Mr.K

21/03/2024

Happy birthday to me 🎂🎂🎂
May this day be filled with love and enthusiasm, I hope all loved ones are with you I wish for more progress, good luck, and Prosperity in life❤❤❤

29/10/2023

I have reached 100 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉

11/08/2022

09/08/2022

আন্তর্জাতিক আদিবাসী
দিবস সফল হোক ২০২২

আমি নই উপজাতি ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আমি আদিবাসী,
আমার আছে নিজস্ব ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, ভাষা ও বর্ণমালা।

28/07/2022

বাংলাদেশে আদিবাসীরা কমছে!?
নাকি কমানো হচ্ছে?.....
বাংলাদেশে এইবার ২০২২ সালের সদ্য প্রকাশিত জনশুমারী অনুযায়ী পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সমতলে মোট আদিবাসীর সংখ্যা দেখানো হয়েছে ১৬,৫০,১৫৯ জন (সূত্র: ডেইলি স্টার)। তন্মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগে (শুধু পার্বত্য চট্টগ্রাম নয়) আদিবাসীর সংখ্যা ৯,৯০,৮৬০ জন এবং সেই হিসেবে সমতলে আদিবাসীর সংখ্যা ৬,৫৯,২৯৯ জন।
অপরদিকে, ২০১১ সালের আদমশুমারী (জনশুমারী) অনুসারে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সমতলে আদিবাসী জনসংখ্যা ছিল মোট ১৫,৮৬,২৩২ জন। তন্মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামে আদিবাসীর সংখ্যা ছিল ৮,৪৫,৫৪১ জন এবং সমতলের আদিবাসীর সংখ্যা ছিল ৭,৪০,৬৯১ জন।
তার অর্থ, বিগত ১০ বছরে চট্টগ্রাম বিভাগে (পার্বত্য চট্টগ্রামসহ) আদিবাসীর সংখ্যা বেড়েছে মাত্র ১,৪৫,২১৯ জন। এই বৃদ্ধি কি যথেষ্ট? নাকি হ্রাস? তাছাড়া ২০১১ সালের হিসেবটা কেবল পার্বত্য চট্টগ্রামের হিসেব উল্লেখ করা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিভাগ নয়। তাহলে পাহাড়ের আদিবাসীদের সংখ্যা আসলেই কি বৃদ্ধি পাচ্ছে নাকি হ্রাস পেয়েছে? আরো একটু হিসেবে করলে বোঝা যাবে। আর জনসংখ্যাতত্ত্ববিদগণ ভালো বলতে পারবেন।
আর পরিসংখ্যান অনুসারে সমতলের আদিবাসীরা তো স্পষ্টতই হ্রাসের দিকে। হিসাব অনুযায়ী বিগত ১০ বছরে তাদের সংখ্যা আরো ৮১,৩৯২ জন হ্রাস পেয়েছে।
ডেইলি স্টারে উল্লেখ করা হয়েছে, দেশে মুসলিম জনসংখ্যা বেড়েছে, অন্যান্য ধর্মের জনসংখ্যা কমেছে।
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের আমলেই এইসব হচ্ছে। কমছে হিন্দুরা, কমছে আদিবাসীরা। না কমলেও তাদের জায়গা কেড়ে নিয়ে তাদের জায়গায় ও ভূখন্ডে অনুপ্রবেশ করে অথবা উচ্ছেদ করে এইসব আদিবাসী ও হিন্দুদের সংখ্যালঘু করা হচ্ছে। করা হচ্ছে প্রতিনিয়ত বসতবাড়ি ছাড়া, গ্রামছাড়া, দেশছাড়া।

16/07/2022

বজ্রপাতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রের মৃত্য। নানিয়াচর উপজেলাধীন ৩ নং ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ছিলেন জয় লাল চাকমা গত কাল রাতে বজ্রপাতে মারা গেছেন। ১০-১৫ বছরের তুলনায় আজকাল বজ্রপাতের মৃত্যু হার অনেকটা বেড়ে গিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রামে মুরিব্বিদের মতে আগে বর্ষাকালীন সময়ে বা বজ্রপাতের সময়েও তারা মাঠে -ঘাটে কাজ কর্ম করতো অথবা ১০-১৫ বছর আগে ঘোর বর্ষা দিনে- বজ্রপাত অবস্থায়ও ছেলেপেলেরা খোলা মাঠে খেলা করতো ,বৃষ্টিতে ভিজতো কিন্তু এখকার সময়ে আকাশের অবস্থা খারাপ মানে এক আতঙ্কের, এ প্রেক্ষিতে তাদের অভিমত গাছপালা কিংবা বনাঞ্চলের কমতি আর জলবায়ু পরিবতনের কারনে তিন পার্বত্য জেলায় বজ্রপাতে মৃত্যার হার দিন দিন বাড়ছে।

12/07/2022

12/07/2022