07/09/2023
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল, কুষ্টিয়া চিকিৎসা নেওয়ার আগে একবার হলেও পড়ুন।
আমার শাশুরী (জামিরন বেগম বয়স-৬৩) পরে গিয়ে ডান পায়ে গিড়ায় মচকা আঘাত পায়, গত ০৩/০৯/২০২৩ইং তারিখে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল, কুষ্টিয়া, ইমার্জেন্সি তে গেলে তারা বলেন,একটা টিকিট নিয়ে আসুন,টিকিট নিয়ে আসলে সমস্যার কথা জানালে ইমার্জেন্সিতে থাকা এমবিবিএস ডাক্টার বলেন আপনি,আর একটা টিকিট কিনে ৮নং এ (ডা.ফারহা নাজ,এমবিবিএস,বিসিএস,হেল্থ) কে দেখান।তারপর ৮নং এ যাওয়ার পরে (ডা.ফারহা নাজ,এমবিবিএস,বিসিএস,হেল্থ) একটা এক্স-রা পরিক্ষা দেন,,সেই এক্স-রা করে আবার ও ৮নং দেখালে এক্স-রা দেখে (ডা.ফারহা নাজ,এমবিবিএস,বিসিএস,হেল্থ) বলেন কোনো সমস্যা নেই,তিনি অর্থোপেডিক্স বিভাগে রেফার্ড করেন।
তারপর অর্থোপেডিক্স বিভাগের ডাক্টার কিছু ঔষুধ লিখে দিয়ে বলেন কোনো সমস্যা নেই,ঠিক হয়ে যাবে।
কিন্তু ৫ দিন ঔষুধ খাওয়ার পরেও কোনো রকম কোনো পরিবর্তন নেই বরং ব্যাথা বেরেই চলেছে। এমতাবস্থায় আজ ০৭/০৯/২৩ইং বিকালে (ডা.সাদ্দাম হোসেন ডিএমএফ ঢাকা,এমসিএইচ ঢাকা) রুগীর এক্স-রা রিপোর্ট দেখে বলেন ডান পায়ের মালই এর নিচে ফেটে গেছে এবং রুগীর স্ব-শরীরে দেখেন সেখানে গোস্ত ফুরে আছে এবং নারা চারা দিলে ব্যাথা অনুভব করছেন। তারপর তিনি বলেন আরও আগে প্লাটার ডেন্ডিস করার দরকার ছিলো। তারপর তিনি প্লাস্টার ডেন্ডিস করে দেন।
তাহলে আমার প্রশ্নটা হলো এই ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল, কুষ্টিয়ার এমবিবিএস ডিগ্রি ধারী (ডা.ফারহা নাজ,এমবিবিএস,বিসিএস,হেল্থ)কি করোনায় অটো পাস এম বি বিএস ডাক্টার,,?একজন গরীব মানুষ টাকার অভাবেই যায় সরকারী হাসপাতালে কম টাকায় চিকিৎসা নিতে সেখানে যদি কিছু এম বি বি এস ডাক্টার নাম ধারী সন্তাসী করেন,তাহলে কোন আস্থা নিয়ে যাবেন সরকারী চিকিৎসা নিতে।
আজ একটা নিরিহ গরীব মানুষের সাথে এরকম ব্যবহার হলো,,আর কাল আপনার সাথে হবে না,,তার কোনো গ্যারান্টি নাই,,কাজেই সবাই সাবধান।
আমি বাস্তবটা তুলে ধরলাম। আর কত মানুষ এই ভাবে সরকারি হাসপাতাল থেকে ভুল চিকিৎসা পাবে বলতে পারেন।