Md Mehedi Hasan Forhad

Md Mehedi Hasan Forhad I am a passionate person, I live life with emotions I love to know, learn, and spin
(1)

23/11/2022

NEYMAR JR ❤️

23/11/2022

❤️❤️

02/09/2020

তুমি কি সেই আগের মতই আছো, নাকি অনেকখানি বদলে গেছো!
খুব জানতে ইচ্ছে করে...

Send a message to learn more.

17/07/2020

ভালোবাসার হয়তো সঠিক সংজ্ঞা জানি না। কীভাবে ভালোবাসতে হয়। সেটা হয়তোবা জানি। সেটার কৃতিত্ব তোমারই। তোমাকে ভালো না বাসলে হয়তো জানতামই না ভালোবাসা কী? কীভাবে ভালোবাসতে হয়? বিশ্বাস করো, কোনো অভিজ্ঞতার জন্য অথবা ঠকানোর জন্য তোমায় ভালোবাসিনি। ভালোবেসেছিলাম তোমার মতো করে। তারপরেও আজ তুমি এত দূরে? কেন এমনটা হলো? কেন মন চাইলেও আজ দেখা করা যায় না, কথা বলা যায় না? যাকে একদিন না দেখলে, কথা না বললে থাকতে পারত না, তার এখন কীভাবে দিন কাটে বলতে পারো? কেন মাঝরাতে ঘুম ভেঙে এখনো তোমার কথা মনে পড়ে? কেন এই মনটাকে বোঝাতে পারি না? কেন স্মৃতিগুলো এখনো কাঁদায়? কেন সময়গুলো ভুলতে পারি না? কেন? কেন? এসবের উত্তর আমি জানি না। যদি জেনে থাকো, তাহলে একটিবারের জন্য হলেও বলো...। তোমারই জন্য, শুধু তোমারই জন্য। তোমার ভালোবাসার অপেক্ষায় আজও...

12/07/2020

আল্লাহর এই পৃথিবীতে, এই জনমে তুমি আমার হলে কি, বড় ভুল হবে তোমার..?? 😢

27/06/2020

স্বার্থহীন মানুষগুলোকে কেউ মনে রাখেনা! তবে যারা স্বার্থের জন্য বন্ধুত্ব/সম্পর্ক করে তারাই সারাজীবন মানুষের মনে থেকে যায়! কারন তারা স্বার্থ উদ্ধারের জন্য মিথ্যে অভিনয়ের জাল বুনে, আর সেখানে হাজারো মিথ্যের রঙ্গমঞ্চ গড়ে তোলে! স্বার্থ যেকোনো স্বার্থ হতে পারে, সবচেয়ে নীচের স্বার্থটা হলো বন্ধুদের কাছ থেকে সময় নেওয়া, তাদের নিয়ে সময় কাটানো, হাজার বাহানায় তাদের ধরে রাখা, কিন্তু এতোটুকু স্বার্থের জন্য হয়তো আমি স্বার্থপর হতে পারলাম না! তাই হয়তো মানুষ মনে রাখেনা! সব বন্ধুরাই ভালো থাকুক, সুস্থ থাকুক! ভালোবাসা থেকে স্থগিত হবো ❤

29/05/2020

লোক দেখিয়ে হবে কি,কতটা হয়েছি ক্ষতবিক্ষত
হাসিমুখটাই দেখুক সবাই,বাকিটা থাক ব্যক্তিগত।

-💔

28/05/2020

তারপর মনে হয় কিছু মানুষের সাথে সম্পর্ক না হলেই হয়তো ভালো হত। তাদের সাথে দেখা না হলেই ভালো হতো,কথা না বললেই আজ ভালো থাকতাম। জীবনের গল্পগুলো অন্যরকমভাবে লেখা হতো।

তারপর সেই ছেলেটা বা মেয়েটা হাজার চেষ্টার পরেও মনের ওই জায়গাটাতে নতুন কাউকে বসাতে পারেনা। প্রচুর প্রেম প্রস্তাব পায় বা প্রেম প্রস্তাব দেয় নতুন মানুষের খোঁজে অনেকের সাথে কথা বলে,পুরোনো গল্পগুলো ইগনোর করে কিন্তু অবশেষে সে ব্যর্থ হয়।সে কিছুই করতে পারে না, তার ওয়কাত সে নিজেই আন্দাজ করতে পারে।

তারপর ছেলেটা বা মেয়েটা ম্যাচুইরিটির লেকচার মারে। স্ট্যাটাস দেয় আমি ভালো আছি,খুব ভালো আছি, আগের থেকে অনেকটা শক্ত হয়েছি যা হয় ভালোর জন্যই হয়, এখন আর কারো জন্য মন খারাপ করিনা, কান্নাটাও খুব সহজে আসেনা আজকাল। অথচও কেন জানিনা গভীর রাতে ছেলেটা বা মেয়েটার ঘর থেকে অল্প হলেও কান্নার শব্দ পাওয়া যায়।অনেকের কান্নার শব্দ হয়না, শুধু ভিতরে ভিতরে শেষ হয়ে যায়।

