Natravor Health Center,USA

Natravor Health Center,USA TRAVEL GET THE PEACE OF SOUL

রামগঞ্জ থানার সকল মানুষের জানা উচিৎ!গান্ধী কেন নোয়াখালী এসেছিলেন? কেনইবা ছাগল হারিয়েছেন?নোয়াখালীর মানুষ কত খারাপ সেটা বু...
18/07/2021

রামগঞ্জ থানার সকল মানুষের জানা উচিৎ!

গান্ধী কেন নোয়াখালী এসেছিলেন? কেনইবা ছাগল হারিয়েছেন?
নোয়াখালীর মানুষ কত খারাপ সেটা বুঝানোর জন্য উদাহরণ হিসেবে অনেকেই বলে থাকেন ‘নোয়াখালীর মানুষ গান্ধীর ছাগল চুরি করেছিলো’। সেরকমই এক অর্বাচীনের সাথে হঠাৎ দেখা হলো। খুব ভাব নিয়ে গান্ধীর ছাগল চুরির বর্ণনা দিয়ে আসছেন। আমি তাকে বিনীতভাবে জিজ্ঞাসা করলাম, গান্ধী কেন নোয়াখালী গিয়েছিলেন?
তিনি একটু অপ্রস্তুত হয়ে পড়লেন। আমি তাকে বললাম নোয়াখালী মনে হয় সেসময় এখনকার কক্সবাজারের মতো ছিল। আপনার মহাত্মা গান্ধী নোয়াখালীতে হাওয়া খেতে এসেছিলেন। সেসময় নোয়াখাইল্যারা তার ছাগল চুরি করেছিলো। এমন কিছু? তিনি আর কিছু বললেন না।
যাই হোক মহাত্মা গান্ধী যাকে বলা হয় তার নাম মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। তাকে অনেকে মহান আত্মার অধিকারী মনে করেন বিধায় তাকে মহাত্মা বলে থাকেন। আমার কাছে তাকে নিচু আত্মার বলেই মনে হয় বলে আমি কখনোই তাকে মহাত্মা বলি না। সে যাই হোক তার কথা পরে হবে। কেন সে নোয়াখালী গিয়েছিল? কেনইবা তাকে ছাগল হারাতে হয়েছিল? এসব বিষয় প্রাসঙ্গিকভাবে আসবে। তার আগে আমরা অন্য একটা বিষয়ে দৃষ্টিপাত করি।
নোয়াখালীতে ১৯৪৬ সালে একটি দাঙ্গা অনুষ্ঠিত হয়। ভয়াবহ দাঙ্গা। এটি ইতিহাসে নোয়াখালী রায়ট/দাঙ্গা নামে পরিচিত। ইংলিশে এই লিখে সার্চ করলে অনেক আর্টিকেল পাবেন। বাংলায়ও পেতে পারেন। উইকিতেও বেশ ভালো আর্টিকেল আছে এই নিয়ে। আপনি যদি সেগুলো পড়েন তবে আপনি এক তরফা একটি ইতিহাস পাবেন যেখানে বলা হয়েছে হিন্দুদের প্রতি ভয়াবহ নির্যাতনের কথা।
অথচ বর্তমানে নোয়াখালীর অনেকেই সেই দাঙ্গার কথা জানেন না। না জানার কারণ এই ইতিহাস নিয়ে কারো লিখার দরকার হয়নি। যেহেতু এখানে হিন্দুদের ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয়েছে তাই তারাই এটা নিয়ে গবেষণা করেছে। দাঙ্গার কিছুদিন পরেই নোয়াখালী পাকিস্তানের অন্তর্গত হওয়ায় মুসলিমরা এই অঞ্চলে জয়ী হয়ে যান।
নোয়াখালীতে দাঙ্গার সূত্রপাত নোয়াখালীতে নয়। মুসলিম লীগের নেতৃত্বে মুসলিমরা পাকিস্তান দাবী করেছে আর অন্যদিকে কংগ্রেসের নেতৃত্বে হিন্দুরা একক ভারতের জন্য দাবী জানাচ্ছে। এই নিয়ে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা লেগেছে কলকাতায়। তারই সূত্র ধরে বিহারে শুরু হয়। কলকাতায় হিন্দু-মুসলিম সমান সমান ছিলো বলে পরিস্থিতি অতটা নাজুক হয়ে পড়ে নি। তবে বিহারে মুসলিমদের অবস্থা হচ্ছিলো অত্যন্ত করুণ।
