09/10/2022
আদিঅন্ত না জেনেই এত বড় কলাম! প্রকৃতপক্ষে, গার্হস্থ্যবিজ্ঞান চাইলে যে কেউ পড়তে পারে৷ এক্ষেত্রে শিক্ষা বোর্ডের আলাদা কোনো ডিরেকশন নেই৷ যুগ যুগ ধরে মেয়েরা এটা পড়ে আসছে কারণ তাদের কাছে এটা একটা আর্ট। গার্হস্থ্যবিজ্ঞান পড়লেই যে মেয়েরা রাধুনি হবে তা নয়। এটা পড়ে অনেকে উচ্চপদস্থ চাকুরি করছেন, বিসিএস ক্যাডার হচ্ছেন। পক্ষান্তরে, ছেলেরা গার্হস্থ্যবিজ্ঞান না পড়েও বড় বড় হোটেল রেস্তোরাঁয় শেফের কাজ করছে৷ বিষয়টা হলো চয়েজের। আর লিঙ্গ বৈষম্যের বিষয়টা প্রগতিশীলদের উদ্ভাবন। কিছু কিছু ক্ষেত্রে লিঙ্গ বৈষম্য প্রকৃতির বিধানেই মেনে নিতে হয়৷ এখন যদি পৃথিবীর সকল মেয়েরা আন্দোলন করে যে তারা আর পেটে বাচ্চা ধারন করবেনা এটা তাদের হাজব্যান্ডকেই করতে হবে তাহলে এটাও কি মেনে নিতে হবে?
প্রকৃতপক্ষে, সমান অধিকার বলে কিছু নেই। এটা কখনো বেশি কখনো কম হবে নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট ধর্ম ও ট্রাডিশনের উপর। যেসকল প্রগতিশীলরা ট্রাডিশনকে কুসংস্কার বলবে তাদের উদ্দেশ্য বলতে চাই যুক্তরাজ্যের সংবিধানটা লিখিত নয়। ট্রাডিশনের উপর অনেকাংশে নির্ভরশীল।
বিষয়বস্তুগুলো দেখে মনে হচ্ছে, সচেতনভাবেই মেয়েদের জন্য ‘জেন্ডার রোল’ ঠিক করে দেওয়া হচ্ছে। অথচ এ বিষয়গুলোকে আমাদে...