তারপর ফ্রেন্ডস সার্কেলটা কমতে থাকে,স্কুল কলেজের হাতেগোনা কয়েকটা ফ্রেন্ডস ছাড়া বাকি সব যেন কোথাও হারিয়ে যায়,যোগাযোগ বলতে শুধু এই হোয়াটস আপ বা ফেসবুকের চ্যাট লিস্টের নিচের দিকে পড়ে থাকে,সেরকম কথা হয়না,কেউ তেমন খোঁজ রাখেনা। মাঝেমধ্যে ওই হাই হ্যালোটুকু আছে।

তারপর আস্তে আস্তে বুঝি কাউকে বুঝিয়ে কিছু হয়না। যারা থাকার তাদের ঘাড় ধাক্কা দিয়ে তাড়িয়ে দিলেও চলে যাবে না নির্লজ্জের মতো আবার ফিরে আসবে সেটা বন্ধু হোক আর প্রেমিক প্রেমিকাই হোক হয়তো রাগ করে থাকবে,কথা বলবে না কিন্তু বেহায়ার মতো ঠিক অপেক্ষা করবে ফিরে যাওয়ার।আর যে ছেড়ে যাওয়ার তাকে প্রণাম করে চরণধূলি নিলেও সেত ঠিক একদিন চলে যাবে।

তারপর ছেলেটা বা মেয়েটার মাথায় দায়িত্ববোধ জন্মায়।জীবনে কিছু করতে হবে,নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে,জব করতে হবে,বাবা মায়ের ইচ্ছেগুলো পূরণ করতে হবে এসব চিন্তা ভাবনা করতে থাকে।চারিদিক থেকে নানারকম চাপ,নানারকম টেনসন ঘিরে ফেলে।অতীত নিয়ে ঘাটার সময় থাকে না,স্মৃতিগুলো ঝাপসা হয়ে যায়।

তারপর অনেকের সাথে কথা বলা বন্ধ হয়ে যায়,কেউ ইগনোর করলেও কিছু মনে হয় না,বুকে ব্যথা হয়না, প্রয়োজনে প্রিয়জন হয়।রাতে একবার ফেসবুক হোয়াটস আপ স্ক্রল করে কয়েকজনের রিপ্লাই করার পর পর সিনেমা বা ওয়েব সিরিজ দেখে মাঝেমাঝে দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি এসব নিয়েও দু-চারটা স্ট্যাটাস মারে, মিম শেয়ার করে আস্তে আস্তে চোখ বন্ধ হয়ে আসে ঘুমিয়ে যায়।

-মনের কথা ❤

28/05/2020

যে তিন জেলার জন্য চট্রগ্রামকে বলা হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম! ❤
#বান্দরবন
#খাগড়াছড়ি
#রাঙ্গামাটি
❤❤

28/05/2020

Kichu Manush Jibon Theke Haralo, R kichu HaraLo Theke! 💔

25/05/2020

আজ ঈদের দিন ছিলো! নামাজ পড়ে ঘরে ঢুকেছি! আর বের হইনি! সারাদিন কতকিছুই ভাবছিলাম! ভাবতে ভাবতে ঘুমাইছি শুধু! আল্লাহ বাঁচাইলে রাতে বের হবো! প্রানের শহর ঘুরার উদ্দেশ্যে! তুমি ঈদ কাটাও শান্তিতে! তোমারতো একটা (He) আছে তাইনা? গিফটও পাচ্ছো আর আমিতো পাগলামি নিয়েই বেঁচে আছি! আসলে হয়তো আমার এটা ভালোবাসাই না, পাগলামিই হবে! তা নাহলে কি আর চোখের পানি ফেলে লেখা কথাগুলো কারো কাছে পাগলামি মনে হয় নাকি? যাইহোক ❤

25/05/2020

কিছু মানুষের জন্য আল্লাহ তাআলা আজীবন দুঃখটা দিয়ে রেখেছে! জানিনা কেন! হয়তো পরে সব ঠিক হয়ে যাবে তাই! সবকিছুই একটা পরীক্ষা! নয়তো বা আল্লাহর অপছন্দ মানুষ, তাই কোনো রহমত করেন না! 💔

28/04/2020

27/04/2020

প্রিয় চট্টগ্রাম ❤

19/04/2020

ঐতিহ্যবাহী চট্টগ্রামের পুরোনো দিনের কিছু দুর্লভ ছবি..!! ❤❤

10/04/2020

আমি জানি তুমি ফিরবেনা আর ধরবেনা এ হাত!!
তবু অপেক্ষায় থাকি, থাকতে ভাল লাগে।।
তুমি হয়তো জানো না,
কিছু পাবো না জেনেও অপেক্ষা করার মাঝে
অনেক আনন্দ আছে, আছে একটা স্বস্তি !!
কারন, অন্তত আর হারানোর ভয় থাকে না
সেই অপেক্ষার চিন্তার মাঝে !!

