Dowa Tv

Dowa Tv Dowa TV: A transformative Islamic channel. Discover guidance, inspiration, and unity.
(2)

19/08/2024

আসসালামু আলাইকুম
হঠাৎ আমার
"মায়ের মৃত্যুর "
কারনে কিছুদিন ভিডিও দিতে পারিনি। সকলে আমার "মা" ও আমার জন্য দোয়া করবেন।

27/06/2024

আত্যাচারী শাসকদের আল্লাহ যেভাবে পতন ঘটান

27/05/2024

মেরাজ: এক বিস্ময়কর যাত্রা পর্ব -১
জীবনের সবচেয়ে কষ্টের সময়টি পার করার পর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর জন্য অপেক্ষা করছিল এক অবিস্মরণীয় বিস্ময়কর যাত্রা। একটি রাতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম ভ্রমণ করেছিলেন মক্কা থেকে জেরুজালেম এবং সাত আসমান পাড়ি দিয়ে স্বয়ং আল্লাহ তায়ালার সঙ্গে কথা বলেছিলেন। বিস্ময়কর এ যাত্রার প্রথম পর্ব শেয়ার করা হলো।
#মেরাজ_১ #মেরাজেরযাত্রা

26/05/2024

তাইফ পর্ব ২.| ফিরে আসা
একের পর এক ব্যক্তিগত শোকের পর রাসূল (সঃ) মুখোমুখি হলেন তার সব থেকে কষ্টকর অধ্যায় গুলোর মধ্যে একটিতে। তাইফ শহরের মানুষেরা তার আহ্বান শুধু প্রত্যাখ্যান করেননি বরং তারা তাকে ও জাইদ (রাঃ) পাথর নিক্ষেপ করে রক্তাক্ত করেন এবং তাড়িয়ে দেন।

প্রবল প্রতিকূলতার পরও ফেরার পথে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর জন্য অপেক্ষা করছিলেন অন্যরকম এক অভিজ্ঞতা।

24/04/2024

পবিত্র কুরআনের সাথে মিলে যায় যে আয়াত, বর্তমান প্রেক্ষাপটে ফিলিস্তিনের সাথে 😭✅✅
সূরা আল বাকারাহ'র, আয়াত ১১-১২ তে যে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে তার একটা নমুনা।

 #খালিপায়ে হাঁটাও সুন্নত ✅✅ 💯আপনি জানেন কি?হাঁটাহাঁটি শরীরের জন্য উপকারী, এটা সবাই জানেন। তবে খালি পায়ে হাঁটার উপকারিতা ...
17/04/2024

#খালিপায়ে হাঁটাও সুন্নত ✅✅ 💯
আপনি জানেন কি?

হাঁটাহাঁটি শরীরের জন্য উপকারী, এটা সবাই জানেন। তবে খালি পায়ে হাঁটার উপকারিতা অনেকের জানা না থাকলেও চিকিৎসা বিজ্ঞানে তা মূর্ত হচ্ছে। প্রায় সাড়ে চৌদ্দ শ বছর আগে রাসুল (সা.)-ও খালি পায়ে হাঁটার জন্য আদেশ দিয়েছেন।

গবেষণায় দেখা গেছে, খালি পায়ে হাঁটলে ;
✅রক্তচাপ কমে।
✅পায়ের নিচের স্নায়ুগুলো বেশ সক্রিয় হয়ে ওঠে।

✅রক্ত ঘন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও কমে যায়। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়।
✅রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
✅ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটলে পায়ের নিচে একাধিক নার্ভগুলো সক্রিয় হয়ে শরীরের মধ্যে ইতিবাচক শক্তি তৈরি করে।

✅এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
✅মানসিক প্রশান্তি আসে।

✅এতে ঘুম অনেক ভালো হয়।
✅মস্তিষ্কের ভেতরে থাকা নিউরণগুলো বেশ সক্রিয় হয়ে ওঠে। তখন একদিকে যেমন স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়, তেমনি বুদ্ধিও বাড়তে শুরু করে।

