ইতিহাসের প্রান্তরে - Itihaser Prantore

  • Home
  • Bangladesh
  • Ramna
  • ইতিহাসের প্রান্তরে - Itihaser Prantore

ইতিহাসের প্রান্তরে - Itihaser Prantore ইতিহাসের পাতায় অনুসন্ধান
(3)

হোটেল শাহবাগ
25/11/2024

হোটেল শাহবাগ

10/11/2024

ইতিহাসের পথে জগন্নাথ হলের দুই ভবন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষী তিন হলের অন্যতম জগন্নাথ হল এবং অন্য দুটি হলের নাম পরিবর্তন হলেও জগন্নাথ হলের নাম পরিবর্তন হয়নি। যে ভবন দুটি নিয়ে জগন্নাথ হল যাত্রা শুরু করে সে দুটি হল উত্তরবাড়ি ও দক্ষিণবাড়ি। চলুন বিস্তারিত জানা যাক এই ভবনদুটি সম্পর্কে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা গ্রন্থ থেকে জানা যায়, জগন্নাথ হল নির্মাণের জন্য যে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়, তাতে একটি কেন্দ্রীয় ভবন ছিল, যা হবে দৈর্ঘ্যে ১৪৪.৫ ফুট এবং প্রস্থে ৭৭ ফুট। প্রতিটিতে ১০০ ছাত্র থাকার উপযোগী তিনটি ভবন। তাতে থাকবে তিনটি রান্নাঘর ও তিনটি ভোজনরুদ্ধ প্রভোস্ট ও তিনজন হাউস টিউটরের বাসস্থান।

প্রকল্পে বলা হয়েছিল, কেন্দ্রীয় ভবনে থাকবে একটি মিলনায়তন, যার আকার ৭১.৫ ফুট x ৫০ ফুট, যেখানে ৪০০ থেকে ৫০০ আসন থাকবে (এই মিলনায়তনটি ১৯৮৫ সালের ১৫ অক্টোবর ধ্বসে পড়ে)। থাকবে একটি কমনরুম, যার আয়তন ৪৮ ফুট × ৩০ ফুট। লাইব্রেরি ঘরটি হবে ৩০ ফুট x ২০ ফুট। টিউটরিয়াল ক্লাসের জন্য ঘর থাকবে ১৪টি, যার প্রতিটির আকার ১৬ ফুট x ১০.৫ ফুট। একটি ক্লাসরুম ৩০ ফুট x ২০.৫ ফুট। শিক্ষকদের জন্য আরেকটি কামরা, যার আয়তন ৩০ ফুট ৪.২০ ফুট। প্রভোস্ট ও তাঁর কেরানিদের জন্য দুটি কামরা।
ছাত্রদের ডরমিটরি হবে ইংরেজি 'E' অক্ষরের আকারের দোতলা ভবন, যে ভবনগুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে ২০৯ ফুট এবং প্রন্থে ৭২ ফুট। যা উত্তরবাড়ি ও দক্ষিণবাড়ি নামে পরিচিত ছিল। স্বাধীনতার পর শহীদ অধ্যাপক জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতার নামে দক্ষিণবাড়ি এবং অধ্যাপক গোবিন্দচন্দ্র দেবের নামে উত্তরবাড়ির নামকরণ করা হয়। প্রত্যেক ছাত্রের জন্য হলে ১০ ফুট × ৮ ফুট স্থান বরাদ্দ করা হয়। প্রতি ৫০ ছাত্রের জন্য একটি কমনরুন। হলে খেলাধুলার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখা হয়। ক্রিকেট, ফুটবল ও হকি খেলার মাঠ, পাঁচটি টেনিস কোর্টসহ অন্যান্য ব্যবস্থাও ছিল। এটি যেন একটি আনুষ্ঠাতিক মানের হল হয় সে ব্যাপারে কোনো কার্পণ্য ছিল না। জগন্নাথ হল নির্মাণে অর্থায়ন করে জমিদার পিতা-পুত্রের নামে প্রতিষ্ঠিত 'জগন্নাথ রায় চৌধুরী ও কিশোরীলাল রায় চৌধুরী ট্রাস্ট'।

ভবন নির্মানের আগে জগন্নাথ হলের ছাত্ররা নীলক্ষেতে সরকারি ৬ নং বাংলোতে অস্থায়ীভাবে থাকতেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: ইতিহাস ও ঐতিহ্য গ্রন্থ থেকে জানা যায়, শুরুতে ভবনদুটি দুইতলা বিশিষ্ট ছিল। মাঝখানে এক দশকের বেশি সময় জগন্নাথ হল নিজস্ব স্বকীয়তা হারিয়ে ফেলেছিল৷ তখন জগন্নাথ হল সরকার অধিগ্রহণ করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ সরকার যুদ্ধের আনুষঙ্গিক কাজে ব্যবহার এবং ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর পাকিস্তান সরকার হলটির উত্তর বাড়িকে একাউন্ট্যান্ট জেনারেলের অফিস, দক্ষিণ বাড়িকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের অফিস এবং এসেম্বলি হাউসকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান লেজিসলেটিভ এসেম্বলি হাউস হিসেবে ব্যবহার করে। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত এসেম্বলি হাউস পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের অধিবেশন বসার স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন এবং ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের সময় কয়েক বছর জগন্নাথ হলের সাথে যুক্ত শিক্ষার্থীগণ ঢাকা হলে বসবাস করেন। এ সময় হল দুটি 'ঢাকা-জগন্নাথ হল'- এই যুক্ত নামে একজন প্রভোস্টের প্রশাসনাধীনে পরিচালিত হয়। ১৯৪৬ সাল থেকে সীমিত

সংস্থার শিক্ষার্থী জগনাথ হলে ফিরে আসতে শুরু করেন। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের সংখ্যক শিক্ষার্থী জগন্নাথ হলে ফিরে আসতে শুরু করেন। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের কারণে জগন্নাথ হলের শিক্ষার্থী উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পায়। তা সত্ত্বেও এ সময় হলের উত্তর বাড়ির তৃতীয়তলা নির্মাণ করা হয় এবং সেখান থেকে একাউন্ট্যান্ট জেনারেলের অফিস সেগুন বাগিচায় বর্তমানে এ জি বি অফিস এলাকায় সরিয়ে নেওয়া হলেও দক্ষিণ বাড়িতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের অফিস বহাল থাকে। ১৯৫৭ সালের ১লা জুলাই আংশিক স্থাপনা নিয়ে জগন্নাথ হল কেবল উত্তর বাড়িতে স্বতন্ত্রভাবে স্বনামে পুনরায় যাত্রা শুরু করে হল কর্তৃপক্ষের জোরালো দাবির ফলে ১৯৬১ সালের ২৫শে ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অ্যাসেম্বলি হাউজ জগন্নাথ হল কর্তৃপক্ষের নিকট ফেরত প্রদান করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান রেজিস্ট্রার ভবন এর নির্মাণ কাজ শেষ হলে ১৯৬৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জগন্নাথ হলের দক্ষিণ বাড়ি হল কর্তৃপক্ষের নিকট প্রত্যর্পণ করেন দক্ষিণ বাড়ির দক্ষিণ শাখা বরাবর রাস্তার পূর্বপাশের একটি টিনশেড ঘরে ছাত্রদের জন্য একটি ক্যান্টিন স্থাপন করা হয়। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এটি সুধীরের ক্যান্টিন নামে ব্যাপকভাবে পরিচিত ছিল।

বি:দ্র: সংকলিত লেখা। গ্রন্থ থেকে হুবহু উদ্ধৃত।
Ten Unknown Facts About

1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich, Germany, initially producing aircraft engines. The company transitioned to motorcycle production in the 1920s and eventually to automobiles in the 1930s.