31/03/2020

কি এমন হলো যে, তোর সব পোস্ট ঘুরে-ফিরে দেখার পরও তোকে বুঝতেই দিনা যে আমি দেখেছি বা পড়েছি..!! আপন কাকে বলে জানিনা, তবে সব সময় তোর খবর রাখার চেষ্টা করে যাই..!! তবে সবকিছুই তোর অগোচরে..!! তুইতো জানিসই না যে, আমি আসলেই বেঁচে আছি না মরে গেছি..!! কখনো ভুলতে না পারা মানুষগুলোর মধ্যে তুই অন্যতম প্রধান মানুষ আমার জীবনের..!! এবার সহ হাজারো বার হবে হয়তো তোকে নিয়ে লিখছি, তবে কেন যেন এই লেখা শেষ হলে আবার ব্যাকস্পেস এর আওতায় হারিয়ে ফেলি সব..!! তোর ফেসবুকের কোনো ছবি কোনো পোস্টে আমার রেসপন্স নেই, তবে তোর প্রতিটা পোস্ট বা ছবি আমার চেয়ে গভীরভাবে কেউ দেখে বলে আমার মনে হয় না..!! তোকে ভালোবাসি খুব, খুব ভালোবাসি..!! জানিনা এটা কিসের ভালোবাসা, হয়তো ভাই-বোনের, নয়তো কোনো এক অদৃশ্য সম্পর্কের..!! তবে ভালোবাসাটা এমন যে, তোর কল্পনারও বাইরে, তোর ভাবনা ছাড়িয়ে আমার ভালোবাসাটা..!! ভালো থাক ভালোবাসার মানুষগুলো নিয়ে..!! হঠাৎ মনে পড়ে গেলেও নক দিসনা, কিছু সম্পর্ক এভাবে চুপিচুপি থেকে যাকনা..!! ভালোবাসি খুব 🙂

16/01/2020

লালবাগ কেল্লা 😍

11/12/2019

খোলা আকাশের নিচে, মনে কোনো সংশয় ছাড়া কারো হাত ধরে হাঁটবো..!!

11/12/2019

এতোদিনে বুঝে গিয়েছি, সময়ের সাথে সাথে ভালোবাসার রঙও পাল্টায়..!!

02/12/2019

হারিয়ে যেতে চেয়েছি সেই ছোট থেকে, তবে সুযোগ হয়ে ওঠে নি! হয়তো সময় চলে আসছে এবার! সব ছেড়ে ছুঁড়ে হারিয়ে যাব অজানা পথে! তবে হারিয়ে যাবো ফিরে আসার জন্য! আবারো ফিরে আসবো নতুন রুপে!