🕌এমন উপকারি কাজটি সম্পর্কে রাসুল (সা.) অনেক আগেই নির্দেশ দিয়ে গেছেন। বিভিন্ন হাদিসে সে প্রসঙ্গে আলোচনা এসেছে। এক হাদিসে বর্ণিহ হয়েছে, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) মাঝেমধ্যে খালি পায়ে হাঁটার নির্দেশ করেছেন। (সুনানে নাসাঈ, হাদিস নং : ৪১৬০; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস নং : ২৩৯৬৯)

🪐হাদিসের ব্যাখ্যা গ্রন্থে বলা হয়েছে, ‘মাঝে মাঝে খালি পায়ে হাঁটলে বিনয় আসে, অহমিকা দূর হয় এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ’

⛸️কিন্তু এক পায়ে জুতা পরিধান করে অন্য পা খালি রেখে হাঁটতে নিষেধ করা হয়েছে হাদিসে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যেন এক পায়ে জুতা পরে না হাঁটে। হয়তো উভয় পায়ে জুতা পরে হাঁটবে নয়তো উভয় পায়ের জুতা খুলে হাঁটবে। ’ (বোখারি, হাদিস নং : ৫৮৫৫; মুসলিম, হাদিস নং : ২০৯৭)

শবে কদর’ কথাটি ফারসি। শব মানে রাত বা রজনী আর কদর মানে সম্মান, মর্যাদা, গুণাগুণ, সম্ভাবনা, ভাগ্য ইত্যাদি। তাই এই রাতটি মু...
03/04/2024

শবে কদর’ কথাটি ফারসি। শব মানে রাত বা রজনী আর কদর মানে সম্মান, মর্যাদা, গুণাগুণ, সম্ভাবনা, ভাগ্য ইত্যাদি। তাই এই রাতটি মুসলমানদের জন্য ভাগ্য রজনী হিসেবে সম্মানিত।

শবে কদর অর্থ হলো মর্যাদাপূর্ণ রাত বা ভাগ্যরজনী। শবে কদরের আরবি হলো লাইলাতুল কদর তথা সম্মানিত রাত। লাইলাতুল কদরের রাত হচ্ছে হাজার মাসের চেয়ে উত্তম রাত।
পবিত্র কুরআনুল কারিম নাযিলের মাধ্যমে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এই রাতকে হাজারের মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ উত্তম ও মহা সম্মানিত রাত হিসেবে আমারদের জন্য দান করেছেন। প্রতিবছর রমজান মাসের শেষ দশকের রাতগুলোর মধ্যে কোনো এক বিজোড় রাত হলো ভাগ্য নির্ধারণ বা লাইলাতুল কদরের রাত।

যে রাতে পবিত্র কুরআন নাজিল হয়েছে, সে রাতই লাইলাতুল কদর। আল্লাহতায়ালা বলেন: ‘নিশ্চয়ই আমি কুরআন নাজিল করেছি মর্যাদাপূর্ণ কদর রজনীতে। আপনি কি জানেন, মহিমাময় কদর রজনী কী? মহিমান্বিত কদর রজনী হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম। সে রাতে ফেরেশতাগণ হজরত জিবরাইল আলাইহিস সালামকে সমভিব্যহারে অবতরণ করেন; তাঁদের প্রভু মহান আল্লাহর নির্দেশ ও অনুমতিক্রমে, সব বিষয়ে শান্তির বার্তা নিয়ে। এই শান্তির ধারা চলতে থাকে উষা বা ফজর পর্যন্ত। (আল কুরআন, সুরা-৯৭ [২৫] আল কদর)

রমজান মাস পবিত্র কুরআন নাযিলের মাস। শবে কদর কুরআন নাযিলের রাত। এ রাতেই প্রথম পবিত্র মক্কা মুকাররমার হেরা পর্বতের গুহায় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের পক্ষ থেকে ফেরেশতাদের সরদার হজরত জিবরাইল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে রাহমতুল্লিল আলামিন প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর প্রতি মহাগ্রন্থ আল কুরআন নাযিল করেন।

