Mehedi Hasan - The Master of Design

Mehedi Hasan - The Master of Design Designer-Freelancer-Content Creator
SEIP & BACCO - PBS & PDCM
TRAINER - GRAPHIC DESIGN
(3)

MEHEDI HASAN - The Master Of Design" is a Startup which is providing graphic design resources in all Microstock Marketplaces. We are the number one Contributor in Bangladesh of FREEPIK also "TEAM MEHEDI HASAN-THE MASTER OF DESIGN" team Leader "MEHEDI HASAN" is the Contributor of FREEPIK in Bangladesh from "Rangpur City". What we offer in our contributor program are the premium quality of graphic d

esign, exclusive and non-exclusive resources, illustrations, 3D models, and all other major design elements to our international clients. We also provide a service for our local audiences and that is "GRAPHIC DESIGN INTERNSHIP". The main objective of our Internship program is to create high skilled contributors to the Microstock Industry.

টানাপোড়েনের  মোমেনা- কামালের সংসারে চার মেয়ে সবাই ডাক্তার।। #সময়টা১৯৮৩সাল। আম্মা তখন সবেমাত্র মাধ্যমিক পাশ করেছেন। সেই ব...
16/11/2023

টানাপোড়েনের মোমেনা- কামালের সংসারে চার মেয়ে সবাই ডাক্তার।।

#সময়টা১৯৮৩সাল।
আম্মা তখন সবেমাত্র মাধ্যমিক পাশ করেছেন।
সেই বছরই পারিবারিক অসচ্ছলতায় বিয়ে হয়ে যায় তার।
দাদার বাড়িতে এসে যৌথ পরিবারে কাজের চাপে আম্মার পড়াশোনা একবারে বন্ধ হয়ে যায়।
এরমধ্যে পরিবারের হাল ধরতে বাবা পাড়ি জমান মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমানে। এক বছর বাদে জন্ম হয় আমার বড় আপার।
বছর দুয়েক পর আমার ছোট আপার (দ্বিতীয় মেয়ে) জন্ম হলে দাদাবাড়ি আম্মার জন্য হয়ে ওঠে বিভীষিকাময়।
প্রতিনিয়ত আম্মাকে শুনতে হতো নানান বঞ্চনা।

পরিবারের ঘানি মুছতে মায়ের বিদেশ পাড়ি: পরিবারের খরচ সামাল দিতে না পারায় আমার বড় দুই বোনকে নিয়ে আম্মাও পাড়ি জমান বাবার কাছে ওমানে। বাবার চাকরির পাশাপাশি আম্মা হোমস্কুলিং শুরু করেন।
দুই জনের আয়ে ভালোই চলত আমাদের সংসার। এর মধ্যে আমি এবং তার দুই বছর বাদে আমার ছোট বোনের জন্ম হলে যেন আমার মায়ের জীবনে নরক নেমে এলো! প্রতিনিয়ত শুনতে হতো, ‘সব মাইয়্যা হলো, শেষ বয়সে দেখবে কে!’ বাড়ি থেকে আব্বার কাছে কল এলেই শুনতে হতো, ‘সবগুলো মেয়ে হলো, মরলে খাটিয়া ধরবে কে!’— এভাবে নানা টিপ্পনী আর কষ্টের মধ্যে আমাদের বড় করতে লাগলেন আম্মা।
ওমানে সে সময় আমাদের খরচ, আবার গ্রামে দাদা-দাদির জন্য খরচ পাঠানোর পর ভালো মানের স্কুলে আমাদের পড়ানোর অবস্থা দিনদিন কঠিন হয়ে ওঠে। বাধ্য হয়ে আম্মা তখন সিদ্ধান্ত নেয় আমাদের নিয়ে আবার দেশে ফিরে আসবেন।

চার কন্যাকে নিয়ে দেশে ফেরা: ১৯৯৫ সালে আম্মা তখন আমাদের চার বোনকে নিয়ে দেশে ফেরেন। দেশে ফিরে গন্তব্য অনিশ্চিত, কোথায় থাকব, কোথায় খাব! কোথাও আমাদের ঠাঁই হলো না।

শেষ পর্যন্ত আম্মা চট্টগ্রাম হালিশহরে ছোট্টা একটা বাসা নেন। সেখানে আবার শুরু হয় আমাদের জীবনযুদ্ধ। বাজার-সদাই থেকে শুরু করে আমাদের পড়াশোনার দেখভাল, সব কিছুই আম্মাকে একই করতে হতো। আমার নানা মাঝেমধ্যে এসে দেখে যেতেন। বড় আপুর বয়স তখন আট আর ছোট বোনের বয়স দুই, আমরা তখন কী যে বিভীষিকাময় পরিস্থিতির মধ্যে জীবন পার করেছি, তা কেবল আমরা জানি আর সৃষ্টিকর্তা জানেন।
দাদাবাড়ির লোকজন কখনো আমাদের খোঁজখবর নিতে আসতেন না। বরং তখন আমার আম্মাকে নানা রকম ভৎসনা শুনতে হতো আত্মীয়স্বজনের। আম্মা মুখবুজে সব সহ্য করে যেতেন আমাদের ডাক্তার বানানোর স্বপ্নে।
তার স্বপ্ন আরো প্রবল হয়, যখন দেখতেন তার মেয়েরা পড়াশোনায় খুব ভালো করছে। স্কুলে সবার রোল ক্লাসের প্রথম দিকে। ‘মেয়েদের এত পড়িয়ে কী লাভ, এরা তোমার কিছুই করতে পারবে না’ এমন কথা প্রতিনিয়ত শুনতে শুনতে আব্বাও একসময় হাল ছেড়ে দেন।
আমাদের পড়ালেখা বাদ দিতে বলেন।
কিন্তু আম্মা হাল ছাড়েননি।
এদিকে আব্বার শোচনীয় অবস্থা। আমাদের খরচের পাশাপাশি বাড়িতে দাদা-দাদি, ফুফুদের খরচও চালাতে হিমশিম খেতে হতো।
নভেম্বর-ডিসেম্বর বার্ষিক পরীক্ষার পর সবাই যখন গ্রামে বেড়াতে যেত আমরা তখন খুঁজে খুঁজে বৃত্তির পরীক্ষাগুলো দিতাম।
আল্লাহর রহমতে যত জায়গায় পরীক্ষা দিতাম সব জায়গায় বৃত্তি পেতাম। এদিকে ২০০১ সালে পরিবারে পুরোপুরিভাবে বিপর্যয় নেমে আসে।
আব্বা তখন চাকরি হারিয়ে ঘরবন্দি হয়ে যান। একদিকে পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ঘরবন্দি, অন্যদিকে দাদুর পাকস্থলীতে জটিল ক্যান্সার ধরা পড়ে।
পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে আম্মার স্বর্ণ-গয়নাসহ জমানো সব টাকা খরচ করতে থাকেন দাদুর চিকিৎসায়।
আমাদের পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যাওয়া উপক্রম।
আম্মা তখন বাবার ২০ বছরে জমানো টাকায় কেনা চট্টগ্রাম হালিশহরে আমাদের থাকার বাড়িটাও বিক্রি করে দেন। মানবেতর জীবনযাপনের মধ্যে আল্লাহর রহমতে চার বছরের মাথায় আব্বা আবার চাকরিটা ফিরে পান।
এভাবে টানাপোড়ন আর কষ্টের মধ্যে কেটে গেল আমাদের উচ্চমাধ্যমিক জীবন।