01/12/2019

মর্মান্তিক জীবনগল্প ☹️ part -2
হঠাৎ মনে হলো কেয়ার নিতে চাচ্ছে নাকি? পরক্ষণেই ভাবলাম নিতে চাইলেও বা কি! জিজ্ঞাসা করলাম কি বলতে চাও? সে বললো আপনি কি পড়ালেখা ছেড়ে দিয়েছেন? আমি বললাম হ্যা কিন্তু কেন? সে বললো আপনিতো আমার চেয়েও ৪বছরের সিনিয়র তবে দেখে মনে হয় আপনি আমার জুনিয়র! আমার মাথা গরম হতে লাগলো, মেয়েটাতো গল্প শুরু করতে চাচ্ছে মনে হয়! তাও চুপ আছি কারন এই মেয়েটা আমার এক সময়ের পৃথিবী! আমি বললাম যা মনে হয় তাই মনে করো সমস্যা নেই! আর কি এমন জরুরী কথা সেটা আগে বললে ভালো হয়! সে বলা শুরু করলো তার কথা- আপনাকে কয়েকদিন ধরে একটু বেশীই দেখেছি, আর ২দিন আগে স্বপ্নেও দেখলাম! আমি বললাম আমি আজ তোমাকে না হলেও প্রায় ৬মাস পর দেখলাম, আমাকে তুমি কোথায় দেখো? সে বললো একসময় তো আমাকে ছাড়া আর কাউকে খুঁজতেন না, তাই আমাকে দেখতেন! এখন তো মনে হয় অন্য কাউকে খোঁজেন! আমি মনে মনে বললাম সেটাও ঠিক, এখন আর সামনে দিয়ে কোনো মেয়ে গেলে চোখ তোলার সাহস পাই না! আর কাউকে খুজতে যাবো কোন দুঃখে! সে বললো - আপনাকে যেদিন স্বপ্নে দেখলাম, সেদিন আপনাকে আনব্লক করেছি, আর ভাবছিলাম আপনার কি এখনো সেই আইডি আছে কিনা! ভাগ্য ভালো যে, আইডিও আছে, সাথে আপনার ফোন নাম্বারও আছে! তবে আপনার সেই পোস্টগুলো পেলাম না, যেগুলো আমাকে নিয়ে ছিলো! ৫/৬ বছর আগে আমাকে নিয়ে যে স্ট্যাটাস দিতেন তা সবই ডিলেট করে দিয়েছেন! এটাই স্বাভাবিক! যদিও আমি আপনাকে টলারেট করতে পারতাম না! " ওর কথাগুলো মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছিলো, কারন তখন আমার ঘুম পাচ্ছে! তাও ওকে বুঝতে না দিয়ে ও যখন হাসে আমিও একটু মুচকি হাসি মারি, আবার ও যখন মাথা নাড়াই, আমিও তাই করি"! সে বলে উঠলো, আচ্ছা আপনার গার্লফ্রেন্ড সোহানার বিয়েতে আপনি গেছিলেন? আমি এবার একটু বেশীই হচকচিয়ে গেলাম! কিরে এ আবার সোহানাকে কিভাবে চেনে, তাও আবার এভাবে? আমি স্বাভাবিক জবাব দিলাম- না যাই নি! সে বললো জানতে চাইবেন না আমি কিভাবে এতোকিছু জানি? আমি বললাম কই এতোকিছু জানো? তুমি আদরীকে চিনো? ও বললো না! তারপর বললাম শ্রাবণীকে চিনো? ও বললো না! তারপর বললাম আতিফা, সেতু, ঐশী এদের চিনো? ও একটু কৌতুহলী হয়ে বললো এগুলো কি সব আপনার গার্লফ্রেন্ড? আমি ভাবলাম এগুলো বলে ওকে একটু বিব্রতবোধ করাবো, তবে সেতো আমাকে বিব্রতবোধ করাচ্ছে! এর মাঝে কি অর্ডার করেছি জানিনা, তবে ২ টা মিক্সফ্রুট চলে এসেছে! সকাল সকাল এটা খেতে একেবারে ইচ্ছা না থাকলেও আমি খাওয়া শুরু করলাম! আমার দেখাদেখি ও নিজেও কথা বাদ দিয়ে খাওয়ার দিকে মনযোগ দিলো! সত্যি বলতে আমার মাঝে কোনো ফিলিংস হচ্ছে না! আমি চিন্তা করতে চাচ্ছিলাম কি হচ্ছে এগুলো? এগুলোর মানে কি? তবে কিছুই বুঝতে পারছিলাম না! খাওয়া শেষে আমি বললাম এগুলো বলার ছিলো তোমার? ও বললো না আরো অনেক জরুরী কথা বলার আছে! আমি বললাম তাহলে তাড়াতাড়ি বলো! সে বললো আজ না, এখন থেকেতো কথা হবে! তাই পরে বলবো! আমিও আর কিছু বললাম না, শুধু বললাম ঠিক আছে, এসো তাহলে যাওয়া যাক! ছেলে হয়ে জন্মালে বিল তো দিতেই হয়! তবে বিল দিতে খারাপ লাগেনি! বের হয়ে তাকে বললাম- যাও তাহলে পরে কথা হবে! সে নিচে নেমে যাচ্ছে, আর তা আমি দেখে দেখে কিছু একটা ভাবতে চাইছি, তবে তাও পারছি না! আমি অন্যদিকের সিঁড়ি দিয়ে নামার জন্য গেলাম! যেতে যেতে কল আসলো তার, রিসিভ করে হ্যালো বলতেই সে বললো i love you 🤥 বলেই লাইনটি কেটে দিলো! আমি কি আসলেই মূল্যবান কিছু হারিয়ে ফেলেছি? আমার কিছুতেই ভালো লাগছে না! ফোনটা অফ করে দিয়ে হাটা শুরু করলাম, দিনের বেলা হাঁটতে ইচ্ছা করে না, চারিদিকে কত মানুষ! মানুষকে নিয়ে আমার কোনো মাথা ব্যাথা নাই, আসলে মাঝেমধ্যে কেউ কেউ তাকিয়ে থাকে, যেন আমি তার চেনা পরিচিত কেউ! আর এই বিষয়টা আমার খুবই বিরক্ত লাগে! তাই চিন্তা করলাম বাসায় গিয়ে কিছু না ভেবে ঘুমাবো! বাসায় এসে ফ্যান ফুল স্পিডে দিয়ে কাঁথা মুড়ি দিয়ে দিলাম ঘুম! 