এখন যেভাবে আরাকান থেকে রোহিঙ্গাদের ঢল নেমেছে। সেসময় বিহার হতে নোয়াখালীতে ঢল নেমেছিলো। নোয়াখালী যদিও একেবারে মুসলিম অধ্যুষিত ছিল না, তবে নানান কারণে নোয়াখালীতে বিহারীরা এসেছিলো। এর অন্যতম কারণ নোয়াখালীর মুসলিমরা অন্য মুসলিমদের মতো অসচেতন ছিল না। তারা ছিলেন রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত সচেতন। এর কারণ এখানে ওহাবী আন্দোলন এবং হাজী শরীয়ত উল্লাহর ফরায়েজী আন্দোলন অত্যন্ত শক্তিশালী ছিল।
বিহারীরা নোয়াখালীতে আসার আরেকটি কারণ ছিল গোলাম সরোয়ার হুসেইনী। তাঁর বাড়ি বর্তমান লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ থানার শামপুরে। তিনি ছিলেন পীর পরিবারের। তারা বংশানুক্রমিকভাবে মুসলিমদের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। তিনি নির্যাতিত বিহারীদের নোয়াখালীতে আহ্বান জানিয়েছেন। এই লক্ষ্যে তাদের নিরাপত্তা ও আবাসনের ব্যবস্থা করার জন্য একটি বাহিনী তৈরি করেন। এটি মিয়ার ফৌজ নামে পরিচিত ছিল।
গোলাম সরোয়ার হুসেইনী রাজনৈতিক লোক ছিলেন। তিনি ১৯৩৭ সালের নির্বাচনে কৃষক প্রজা পার্টির নমিনেশন নিয়ে বঙ্গীয় আইন পরিষদের নির্বাচিত সদস্য হন। ১৯৪৬ সালের নির্বাচনে তিনি মুসলিম লীগের প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন।
যাই হোক গোলাম সরোয়ার সাহেব বিহারীদের আশ্রয় দিচ্ছিলেন পাশাপাশি বিহারে ও কলকাতায় দাঙ্গা বন্ধ করার জন্য রাজনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে থাকেন। কিন্তু তার সেই প্রচেষ্টায় সাড়া দেয়নি কংগ্রেস এবং মুসলিম লীগ। তিনি সবার কাছে চিঠি লিখেন এবং নির্বিচারে মানুষ হত্যার সমাধান চান। কেউ সমাধানে জোরালো ভূমিকা রাখেন নি। তিনি খুবই হতাশ হয়েছিলেন।
এদিকে রায়পুরের হিন্দু জমিদার চিত্তরঞ্জন রায় চৌধুরী নোয়াখালীতে বিহারীদের এই অনুপ্রবেশ পছন্দ করছিলেন না। তিনি বিহারীসহ মুসলিমদের আগমন ঠেকানোর প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। চিত্তরঞ্জন রায় চৌধুরীর এই আচরণ সরোয়ার সাহেবকে ব্যাথিত করেছিলো। তিনি তাকে বুঝানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু জমিদার তা মানতে নারাজ। জমিদার কংগ্রেসের সাথে যুক্ত ছিলেন। সরোয়ার সাহেব তাই গান্ধীকে খবর জানালেন যাতে তিনি জমিদারকে তার নিষ্ঠুর আচরণ থেকে বিরত রাখেন। গান্ধী তার আহ্বানকে পাত্তা দিলেন না। এদিকে জমিদার নোয়াখালী থেকে সকল বহিরাগত মুসলিমকে উচ্ছেদের অভিযানে নেমেছেন।
সরোয়ার হুসেইনী কারো থেকে কোন সাহায্য না পেয়ে অবশেষে তিনি তার আস্তানা সামপুরের দিয়ারা শরীফে তার ভক্তদের ও মুসলিমদের এক সমাবেশ ডাকলেন। সেখানে তিনি মুসলিমদের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানিয়েছেন এবং চিত্তরঞ্জনের রায় চৌধুরীর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আহ্বান জানান।
সকল মুসলিম তার আহবানে সাড়া দেয়। চিত্তরঞ্জনকে অবরোধ করে মুসলিমরা। সে বৃটিশ পুলিশ, আগ্নেয়াস্ত্র, তার পেয়াদা বাহিনী, হিন্দু জঙ্গী, কংগ্রেস কর্মী ও জলকামান দিয়েও সেদিন মুসলিমদের আটকাতে পারেনি। অবশেষে সে তার পরিবারের সদস্যদের হত্যা করে এবং নিজে আত্মহত্যা করে। সরোয়ার সাহেবের এই অভিযানে তাঁকে সহায়তা করেন জনৈক মুসলিম লীগ নেতা কাশেম। সরোয়ার সাহেবের বাহিনীর নাম মিয়ার ফৌজ আর কাশেমের বাহিনীর নাম ছিল কাশেম ফৌজ।