অবশেষে স্বপ্নপূরণের পথে : ২০০৫ সালে বড় আপা দিনাজপুর সরকারি মেডিক্যালে ভর্তির সুযোগ পান, তখন আত্মীয়-স্বজন নানা কটুক্তি করত, ‘দিনাজপুর মেডিক্যালে পড়ে কী হবে, কত ডাক্তার রাস্তাঘাটে ঘোরে।’ বড় আপা কারও কথা শোনেননি, নিজেই ভর্তি আবেদন থেকে শুরু করে ভর্তি—সব একাই করেছেন।
এরপর ২০০৮-২০০৯ সেশনে মেজো আপা কুমিল্লা মেডিক্যালে, পরের বছর কক্সবাজার মেডিক্যালে ভর্তির সুযোগ পেলাম আমি। সবশেষে আমার ছোট বোনও ২০১০-২০১১ সেশনে ভর্তির সুযোগ পেল ঢাকা মেডিক্যালে। বড় আপা, মেজো আপা বোর্ডে মেডিক্যাল প্রফেশনাল পরীক্ষায় স্ট্যান্ড করতেন অনার্স মার্কসহ। এখন এলাকায় আমাদের নাম-ডাক শুরু হয়ে গেল। একসময় যারা ভৎসনা করত, এখন তারাই গর্ব করে বলে, মোমেনা-কামালের মেয়েরা ডাক্তার।

চার বোনের ঠিকানা এখন যেসব হাসপাতালে: বড় আপা ডা. কামরুন নাহার ২০১৩ সালে গাইনি অ্যান্ড অবস্ বিষয়ে এফসিপিএস পার্ট-১ পাশ করেন। একই বিষয়ে ২০১৫ সালে এমএসে চান্স পান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে।

এরপর এপসিপিএস পার্ট-২-তে উচ্চতর ডিগ্রি নেন ফেটোমেটারন্যাল মেডিসিনের ওপর। মেজো আপা ডা. হুমায়রা তাবাসসুম ২০১৭ সালে বারডেম হাসপাতালে সুযোগ পান এন্ডোক্রাইনোলজি অ্যান্ড মেটাবলিজমে।

সেখান থেকে ২০২১ এ আমার ছোট বোন ডা. নিগার সুলতানাও মেডিসিন বিষয়ে এফসিপিএস পার্ট-১ পাশ করেন। ২০২২ সালে আমি আর ছোট বোন ইন্টারন্যাল মেডিসিনে একসঙ্গে এমডি কোর্সে ভর্তির সুযোগ পাই ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে।

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে মেজো আপা, আমি এবং আমার ছোট বোন আমরা তিন জন একসঙ্গে ৩৯তম বিসিএসে নিয়োগপ্রাপ্ত হই।
আমাদের প্রথম পোস্টিং হয় আমাদের দাদা-নানার বাড়ি সন্দ্বীপে।

আমার মা সেখানে আমাদের ফেরত পাঠালেন যেখানে তাকে শুনতে হতো, ‘মেয়েরা পড়াশোনা করে কী হতে পারবে?
বর্তমানে বড় আপা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর মেডিক্যাল হাসপাতালে, মেজো আপা বারডেমে দায়িত্বরত আছেন।
আর আমি এবং ছোটবোন ঢাকা মেডিক্যালে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ হওয়ার জন্য প্রশিক্ষণরত চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি।

সূত্রঃ #দৈনিকইত্তেফাক ( Collected)

একবেলা সম্বর-ভাত আর বিস্কিট খেয়ে অচেনা শহরে খাবার বেচলেন কোটিপতি হিরে ব্যবসায়ীর বিদেশফেরত ছেলে।পিতা মানেই পুত্রের মুখে স...
15/10/2023