🥱 ঘুম থেকে উঠলাম তখন প্রায় সন্ধ্যা! খুব মাথা ব্যাথা নিয়ে উঠলাম! ফ্রেশ হয়ে ভাত খেতে বসলাম, তখন মাগরিবের আজান দিচ্ছে! পেট ভরে ভাত খেয়ে, মানিব্যাগ খুললাম, দেখলাম ১১৫ টাকা আছে আর! রেডি হয়ে বের হলাম, কারো সাথে দেখা করা যাবে না! কারণ এফবি তে যেমন পোস্ট করেছি তা দেখে নিজের কাছেই মনে হচ্ছে বেঁচে আছি কেন? চলে গেলাম বিচে! রাতের বেলাটাতে এখন যেন মানুষ বেশী আসে! নিচে নেমে আবেগী মানুষের মত পা ভিজিয়ে হাঁটতে ইচ্ছা করছিলো! তবে সব ইচ্ছা পূরন হতে নেই! তাই গেলাম না, কানে হেডফোন দিলাম তারপর দেখলাম ফোনটা এখনো অফ! অন করার পর অনেকগুলো ম্যাসেজ আসলো! ঐশীর একটা ম্যাসেজ ছিলো- ফরহাদ আমি তোমাকে জোর করে ভালোবাসার অনেক চেষ্টা করেছি, তাও পারিনি! আমাকে ভুলে যেও আর মাফ করে দিও! 😶 তারপর একটা ফ্রেন্ডের ম্যাসেজ ছিলো- কিরে কাল রাতে একটা ব্রেকআপ করে, আজ সকালে আরেকটার সাথে ডেটিং করতে গেলি! 😶 তারপর ছিলো একটা বড় ভাইয়ের - ফরহাদ কি হয়েছে তোমার? রাতে আমার সাথে দেখা করো! আসলে গতকাল রাতে আমি সুইসাইড করার আগে এফবি তে পোস্ট করেছিলাম! তাও ছিলো খুবই ইমোশনাল! তবে পরবর্তীতে সাহসে কুলোয়নি! কারণ আগে একবার ইঁদুর মারার বিষ খেয়ে জীবনটা অর্ধেক মেরেছি! তাই সেই কথা চিন্তা করে আর কিছু করতে পারিনি! কেন যেন খুব কাঁদতে ইচ্ছা করছিলো! তখনই কল আসলো, সেই সকালের মেয়েটি! আমি রিসিভ করলাম! আপনার নাম্বার সকাল থেকে অফ কেন? আর আপনার গতকাল রাতের পোস্টটি আমি বাসায় এসে পেয়েছি! মেয়েটির গলাটা প্রায় ঐশীর মত মনে হচ্ছিলো! এতটুকু বুঝলাম যে সে আমার জন্য একটু চিন্তিত! সে আমাকে বললো আপনি ঠিক আছেন তো? আর সকালের কথাটার জন্য সরি! আমি বললাম কোনটা? ও বললো যাওয়ার সময় আপনাকে ফোন দিয়ে যেটা বলেছি! আমি বললাম কি বলেছিলে মনে নেই আবার বলো! সে বললো i love you.. আমি চুপ করে আছি, সেও আর কিছু বলছে না! আমি বললাম তুমি কি এখন বের হতে পারবে? সে বললো কোথায় যাবেন? আমি বললাম আমি এখন বীচে আছি! সে বললো ওকে আমি আসছি! ফোন কেটে গেলো! তখন রাত ৮টা, আর এই সময়ে কোনো মেয়েকে আসতে বলাটা ঠিক নয়! তাও আবার বীচের মত জায়গায়! তারপরও মানিয়ে নেওয়া যায়, এসব মানুষদের দেখে! এখন এখানে ফ্যামিলি ট্রিপ চলে প্রতিদিন, তাও রাত ১/২ টা পর্যন্ত! তাই হয়তো আগের চেয়ে অনেকটা উন্নত এই পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত! ৮ঃ৫০ বাজে, এতক্ষণ ওর কথাই চিন্তা করেছি! এতদিন পর তার সাথে কথা হচ্ছে, তাও আবার পজিটিভ ভাবে! এর আগে তো তার গালিও শুনেছি, থার্ড ক্লাস ছেলের মর্যাদাও পেয়েছিলাম! আর এখন তার পুরোই উল্টো! ভাবছি হয়তো আর আসবেনা! সে আসলো তখন ৯ঃ২০ বাজে! যদিও কেউ মেকাপ করলে আমার ভালো লাগে না! তবে তাকে খুব দারুণ লাগছিলো! তার দিক থেকে চোখ ফেরাতে পারলাম না! সে বললো এভাবে রাস্তার মাঝখানে বসে আছেন কেন? আমি বললাম এখানে এখনো গাড়ি চলার অনুমতি দেয়নি, তাই তুমিও বসতে পারবে! সেও বসে পড়লো! আমি তার দিকে তাকাতে চাচ্ছিলাম, তবে সে পাশে বসেছিলো বলে একটু অন্যরকম লাগছিলো! সামনে বসলে ভালোই হতো! আমি কি আসলেই সুখী মানুষ নাকি জানিনা! পরীর মতো একটি মেয়ের সাথে বসে আছি! তাও আবার মেয়েটি নিজেই চায়ছে আমার সাথে সম্পর্কে আসতে! জিজ্ঞাসা করলাম বাসায় কিছু বলবে না এখন যে বাইরে এসেছো? ও বললো না, কারন আমার একটা বিয়েতে যাওয়ার কথা! আর ওখান থেকে বাসায় যেতে যে দেরী হবে তা বাসায় জানে! এর পর ও আর আমি খুটিনাটি বিষয় নিয়ে অনেক কথা বললাম! হঠাং ঐশীর ফোন আসলো! স্ক্রিনে বড় করে ভেসে উঠলো "পৃথিবী" নামটি! ফোন কানে দিয়ে বললাম হুম! সে বললো আমি তোমার সাথে অনেক বড় অন্যায় করেছি, আমাকে মাফ করে দিও! আমার জীবনে কখনো কোনো ছেলে আসবে না! তবে তুমি সুন্দর দেখে একটা মেয়েকে বিয়ে করবে! আমাকে একদম মনে রাখবে না! ওর অনেক কথার মধ্যে আমি ওকে বললাম- ভালো থেকো! বলে ফোন কেটে দিলাম! পাশে তাকিয়ে দেখি মেয়েটি আমার দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসছে! তার হাসিতে আমার মনের কোথায় যেন একটু আঘাত লাগলো! কারন এরকম হাসিগুলো মুভিতে দেখি মাঝে মধ্য, যখন কোনো মেয়ে ছলনা করে তখন এরকম একটা