Daily Amar Bangladesh

Daily Amar Bangladesh Daily Amar Bangladesh
(2)

28/11/2023

শরিফুল ইসলাম, জ্যৈষ্ঠ প্রতিবেদক।   দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-২ (ক‌টিয়াদী-পাকু‌ন্দিয়া) আসনে নৌকার টিক....

27/11/2023

প্রথমবারের মতো ঢকা—কক্সবাজার পথে যাতায়াতে ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে

27/11/2023

কক্সবাজারে রাস পূজা

25/11/2023

কিভাবে দুর্ঘঠনা হলো: কিশোরগঞ্জের গচিহাটা রেলস্টেশন এলাকায় ঢাকা গামী কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিনসহ একটি বগি লাইনচ্যুত, ভৈরব -কিশোরগঞ্জ- ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ।

হাতিরপুল, ঢাকা।হাতিরপুলের নীচে ছিল একটি রেললাইন। তৎকালীন বৃটিশ সরকারের আমলে ঢাকার তেজগাঁও থেকে কাওরানবাজার, হাতিরপুল, কা...
24/11/2023

হাতিরপুল, ঢাকা।

হাতিরপুলের নীচে ছিল একটি রেললাইন। তৎকালীন বৃটিশ সরকারের আমলে ঢাকার তেজগাঁও থেকে কাওরানবাজার, হাতিরপুল, কাঁটাবন, নীলক্ষেত, পলাশী হয়ে ফুলবাড়িয়া পর্যন্ত রেলপথটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৮৯৩ সালে এবং চালু হয় ১লা মে, ১৮৯৫। এই রেলপথের উপর তৈরি করা হয় একটি পুল। এই পুল দিয়ে একসময় হাতি পারাপার হতো। হাতিদেরকে রেললাইনের উপরের পুল দিয়ে পিলখানা থেকে হাতিরঝিলে নিয়ে যাওয়া হতো গোসল করাতে। নুড়ি পাথর আর স্লিপারের কারণে রেললাইনের উপর দিয়ে হাতিরা হাঁটতে পারতো না। তাই তারা যেতো তৈরিকৃত উপরের পুল দিয়ে। আর সেই থেকেই এটির নাম হলো হাতিরপুল।

বর্তমানের গাউছিয়া মার্কেটের পাশ দিয়ে বাটা সিগনাল ক্রস হয়ে হাতিরপুল দিয়ে পরিবাগ হয়ে রমনা থানার পাশ দিয়ে মগবাজার ওয়্যারলেস মোড় পেরিয়ে মধুবাগের দিকে যে রাস্তাটি গেছে - এই পুরো রাস্তাটির নাম ছিল এলিফ্যান্ট রোড, এই পুরাতন রাস্তার পাশে এখনো একটি পুরাতন মসজিদ রয়েছে যার বর্তমান নাম রমনা থানা মসজিদ, ব্রিটিশ লাইব্রেরীর পুরাতন ছবিতে এই মসজিদটির দেখা মিলে, ইতিহাস থেকে আরও জানা যায় আজকের জনবহুল এলিফ্যান্ট রোড এলাকাটি ১৮০০ সালে ছিলো বিশাল আকৃতির গাছ-গাছালিতে ঘেরা ছোটখাট বনাঞ্চল। পরবর্তীতে গাছ-পালা কেটে হাতি চলাচলের জন্য রাস্তা তৈরি করা হয়। এই এলিফ্যান্ট রোড দিয়েই শত শত হাতির পাল চড়িয়ে বেড়াতেন মাহুতরা। পরবর্তীতে সায়েন্স ল্যাব থেকে শাহবাগ পর্যন্ত 'নিউ এলিফেন্ট রোড' নামের আড়ালে আদি এলিফেন্ট রোডের পরিচয়টি হারিয়ে গেছে। সুতরাং এলিফ্যান্ট রোড দুইটি একটি পুরাতন এলিফ্যান্ট রোড অপরটি নতুন এলিফ্যান্ট রোড।

