NFSC - Narsingdi BookZone

NFSC - Narsingdi BookZone 'নট ফর সেল ক্লাব' অনুমোদিত এই বুকজোনটি?

আমরা বই বিক্রির কোন প্রতিষ্ঠান নই।
ক্রয় নয়, অর্জন করুন- এই নীতিতে আমরা আপনাকে অনন্য আর অভাবনীয় প্রক্রিয়ায় উন্নত মান (কাগজ ও ছাপায়) বজায় রেখে আপনার দরকারি/পছন্দের বই অর্জনে/সংগ্রহে সহায়তা করে থাকি।
আমাদের যাবতীয় কার্যাবলী আপাতত বাংলাদেশে প্রণীত ২০০০ সালের ২৮নং কপিরাইট আইনের ১৩ অধ্যায়ের ৭২ ধারার "১" "ক" এবং "অ" শর্তের বৃত্তে পরিচালিত হয়।
তো ক্রয় নয়, অর্জন করুন
কেবল সংগ্রহ নয় ধারণ করুন, ভাবুন...
বীভৎস বিপ্লবে আপনাকে স্বাগতম।

পারফিউম;একজন খুনির গল্প।লেখক- প্যাট্রিক সাসকিন্ডভাবানুবাদ- পায়েল মন্ডলএনএফএসসি পাবলিকেশন্স লিমিটেড।নট ফর সেল ক্লাব।ক্লাব...
03/08/2022

পারফিউম;
একজন খুনির গল্প।
লেখক- প্যাট্রিক সাসকিন্ড
ভাবানুবাদ- পায়েল মন্ডল
এনএফএসসি পাবলিকেশন্স লিমিটেড।
নট ফর সেল ক্লাব।
ক্লাব প্রকাশ- ০৪
____________________________

পৃথিবী এবঙ এর বাহিরের প্রতিটি বস্তুকণা অজস্র ওয়েভ ফাংশনের সমষ্টি। আর পুরো মহাবিশ্ব এইসব ওয়েভ ফাংশনের অনবদ্য এক অর্খেস্ট্রা।

একজন ব্যাক্তি এই মহান অর্খ্রেস্ট্রার খুব মৃদু একটি ফাইন টিউন। ব্যাক্তির চিন্তা, দৃষ্টি নিক্ষেপ, যৌনতা, ভালোবাসা, ভয়, বন্ধুত্ব, রঙ, মৌলতা সবই এক একটি পৃথক ইউনিক তরঙ্গ।

ওয়েভ ফাংশন। মানবের খুব প্রাচীন একটি ভাষা, যা আজ বিস্মৃত।

বিস্মৃত এই ভাষা আমাদের অসম্পূর্ণ শারিরীক কাঠামোতে, কাঠামোর অভ্যন্তরের শিরা-ধমনীতে প্রবহমান রক্ত, ফুসফুসের বাতাস, ত্বক, নাক আর জানা-অজানা গ্রন্থিগুলির নিঃসরণের মাধ্যমে
অনুদিত হয়ে ধরা দেয়।

গন্ধ এমনই এক প্রাচীন বিস্মৃত ভাষা।

যে ভাষাটা গ্রেনোয়ে জানে; এবঙ খুব সুনিপুনভাবেই জানে। বস্তুসমূহের গহনে ঘটে চলা আন্তঃআনবিক শক্তির সুক্ষ্ম হ্রাস-বৃদ্ধি, মানুষের অন্তর্দেয়াল হতে
উৎসারিত কামতাড়না, ভালোবাসা, রাগ, ভয়, ঘৃণার তরঙ্গ তার স্পর্শকাতর রিসেপ্টরে ধরা দেয় গন্ধের ভাষায়!
মহাবিশ্বের ইউনিফায়েড সিম্ফনির একটা স্বরলিপি যেটা মানুষ ভুলে গেছে,
কোনো এক অজানা কারণে গ্রেনোয়ে সেটা বুঝতে পারে। আঠারো শতকের ফ্রান্সে সে যেন দশ হাজার বছর আগের এক এলিয়েন!

প্যাট্রিক সাসকিন্ড একজন জার্মান লেখক। জার্মান হয়েও আঠারো শতকের ফ্রান্স, সুগন্ধীর তীর্থস্থান গ্রাস আর অন্যান্য শহর, শহরগুলোর মধ্যকার ফাঁকা স্থান, এখানকার মানুষের ফুল আর সুগন্ধি কেন্দ্রিক জীবনকে তিনি যেভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন তা সত্যিই প্রশংসার দাবীদার। সেইসাথে এই গল্পটিকে একটি ভালো বিজ্ঞাপনও বলা যায়। বিশেষ করে ট্যুরিস্ট, গন্ধপ্রেমী, ব্যবসায়ী আর জার্মান-ফরাসি কূটনীতিকদের জন্য।

পারফিউমের শুরুটা এরকম একটা ঘোষনা দিয়ে_____
"___,,,,,,,,,,,,,,, গ্রেনোয়ের সেই অপচেষ্টার গল্প বলা হবে।"
গল্পের আরো কয়েক স্থানে আছে______
",,,,,এই গল্পে মাদাম গিলার্ডের কথা আর আসবে না।"
",,,,,মাদাম গিলার্ডের গল্প এখানেই শেষ হয়।"
",,,,, আর তার বেঁচে থাকায় যে কি ভয়াবহ ঘটনা ঘটতে পারে পাঠক জানতে পারবেন ক্রমান্বয়ে।"____
_____ গল্প বলার এই ভঙ্গিটা নতুন আর অভিনব মনে হয়েছে। এর মাধ্যমে লেখক পাঠককে খুব বেশি দৌড় করান নি, কিন্তু অনুন্মোচিত দৃশ্যকল্পের ঝাঁপি দেখার কৌতুহল অক্ষুন্ন রেখেছেন।
সেই সাথে পাঠকের কান আর মস্তিষ্ককে সজাগ রাখার চেষ্টা করেছেন।

সারা গায়ে ক্লেদ আর নোঙরা লেগে থাকা ঘিঞ্জি প্যারিস শহরে রু-অক্সের গ্রেনোয়েকে জন্ম দেয়া আর দেহ ব্যবসা করে বেঁচে থাকা মহৎ কিছু বলে মনে হয়না। জীবন আর দেহ এখানে খুব ঠুনকো ও মূল্যহীন একটা ধারণা!

