26/03/2020
আযান নিয়ে কেউ বিতর্ক করবেন না। এটা রাষ্ট্রীয় কোনো সিদ্ধান্ত নয়। ধর্মীয়ভাবে আলেম ওলামাগণ এবং ধর্মীয় ভাবে মহামারি থেকে মুক্ত হতে আযানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যখন কোনো মহামারি আসে তখন আযান দিয়ে মহামারি থেকে পরিত্রাণ চাওয়া একটি সুন্নাত পদ্ধতি। রদ্দুল মুখতার, ফতোয়ায়ে শামী, জা আল হক, শরহে আবু দাউদ শরীফে উল্লেখ আছে-
১০ জায়গায় আজান দেওয়া সুন্নাত
১, সন্তান জন্ম নিলে
২,কোন মহামারী দেখা দিলে
৩, আগুন লাগলে
৪, জ্বিন দূরীভূত করা
৫, মানসিক রোগী
৬, কেউ রাস্তা হারিয়ে ফেললে।
৭,কোন হিংস্র জানোয়ার এর আক্রমণ রোধ করার জন্য।
৮, কেউ অতিরিক্ত রাগান্বিত হলে
৯,কোন এলাকায় মহা দুর্ভিক্ষ দেখা দিলে
১০, ইন্তেকালের পর কবরের পাশে।
[বিঃদ্রঃ আজানে 'হাইয়্যা আলাস সালাহ্' ও ' হাইয়্যা আলাল ফালাহ্' ব্যাতিত বাকি শব্দগুলো উচ্চারিত হবে]
ওলামায়ে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা'আত একটা নির্দিষ্ট সময়(আজকে রাত ১০টা) নির্ধারন করেছেন। তাছাড়া- আজকে জুম'আ রাত্র দোয়া কবুলের রাত্র। আজকে শাবান মাসের ১ম রজনী- আল্লাহ কবুল করুন, আমীন।