেন! 'ভালো থাকার অভিনয়' এইটা দিনের পর দিন করে যাওয়া টা আসলেই অনেক কষ্টকর! একটা সময় থেমে যেতে ইচ্ছে করে,বলে দিতে ইচ্ছে করে 'আমি আসলে ভালো নেই! শেষ হয়ে গেছি, ভিতরে ভিতরে শেষ হয়ে গেছি!' কিন্তু বলা হয়না,বলা যায়নাও আসলে। বলে ফেললেই সমস্যা বাড়বে! মানুষ ভুল বুঝে,মানুষ ফেলে চলে যায়,নিজের মানসিক অবস্থার কথা জানানো যায় না,কেউ বুঝতেই চায় না! ভিতরে ভিতরে শেষ হয়ে গিয়েও আমরা তাই সবাই কে দেখাই 'খুব জোশ আছি! জীবন সুন্দর!'😊

04/02/2024

কারো 'ব্যক্তিত্বের' প্রেমে পড়ার মতো 'বিপদজনক' জিনিস খুব কম ই আছে। 'সুন্দর চেহারা' একদিন,দুই দিন বা এক দুই মাস ভালো লাগে,এরপর আর না। অথচ কারো ব্যক্তিত্ব ভালো লেগে গেলে,সে মানুষ টা যা ই করুক,সেটাই ভাল্লাগে। তার সাথে একটু কথা বললেই ভাল্লাগে, তার কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনতে ভাল্লাগে,সে মানুষ টা হাসলে ভাল্লাগে,তার চলাফেরা ভাল্লাগে। একটা অদ্ভুত 'টান' কাজ করে তার প্রতি! কারো ব্যক্তিত্বের মায়ায় আটকে গেলে আপনি শেষ! আসলেই শেষ !!!!

03/02/2024

আপনার জানাযা শেষ করে কিছু মানুষ আপনার লাশের সাথে কবরস্থান পর্যন্তও যেতে চাইবেনা, কোনোরকম নামাজ পরে তারাহুরো করে চলে যাবে! কারণ তাদের ব্যস্ততা আছে! অথচ আপনি এই মানুষগুলোর জন্য কত সময় উজাড় করে দিয়েছেন!'🙂
Babu

03/02/2024

প্রেম টেমের প্রতি আর ইচ্ছা জাগে না এখন। বন্ধুত্ব কিংবা এটাচমেন্টের প্রতিও না। কারো সাথে কোনো প্রকার সম্পর্ক রক্ষা করাটাই এখন প্যারা মনে হয়। পাই না ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলার এনার্জি! আমার এখন মনে হয়, নির্দিষ্ট কারো চ্যাটে বা সাথে সময় কাটানোর চেয়ে- ফেসবুক ফিড, ভিডিও বা ইউটিউবে সময় কাটানো ভালো। সাহিত্য পড়ে সময় কাটানো ভালো। সিনেমা, সিরিজ কিংবা ড্রামা দেখে সময় কাটানো ভালো। নিজের সময়, প্রায়োরিটি নির্দিষ্ট একজনকে দেওয়ার চেয়ে নিজেকেই দেওয়া ভালো। ফোকাসটাও নিজের কিংবা ক্যারিয়ারের প্রতি রাখা ভালো। মানুষ আসে, মানুষ হারায়! দিনশেষে আমাদের জীবনে কেবল আমরাই থেকে যাই।
babu

02/02/2024

সম্পর্ক টেনেটুনে হয় না,টান থাকা লাগে।

শরীর অসুস্থ হলে আমরা বেঁচে থাকার তাগিদে খেতে হয় তাই খাই, সুস্থ অবস্থায় যেমন তৃপ্তির সাথে খাবার খাই সেভাবে খেতে পারি না,এভাবে কোনো রকম করে বেঁচে থাকা যায় কিন্তু তৃপ্তির সাথে বা স্বাচ্ছন্দ্যে বাঁচা যায় না। সম্পর্কটাও ঠিক তেমন টেনেটুনে রিলেশন তো করাই যায় কিন্তু স্হায়ী হয় না,রিলেশনের যে মজা বা মানসিক শান্তি কোনোটাই উপভোগ করা যায় না। মনের ভেতর হারানোর ভয়,স্বপ্ন ভাঙ্গনের ভয় সব মিলিয়ে এক লিটার পানিতে আধা চামস চিনি মিশালে যেমন স্বাদহীন হয়,পানসা হয়ে যায় সম্পর্কটাও ঠিক একই রকম হয়ে যায়।

সম্পর্কে টান থাকতে হয়,গুরুত্ব দিতে হয়,সেক্রিফাইস করতে হয়,অভিমান ভালোবাসার অংশ হিসাবে নিতে হয়,মেনে নিতে হয় মানিয়ে নিতে হয়।

হিসাব কষে ব্যবসা হয়,ভালোবাসা নয়।

লেখায়ঃ রিয়াদ বাবু 🌸

01/02/2024

আবেগ কী Riyad via? আবেগ মানুষ কেনো দেখায় ভাইয়া?
কাকে কি প্রশ্ন করল এইটা?? আমি নিজেই তো ইমোশনাল পাবলিক। যাইহোক আমি যতটুক জানি বা যেমন মনে হয় ততটুকই না হয় বলি।