একবেলা সম্বর-ভাত আর বিস্কিট খেয়ে অচেনা শহরে খাবার বেচলেন কোটিপতি হিরে ব্যবসায়ীর বিদেশফেরত ছেলে।পিতা মানেই পুত্রের মুখে সোনার চামচ গুঁজে দেওয়া নয়।
সুরাতের হিরে ব্যবসায়ী সাভজি ঢোলাকিয়াকে কোটিপতি বললেও কম বলা হয়।এহেন ঢোলাকিয়া পরিবারের নীতি হল‚ বাবার সম্পত্তি যা-ই হোক না কেন‚ছেলেকে খুঁটে খাওয়া শিখতে হবে।তাঁদের পরিবারে ছেলেরা কুড়ি বছর পার করলেই বেরিয়ে যায় পথ খুঁজতে।
অন্যথা হল না সাভজির ছেলে দ্রাব্যর ক্ষেত্রেও।২১ বছরের এই তরুণকে বলা হল‚তোমাকে সম্পূর্ণ নতুন অচেনা শহরে গিয়ে চাকরি খুঁজে থাকা-খাওয়ার সংস্থান করতে হবে।কিন্তু কোথায় যেতে হবে‚বলা হল না |
একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দ্রাব্য জানতে পারলেন‚তাঁকে সেদিনই যেতে হবে কেরলের কোচিতে।বাবা ছেলের হাতে ধরিয়ে দিলেন মাত্র ৭ হাজার টাকা এবং যাওয়ার জন্য ট্রেনের টিকিট |
শুধু গেলেই চলবে না।সঙ্গে চাপিয়ে দেওয়া হল বেশ কিছু শর্ত।ওই সাত হাজার টাকা তখনই খরচ করা যাবে যখন চরম সঙ্কট আসবে।নইলে থাকা খাওয়ার খরচ জোটাতে হবে দ্রাব্যকেই।আর প্রতি সপ্তাহে পেতে হবে নতুন চাকরি |
প্রথম এক সপ্তাহ তো দ্রাব্যর কেটে গেল ভাষা-সমস্যা কাটিয়ে উঠতে।অবশেষে তিনি চাকরি পেলেন রেস্তোরাঁয়।কাউন্টারে দাঁড়িয়ে বেচলেন বেকারির খাবার,থাকতেন ওখানেই।খেতেন‚বাকি কর্মীরা যা খেত।
এক সপ্তাহ পরে আবার নতুন চাকরি খুঁজতে হল শর্ত অনুযায়ী।এবার অ্যাডিডাস জুতোর দোকানে সেলসম্যান।তার পরের সপ্তাহে কল সেন্টারে বসে মার্কিন ক্লায়েন্টদের বেচলেন সোলার প্যানেল |
এ সময়ে কোটিপতি হিরে ব্যবসায়ীর আমেরিকায় বিজনেস ম্যানেজমেন্ট পাঠরত ছেলের খাবার বলতে ছিল একবেলা সম্বর-ভাত।বিকেলের খিদে মেটাতে থাকত অফিসের দেওয়া গ্লুকোজ বিস্কিট |
অজ্ঞাতবাসের শেষ দিকে দ্রাব্য চাকরি নিলেন ম্যাকডোনাল্ডসে।প্রতি ঘণ্টায় মজুরি ৩০ টাকা | এখানে অবশ্য বেশিদিন চাকরি করতে হল না | ছেলের কাছে এসে হাজির হলেন বাবা | জানালেন‚ তাঁর পরীক্ষা দেওয়ার পালা শেষ হয়েছে|
কোচি ছেড়ে যাওয়ার আগে দ্রাব্য ফিরে গেলেন তাঁর প্রতিটি পুরনো কাজের জায়গায়।ফেলে যাওয়া সহকর্মীদের জন্য নিয়ে গেলেন সুন্দর উপহার।তাঁর আসল পরিচয় পেয়ে সবাই তো হতবাক বিস্ময়ে।আর গেলেন এক ফোটোকপির দোকানে।যেখানে মালিক বিনা পয়সায় জেরক্স করে দিয়েছিলেন দ্রাব্যর কাগজপত্র।বলেছিল চাকরি পেলে যেন পয়সা দেয়।দ্রাব্য ভুলতে পারেননি এক নিরাপত্তাকর্মীকেও।যিনি নিজের ঘরে থাকতে দিয়েছিলেন‚ খাবার ভাগ করেছিলেন ‘ বেকার‘ দ্রাব্যর সঙ্গে।
এনডিটিভি-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তরুণ জানিয়েছেন‚এই কদিনের অভিজ্ঞতায় অনেক কিছু শিখলেন|জানলেন‚কাকে বলে টাকার মূল্য এবং একটা পয়সা উপার্জন করতে কতটা মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হয়|এভাবে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ছেলেকেই তো উত্তরসূরী করতে চান হিরের ব্যবসায়ী সাভজি ঢোলাকিয়া।প্রসঙ্গত বলে রাখা ভাল‚ এই ঢোলাকিয়াই সে-ই ব্যবসায়ী যিনি এক বছর দিওয়ালিতে ১২০০ কর্মীকে বোনাসস্বরূপ দিয়েছিলেন আস্ত ফ্ল্যাট থেকে শুরু করে গাড়ি অবধি।
তথ্য সৌজন্য : এনডিটিভি



ব্যাঙ্গালোরের অঙ্কিতি বোস সেকুওইয়া ইন্ডিয়ার একজন অ্যানালিস্ট এবং ধ্রুব কাপুর একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার | এনারা দুজন মিলে...
15/10/2023

ব্যাঙ্গালোরের অঙ্কিতি বোস সেকুওইয়া ইন্ডিয়ার একজন অ্যানালিস্ট এবং ধ্রুব কাপুর একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার | এনারা দুজন মিলেই তৈরি করেছিলেন জিলিঙ্গো কোম্পানিটি বর্তমানে যার ব্যবসা প্রায় ১০০ কোটি টাকার |
ব্যাংককের চাতুচক বাজারে অঙ্কিতির নজরে আসে প্রায় ১৫‚০০০টি দোকানে ছোট ছোট ব্যবসায়ীরা থাইল্যান্ডের নানা জিনিস বিক্রি করছেন | কিন্তু ব্যবসা বাড়নোর যথেষ্ট সুযোগ তাদের হাতে নেই | সেই থেকেই আকৃতি ভাবেন এমন একটি কোম্পানি তৈরি করার কথা যা ছোট ছোট ব্যবসায়ীদেরকে ব্যবসা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে | আর সেই ভাবনা থেকেই গড়ে ওঠে জিলিঙ্গো |
দক্ষিণ – পূর্ব এশিয়ার ছোট ব্যবসায়ীদের অনলাইনে ব্যবসা করে ব্যবসা বাড়াতে সাহায্য করে জিলিঙ্গো | কোনও অঞ্চলের ছোট ব্যবসায়ীকে অন্যান্য অঞ্চলের গ্রাহক সরবরাহ করার কাজেও সাহায্য করে এই কোম্পানি | ছোট ব্যবসায়ীরা অনেক সময়ই মূলধন বা প্রয়োজনীয় সুযোগসুবিধার অভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয় | জিলিঙ্গো তাদেরকে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ও ব্যবসা বাড়ানোর জন্য দরকারি জিনিসপত্রের ব্যবস্থা করে দেয় | ২০১৮ সাল থেকে কিছু ফাইন্যানশিয়াল টেকনোলজি ফার্মসের সাথে মিলিত ভাবে জিলিঙ্গো ছোট ব্যবসায়ীদের মূলধন সরবরাহ করে যাতে সেই তাকায় তারা কাঁচামাল কিনে নিজেদের জিনিসপত্র উৎপাদন করতে পারে | এর বদলে মোট অর্ডারের ১০ থেকে ২০ শতাংশ পারিশ্রমিক হিসেবে নেওয়া হয় জিলিঙ্গোর পক্ষ থেকে |
বিশ্বের সমস্ত নতুন ব্যবসার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১০০ কোটি|এই বাজারে অঙ্কিতির মত একজন যুবতী যেভাবে এত কম সময়ে নিজের কোম্পানিটিকে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন তা প্রশংসনীয়।থাইল্যান্ড ও ক্যাম্বোডিয়া সহ ৮ টি দেশে প্রায় ৪০০ জন কর্মী এখন এই কোম্পানির অধীনে কাজ করে | স্বপ্নপূরণ করতে পেরে এখন অঙ্কিতির কাজ হল জিলিঙ্গোর এই অসাধারণ উন্নতিকে বজায় রাখা |