হাসি দেয়! তাকে বললাম আমি জানি তুমি আমার সাথে ছলনা করার আশায় আমার সাথে কথা বলছো, আর আমার পাশে আসতে চাচ্ছো! তবে কেন করতে চাচ্ছো এমন? সে অনেকটা অবাক হয়ে বললো, মানে কি? আমি এই রাতে আপনার কাছে ছুটে এসেছি, আপনার সাথে ছলনা করতে? ভালোই বললেন, আচ্ছা থাকেন আপনি! বলে উঠে গেল! আমি আন্দাজে কি বুঝাতে গেলাম কে জানে, আসলেই কি কষ্ট দিয়ে দিলাম? বললাম- যেওনা! আরেকটু বসো! সে বসে পড়লো! কেন যেন এবার তার দিকে তাকানোর সাহস পেলাম! সামনে সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে আছে, মনে হচ্ছে রাগ করে আছে! তবে আমিতো রাগ ভাঙাতে পারিনা! সেটা সবায় জানে, এই মেয়েটা কি জানে? আমার সারাজীবনে সবচেয়ে সুন্দর দেখা মেয়েটি আমার পাশে বসে আছে, তাও আমার সাথে রাগ করে! ভাবতেই অন্যরকম লাগে! তার নাম ধরে ডাকলাম! বললো শুনতেছি! আবার ডাকলাম! আবার বললো শুনতেছি! এবার আমি চুপ করে বসে আছি! সে বললো- ডাকছিলেন ভালোই লাগছিলো! তার দিকে তাকিয়ে দেখলাম তার চোখে মুখে কোনো রাগ নেয়! আমি কি তাহলে সত্যিই রাগ ভাঙাতে পারি? রাত ১০ঃ৩০ তার সাথে অনেক কথা হলো! তাকে যাওয়ার কথা বলবো ঐ সময়ে বললো - আমার না খিদে পেয়েছে! আমার পকেটে তখন ছিলো ৮০ টাকা! তাকে বললাম আমার কাছে টাকা নেই তোমাকে কিছু খাওয়ানোর মতো! সে বললো তাতে কি হয়েছে? টাকা আমার কাছে আছে, তবে আপনারও খেতে হবে নাহলে আমি খেতে পারবো না! তার খাওয়ার জন্য আমি এক কথায় রাজি হয়ে গেলাম! সে বললো এখানে না, আমার সাথে চলেন! আমি বললাম ওকে চলো! উঠে একসাথে হাঁটছি! আসলেই আমি দুনিয়ার সবথেকে সুখী মানুষ! তখন মনে হচ্ছিলো! সে বললো টাকাটা আপনার কাছে রাখেন, দরকারে খরচ করবেন! আমার হাতে ২টা ৫০০টাকার নোট দিলো! আমিও আর কি করবো, নিয়ে নিলাম! বললো সিএনজি নিতে! যে জায়গায় যাচ্ছি সেখানে কোন জায়গাটায় যেতে পারে সেটা সিএনজিতে বসে বসে ভাবছিলাম! যেটার চিন্তাও করিনি, সেটা হতে চলেছে, কমিউনিটি সেন্টারের সামনে রাখতে বললো! সে বললো চলেন! আমিতো বুঝেই গিয়েছি, তাই বললাম না আমি আসতে পারবো না! সে বললো সমস্যা নেই, আমার ফ্যামেলির কেউ থাকবে না! কয়েকজন মুখ চেনা মানুষ তাকিয়ে আছে আমাদের দিকে! আমি বাধ্য হয়ে নেমে ভাড়াটা দিলাম! তারপর ভিতরে ঢুকতে ঢুকতে তাকে বললাম আমি এভাবে আসলাম, তাতে তোমারই ওয়েট একটু কমে যেতে পারে! সে বললো আপনার মতো এমন নরমাল আর কেউ আছে বলে মনে হচ্ছে না, তাই আমার ওয়েট আরো বেড়ে যাচ্ছে! আমি মনে মনে ভাবছিলাম আমার পরিচিত কেউ যেন না দেখে! তার উল্টোটাই হলো! বন্ধুর গার্লফ্রেন্ড এসে সালাম দিলো, বললো ভাইয়া আপনার নাকি কি সমস্যা হয়েছে, আর ভাইয়া এখন কি আর কারো জন্য জীবন দেওয়ার যুগ আছে? একটা গেলে আরেকটা ধরবেন, না পেলে আমাকে বলবেন! আমি ম্যানেজ করে দিবো! মেয়েটা আমাকে ভালোই জ্ঞান দিয়ে গেলো! আমি বললাম ঠিক আছে পরে বলবো আপনাকে! মেয়েটি যাওয়ার পর সে বললো এটা কে ছিলো? বললাম আমার বন্ধুর প্রেমিকা! এরপর আমার জন্য এত্ত বড় একটা সারপ্রাইজ অপেক্ষা করতেছিলো, আমি তা কোনোদিন ভাবিনি! তার ফ্রেন্ড যারা ছিলো সবায় আসলো! আর তারা সবায় আমাকে খুব ভালো করেই চেনে! এদের পিছনেও কত ঘুরেছি, শুধু ওর সাথে কথা বলিয়ে দেওয়ার জন্য! প্রত্যেকের হাতে চিঠি দিতাম ওর কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য! এসব একসাথে মনে পড়তে লাগলো! আমার অনেক লজ্জা করছিলো! তার বান্ধবীরা এসে এক এক করে পরিচয় দিচ্ছিলো, আর আমাকে তো একসময়ের বখাটে বলেই সবায় চেনে ভালো করে! একজন বললো ভাইয়া আমি জানতাম আপনার রিলেশনটা যে হবে, কারন আপনি যেভাবে পড়ে ছিলেন, আরো কিছুদিন গেলেতো উল্টো আরো কয়েকজন আপনার প্রেমে পড়ে যেতো! একথা বলে সবায় হাসাহাসি করলো! আমি বললাম ওহ আচ্ছা! আমার ভালো লাগছিলো না! আমি ওকে বললাম আমি একটু ওয়াশরুম থেকে আসছি, সে বললো চলে যাবেন? কি ব্যাপার মেয়েটা মনের কথা বুঝলো কিভাবে? সে বললো আপনি দয়া করে আমাকে বাসার সামনে নামিয়ে দিয়ে তারপর যাবেন! আমি না করতে পারলাম না! রাত ১২ঃ১০ হেটে হেটে ওর বাসার সামনে পর্যন্ত গেলাম!