জন্মের পরপরই গ্রেনোয়েকে আবর্জনার স্তুপে ফেলে যাওয়ার অপরাধে
বিচারক যখন রু-অক্সকে মৃত্যুদন্ড দিলেন তখন মনে পড়ছিলো কিছু শব্দ!
জন্মের অধিকার, মৃত্যুর অধিকার, অধিকার! রুশোরা কেন এসব শব্দ নিয়ে ভাবিত ছিলেন তা আঁচ করা যায়।

গ্রেনোয়ে আসলে কার সন্তান!
কোন কামুক পুরুষের নাকি রু-অক্সের? সমাজের, নাকি রাষ্ট্রের? নাকি পিতা সম্পর্কিত ধারণাটাই অর্থহীন এক প্রলাপ!

এতো অর্থহীনতার জঞ্জালেও একজন মানবশিশুকে সিন্ডিকেটের কাছে মাথা নত করে আসতে হয়! তাকে ব্যাপ্টাইজ হতে হয়, সীল-ছাপ্পড় খেতে হয়!

লেখকের হাত ধরে এখানে এবঙ গল্পের বিভিন্ন অনুচ্ছেদে আমরা আঠারো শতকের ইউরোপের মানুষের জীবনঘনিষ্ঠতার একটা ভিন্ন রুপ দেখি। প্যারিসের পরিচয়হীন শিশুরা, যৌনতা ও যৌনকর্ম, ব্যবসা ও জীবন, কর্মঘন্টা, বিত্তের তারতম্যের সমান্তরালে পরিবর্তিত হওয়া স্নেহ-ভালোবাসার স্বরুপ__ এরা বিভিন্ন চরিত্রের ছায়াসঙ্গী হয়ে পাঠককে একের পর এক যাদু দেখিয়ে যায়।

গল্পের প্রয়োজনে মাদাম গিলার্ডের মতো ভাবলেশহীন, আবেগহীন একটি চরিত্র নিয়ে আসাটা লেখকের পরিকল্পিত কাজ বলে মনে হয়েছে। গ্রেনোয়েকে বাঁচিয়ে রাখার লেখকের এক কৌশলী প্রয়াস!
পরিকল্পনাটাকে জায়েজ করার জন্য পরবর্তীতে তিনি কিছু যুক্তিও দাঁড় করিয়েছেন। তার মধ্যে সবচেয়ে মজার যুক্তি হল__",,,,,,,, মৃত্যু তাকে কি সহজে নিতে পারে?"

"কাঠ"।
গন্ধ'কে রক্তের সাথে দ্রবীভূত করার গ্রেনোয়ের প্রচেষ্টা আমাকে নস্টালজিক করে তুলেছিলো।

আমার অভিজ্ঞতাটা ছিলো কেরোসিন নিয়ে। ছোটবেলায় দোকান থেকে কেরোসিন কিনতে গেলে_ দোকানি টিন থেকে কেরোসিন ঢেলে দিতো। আমি সেই প্রবহমান কেরোসিনের গন্ধকে খুব ভালোবাসতাম। মনে হতো এক বুক পিপাসা জমে আছে আমার বুক থেকে কন্ঠা পর্যন্ত।

আর ভালো লাগতো রোদের ঘ্রাণ। পুরো শৈশব রোদের পরোক্ষ ঘ্রাণ শুঁকেই কেটেছে আমার।

গন্ধের সৌন্দর্যের সাথে গ্রেনোয়ের প্রথম পরিচয়। এই ঘটনাটিও নস্টালজিক ছিলো। হাস্যকর মনে হতে পারে শুনতে, কিন্তু বলার লোভ সামলাতে পারছি না। আসলে পারফিউম পড়ার আগে আমার এই অনুভূতির কোন স্বীকৃতি ছিলো না।

বিয়ের আগে আমার স্ত্রীর ছবি দেখানো হয়েছিলো আমাকে। তার আগে আরো গোটা পাঁচেক ছবি দেখেছি। সবগুলো ছবিই ছিলো আপাদমস্তক।
কিন্তু স্ত্রীর ছবিটা দেখার পর এক অদ্ভুত অনুভূতি হয়েছিলো; ছবিটা দেখার পর মনে হয়েছিলো, এই সেই নারী যার দেহজ সুধায় আমি বিলীন হতে চাই! তার দেহের প্রতিটি কণা থেকে নির্গত তরঙ্গ বন্ধী হয়ে ছিলো ওই ছবিটায়। ছবিটা যখন দেখছিলাম মনে হচ্ছিলো, তরঙ্গগুলো তাদের উপযুক্ত রিসেপ্টর পেয়ে গেছে, আর তারা প্রবল বেগে বানের জলের মতো আমার চোখ দিয়ে মগজের কোনো এক অজানা কোণে হারাচ্ছে!