বর্তমানে এলাকাটি হাতিরপুল নামেই পরিচিতি লাভ করে। তখন মানুষেরা এই পুল, হাতি আর ট্রেন দেখতে এখানে আসতো। পুলের নিচে এর নীচে কাছাকাছি অবস্থানে ছোট ছোট কয়েকটি খাবারের হোটেল ছিল। আর ছিলো ছোট্ট একটি বাজার। বাজার বলতে তখন রেল লাইনের উপর কয়েকটা অস্থায়ী দোকান। পঞ্চাশ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে সেখানে বসতি গড়ে উঠতে শুরু করে। হাতিরপুল বাজার তখনও হয়নি। নূতন বাসিন্দারা নিজেদের প্রয়োজনে পুঁজি বিনিয়োগ করে কিছু লোককে এখানে বেচাকেনা করতে বলেন, সেখান থেকেই এ বাজারের গোড়াপত্তন। ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৪ পর্যন্ত পুলে ওঠার জন্য টাকা দিয়ে রিকশা ঠেলে দেয়ার জন্য লোক পাওয়া যেতো। এই পুল পারাপারের জন্য যে সব ছোট ছোট ছেলেরা ছিলো, তাদেরকে প্রতিবার পারাপারের জন্য দিতে হতো ২ থেকে ৩ আনা। এরা ৪/৫ জনে দলবেঁধে রিকশা ঠেলতো। এভাবে রিকশায় চেপে পুল পার হওয়া যেতো। এই পথেই ছিলো শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনীর চৌধুরীদের পৈতৃক বাড়িটা। হালকা হলুদ রঙের বাংলো প্যাটার্নের বাড়িটির নাম ছিল 'দারুল আফিয়া'। হাতিরপুল পার হয়ে যাতায়াত করতে হতো দারুল আফিয়ায়, শহীদ মুনীর চৌধুরীর বাড়িতে। ১৯৭১ সালে সেখান থেকেই তাকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল রাজাকাররা।

তৎকালীন রমনা এলাকার চারপাশে বেশ কিছু খাল ছিল। যেগুলো এখন মানচিত্র আর কাগজে-কলমে আছে, বাস্তবে নেই। হাতিগুলোকে নেওয়ার জন্য খালের উপর নির্মিত হয়েছিলো সেতু। এক সময় বর্তমানের প্রায় সীমান্ত স্কয়ার থেকে হাতিরঝিল হয়ে একদিকে গুলশান পর্যন্ত অন্যদিকে ডেমরা পর্যন্ত নৌ চলাচল পথ ছিল। এক সময় হাতিরপুল ভেঙ্গে নীচের লাইন বরাবর যে রাস্তাটি নির্মাণ করা হয় সেই রাস্তার নাম রাখা হয়েছিলো পেনিট্রেটর রোড। কেন এমন একটা অদ্ভুত নাম রাখা হয়েছিল, আর কীভাবেই বা এলাকাটা হাতিরপুল বাজার হয়ে গেল জানা যায়নি। এখন যেখানে মোতালেব প্লাজা টাওয়ার গড়ে উঠেছে, সেখানে ছিল একটি সুইপার কলোনি। নাম ছিল 'মোতালেব কলোনি'। মোতালেব কলোনির মধ্যে পাঁচটি দোতলা বাড়ি ছিল। কাঁঠালবাগানের ঢালে পরিত্যক্ত রেললাইন ছিল।

ওপাশে ছিল পরীবাগ মসজিদ, ছিল পাওয়ার হাউসটাও। সেসময় হাতিরপুল সংলগ্ন পরিবাগ এলাকায় অনেক গাছগাছালি ও খাল ছিলো। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীরা না-কি এই পুলের উপর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে গুলিবর্ষণ করেছিল। হাতিরপুলটি ছিল খাড়া এবং উঁচু যার ফলে দুর্ঘটনা লেগেই থাকতো।

১৯৭০ এর দশকে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় একটি সচিত্র প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল এই হাতিরপুল ভাঙা নিয়ে। রিপোর্টে উল্লেখ করা আছে, ৫০ বছরের পুরোনো এই পুলটি ভাঙা হবে নগরে নতুন রাস্তা তৈরি করার জন্য। পৌরসভা এই পুল ভাঙ্গার কাজটি করবে। নতুন রাস্তা তৈরির জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে দেড় লক্ষ টাকা। ফুলবাড়িয়া-তেজগাঁও রেললাইনের উপর দিয়ে পরিবাগ ও ধানমন্ডি এলাকার মধ্যে যান চলাচলের সহজ উপায় ছিলো এই হাতিরপুল বা রেলওয়ে ওভার ব্রিজটি। নগর সংস্কারের জোয়ারে ও আকাশচুম্বি অট্টালিকা তৈরির জন্য এই পুলটি ভাঙ্গা হচ্ছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছিলো, 'যদিও এই পুলটি ঐতিহাসিক এবং স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যমন্ডিত ছিলো, কিন্তু সেসময়ের নগর পরিকল্পনাবিদরা বলেছিলেন রেলওয়ে স্টেশন কমলাপুরে সরিয়ে নেয়ার পর এই পুলের আর দরকার নাই।'