দারিদ্রতা কোন বাধা নয়! ছেলেটির নাম আল আমিন, বুয়েটে চান্স পেয়েছে। বাবা ভ্যান চালক, দাদাও ভ্যান চালক। স্কুলঃ- কচুয়া পাবলিক...
28/09/2023

দারিদ্রতা কোন বাধা নয়! ছেলেটির নাম আল আমিন, বুয়েটে চান্স পেয়েছে। বাবা ভ্যান চালক, দাদাও ভ্যান চালক। স্কুলঃ- কচুয়া পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয় পড়েছে, কলেজঃ- সরকারী মুজিব কলেজ সখীপুর। ধন্যবাদ টাঙ্গাইলের বর্তমান জেলা প্রশাসক সাহেবকে আল আমিনের পাশে দাড়ানোয়। ওকে সরকারী তহবিল থেকে বুয়েটে ভর্তির জন্য ২০হাজার টাকা অনুদান দিয়েছেন ডিসি।

আলআমিন কোন ভর্তি কোচিংও করে নাই। কোচিং করার মতো সামর্থ্য ছিলো না ওর বা ওর পরিবারের। খুবই দরিদ্র পরিবার সন্তান আল আমিন। ওর বয়স যখন ৪ বছর তখন ওর মা মারা যায়। মহান আল্লাহ পরিশ্রমী ও অসহায়দের জন্য যথেষ্ট।

পোষ্ট সূত্র: আমাদের পাথর ঘাটা

প্রচলিত রিক্সাভাড়া ৫০ টাকা কিন্তু গুড়িগুড়ি বৃষ্টির কারণে রিক্সাওয়ালা হাঁকলেন ১০০ টাকা। ভাড়া শুনেই যাত্রীর মেজাজটা খুব গর...
25/09/2023

প্রচলিত রিক্সাভাড়া ৫০ টাকা কিন্তু গুড়িগুড়ি বৃষ্টির কারণে রিক্সাওয়ালা হাঁকলেন ১০০ টাকা। ভাড়া শুনেই যাত্রীর মেজাজটা খুব গরম! যাত্রী বললেন, ❝এমন বৃষ্টির জন্য ১০/২০ টাকা বাড়তি নিতে পারেন কিন্তু তাই বলে ১০০ টাকা!❞ রিক্সাওয়ালার জবাব, ❝৮০ টাকায় যাবেন?❞ যাত্রী বেজায় রেগে বললেন, ❝এখন ৫০ টাকায় রাজী হলেও আপনার রিক্সায় যাবো না!❞

যাত্রী ছাতা ছাড়া প্রায় ২/৩ মিনিট গুড়িগুড়ি বৃষ্টিতে ব‍্যাগসহ কিছুটা ভিজলেন, অতপর আরেকটি রিক্সা পেলেন। তিনি ৬০টাকা ভাড়া চাইলেন। কোনো কথা না বলে যাত্রী সোজা উঠে গেলেন। গন্তব্যস্থলে নেমে যাত্রী তাকে ১০০টাকার নোট দিলেন এবং কিছুই ফেরত নিলেন না!
প্রথমে যাত্রী ১০০টাকা ভাড়া শুনে খুব রেগে গিয়েছিলেন। ৮০টাকাতেও রাজী হন নাই। এমন কি ঐ রিক্সায় ৫০টাকা ভাড়াতেও উনি উঠবেন না। অথচ যিনি ৬০ টাকা চাইলেন তাকে ১০০ টাকা ভাড়া দিলেন।

মনস্তাত্ত্বিক দিক থেকে বা অন্য যে কোনো দিক থেকে এমন ঘটনাকে আপনারা কিভাবে বিশ্লেষণ করেন?

Movie: Apocalypto (2006)আমার মতে এইটা একটা মাস্টারপিস।
23/09/2023

Movie: Apocalypto (2006)
আমার মতে এইটা একটা মাস্টারপিস।

রংপুর গংগাচড়া মডেল থানায় কর্মরত সাব ইন্সপেক্টর জনাব আব্দুস সালাম এর মেয়ে ক্যাপ্টেন  ডাঃ শাহনাজ পারভীন বাবাকে এভাবেই স্যা...
20/09/2023

রংপুর গংগাচড়া মডেল থানায় কর্মরত সাব ইন্সপেক্টর জনাব আব্দুস সালাম এর মেয়ে ক্যাপ্টেন ডাঃ শাহনাজ পারভীন বাবাকে এভাবেই স্যালুট করেন। বাবা ও মেয়ের স্যালুট প্রদান ও গ্রহনের ছবিটি ইতোমধ্যে অনেকেই সোস্যাল মিডিয়ায় আপলোড করেছেন। প্রশংসায় ভাসছেন বাবা ও মেয়ে।
অভিনন্দন বাংলাদেশ পুলিশের গর্বিত সদস্য এসআই আব্দুস সালাম ও তার মেয়ে ক্যাপ্টেন ডাঃ শাহনাজ পারভীনকে।
-Collected (WAB)

সিন্দুতাই শেপকাল নিজের নামের চাইতেও বেশি পরিচিত "মাদার অব থাউজেন্ড অরফ্যানস” নামে।চার ক্লাসের পর আর স্কুলে পড়ার সুযোগ হয়...
19/09/2023

সিন্দুতাই শেপকাল নিজের নামের চাইতেও বেশি পরিচিত "মাদার অব থাউজেন্ড অরফ্যানস” নামে।