মিলকরণটা হয়তো হাস্যকর কিন্তু এমনই মনে হয়েছিলো। আমি এখন এই নারীরই জীবনসঙ্গী।

লেখক বিস্তর পড়াশোনা করেছেন পারফিউম নিয়ে। এটা তৈরির পদ্ধতি, এটার সাথে সংশ্লিষ্ট সমস্তকিছুর আত্মিক যোগাযোগের ধারাবাহিকতা ইত্যাদি বেশ স্পষ্ট তার কাছে।

বলদিনি বুড়ো হয়ে গেছে। সে এখন নিঃস্ব-রিক্ত। তার এই সবকিছু হারানোটা মনে করিয়ে দেয় বাঙলার আঠারো শতকের শেষ দশকগুলোকে। যখন পুরোনো ভূস্বামীরা হারাচ্ছে তাদের গৌরব, বনেদিপনা; আর মার খাচ্ছে নব্য গজিয়ে ওঠা ধনীদের হাতে, যারা ব্যবসাটা ভালো বোঝে। আর বদলে যাওয়া সেই অগনিত মানুষগুলো। যাদের বদলে গেছে মনন-মানসিকতা, শিল্প ও জীবনবোধ!
বলদিনির ভেতরে দৃশ্যমান হতে দেখা যায় বাঙলার কোনো একজন জমিদারকে! যার দৃষ্টি নিবদ্ধ ছিলো দুরে, অনেক দুরে কিন্তু শুন্যতায় ভরা!

গ্রেনোয়ে দ্য জার্নিম্যান। হাঁটছে তো হাঁটছে। চারপাশে কোন মানুষজন নেই; রাস্তা, আর স্থবির জীবনের সমারোহ চারপাশে। এমন একটা জীবন পেলে বোধ হয় ভালোই হতো।

ছোটবেলায়, যখন একটু একটু সাহস হয়েছে, অনেক দুরে চলে যাওয়ার মতো সাহস। চলে যেতাম ফুপুদের বাড়িতে; একা। মাইলের পর মাইল, হেঁটে হেঁটে। পথে নির্দিষ্ট কিছু জায়গায় মানুষ আর দোকানপাটের অস্তিত্ব ছিলো, বাদবাকি সব শুনশান। ভিন্ন জীবনের দেখা মিলতো তখন। সাদা মাটির রাস্তা, রাস্তার পাশের নানা জাতের জঙ্গল, বুনো ফুল, আকাশ-মেঘের ছদ্মবেশি বয়ে চলা খাল, আর কিছুদুর পরপর গাছেদের শরীর। যতোগুলো গাছ দেখতাম, সবার দিকে একবার করে তাকাতাম, ভয়ে অথবা ওরা কথা বলে কিনা জানতে! কিন্তু এই পথপাড়ি সবসময়ই থাকতো শব্দহীন। একটা ঘোরের মতন। আমার মগজেও নৈঃশব্দের প্রতিবিম্ব জটা পাকিয়ে থাকতো গন্তব্যে পৌঁছানো পর্যন্ত।

এমন একটা জীবন পেলে বোধ হয় ভালোই হতো।

গ্রেনোয়ে যেমন বুঝতে পেরেছিলো সে কি চায়।
সম্ভবত আমিও জানি আমি কি চাই।

আমি এক অপার নৈঃশব্দের প্রান্তর পাড়ি দিতে চাই। একা।

মাদাম গিলার্ড, বলদিনি আর তার স্ত্রীর মৃত্যুর সাথে গ্রেনোয়ের সুক্ষ্ম একটা যোগসূত্র তৈরি করেছেন লেখক। সেইনের ঢেউয়ে হারিয়ে যেতে দিয়েছেন হাজার গন্ধের রেসিপি; সেই নোটবুক। এসব ঘটনার সাথে গ্রাসের দিকে অপসৃয়মান গ্রেনোয়ের যদিও কোন যোগসূত্র নেই কিন্তু লেখক যোগসূত্রটার স্বরুপ ভাবতে পাঠককে নিষেধও করেন নি।

গ্রাসের কাছাকাছি এক পাহাড়ি গুহায় লেখক গ্রেনোয়েকে সাত বছর হাইবারনেশনে রেখেছিলেন। কেন এই গুহাবাস। নিজেকে চিনতে পারার বা আবিষ্কার করার অন্য কোন পথ নয় কেন? আঠারো উনিশ শতকে আধ্যাত্মিকতা আর আধুনিকতার যে দ্বন্দ্ব চলছিলো লেখক সম্ভবত তার শকওয়েভ কাটাতে পারেন নি।

গল্পে গ্রেনোয়ে চরিত্র, বেশকিছু ঘটনাপ্রবাহ এবঙ গল্পের সমান্তরাল চরিত্রগুলোর যোগসূত্রের মধ্যে যাদুবাস্তবতার চাদর পরালেও প্রচলিত সমাজ বাস্তবতাকে লেখক আলগোছে মেনে নিয়েছেন। গ্রেনোয়ে এবঙ লেখক দুজনেই
যাদুবাস্তবতায়
বুঁদ হয়ে ধাকলেও সৃষ্টি ও স্রষ্টা উভয়ই রসদ দেয়া-নেয়া করেছেন প্রচলিত বাস্তবতার কুসুম উষ্ণ জল থেকে।

গ্রেনোয়ের ফাঁসির মঞ্চের সামনে হাজার মানুষ অলৌকিক সেই সুগন্ধির আবেশে যখন আদিম ও অকৃত্তিম হয়ে ওঠে কিঙবা ত্রিশ টুকরা গ্রেনোয়েকে যখন কয়েকজন মানুষ ঝলসে খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তোলে, তখন যাদুবাস্তবতা আর বাস্তবতার ঐন্দ্রজালিক বর্ণালী সার্থক রুপ লাভ করে।

1985 সালে জার্মান ভাষায় বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়। লেখক তারো একশত বছর আগের ফ্রান্সের আবহ, জীবনযাত্রা, প্রাকৃতিক পরিবেশ আর মানুষের মনস্তত্বকে খুব দক্ষতার সাথে তুলে এনেছেন। যেন গ্রেনোয়ের ভেতর দিয়ে তিনি নিজেই সেই সময়টাতে চলে গিয়েছেন।