2. Iconic Logo: The BMW logo, often referred to as the "roundel," consists of a black ring intersecting with four quadrants of blue and white. It represents the company's origins in aviation, with the blue and white symbolizing a spinning propeller against a clear blue sky.

3. Innovation in Technology: BMW is renowned for its innovations in automotive technology. It introduced the world's first electric car, the BMW i3, in 2013, and has been a leader in developing advanced driving assistance systems (ADAS) and hybrid powertrains.

4. Performance and Motorsport Heritage: BMW has a strong heritage in motorsport, particularly in touring car and Formula 1 racing. The brand's M division produces high-performance variants of their regular models, known for their precision engineering and exhilarating driving dynamics.

5. Global Presence: BMW is a global automotive Company

6. Luxury and Design: BMW is synonymous with luxury and distinctive design, crafting vehicles that blend elegance with cutting-edge technology and comfort.

7. Sustainable Practices: BMW has committed to sustainability, incorporating eco-friendly materials and manufacturing processes into its vehicles, as well as advancing electric vehicle technology with models like the BMW i4 and iX.

8. Global Manufacturing: BMW operates numerous production facilities worldwide, including in Germany, the United States, China, and other countries, ensuring a global reach and localized production.

9. Brand Portfolio: In addition to its renowned BMW brand, the company also owns MINI and Rolls-Royce, catering to a diverse range of automotive tastes and luxury segments.

10. Cultural Impact: BMW's vehicles often become cultural icons, featured in fi and post 🔱🔱💞💞🙏🙏

20/10/2024

পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় ১৬কোটি নতুন বই প্রকাশিত হয় বলে একটি পরিসংখ্যান বলছে। এখন প্রশ্ন হলো পৃথিবীতে এককভাবে সর্বোচ্চ বইয়ের লেখক কে? মার্কিট লেখক রোনাল্ড হাবার্ড নাকি প্রায় ১১০০ বই লিখেছেন। প্রায় ৮০টির মতো ভাষায় অনুবাদ হয়েছে তার বই। সায়েন্স ফিকশন, ফ্যান্টাসির এই লেখক Scientology মুভমেন্টের উদ্যোক্তা। আজ দেখলাম গল্পের প্রিয় লেখক এনিড ব্লাইটন প্রায় ৮০০টি বই লিখেছেন। তাঁর বই ৬০ কোটির বেশি বিক্রি হয়েছে। আধুনিক কল্পবিজ্ঞানের সুখ্যাত লেখক আইজ্যাক আসিমভ প্রায় ৫০০টির মতো বই লিখেছেন। নেটে দেখলাম স্প্যানিশ লেখক মারিয়া লোপেজ ৪০০০ উপন্যাস লিখেছেন। ব্রাজিলের রিওকি ইনোয়ি লিখেছেন ১১০০ বই। ভাবা যায়??

পৃথিবীতে সবচেয়ে বড়ো বইটি কে লিখেছেন?
বলা হয়ে থাকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড়ো বই হলো মার্সেল প্রুস্তের In Search of Lost Time। সাত খণ্ডে বইটির মোট পৃষ্ঠা সংখ্যা ৪২১৫। পূর্নাঙ্গ মহাভারত কত পৃষ্ঠার কেই বলতে পারেন? জানি না, তবে তামিল লেখক জয়মোহন ‘মহাভারত’কে উপন্যাসরূপে ২৬ খণ্ডে তামিল ভাষায় রচনা (অ্যাডাপটেশন) করেছেন। ২৫০০০ পৃষ্ঠার এই উপন্যাসটিই সম্ভবত পৃথিবীর দীর্ঘতম বই।

আর সবচেয়ে ধনী লেখক?
বলা হয় জে কে রাউলিং সবচেয়ে ধনী লেখক। আশিটি ভাষায় অনূদিত হয়ে প্রায় ৬০কোটি বই বিক্রি হয়েছে। দ্বিতীয় ধনী লেখক জেমস প্যাটারসন, তৃতীয় জিম ডেভিস, চতুর্থ ডেনিয়েল স্টিল, পঞ্চম গ্রান্ট কারডান, সাত নম্বরে আছেন পাওলো কোয়েলহো, স্টিফেন কিং নয়ে এবং জন গ্রিশাম দশে।

সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া বই নিয়ে বিতর্ক আছে। বাইবেল ও কোরানের পরে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া বইয়ের মধ্যে আছে দন কিহোতে (৫০০মিলিয়ন কপি), টেল অব টু সিটিজ, লর্ড অব দ্য রিংস, দ্য বুক অব মরমন, দ্য লিটল প্রিন্স, হ্যারি পটার, অ্যালিস ইন দ্য ওয়ান্ডারল্যান্ড, দা ভিন্সি কোড ইত্যাদি।
সিরিজ হিসেবে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে হ্যারি পটার, ঘুজবাম্পস, পেরি ম্যাসন, ডাইরি অব এ উইম্পি কিড। এককভাবে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে সম্ভবত শেকসপিয়ার, এরপর আগাথা ক্রিস্টি (২ বিলিয়ন কপি), ডেনিয়েল স্টিল, হ্যারল্ড রবিনস, রাউলিং, এনিড ব্লাইটন, সিডনি শেলডনের মতো লেখকেরা। একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক বিক্রি হওয়া বই হ্যারি পটার, দিনে ৮৩ লক্ষ কপি বিক্রি হয়েছে।

বাইবেল ও কোরানের পর সবচেয়ে বেশি অনুবাদ হওয়া বই হলো দ্য লিটল প্রিন্স। ৩৮৩ ভাষা ও ডায়লেক্টে অনুবাদ হয়েছে বলে নেট থেকে জানা যাচ্ছে।

সবচেয়ে বেশি লেখক কোন দেশে?
জনসংখ্যার হিসেবে ভারত কিংবা চীনে হওয়ার কথা। জনসংখ্যার গড় হিসেবে আইসল্যান্ডে লেখক বেশি। মাত্র ৩ লক্ষ মানুষের দেশ, গড়ে প্রতি দশজনের একজন পাবলিশড্ অথোর।

সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি হওয়া বই কোনটি?
ভিন্সির ৭২ পৃষ্ঠার পাণ্ডুলিপি The Codex Leicester বিল গেটস ৩০.৮ মিলিয়ন ডলারে কিনেছেন। এখনকার হিসেবে বর্তমান মূল্য প্রায় ৬৩.৩ মিলিয়ন ডলার। তার মানে বর্তমান হিসেবে টাকায় ৭৫৬কোটি হয়!! ভাবা যায়???

পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি বই পড়েছেন কে?
এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া সম্ভব না। তবে চন্দ্র মোহন জৈন (আচার্য রজনীশ) দেড় লক্ষ বই পড়েছেন বলে দাবি করেছিলেন। যদি আমরা ধরে নিই যে তিনি ৪৮ বছর অবিচ্ছিন্নভাবে বই পড়েছেন (তিনি ৫৮ বছর বেঁচে ছিলেন), তাহলে বছরে গড়ে ৩০০০ বই পড়েছে। এইটা কতটা সম্ভব, সে প্রশ্ন তো থেকেই যায়। তাছাড়া কেউ গুণে বই পড়ে না, যারা পড়েন তারা সেটা বলেনও না।

আমার ব্যক্তিজীবনে খুব কাছ থেকে মানুষদের মধ্যে প্রচুর পড়েছেন আমার শিক্ষক অসীম কুমার দাস।।তুলনামূলক তরুণদের মধ্যে হামীম কামরুল হক ভাই পাঠে আমি বিস্মিত। সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের কথাও বিশেষ ভাবে বলতে হয়। আর আবদুশ শাকুরকে দেখেছি, সাংঘাতিক পাঠক। আপনার ব্যক্তিজীবনে দেখা এমন দুয়েকজন দুর্দান্ত পাঠকের নাম জানতে চাই। পোস্টটি পড়লে জানাবেন আশা করি। আর বই নিয়ে মজার কোনো তথ্য জানা থাকলে শেয়ার করবেন আশা করি।