১৯৭৪ এ ব্রিজটি ভেংগে ফেলা হয় নগর সম্প্রসারন এর প্রয়োজনে, এর আগে ১৯৬৯ সালে ঢাকা রেলস্টেশনটি ফুলবাড়িয়া হতে সরিয়ে ঢাকা রেলস্টেশনটি কমলাপুর এ স্থানান্তরিত করা হয়।

এক সময় এ স্থান দিয়ে হাতি পারাপার হতো। পুলের নীচে ছিল একটি রেললাইন। হাতিরা রেললাইনের উপরের পুল দিয়ে পিলখানা থেকে হাতিরঝিলে যেতো গোসল করতে। নুড়ি পাথর ও রেললাইনের উপর দিয়ে হাতিরা নাকি হাঁটতে পারতোনা পায়ের নীচের নরম মাংশের কারণে। তাই তারা যেতো উপর দিয়ে। আর সেই থেকেই এর নাম হলো হাতিরপুল।

ইতিহাসে আছে একসময় মোঘল ও ইংরেজ আমলে ঢাকায় অনেক হাতি ছিল।
যে রাস্তা দিয়ে নেয়া হতো সেটাই আজকের এলিফ্যান্ট রোড। রমনার চারপাশে বেশ কিছু খাল ছিল। হাতিগুলোকে নেওয়ার জন্য খালের উপর নির্মিত হয় সেতু। পিলখানা থেকে বর্তমান হাতিরপুল এলাকায় হাতি চলাচলের জন্য বর্তমানের ইস্টার্ন প্লাজা ও পরিবাগ বরাবর যে সেতু বা পাকা পুল নির্মাণ করা হয়েছিল হাতি পারাপারের জন্য, যা পরবর্তীতে হাতিরপুল নামে পরিচিতি লাভ করে।

চিত্র: ছবিটি ১৯৬০ দশকের শেষের দিকে, দৈনিক অবজারভার পত্রিকা হতে নেওয়া, পত্রিকার শিরোনাম ছিল:
"A Dacca-bound train stops under the Hatir Pool Ele-phant Road bridge at 6 a.m. en Sept. 20-OBSERVER"

Colorized
তথ্য: বিভিন্ন সূত্র হতে সংকলিত।

20/11/2023

ঝুকিতে তারাকান্দি জামিয়া হুসাইনিয়া

19/11/2023
18/11/2023

টানা অবরোধে কষ্টে আছেন পরিবহন শ্রমিকরা _ BNP Blockade _ Bus workers

14/11/2023

কি‌শোরগ‌ঞ্জে বসতঘর থে‌কে মা ও স্কুল পড়ুয়া দুই শিশু কন্যার মর‌দেহ উদ্ধার, পরিকল্পিত হত্যা ব‌লে ধারনা পু‌লি‌শের

দৈনিক আমার বাংলাদেশ পত্রিকায় সাংবাদিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সংবাদদাতা/প্রতিনিধি নিয়োগ করা হবে।আগ্রহী প্রার্থীরা পূর্ণাঙ্গ জীবন...
13/11/2023

দৈনিক আমার বাংলাদেশ পত্রিকায় সাংবাদিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