কিন্তু, লেখক কেন গ্রেনোয়েকে একজন খুনি বললেন তা আমার বোধগম্য হয়নি। এটা হয়তো আমার সীমাবদ্ধতা। নায়ক একে একে পঁচিশটি ফাইন টিউনকে হত্যা করে; তার প্রথম খুনকে কোনভাবেই হত্যা বলার উপায় নেই, এটা ছিলো অপ্রত্যাশিত একটা দুর্ঘটনা। পরবর্তী চব্বিশটি ফাইন টিউন খুনই ছিলো। কিন্তু লেখক গ্রেনোয়েকে যেখানে ঈশ্বরের আসনে নিয়ে গেছেন, তাকে দিয়েছেন এক অকল্পনীয় শিল্পী সত্ত্বা, যার জন্মই হয়েছে অমোঘ ওই পারফিউমটি সৃষ্টির জন্য, যার গন্ধ কোনো মানুষ কখনও পায়নি, সেখানে তার খুনি নামকরণ নেহাতই অনায্য। এখানেই লেখক তার প্রবল পরাক্রমশালী চলতি সময়ের কাছে নতজানু হয়েছেন!

পুরো গল্পে একবারও গ্রেনোয়েকে নায়ক বা মূল চরিত্র বলে মনে হয়নি। দৃশ্যেগুলোতে স্ট্রাইকার হিসেবে গ্রেনোয়ে বল এগিয়ে নিয়ে গেলেও মূল চরিত্র ছিলো আসলে গন্ধ!
মগজের কুঠুরিতে গন্ধ আর তার দৌরাত্মকে অনুভব করেছি প্রতিটি মুহুর্তে!

খুনি যদি বলতেই হয় তা গ্রেনোয়েকে নয়, গন্ধকেই বলা উচিত!

_____ঝরঝরে সুন্দর ভাবানুবাদের জন্য পায়েল মন্ডলকে অসংখ্য ধন্যবাদ। বইটি নানা ভাষায় অনুদিত হয়েছে; মূল জার্মান এবঙ ইঙরেজি ভাষার বইটি সম্পর্কে জানা নেই, তাই এটার প্রকৃত এসেন্স এই ভাবানুবাদে উপস্থিত কিনা তা বলা সম্ভব নয়। কিন্তু বইটি একটানা বিরক্তিহীনভাবে পড়ে যেতে কোন সমস্যা হয়নি।
_____বইটির হাতে গোনা অল্প কয়েকটি জায়গায় বানানগত সমস্যা আর অগোছালো বাক্য নজরে এসেছে। কিন্তু এতো সুন্দর একটা গল্পের প্লটের কারণে এই সামান্য ত্রুটিকে আমলে নেয়াটা বোকামি।
______প্রচ্ছদ ভালো লাগেনি। আরো সৃষ্টিশীল প্রচ্ছদ হতে পারতো বইটির।
_______বইয়ের বাঁধাই, কাগজের মান, লিখার ব্রাইটনেস সত্যিই খুব আরামদায়ক ছিলো!

© Iqramul Hoque

382 পৃষ্ঠার এই বইটির সংগ্রহ দায় মাত্র 220 টাকা যোগ কুরিয়ার খরচ।

বইটি পেতে ইনবক্স করতে পারেন।

পারফিউম এবং আউট অব দ্যা ডার্ক পেপারব্যাক সংগ্রহ করেছেন কি?
28/07/2022

পারফিউম এবং আউট অব দ্যা ডার্ক পেপারব্যাক সংগ্রহ করেছেন কি?

সর্বপ্রথম বিশ্ব বই দিবসের ধারনাটি আসে স্পেনের লেখক ভিসেন্ত ক্লাভেল আন্দ্রেসের কাছ থেকে ১৯২৩ সালে। তার প্রিয় লেখক( স্পেনে...
23/04/2022

সর্বপ্রথম বিশ্ব বই দিবসের ধারনাটি আসে স্পেনের লেখক ভিসেন্ত ক্লাভেল আন্দ্রেসের কাছ থেকে ১৯২৩ সালে। তার প্রিয় লেখক( স্পেনের বিখ্যাত লেখক) মিগেল দে থের্ভান্তেসকে সন্মান জানাতে তার জন্মবার্ষিকী ৭ অক্টবর এই দিবসটি পালন শুরু করেন। পরবর্তীতে তার মৃত্যুবার্ষিকী ২৩ এপ্রিল দিবসটি স্থানান্তর করা হয়। বলা হয়ে থাকে- শেক্সপিয়র, সত্যজিৎ রায়, ইনকা গার্সিলাসো ডে লা ভেগাসহ প্রমুখ খ্যাতিমান সাহিত্যিকদের জন্ম ও প্রয়ান দিবসও ২৩ এপ্রিল আর তাই এই দিনটিকেই বিশ্ব বই দিবস হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে।

১৯৯৫ সালের ২৩ এপ্রিল ইউনেস্কো "ওয়ার্ল্ড বুক এন্ড কপিরাইট ডে" হিসেবে স্বীকৃতি দেয় এবং পালন করতে শুরু করে। যা বিশ্ব বই দিবস নামেও পরিচিত। বিশ্ব বই দিবস পালনের উদ্দেশ্য, বই পড়তে সবাইকে উৎসাহ দেওয়ার পাশাপাশি, মেধাস্বত্ব রক্ষার বিষয়টিকেও গুরুত্ব দেওয়া।

10/04/2022
নিতে চান? “নট ফর সেল ক্লাব” প্রকাশনা -০৪*সেপিয়েন্স (গ্রাফিক নভেল) ২য় খণ্ডসভ্যতার ভিত্তিমূলবিঃদ্রঃক্লাব প্রকাশনা-০৫ সংক্র...
27/03/2022

নিতে চান?
“নট ফর সেল ক্লাব” প্রকাশনা -০৪
*

সেপিয়েন্স (গ্রাফিক নভেল) ২য় খণ্ড
সভ্যতার ভিত্তিমূল

বিঃদ্রঃ
ক্লাব প্রকাশনা-০৫ সংক্রান্ত তথ্য পাবেন ৪৮ ঘন্টায়!