লেখক: মোজাফফর হোসেন

অভিনন্দন স্যারনবনিযুক্ত মহাপরিচালকবাংলা একাডেমি
05/09/2024

অভিনন্দন স্যার
নবনিযুক্ত মহাপরিচালক
বাংলা একাডেমি

04/09/2024

সোহানা সাবা, জ্যোতিকা জ্যোতি, অরুণা বিশ্বাস, ফেরদৌস, রিয়াজ আহমেদ, সুবর্ণা মুস্তাফা, আজিজুল হাকিম, স্বাগতা, বদরুল আনাম সৌদ, শমী কায়সার, তানভীন সুইটি, আশনা হাবীব ভাবনা, শামীমা তুষ্টি, জামশেদ শামীম, ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর, সাজু খাদেম, হৃদি হক, ফজলুর রহমান বাবু, দীপান্বিতা মার্টিন, সাইমন সাদিক, জায়েদ খান, লিয়াকত আলী লাকী, নূনা আফরোজ, রোকেয়া প্রাচী, রওনক হাসান, আহসানুল হক মিনু, গুলজার, এস এ হক অলীক ছাড়াও আরো অনেকেই ছিলেন 'আলো আসবেই' গ্রুপে৷

সাইড অভিনেতা-অভিনেত্রীদের বাদ দিলে বেশ কয়েকটা নাম আমাকে অনেক অবাক করে দিছে৷ ফর এক্সাম্পল: সুবর্ণা মুস্তাফা + আজিজুল হাকিম + ফজলুর রহমান বাবু + এস এ হক অলীক

এই চারজনের ওয়ার্ক যদি আপনারা দেখেন- হিউজ৷ কাকে রেখে কার কাজের প্রশংসা করবেন! এস এ হক অলীকের 'হৃদয়ের কথা' ওয়ান অফ দ্যা ফাইনেস্ট ফিল্মস ইন দ্যা ইন্ডাস্ট্রি। আজিজুল হাকিমের পরিমিত অভিনয়ের কথা আমাদের মনে আছে৷ ফজলুর রহমান বাবুর নাম মাথায় আসলে সবার আগে আসবে 'অজ্ঞাতনামা' সিনেমা৷

পুরো লিস্টে এই পার্টিকুলার চারটা নাম দেখে খারাপ লাগলো৷

© রাশা নোয়েল

20/08/2024

বাংলাদেশি লেখকদের লেখা বইয়ের মধ্য থেকে বাঙলার রাজনীতি বোঝার জন্য আমার এই মুহূর্তের ফেভারেট কিছু বইয়ের তালিকা।

প্রথমত সামগ্রিক রাজনীতি নিয়ে কয়টা বই:

১) আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর - আবুল মনসুর আহমেদ
২) আমার জীবন ও ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি - মুজফফর আহমদ
৩) জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫-১৯৭৫ - অলি আহাদ
৪) বাঙালির জাতীয়তাবাদ , জাতীয়তাবাদ, সাম্প্রদায়িকতা ও জনগণের মুক্তি ১৯০৫-৪৭ - সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
৬) বাঙালি মুসলমানের মন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক জটিলতা, বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস - আহমদ ছফা
৭) বাংলায় ইসলাম প্রচারে সাফল্য, অবাক বাংলাদেশ বিচিত্র ছলনাজালে রাজনীতি, মুজিবনগর সরকার ও বর্তমান বাংলাদেশ, বাংলাদেশের সত্তার অন্বেষা - আকবর আলি খান
৮) পূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি (তিন খণ্ড), আমার জীবন (পাঁচ খণ্ড) - বদরুদ্দিন উমর
৯) বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনের ইতিহাস (দুই খণ্ড) - ড. মোহাম্মদ হাননান

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কয়টা বই:

- যুদ্ধ ও নারী, ১৯১ যুদ্ধাপরাধী / এম, এ হাসান
- বাংলাদেশ জেনসাইড এন্ড ওয়ার্ল্ড প্রেস / ফজলুল কাদের কাদরি
- বিদেশির চোখে একাত্তর / আন্দালিব রাশদি
- একাত্তরে দিনগুলি / জাহানারা ইমাম
- মূল ধারা একাত্তর / মইদুল হাসান
- ক্র্যাচের কর্নেল / শাহাদুজ্জামান
- ১৯৭১: ভয়াবহ অভিজ্ঞতা / রশিদ হায়দার
- নারীর একাত্তর, হিন্দু জনগোষ্ঠীর একাত্তর, গ্রামের একাত্তর / আফসান চৌধুরী
- মুক্তিযুদ্ধ কেন অনিবার্য ছিল / ড. কামাল হোসেন
- ১৯৭১: আমেরিকার গোপন দলিল / মিজানুর রহমান খান
- চরমপত্র / এম আর আখতার মুকুল
- একাত্তরের বধ্যভূমি ও গণকবর / সুকুমার বিশ্বাস

৭২-৭৫ নিয়া কয়টা বই

১) বেলা-অবেলা (৭২-৭৫), একদলীয় সরকার যেভাবে এলো, চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষ - মহিউদ্দিন আহমেদ
২) মুজিব বাহিনী থেকে গণবাহিনী - আলতাফ পারভেজ
৩) বাংলাদেশ : শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনকাল - মওদুদ আহমেদ
৪) তিনটি সেনা অভ্যুত্থান ও কিছু না বলা কথা - লে. কর্ণেল (অব:) এম এ হামিদ পিএসসি
৫) বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনাপঞ্জি ১৯৭১-২০১১ - বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
৬) জাসদের উত্থান পতন : অস্থির সময়ের রাজনীতি - মহিউদ্দিন আহমদ

এগুলা সব না, এসব শুধু আইসবার্গের চূড়া। এগুলা পড়লে পড়ার কাজটা শুরু হবে...

- আরিফ রহমান

18/08/2024

** বইপত্র **

ইতিহাস ব্যাপারটা কী, ‘ওয়ার অ্যান্ড পিস’-এ তলস্তয় সেটা খুব ভালো মতো বলে দিয়েছেন কুতুজভের মুখ দিয়ে। আমার কাছে ব্যাপারটা ফুটবল ম্যাচের মতো। লেফট ব্যাক, মিডফিল্ডার কিংবা স্ট্রাইকার— প্রত্যেকেরই ধারণা গোলের পেছনে তার ভূমিকাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। অথচ বাইরে থেকে যে দর্শক খেলা দ্যাখে, তার কাছে পুরো ম্যাচটাই ধরা দেয় বিক্ষিপ্ত কিছু প্রচেষ্টার সমষ্টি হিসেবে।

বাংলাদেশের ইতিহাসের ক্ষেত্রে আবার তুলনাটা দিতে হয় হাইস্কুলের ফুটবলের সাথে। আন্তর্জাতিক ম্যাচের মতো দক্ষ ক্যামেরা না থাকায়, দর্শকের অবস্থানটাও এখানে গুরুত্বপূর্ণ। খেলা আর ‘অফ দা বল মুভমেন্ট’ —দুটোকেই একসাথে দেখাটা খুব কঠিন।

অনলাইনে ‘বাংলাদেশের ইতিহাস জানার জন্য বইয়ের তালিকা’র অনুসন্ধান দেখছি কদিন ধরে, কেউ কেউ ইনবক্সে জিজ্ঞাসাও করলেন। দর্শক হিসেবে নিজের সীমাবদ্ধতা মেনে নিয়ে তেমন একটা তালিকা তুলে দিলাম এখানে।

