ISLAMlC POST

ISLAMlC  POST এমন কারো সঙ্গী হোন যে আপনাকে আল্লাহর কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। - [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

22/10/2023

শিরক থেকে বেঁচে থাকি না হলে পাহাড়সম আমলও নিমিষেই বরবাদ হয়ে যাবে এবং চিরস্থায়ী জাহান্নামের বাসিন্দা হতে হবে।
হে মাবুদ! আমাদেরকে শির্ক থেকে হেফাজত করুন।

05/08/2023
07/06/2023

💠 দুঃখ সহ্য করা মানুষগুলো
একদিন সুখী হবে..
কিন্তু মানুষকে যারা কষ্ট দেয়,
তারা কখনো সুখী হতে পারে না। 💠

06/06/2023

🌺জীবনের প্রতিটি ঝড়
আপনার ক্ষতি করতে আসেনা।
কিছু ঝড় আপনার পথও পরিষ্কার করে। 🌺
-----এপিজে আব্দুল কালাম।

06/06/2023

عن ابن عباس قال قال رسول اللّٰه صلى اللّٰه عليه و سلم ﻻ ﻳﺤﻞ ﻣﺎﻝ ﺍﻣﺮﺉ ﻣﺴﻠﻢ ﺇﻻ ﺑﻄﻴﺐ ﻧﻔﺲ ﻣﻨﻪ
হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, কোন মুসলমানের জন্য অন্য কোনো মুসলমানের মাল তার অন্তরের সন্তুষ্টি ব্যতীত হালাল হবে না।

যেমন-
মাঝে মাঝে আমরা যে বিনা দাওয়াতে অন্যের আয়োজনে শরীক হয়ে যাই, এটা যেন একটি স্বাভাবিক বিষয়!
জ্বি! এটি মোটেও স্বাভাবিক নয়।
এটা স্পষ্ট যুলুম ।

04/06/2023

যার ইনকাম নেই, তার সর্বনিম্ন ২০০০/- টাকা ট্যাক্স নির্ধারণ করা, এটা জুলুম!
ও কি চুরি- ডাকাতি করে, ট্যাক্স পরিশোধ করবে, এটা কিসের আলামত?

02/06/2023

এস এস সি পরীক্ষা তো শেষ।
বই গুলো কেজি দরে বিক্রি 🚫 না করে, গরীব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের দিয়ে দিন ☑️।

31/05/2023

সূরা বনী-ইসরাঈল (الإسرا), আয়াত: ১

سُبْحَٰنَ ٱلَّذِىٓ أَسْرَىٰ بِعَبْدِهِۦ لَيْلًا مِّنَ ٱلْمَسْجِدِ ٱلْحَرَامِ إِلَى ٱلْمَسْجِدِ ٱلْأَقْصَا ٱلَّذِى بَٰرَكْنَا حَوْلَهُۥ لِنُرِيَهُۥ مِنْ ءَايَٰتِنَآ إِنَّهُۥ هُوَ ٱلسَّمِيعُ ٱلْبَصِيرُ

উচ্চারণঃ ছুবহা-নাল্লাযীআছরা-বিআ‘বদিহী লাইলাম মিনাল মাছজিদিল হারা-মি ইলাল মাছজিদিল আকসাল্লাযী বা-রাকনা- হাওলাহূলিনুরিয়াহূমিন আ-য়া-তিনা- ইন্নাহূ হুওয়াছছামী‘উল বাসীর।

অর্থঃ পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যান্ত-যার চার দিকে আমি পর্যাপ্ত বরকত দান করেছি যাতে আমি তাঁকে কুদরতের কিছু নিদর্শন দেখিয়ে দেই। নিশ্চয়ই তিনি পরম শ্রবণকারী ও দর্শনশীল।

31/05/2023

গণিতবিদ আল খাওয়ারিজমি কে নারী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, তিনি জবাবে যা বলেছিলেন ;
√ নারী যখন দ্বীনদার তখন তার মান- ১
√ এর সাথে যখন সৌন্দর্য যোগ হয়, তখন এর সাথে আরেকটি শূন্য যুক্ত হয়ে, এর মান হয়- ১০
√ এর পর যখন সম্পদ যোগ হয়, আরেকটি শূন্য যোগ হয়ে, এর মান হয়- ১০০
√ সর্বশেষএর সাথে বংশমর্যাদা যুক্ত হয়, তখন
আরেকটি শূন যুক্ত হয়ে, এর মান দাঁড়ায়-১০০০

কিন্তু যখন থেকে প্রথমটি [১] টি অর্থাৎ ( দ্বীনদারী) চলে যায়, তখন তার মান শূন্য ছাড়া, বাকী আর কিছুই থাকে না।