চলুনবই উৎসব শুরু করি.....!
26/03/2022

চলুন
বই উৎসব শুরু করি.....!

Unstoppable Us, Volume 1: How Humans Took Over the WorldBy Yuval Noah HarariIllustrated by Ricard Zaplana Ruiz
26/03/2022

Unstoppable Us,
Volume 1: How Humans Took Over the World

By Yuval Noah Harari
Illustrated by Ricard Zaplana Ruiz

নট ফর সেল ক্লাব;স্বাধীনতার সৌন্দর্যে ছুটে চলছে প্রথাগত বই প্রকাশনার শৃঙ্খল মুক্তির প্রয়াসে!
26/03/2022

নট ফর সেল ক্লাব;
স্বাধীনতার সৌন্দর্যে ছুটে চলছে প্রথাগত বই প্রকাশনার শৃঙ্খল মুক্তির প্রয়াসে!

ইতিহাস is coming....*****Not For Sale Clubwithব্যাঙের ছাতার বিজ্ঞান BCB
16/03/2022

ইতিহাস is coming....
*****

Not For Sale Club
with
ব্যাঙের ছাতার বিজ্ঞান BCB

01/02/2022
23/01/2022
ঘোষণাঃ ****আমরা এখন গভঃ সার্টিফাইড প্রকাশনা সংস্থা।*লোগোটা কেমন হয়েছে?!
22/01/2022

ঘোষণাঃ
*
*
*
*
আমরা এখন গভঃ সার্টিফাইড প্রকাশনা সংস্থা।

*
লোগোটা কেমন হয়েছে?!

31/12/2021

কিডনী সংস্করণ…

*

২০২১ বছর নয়, পৃৃথিবীর বয়স ৪৬০ কোটি বছর; তাই ২০২২ নয়, গল্প জানা উচিত ৪৬০ কোটি বছরের! নট ফর সেল ক্লাব সেই গল্পই তুলে দিতে চায় সহযোদ্ধাদের হাতে!

৪৬০ পৃষ্ঠার মধ্যে এমন একটি ঐতিহাসিক বই, যার সমকক্ষ গুনমানের প্রকাশনা বাংলা ভাষার ইতিহাসে সম্ভবত আজ পর্যন্ত নির্মিত হয়নি!

সদস্যগণ প্রস্তত থাকুন আপনার “ডিরেক্টর’স ও কালেক্টর’স (কিডনী) এডিশন”-এর জন্য! আপনার ক্লাব বাংলাদেশের সর্বপ্রথম কোল্যাব (Collaboration Book) বইয়ের কাজ প্রায় শেষ করে ফেলেছে, এবং এই বইটি বাংলা সৃজনশীল প্রকাশনা জগতের একটি অমোচনীয় মাইলফলক হিসাবে বিবেচিত হবে!

সিদ্ধান্ত এবার আপনার, একটা কিডনীর বিনিময়ে হলেও এই ৪৬০ কোটি বছরের ইতিহাসে আপনার নাম তালিকাভুক্ত থাকবে কি না?!

নট ফর সেল ক্লাব: কিডনী বিক্রয়যোগ্য নয়!

30/12/2021
১৬ ডিসেম্বর…*সবাই বিজয়ে ফেরে না,কেউ কেউ ফেরে!
16/12/2021

১৬ ডিসেম্বর…

*

সবাই বিজয়ে ফেরে না,
কেউ কেউ ফেরে!

29/10/2021
তুমি কি কেবল ছবি শুধু পটে লিখা।ওই যে সুদূর নীহারিকাযারা করে আছে ভিড়আকাশের নীড়;ওই যে যারা দিনরাত্রিঅলো-হাতে চলিয়াছে আঁধার...
25/10/2021

তুমি কি কেবল ছবি শুধু পটে লিখা।
ওই যে সুদূর নীহারিকা
যারা করে আছে ভিড়
আকাশের নীড়;
ওই যে যারা দিনরাত্রি
অলো-হাতে চলিয়াছে আঁধারের যাত্রী
গ্রহ তারা রবি
তুমি কি তাদেরি মতো সত্য নও।
হায় ছবি, তুমি শুধু ছবি।

24/10/2021

আসিতেছে একসাথে:
Sapiens A Graphic History - The Pillars of Civilization
ডিরেক্টর’স ও কালেক্টর’স এডিশন!
সেই সাথে প্রথম খণ্ডের সংশোধিত ২য় পেপারব‌্যাক সংস্করণ!
https://fb.watch/8RcXTetaRy/

পারফিউম: একজন খুনীর গল্প! (পারফিউম্ড কালেক্টর’স এডিশন)[বাংলাদেশের সর্বপ্রথম সুগন্ধযুক্ত বই, সাথে একটি টুইষ্ট]মূল: প্যট্র...
13/10/2021

পারফিউম: একজন খুনীর গল্প!
(পারফিউম্ড কালেক্টর’স এডিশন)
[বাংলাদেশের সর্বপ্রথম সুগন্ধযুক্ত বই, সাথে একটি টুইষ্ট]

