Mr.Moulvibazar

Mr.Moulvibazar Following my heart wherever it leads.

Meet Mujahid, a passionate individual from Moulvibazar, currently immersed in the vibrant city of London, pursuing a BSc in Computer Science and Engineering at London Southbank University. With a fervor for exploration, Mujahid adores traveling, strumming melodies on the guitar, and embracing the rhythm of life through cycling. A creative at heart, he finds joy in crafting and innovating, making each day a canvas for new adventures and inventive pursuits."

জামায়াতের আমীরের অনেক কিছু সঠিক নয়, তবে বিরোধিতা করতে গিয়ে জু*লু*ম করা মুমিনের জন্য শোভনীয় নয়। সেটা কোনো অমুসলিমের ক্ষেত...
30/11/2024

জামায়াতের আমীরের অনেক কিছু সঠিক নয়, তবে বিরোধিতা করতে গিয়ে জু*লু*ম করা মুমিনের জন্য শোভনীয় নয়। সেটা কোনো অমুসলিমের ক্ষেত্রে হলেও। হলুদ মিডিয়ার সাথে আমরা যেন যুক্ত না হই।

আমি আমীরে জামায়াতে হুবহু বক্তব্য এখানে তুলে ধরছি।

* জোর করে বোরকা পরানো লাগবেনা। যে দেশে ইসলাম কায়েম হবে, সে দেশের মা বোনেরা সেদিন তারা আনন্দের সাথে নিজেদের ইজ্জতের সম্মানের পোশাক পরিধান করবে ইনশাআল্লাহ।

* তারপরেও কোনো মা, কোনো বোন যদি এই পোশাকের বাইরে থাকেন, আমরা তাদেরকে কথা দিচ্ছি, নিশ্চয়তা দিচ্ছি কারো উপর জোর খাটানো হবে না। কারণ এই দেশে শুধু মুসলমানরা বসবাস করে না, অন্যান্য ধর্মের লোকেরাও বসবাস করে। তারা তো আমাদের ধর্ম যেহেতু গ্রহণ করে নি, ইসলামের প্রেসক্রাইব করা পর্দাও তাদের জন্য প্রযোজ্য নয়।

* তারা যদি সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে ইসলাম কবুল করে, তাহলে সেটা ভিন্ন কথা। তাদেরকে গ্রহণ করতে কাউকেই বাধ্য করা হবে না।

আমি একমুঠো মুড়ি ও দুইটা কলা খাব না, আমি ডাব খাবো। 🥺
27/11/2024

আমি একমুঠো মুড়ি ও দুইটা কলা খাব না, আমি ডাব খাবো। 🥺

31/10/2024

ওযু ছাড়া ভিডিওটা দেখে ফেলছি এখন আমার কি পাপ হবে?🥲

27/09/2024

তোমার মন্দির ভাঙ্গা নিয়ে প্রতিবাদ করেছিলাম। কিন্তু আমার নবীকে কটুক্তি করা নিয়ে তুমি কোন নিন্দা পর্যন্ত প্রকাশ করো নাই, এটাই পার্থক্য।

23/09/2024

ইস্যু প্রেমী হকলরে কইরাম ,
এরে তোমরা ভালা অইযাও

27/08/2024

শিবির মানুষের হাতে পায়ের রগ কেটে দেয় মুরব্বিদের মুখে মুখে এই কথা শুনে আসছি প্রায় দুই যুগ ধরে। কিন্তু আমার দুর্ভাগ্য আজ পর্যন্ত কোনো শিবিরের কর্মীকে কোনো মানুষের রগ কাটতে নিজের চোখে দেখি নাই৷ আপনারা কেউ কি নিজের চোখে দেখেছেন?