29/05/2023

★আকাশে ও পৃথিবীতে এমন কোন গোপন ভেদ নেই, যা সুস্পষ্ট কিতাবে না আছে। [সুরা নাম’ল - ২৭:৭৫]
★(১) চাদেঁর নিজস্ব আলো আছে।কিয়ামতের পূর্বে যা ঘটবে :-চন্দ্র জ্যোতিহীন হয়ে যাবে এবং সূর্য ও চন্দ্রকে একত্রিত করা হবে- [সুরা কিয়ামা’ত - ৭৫:৮+৯] তিনিই সে মহান সত্তা, যিনি বানিয়েছেন সুর্যকে উজ্জল আলোকময়, আর চন্দ্রকে স্নিগ্ধ আলো বিতরণকারীরূপে এবং অতঃপর নির্ধারিত করেছেন এর জন্য মনযিল সমূহ, যাতে করে তোমরা চিনতে পার বছরগুলোর সংখ্যা ও হিসাব। আল্লাহ এই সমস্ত কিছু এমনিতেই সৃষ্টি করেননি, কিন্তু যথার্থতার সাথে। তিনি প্রকাশ করেন লক্ষণসমূহ সে সমস্ত লোকের জন্য যাদের জ্ঞান আছে। [সুরা ইউনুস - ১০:৫] পবিত্র কোরআনে আছে -"এবং সেখানে চন্দ্রকে রেখেছেন আলোরূপে এবং সূর্যকে রেখেছেন প্রদীপরূপে। সূর্য ও চন্দ্র হিসাবমত চলে। [সুরা আর-রহমান - ৫৫:৫] চাদেঁর যে অংশটুকু আলোকিত তা হচ্ছে পূর্ণীমা, আর অন্ধকার দিকটি হচ্ছে আমাবস্যা। সূর্যের আলোতে চাদঁ আলোকিত নয় এবং পৃথিবীর ছায়াতে চাদেঁ আমাবস্যা হয়না।
★(২) পৃথিবীর কিছু জায়গা আছে যেখানে বছরে ৬ মাস দিন এবং ৬ মাস রাত থাকে অথচ সূর্য ১স্হানে স্হীর নয়। তাহলে কিভাবে সেসব স্হানে এই রাত দিন সম্ভব? জবাব,-সূর্যের আলো থাক বা না থাক রাতের অন্ধকার এবং দিনের আলো আলাদা আলাদা পর্দা, শক্তি বা আবরন। ।পবিত্র কোরআনে আছে,-"তিনি রাতকে দিনের ভিতরে প্রবেশ করান এবং দিনকে রাতের ভিতরে। তিনি অন্তরের বিষয়াদি সম্পর্কেও সম্যক জ্ঞাত। [সুরা হাদীদ - ৫৭:৬] আল্লাহ, যিনি তোমাদের জন্য রাত বানিয়েছেন যাতে তোমরা তাতে বিশ্রাম করতে পার এবং দিনকে করেছেন আলোকোজ্জ্বল। নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের প্রতি বড়ই অনুগ্রহশীল; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না।[সুরা আল মুমিন„৪০:৬১"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত্রি ও দিন এবং সূর্য ও চন্দ্র। সবাই আপন আপন কক্ষপথে বিচরণ করে। [সুরা আম্বিয়া - ২১:৩৩] সূর্য নাগাল পেতে পারে না চন্দ্রের এবং রাত্রি অগ্রে চলে না দিনের প্রত্যেকেই আপন আপন কক্ষপথে সন্তরণ করে। [সুরা ইয়া-সীন - ৩৬:৪০]

★(৩)কথায় আছে,- কান টানলে মাথা আসে এবং তদন্তে বের হয়ে আসে থলের বিড়াল। পৃথিবী ঘুরছে সাথে ঘুরছে বায়ুমণ্ডলও।এখন প্রশ্ন :-স্যাটেলাইট কি বায়ুমণ্ডলের ভিতরে নাকি বাইরে? যদি ভিতরে থাকে তাহলে যার যার স্যাটেলাইট তার তার দেশের আকাশ সীমানার ভিতরে আছে,আর যদি বাইরে থাকে তাহলে তাহা অন্য দেশের আকাশ সীমানার উপরে চলে যাবে কারণ পৃথিবী নিজ অবস্থানে ঘুরছে এবং তাহা অন্য দেশের নিরাপত্তার জন্য চরম হুমকি।এবং এই স্যাটেলাইট তার নিজ দেশের সার্বক্ষণিক ম্যাসেজ দিতে সক্ষম নয়। বায়ুমণ্ডলের উপরে মানে মহাশূন্যে যদি থাকে তাহলে স্যাটেলাইট কিভাবে পৃথিবীর সাথে যোগাযোগ রাখতে পারবে যেখানে পৃথিবী এক স্হানে থাকেনা, মানে পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ৩৬৫দিনে ঘন্টায় ৬৬,৬৬৬ কিলোমিটার বেগে প্রদক্ষিণ করে?স্যাটেলাইট ও কি সূর্যকে পৃথিবীর মতো সমান তালে প্রদক্ষিণ করার ক্ষমতা রাখে?অস্হীর পৃথিবীকে নিরাপদ রেখেছে বায়ুমণ্ডল তাহলে প্রশ্ন :-চলমান স্যাটেলাইটকে অক্ষত রাখলো কে যদি তা বায়ুমণ্ডলের বাইরে থাকে এবং ঘন্টায় ৬৬,৬৬৬ কিলোমিটার বেগে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে?স্যাটেলাইটের একটা নাট বল্টুও কি খুঁজে পাওয়া যাবে?? বায়ুমণ্ডলের বাইরে অবস্থান থাকলে মধ্যকর্ষণ শক্তির প্রভাব থাকার কথা নয়, তারপরও মধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাব থাকলে নিজ দেশের সীমানা পার হবার কথা নয় । বায়ুমণ্ডলের বাইরে স্যাটেলাইট থাকলে কি করে তা না হারিয়ে নিজ নিজ দেশের নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং পৃথিবী সহ অন্য গ্রহ উপগ্রহের ছবি ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ করতে পারে যেহেতু পৃথিবী ঘোরার সাথে স্যাটেলাইটও ঘুরে?আমার মূল প্রসংগ স্যাটেলাইটকে ঘিরে নয়,আমার মূল প্রসংস পৃথিবী চাদঁ সূর্যকে ঘিরে।পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরছে নাকি সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে।পৃথিবী স্হীর তাই স্যাটেলাইটও স্হীর। পৃথিবী যদি অস্হীর হয় তাহলে স্যাটেলাইটও অস্হীর হবে এটাই হচ্ছে আমার মূল প্রসংগ। পবিত্র কোরআনে আছে,-"নিশ্চয় আল্লাহ আসমান ও যমীনকে স্থির রাখেন, যাতে টলে না যায়। যদি এগুলো টলে যায় তবে তিনি ব্যতীত কে এগুলোকে স্থির রাখবে? [সুরা ফাতির - ৩৫:৪১"]।