যেহেতু এই তালিকা একেবারেই প্রাথমিক পাঠকের জন্য, ফলে রেফারেন্স (উদাহরণঃ মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র / চরমপত্র) বা কাঠখোট্টা (উদাঃ পূর্ব বাংলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি) ঘরানার বই যথাসম্ভব বাদ রাখার চেষ্টা করেছি। নিষ্প্রাণ ইতিহাসের বদলে চেষ্টা করেছি ব্যক্তির বয়ানকে প্রাধান্য দেবার, সব ক্ষেত্রে তা সম্ভব হয়নি। বই পড়তে লোকে আজকাল তত আগ্রহীও নয়, কাজেই লক্ষ্য ছিলোঃ পুরো ফুটবল ম্যাচকে যতটা পারা যায়, কম বইয়ের মাধ্যমে তুলে আনা।

তালিকার প্রথমভাগে রাখা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট ও যুদ্ধকালীন সমস্ত বই, দ্বিতীয় ভাগে রাখা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ের বই। একই বিষয়ে একাধিক বই না রাখার চেষ্টা ছিলো, কিছু ব্যতিক্রম আছে, সেক্ষেত্রে বইয়ের গুরুত্ব অনুযায়ী ক্রম সাজিয়েছি। একেবারে শেষে আছে সংশ্লিষ্ট কিছু ফিকশন।

** নন-ফিকশন, প্রথম ভাগঃ
০১। পাকিস্তানের জন্ম মৃত্যু দর্শন // যতীন সরকার
০২। আগরতলা মামলা, শেখ মুজিব ও বাংলার বিদ্রোহ // ফয়েজ আহমেদ
০৩। সত্য মামলা আগরতলা // কর্নেল শওকত আলী
০৪। একাত্তরের দিনগুলি // জাহানারা ইমাম
০৫। মূলধারা ৭১’ // মইদুল হাসান
০৬। গেরিলা থেকে সম্মুখযুদ্ধে // মাহবুব আলম
০৭। প্রবাসে মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলি // আবু সাইদ চৌধুরী
০৮। আমার একাত্তর // আনিসুজ্জামান
০৯। একাত্তর আমার // নুরুল কাদের
১০। মুজিবনগর সরকার ও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ // মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান
১১। স্বাধীনতা ভাসানী ভারত // সাইফুল ইসলাম
১২। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ, র এবং সিআইএ // মাসুদুল হক
১৩। ফ্যান্টমস অফ চিটাগং // মেজর জেনারেল উবান (অনু), হোসাইন রিদওয়ান আলী খান
১৪। মুজিববাহিনী থেকে গণবাহিনীঃ ইতিহাসের পুনর্পাঠ // আলতাফ পারভেজ
১৫। একাত্তরের রনাঙ্গনঃ অকথিত কিছু কথা // নজরুল ইসলাম
১৬। যখন ক্রীতদাসঃ স্মৃতি ৭১ // নাজিম মাহমুদ
১৭। আমি বীরাঙ্গনা বলছি // নীলিমা ইব্রাহিম
১৮। নিয়াজির আত্নসমর্পণের দলিল // সিদ্দিক সালিক (অনু) মাসুদুল হক
১৯। বাংলাদেশের জন্ম // রাও ফরমান আলী খান (অনু) শাহ আহমদ রেজা
২০। জাতীয় রাজনীতি : ১৯৪৫ থেকে ১৯৭৫ // অলি আহাদ
২১। আমার দেখা রাজনীতির ৫০ বছর // আবুল মনসুর আহমদ

** নন-ফিকশন, দ্বিতীয় ভাগঃ
০১। পাকিস্তানের ভূতদর্শন // যতীন সরকার
০২। শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনকাল // মওদুদ আহমদ
০৩। বঙ্গভবনে পাঁচ বছর // মাহবুব তালুকদার
০৪। বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভায় // মফিজ চৌধুরী
০৫। তাজউদ্দীন আহমদঃ বাংলাদেশ অভ্যুদয় ও তারপর // কামাল হোসেন
০৬। আশা ও ভগ্নআশার দিনগুলি ১৯৭২-৭৫ // কাজী ফজলুর রহমান
০৭। অশ্লেষার রাক্ষসী বেলায় // সৈয়দ নাজমুদ্দীন হাশেম
০৮। বাংলাদেশঃ জাতি গঠনকালে এক অর্থনীতিবিদের কিছু কথা // নুরূল ইসলাম
০৯। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ও বাংলাদেশকে ঘিরে কিছু স্মরণীয় ঘটনা // এম এ ওয়াজেদ আলি মিয়া
১০। মুজিবের রক্ত লাল // এম আর আখতার মুকুল
১১। মুক্তিযুদ্ধঃ আগে ও পরে // পান্না কায়সার
১২। শতাব্দী পেরিয়ে // হায়দার আকবর খান রনো
১৩। জাসদের উত্থান পতন : অস্থির সময়ের রাজনীতি // মহিউদ্দিন আহমদ
১৪। বিএনপি সময়-অসময় // মহিউদ্দিন আহমদ
১৫। বেলা অবেলা // মহিউদ্দিন আহমদ
১৬। রক্ষিবাহিনীর সত্য-মিথ্যা // আনোয়ার উল আলম
১৭। এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্যঃ স্বাধীনতার প্রথম দশক // মেজর জেনারেল মইনুল হোসেন চৌধুরী
১৮। বাংলাদেশের সামরিক শাসন ও গণতন্ত্রের সংকট // রফিকুল ইসলাম
১৯। বঙ্গভবনে মোশতাকের ৮১ দিন //আবু আল সাইদ
২০। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, রক্তাক্ত মধ্য আগস্ট ও ষড়যন্ত্রময় নভেম্বর // কর্ণেল শাফায়েত জামিল
২১। রক্তঝরা নভেম্বর ১৯৭৫ // নির্মলেন্দু গুন
২২। তিনটি সেনা অভ্যুথান ও কিছু না বলা কথা // লে-কর্ণেল এম এ হামিদ
২৩। বাংলাদেশঃ রক্তাক্ত অধ্যায় (১৯৭৫-৮১) // বিগ্রেডিয়ার সাখাওয়াত হোসেন
২৪। সশস্ত্র বাহিনীতে গণহত্যা // আনোয়ার কবির
২৫। Bangladesh: From Mujib to Ershad // Lawrence Ziring
২৬। বাংলাদেশঃ রক্তের ঋণ // অ্যানথনি মাসকারেনহাস (অনু), মোহাম্মদ শাহজাহান

** নন-ফিকশন, অনারেবল মেনশনঃ
১। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানঃ জীবন ও রাজনীতি // বাংলা একাডেমী
২। রাজনীতির মওলানা // মহিউদ্দিন আহমদ
৩। পাকিস্তানি জেনারেলদের মন // মুনতাসীর মামুন

** ফিকশনঃ
১। গল্প সমগ্র // জহির রায়হান
২। চিলেকোঠার সেপাই // আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
৩। জীবন আমার বোন // মাহমুদুল হক
৪। ১৯৭১ // হুমায়ূন আহমেদ
৫। নামহীন গোত্রহীন // হাসান আজিজুল হক
৬। জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা // শহীদুল জহির
৭। তালাশ // শাহীন আখতার
৮। একজন আলী কেনানের উত্থান-পতন // আহমদ ছফা
৯। দলিল // শওকত আলী
১০। আমরা হেঁটেছি যারা // ইমতিয়ার শামীম

ফিকশনের ক্ষেত্রে আরও কিছু নাম অবশ্যই যোগ করা যেতো, কিন্তু সাহিত্যকে রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহারের একটা তীব্র প্রবণতা যেহেতু আছে বানলাদেশের অনলাইনে; সেই ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত মতে প্রথম শ্রেণির ফিকশনগুলোই তুলে আনলাম। কিশোর উপন্যাস বা ডকু-ফিকশন ঘরানার রচনা ইচ্ছে করেই বাদ রাখা হয়েছে।