আসলে রগ কাটা শিবির এর মূল কাহিনী অন্যটা। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩/৪ জন ছাএলীগ একজন শিবির কর্মীর পায়ের রগ কেটে দেন।তারপর ঐ শিবির কর্মী যেখানেই চলাফেরা করতেন তখন ছাএলীগ কর্মীরা বলতো রগ কাটা শিবির যায়, রগ কাটা শিবির যায়। মানে শিবির রগ কাটে নি কেটেছিলো ছাএলীগ।

শিবির এর মতো এতো সুন্দর ও সুশৃঙ্খল ছাত্র রাজনৈতিক দল আমি একটাও দেখিনি।

যে কেউ চাইলেই ছাত্রলীগ করতে পারে, যে কেউ চাইলেই ছাত্রদল করতে পারে, কিন্তু কেউ চাইলেই শিবির করতে পারে না। কারণ শিবির করতে গেলে যোগ্যতা লাগে, শুধু মাত্র সমর্থক হতে গেলেও পরীক্ষা দিতে হয়।

12/08/2024

গত ১৬ বছরে জেল ও আয়নাঘর থেকে আলেম বের হতে দেখেছি, কিন্তু একজন পুরোহিত বের হতে দেখলাম না। আসলে সংখ্যালঘু কারা?

02/08/2024

সিলেট এ ক্যাচাল করলেন মানে প্রবাসীদের কলিজায় হাত দিলেন। ডলার রেমিটেন্স প্রাপ্তির যে সম্ভাবনা ছিল, সেটার কবর রচনা করলেন।
💐

শেখ হাসিনা তার পিতা হত্যার প্রতিশোধ নিতে এই দেশে এসেছে এবং সফলও হয়েছে, সে নিশ্চয়ই ভুলে যায়নি তার পিতার জানাযায় এদেশের মা...
18/07/2024

শেখ হাসিনা তার পিতা হত্যার প্রতিশোধ নিতে এই দেশে এসেছে এবং সফলও হয়েছে, সে নিশ্চয়ই ভুলে যায়নি তার পিতার জানাযায় এদেশের মানুষ অংশগ্রণ করেনি।

তাই এই দেশের প্রতি তার কোন দরদ নেই, ক্ষমতায় যতদিন আছে লুটপাট করবে এবং ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার সময় দেশ ভারতের হাতে তুলে দিয়ে যাবে এই পরিকল্পনা মাফিক সে কাজ করে যাচ্ছে, এখনো যদি বাংলাদেশের মানুষের শুভ বুদ্ধির উদয় না হয় তাহলে ভারতের অঙ্গরাজ্যে পরিণত হওয়ার জন্য প্রস্তুত হোন।

৬ অক্টোবর ২০১৯।রাত  ৮.১৩।বুয়েট শেরেবাংলা হলের ১০১১  নাম্বার কক্ষে ঘুমাচ্ছিলো একটা ছেলে। একই ব্যাচের তানিমসহ তিনজন এসে তা...
04/04/2024

৬ অক্টোবর ২০১৯।
রাত ৮.১৩।
বুয়েট শেরেবাংলা হলের ১০১১ নাম্বার কক্ষে ঘুমাচ্ছিলো একটা ছেলে। একই ব্যাচের তানিমসহ তিনজন এসে তাকে ঘুম থেকে ডেকে তোলে।
-- বড় ভাইয়েরা তোকে ডাকছে। ২০১১ তে আয়।
-- কেনো?
-- গেলেই দেখতে পাবি।
-- কখন যাওয়া লাগবে?
-- এখনই। তোর ল্যাপটপ এটা?
-- হ্যাঁ।
-- মোবাইলটাও দে।
--কেনো?
-- দিতে বলছি তাই দিবি। ভাইরা বলছে।
মোবাইল, ল্যাপটপ এবং ছেলেটাকে নিয়ে তারা রওনা দিলো ২০১১ নাম্বার রুমের উদ্দেশ্যে। এই ছেলেটা কোন সাধারণ ছেলে ছিলো না। বুয়েটের EEE বিভাগে ২০১৮ সালে ভর্তি হওয়া এই ছেলের নাম আবরার ফাহাদ রাব্বি। অসাধারণ মেধাবী এই ছেলে ঢাবি 'ক ইউনিট' ভর্তি পরীক্ষায় ১৩ তম হয়েছিলো। চান্স পেয়েছিলো ঢাকা মেডিকেলেও। বড় ভাইদের ডাকে ২০১১ নাম্বার রুমের দিকে পা বাড়ানো আববার তখনো জানতো না, "অনন্ত মহাকালে এই যাত্রা, অসীম মহাকাশের অন্তে"।