★(৪)জানুন, -পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব কত এবং সূর্যে যেতে কত কিলোমিটার বেগে কত সময় লাগতে পারে?একটি ঘড়ির মতো সূর্যকে সেন্টারে রেখে ঘণ্টা বা মিনিটের কাটার মতো পৃথিবীর যদি একই জায়গায় ঘুরে আসতে ৩৬৫ দিন লাগে তাহলে এই মাথা থেকে ঐ মাথায় যেতে লাগবে অর্ধেক সময় মানে ১৮২`৫ দিন। আর সেন্টার মাপলে তার অর্ধেক মানে মাত্র ৯১`২৫ দিন বা তারও কম সময় যেহেতু এ্যাংগেলে ঘুরে নয় বরং সোজা যাবে। গবেষকগন বলছেন দূরত্ব প্রায় ১৫কোটি কিলোমিটার, মানে ঘণ্টায় যায় ৬৬,৬৬৬ কিলোমিটার যেতে হয় । পৃথিবী এত বেগে চললে কারো কি সাধ্য আছে পৃথিবী থেকে বের হয়ে সেখানে আবার ফিরে আসা যেমন বিদ্যুৎ বেগে চলন্ত ট্রেনে লাফ দিয়ে উঠা ?? প্রথম বাধাঁ আসবে বাতাসের চাপ, যেমন কোন গাড়ী রাস্তায় চললে রাস্তার পাশে দাড়িঁয়ে থাকলে "চাপ" অনুভব করবেন। ২য় বাধাঁ আসবে "নিয়ন্ত্রণ,"বায়ু মন্ডলের শেষ সীমানা হতে মাত্র দুই তিন হাজার ফুট নিচে হচ্ছে ভূমণ্ডল। এত দ্রতগামী যান টি ব্রাক করে বা নিয়ন্ত্রণ ঠিক রেখে মাটিতে নামার আগেই এটা মাটিতে ছেদ করে বিস্ফারণ ঘটার কথা। চাঁদ বা অন্য কোন গ্রহ থেকে পৃথিবীতে ফিরতে ১বার মিস করলে আরেক সুযোগ আসবে ৩৬৫ দিন পর। ১টি ভিডিওতে দেখলাম যে একটি ঈগল ঘন্টায় ৩০০কিলোমিবেগে উড়ে একটি হাঁসের মাথা ছিঁড়ে নিয়ে গেল যাহা দৃষ্টিতে আসলোনা, সেখানে কিভাবে প্রায় ঘন্টায় ৬৬,৬৬৬ কিলোমিটার বেগে পৃথিবী নজরে আসার সম্ভাবনা আছে ?? পৃথিবীর সাথে চাদঁও সূর্যকে আরো বেশী বেগে প্রদক্ষিণ করছে কারণ সূর্যের পাশাপাশি চাদঁ পৃথিবীকেও প্রতিদিন প্রদক্ষিণ করছে এবং সাথে সাথে লাটিমের মতোও নিজ জায়গায় ঘুরছে ফলে অমাবস্যা পূর্ণীমা হচ্ছে । নভোচারী বা রবোটদের টার্গেট স্হানে আসতে আসতে পৃথিবী চাদঁ উধাও হয়ে যাবে।যদি পৃথিবীর সীমারেখা পার হয়ে কেউ বা কিছু সত্যি সত্যি বাইরে যায় এবং ফিরে আসতে সক্ষম হয় তাহলে বুঝে নিতে হবে "পৃথিবী স্হীর "এবং পৃথিবী নয় বরং বাকী সব পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে। পবিত্র কোরআনও একই দলিল দিচ্ছে -" নিশ্চয় আল্লাহ আসমান ও যমীনকে স্থির রাখেন, যাতে টলে না যায়। যদি এগুলো টলে যায় তবে তিনি ব্যতীত কে এগুলোকে স্থির রাখবে? [সুরা ফাতির - ৩৫:৪১]।