মূল: প্যট্রিক সাসকিন্ড
ভাবানুবাদ: ………………

*

ফ্রান্স। অষ্টদশ শতাব্দী। এসময় প্যারিসের মাছ বাজারে জন্মগ্রহণ করে একজন ক্ষুরধার প্রতিভাবান ব্যাক্তি। প্রতিভাবান হলেও তার নৃশংসতা পশুকেও হার মানায়। মানুষটির নাম জ্যাঁ ব্যাতিস্ত গ্রেনোয়ে। গল্পটি তাকে নিয়ে। গ্রেনোয়ের নৃশংসতা, অমানবিকতা ড্য সেডস, সেইন্ট জাস্ট, বুচেস বা বোনাপোর্টকেও হার মানায়। গ্রেনোয় হলো সেই মানুষ যে একটা ভিন্ন অস্ত্র দিয়ে মানবজাতিকে পদানত করতে চেয়েছিল। গ্রেনোয়ের এই অপচেষ্টার গল্প বলা হবে।

সে সময়ের প্যারিস আজকের প্যারিসের মত এত পরিস্কার সাজানো গোছানো ছিলো না। তখন প্যারিসের বাতাস ছিল দূর্গন্ধে ভরা। রাস্তায় যত্রতত্র পড়ে থাকতো ঘোড়ার লাদ। কোর্টইয়ার্ডে মানব বর্জ আর বাসাবাড়ির কোনাকানায় পাওয়া যেত মরা ইঁদুর। প্যারিসের বাসাবাড়ি আর কারখানার চিমনী দিয়ে বের হওয়া সালফারের ধোঁয়ায় শ্বাস নিতে কষ্ট হতো শহরবাসীর। অধিকাংশ বাড়ির রান্নাঘরের চুলোর পাশের দেয়াল চাপা পড়ে থাকতো চর্বির পুরু আস্তরের নীচে। গ্রাম থেকে আসা কিষাণ ও জেলেরা যত্রতত্র বসে যেত সব্জি ও মাছ নিয়ে, বিক্রির জন্য। কসাইরা যেখানে খুশি পশু কেটে মাংস বিক্রয় করতো, আসলে সে সময়ের প্যারিস ছিল একটা বড় বস্তি; দুর্গন্ধময় বস্তি!

প্রকাশিত হবে মার্চ/এপ্রিল ২০২২!

নারীকথন!লিখেছেন: শিরিন শবনম*বহুদিন নিজের কথা বলে বলে ক্লান্ত করেছি সবাইকে, যদিও আমার কোনো ক্লান্তি নেই! যাইহোক, আজ কিন্ত...
07/10/2021

নারীকথন!
লিখেছেন: শিরিন শবনম

*

বহুদিন নিজের কথা বলে বলে ক্লান্ত করেছি সবাইকে, যদিও আমার কোনো ক্লান্তি নেই! যাইহোক, আজ কিন্তু নিজের কথা বলতে আসিনি; আজ আমাদের কথা বলতে এসেছি:

“নারীকথন”..!

কিন্তু এ কেবল নারী সত্তার একক কোনো কথা নয়। একজন পুরুষ যেমন মানুষ একজন নারীও তেমনি মানুষ। সে হিসেবে যদি ধরে নেই তবে এ পুরুষ-নারী নির্বিশেষে মানুষের কথা। এখানে নারী-পুরুষ মিলে আমরা-আমরা হয়ে যাই। তাই আমি বলছি এই নির্মাণ বলবে ’আমাদের কথা’।

আমার কাছে যতটা তথ্য আছে তাতে “নট ফর সেল ক্লাব” অচিরেই প্রকাশ করতে যাচ্ছে “নারীকথন”, একজন ফাউন্ডার অনুবাদক Dalia Afroz অনুবাদ করেছে – একা! সম্পাদনার টেবিলটা আমি দখল করেছি। আমার সাথে সহযোগী হয়েছে নবীন এক লিলিথ কন্যা নবনী প্রিয়দর্শিনী। তিন নারীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় “নট ফর সেল ক্লাব”-এর নির্মাণ “নারীকথন” আসছে!

মজার বিষয় হলো প্রায় পঞ্চাশ বছর আগের অনগ্রসর সময়ে নারীদের কথা ভেবেছেন, বলেছেন আমাদের এশিয়ান ভূ-ভাগের এক প্রথিতযশা পুরুষ ফিলোসোফার। যে নিজে কোনো বই লিখে যাননি; তাঁর পরবর্তী সময়ে তাঁকে নিয়ে ফাউন্ডেশন হয়েছে তার জন্মস্থানে, সেই ফাউন্ডেশন বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার আয় করছে, বিভিন্ন ডিসাইপলদের সাথে বলা তাঁর রেকর্ডকৃত বক্তব্য বই আকারে প্রকাশ করে; এখন সেটা এক বিশাল ব্যবসায়িক সেন্টার।

কিন্তু দূর্ভাগ্য হলো আমাদের বাংলাদেশের কালচারে সময়কে অতিক্রম করে দেখতে পাওয়া আধুনিক প্রগতিশীল এই ফিলোসোফারের বক্তব্য বা বই ট্যাবু। কারণ কিছুই নয়; পশ্চাৎগামী মিথে মজে থাকা অশিক্ষিত জনগোষ্ঠীর সমাজ, রাষ্ট্র, দেশ। এইখানে একজন মানুষকে চাঁদে দেখা যাওয়া মানুষ মেনে নেয়, বিশ্বাস করে, অনুসারী হয়। কিন্তু সময়কে অতিক্রম করে মানবসমাজের অর্ধেক অংশীদার নারীর জীবন, অধিকার, অনুভূতি, সংবেদশীলতা নিয়ে কেউ ভাবে না।

কোনো ধর্ম নারীদের নিয়ে এভাবে বলে যায়নি - আশির দশকে এই ফিলোসোফার যা বলে গিয়েছেন। আমরা এতই অভাজন যে, তাঁর কথা বুঝতে না চেয়ে বরঞ্চ ট্যাবু বলে চিহ্নিত করে আরামবোধ করি; আমাদের অন্ধকার ঘুঁচবে কীভাবে?