জমিদারের পতনের পর তারা পুরো নোয়াখালীতে কয়েকটিভাগে ভাগ হয়ে হিন্দু উচ্ছেদে নেমে পড়েন। এক সপ্তাহের মধ্যে ঘটনা প্রবাহ পাল্টে যায়। এবার হিন্দু শরনার্থীদের ঢল শুরু হয় নোয়াখালী থেকে। এতক্ষণে টনক নড়ে মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর। তিনি মুসলিম নেতাদের সাথে যোগাযোগ শুরু করেন সরোয়ার হুসেইনীকে থামানোর জন্য। কিন্তু কোন মুসলিম নেতার কথা এমনকি তার দলের প্রধান বরিশালের এ কে ফজলুল হকের কথাও শুনেন নি সরোয়ার সাহেব। কারণ এতদিন কেউ তাকে কোন সহায়তা করেনি।
অবশেষে তাকে থামানোর জন্য গান্ধী নিজেই এসেছিলেন নোয়াখালীতে। নোয়াখালীর চৌমুহনীতে কংগ্রেসের উদ্যোগে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন। ইতিমধ্যে সরোয়ার হুসেইনী ঘোষণা দিয়েছেন তিনি পুরো বাঙলা থেকে হিন্দুদের উচ্ছেদ করবেন। গান্ধী এসে সরোয়ার সাহেবের সাথে দেখা করতে চাইলে প্রথমে তিনি অস্বীকৃতি জানান। পরে রাজি হন।
গান্ধী যেখানেই যান সেখানেই তিনি একটি ছাগল নিয়ে যান। তিনি সেই ছাগলের দুধ পান করেন। সরোয়ার সাহেবের আস্তানায় প্রবেশ করা মাত্রই তার ছাগল হস্তগত করেন মিয়া ফৌজের লোকেরা। যখন সারোয়ার সাহেবের সাথে তার কথা হচ্ছিলো তখনই রান্না করা ছাগল উপস্থাপন করা হয় গান্ধীর সামনে। এটা ছিল সরোয়ার সাহেবের একটি থ্রেট। গান্ধী সরোয়ার সাহেবের এই আচরণেই আন্দাজ করতে সক্ষম হয় নোয়াখাইল্লারা কী জিনিস!
সরোয়ার সাহেব গান্ধীকে বলেন, আপনি ভুল স্থানে এসেছেন। দাঙ্গার সূত্রপাত এখানে নয়। আপনাকে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেছি বিহারে ও কলকাতায়। আপনি এসেছেন নোয়াখালীতে। যেদিন কলকাতায় ও বিহারে সংঘর্ষ বন্ধ হবে সেদিন নোয়াখালী ঠান্ডা হয়ে যাবে। গান্ধী অনুরোধ করেছেন তিনি চেষ্টা চালাবেন এই সময়ের মধ্যে নোয়াখালীতে যাতে হিন্দু উচ্ছেদ বন্ধ থাকে। সরোয়ার সাহেব বলেছেন আপনি কি আমাকে এই নিশ্চয়তা দিবেন আমি বন্ধ করার সাথে সাথে বিহারে ও কলাকাতায় বন্ধ হবে?
গান্ধী নিশ্চয়তা দিতে ব্যর্থ হয়েছিল। সরোয়ার হুসেইনী বললেন তাহলে আমাকে আপনি কোন অনুরোধ করার যোগ্যতা রাখেন না। আমি আপনার নিরাপত্তা দিতেও প্রস্তুত নই। আমি আপনাকে নোয়াখালীতে আহ্বান করিনি। সরোয়ার সাহেবের হুমকিতে গান্ধী কাজ শুরু করলেন। তিনদিনের মধ্যে পুরো ভারতে দাঙ্গা বন্ধ হলো। একথা সরোয়ার সাহেবের কাছে স্পষ্ট ছিলো গান্ধীর হাতেই সকল চাবিকাঠি। সেই সকল দাঙ্গা লাগাচ্ছে এবং মুসলিমদের হত্যা করছে।
দাঙ্গা বন্ধ হলে গান্ধী নোয়াখালীতে তার নিরাপত্তা চাইলেন এবং হিন্দুদের কল্যাণে আশ্রম করার অনুমতি চাইলেন। সরোয়ার সাহেব তার নিরাপত্তার ব্যবস্থা করলেন এবং নোয়াখালীর সোনাইমুড়িতে হিন্দু আশ্রম করার অনুমতি দেন। সেখানের হিন্দু নেতা হেমন্তের জায়গায় আশ্রম স্থাপিত হয়।
সংগৃহীত