চার ক্লাসের পর আর স্কুলে পড়ার সুযোগ হয়নি। গরু-মহিষ চরিয়ে দিন যেতো। দশ বছর বয়সে বিয়ে হলো ৩০ বছরের এক লোকের সাথে। ১৯ বছর বয়সে হলেন তিন সন্তানের মা। এই সময় ঘটলো জীবনে সবচেয়ে বেদনাদায়ক মর্মান্তিক এক দূর্ঘটনা। যৌতুকের পণ দিতে না পারায় তিনি স্বামীর ঘর থেকে বিতাড়িত হলেন। দুশ্চিরিত্রা হিসাবে বদনামের ভাগী হলেন। নির্মম প্রহারের আঘাত সহ্য করতে না পেরে মূর্ছা গেলে স্বামী মনে করেছিলো- মনে হয় মারাই গেছে। গোয়ালঘরে যখন তাকে টেনে হিঁচড়ে আনা হলো তখন তিনি সন্তানসম্ভবা। সেই গোয়ালঘরেই তাঁর কন্যা সন্তানের প্রসব হয়। নিজের নাড়ী নিজেই কাটেন।

স্বামীর ঘর থেকে বিতাড়িত হলেন। বাপের ঘরে আশ্রয় মিললো না। সমাজে ঠাঁই হলো না। আশ্রয় নিলেন শশ্মানে। খাবার জুটতো শশ্মানে । শবদেহ পোড়ানোর পর কিছু খাবার ছিটিয়ে দেওয়া হতো। সেসব খেয়েই ক্ষুধা নিবৃত হতো। সমাজে বেরতে চাইলে শশ্মানের ভূত বলে মানুষ মা আর মেয়েকে তাড়িয়ে দিতো।

জীবন থেকে মুক্তি পেতে সুইসাইড করার জন্য রেললাইনে শুয়ে থাকলেন। ট্রেন এলো না। তিনি জানতেন না সেদিন রেল ধর্মঘট। শ্মশানে ফিরে আসলেন। মেয়ে বুঝতে পারে মা তাকে নিয়ে মরতে চাইছে । সে পালাতে চায়। পরের সপ্তাহে আবার মেয়েকে আঁচলের সাথে বেঁধে শুয়ে পড়লেন রেললাইনের ওপর। এমন সময় শোনেন প্রচণ্ড কান্নার শব্দ। কী মনে করে মাথা তুলে দেখেন গাছের নীচে বসে একটা শিশু কাঁদছে।

তিনি দেখেন গাছের একটি ডাল কোনো রকমে ভেঙে পড়তে পড়তে গাছের সাথে লেগে আছে। সেই ভাঙ্গা ডালেই আবার পাতা হয়েছে। ফুল ফুটেছে। সেই ভাঙ্গা ডালের ছায়ায় বসে ছেলেটি কাঁদছে।

তিনি ভাবলেন ভেঙ্গে যেতে যেতে টিকে থাকা গাছে যদি পাতা গজায়, ফুল ফোটে, সেই ভাঙ্গা গাছের ডাল আবার ছায়া দিয়ে মানুষকে আশ্রয় দেয় তবে তার এই জীবনটা কি শুধুই অর্থহীন। এগুলো কি বিশেষ কোনো ইংগিত।

এক হাতে ছেলে আরেক হাতে মেয়েকে নিয়ে তিনি রেলস্টেশানে আসলেন। ভাগাড় থেকে খাবার খুঁজে খাওয়ালেন। কাজ খুঁজে কাজ পেলেন না। স্টেশানে গান গেয়ে ভিক্ষা করা শুরু করলেন। যত টাকা আয় হতো সেগুলো দিয়ে খাবার কিনে রাতে রান্না করেন। শিশু দুটোকে নিয়ে খান। রেলস্টেশনে ঘুমিয়ে থাকে অন্যান্য শিশুদের নিয়ে এসেও খাওয়ান। ঘুম পাড়ান। স্নান করান। পিতামাতাহীন ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা শিশুগুলোও যেন মাকে খুঁজে পায়। মাতৃত্বের চির শ্বাসত রুপ তাকে আরো মানবীয় করে তোলে।

এর মাঝে ঘটে আরেক ঘটনা। একটি ব্রিফকেস খুঁজে পেয়ে স্টেশান মাস্টারের অফিসে জমা দেন। লোকটি ভালো মানুষ ছিলো। কয়েক সপ্তাহ পর ভদ্রলোক দেখা করতে এসে তাকে উপহার দিতে চায়। তিনি বলেন কোনো উপহার চাইনা। শুধু আমার শিশুদের নিয়ে থাকার জন্য একটা ঘর বেঁধে দিন। শুরু হলো তার জীবনের আরেকটি অধ্যায়। অনাথ শিশুদের নিয়ে থাকার একটা ঘর পেলেন। বাচ্চাদের স্কুলে ভর্তি করে দিলেন। শিশুদের প্রতি তাঁর এই ভালোবাসা দেখে অন্যান্য মানুষেরাও এগিয়ে আসলো। ঘর বড় হলো। যাদের পৃথিবীতে আরে কেউ নেই এসব শিশুরা তাঁর কাছে আশ্রয় পেলো। অনাথ শিশুরা নতুন এক মা খুঁজে পেলো। এরপর কেটে গেছে অনেকদিন।প্রায় হাজার অনাথের ঠিকানা হলো তাঁর কাছে।

একদিন দেখেন একজন বৃদ্ধ, জীর্ণ শীর্ণ লোক তার কাছে এসে আশ্রয় চাইছে। ভাত, রুটি যাই থাকুক না কেন এতোটুকু খাবার চাইছে।বৃদ্ধ লোকটিকে তিনি আশ্রয় দিলেন। স্নান করালেন। গায়ের জামা বদলে দিলেন। খাবার খাওয়ালেন। ডাক্তার এসে তার শরীর চেক করে ঔষধ খাইয়ে গেলো। বৃদ্ধ লোকটি তাকে চিনলো না। কিন্তু তিনি নিজে চিনতে পেরে বললেন একদিন তুমি এক সন্তানসম্ভবা মেয়েকে মেরে গোয়ালঘরে ফেলে রেখেছিলে। কিন্তু বিধাতার কি নিয়ম দেখো আজকে তুমি সেই মেয়ের কাছেই আশ্রয়ের জন্য এসেছো। শশ্মানে শবের অপেক্ষায় থেকে দুমুঠো খাবারের জন্য যার জীবনে কেটেছে সে জানে খিদের কষ্ট কি। সে জানে মাথার উপর একটু আশ্রয় প্রাপ্তির সুখ কি। তাই তুমি সব কিছুই এখানে আমার কাছে পাবে। কোনো অবহেলা হবে না। তবে তুমি আর আমার স্বামী হিসাবে না । বরং আমার সন্তান হিসাবেই এখানে থাকবে।