“নারীকথন” শুধু নারীদের জন্য নয়; নারীকথন পুরুষের জন্যও পঠিবত্য। কারণ, শুধুমাত্র নারী তার অধিকার বুঝলেই হবে না। তার জীবন, তার পরিবার, তার সাথে সংশ্লিষ্ট পুরুষরা যতদিন তা না বুঝবে ততদিন নারীর অধিকার ভাগারে পঁচেই মরবে। নারীর অব্যক্ত যন্ত্রনা গুমরিয়ে নিস্তব্ধ হবে তার নিজ হৃদয়ের ওমঘরে - অবহেলায়, অনাদরে।

তাই আমি বলব, “নারীকথন” শুধু নারীদের নয়; “নারীকথন” পুরুষ-নারী মিলিয়ে যে মানবগোষ্ঠী - তাদের সকলের। পুরুষ নারীর সঙ্গী, নারীও পুরুষের সঙ্গী। কাউকে বাদ দিয়ে অথবা কাউকে ছোট বা বড় করে রেখে জীবন আসলেই পূর্ণতার আলো পায় না। দূর্ভাগ্য হলো আমরা তা বুঝিই না। নারী-পুরুষ একে অপরের বড় বা ছোট, আগে বা পিছে নয় বরঞ্চ একে অপরের পরিপূরক; সঙ্গী। সমঅধিকার বিষয় নয়। বিষয় যার যার প্রাপ্য অধিকার। এ কথাটা যেদিন সকলে অন্তরে নিতে পারবে, সহনশীলতায় নিতে পারবে, বোধে নিতে পারবে - সেদিন হয়তো নারীকথনের প্রয়োজন হবে না। তার আগ পর্যন্ত “নারীকথন” গুনগুন করতেই থাকবে বোধপ্রাপ্ত মানুষের হৃদয়ে মমতায় ভেজা ট্যাভার্নে।

“নট ফর সেল ক্লাব”-এর প্রধান উদ্যোক্তা নিষিক্ত’র হৃদয় কাঁদে বাড়ির পাশের মহামানবের তরে। তার হৃদয় কাঁদে আরো যারা অধিকার বঞ্চিত সকলের তরে। হয়তো তাই সে উদ্যোগ নিয়েছে “নারীকথন” আলোর মুখ দেখানোর। কারণ নারী বাহ্যিকভাবে স্বাধীন হলেও পর্দার অভ্যন্তরে, পরিবারের নিষ্পেষণে, পুরুষসঙ্গীর অনুদারতায় এখনো বঞ্চিতদের দলেই।

বাহ্যিক নারীবাদ কখনো অন্তরের অভ্যন্তরে পরিবর্তন আনতে পারে না। পরিবর্তন আসতে হয় অভ্যন্তরীণ পরিবর্তনের মাধ্যমে। ব্যক্তি, পরিবার, গোষ্ঠী, সমাজ হয়ে দেশ রাষ্ট্র সীমানা ছাড়িয়ে বিশ্বমঞ্চে। আমরা যারা সমব্যথী তারা চাইলেই হুট করে সমাজ পাল্টে যাবে না। কিন্তু আমরা যেটা পারি নিজ হৃদয়ের অভ্যন্তরে “নারীকথন”-এ পোট্রেট হওয়া নারীর মর্মযাতনা অনুভব করতে। পরিবর্তন এভাবেই হয়; হাজার মাইল পদযাত্রার শুরুটা হয় মাত্র একটি পদক্ষেপ দিয়ে। সে পদক্ষেপটাই না হয় আমরা নিলাম সম্মিলিতভাবে, একতার শক্তিতে বলীয়ান হয়ে?

আশাকরি “নট ফর সেল ক্লাব”-এর “নারীকথন” সংগ্রহ করতে কেউ ভুলবেন না। অনুধাবন করতে চেষ্টা করবেন “নারীকথন”-এর মর্মযাতনা। তাতে যদিও পৃথিবী নারীদের জন্য ফুলের বিছানা হয়ে যাবে না কিন্তু কাঁটার খোঁচা হয়তো একটু কমবে।

উফ! অনেক কথার বকবক! সংক্ষেপে কিছু বলতে পারা আমার সক্ষমতার বাইরে! আবার আসব “হোমো দিউস”-এর মত “নারীকথন”-এর টিজার নিয়ে। তার আগে তথ্য -

মুল বই - The Book of Woman by OSHO
অনুবাদকের টেবিলের পর সম্পাদনা টেবিল পার হয়ে “নারীকথন” এখন মেকাপ নিচ্ছে নিষিক্ত’র টেবিলে যাওয়ার জন্য। ভালবাসা নিন; সাথে থাকুন!

বিঃদ্রঃ
প্রেমপূর্ণ এত্তো বিশাল একটা রক্তলাল হার্ট থাকার পরেও যারা শুধু আঙ্গুল উঁচিয়ে লাইক দেয় - তাদের আঙ্গুলটা যেন ঈশ্বর ভেঙে দেয়। অভিশাপ দিলাম! 🔥🔥🔥🔥

06/10/2021
01/10/2021
ক্লাব “ঈভের ডায়েরি” নিয়ে ভাবছে! কিন্তু সমস্যা হচ্ছে চায়না থেকে প্রচ্ছদ করে আনতেই বইপ্রতি ১০০০ টাকা লাগবে! পাঠকগণ বইটি সং...
25/09/2021

ক্লাব “ঈভের ডায়েরি” নিয়ে ভাবছে! কিন্তু সমস্যা হচ্ছে চায়না থেকে প্রচ্ছদ করে আনতেই বইপ্রতি ১০০০ টাকা লাগবে! পাঠকগণ বইটি সংগ্রহ করতে চাইলে পেইজে নজর রাখুন।

“কালেক্টর’স এডিশন” ২ হাজারের কাছাকাছি দাঁড়াতে পারে!