আজ লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল মরহুম আবদুল জব্বার মাষ্টার সাহেবের ৪৯ তম মৃত্যু বার্ষিকী! আল্লাহ পাক...
29/11/2020

আজ লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল মরহুম আবদুল জব্বার মাষ্টার সাহেবের ৪৯ তম মৃত্যু বার্ষিকী! আল্লাহ পাক মরহুমকে জান্নাত বাসী করুক।

সুখবর দিয়ে শুরু হউক আগামীর পৃথিবী !ব্রিটিশ বিজ্ঞানী সারা গিলবার্ট, বাংলাদেশ সহ পুরো পৃথিবীর দৃষ্টি আজ আপনার দিকে।করোনা ভ...
24/04/2020

সুখবর দিয়ে শুরু হউক আগামীর পৃথিবী !

ব্রিটিশ বিজ্ঞানী সারা গিলবার্ট, বাংলাদেশ সহ পুরো পৃথিবীর দৃষ্টি আজ আপনার দিকে।

করোনা ভাইরাসের ভ্যাক্সিন হিসেবে আজ আপনার তৈরী ChAdOx1 এবং ChAdOx2 র পরীক্ষামূলক প্রয়োগ হবে মানব শরীরে।

আর আগেও আপনি ইতিহাস তৈরি করেছিলেন - আফ্রিকান ইবোলার ভ্যাক্সিন আবিষ্কার করে, আপনি সাহায্য করেছিলে লক্ষ মানুষের প্রান বাঁচাতে !

অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য এবং আমাদের অসুস্থ পৃথিবীর জন্য।

আপনার সফলতার দিকে তাকিয়ে আছে বিশ্ব... !

26/03/2020
ফেসবুকে 'চ-বর্গীয়' লেখা আর 'ব্যাচেলর পয়েন্ট' নাটক দেখে  #মারজুক_রাসেল কে যারা চিনেন তাদের জন্য নিম্নোক্ত লিখা👇💥মারজুক রা...
15/02/2020

ফেসবুকে 'চ-বর্গীয়' লেখা আর 'ব্যাচেলর পয়েন্ট' নাটক দেখে #মারজুক_রাসেল কে যারা চিনেন তাদের জন্য নিম্নোক্ত লিখা👇

💥মারজুক রাসেল (জন্ম: ১৫ই আগস্ট); তিনি একাধারে একজন কবি, গীতিকার, মডেল এবং অভিনেতা। ২০০৪ সালে ব্যাচেলর চলচ্চিত্রের মাধ্যমে অভিনয়ের সূচনা করেছিলেন এবং প্রশংসা পান। সেই থেকে তিনি বহু টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করেছেন এবং অসংখ্য টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন। টেলিভিশনে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন টিভি নাটকের মাধ্যমে, তিনি প্রথম 'মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী' পরিচালিত 'আয়না মহল' নাটকে অভিনয় করেন। মারজুক একাধিক সঙ্গীত ভিডিওতে কাজ করেছেন, যেমন ঘুড়ি তুমি কার আকাশে উড়ো (২০১২), স্মৃতি কথা (২০১৭) ইত্যাদি।