আবরারের অপরাধ ছিল তাদের চোখে মারাত্মক! ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস দিয়েছে সে। আবরারেরই রুমমেট মিজানের সন্দেহ, "আবরার শিবির করে।" তাই বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের আজ এই আয়োজন। কক্ষে ঢোকার পরই মোবাইল আর ল্যাপটপ চেক করা শুরু করে তারা। তেমন কোন প্রমাণ না পেয়ে রুমে থাকা রবিন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
-- এদিকে আয়। চশমা খোল।
আবরার চশমা খোলার পর রবিন প্রচন্ড জোরে তার গালে কয়েকটি চড় মারে। হাত দিয়ে গাল চেপে বসে পড়ে আবরার। এরই মধ্যে মোরশেদ কাঠের তৈরি শক্ত ক্রিকেট স্ট্যাম্প নিয়ে আসে। ইফতি প্রথমে রবিনের মতোই গায়ের জোরে থাপ্পড় মারে আবরারকে। এরপর হাতে তুলে নেয় ক্রিকেট স্ট্যাম্প। পিঠে, পায়ে, পায়ের তালুতে, হাতে সর্বশক্তিতে মারতে থাকে। প্রচণ্ড শক্তিতে মারার কারণে কয়েক বাড়ি দেওয়ার পরই স্ট্যাম্প ভেঙে দুই টুকরা হয়ে যায়। আবরার ততক্ষণে চিৎকার দিতে দিতে লুটিয়ে পড়েছে মেঝেতে। সেই চিৎকার শুনে আশেপাশের রুমের জানালা ভয়ে দ্রুত বন্ধ হয়ে যায়। এহতেসামুল, রাব্বি ও তানিম আরেকটি নতুন স্ট্যাম্প নিয়ে আসে। এবার অনিক স্ট্যাম্প হাতে তুলে নেয়। একাধারে মাটিতে লুটিয়ে থাকা আবরারের সারা শরীরে আঘাত করতে থাকে। প্রায় ৫০ থেকে ৬০টি আঘাত করে অনিক নিজেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। মেঝেতে পড়ে কাতরাতে থাকে আবরারের শরীর। সঙ্গে সঙ্গে মুজাহিদ ও শামিম স্কিপিং রোপ (মোটা দড়ি) দিয়ে মারতে শুরু করে। আবরার তখন বাঁচার জন্য আকুতি-মিনতি করে কিন্তু তাতে কারো মন গলেনি। কারো মধ্যেই মনুষ্যত্ব ফিরে আসেনি। বরং জীয়ন এগিয়ে এসে অনিক থেকে ক্রিকেট স্ট্যাম্প নিয়ে আবরারের শরীরের বিভিন্ন স্থানে সর্বশক্তিতে মারতে থাকে।

রাত সাড়ে দশটা। অমানুষিক মার খেয়ে মেঝেতে লুটিয়ে গোঙাতে থাকে আবরার। ইফতি ধমক দিয়ে টেনে দাঁড় করায়। তারপর সর্বশক্তিতে কয়েকটি চড় মারে। এরপর আবার স্ট্যাম্প দিয়ে পেটাতে থাকে।