আবেগ হচ্ছে তীব্র মানসিক অনুভূতি সম্পন্ন এক ধরনের মানসিক উত্তজেনা। মানুষ মাত্রই আবেগ থাকে। আবেগ অনুভূতিকে যার নেই সে সুস্থ মানুষ না। যার মন আছে তার তার আবেগ থাকবে অনুভূতি থাকা টাই স্বাভাবিক বরং না থাকাটাই অস্বাভাবিক। যার সুন্দর মন আছে সে খুব ভালো ভাবেই অন্যর আবেগ বুঝতে পারবে।

ছোট করে যদি বলি ---
আমরা যে সুখ দুঃখ, বেদনা, নিরাশ,উচ্ছাস, কান্না হাসি এসবর অন্তর্নিহিত সঞ্চিত বা বহিঃপ্রকাশ ই আবেগ। ❤️

31/01/2024

যেই সংসারে নারীরা বেশি সচেতন, দায়িত্বশীল,কেয়ারিং হয় সেই সংসারের পুরুষরা গা ছাড়া ভাবে চলে। নারীদের এই যত্ন, আবেগ, ভালোবাসা তারা গ্র‍্যান্টেড ধরে নেয়। একতরফা করে ফেলে, নারীর থেকে শুধু পেয়েই যাবো... দেয়ার আর কি দরকার নারীতো একাই একশ। ব্যাপারটা তাদের কাছে এমন লাগে।

এমন একটা সংসারে আমি বড় হয়েছি, আম্মার সংসারটা এমন ছিল ইনফেক্ট এখনও আছে। আমার আব্বার সেই গা ছাড়া ভাব আর আমার আম্মার দুনিয়ার সব কাজ একা নিজ হাতে সামলানো। আম্মা অফিস, বাজার করবে, রাধবে বাড়বে সব করবে, তরকারীর সবচেয়ে ভালোটা আব্বাকে দিবে আব্বা স্বার্থপরের মতো সম্পূর্ণটা খেয়ে উঠে যাবে, কোনদিন দেখি নাই আম্মাকে একটু যত্ন করে ভালো খাবারটা দিসে! শেয়ার করসে! আম্মাকে নিয়ে ঘুরতে গেসে! আম্মা ক্লান্ত আম্মাকে এক গ্লাস পানি দিসে.... অথচ নিজে দিব্যি সব করে বেড়াইসে...

ইদানীং আম্মাকেই দোষ দেই, সে আসলে নিঃস্বার্থ ভাবে সব করে, নিজেকে আব্বার কাছে গ্র‍্যান্টেড বানায় নিসে। পৃথিবীতে এতোটা নিঃস্বার্থ হতে হয় না কখনো। যার জন্য করবেন সে একটা সময় এসব গ্র‍্যান্টেড ধরে নিবে, আপনার কোন মূল্যায়ন করবে না। আপনিও যে মানুষ, আপনার যে মনের যত্ন নিতে হয় নেয়া উচিত, আপনিও যে বিষন্নতায় ডুবে যান, আপনারও যে একটু মুক্ত বাতাসে নিঃশ্বাস নিতে ইচ্ছে করে! আপনার জমে থাকা পাহাড় সমান অভিমান যে নীরবে নোনাজল হয়ে ঝরে পড়ে.... এসব কেউ দেখবে না।

আপনি আয় শেষে, রাস্তার জ্যাম পার হয়ে, ক্লান্ত দেহে ঘরে ফিরে উত্তপ্ত চুলার সামনে দাড়াবেন, রান্না করবেন, এটো থালা বাসন ধুবেন, ঘর ঝাড়বেন, মুছবেন, বাচ্চাও সামলাবেন, এর মাঝে একটু পাশের ঘরে উঁকি দিয়ে দেখবেন আপনার থেকেও বয়সে বড়, সাইজে বড় মানুষটা মোবাইলে অবসর সময় পার করছে। একটা মুচকি হাসি হেসে ভেবে নিবেন,"থাক ছেলে মানুষ, বুঝে না একদিন বুঝবে।".... এই ভাবনাটাই ভুল।

ছেলে মানুষ সবই বুঝে কিন্তু তারা নিজেরটা আগে বুঝে। আপনাকেও নিজেরটা আগে বুঝতে হবে। যেইটা যার দায়িত্ব সে ততোটুকুই পালন করেন, বেশি নিঃস্বার্থহীন হতে যাবেন না। কারণ মানুষ আপনার এই যত্ন, পরিশ্রমের মূল্যায়ন করবে না।
বিষয়টা দুঃখজনক হলেও কিন্তু সত্যি। দ্বায়িত্বশীল আল্লাহর বান্দা হলে মায়েদের এসব চিন্তা করা লাগতো না, এমন স্ট্যাটাস দেওয়াও লাগতো না। এসব জুলুম দেখে দেখে বড় হয়ে আমরাও জুলুমটাকেই স্বাভাবিক মনে করি। আল্লাহ যেন মায়েদের এমন জুলুম থেকে হেফাজত করেন।আমার মায়ের হার না মানা মানসিকতা সবার জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকুক। আল্লাহ আমাকেও হেফাজত করুন যেন জুলুমকারী বা জুলুম সহ্যকারী কোনোটাই না হই । আমিন।🤲
🙂Riyad Vs Mammam
Note Book
🍂গতোবছরের এইদিনে...

Address

Rangpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Riyad the Traveller posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Riyad the Traveller:

Videos

Share