এ কারণে আল্লাহ তায়ালা এ রাতের মর্যাদা বাড়িয়ে দিয়েছেন। এ রাতে মহান আল্লাহ উম্মতে মুহাম্মাদিকে হাজার মাসের ইবাদত-বন্দেগি ও আমলের সমান সাওয়াব দান করে। কুরআনুল কারিমের অন্য স্থানে এ রাতটিকে বরকতময় রাত বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেন- হা-মীম। শপথ সুস্পষ্ট কিতাবের। আমি একে (কুরআন) এক বরকতময় রাতে নাজিল করেছি। নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী। এ রাতে প্রত্যেক প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয় স্থিরকৃত হয়। আমার পক্ষ থেকে আদেশক্রমে, আমিই প্রেরণকারী। আপনার পালনকর্তার পক্ষ থেকে রহমতস্বরূপ। তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।’ (সুরা দুখান : আয়াত ১-৬)

কুরআন নাযিলের কারণে মর্যাদার এ রাতের কথা উল্লেখ করার পর যে মাসে কুরআন নাযিল হয়েছে সে মাসের কথাও আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে উল্লেখ করেছেন এভাবে-

আল্লাহ তায়ালা বলেন: ‘রমজান মাস! এমন একটি মাস যে মাসে কোরআন নাযিল হয়েছে মানবের মুক্তির দিশারি ও হিদায়াতের সুস্পষ্ট নিদর্শনরূপে। ’ (সুরা-২ আল বাকারা, আয়াত: ১৮৫)।

সুতরাং লাইলাতুল ক্বদরের রাতে আল্লাহর ওইসব বান্দারা সবচেয়ে বেশি সম্মানিত ও মর্যাদার অধিকারী হবেন, যাদের সঙ্গে কুরআনের সম্পর্ক বেশি। যিনি কুরআন-সুন্নাহর আলোকেই নিজের জীবন পরিচালিত করবেন। বাস্তবজীবনে কোরআন-সুন্নাহর আমলে সাজাবেন জীবন। আর তারাই হবেন সফল।

রমজানের শেষ দশদিনের যেকোনো বেজোড় রাতে লাইলাতুলকদর তালাশ করা যায়, অর্থাৎ ২১,২৩,২৫,২৭,২৯ রমজান দিবাগত রাতগুলো। তবে অনেক আলেমদের গবেষণা ও ব্যাখ্যায় এবং বুজুর্গানেদ্বীনের মতে ২৬ তারিখ দিবাগত রাত অর্থাৎ সাতাশ তারিখে পবিত্র শবে কদরের অন্যতম সম্ভাব্য রাত।
মর্যাদার এ রাত পেলে মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে কী প্রার্থনা করবেন? কী চাইবেন? এ সম্পর্কে হাদিসের একটি বর্ণনা এভাবে এসেছে- হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, একবার আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জিজ্ঞাসা করলাম- হে আল্লাহর রাসুল! (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আপনি বলে দিন, আমি লাইলাতুল কদর কোন রাতে হবে তা জানতে পারি, তাতে আমি কী (দোয়া) পড়বো?

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, তুমি বলবে-

উচ্চারণ: 'আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আ'ফুয়্যুন; তুহিব্বুল আ'ফওয়া; ফা'ফু আ'ন্নী।’

অর্থ: হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল; ক্ষমা করতে ভালোবাসেন; অতএব আমাকে ক্ষমা করে দিন। (মুসনাদে আহমাদ, ইবনে মাজাহ, তিরমিজি, মিশকাত)

লাইলাতুল কদরের মর্যাদা

লাইলাতুল কদরের মর্যাদা এত বেশি যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ রাতটি পাওয়ার জন্য শেষ দশকে আজীবন ইতেকাফ করেছেন।

উম্মতে মুহাম্মদীর উদ্দেশ্যে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘আমি কদরের রাতের সন্ধানে (রমজানের) প্রথম ১০ দিন ইতিকাফ করলাম। এরপর ইতিকাফ করলাম মধ্যবর্তী ১০ দিন। তারপর আমার প্রতি ওহি নাযিল করে জানানো হলো যে, তা শেষ ১০ দিনে রয়েছে। সুতরাং তোমাদের যে ইতিকাফ পছন্দ করবে, সে যেন ইতিকাফ করে। তারপর মানুষ (সাহাবায়ে কেরাম) তাঁর সঙ্গে ইতেকাফে শরিক হয়।’ (মুসলিম শরীফ)