24/11/2019

মারাকানার সেই ট্রাজেডির ক্ষত তখনো শুকায়নি। ১৯৫৮ বিশ্বকাপের গ্রুপের শেষ ম্যাচে ব্রাজিলের হয়ে নামিয়ে দেয়া হলো ১৭ বছরের একটা বাচ্চাকে। ছেলেটা নামলো, গোল করলো, জিতলো। আর পেছনে তাকাতে হয়নি। বিশ্বকাপ জয় করেই ছেলেটা থামলো।
১৯৭০ বিশ্বকাপে কোচ চিন্তা করলেন অভিজ্ঞ ছেলেটাকে এবার প্লেমেকার রোল প্লে করাবেন। ছেলেটা করলো ৪ গোল কিন্তু এসিস্ট করলো ৮ টি।
স্যার ববি চার্লটন বলেছিলো:- "আমি মাঝে মাঝে ভাবতাম ফুটবল হয়তো তার জন্যই আবিস্কৃত হয়েছে"

এক কাঠি এগিয়ে বার্সার মহানায়ক লিজেন্ডারী ডাচ ফুটবলের সবচেয়ে বড় সুপারস্টার স্যার ক্রুইফ বলেছিলো:- "সে বিশ্বের একমাত্র ফুটবলার যে সব লজিককেও হার মানিয়েছে"

আর্জেন্টাইন গ্রেট স্টেফানোতো বলেই দিয়েছিলো:- "সর্বকালের সেরা প্লেয়ার? মেসি, রোনালদো সেরা প্লেয়ার কিন্তু সর্বকালের সেরা প্লেয়ার কালো মানিক"

তারচেয়েও বড় উক্তিটা ছিল আর্জেন্টিনার ইতিহাসের সেরা কোচ লুই সিজার মেনত্তির:- "সে সর্বকালের সেরা প্লেয়ার। সে স্টেফানো, ক্রুইফ, ম্যারাডোনা এবং মেসির সমন্বয়ে তৈরী"

মিশেল প্লাতিনি বলেছিলো:- "সে একটা মানুষ। তারপর সে একটা প্লেয়ার। এবং তার মত খেলতে হলে আপনাকে গডের মত খেলতে হবে"

ম্যাজিকাল হাংগেরীর মাদ্রিদ লিজেন্ড পুসকাসের মতে:- "সর্বকালের সেরা প্লেয়ার স্টেফানো। আমি কালো মানিককে প্লেয়ারদের কাতারেই ভাবিনা। তিনি প্লেয়ারদের উর্ধ্বে" 😊
-
এই লোকটার নাম পেলে। পেলের সাথে কারো কম্পেয়ার করাটাই বোকামি। একমাত্র মুর্খরাই এই বোকামি করবে। আর সর্বজয়ী পেলেকে ট্রল করা পাবলিকরা জানেইনা সর্বজয় কাকে বলে। পেলে সর্বকালের সর্বসেরা। তারা পেলেকে নিয়ে ট্রল করতে পারবে কিন্তু পেলের সমান অর্জন আর কারো মাঝে খুজে পাবেনা..!!