💥 মারজুকের লিখা উল্লেখযোগ্য এবং জনপ্রিয় গান 👇
১. গুরু জেমস~ মিরা বাঈ, লেইস ফিতা লেইস, পাখি উড়ে যায়, দে দূরে, রাখে আল্লাহ মারে কে, হাউজি, জাত যায়, কথা, শারাবে সারাব, পত্র দিও, বাইস্কোপের খেলা, তেরো নদী সাত সমুদ্র, হা ডু ডুর প্রভৃতি।
২. প্রয়াত আইয়ুব বাচ্চু~ আমিতো প্রেমে পরি নি, ললনা, তোমার চোখে দেখলে।
৩. পান্থ কানাই~ গোল্লা, ঈশান কোনের বায়ু
৪. আসিফ আকবর~ ও আমার পাগলা ঘোড়ারে, সবার বাংলাদেশ, নারী, ফুঁ, পুড়তে চাইলে, জলকণ্যা, বদলে, তুমি হারিয়ে যাওয়ার সময় সঙ্গে নিও।
৫. হাবিব এবং ন্যান্সি~ বাহির বলে দূরে থাকুক (দ্বিধা)
৬. আরেফিন শুভ এবং ন্যান্সি~ দোলনা
৭. হাসান মাসুদ~ একটি পরীর গল্প, কি কারনে, কোন কে কেনো, ফুল বনমালী, ভেসে যাওয়ার গান, পরিনতি, উল্টো রথে, সে, আজকাল তোমাকে প্রভৃতি।
৮. ফুল তোক্বা (নিজেই গেয়েছেন); এলবাম- শখি তুমি কার

(তার লেখা গানগুলো এদেশের লিজেন্ড মিউজিসিয়ান'রা গেয়েছেন তা উপরেই প্রমাণিত)

💥 মারজুকের বইসমূহঃ মারজুক মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় কবিতা লিখতে শুরু করেছিলেন। তাঁর প্রথম কবিতা খুলনা থেকে স্থানীয় একটি ম্যাগাজিন "জনবার্তা" এ প্রকাশিত হয়েছিল। তারপরে ধীরে ধীরে বিভিন্ন সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিনে ফ্রিল্যান্স লেখা শুরু করেন। তাঁর প্রথম প্রকাশিত কাব্যের শিরোনাম শান্টিং ছাড়া সংযোগ নিষিদ্ধ। তারপরে তিনি যথাক্রমে তিনটি কবিতা লিখেছিলেন যথাক্রমে চান্দের বুড়ির বয়স যখন ১৬ (২০০৩), বাঈজি বাড়ি রোড, ছোট্ট কোথায় টেনিস বল। বইসমূহ 👇

ক) শান্টিং ছাড়া সংযোগ নিষিদ্ধ (২০০০)
খ) চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো (২০০৩)
গ) বাঈজি বাড়ি রোড
ঘ) ছোট্ট কোথায় টেনিস বল(২০০৫)
ঙ) দেহবণ্টন বিষয়ক দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর (২০২০)
💥 অভিনীত সিনেমাসমূহ: তিনি ২০০৪ সালে 'ব্যাচেলর'
(চলচ্চিত্র) এর মাধ্যমে অভিনয়ের সূচনা করেন; এছাড়াও তিনি সাড়া জাগানো 'মেড ইন বাংলাদেশ' 'রাত্রির যাত্রী', 'দি ডিরেক্টর', 'সাপ লুডু'র মতো সিনেমায়ও অভিনয় করেন।

💥অভিনয়কৃত নাটক সমূহ: কানামাছি, স্বরবর্ণের চোখে, আয়না মহল, হাউজফুল, খসরু+ময়না, ৪২০, বাকী চাহিয়া লজ্জা পাইবেন না, মাই নেইম ইজ জনি, অস্থির প্রেমিক, কবি, মাছ কই; এছাড়া ২০০৫ থেকে ২০১০ সালের দিকে নির্মিত বহু নাটকে মূল কিংবা পার্শ্ব চরিত্রে ছিলেন মারজুক রাসেল।

(এখানে কেবল তুমুল জনপ্রিয় গান আর নাটকের নামগুলোই উল্লেখ আছে)