কদর রাতের ফজিলত

মহাগ্রন্থ আল কুরআন নাযিল হওয়ার কারণে অন্যসব মাসের চেয়ে রমজান মাস বেশি ফজিলত ও বরকতময় হয়েছে। আর রমজানের রাতগুলোর মধ্যে কোরআন নাযিলের রাত লাইলাতুল ক্বদর সবচেয়ে তাৎপর্যমণ্ডিত একটি রাত।

এ সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আমি একে নাযিল করেছি কদরের রাতে। তুমি কি জান ক্বদরের রাত কি? কদরের রাত হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। (সূরা: কদর, আয়াত: ১-৩)।

এ আয়াতের ব্যাখায় মুফাসসিরকুল শিরোমণি হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, ‘এ রাতের ইবাদত অন্য হাজার মাসের ইবাদতের চেয়ে উত্তম’। (তানবিরুল মিকবাস মিন তাফসিরে ইবনে আব্বাসঃ ৬৫৪ পৃষ্ঠা)।

তাবেয়ি মুজাহিদ (র.) বলেন, এর ভাবার্থ হলো, ‘এ রাতের ইবাদত, তেলাওয়াত, দরুদ কিয়াম ও অন্যান্য আমল হাজার মাস ইবাদতের চেয়েও উত্তম।

শবে কদরের আমল

সুতরাং লাইলাতুল কদর পেলে এ আমল ও দোয়া রাত অতিবাহিত করা জরুরি। তা হলো-

১. নফল নামাজ পড়া।

২. মসজিদে ঢুকেই ২ রাকাত (দুখুলিল মাসজিদ) নামাজ পড়া।

৩. দুই দুই রাকাত করে (মাগরিবের পর ৬ রাকাত) আউওয়াবিনের নামাজ পড়া।

৪. রাতে তারাবির নামাজ পড়া।

৫. শেষ রাতে সাহরির আগে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া।

৬. সম্ভব হলে সালাতুত তাসবিহ পড়া।

৬. সম্ভব হলে তাওবার নামাজ পড়া।

৭. সম্ভব হলে সালাতুল হাজাত পড়া।

৮. সম্ভব হলে সালাতুশ শোকর ও অন্যান্য নফল নামাজ বেশি বেশি পড়া।

৯. কুরআন তেলাওয়াত করা। সুরা কদর, সুরা দুখান, সুরা মুয্যাম্মিল, সুরা মুদ্দাসির, সুরা ইয়াসিন, সুরা ত্বহা, সুরা আর-রাহমান, সুরা ওয়াকিয়া, সুরা মুলক, সুরা কুরাইশ এবং ৪ কুল পড়া।

১০. দরূদ শরিফ পড়া।

১১. তাওবাহ-ইসতেগফার পড়া। সাইয়্যেদুল ইসতেগফার পড়া।

১১. জিকির-আজকার করা।

১২. কুরআন-সুন্নায় বর্ণিত দোয়াপড়া।

১৩. পরিবার পরিজন, বাবা-মা ও মৃতদের জন্য দোয়া করা, কবর জেয়ারত করা।

১৪. বেশি বেশি দান-সদকা করা।

রাসূল সা. এর যুদ্ধসমূহ১. বদর যুদ্ধ : রাসূল (সা.) এর জীবনের প্রথম যুদ্ধ। ১৭ রমযান ৬২৪ খৃষ্ট. এই যুদ্ধ সংগঠিত হয়। এই যুদ্...
31/03/2024

রাসূল সা. এর যুদ্ধসমূহ
১. বদর যুদ্ধ :