রাত এগারোটা। ২০১১ নাম্বার কক্ষে এসে হাজির হয় এস এম মাহমুদ সেতু। এসেই সবাইকে জিজ্ঞেস করলো,
-- কি অবস্থা? কিছু বাইর হইছে?
-- না, কোন কিছু বলতেছে না।
-- মারতে থাক।
সেতুর নির্দেশে আবরারকে আবার ক্রিকেট স্ট্যাম্প, স্কিপিং রোপ দিয়ে মারা শুরু হয়। ইফতি ও অনিক আবরারকে ক্রিকেট স্ট্যাম্প দিয়ে মারতে থাকে। হাতের কনুই দিয়ে পিঠে প্রচণ্ড আঘাত করে। উৎসাহিত হয়ে তখন সবাই মিলে প্রচন্ড শক্তিতে আবরারকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি চড়-থাপ্পড়, লাথি মারতে থাকেন। আবরারের কুঁকড়ে যাওয়া শরীর থেকে তখন শুধু গোঙানি শোনা যাচ্ছিলো।

রাত সাড়ে এগারোটা। কিছুক্ষণের জন্য রুম থেকে বের হওয়ার আগে অনিক ও রবিন অন্যদের বলে যায়,
-- তোরা অর কাছ থেকে যেমনেই হোক তথ্য বের কর।
এবার মনির ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে আবরারকে পেটাতে শুরু করে। তাবাখখারুল, নাজমুস সাদাত, তানিম, জেমি আবরারকে চড়-থাপ্পড় মারতে থাকে। বাইরে থেকে আবার রুমে ঢুকে অনিক হাতে ক্রিকেট স্ট্যাম্প তুলে নেয়। এরপর আবরারকে প্রচন্ড জোরে একটানা আরও ৪০ থেকে ৫০টি আঘাত করে। মুমূর্ষু আবরার তখন বমি ও প্রস্রাব করে ফেলে। ব্যথায় চিৎকার করার মতো শক্তিও অবশিষ্ট নেই। বাঁচার জন্য ইশারা-ইঙ্গিতে কাকুতি-মিনতি করে। নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসার উপক্রম হয়। শ্বাসকষ্ট দেখে ইফতি আবরারের মাথার নীচে বালিশ দেয়। পরপর আরো কয়েকবার বমি করে আববার। এমন অবস্থায় আবরারকে হলের বাথরুমে নিয়ে যাওয়া হয়। ধুয়ে মুছে জামা কাপড় বদলানো হয়।

রাত সাড়ে বারোটা। ইফতি ও মেহেদীর নির্দেশে আবরারকে ধরাধরি করে ২০০৫ নম্বর কক্ষে নিয়ে আসা হয়। ইফতি মোশাররফ হলের মেস বয় জাহিদ হাসানকে ডেকে আসে। ২০১১ নম্বর রুমে আবরারের বমি তাকে দিয়ে পরিষ্কার করানো হয়।
২০০৫ নম্বর কক্ষে আনার পর ইফতি বলে,
-- তোরা এবার অর থেকে তথ্য বাইর কর। বুয়েটে কে কে শিবির করে বাইর কর।
দুই-একজন আবরারের মুমূর্ষু অবস্থা দেখে ভয়ে ভয়ে বললো,
-- ভাই, অবস্থা বেশ খারাপ। হাসপাতালে নেওয়া দরকার।
এই কথা শোনার পর রবিন তেলেবেগুনে জ্বলে উঠেন।
-- যা বলছি তাই কর। এইগুলি সব নাটক। ভং ধরছে। তোরা শিবির চেনস না। শিবির চেনা কষ্ট।

রবিনের রেগে ওঠা দেখে সবাই ভয়ে জলদি আবরারকে আবার ইন্টারোগেট শুরু করে। কিন্তু আবরারের মুখ থেকে কোন শব্দ আসে না। নিশ্চল, নিস্তেজ পড়ে থাকা দেহ কোন সাড়া না দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে আবার আরেক দফা পেটানো শুরু হয়।

রাত দুইটা। সিদ্ধান্ত হয় আবরারকে হল থেকে বের করে পুলিশে দেওয়া হবে। মেহেদী চকবাজার থানা পুলিশকে ফোন দেয়, "হলে একটা শিবির ধরা পড়েছে। এসে নিয়ে যান।" চকবাজার থানা পুলিশ একটা টহল দল পাঠায় শেরে বাংলা হলের গেইটে। কিন্তু দেরী হওয়ায় গেইট থেকে পুলিশকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