সব মিলিয়ে ৫১ টা নন-ফিকশন, ১০টা ফিকশন। আরেকবার স্মরণ করাই, এই তালিকা কোনোভাবেই পূর্ণাঙ্গ নয়। তবে বাংলাদেশের ইতিহাস পাঠ করতে আন্তরিক যারা, অন্ততঃ প্রাথমিকভাবে এই তালিকা তাদের উপকার করবে বলেই আশা রাখি, তারপর তারা নিজেরাই পথ খুঁজে নিতে পারবেন।
©️

১৯০০
04/08/2024

১৯০০

বাঙ্গালির যেমন ভাত ছাড়া চলে না, ঠিক তেমনি ব্রিটিশদের আলু ছাড়া চলে না, তাদের সব খাদ্যে আলু থাকবেই। বাঙ্গালী যেমনে ভাত খায়...
28/06/2024

বাঙ্গালির যেমন ভাত ছাড়া চলে না, ঠিক তেমনি ব্রিটিশদের আলু ছাড়া চলে না, তাদের সব খাদ্যে আলু থাকবেই। বাঙ্গালী যেমনে ভাত খায় ব্রিটিশরা এমনে আলু খায়। 😀😀

এই ধরেন ফিস এন্ড চিপসে আলু কাইট্টা ফালা ফালা কইরা ভাই্জ্জা নাম দিবো চিপস্ ।আবার এই আলুরে চিকন কইরা কাইট্টা নাম দিবো ফ্রঞ্চ ফ্রাই ।😁😁

এখানেই শেষ নয়, এই আলুরে পাতলা পাতলা কইরা কাইট্টা বাইজ্জা নাম দিবো ক্রিপস, ।

আবার এই আলুরে সিদ্ধ কইরা দুধ লবন আর বাটার দিয়া বর্তা বানাইয়া নাম দিবো ম্যাস পটেটো। 😃😃

আরো আছে আলু সিদ্ধ করে আবার এইটারে পাতলা কইরা কাইট্টা মেয়োনেজ মাখাইয়া নাম দিবো পটেটো কন্সলো। 😁😁

এই আলুরেই আবার ফালি কইরা সেদ্ধ কইরা ক্যাপসিকাম, গাজর, লেটুস, শসার সাথে মিশাইয়া নাম দিবো পটেটো সালাদ। 😀😀

এই আলুরে আবার সিজনিং দিয়া মাখাইয়া বাইজ্জা নাম দিবো পটেটো ওয়েজেস, তারপর সস দিয়া খাইবো। 😁

এই খানেই তারা থামতে পারতো কিন্তু তা না কইরা তারা যেটা করলো,

এই আলুরে আবার সেদ্ধ কইরা মাছের লগে মিশাইয়া পুলি পিঠার মতো বানাইয়া নাম দিলো পটেটো ফিস পাই, বিফ মিনকের সাথে সেম ভাবে বিফ পাই, ভেরার মিনকের লগে মিশাইয়া নাম দিলো সেফার্ড পাই 😁😁

না আরো আছে,

এইবার তারা পাস্তা সিট নিয়ে তার উপর আলু,চিজ আর সবজি দিয়া বানাইলো পটেটো লাজানিয়া 😋😋

এর পর তারা আরো এক বিশেষ ডিস আবিস্কার করলো, পটেটো স্টেক,

আলুর সাথে আর কিছু সবজি যোগ কইরা ব্লেন্ড কইরা , স্টেকের মতো বানাইয়া নাম দিলো পটেটো স্টেক।

না এই খানেই ব্যাপারটা শেষ হতে পারতো, কিন্তু হইয়াও হইলো না শেষ,

বাঙ্গালী যেমন আলু সেদ্ধ কইরা বর্তা বানাইয়া বেসনে বাইজ্জা কয় আলুর চপ, ঠিক ব্রিটিশরা কইলো খাড়া আমরা আরো আপডেট, 😋😋

মেস পটেটো বানাইয়া এইডারে ডলা ডলা কইরা ব্রেডের গুড়ায় মাখাইয়া ডুবা তেলে ভাইজ্জা নাম দিলো ম্যাস পটেটো ক্রিপস। 😋😋

আবার আস্তা আলুরে তেল দিয়া মাখাইয়া ওভেনের ভিতরে দিয়া পুইরা তারপর বাইর কইরা মাঝখান দিয়া ফাইরা চিজ সস এগুলা দিয়া বললো ওভেন বেক পটেটো রোস্ট 😀😀

এমন আরো আছে, বাকি গুলা অন্য আরেক দিন বলবো। মোট কথা আলুরে তারা দফারফা ক‌ইরা ছাড়ছে। 😃😃

জাকির আহমদ (লন্ডন)
Collected post.

22/06/2024

সাল অনুযায়ী জন্ম নেয়া বিভিন্ন প্রজন্ম
✅ বেবি বুমার্স: ১৯৪৬-৬৪
✅ জেনারেশন এক্স: ১৯৬৫-৮০
✅ মিলেনিয়াল: ১৯৮১-৯৬
✅ জেনারেশন জি: ১৯৯৭-২০২১

২য় পর্বচাণক্যের বিষকন্যা নির্ণয় তখন মগধের রাজা ধননন্দ। গুপ্তচর মারফত ধননন্দ খবর পেলেন যে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য নামে এক যুবক ...
01/06/2024

২য় পর্ব
চাণক্যের বিষকন্যা নির্ণয়

তখন মগধের রাজা ধননন্দ। গুপ্তচর মারফত ধননন্দ খবর পেলেন যে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য নামে এক যুবক তার রাজ্য দখলের চেষ্টা করছে। তার সঙ্গ দিচ্ছে চাণক্য নামে একজন ব্রাহ্মণ। ধননন্দ তার মন্ত্রীর মাধ্যমে তাদের হত্যা করার জন্য না না কূটচাল অনুসরণ করলেন কিন্তু কোন লাভ হলোনা।
নতুন পরিকল্পনায় ধননন্দের মন্ত্রী চন্দ্রগুপ্তের কাছে পাঠালেন এক নারীকে। রাজা নিশ্চিত ছিলেন এবার তিনি চন্দ্রগুপ্তের মৃত্যু সংবাদ পাবেন। কিন্তু কুটিল চাণক্যের কারণে তা আর হলো না। নারীটি যখন চন্দ্রগুপ্তের সাক্ষাতের জন্য আসলেন তখন চাণক্যের সন্দেহ হয়। তিনি নারীটিকে দুধ খেতে দিয়ে অপেক্ষা করতে বলেন। নারীটির এটো দুধ পরীক্ষা করার জন্য চাণক্য দুধ একটি ঘোড়াকে খেতে দেয়। সেটি খেয়ে ঘোড়াটির তৎক্ষণাৎ মৃত্যু হয়। তিনি নিশ্চিত হয়ে যান যে মেয়েটি বিষকন্যা। সেই যাত্রায় বেঁচে যান চন্দ্রগুপ্ত। বিষকন্যার মুখের সামান্য লালাও বিষাক্ত। যার রক্ত, লালা, যৌনাঙ্গ, সবকিছুই বিষাক্ত।

বিষকন্যা কি?
বুঝতেই পেরেছেন বিষকন্যার কাজ কি। গুপ্তহত্যা বা তথ্য উদ্ধার৷ আবার যাকে তাকে নয় যৌনলিপ্সু রাজাদের হত্যা করার জন্য বিষকন্যাদের নিয়োগ দেয়া হতো। বিষকন্যাদের রক্ত, ঘাম, চুমু, লালা, যৌনসঙ্গম সহ শারীরিক সম্পর্কে আসলেই কারো মৃত্যু সুনিশ্চিত। প্রাচীনকালে রাজাদের উপঢৌকন হিসেবে নারীদের পাঠানো হতো। এই নারীদের মাঝেই বিষকন্যা থাকতো লুকিয়ে। সুযোগ বুঝে প্রণয়ে লিপ্ত হতেন রাজার সাথে, ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পরতেন রাজা।

পরবর্তী পর্বে, বিষকন্যা তৈরির প্রক্রিয়া..