★( ৫)মহাকাশ আলোকিত নাকি অন্ধকার? যেহেতু সূর্যের আলোর কারণে পৃথিবীর কোন্ এক সাইড বা দিকে দিন হয় এবং সূর্য কখনোই ডুবেনা,এবং একই ভাবে আলো ও তাপ দেয় সেহেতু মহাকাশ সর্বদা আলোকিত হওয়া উচিৎ আধুনিক বিজ্ঞানের ভাষায়। রাত শেষে সূর্য মুখী পৃথিবীর একটি দিক দিনে প্রবেশ করে মানে আলোকিত হয়। রাতে সূর্যের বিপরীত দিক থাকায় ভূপৃষ্ঠে এবং আশেপাশে সূর্যের আলো না পরায় এবং ছায়ার কারণে অন্ধকার থাকে, কিন্তু দূর থেকেও মহাকাশকে অন্ধকার দেখায় কেন?পবিত্র কোরআনে আছে-তিনি রাতকে দিনের ভিতরে প্রবেশ করান এবং দিনকে রাতের ভিতরে। তিনি অন্তরের বিষয়াদি সম্পর্কেও সম্যক জ্ঞাত। [সুরা হাদীদ - ৫৭:৬] আল্লাহ, যিনি তোমাদের জন্য রাত বানিয়েছেন যাতে তোমরা তাতে বিশ্রাম করতে পার এবং দিনকে করেছেন আলোকোজ্জ্বল। নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের প্রতি বড়ই অনুগ্রহশীল; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না।[সুরা আল মুমিন„৪০:৬১]"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত্রি ও দিন এবং সূর্য ও চন্দ্র। সবাই আপন আপন কক্ষপথে বিচরণ করে। [সুরা আম্বিয়া - ২১:৩৩] সূর্য তার নির্দিষ্ট অবস্থানে আবর্তন করে। এটা পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ, আল্লাহর নিয়ন্ত্রণ। [সুরা ইয়া-সীন - ৩৬:৩৮] এখানে বলা হয়েছে সূর্য চাদেঁর মতো মানে লাটিমের ন্যায় ঘুরছে। উপরোক্ত আয়াতে বলা হচ্ছে সূর্যও চন্দ্রের মতো আপন কক্ষপথ আছে এবং ঘুরে। অপর আরেকটি আয়াতে বলা আছে-"নিশ্চয় আল্লাহ আসমান ও যমীনকে স্থির রাখেন, যাতে টলে না যায়। যদি এগুলো টলে যায় তবে তিনি ব্যতীত কে এগুলোকে স্থির রাখবে? [সুরা ফাতির - ৩৫:৪১]।এই আয়াতে আসমানে এবং পৃথিবীকে স্হীর বলা হলে উপরোক্ত ২টি আয়াতে এটি দাড়ালো যে, -"আসমানএবং পৃথিবী স্হীর,সূর্য এবং চন্দ্র পৃথিবীর চারপাশে তাদের নিজ কক্ষপথে ঘুরে"। অনেকের মতে এখানে নিজ কক্ষপথ বলতে লাটিমের ন্যায় ঘুরা বুঝিয়েছেন, প্রদক্ষিণ নয়।তাহলে তাদের নিকট প্রশ্ন :-"যদি তা-ই হয় তাহলে ঘণ্টায় ৬৬,৬৬৬ বেগে পৃথিবী ঘুরলে চাদেঁ মংগলে নভোচারী রোবট গেলে আবার কত কিলোমিটার বেগের নভোযান নিয়ে তারা আবার পৃথিবীতে ফিরে আসে?দুনিয়ার সবাইতো আর মানসিক প্রতিবন্ধী নয়। পৃথিবী ঘণ্টায় ৬৬৬৬৬ বেগে চললে এবং নিজ অবস্থানে ঘুরলে পৃথিবী বাসযোগ্য থাকতো কোন থিউরীতে ? আমি কিছু কোরআন না পড়ুয়া গবেষকদের কঠোর সমালোচনা করছি। পবিত্র কোরআনের কিছু আয়াতের গবেষণা করে নিচে বর্ণিত কিছু যুক্তি এবং প্রমাণ তুলে ধরলাম।

★(৬)কিভাবে গবেষকরা বলতে পারে যে,- পৃথিবী তার নিজ অক্ষে ঘোরছে, যেখানে যত উপরে উঠা যায় তত মেঘের নিচে সব সমুদ্র দেখায়?? যদি পৃথিবী ঘুরতো তাহলে ঢাকা থেকে বিমান সৌদি আরবে উড়ে যেতোনা।বিমান বা হেলিকপ্টার সোজা উড়ে উপরে বসে/স্হির থাকতো, পৃথিবী ঘুরে সৌদি আরব নিচে চলে আসতো আর বিমান বা হেলিকপ্টার নিচে নেমে অবতরণ করতো।যদি পৃথিবী এক দিক থেকে আরেকদিকে ঘুরতো তাহলে বাতাস শুধু বিপরীত দিক থেকে আগত থাকতো মানে এক দিক থেকে প্রবাহিত হতো। একটা নদী বা একটা সমুদ্রের তীরে গিয়ে পাবেন-" ঢেউ এবং বাতাস আপনার দিকে আসছে। আপনি যদি ঘুরে সমুদ্রের অন্য দিকে যান তা-ও ফলাফল একই রকম পাবেন,আবার যদি একদমই উল্টো দিকে যান ধরুন আগে ছিলেন ভারতে আর এখন গেলেন শৃলংকা তারপর আবারও দেখবেন বাতাস এবং ঢেউ আপনার দিকেই আসছে। আপনি বেশী দূরে নয় যে কোন একটা দ্বীপে যান, ধরুন সেন্টমার্টিন দ্বীপে যান সেই দ্বীপের যে কোন দিকের সমুদ্রের সামনে যাবেন, আপনি পাবেন বাতাস এবং ঢেউ আপনার দিকেই আসছে।এটা সম্পূর্ন আল্লাহরই কারিশমা। পুরা বিষয়টার কোন্ ব্যাখা কোন গবেষক বিভ্রান্ত ছাড়া কোন ব্যাখা আপনাকে দিতে পারবেনা।

★ (৭)পৃথিবী যদি নিজ কক্ষে ঘুরে দিনরাত হয়ে থাকে এবং বছরের সাথে তাল মিলিয়ে সূর্যের কাছে বা দূরে যায় যাহার কারণে ঋতু পরিবর্তন হয় তাহলে একই সময় ইংল্যান্ড বাংলাদেশে গরমকাল আর সেই একই সময় অষ্ট্রেলিয়াতে শীত কাল হবে কেন? এসব আল্লাহর কারিশমা বুঝা ছাড়া মাথা নষ্ট করে কোনই লাভ নাই। নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে সব নিচের দিকে নামে সূত্রটি যেমন ভূল প্রামাণিত হয়েছে মদিনা গিয়ে তেমনি বিজ্ঞানের এই নিজ কক্ষে ঘুরার সুত্রটিও ভূল এটা তারাই আবার গবেষণা করলেই পাবে।

★ (৮)সাথে বসে থাকা মানুষটির শরীর থেকে রক্ত কফ মল মূত্র বের না করে শরীরে নানান রোগ ভাইরাসের রেজাল্ট ঘোষণা করা অসম্ভব, অথচ সুদূর সূর্য থেকে মাটি বা কোন উপাদান সংগ্রহ না করে সূর্য কি কি উপাদান দিয়ে গঠিত এবং তা সব সময় জ্বলছে তা বলা পীর মানে গবেষক আর তাদের শেখানো মুরিদদের পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছু নয়,আবার আসে তারা পণ্ডিত পরিচয় দিয়ে মহা জ্ঞানী সাজতে।মূলত সূর্য আল্লাহর কারিশমা যাহা উনি না বললে কারো কিছুই জানা অসম্ভব। তেমনি শত আলোক বর্ষ দূরের গ্রহের বেলায়ও আমার এমনটাই মতমত।