রাসূল (সা.) এর জীবনের প্রথম যুদ্ধ। ১৭ রমযান ৬২৪ খৃষ্ট. এই যুদ্ধ সংগঠিত হয়। এই যুদ্ধটি মদিনা থেকে ৮০ মাইল দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলে বদর নামক স্থানে সংগঠিত হয়। এতে মুসলমানদের সংখ্যা ছিল মাত্র ৩১৩ জন আর কোরাইশদের সংখ্যা ছিল ১০০০ এর উপর। এই যুদ্ধে মুসলমানরা বিজয় লাভ করে। এতে ৭০ কোরাইশ নিহত হয়। এই যুদ্ধে ৬ জন মুহাজির এবং ৮ জন আনসার সহ মোট ১৪ জন শাহাদাত বরণ করেন।

২. উহুদ যুদ্ধ :

৬২৫ খৃষ্ট. হিজরীর তৃতীয় বর্ষে কুরাইশ দলপতি আবু সুফিয়ানের ৩০০০ সশস্ত্র সৈন্য ৩০০ উস্ট্রারোহী ও ২০০ অশ্বারোহী সহ মক্কা হইতে যুদ্ধাভিযান করে মদিনার ৫ মাইল পশ্চিমে উহুদ নামক স্থানে উপস্থিত হয়। এর প্রেক্ষিতে ১০০ জন বর্মধারী এবং প্রায় ৫০ জন তিরন্দাজসহ ১০০০ জন মুজাহিদ বাহিনী কুরাইশদের মোকাবেলা করার জন্য উহুদের দিকে অগ্রসর হন। পথিমধ্যে মোনাফেক নেতা আব্দুল্লাহ বিন উবাই তার ৩০০ জন অনুসারী নিয়ে পলায়ন করে। শেষ পর্যন্ত ৭০০ জন মুজাহিদ নিয়ে ৬২৫ খৃষ্ট. ২৩ মার্চ মুসলিম ও কাফেরদের মধ্যে একটি যুদ্ধ সংগঠিত হয়। উহুদ পাহাড়ের দক্ষিণে আইনায়েন পাহাড়। এই পাহাড়ে রাসূল (সা.) তীরন্দাজ বাহিনী সমাবেশ করেন এবং যুদ্ধের শেষ পর্যন্ত তাদেরকে সেখানে অবস্থান করতে বলেন। কিন্তু যুদ্ধের প্রথমদিকে মুসলমানদের বিজয় অর্জিত হলে তীরন্দাজ বাহিনী গণিমত কুড়ানোর জন্য মাঠে নেমে যায়। এই সুযোগ টিকে কাফের নেতা খালিদ বিন ওয়ালিদ কাজে লাগায়। খালিদ বিন ওয়ালিদ পেছন দিক থেকে আক্রমন করে এবং মুসলমানদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। স্বয়ং রাসূল (সা.) এই যুদ্ধে আহত হন এবং গুজব ছড়িয়ে পড়ে তিনি নিহত হয়েছেন। এই যুদ্ধে মুসলমানদের ৭৩ জন মুজাহিদ শহীদ হন। অপরপক্ষে শত্র“ পক্ষের নিহত হয় ২৩ জন।

৩. খন্দকের যুদ্ধ :

৬২৭ খৃষ্টাব্দের ৩১ শে মার্চ যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়। কুরাইশ, ইহুদী ও বেদুইনদের মোট সৈন্য সংখ্যা ছিল ১০৬০০ জন। মুসলমানদের সৈন্য ছিল ৩০০০ জন। মুহাম্মদ (সা.) পারস্য বাসী সালমান ফারসীর পরামর্শে ৬ দিন কঠোর পরিশ্রম করে মদীনার চর্তুদিকে পরিখা খনন করেন। কুরাইশরা দীর্ঘ ২৭ দিন মদীনা অবরোধ করে রাখে। পরিখার কারনে মদীনা আক্রমনে ব্যর্থ হয়ে আবু সুফিয়ার মক্কায় ফিরে যেতে বাধ্য হয়।

৪. হুদায়বিয়ার সন্ধি :