30/05/2024

বাংলায় অর্থনীতির মৌলিক বিষয়গুলো বুঝতে কী কী বই পড়বেন?

বাংলায় যারা অর্থনীতিবিষয়ক প্রাথমিক জ্ঞান অর্জন করতে চান, এ বইগুলো পড়তে পারেন।এই বইগুলো পড়লে আপনার মোটামুটি অর্থনীতির অ আ ক খ শেখা হয়ে যাবে। এরপর আস্তে ধীরে পড়াশোনার গভীরতা বাড়াবেন। এই বইগুলোর রেফারেন্স সেকশনে প্রচুর বই আছে, সেগুলো পড়বেন। সেসব বই পড়া হলে ওগুলোতে যে রেফারেন্স আছে সেগুলো পড়বেন। এভাবে দেখবেন কখন কয়েক বছর কেটে গিয়েছে টেরও পাননি।

অর্থনীতি আপনার জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করে, আপনি চান বা না চান। এজন্য অর্থনীতি সম্পর্কে পড়ুন, বুঝুন, জানুন!

'বাংলায় অর্থনীতি ১০১ রিডিং লিস্ট''

১. জীবনযাত্রা ও অর্থনীতি by অমর্ত্য সেন (আনন্দ পাবলিশার্স -ভারত)

২. অর্থনীতির যুক্তি তর্ক ও গল্প by কৌশিক বসু (আনন্দ পাবলিশার্স -ভারত)

৩. অর্থশাস্ত্র পরিচয় by আনু মুহাম্মাদ (সংহতি প্রকাশন)

৪. অর্থশাস্ত্র ইতিহাস দর্শন রাষ্ট্রনীতি by আনু মুহাম্মাদ (প্রথমা প্রকাশন)

৫. উন্নয়নের অর্থনীতি by রিজওয়ানুল ইসলাম (দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড)

৬. বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ও কাঠামোগত রুপান্তর [১৯৭১-২০২১] by মোস্তফা কে মুজেরী, জিন্নাতুন নাদিরা, নিয়াজ মুজেরী (প্রথমা প্রকাশন)

৭. ছোটদের রাজনীতি ছোটদের অর্থনীতি by অধ্যাপক নীহার কুমার সরকার (আর বি এন্টারপ্রাইজ -ভারত)

৮. সহজ কথায় অর্থনীতি by বিরুপাক্ষ পাল (আলোঘর প্রকাশনা)

৯. গল্পে গল্পে অর্থনীতি by মাহবুব হোসেন (এ এইচ ডেভেলপমেন্ট পাবলিশিং হাউজ)

১০. পরার্থপরতার অর্থনীতি by আকবর আলি খান (দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড)

১১. হাউ অ্যান ইকোনমি গ্রোস অ্যান্ড হোয়াই ইট ক্রাশেস by পিটার ডি. শিফ [ অপু তানভীর- অনুবাদক] (পুথি প্রকাশনী)

১২. যুদ্ধোত্তর থেকে করোনাকাল [বাংলাদেশের পঞ্চাশ বছরের রাজনৈতিক অর্থনীতি] by রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর (প্রথমা প্রকাশন)

১৩. বাংলাদেশের অর্থ খাত ও নীতি- অনীতির দ্বন্দ্ব by বিরুপাক্ষ পাল (প্রথমা প্রকাশন)

১৪. অর্থনীতির ন্যায়- অন্যায় by সনৎকুমার সাহা (কথাপ্রকাশ)
বাংলায় অর্থনীতির মৌলিক বিষয়গুলো বুঝতে কী কী বই পড়বেন?

বাংলায় যারা অর্থনীতিবিষয়ক প্রাথমিক জ্ঞান অর্জন করতে চান, এ বইগুলো পড়তে পারেন।এই বইগুলো পড়লে আপনার মোটামুটি অর্থনীতির অ আ ক খ শেখা হয়ে যাবে। এরপর আস্তে ধীরে পড়াশোনার গভীরতা বাড়াবেন। এই বইগুলোর রেফারেন্স সেকশনে প্রচুর বই আছে, সেগুলো পড়বেন। সেসব বই পড়া হলে ওগুলোতে যে রেফারেন্স আছে সেগুলো পড়বেন। এভাবে দেখবেন কখন কয়েক বছর কেটে গিয়েছে টেরও পাননি।

অর্থনীতি আপনার জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করে, আপনি চান বা না চান। এজন্য অর্থনীতি সম্পর্কে পড়ুন, বুঝুন, জানুন!

'বাংলায় অর্থনীতি ১০১ রিডিং লিস্ট''

১. জীবনযাত্রা ও অর্থনীতি by অমর্ত্য সেন (আনন্দ পাবলিশার্স -ভারত)

২. অর্থনীতির যুক্তি তর্ক ও গল্প by কৌশিক বসু (আনন্দ পাবলিশার্স -ভারত)

৩. অর্থশাস্ত্র পরিচয় by আনু মুহাম্মাদ (সংহতি প্রকাশন)

৪. অর্থশাস্ত্র ইতিহাস দর্শন রাষ্ট্রনীতি by আনু মুহাম্মাদ (প্রথমা প্রকাশন)

৫. উন্নয়নের অর্থনীতি by রিজওয়ানুল ইসলাম (দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড)

৬. বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ও কাঠামোগত রুপান্তর [১৯৭১-২০২১] by মোস্তফা কে মুজেরী, জিন্নাতুন নাদিরা, নিয়াজ মুজেরী (প্রথমা প্রকাশন)

৭. ছোটদের রাজনীতি ছোটদের অর্থনীতি by অধ্যাপক নীহার কুমার সরকার (আর বি এন্টারপ্রাইজ -ভারত)

৮. সহজ কথায় অর্থনীতি by বিরুপাক্ষ পাল (আলোঘর প্রকাশনা)

৯. গল্পে গল্পে অর্থনীতি by মাহবুব হোসেন (এ এইচ ডেভেলপমেন্ট পাবলিশিং হাউজ)

১০. পরার্থপরতার অর্থনীতি by আকবর আলি খান (দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড)

১১. হাউ অ্যান ইকোনমি গ্রোস অ্যান্ড হোয়াই ইট ক্রাশেস by পিটার ডি. শিফ [ অপু তানভীর- অনুবাদক] (পুথি প্রকাশনী)

১২. যুদ্ধোত্তর থেকে করোনাকাল [বাংলাদেশের পঞ্চাশ বছরের রাজনৈতিক অর্থনীতি] by রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর (প্রথমা প্রকাশন)

১৩. বাংলাদেশের অর্থ খাত ও নীতি- অনীতির দ্বন্দ্ব by বিরুপাক্ষ পাল (প্রথমা প্রকাশন)

১৪. অর্থনীতির ন্যায়- অন্যায় by সনৎকুমার সাহা (কথাপ্রকাশ)

লিখেছেন: মাশরুফ হোসাইন

আনোয়ারুল আজীমের হানি ট্রাপ অথবা বিষকন্যা১ম পর্বসম্প্রতি সাংসদ আনোয়ারুল আজীম হ্যানি ট্রাপের ফাঁদে পড়েছিলেন। ফাঁকা বাসায় ড...
29/05/2024