রাত আড়াইটা। ইফতি, মুজাহিদ, তাবাখখারুল ও তোহা মিলে নিশ্চল আবরারকে তোশকে করে হলের দোতালার সিঁড়িতে এনে রেখে দেয়। সিঁড়ির লাইটের আলোয় আবরারের খালি গায়ে তখন স্পষ্ট কালো কালো দাগ। সারা শরীরে স্ট্যাম্পের বাড়ির কারণে কালশিটে পড়ে আছে। চোখ বন্ধ। তবে চেহারায় কোন যন্ত্রণার ছাপ নেই। বরং সেখানে প্রশান্তির চিহ্ন। নিষ্ঠুর অমানুষদের এই পৃথিবী ছেড়ে স্রষ্টার সান্নিধ্যে চলে যাওয়ার প্রশান্তি।

রাত তিনটা। খুনীরা বুয়েটের চিকিৎসক ও অ্যাম্বুলেন্স ডেকে আনে। চিকিৎসক আবরারের দেহ পরীক্ষা করে ঘোষণা দেন সে মারা গেছে। তড়িঘড়ি করে ক্রিকেট স্ট্যাম্প, তোষক, বালিশ, আবরারের ল্যাপটপ, চাপাতি হলের ২০১১ নম্বর কক্ষ থেকে বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মুহতাসিম ফুয়াদ এর কক্ষে নিয়ে রেখে দেওয়া হয়। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান রাসেল আবরারের মৃতদেহ হলের নিচে নামানোর পর তড়িঘড়ি করে সেখান থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য বুয়েটের চিকিৎসককে চাপ দেন। খুনীরা সিদ্ধান্ত নেয় আবরারের লাশ গুম করে ফেলা হবে। কিন্তু ততক্ষণে কিছু শিক্ষার্থী দেখে ফেলায় তার নতুন পরিকল্পনা করে। আবরারের লাশের সাথে কিছু মাদক দিয়ে গণপিটুনিতে মারা যাওয়ার নাটক সাজানোর চেষ্টা করে। কিন্তু আবরারের সহপাঠীদের দৃঢ়তায় সেই অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়।

৭ অক্টোবর ২০১৯। ভোরের আলো ফোটার আগেই বুয়েটের শিক্ষার্থীরা উপহার পায় এক সতেজ তাজা লাশ। পাঁচ ঘন্টা অমানুষিক নির্যাতনে মৃত ফর্সা শরীরটার সবখানে শুধু লাল আর কালোর মিশ্রণ। দেশের পক্ষে ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাস আবরার ফাহাদ রাব্বিকে পৌঁছে দিয়েছে অনন্ত মহাকাশের পথে।

***

লেখা- মারুফ হাসান,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

গরুর গোশত বয়কট নিতান্তই বোকামি হবে!!তারচেয়ে ভালো হয়   আমরা গরুর গোশত বয়কট না করে কসাইয়ের দোকান বয়কট করি।প্রতিবেশিরা নিজে...
03/04/2024

গরুর গোশত বয়কট নিতান্তই বোকামি হবে!!

তারচেয়ে ভালো হয় আমরা গরুর গোশত বয়কট না করে কসাইয়ের দোকান বয়কট করি।

প্রতিবেশিরা নিজেরা ২০/৩০ জন মিলে গরু জবাই দিয়ে ভাগাভাগি করে নিই।
১ বা ২ মাস পরপর করেন। দেখবেন অনেক কম খরচে গরুর গোশত পাচ্ছি।
নিজেদের মধ্যে বন্ডিংও ভাল হবে। উৎসব উৎসব একটা ভাব আসবে ইনশাআল্লাহ।
©