রাসুল সা. ৬২৮ খৃষ্টাব্দে মক্কায় গমনের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। এবং ১৪০০ সাহাবী নিয়ে মক্কার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। বুদাইল বিন ওরাকার নিকট কুরাইশদের যুদ্ধাভিযানের কথা শুনে মক্কার নয় মাইল অদূরে হুদায়বিয়া নামক স্থানে শিবির স্থাপন করেন।কুরাইশদের পক্ষ থেকে ওরাকা বিন মাসুদ সন্ধির প্রস্তাব নিয়ে আসেন।মুসলমানদের পক্ষে হযরত ওসমান (রাঃ) সন্ধির প্রস্তাব নিয়ে পাঠান। মুসলিম শিবিরে হযরত ওসমান হত্যার রব উঠে।এতে মুসলমানগণ ক্ষুব্ধ হইয়া শফথ করে যে,ওসমান হত্যার প্রতিশোধ না নিয়ে তারা ফিরে যাবেনা। মুসলমানদের এই ঘোষনা শুনে কুরাইশরা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে উঠে এবং সাথে সাথে সুহাইল বিন আমরকে সন্ধির প্রস্তাব নিয়ে পাঠায়। ইতিহাসে এটা হুদায়রিয়ার সন্ধি নামে পরিচিত।

সন্ধির প্রধান প্রধান শর্তগুলো হলো -

১. ৬২৮ খৃষ্টাব্দে মুসলমানদের হজ্জ না করেই মদীনা ফিরে যাবে।

২. দশ বছর সকল প্রকার যুদ্ধ বিগ্রহ বন্ধ থাকবে ।

৩. পরের বছর মাত্র তিন দিনের জন্য মুসলমানরা হজ্জ পালন করতে আসতে পারবে।

৪. মক্কায় অবস্থান কালে মুসলমানগণ শুধু মাত্র আত্মরক্ষার কোষবদ্ধ তরবারী রাখতে পারবে।

৫. কোন মক্কবাসী মদীনায় আশ্রয় চাইলে তাকে আশ্রয় দেয়া যাবেনা।

৬. কোন মদীনা বাসী মক্কায় আসলে তাকে মক্কাবাসী ফিরৎ দিতে বাধ্য থাকবে না।

৭. সন্ধির শর্তবলী উভয় পক্ষ সমান ভাবে পালন করবে।

৫. মদীনা সনদ :

যখন মদীনাবাসীদের মধ্যে ধর্মীয় অধঃপতন ও হতাশা, সামাজিক অসন্তোষ ও কুসংস্কার এবং রাজনৈতিক বিশৃংখলা ও অরাজকতার হাত হইতে রক্ষা পাওয়ার জন্য মদীনাবাসীগণ একজন মহাপুরুষ ও ত্রানকর্তারূপে রাসূল (সা.) কে সম্মানের সাথে আমন্ত্রন করে । কারণ আউস ও খাজরাজ গোত্রের মধ্যে ৪০ বছর ধারাবাহিক যদ্ধের কারণে মদীনাবাসীগণ সংশয়, উদ্বেগ,অস্থির হয়ে পড়ে। মদীনার এই অস্থিরতা দূর, গোত্রগুলোর ঐক্য ও সদ্ভাব প্রতিষ্ঠা করার মানষে রাসূল (সা.) একটি ইসলামী প্রজাতন্ত্র স্থাপনের সংকলপ করেন । আউস ও খাজরাজ গোত্রদ্বয়কে একাত্রিত করন ও ভ্রাতৃত্ব বন্ধনে আবদ্ধ করা এবং অমুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে সহিঞ্চুতার ভিত্তিতে সহনশীলতার মনোভাব গড়ে তোলার জন্য তিনি ৪৭টি শর্ত সম্বলিত একটি সনদ প্রনয়নণ করেন। ইসলামের ইতিহাসে ইহা “মদিনা সনদ” নামে পরিচিত ।

নিম্মে উল্ল্যেখযোগ্য শর্তাবলী আলোচনা করা হলো ।

ক. মদীনা সনদে স্বাক্ষরকারী ইহুদী, খৃষ্টান, পৌত্তলিক ও মুসলমান সম্প্রদায় সমূহ সমান অধিকার ভোগ করবে। এবং তারা একটি সাধারণ জাতি গঠন করবে।