★(৯) আকাশের দিকে কিছুসময় তাকান,-দেখতে পাবেন কিছু মেঘ ডান দিক থেকে বামে যাচ্ছে আবার তার উপরের সাড়ির মেঘ বাম দিক থেকে ডানে যাচ্ছে, পৃথিবী ঘুরলে বায়ু প্রবাহের কারণে মেঘে এক দিকেই যেতো।পবিত্র কোরআনে আছে -"নিশ্চয় আল্লাহ আসমান ও যমীনকে স্থির রাখেন, যাতে টলে না যায়। যদি এগুলো টলে যায় তবে তিনি ব্যতীত কে এগুলোকে স্থির রাখবে? তিনি সহনশীল, ক্ষমাশীল। [সুরা ফাতির - ৩৫:৪১] অতএব চীনের আধুনিক একটি নদীতে বাধঁ নির্মাণ করে পৃথিবীর ঘুববার গতিকে কমিয়ে দেবার দাবী ১০০% অবান্তর, যেহেতু পৃথিবী ঘুরছেইনা। অন্য আয়াতে আছে- "তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত্রি ও দিন এবং সূর্য ও চন্দ্র। সবাই আপন আপন কক্ষপথে বিচরণ করে। [সুরা আম্বিয়া - ২১:৩৩]
★( ১০)সূর্য পৃথিবী থেকে অনেক অনেক গুনে বড়, অতএব প্রথম ভূল হচ্ছে টেবিলের উপর বড় গ্লোব আর ছোট মোমবাতি নয় বরং বড় চুলার আগুন এবং তার সামনে খুবই ছোট একটি মারবেল বা এই ধরণের আয়তনের কিছু রেখে পৃথিবীতে আলোর সীমানা কভার হবার ভাবটা অনুমান করা উচিৎ, তাতে ফলাফল চিন্তার বিষয় দাড়াঁবে ১০০%। অন্য আরেকটি আয়াতে আছে,"সূর্য তার নির্দিষ্ট অবস্থানে আবর্তন করে। এটা পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ, আল্লাহর নিয়ন্ত্রণ। [সুরা ইয়া-সীন - ৩৬:৩৮]
সূর্য নাগাল পেতে পারে না চন্দ্রের এবং রাত্রি অগ্রে চলে না দিনের প্রত্যেকেই আপন আপন কক্ষপথে সন্তরণ করে। [সুরা ইয়া-সীন - ৩৬:৪০] পৃথিবীকে ঘিরেই সব ঘুরছে এবং দিন রাত্রী আল্লাহর সৃষ্টি আরেকটি অলৌকিক কারিশমা। পবিত্র কোরআনে আছে," আমি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু ছয়দিনে সৃষ্টি করেছি এবং আমাকে কোনরূপ ক্লান্তি স্পর্শ করেনি। [সুরা ক্বাফ - ৫০:৩৮]" অস্বীকার কর যিনি পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন দু'দিনে এবং তোমরা কি তাঁর সমকক্ষ স্থীর কর? তিনি তো সমগ্র বিশ্বের পালনকর্তা।তিনি পৃথিবীতে উপরিভাগে অটল পর্বতমালা স্থাপন করেছেন, তাতে কল্যাণ নিহিত রেখেছেন এবং চার দিনের মধ্যে তাতে তার খাদ্যের ব্যবস্থা করেছেন-পূর্ণ হল জিজ্ঞাসুদের জন্যে। [সুরা হা-মীম - ৪১:৯+১০]

★(১১) তিনি পৃথিবীকে স্থাপন করেছেন সৃষ্টজীবের জন্যে। [সুরা আর-রহমান - ৫৫:১০] তারমানে অন্য কোন গ্রহ উপগ্রহে আর কোন জীব এলিয়েন বলতে কিছু নাই,তবে মহাকাশে বিভিন্ন জায়গায় জ্বীন আছে বলে পবিত্র কোরআনে উল্লেখ আছে।যেহেতু চাদঁ সহ সব গ্রহ উপগ্রহ ঘুরছে মানে অস্হীর সেহেতু এ গুলি বসবাস যোগ্য নয়।