31/03/2024

নারীরা মনে করেন তাদের প্রচুর অপশন আছে। কারণ প্রচুর পুরুষ তাদের চেক-আউট করে, ইনবক্সে নক করে, ট্রাই করে, হিট অন করে। কিন্তু তারা এটা বোঝেন না, যে এই অ্যাটেনশান-গিভার গ্রুপের অলমোস্ট ৯৯ শতাংশই সিম্প। এরা জাস্ট নারীসঙ্গই চায়। আপনার দায়িত্ব নেয়ার জন্য কেউ আপনার পিছে পিছে ঘুরে না।

আপনি কোনো একটা ইনবক্স নকের রিপ্লাই দিয়ে দেখেন, বলেন আপনাকে পেতে হলে বাবার সাথে কথা বলে, মোহরানা দিয়ে বিয়ে করে নিয়ে যেতে হবে, সিম্পিং ওখানেই শেষ হয়ে যাবে!

আমরা খেজুরের বদলে  বরই দিয়ে ইফতার করি। ডলারের বদলে টাকা দিমু। সর্বোচ্চ টাকার সাথে মমতাজ ও মাহিরে দিতে পারি।
15/03/2024

আমরা খেজুরের বদলে বরই দিয়ে ইফতার করি। ডলারের বদলে টাকা দিমু। সর্বোচ্চ টাকার সাথে মমতাজ ও মাহিরে দিতে পারি।

12/03/2024

Nothing is more painful than celebrating Ramadan without the Azaan….

যা বলছিলাম, তাই হচ্ছে। SUST এ নিজের খরচেও ইফতার আয়োজন করা নিষেধ। কিন্তু পূজা করলে তার খরচ আবার SUST নিজে দিবে। গত বছর শু...
12/03/2024

যা বলছিলাম, তাই হচ্ছে। SUST এ নিজের খরচেও ইফতার আয়োজন করা নিষেধ। কিন্তু পূজা করলে তার খরচ আবার SUST নিজে দিবে। গত বছর শুধু সাস্টেই ৩০ টা পূজামণ্ডপে পূজা হইসে, এবারও সেম। SUST প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত ৩০ টা ইফতার পার্টি/আয়োজন করছে? স্টুডেন্টরা নিজেদের খরচে করে, তাও দেবে না। এজন্যেই বলি বাংলাদেশে কোনো সেকুলার নাই, শুধু মুনাফেক আর পাজিত আছে।

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ কেন বাংলাদেশ থেকে এতোদূর ইন্দোনেশিয়ার বিষুবরেখার উপরে গিয়ে অবস্থান করতেছে? আমাদের স্যাটেলাইট কে...
16/02/2024

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ কেন বাংলাদেশ থেকে এতোদূর ইন্দোনেশিয়ার বিষুবরেখার উপরে গিয়ে অবস্থান করতেছে? আমাদের স্যাটেলাইট কেন আমাদের কাছাকাছি বিষুবরেখায় অবস্থান করছে না? এই স্যাটেলাইটের মেয়াদ নাকি ১৫ বছর। অলরেডি ৬ বছর পাড় হয়ে গেছে। এই ৬ বছরে এই স্যাটেলাইট দিয়ে আমাদের আসলে লাভটা কোথায় হল? এই স্যাটেলাইট সংক্রান্ত কোন আপডেট এখন আর আলোচনায় আসে না কেন?

এই প্রশ্নের উত্তরগুলো যিনি জানেন আশাকরি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে দিবেন। অগ্রীম ধন্যবাদ।

আন্তর্জাতিক নিয়মে কোনো দেশের বানিজ্যিক বিমান অন্য দেশের আকাশসীমা ব্যবহার করলে অন্তত পাঁচশত ডলার ফী দিতে হয় ওই দেশকে। দক্...
05/02/2024

আন্তর্জাতিক নিয়মে কোনো দেশের বানিজ্যিক বিমান অন্য দেশের আকাশসীমা ব্যবহার করলে অন্তত পাঁচশত ডলার ফী দিতে হয় ওই দেশকে।