সংবাদদাতা/প্রতিনিধি নিয়োগ করা হবে।
আগ্রহী প্রার্থীরা পূর্ণাঙ্গ জীবন বৃত্তান্ত ই-মেইলে
দৈনিক আমার বাংলাদেশ পত্রিকা, অনলাইন সংস্করণ পাঠক সমাজে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। পাঠকের সংখ্যায় প্রতিনিয়ত যোগ হচ্ছে নানা শ্রেণি-পেশার হাজারো মানুষ। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করছে তরুণ, অভিজ্ঞ ও আন্তরিক সংবাদকর্মীরা। এরই ধারাবাহিকতায় ‘দৈনিক আমার বাংলাদেশ’ পত্রিকার নিয়োগ প্রক্রিয়ার এ ধাপ।
নিত্য নতুন সকল সংবাদ আরও দ্রুততার সাথে জনমানুষের কাছে পৌঁছে দিতে আমরা সুযোগ দিতে চাই নির্ভীক, উদ্যমী এবং সাংবাদিকতা করতে ইচ্ছুক নবীনদের।
আর এ জন্যই চলার পথে নবীনদের সারথি করতে সারাদেশে (কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, জেলা-উপজেলা ও থানা) পর্যায়ে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে।
প্রয়োজনীয় যোগ্যতাঃ
১. সাংবাদিকতা করার প্রবল মানসিক ইচ্ছা।
২. পরিশ্রমী হতে হবে।
৩. অনুসন্ধানী মানসিকতা।
৪. কোনটি সংবাদ আর কোনটি সংবাদ নয় সে সম্পর্কে ধারণা।
৫. লেখালেখির যোগ্যতা।
৬. ভাষাগত দক্ষতা।
প্রতিটি তথ্য, ছবি এবং ভিডিও ফুটেজ দ্রুত সংগ্রহ করে অফিসে পাঠাতে সক্ষমরাই কেবল আবেদন করুন।
প্রার্থীর যোগ্যতা: কমপক্ষে এইচএসসি।
আবেদন পাঠাতে আপনাকে যা করতে হবে :
* ছবিসহ জীবন বৃত্তান্ত পাঠাতে হবে আমাদের ই-মেইলে।
[email protected]
[email protected]
* সিভি অবশ্যই নিজের ব্যক্তিগত মেইল থেকে পাঠাতে হবে। কারণ যে ই-মেইল থেকে সিভি পাঠাবেন পত্রিকা থেকে সেই ই-মেইলেই রিপ্লাই দেয়া হবে।
* ই-মেইল পাঠাতে বিষয় বস্তু অর্থাৎ Subject-এ লিখতে হবে কোন জেলা/ উপজেলা/ ক্যাম্পাস প্রতিনিধি।
* আবেদনকারীকে সর্বনিন্ম এইচএসসি পাশ হতে হবে।
* পরিশ্রমী, মেধাবী এবং আগ্রহী অভিজ্ঞ/নতুনদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
* নিউজের পাশাপাশি প্রতিনিধিদের পত্রিকার আয়ের একমাত্র উৎস বিজ্ঞাপন সংগ্রহে মনোযোগী হতে হবে।
* প্রার্থীদের মধ্যে থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত জেলা/উপজেলা/ক্যাম্পাস প্রতিনিধিদের নিয়মিত সম্মানী বাবদ প্রতিনিধিদের নিজের পাঠানো বিজ্ঞাপনের আয়ের ৫০% মাসিক বেতন আকারে দেয়া হবে। বিজ্ঞাপন না দিলে কোন প্রকার বেতন পাবে না।
* ভিডিও নিউজের উপর ভিত্তি করে সম্মানী প্রদান করা হবে।
* অবশ্যই অফিস থেকে দেয়া এ্যাসাইনমেন্ট সম্পন্ন করতে হবে।
* নিউজের ছবি এবং নিউজের সঙ্গে ভিডিও পাঠাতে হবে।
* চূড়ান্ত নিয়োগের পর আইডি কার্ড প্রদান করা হবে।
* প্রতিনিধিদের নিউজ অবশ্যই ইউনিকোড বা বিজয় ফরমেটে পাঠাতে হবে।

সংবাদদাতা/প্রতিনিধি নিয়োগ করা হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা পূর্ণাঙ্গ জীবন বৃত্তান্ত ই-মেইলে দৈনিক আমার বাংলাদেশ পত্র...

12/11/2023

কিশোরগঞ্জ আওয়ামী মৎসজীবী লীগের প্রতিবাদ ও শান্তি সবাবেশ অনুষ্ঠিত

09/11/2023

শীতের সন্ধ্যা

08/11/2023

বিএনপি-জামাতসহ সমমনা দলের ডাকা ৪৮ ঘণ্টা অবরোধ প্রতিরোধে মানববন্ধন ও মিছিল করেছে কিশোরগঞ্জ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ

06/11/2023

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে বিএনপি -জামায়াতের আগুন সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ও জেল হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল কাহার আকন্দ

06/11/2023

কিশোরগঞ্জে সরকারের পদত্যাগ ও নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে দ্বিতীয় দফায় চলছে রাজপথ অবরোধ কর্মসূচি

Address

Kishoreganj

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Daily Amar Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Daily Amar Bangladesh:

Videos

Share