★(১২) ১০০ গজ তফাৎ রেখে ২টি ফুটবল রাখুন।১ম বলের সামনে দাঁড়িয়ে অপর প্রান্তের বলটিকে ছোট দেখাবে।অপর প্রান্তের বলটির সঠিক আয়তন জানতে সেই বলটির কাছে যেতে হবে।ছবি তুলে ঝুম করলে ইচ্ছা মত বলটিকে ছোট বড় করা যাবে কিন্তু বলটির সঠিক আয়তন বলতে হলে বলটির কাছে অবশ্যই যেতে হবে।এত শক্তিশালী ক্যামেরা দিয়ে শত আলোকবর্ষ দূরের সূর্য গ্রহ দেখে পরিমাপ ও কিছু অনুমান করা গেলে চাদেঁ নভোচারী বা রোবট পাঠানোর কি প্রয়োজন?গতকাল একটি পোষ্টে একজন কমেন্টস করেছেন যে -"মহাশূন্যে শূন্য থাকায় কিছু স্হির থাকতে পারেনা। জবাবে বল্লাম -"তাহলে ঘোরা ছাড়া কিভাবে একটি নভোযান টার্গেট স্হানে যেতে পারে?এবং ঘুরলে নিয়ন্ত্রণ থাকার কথা নয়,টার্গেটে পৌঁছায় কিভাবে?হেসে জবাব দিলাম -"নিশ্চয় আল্লাহ আসমান ও যমীনকে স্থির রাখেন, যাতে টলে না যায়। যদি এগুলো টলে যায় তবে তিনি ব্যতীত কে এগুলোকে স্থির রাখবে? তিনি সহনশীল, ক্ষমাশীল। [সুরা ফাতির - ৩৫:৪১]
★(১৩)কোন একটি নির্ধারিত স্হানে সূর্য মাথার উপর যত আসবে তত তাপ বাড়ে এবং তা অনুধাবন করা যায়, কিন্তু সকাল ও সন্ধায় তাপ কম হবার কারণ গবেষক গন বলেন যে, -ঐ স্হান থেকে সূর্যের দূরত্ব কিছুটা বাড়ায় তাপমাত্রা কমে।উল্লেখ্য যে, আপনি আমি সূর্যের উদয় এবং ডুবা বা অস্ত যায় দেখলেও সূর্য কখনোই উদয় বা অস্ত যায়না,সে শুধু পৃথিবীর চার পাশে ঘোরে এবং তাপ দেয়,কোথাও অস্ত যাওয়া দেখা যায়তো কোথাও উদয়। মূল প্রসংগে আসা যাক,-"অতি সামান্য দূরত্বের কারণে দুপুরে খাড়া তাপ দেয়া স্হান থেকে সকাল বিকালের সূর্যের তাপ যদি কমে এবং দুপুরে কাছে আসায় বাড়ে তাহলে চাদেঁর তাপমাত্রা অনেক অনেক বেশী হবার কথা কারণ চাদঁ সূর্যের আরো বেশী নিকটে, এবং সত্যিকার অর্থে কেউ চাদেঁ যেতে পারে বলে আমার মনে হচ্ছেনা,খটকা লাগছে।আরেকটি কথা যা না বললেই নয়,গবেষকগন বলছেন যে মহাশূন্যে বাতাস নেই এবং চাদেঁ কম পরিমাণে বাতাস আছে তাহলে গাছ বিহীন মহাশূন্য এবং চাদঁকে শীতল রাখলো কে যে নভোচারীরা মহাশূন্যে নভোযানকে নিয়ন্ত্রণ রেখে সেখানে যেতে পারে ??? এবং নভোযান গুলো কিসের উপর ভর করে বা ধাক্কা দিয়ে উপরে উঠতে পারে যেমনটা মাছ পাখি বিমান হেলিকপ্টার উড়তে পারে???

★(১৪) সূর্য গ্রহ তারা সবই আলোকিত। যদি সেখানে গাছপালা থাকতো তাহলে গাছের ছায়ার কারণে এবং গাছের উপরিভাগের কারণে আলোকিত ভাবটা পৃথিবীতে বসে দেখা যেত না, কালো দেখাতো।গাছ নেই তাই প্রাণীকুলও থাকতে পারবেনা। "তিনি পৃথিবীকে স্থাপন করেছেন সৃষ্টজীবের জন্যে। [সুরা আর-রহমান - ৫৫:১০]" অতএব পৃথিবী ছাড়া বাকীগুলি সৃষ্টিজীবেরর জন্য স্হাপন করা হয়নি। অতএব এলিয়েন বাস করে পচা মগজে। আপনি জানেন যে,-চলমান গাড়ীর সামনের অংশে বেশী বাতাস অনুভব হয় এবং দুই পাশে কিছুটা কম,এবং পিছের দিকে হয়না। গতির ভেদে সামনে এতই অনুভব হয় যেন ঝড় এসেছে। চন্দ্র পৃথিবীর চারদিকে ঘোরার সাথে সাথে নিজ অবস্হানে ঘুরছে ধীরগতিতে লাটিমের ন্যায়।তারমানে ঘুরে ঘুরে চাদেঁর সব অবস্হানই সামনে চলে আসছে এবং ডানে বায়ে যাচ্ছে। এই বাতাসের চাপ নেবার ক্ষমতা কোন প্রাণীর নেবার কথা নয় যেহেতু গাছ নেই, প্রাণ ধারণের বায়ুমণ্ডল নেই।মহাকাশে বায়ু নেই বলা হলে কিসে সাতরিয়ে বা ভর করে রকেট নভোযান টার্গেট স্হানে যায় তা নিয়ে প্রশ্ন উঠবেই। কিছু দিন আগে মহাকাশ থেকে এক নভোচারী লাফ দিয়ে পৃথিবীতে আগমনে এটা প্রমাণিত যে মহাকাশ বায়ুশূন্য নয়।যদি বায়ু শূন্য হতো তাহলে সে ভাসতো।