খ. রাসূল (সাঃ) নবগঠিত প্রজাতন্ত্রের সভাপতি হবেন এবং পদাধিকার বলে তিনি মদীনার সর্বোচ্চ বিচারলয়ের সর্বময় কর্তা হবেন।

গ. পূর্ণ ধর্মীয় স্বাধীনতা বজায় থাকবে। কেউ কারো ধর্মে হস্তক্ষেপ করতে পারবে না।

ঘ. কেউ কোরাইশদের সাথে কোন প্রকার সন্ধি করতে পারবে না। কিংবা মদীনা বাসীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে কোরাইশদের কে সাহায্য করতে পারবে না।

ঙ. সম্প্রদায়কে বহি:শত্রু আক্রমন করলে সকল নসম্প্রদায়ের লোকেরা সমবেত প্রচেষ্টায় তা প্রতিহত করবে।

চ. বহিঃশত্রুর আক্রমনে স্বাক্ষরকারী সম্প্রদায়সমূহ স্ব স্ব যুদ্ধ ব্যয়ভার বহন করবে।

ছ. কোন ব্যক্তি অপরাধ করলে তা ব্যক্তিগত বলে গণ্য হবে। অপরাধের সম্প্রদায়কে দোষী করা যাবে না।

জ. মদীনা শহরকে পবিত্র ঘোষনা করা হলো। এতে কোন হত্যা, রক্তপাত এবং অপরাধমূলক কার্যকলাপ চলবে না।

ঝ. অপরাধীকে উপযুক্ত শাস্তি ভোগ করতে হবে। সর্বপ্রকার অপরাধীকে ঘৃনার চোখে দেখবে।

ঞ. ইহুদী মিত্ররাও সমান নিরাপত্তা পাবে ও স্বাধীনতা ভোগ করবে।

ট. দূর্বল ও অসহায়কে সর্বোতভাবে সহযোগিতা করতে হবে।

ঠ. রাসূল (সা.) এর অনুমতি ছাড়া মদীনা বাসীগণ কারো বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করতে পারবে না।

ড. সম্প্রদায়দের মধ্যে কোন বিরোধ দেখা দিলে রাসূল (সা.) আল্লাহর বিধান অনুসারে মিমাংসা করবেন।

ঢ. সনদের শর্ত ভঙ্গকারীর উপর আল্লাহর অভিশাপ বর্ষিত হইবে।

৬. খাইবারের যুদ্ধ :

৬২৮ খৃষ্টাব্দে মে মাসে ৭ম হিজরীর মহররম মাসে এ যুদ্ধ সংগঠিত হয় । ইহুদীরা বেদুঈন গোত্রের সহযোগীতায় ৪০০০ চার হাজার সৈন্য নিয়ে যুদ্ধে অবতীর্ন হয় । রাসূল (সা.) ২০০ অশ্বরোহী সহ ১,৬০০ মুসলিম যোদ্ধা প্রেরণ করেন।খাইবার ও বনু ঘাতফানদের মধ্যে যাতায়াত বন্ধের মাধ্যমে তাদেরকে অবোরুদ্ধ করে রাখা হয় । দীর্ঘ দিন অবোরুদ্ধ থাকার পর ইহুদীরা আত্মসর্মপন করতে বাধ্য হয় ।

উল্লেখ্য এই যুদ্ধে আলী রা. আসাদুল্লাহ উপাদি লাভ করেন ।

৭. মুতার যুদ্ধ :

মুতার যুদ্ধ ৬২৯ খৃষ্টাব্দে (৮হিজরীর জমাদিউল উলা মাসে) সংগঠিত হয় । রাসূল (সাঃ) এর দূত হারিস বিন উমাইয়াকে মুতায় নৃশংস ভাবে হত্যা করা হয় । এই হত্যার প্রতিশোধ নেয়ার জন্য রাসূল সা. ৩,০০০(তিন হাজার) সৈন্যের একটি বাহিনী প্রেরন করেন । এ যুদ্ধে বিশিষ্ট তিন জন সেনাপতি সাহাবী (যায়েদ, জাফর, আব্দুল্লাহ ) শাহাদাৎ বরন করেন । এক লক্ষাধিক রোমান সৈন্যের মোকাবেলায় মাত্র ৩,০০০ (তিন হাজার)সৈন্য বিপর্যয়ের মুখে পড়লে বীরশ্রেষ্ঠ খালিদ বিন ওয়ালিদ সমূহ বিপর্যয় থেকে রক্ষা করেন । বীরত্বের জন্য খালিদ বিন ওয়ালিদকে সাইফুল্লাহ উপাধি লাভ করেন।