💥কিছু কথা না বললেই নয় 👇
একটা সময় ছিলো এদেশের মানুষ বই বিমুখী ছিলো তখন 'হুমায়ুন আহমেদ` স্যার বাংলা সাহিত্যের আর্শীবাদ স্বরূপ আসলেন আর বই বিমুখী এই জাতি'কে তিনি বই মুখী করলেন। তিনি যে উপন্যাসের বাজার রমরমা করে দিয়ে গেছেন তার ফল ভোগ করছেন বর্তমান প্রজন্মের লেখকরা💓👏
কিন্তু এদেশে যখন কবিতার বাজার একেবারে যাচ্ছেতাই ঠিক তখন মারজুক রাসেল নামের পাগলাটে স্বভাবের মানুষটা দীর্ঘদিন পর কবিতার বই নিয়ে এসেই
ব্যাপকভাবে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। আরো অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে এক ঘন্টার মাঝে তার প্রথম মুদ্রনের বই শেষ✌
মানুষ এখন আর কবিতা পড়েনা, কবিতার বই কিনার প্রতি পাঠকদের আগ্রহ নেই এই কথাগুলো মিথ্যে প্রমাণ করতে মারজুক রাসেলদের দরকার আছে। বিশ্বাস করি এই লোকই পারবে কবিতার প্রতি মানুষকে আগ্রহী করতে। কবিতার বই কিনতে পাঠকের আগ্রহ সৃষ্টি করতে। আজকের তরুণ কবি'রা তখন ফল ভোগ করতে পারবে।
💥'মারজুক রাসেল'কে নিয়ে বহুল প্রচলিত একটা উক্তি- "মানুষ চেষ্টা করে মহাপুরুষ হওয়ার, মহাপুরুষ চেষ্টা করে মারজুক রাসেল হওয়ার"💓

✍️ সংকলিত

শ্রীনীবাস গৌড় (২৮) কর্ণাটকের দক্ষিণ কান্নাডা জেলার মুদাবিদ্রীর বাসিন্দা।তামিলনাড়ুর জালিকাত্তুর মতোই কর্ণাটকের "কম্বলা" ...
15/02/2020

শ্রীনীবাস গৌড় (২৮) কর্ণাটকের দক্ষিণ কান্নাডা জেলার মুদাবিদ্রীর বাসিন্দা।

তামিলনাড়ুর জালিকাত্তুর মতোই কর্ণাটকের "কম্বলা" বা কর্দমাক্ত ধান ক্ষেতে মহিষ রেসে মাত্র 13.62 সেকেন্ডের মধ্যে 142.5 মিটার দৌড়ে রীতিমতো শোরগোল ফেলে দিয়েছেন তিনি। অর্থাৎ জাস্ট 9.55 সেকেন্ডে 100 মিটার! উসেইন বোল্ট 100 মিটার রেস দৌড়েছিলেন 9.58 সেকেন্ডে, যা বিশ্বরেকর্ড ।আই জাস্ট লভ হিজ ফিজিক....... এবং এটা জিমে তৈরি নয়।

প্রকাশিত হলো লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের কলেজ ম্যাগজিন "প্রান্তিক"। প্রান্তিকে লিখেছি বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তন ও নদীভাঙন ...
12/01/2020

প্রকাশিত হলো লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের কলেজ ম্যাগজিন "প্রান্তিক"। প্রান্তিকে লিখেছি বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তন ও নদীভাঙন সমস্যা নিয়ে। যেখানে উঠে এসেছে রামগতি ও কমলনগরের ভয়াবহ নদীভাঙন সমস্যা।
এমন একটি সুন্দর এবং প্রাণ ছোঁয়া ম্যাগাজিন তৈরির জন্য রাত দিন অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন শ্রদ্ধেয় ফাতিহুল কাদির সম্রাট স্যার। স্যারের প্রতি রইলো ভালোবাসা। ম্যাগাজিনের সমস্ত কৃতিত্ব উনাকে দিতে চাই। আর কলেজ প্রশাসনের উদ্যোগও প্রশংসার দাবি রাখে।

16/12/2019
06/12/2019

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের আন্তঃবিভাগীয় ফুটবল ম্যাচ।

******ব্যবস্থাপনা বিভাগের অনার্স প্রথম বর্ষ (শিক্ষাবর্ষ-2019-2020) ছাত্র-ছাত্রীদের সাময়িক পরীক্ষার রুটিন নিম্নে দেওয়া হল...
04/12/2019

******ব্যবস্থাপনা বিভাগের অনার্স প্রথম বর্ষ (শিক্ষাবর্ষ-2019-2020) ছাত্র-ছাত্রীদের সাময়িক পরীক্ষার রুটিন নিম্নে দেওয়া হলো:--