★শুধু মহা শূন্য এবং পৃথিবী স্হীর। মোট কথা, "সেন্টার বুঝতে ভূল হয়েছে,সূর্য নয় বরং সেন্টারে আছে পৃথিবী এবং সব কিছু পৃথিবীকে ঘিরেই ঘুরছে।মহান আল্লাহ পৃথিবী সহ সৌরজগতের সূর্য চন্দ্র গ্রহ তারা সব কিছু সৃষ্টি করেছে ৬ দিনে তারমধ্যে পৃথিবীতেই সময় লাগিয়েছেন ২ দিন, বাকী সব ৪দিনে, মানে এক তৃতীয়াংশ সময় লাগিয়েছে শুধু উনার প্রীয় পৃথিবীর জন্য। অতএব আপনাকে বুঝতে হবে পৃথিবী হচ্ছে স্পেশাল। এই পৃথিবীকে কিছু গবেষক দাড়ঁ করিয়েছেন অন্য সব গ্রহের লাইনে।এতে পৃথিবীর মান যায়।পৃথিবীর সেবায়ই চন্দ্র সূর্য আলোকসজ্জা সব কিছু,অতএব পৃথিবীই আছে সৌরজগতের কেন্দ্র বিন্দুতে।কেন্দ্রবিন্দুতে।আল্লাহর আরশ ফেরেশতাগন জ্বীন দোজখ জান্নাত বিচার শাস্তি সব কিছুই এই মানুষে ঘিরে আর এই মানুষই হচ্ছেন পৃথিবীর বাসিন্দা, অতএব পৃথিবী স্পেশাল, মানুষই সৃষ্টির সেরা জীব। এখন প্রশ্ন সুরা তালাকের শেষ এবং শেষের আগের আয়াত কি বলছে,ঐ সব পৃথিবীতে কারা আছে? আরশ হচ্ছে আরশের অধিপতি আল্লাহররাজ দরবারের মতো যেখানে জান্নাত দোজখ নেই।তিনি প্রথম আসমানে সূর্য চন্দ্র গ্রহ তারা স্হাপিত করেছেন পৃথিবীর জন্য।বাকী গুলোতে নেই কেন? বাকী গুলো জান্নাত যাহা আরশে স্হাপিত নয় বলে মনে করি।পৃথিবীর যাবতীয় সুখ শান্তি চাওয়া পাওয়া পূরণ হবার জায়গা ঐ সব পৃথিবী।শেষ আয়াতের আগের আয়াত এমনটাই মনে হচ্ছে। ৪২ নং সুরার ২৯ নং আয়াতের ব্যাখ্যা হচ্ছে, এগুলি পাখি জ্বীন"।

★ আসমানি কিতাব তাওরাত এবং ইন্জিল একই আল্লাহর বাণী। তাই এগুলিতেও সূর্য এবং পৃথিবী ঘুরার বিয়য়ে মত পার্থক্য নেই।ততকালীন সময়ে সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরার মতপার্থক্য এবং বিরোধীতা করায় আসমানী কিতাব অবমাননার দ্বায়ে কিছু ইহুদী এবং খৃষ্টানরা জ্যোতির্বিদ জিওর্দানো ব্রোনোকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করে যিনি কিনা পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘুরার থিউরির সর্ব প্রথম জনক।

★ বিজ্ঞান বলেনি যে,-"পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘুরছে,বরং কিছু গবেষক বলেছে যে,-"পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘুরছে"।কারো মতামত প্রকাশ বিজ্ঞান নয়।বিষয়টি ল্যাবে টেষ্টযোগ্য নয়।আমিও একজন তাদের মতো গবেষক তবে মহান আল্লাহর দেয়া পবিত্র কোরআন পড়ুয়া ★★★। লেখক গবেষক -সরকার মোহাম্মদ আবু তাসেক। youtube & facebook id - shorker tashek

29/05/2023

আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত- আল্লাহর রাসূল (সাঃ) বলেন-
"তার নাক ধূলায় ধূসারিত হোক। আবার তার নাক ধূলায় ধুসারিত হোক। জিজ্ঞেস করা হল, হে আল্লাহ রাসূল (সাঃ) কে সেই ব্যক্তি?
তিনি বললেনঃ যে তার মাতা- পিতাকে অথবা তাঁদের একজনকে বৃদ্ধ অবস্থায় পেল অথচ ( তার খেদমত করে) বেহেশতে যেতে পারল না"।

29/05/2023

" মু'মিন বান্দা এবং কাফিরের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে সলাত পরিত্যাগ করা"।
কিয়ামতের দিন বান্দার ' আমল গুলির মধ্যে সর্বাগ্রে সলাতের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হবে। সলাত ঠিকমত আদায় হলে সে সাফল্য অর্জন ও মুক্তি লাভ করবে, অন্যথায় সে ব্যর্থতার নৈরাশ্যে নিমজ্জিত হবে।

27/05/2023

সুবহানআল্লাহ!!

উট নোনা পানি পান করতে পারে, এমনকি মৃত সাগরের পানিও। এতে তার রক্তচাপ বাড়ে না। কারণ, তার কিডনি পানিকে ফিল্টার করে, যাতে সে তা তাজা পান করতে পারে। কাজেই তার কিডনি লবণ থেকে পানি আলাদা করে দেয়।

উট কাঁটা খেতে পারে। এতে তার পাকস্থলী ও অন্ত্রের কোনো ক্ষতি হয় না। কারণ, তার লালা এসিডের মত, যা কাঁটা গলিয়ে দেয়। পরে সে ওই কাঁটা রুটি ও আটার মতো খেয়ে ফেলে। এজন্য হাতে পায়ে কাঁটা ফুটলে আরব বেদুইনরা সেখানে উটের লালা লাগিয়ে দেয়। এবং সেই কাঁটা গলে বেরিয়ে আসে।

উটের চোখের পর্দা দুটি। একটি পাপড়ির পর্দা এবং অন্যটি মাংসের। এজন্য মরুভূমির ধূলিকণার মধ্যে চলতে পারে এবং তার চোখের ক্ষতি হয় না। কারণ সে তখন স্বচ্ছ পাপড়ির পর্দা বন্ধ করে দেয়।

উট তার দেহের তাপমাত্রা পরিবর্তন করতে পারে। বরফঢাকা জমিতে থাকলে সে তার তাপমাত্রা বাড়াতে পারে এবং উত্তপ্ত মরুভূমিতে থাকলে সে তার তাপমাত্রা কমাতে পারে।

أفلا ينظرون الى الإبل كيف خلقت

তারা কি উটের দিকে দেখে না, কিভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে।
আল কুরআন [৮৮:১৭]