“নট ফর সেল ক্লাব”*বীভৎস বিপ্লবে স্বাগতম!
22/09/2021

“নট ফর সেল ক্লাব”

*

বীভৎস বিপ্লবে স্বাগতম!

সেপিয়েন্স: গ্রাফিক নভল (পেপারব্যাক)*রওনা দিতে প্রস্তত……!!!
22/09/2021

সেপিয়েন্স: গ্রাফিক নভল (পেপারব্যাক)

*

রওনা দিতে প্রস্তত……!!!

21/09/2021
https://youtu.be/dQgcCudL0CU
20/09/2021

https://youtu.be/dQgcCudL0CU

প্যাকেজের বিষয়: একসঙ্গে ১১ বৌদ্ধ বিহারে গৌতম বুদ্ধের পূর্ণাঙ্গ জীবনী ‘বুদ্ধ’ বইয়ের মোড়ক প্রতিবেদক: মানিক শিকদার....

20/09/2021

এই মধু পূর্নিমায় আমাদের প্রাণের Not For Sale Club এর ❝বুদ্ধ গ্রাফিক গাইড❞ বইটির মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান হয়েছে দেশের ১১ টি বৌদ্ধ মন্দিরে। আমাদের ক্লাবের বই উৎসবটি ধারণা করেছে Ekushey Television - ETV

ধন্যবাদ একুশে টিভি❤️

ধন্যবাদ একুশে টেলিভিশনকে আমাদের বৌদ্ধ বইটি নিয়ে নিউজ করার জন্য।
20/09/2021

ধন্যবাদ একুশে টেলিভিশনকে আমাদের বৌদ্ধ বইটি নিয়ে নিউজ করার জন্য।

19/09/2021

বুদ্ধ: গ্রাফিক গাইড (কালেক্টর’স এডিশন)
আনবক্সিং ইভেন্ট শুরুর সময়ক্রম…
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১

1/ বাড্ডাঃ মেরুল বাড্ডা আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহার।
বিকাল ৪ টা

2/ বাসাবোঃ ধর্মরাজিক বৌদ্ধ বিহার।
সকাল ৯ টা

3/ মিরপুর ১৩ঃ শাক্যমুনি বৌদ্ধ বিহার
সকাল ৯ টা

৪/ কুমিল্লাঃ কুমিল্লা শালবন বৌদ্ধ বিহার
সকাল ১১ টা

৫/ জয়পুরহাটঃ পাচবিবি
দুপুর ১২ টা

৬/ চট্টগ্রামঃ চট্টগ্রাম বৌদ্ধ বিহার, নন্দনকানন।
সকাল ৬ টা

৭/ রাঙ্গামাটি: রাজবন বিহার
সকাল ৬ টা

৮/ রাজশাহী- নওগা পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার
সকাল ৯ টা

৯/ কক্সবাজারঃ রাংকূট বনাশ্রম বৌদ্ধ বিহার
বিকাল ৩ টা

১০/ খাগড়াছড়িঃ ধর্মপুর আর্য বনবিহার
সকাল ৮ টা

১১/ রাঙ্গামাটি: বুদ্ধাংকুর বৌদ্ধ বিহার
সকাল ৮ টা

মধু পূর্ণিমায় স্বাগতম!*ধন্যবাদ “বাংলা ট্রিবিউন”…!Not For Sale Club https://www.banglatribune.com/702539/%E0%A6%A8%E0%A6%...
19/09/2021

মধু পূর্ণিমায় স্বাগতম!

*
ধন্যবাদ “বাংলা ট্রিবিউন”…!
Not For Sale Club

https://www.banglatribune.com/702539/%E0%A6%A8%E0%A6%9F-%E0%A6%AB%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AC-%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%81-%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87

পৃথিবী বদলে দেওয়া মানুষ ও বিষয় নিয়ে ‘বই বিপ্লব’ সিরিজের প্রথম বই সিদ্ধার্থ গৌতম বুদ্ধের পূর্ণাঙ্গ জীবনী কালে.....

https://ekattor.tv/blog/article?article_id=9394
18/09/2021

https://ekattor.tv/blog/article?article_id=9394

আসছে মধু পূর্ণিমায় প্রকাশিত হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের পূর্ণাঙ্গ জীবনী নিয়ে কালেক্টরস এডিশন বই 'বুদ্ধ'।

https://youtu.be/cWzoqA9Sr9A
18/09/2021

https://youtu.be/cWzoqA9Sr9A

মধু পূর্ণিমায় আসছে 'বুদ্ধ' #মধু_পূর্ণিমা #গৌতম_বুদ্ধ #মক্কায়_মোহাম্মদ #কালেক্টরস_এডিসন ...

18/09/2021

Not For Sale Club এর সাথেই থাকুন।

18/09/2021

Not For Sale Club আমাদের প্রাণের ক্লাব।

18/09/2021

আজ সন্ধ্যা ৭.৩০ পর্যন্ত ৭১ টিভিতে NFSC; তবে ৪.১৫ থেকে ৫.৪৫ সময়কালে “NFSC বুদ্ধ” উদয়ের সম্ভবনা বেশী!
Not For Sale Club
Ekattor

Address

Narsingdi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when NFSC - Narsingdi BookZone posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Book & Magazine Distributors in Narsingdi

Show All