দক্ষিন এশিয়ার একমাত্র বাংলাদেশের আকাশ ব্যাবহার করলে অন্তত ৯৫ ভাগ বানিজ্যিক বিমানকে বাংলাদেশকে কোন ডলার দিতে হয় না। বাংলাদেশের আকাশ ব্যাবহার করে কিন্তু চার্জ পায় ভারত। ভারতের রাডার থেকে সিগনাল রেজিস্ট্রার করা হয় তাই এসব বিমান থেকে বাংলাদেশের আকাশ সীমা ব্যাবহারের সকল অর্থ পায় ভারত।

মুল কারন হল দেশদ্রোহী(?) রাজাকার(?) বেইমান(?) খুনি(?) ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা(?) ভূয়া সেক্টর কমান্ডার(?) ভূয়া স্বাধীনতার ভূয়া ঘোষক(?) জিয়াউর রহমানের আমলেই (১৯৮০ সালে) শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দেশের একমাত্র বেসামরিক রাডারটি বসানো হয় ও কমিশন করা হয়। এই একটি মাত্র রাডার দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের আকাশ পাহারা দেয়া হচ্ছে ৪৪ বছর ধরে।

কিন্তু ৪৪ বছরের পুরাতন রাডারটি অনেক বছর আগেই এক্সপায়ার হয়ে গেছে, এখনও বারবার মেরামত করে প্রথম প্রজন্মের এই রাডার ব্যবহার করতে হয়। এত পুরাতন রাডার দক্ষিন এশিয়ায় শুধুমাত্র বাংলাদেশই ব্যাবহার করে। যার কার্যক্ষমতা আন্তর্জাতিক মান দন্ডে প্রশ্নের মুখে বহুদিন থেকে।

মজার তথ্য হল হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে ২০১৭ সালে মানে সাত বছর আগে চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের জন্যে নতুন একটি ৪র্থ প্রজন্মের রাডার কেনা হয়। উক্ত রাডারটি ২০১৭ সালে স্থাপন করা হলেও এখন পর্যন্ত চালু করে কমিশন করা সম্ভব হয় নাই।

ভারতের কারনেই এই রাডার সচল করা হচ্ছে না। রাডারটি বসানোর সময়েও ভারত আপত্তি জানায়। অথচ ভারত তাদের রাডার ব্যাবহার করে বাংলাদেশের আকাশ সীমা ভাড়া গুনছে আন্তর্জাতিক বিমান সংস্থাগুলো থেকে যার বার্ষিক আয়ের পরিমান প্রায় ১০০ কোটি ডলারর উপরে।

এক ভারতকেই প্রতিদিন গড়ে একশোর উপর বিমান বাংলাদেশের আকাশ সীমা ব্যাবহার করে বিভিন্ন প্রদেশে যাতায়ত করতে হয়। অথচ সাত বছর থেকে চট্টগ্রামের রাডারটি পড়ে থেকে মেয়াদ হারাচ্ছে প্রতিদিন।

চট্টগ্রামের রাডারটি চালু হলে ভারতের আয়ে ঘাটতি দেখা দিবে এইটা আগে চিন্তা করলে অন্তত ছয় বছর আগে এত টাকা দিয়ে রাডারটি কেনার প্রয়োজন ছিল না৷ ভারত মন খারাপ করবে বা ভারতের সুই সমতুল্য স্বার্থে লাগে এমন কাজ তো আর আমাদের পক্ষে সম্ভব না। দেশ জাহান্নামে যাক, বান্দে মাতারামই আসল চেতনা বাংলাদেশের।

ডিজিটাল বাংলাদেশের অপর নাম হল - ভারাত মাতা কি জয় হো। ভারতের এক ডলার ব্যাবসা কম হওয়া মানে ডিজিটাল বাংলাদেশের চেতনা কম হওয়া।।
#কপি পোস্ট

Address

Sylhet
Maulvi Bazar
3200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mr.Moulvibazar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share