পুরো বিশ্ব থেকে তিনি নানা সম্মান, খ্যাতি এবং প্রায় ৭৫০ টি নানা রকমের অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। গোয়াল ঘরে জন্ম নেয়া তাঁর মেয়েটি চিকিৎসক হয়ে সব অনাথদের চিকিৎসার দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছে। তাঁর অনাথ আশ্রম থেকে শত শত ডাক্তার , ইন্জিনীয়ার হয়ে শুধু ভারতে না, বিশ্বের নানা জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেন। তিনি বলেন "বড় চিকিৎসক, বড় প্রযুক্তিবিদ হওয়া অবশ্যই ভালো । কিন্তু এসব না হলে যে মানুষের সেবা করা যায় না তা ঠিক নয়। চারপাশ থেকে যা পেলাম তা শুধু নিজের করেই নিলাম এরকম মানুষ যতবড় বিত্তশালী হোক না কেন তাতে সমাজের কোনো লাভ হয় না। মানুষের সেবা করার জন্য সুন্দর একটা ত্যাগের মন থাকাটাই যথেষ্ঠ।"

হাড্ডি যেমন মাংস হয় না, তেমনি উপজাতি কখনো বন্ধু হয় না!!!এই শিরোনাম টি ছাড়াও নিজ বন্ধু কে মেরে ফেলে তার মাংস খেয়ে ফেলার ম...
17/09/2023

হাড্ডি যেমন মাংস হয় না,
তেমনি উপজাতি কখনো বন্ধু হয় না!!!

এই শিরোনাম টি ছাড়াও নিজ বন্ধু কে মেরে ফেলে তার মাংস খেয়ে ফেলার মতো লোমহর্ষক কাজ সংগঠিত করেছিলো। চোখের সামনে ঘুড়লেও উপজাতি আপন গতিতে চলমান।

স্যামুয়েল রাকসাম উপজাতির মধ্যে অন্যতম তরুণ অধ্যম একটি নাম।

বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের অনুর্ধ্ব – ২০ এ নির্বাচিত হয়েছেন গারো আদিবাসী সম্প্রদায়ের স্যামুয়েল রাকসাম। সে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল থানাধীন ফুলছড়া গ্রামের নীলটন থিগিদী ও নেফলা রাকসামের কনিষ্ঠ পূত্র। বাংলাদেশ জাতীয় দলে নির্বাচিত হওয়ার খবরটি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বাবা নীলটন থিগিদী শ্রীমঙ্গলের স্থানীয় মাজদিহি চা বাগানে নিরাপত্তা প্রহরীর কাজ করেন। অভাব-অনটনের সংসারে ৫ ভাই ও ২ বোনের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ স্যামুয়েল রাকসাম। ছোট থেকেই ফুটবল খেলতে পছন্দ করতো। তাঁর খেলা দেখেই ভর্তি করিয়ে দেয়া হয় স্থানীয় ভৈরবগঞ্জ ফুটবল একাডেমীতে।

একাডেমীর কোচ মো: সালেহ আইপিনিউজকে বলেন, ‘সে উপজেলা, জেলা, বিভাগ এবং সর্বশেষ জাতীয় দলের বাঁছাই পর্বে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছে।’ তিনি উচ্ছসিত হয়ে আরোও বলেন, ‘সে ভালো খেলেছে তাই অনেকটা নিশ্চিত ছিলাম। তবুও সেই মুহুর্তের জন্যে অপেক্ষা করছিলাম। খবর পেতেই আবেগটা ধরে রাখতে পারলাম না। অভাবে বেঁড়ে উঠা ছেলেটিকে এ পর্যায়ে দেখতে পেরে অনেক গর্বিতবোধ করছি।’

এই ১০ বছর বয়সী মেয়ে "মারওয়া" মিশরের আসওয়ান শহরে টিস্যু বিক্রি করে।তিনি দূর থেকে শিশুদের জন্য আয়োজিত একটি ম্যারাথন দ...
14/09/2023

এই ১০ বছর বয়সী মেয়ে "মারওয়া" মিশরের আসওয়ান শহরে টিস্যু বিক্রি করে।
তিনি দূর থেকে শিশুদের জন্য আয়োজিত একটি ম্যারাথন দেখতে ছুটে আসেন এবং তিনি অংশগ্রহণ করতে পারেন কিনা তা জানতে দ্রুত তাদের দিকে ছুটে যান।

যদিও তিনি অংশগ্রহণের ফি (ইজিপি 200) দেননি, বা তার খেলার জুতা বা পোশাক ছিল না, তবুও তিনি অংশ নিতে চেয়েছিলেন এবং জয়ের ইচ্ছা ছিল!
এই নিষ্পাপ শিশুকে খেলা থেকে বঞ্চিত করেননি আয়োজকরা। মারওয়া খালি পায়ে দৌড়েছে.. সে দৌড়েছিল যেমন সে রাস্তায় লোকজনের পিছনে দৌড়াতেন তাদের টিস্যু বিক্রি করার জন্য.. সে দরিদ্রদের অহংকার নিয়ে দৌড়েছিল, সে এমনভাবে দৌড়েছিল যেন সে ফিনিশিং লাইনকে আলিঙ্গন করতে আকাশের দিকে উড়ছে।

সবাইকে বিস্মিত এবং বিস্মিত করে, তিনি প্রথম স্থানে এসে স্বর্ণপদক জিতেছিলেন। তার দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতি সত্ত্বেও, তিনি নিজেকে বিশ্বাস করেছিলেন এবং তার লক্ষ্য অর্জনের পথে কোনও বাধা বা বিপত্তিকে অনুমতি দেননি।

বাবারা আসলেই হিরো 🥰🥰বাবার কাঁধে করে গতকাল চট্টগ্রামে এইস এস সি পরীক্ষা দিতে যাচ্ছে!🥰বাবার টাকা নয় বাবা থাকাটা জরুরি 💞
03/09/2023

বাবারা আসলেই হিরো 🥰🥰
বাবার কাঁধে করে গতকাল চট্টগ্রামে
এইস এস সি পরীক্ষা দিতে যাচ্ছে!🥰
বাবার টাকা নয় বাবা থাকাটা জরুরি 💞

আমার স্ত্রী স্কুটার অর্থাৎ বাইক চালাতে জানে কিন্তু আমি জানি না। ও আমাকে বাইকে করে অফিসে নামিয়ে দিয়ে তার নিজের অফিসে চলে ...
12/07/2023