আনোয়ারুল আজীমের হানি ট্রাপ অথবা বিষকন্যা
১ম পর্ব

সম্প্রতি সাংসদ আনোয়ারুল আজীম হ্যানি ট্রাপের ফাঁদে পড়েছিলেন। ফাঁকা বাসায় ডাকেন শিলাস্তি রহমান নামে এক নারী। এই নারীর আহ্বানে সাড়া না দিয়ে থাকতে পারেননি এমপি আনোয়ারুল আজীম। আর সেখানেই তিনি হত্যাকান্ডেরও শিকার হন। পাওয়াও গেল খন্ডিত লাশ। পুরান ঢাকা নিবাসী শিলাস্তি রহমান হলেন হত্যাকান্ডের অন্যতম হোতা মার্কিন পাসপোর্টধারী আখতারুজ্জামান শাহীনের কথিত বান্ধবী। এই নারী হতে চেয়েছিলেন মডেল অভিনেত্রী কিন্তু শাহীনের খপ্পরে পড়ে চলে গেলেন বিপথে। শাহীন দেশে ফিরলেই শিলাস্তি রহমানকে নিয়ে ঘুরে বেড়াতেন। চলে যেতেন দূর-দূরান্তে। মূলত শাহীনের কথাতেই সাংসদ আজীমকে ফ্লাটে ডাকেন শিলাস্তি রহমান।

যুগে যুগে হানি ট্রাপের ধরণ ছিল ভিন্ন। বর্তমানে পরিচিত হানি ট্রাপ নামে। অতীতে পরিচিত ছিল বিষকন্যা নামে। রাজাদের হত্যা, কোন গোপন তথ্য উদ্ধারে সহায়তা করে এই বিষকন্যা বা হানি ট্রাপরা। প্রাচীন ভারতীয় পন্ডিত চাণক্য, সুশ্রুত, চরক বিষকন্যার বিষয়ে বিশদ লেখালেখি করে গেছেন।

হানি ট্রাপের একটি আধুনিক কালের উদাহরণ দেই। সালটা ১৯৬১, তখন ব্রিটিশ যুদ্ধমন্ত্রী জন জ্যাক প্রফুমো। তার কাঁধে দায়িত্বে ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে জার্মানিতে ক্রুজ মিসাইল স্থাপনের। রুশরা এই বিষয়গুলিতে বরাবরই চিন্তিত ছিল। তারা তথ্য উদ্ধারের জন্য হানি ট্রাপের ফাঁদ পাতলেন।

ক্রিস্টিন কিলার নামে এক তরুণী। নাইট ক্লাবে ড্যান্স করে অর্থ উপার্জন করতেন। লন্ডনেই থাকতেন। স্টিফেন ওয়ার্ড নামে এক হাড়ের ডাক্তারের সাহায্যে যুদ্ধমন্ত্রীর সাথে বাকিংহ্যাম শায়ারে একটি হাউসে ডিনার পার্টিতে মিলিত হন। সেই ডিনারে গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে দুইজন স্পেশাল গেস্ট উপস্থিত ছিলেন। একজন যুদ্ধমন্ত্রী জ্যাক প্রফুমো এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের নেডাল অ্যাটাশে। যাকে রুশ গুপ্তচর হিসেবে সন্দেহ করা হয়েছিল। স্বল্পবসনা ক্রিস্টিনকে দেখে নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়লেন প্রফুমো। গ্লামারাস গার্লের পাল্লায় পড়ে বেডরুমে মিলিত হলেন দুজন। এই নেশাগ্রস্ততার সুযোগে মিশাইল সম্পর্কে জেনে নিলেন ক্রিস্টিন। প্রফুমো জানতেন না ক্রিস্টিন রুম গুপ্তচর ইভগানি ইভানবের হানি ট্রাপ হয়ে প্রফুমোর বেডরুমে এসেছে। পরদিন ক্রিস্টিন আর ইভগানি দুজনেই লাপাত্তা, কাউকেই পাওয়া গেল না। আর এদিকে পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে যাওয়ার কারণে চাকরি গেল প্রফুমোর।

আরও কিছু হানি ট্রাপের কথা জানা যায়-যারা বিখ্যাত সব মানুষদের ঘোল খাইয়ে দিয়েছিল। যেমন মাতা হারি। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানদের হয়ে গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগে ফরাসি কর্তৃপক্ষ তাকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছিল। আরেকজন ইসরায়েলী হানি ট্র্যাফের নাম পাওয়া যায়, যার নাম চেরিল বেন টভ। ছদ্মনাম 'সিন্ডি'। যিনি ভানুনু নামের এক বিপক্ষীয় গুপ্তরচরকে লোমহর্ষক উপায়ে পাকড়াও করেছিলেন।

চেকোস্কোভাকিয়ান নামে একজন বিবিসির ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স বিভাগের জনপ্রিয় সম্পাদক জন সিম্পসনের কাছে ধরা দিতে চেয়েছিলেন তিনি। প্রেমপত্র, ছবি। এক হাঙ্গেরিয়ান হোটেলে রিসিপশনিস্টের কাজ করতেন অ্যানা। তার ওপর ভার ছিল ইউনাইটেড কিংডমের এলিট লোকেদের বিছানায় টেনে এসে তাদের কাছ থেকে গুপ্তখবর সংগ্রহ করা। সেই মতো বিবিসি-র ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্সের সম্পাদক জন সিম্পসনের জন্য গুটি সাজিয়ে ছিলেন তিনি। ভদ্রলোকের কিছুদিন আগে স্ত্রীবিয়োগ হয়েছে। সুতরাং সুবর্ণ সুযোগ। কিন্তু সিম্পসনকে ফাঁদে ফেলার মতলব ফাঁদার আগে স্বয়ং হ্যানি ট্রাফ অ্যানাই এম আই ফাইভের ফাঁদে পড়ে গেলেন।

নারীদের প্রত্যাখ্যান করার ক্ষমতা পুরুষদের বরাবরই কম। যুগে যুগে শত্রুদের হত্যা করার জন্য হ্যানি ট্রাপ বা বিষকন্যাদের নিয়োগ দেয়া হতো বলা ভালো ব্যবহার করা হতো। কথিত আছে, গ্রিক সম্রাট মহামতি আলেকজান্ডারও এই বিষকন্যার শিকারে পরিণত হয়েছিলেন, যার কারণে অল্প বয়সেই রোগে ভোগে মারা যান। যার কোন চিকিৎসা ছিল না। আলেকজান্ডারের গুরু অ্যারিস্টটল এই বিষয়ে তাকে সতর্কও করেছিল। অ্যারিস্টটল "সিক্রেটা সিক্রোটেরাম" নামে একটি বইও লিখেছিলেন এই বিষয়ে।

চলবে....