22/11/2019

লেখালেখি করি না এখন আর, ভালো লাগেনা..!! ভালো লাগেনা বলতে, যখন দেখি এই লেখালেখিটা শুধু শুধুই, মানে মাঝে মনে করতাম, আবেগ নিয়ে লেখলে মানুষ আমাকে একটু আলাদা দেখবে, হ্যা দুনিয়াতে এখন সব কিছুই দেখাদেখির মধ্যে চলে গিয়েছে..!! আপনি খুব ডিপ্রেশনে আছেন..?? সেই মুহুর্তে যে আপনাকে সান্ত্বনা দিয়ে, ডিপ্রেস থেকে বের করলো তাকে আপনি ভাবতে পারেন আপনার শুভ চিন্তক..!! তবে সে আপনাকে ডিপ্রেশন থেকে বের করে আপনার কাছে একটু বড় হয়ে গেলো, দেখিয়ে দিলো যে, সে পারে..!! কোনো একসময় মানুষকে পথভ্রষ্ট হতে দেখে মজা লাগতো..!! তাকে বোঝানোর বদলে হয়তো উৎসাহিত করেছিলাম..!! কোনো একসময় অন্যের প্রেমে সহযোগিতা করেছিলাম..!! জীবনের এই ২৪ টা বছরে, এতোটুকুও বুঝতে পারলাম না, আসলে আপন কাকে বলে..?? হ্যা এখন অবধি আমি এই বিষয়ে অবুঝ..!! একটা বন্ধু আছে, নামটা গোপন করছি, তার প্রেমের বয়স প্রায় ৬ বছর..!! সেদিন দেখলাম কথা কাটাকাটি হয়ে মেয়েটি ফোন বন্ধ করে রেখেছে, বন্ধু আমার নাকি ডিপ্রেসে যায় মাঝে মধ্যে..!! সেদিন দেখলাম মন খারাপ, আস্ক করাতে বললো ফোন অফ করে রেখেছে, কথা বলবে নাকি ২ বছর পর..!! আমি বললাম রেগে আছে, রাগ কমলে ঠিক হয়ে যাবে..!! সে হাসলো আর আমিও হাসলাম..!! আমি বরাবরই একজন আবেগি মানুষ, আর প্রেম 😁 তার সংখ্যা আমার বয়স পেরিয়ে 😑 আমি প্রেম শুরু করেছিলাম যখন ক্লাস ৭ এ ছিলাম, প্রথম প্রেমটা আজও ভুলতে পারিনি পুরোপুরি, তখন ২০০৯ সাল..!! সেই স্কুল, সেই বন্ধু বান্ধব, আর আমার প্রথম প্রেম কোনোটিই ভুলিনি..!! প্রেম ভাঙলো মন ভাঙেনি, কয়েকবছর পর বুঝলাম মনটা প্রথম প্রেমিকার কাছে..!! হ্যা কি একটা অনুষ্ঠানে স্কুল মাঠে সেদিন ছেলে মেয়ে সবায় ছিলো, তাকে বললাম আমি হয়তো এই স্কুলে আর থাকবো না, চলে যাবো হোস্টেল জীবন উপভোগ করতে, সে বলেছিলো না গেলে হয়না..?? আহ্ কি সেই পুরোনো অনুভূতি, সবে পড়তাম ৭ শ্রেণীতে, তাকে বলেছিলাম আমিতো আবার আসবো..!! সে হয়তো আমার পথ চেয়ে ছিলো, তবে আমি আর ফিরিনি এই পতেঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ে..!! কেনইবা ফিরবো..?? হোস্টেল জীবন উপভোগ করতে গিয়ে ২য় প্রেমের স্বীকার হয়েছিলাম, যখন এক এক করে জীবন থেকে ভালোবাসা হারিয়েছি, তখন মনে পড়েছিলো কেউ একজন অপেক্ষা করছে আমার জন্য... যে অপেক্ষার কোনো শেষ নেই, হয়তো তাকে কোনোদিন খুঁজে পাবো না.. তবে এখন বুঝেছি, অপেক্ষা কাকে বলে..??

20/11/2019

ইন্টারনেট ছাড়া বাঙ্গালীদের জীবন যেমনটা ছিলো..!! 😑

Address

Muslimabad
Patenga
4118

Telephone

+8801721997499

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Mehedi Hasan Forhad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md Mehedi Hasan Forhad:

Videos

Share

Category


Other Video Creators in Patenga

Show All