09/11/2019

#হেল্প_পোস্ট ©লক্ষ্মীপুর।।
লক্ষ্মীপুর জেলার পল্লী বিদ্যুতের সম্মানিত গ্রাহক ও জনসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ঘূর্ণঝড় বুলবুল এর আঘাত হানার কারনে গাছ পালা পড়ে গিয়ে পল্লী বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে যেতে পারে বা তাঁর ছিড়ে মাটিতে পরে যেতে পারে। সেই মূহুর্তে মাটিতে পড়ে যাওয়া তাঁরে আপনারা কেউ হাত দিবেননা। নিকটবর্তী পল্লী বিদ্যুৎ অফিস কে অবহিত করুন । দূর্ঘটনার হাত থেকে নিজেকে বাঁচান এবং অন্যদের বাচাঁতে সহযোগিতা করুন।
জরুরী প্রয়োজনে
017-69400044 জি এম পল্লিবিদ্যুৎ।
017-30002495 ফায়ার সার্ভিস লক্ষ্মীপুর।
017-88577710 UNO SADAR
017-13373765 ওসি,সদর থানা , লক্ষ্মীপুর।
017-694-01390 পল্লী বিদ্যুৎ,রায়পুর।
017-30591258 ফায়ার সার্ভিস,রায়পুর।
017-13373766 ওসি,রায়পুর।
017-88577711 UNO, RIPUR.
O17-13373767 ওসি,রামগঞ্জ।
017-51517719 ফায়ার সার্ভিস, রামগঞ্জ।
017-13373768 ওসি,রামগতি।

জনস্বার্থেঃ এ কে এম সালাউদ্দিন টিপু ভাই

বিআরটিএ লক্ষ্মীপুর থেকে বিভিন্ন রুটে ভাড়া নির্ধারন করে দেয়া হলো৷
17/10/2019

বিআরটিএ লক্ষ্মীপুর থেকে বিভিন্ন রুটে ভাড়া নির্ধারন করে দেয়া হলো৷

জরুরী বিজ্ঞপ্তিব্যবস্থাপনা বিভাগের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষ (শিক্ষাবর্ষ-2018-2019) ছাত্র-ছাত্রীদের জানানো যাচ্ছে যে,  আগামী 1...
14/10/2019

জরুরী বিজ্ঞপ্তি

ব্যবস্থাপনা বিভাগের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষ (শিক্ষাবর্ষ-2018-2019) ছাত্র-ছাত্রীদের জানানো যাচ্ছে যে, আগামী 15/10/2019 তারিখ মঙ্গলবার থেকে রুটিন অনুযায়ী ক্লাশ শুরু হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের নির্ধারিত রুটিন অনুযায়ী ক্লাশ করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো।

বি:দ্র: ক্লাশ করা বাধ্যতামূলক।

নির্দেশ ক্রমে:

(প্রফেসর বিপ্লব কুমার সাহা)
বিভাগীয় প্রধান
ব্যবস্থাপনা বিভাগ
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ, লক্ষ্মীপুর।

শুভ জন্মদিন
27/09/2019

শুভ জন্মদিন

22/09/2019

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স ৪র্থ বর্ষ রেজাল্ট ২০১৯ প্রকাশ নিয়ে আজকে আলোচনা করা হবে Daily Result BD তে। ২০১৪-২০১৫ সেশন নিয়...

Address

Hazir Para
Lakshmipur
3704

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Natravor Health Center,USA posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Natravor Health Center,USA:

Videos

Share

Our Story

লক্ষ্মীপুরের জ্ঞান তাপস, আলোর পথের পথিকৃত ও আলোকিত মানুষ মরহুম অধ্যক্ষআবদুল জব্বার এবং স্থানীয় দানবীর, শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবীদের আন্তরিকসহযোগিতায় ১৯৬৪ সালের জুলাই লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের অগ্রযাত্রার শুভ সূচনাহয়। ১৫০ জন শিক্ষার্থী, ১৪ জন শিক্ষক ও ৮ জন কর্মচারি নিয়ে যাত্রা শুরু করা হয় । কলেজটির বর্তমান জমির পরিমাণ ১০.৬৩ একর । মানবিক ও বাণিজ্য শাখায়উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণির মাধ্যমে যাত্রা শুরু করলেও প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ মরহুম আবদুলজব্ ।

আমাদের কলেজ আমাদের গর্ব Quick Contact Lakshmipur Government College College Road, Samserabad, Lakshmipur Sadar, Lakshmipur, Bangladesh. Post Code: 3700 Phone no: +88-0381-55524 Email: [email protected]


Other Digital creator in Lakshmipur

Show All