©

27/05/2023

হযরত আবু সাইদ খুদরী ও আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত :
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- মান- সন্মান আল্লাহ তা'য়ালার ভূষণ এবং গর্ব ও অহংকার তাঁর চাদর।
(আল্লাহ তা'য়ালা বলেন) যে ব্যক্তি এ ব্যপারে আমার সাথে টানা-হেঁচড়া করবে, আমি তাকে অবশ্যই সাজা দিব।
[ মুসলিম, আস সহিহ ৪/২০২৩ হাদিস নং-২৬২১]

27/05/2023

(বড়) দুর্ভোগ প্রত্যেক এমন ব্যক্তির, যে নিন্দা করে, দোষ খুঁজে বেড়ায়, যে সম্পদ সঞ্চয় করে ও তা বার বার গণনা করে, সে ধারণা করে যে, ওর ধন ওকে চিরঞ্জীব করে রাখবে। কখনই (এমন) নয়, নিশ্চয়ই ওকে নিক্ষেপ করা হবে সেই পিষ্টকারীর মধ্যে।
আপনি কি জানেন, সেই পিষ্টকারী কি?
(তা) আল্লাহর প্রজ্বলিত আগুন, যা উঁকি দিয়ে দেখে নেয় অন্তর। তা ওদের উপর আবদ্ধ করে দেওয়া হবে। দীর্ঘ স্তম্ভসমূহে।
[ সুরা- হুমাজাহ-১-৯]

26/05/2023

🌻 ' ফা ইন্না মা আল উসরি ইউসরা' 🌻
অর্থ হচ্ছে-
,🌺 নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে স্বস্তি আছে। 🌺

25/05/2023

🔵 সুবহানাল্লাহ – আল্লাহ পবিত্র
🔵 আল হামদুলিল্লাহ – সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর
🔵 লা – ইলাহা ইল্লাল্লাহ – আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নাই।
🔵 আল্লাহু আকবর – আল্লাহ মহান।

আমরা প্রতিনিয়ত এভাবেই আল্লাহর সাথে শির্ক করছি। তওবা ছাড়া এই গুনাহের ক্ষমা নেই। সুতরাং অতীতের এই ধরনের  পাপের জন্য আল্লাহ...
24/05/2023

আমরা প্রতিনিয়ত এভাবেই আল্লাহর সাথে শির্ক করছি। তওবা ছাড়া এই গুনাহের ক্ষমা নেই। সুতরাং অতীতের এই ধরনের পাপের জন্য আল্লাহর নিকট তওবা করি।

23/05/2023

🌺- একটা ভুল হলেই লোক মুখ ফিরিয়ে নেয়😐

- অথচ মায়ের সাথে কত ভুল করেছি মা কখনো মুখ ফিরায়নি.!❣️🥀

22/05/2023

🔷আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা করাও ইবাদত। 🔷

আমাদের পৃথিবী একটি গ্রহ মাত্র! এই গ্রহের সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্র হল সূর্য, যা পৃথিবীর আয়তনের প্রায় ১৩০০০০০ (১৩ লক্ষ) গুণ বড়। সূর্যের থেকে বড় নক্ষত্রও রয়েছে আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে, যার আয়তন সূর্যের চেয়ে প্রায় ১০০০ গুণ বেশি!

সূর্য মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির অন্তর্গত একটি খুবই ছোট নক্ষত্র। আর আমাদের পৃথিবী সূর্যের চেয়ে ১৩ লক্ষ গুন ছোট। আর এই পৃথিবীর মধ্যে আমাদের দেশ আবার অন্যান্য দেশের তুলনায় কত ছোট? আর আমাদের জেলা কত ছোট হবে ভাবুনতো? যেখানে গ্যালাক্সি হতে সূর্যকেই খুজে পাওয়া যায় না!

আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে রয়েছে প্রায় ২০০,০০০,০০০,০০০ থেকে ৪০০,০০০,০০০,০০০
(২০০-৪০০ বিলিয়ন) নক্ষত্র! ১ বিলিয়ন = ১০০ কোটি।

গ্যালাক্সি আবার ছোট, বড় বিভিন্ন আকৃতির রয়েছে। একটি বড় গ্যালাক্সিতে আছে প্রায় ৩,০০০,০০০,০০০,০০০ (৩০০০ বিলিয়ন) এর বেশি নক্ষত্র!

আবার মহাবিশ্বে গ্যালাক্সির সংখ্যা প্রায় ১০০, ০০০,০০০,০০০ (১০০ বিলিয়ন)! এর কাছাকাছি।

এগুলি সবই 'দৃশ্যমান' মহাবিশ্বের কথা, যেগুলি বিজ্ঞানীদের কয়েকশো বছরের গবেষণায় জানা গেছে। তার বাইরে কী আছে কে জানে! কোন মানুষের পক্ষে জানা কি আদৌ সম্ভব? আসলে মহাবিশ্ব ঠিক কত বড় এবং এর শেষ কোথায় তা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের কাছে এখনও সম্পূর্ণ অজানা!

আল্লাহু আকবর!

তথ্য: মহাবিশ্বেরকথা || খায়রুজ্জামান।

22/05/2023

"সমস্যায় আছেন..?
আল্লাহর কাছে সাহায্য চান!🌸

-❝নিশ্চয়ই দুঃখের পরেই আছে সুখ! কষ্টের পরে আছে স্বস্তি❞🌻

[সুরা ইনশিরাহ :-৫.৬]🥀

22/05/2023

- সৃষ্টিকর্তার কাছে চাইতে থাকুন😌
- "ইন শা আল্লাহ" একদিন আপনার চাওয়া পূর্ণ হবে.!🖤🥀

Send a message to learn more

22/05/2023

- ধৈর্য হারিয়ো না😌
- নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমার জন্য উত্তম কিছু রেখেছে!❤️💙

Send a message to learn more

Address

Kurigram, Nageswari
Rangpur
5660

Telephone

+8801911252747

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ISLAMlC POST posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ISLAMlC POST:

Share



You may also like