আমার স্ত্রী স্কুটার অর্থাৎ বাইক চালাতে জানে কিন্তু আমি জানি না। ও আমাকে বাইকে করে অফিসে নামিয়ে দিয়ে তার নিজের অফিসে চলে যেতো। এতে আমার বেশ ভালো লাগতো। কিন্তু এই ভালো লাগা বেশিদিন স্থায়ী হলো না।

প্রতিবেশী থেকে শুরু করে আত্মীয়,বন্ধু,রাস্তার অপরিচিত মানুষ এবং অফিসের সহকর্মীরা ব্যঙ্গ করে হাসতে লাগলো এবং আমাকে বলতে লাগলো,"আপনি পুরুষ হয়ে স্ত্রীর বাইকের পেছনে বসে চলাফেরা করছেন? ছি ছি! আপনি তো পুরুষ জাতির মান সম্মান ডুবিয়ে দিচ্ছেন। নিজে বাইক চালানো শিখুন। আর স্ত্রীকে বাইকের পেছনে বসিয়ে চলাফেরা করুন।"

লজ্জা পেয়ে স্ত্রীর বাইকে চড়া বন্ধ করে দিলাম।
স্ত্রী তখন বললো,"তোমাকে বাইক চালানো শিখিয়ে দিই?"
ওর প্রস্তাবে সম্মতি দিলাম।

বাড়ির পাশে একটা খোলা মাঠ আছে, সেখানে স্ত্রী আমাকে বাইক চালানো শেখাতে লাগলো কিন্তু শেষ পর্যন্ত শেখা সম্ভব হলো না।

স্ত্রীর কাছ থেকে বাইক চালানো শিখছি দেখে সবাই আবারো ব্যঙ্গ করে হাসতে লাগলো। তাদের হাসির যন্ত্রণায় স্ত্রীর কাছ থেকে বাইক চালানো শেখা বন্ধ করে দিলাম। সেই সাথে অন্য কারো কাছ থেকে শেখার ইচ্ছেটাও চলে গেলো। ঠিক করলাম, লোকাল বাসে করে যাতায়াত করবো। বিয়ের আগে যেমন করতাম।

কিন্তু এবারো বিপত্তি বাধলো।
সবাই বলতে লাগলো,"আপনি পুরুষ হয়ে বাসে চলাফেরা করছেন। আর আপনার স্ত্রী বাইকে চলাফেরা করছে। এটা কি মানায়? আপনি তো ছোটো হয়ে গেলেন।"

সেদিন রাতে রেগে গিয়ে স্ত্রীকে বললাম, "তোমার বাইকের জন্য আমার জীবন তো অতিষ্ঠ হয়ে গেলো। তুমি কি আমাকে শান্তিতে থাকতে দেবে না?"

সে স্থির চোখে আমার দিকে চেয়ে রইলো। মুখে কিছু বললো না।

এর কিছুদিন পর দেখলাম ওর বাইকটা নেই।
জিজ্ঞেস করলাম,"তোমার বাইক কোথায়?"
সে শান্ত এবং বিষন্ন গলায় বললো,"বিক্রি করে দিয়েছি।"
বাইকটা ওর বাবা কিনে দিয়েছিলেন। আমি আর কিছু বললাম না।

স্ত্রীর বাইক চালানো বন্ধ হওয়াতে আমাকে নিয়ে হাসাহাসি এবং কথা বলাও বন্ধ হয়ে গেলো। আমি স্বস্তি পেলাম।

এভাবে নির্বিঘ্নে দিন কাটতে লাগলো।

তারপর হঠাৎ করে এক রাতে আমার ভয়াবহ ভাবে বমি আর পাতলা পায়খানা শুরু হলো। এতে ভীষণ দুর্বল হয়ে পড়লাম। বমি এবং পাতলা পায়খানা কোনোটাই আমার নিয়ন্ত্রণে ছিলো না। বিছানা থেকে নেমে বাথরুম পর্যন্ত যাওয়ার সুযোগ পেতাম না। তার আগেই কাপড় নোংরা হয়ে যেতো। আর এই ময়লা কাপড় এবং আমাকে পরিষ্কার করতো আমার স্ত্রী। গোটা রাত এক ফোঁটা ঘুমাতে পারি নি। শুধু অসুখে ককিয়েছি। আর স্ত্রী পাশে থেকে নির্ঘুম সেবা করে গেছে।

পরদিন সকালে সে আমাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলো। তারপর অফিস থেকে ছুটি নিয়ে আমার দেখাশোনা করতে লাগলো।

হাসপাতালে তিন দিন ছিলাম। এই তিন দিনে প্রতিবেশী, আত্মীয়, বন্ধু এবং অফিসের সহকর্মীরা হাসপাতালে এলো আমাকে দেখার জন্য। তারা বেডের পাশে বসে সহানুভূতি জানালো। এবং নানা রকম উপদেশ দিয়ে চলে গেলো। কিন্তু যে মানুষটা সার্বক্ষণিক সঙ্গে থাকলো, সে হলো আমার স্ত্রী।

সুস্থ হয়ে যেদিন বাড়ি ফিরলাম সেদিন মা আমাকে বললেন,"তোর বিপদে আপদে যে সব সময় তোর পাশে থাকবে, সে হলো তোর স্ত্রী। আর বাকিরা কিছু সময় দু:খ প্রকাশ করে যে যার জীবন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়বে। তাহলে বল, কাকে তোর বেশি গুরুত্ব দেয়া উচিত?"

এরপর বললেন,"মেয়েদের এগিয়ে যাওয়া, মেয়েদের উন্নতি অনেকের কাছে অসহ্য লাগে। তারা নানা কৌশলে মেয়েদের থামিয়ে দিতে চায়। যারা এমন করে তারা সুস্থ মনের মানুষ হয় না। তারা হয় বিকৃত মনের। আর এসব বিকৃত মনের মানুষদের পাত্তা দেয়ার কোনো মানে হয় না।"

পরদিন বন্ধের দিন ছিলো।
স্ত্রীকে বললাম,"চলো।"
"কোথায়?"
"বাইকের দোকানে।"
সে আশ্চর্য হয়ে বললো,"কেনো?"
"তোমাকে বাইক কিনে দেবো। তুমি পছন্দ করবে।"

এরপর বললাম,"বহুদিন তোমার বাইকে চড়া হয় না।"
স্ত্রী বললো,"লোকে হাসবে, কথা শোনাবে।"
ওর চোখের দিকে তাকিয়ে দৃঢ় কণ্ঠে বললাম,"পরোয়া করি না।"