28/05/2024

আসুন জেনে নেই ভালো কিছু পত্রিকার নাম।

বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হয় এরকম কিছু ম্যাগাজিন/ পত্রিকা হলো :

১. উত্তরাধিকার
২. কালি ও কলম
৩. শব্দঘর
৪. প্রতিধ্বনি
৫. উত্তরপর্ব
৬. নতুন দিগন্ত
৭. প্রতিচিন্তা
৮. বিজ্ঞানচিন্তা
৯. রহস্য পত্রিকা

দৈনিক পত্রিকার মধ্যে পড়ার মতো সাময়িকী হলো :

১. প্রথম আলোর অন্য আলো ( শুক্রবার)
২. বণিক বার্তার সিল্করুট ( মঙ্গলবার)
৩. টিবিএস এর ইজেল ( শনিবার)
৪. সংবাদ সাময়িকী ( বৃহস্পতিবার)
৫. কালবেলার কালান্তর ( শুক্রবার)

কলকাতার উল্লেখযোগ্য সাময়িকী হলো :

১. দেশ
২. কৃত্তিবাস
৩. অনুষ্টুপ
৪. পূর্ব
৫. বিচিত্রপত্র
৬. বইয়ের দেশ
৭. আনন্দমেলা
৮. আনন্দলোক
৯. সানন্দা

কলকাতার যেসব দৈনিকের সাময়িকী পড়া যায় :

১. সংবাদ প্রতিদিন এর রোববার ( ম্যাগাজিন)
২. আনন্দবাজার পত্রিকা রবিবাসরীয়
৩. আজকাল এর রবিবাসর

বাংলাদেশের দৈনিকের মধ্যে যে দুটি আমার সবচেয়ে ভালো লাগে :
১. প্রথম আলো
২. আজকের পত্রিকা

ইংরেজি দৈনিকের মধ্যে যে তিনটি ভালো লাগে :
১. ডেইলি স্টার
২. টিবিএস
৩. নিউ এজ

অনলাইন সাহিত্য পোর্টালের মধ্যে পড়া যায় :
১. বিডিনিউজ আর্টস
২. প্রতিধ্বনি
৩. পরস্পর
৪. উত্তরপর্ব
৫. শ্রী
৬. চিন্তাসূত্র

লেখক: শারফিন শাহ

রিভিউ: পর্ব-০১বাংলাদেশের অর্থ খান ও নীতি-অনীতির দ্বন্দ্ব: বিরূপাক্ষ পালএই বইয়ের অন্যতম একটি তথ্য হলো যে, বাংলাদেশ উচ্চ আ...
28/05/2024

রিভিউ: পর্ব-০১
বাংলাদেশের অর্থ খান ও নীতি-অনীতির দ্বন্দ্ব: বিরূপাক্ষ পাল

এই বইয়ের অন্যতম একটি তথ্য হলো যে, বাংলাদেশ উচ্চ আয়ের দেশ ২০৪১ সালে নয়, ২০৫১ এর পরে হবে। এর যুক্তিও অবশ্য তিনি দেখিয়েছেন। ব্যাখ্যা করা যাক:
বিশ্বব্যাংকের মান অনুযায়ী মাথাপিছু আয় ১০৮৬ ডলার থেকে ১৩,২০৫ ডলারের মধ্যে থাকলে তা মধ্যম আয়।
👉 নিম্ন মধ্যম আয় সীমা ১০৮৬ থেকে ৪২৫৫ ডলার
👉 উচ্চ মধ্যম আয় সীমা ৪২৫৬ ডলার থেকে ১৩,২০৫ ডলার

লেখক মূলত, মধ্যম আয়ের যে এই বিশাল সীমা টা রয়েছে সেটিকেই ফাঁদ বলেছেন। কারণ যে দেশগুলি মধ্যম আয় সীমায় প্রবেশ করে তারা সহজে উত্তরণ ঘটাতে পারে না। ফলে মধ্যম আয় সীমাতেই দেশগুলি হাবুডুব খায়। এর বিভন্ন কারণ রয়েছে,
👉 নেপাল, জাম্বিয়ার মাথাপিছু আয় ১১০০ ডলার থেকে ১২০০ ডলারের মধ্যে। এইদিকে চীনেরও মাথাপিছু আয় ১২০০০-১৩০০০ ডলারের মধ্যে। অথচ দুটিই মধ্যম আয়ের দেশ। কিন্তু ধনে মানে চীনের সমতুল্য হতে হলে নেপাল, জাম্বিয়াকে অনেক সময় দিতে হবে। তেমনটা বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

👉 মধ্যম আয়ে পৌঁছার পর দেশগুলিতে ব্যাপক অবকাঠামোগত পরিবর্তন সাধিত হয়। এটাকে লেখক তুলনা করেছেন কিশোর কালের মতো। এসময় ঝুঁকি অনেক থাকে। সঠিক ভাবে চালাতে পারলে দেশ তরতরিয়ে এগিয়ে যাবে উচ্চ আয়ের দিকে। অধিকাংশ দেশই এই জায়গায় ব্যর্থ হয়। কারণ, দেশ মধ্যম আয়ে পৌঁছার সাথে সাথে ধনীক ও ক্ষমতাবান শ্রেণির লুন্ঠনপ্রবণতা বেড়ে যায়। নিম্ন আর উচ্চ আয়ের দেশে এগুলির সম্ভাবনা খুবই কম কারণ

০১. নিম্ন আয়ের দেশ কৃষি ভিত্তিক হওয়ার কারণে সেখানে এই সুযোগ খুব কম থাকে।
০২. আবার উচ্চ আয়ের দেশে প্রাতিষ্ঠানিক স্বচ্ছতা ও সবলতার কারণে সেখানে লুটপাট এত সহজ নয়।

✅ এখন বাংলাদেশ এই ফাঁদে পড়বে কি না ব্যাখ্যা করা যাক-
বাংলাদশকে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ হতে হলে মাথাপিছু আয় ৪৩০০ ডলার অর্জন করতে হবে।তারপর উচ্চ আয়ের দেশে পরিণত হতে হলে ১৩,০০০ হাজার ডলার মাথাপিছু আয় অর্জন করতে হবে। নিম্নের লেখাটি হুবহু তলে ধরা হলো,
বর্তমানের ২৮০০ ডলারের আয় নিয়ে ৫-৬ ভাগের মাথাপিছু আয়ের প্রবৃদ্ধির ওপর ভর করে এ দেশ ৭ থেকে ৯ বছরের মধ্যে উচ্চমধ্যম আয়ে পৌছাতে পারবে, যা ঘটবে ২০৩১ সালের পর। কিন্তু উন্নত দেশ বা উচ্চ আয়ের দেশে পরিণত হতে কমপক্ষে ২৭ বছর সময় লাগবে, যদি মাথাপিছু আয়ের প্রবৃদ্ধি ধরা হয় ৬ ভাগ। যার মানে দাঁড়াচ্ছে-জনসংখ্যার বৃদ্ধি ১.৩ ভাগ ধরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি হতে হবে ৭.৩ ভাগ। এ থেকে এক ভাগ কমিয়ে ধরলে উচ্চ আয়ের দেশ হতে ৩২ বছরের মতো সময় লাগবে। কে যে ২০৪১-কে উন্নত দেশ হওয়ার দিনক্ষণ ঠিক করে দিলেন, তাঁর দেখা পেলে ধন্য হতাম। ২৭-৩২ বছরের

হিসাবে মনে হচ্ছে, বাংলাদেশ উচ্চ আয়ের দেশ হবে ২০৫১ সাল অর্থাৎ স্বাধীনতার ৮০ বছর পূর্তির বছর বা তার পর। কিন্তু মেধাভিত্তিক সবল প্রতিষ্ঠান গড়ে না তুললে এ মাহেন্দ্রক্ষণের আগমন হবে আরও বিলম্বিত। সমগোত্রীয় অন্য দেশগুলো যেসব আর্থিক নীতি গ্রহণ করে সুফল পেয়েছে, তা থেকে সরে স্বল্পকালীন রাজনৈতিক স্বার্থের 'অনীতি' গ্রহণ করলে অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা ব্যাহত হতে বাধ্য। তখন কেউ কেউ একে ফাঁদের উপস্থিতি বলে কলঙ্ক দেবেন। হাজারটা বিষয়ের সমন্বয়ে গঠিত হয় জিডিপির প্রবৃদ্ধি-যার সব কটিকে ফাঁদে ফেলার কাজটা মোটেও সম্ভব নয়। তাই ফাঁদের ভীতিও বাংলাদেশের জন্য এক উদ্ভট রূপকথা মাত্র।

Address

University Of Dhaka
Ramna
1204

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইতিহাসের প্রান্তরে - Itihaser Prantore posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category

Nearby media companies