পুনরায় স্ত্রীর বাইকে করে চলাফেরা আরম্ভ করলাম। যারা হাসার তারা হাসতে লাগলো। যারা বলার তারা বলতে লাগলো। কিন্তু তাদের হাসি দেখে, কথা শুনে এবার আর বিভ্রান্ত হলাম না। তাই স্ত্রীকে থামালাম না।

কারণ ততোদিনে বুঝে গেছি, স্ত্রীর এগিয়ে যাওয়া মানে আমারো এগিয়ে যাওয়া। স্ত্রীর উন্নতি মানে আমারো উন্নতি।

স্ত্রীর বাইক সমস্ত বাধা ডিঙ্গিয়ে স্বমহিমায় চলতে লাগলো। আমাকে নিয়ে।

"স্ত্রীর বাইক"
‌লি‌খে‌ছেন: রুদ্র আজাদ
ছবিঃ ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত।

পরিচ্ছন্নতা কর্মী স্বামী কষ্ট করে স্ত্রীকে বানিয়েছে বড় নামি-দামি,সে স্ত্রী সুখের বদলে ঝরিয়েছে স্বামীর চোখে পানি 🙂💔
03/07/2023

পরিচ্ছন্নতা কর্মী স্বামী কষ্ট করে স্ত্রীকে বানিয়েছে বড় নামি-দামি,সে স্ত্রী সুখের বদলে ঝরিয়েছে স্বামীর চোখে পানি 🙂💔

বাস্তবতা ভিন্ন কথা বলে 🥱
29/05/2023

বাস্তবতা ভিন্ন কথা বলে 🥱

29/05/2023

আরও একটা ব্যাচ শেষ করলাম আলহামদুলিল্লাহ

আমাকে রাখবে মনে আমি এমন কেউ না,আমাতে ভাসবে তুমি আমি এমন কেউ না।---মেহেদী হাসান
27/05/2023

আমাকে রাখবে মনে আমি এমন কেউ না,
আমাতে ভাসবে তুমি আমি এমন কেউ না।

---মেহেদী হাসান

23/05/2023

প্রচন্ডরকম বৃষ্টি ও ঝড়বাতাস রংপুরে

23/05/2023

কিশোরগঞ্জের হাওয়রের বিশাল মাছ উৎসব রংপুরে

গাছে ডিম ধরেছে ভেবে ভুল করবেন না... 😀😀এটা "ডকমাই আম"একে হোয়াইট ম্যাংগো বলা হয়🥭✨OMG আই এম তো পুরাই অবাক 🤣😄🤩
23/05/2023

গাছে ডিম ধরেছে ভেবে ভুল করবেন না... 😀😀
এটা "ডকমাই আম"
একে হোয়াইট ম্যাংগো বলা হয়🥭✨
OMG আই এম তো পুরাই অবাক 🤣😄🤩

আপনি যদি থাকা খাওয়াসহ বিনামূল্যে ০৬ মাসব্যাপী 'কেয়ার গিভিং' প্রশিক্ষণ নিতে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন তাহলে আপনার সিভি ইমেইল করুন ...
20/05/2023

আপনি যদি থাকা খাওয়াসহ বিনামূল্যে ০৬ মাসব্যাপী 'কেয়ার গিভিং' প্রশিক্ষণ নিতে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন তাহলে আপনার সিভি ইমেইল করুন আগামী ২০ মে ২০২৩ এর মধ্যে- [email protected] অথবা বিস্তারিত জানতে কল করুন- ০১৭১৩৩৮৩১৩৩

"নিজেকে যখন অনেক বড় মনে করবেন তখন বোঝে নিবেন সূর্য ডুবে যাচ্ছে"
19/05/2023

"নিজেকে যখন অনেক বড় মনে করবেন
তখন বোঝে নিবেন সূর্য ডুবে যাচ্ছে"

আম কাটতেছি নাকি মেয়েদের মন কাটতেছি বুজতেছি না 🤔ফলো: Mehedi 2.0
18/05/2023

আম কাটতেছি নাকি মেয়েদের মন কাটতেছি বুজতেছি না 🤔

ফলো: Mehedi 2.0

রাজশাহী নগরীতে ৭ বছর ধরে অক্সিজেন নিয়ে রিক্সা চালান তিনি। ভিক্ষার চেয়ে কর্ম উত্তম। আর আমাদের জীবন নিয়ে কত হাজারো অভিযো...
17/05/2023

রাজশাহী নগরীতে ৭ বছর ধরে অক্সিজেন নিয়ে রিক্সা চালান তিনি। ভিক্ষার চেয়ে কর্ম উত্তম। আর আমাদের জীবন নিয়ে কত হাজারো অভিযোগ। পাওয়া না পাওয়ার হিসাব‌ই মিলাতে পারি না আরো কত কি 🙂
(ছবি সংগৃহীত)

13/05/2023

ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকামের মজা কতটা দেখুন Online Income Payment Proof

শৈশবের স্মৃতি, শুধু গ্রামের ছেলে মেয়েরাই বুঝবে🤗
11/05/2023

শৈশবের স্মৃতি, শুধু গ্রামের ছেলে মেয়েরাই বুঝবে🤗

I wish & I want just 2 😁😁😁
10/05/2023

I wish & I want just 2 😁😁😁

এমন কি আপনার শরীর কনকনে ঠান্ডা অনুভূতি 🫣
10/05/2023

এমন কি আপনার শরীর কনকনে ঠান্ডা অনুভূতি 🫣

এই গরমে একটা ডায়লগ মারো 🌝আমি; এরা কারা .!!🐸
09/05/2023

এই গরমে একটা ডায়লগ মারো 🌝

আমি; এরা কারা .!!🐸

02/05/2023

আজ বিশ্ব ইচ্ছা দিবসে আপনার কি করতে ইচ্ছা করছে?🙂

শখ টা নিজের ব্যক্তিগত ,,, সে মাটির বাড়ি হোক বা পাকা.... 😀ফলো করুন Mehedi 2.0
29/04/2023

শখ টা নিজের ব্যক্তিগত ,,, সে মাটির বাড়ি হোক বা পাকা.... 😀

ফলো করুন Mehedi 2.0

Address

Guratipara
Rangpur
5400

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mehedi Hasan - The Master of Design posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mehedi Hasan - The Master of Design:

Videos

Share