৮. হুনাইনের যুদ্ধ :

৬৩০ খৃষ্টাব্দে ২৭শে জানুয়ারী ৮ম হিজরীতে হুনাইনের যুদ্ধ সংগঠিত হয় । মক্কার তিন মাইল দূরে হুনাইন নামক স্থানে ২০,০০০সৈন্য নিয়ে বেদুইনরা সমাবেশ করে । বীর শ্রেষ্ঠ খালিদ বিন ওয়ালিদ এর নেতৃত্বে ১২,০০০ সৈন্য হুনাইন প্রান্তরে যুদ্ধে উপনিত হয় । এই যুদ্ধে ৬০০০ সৈন্য মুসলমানদের হাতে বন্দি হয় ।

৯. তাবুক অভিযান :

এটি ছিল রাসূল (সা.) এর জীবনের সর্বশেষ অভিযান। ৬৩০ খৃষ্টাব্দের নভেম্বর মাসে (৯হিজরীর রজব মাস) লক্ষাধিক সৈন্য সহ বায়জানটাইন বাহিনী মদীনার দিকে রওনা হয়। মুসলিম বাহিনীতে ১০০০ অশ্বারোহী ও ৩০০০ পদাতিক সৈন্য সহ মোট ৩০.০০০ (ত্রিশহাজার) সৈন্য ছিল। এই যুদ্ধে আবু বকর (রা.) তার সমস্ত সম্পদ দান করেন, হযরত ওমর তাঁর জীবনের অর্জিত সম্পদের অর্ধেক দান করেন, হযরত ওসমান (রা.) ও আব্দুর রহমান ইবনে আবউফ সহ সকলে বিপুল পরিমাণ সাহায্য করে,মেয়েরা তাদের গহনা খুলে নযরানা পেশ করেন। এই সময়টিতে- দেশে চলছিল দুভিক্ষ, আবহাওয়া ছিল প্রচন্ড গরম, ফসল কাটার সময় কাছে এসে গিয়েছিল, সওয়ারী ও সাজসরন্জামের ব্যবস্থা করা ছিল খুবই কঠিন। তথাপিও মোসলমানদের জন্য ছিল এটি অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্ন! বিধায় আল্লাহর রাসূল (সাঃ) এর জন্য কোনভাবে পিছপা হওয়ার সুযোগ সামনে ছিল না। অবশেষে রোমান বাহিনী মুতার যুদ্ধের বয়াবহ পরিনতির কথা স্বরন করে নিজেতের সৈন্যবাহিনী গুটিয়ে নেয়। ফলে এ অভিযানে যুদ্ধের কোন প্রয়োজন হয়নি।

জীবনকে বুঝতে হলে আপনাকে তিনটি জায়গা যেতে হবেঃঃ-
31/03/2024

জীবনকে বুঝতে হলে আপনাকে তিনটি জায়গা যেতে হবেঃঃ-

18 রমজান | যেদিন হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) তাঁর স্রষ্টার সাথে সাক্ষাত করেছিলেন।অপরাজিত সেনাপতি।অপরাজিত শাসক।অপরাজিত জ...
30/03/2024

18 রমজান | যেদিন হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) তাঁর স্রষ্টার সাথে সাক্ষাত করেছিলেন।

অপরাজিত সেনাপতি।
অপরাজিত শাসক।
অপরাজিত জেনারেল।
অপরাজিত সৈনিক।
অপরাজিত যোদ্ধা।
তিনি তাঁর সময়ের সুপার পাওয়ারগুলিকে চূর্ণ করেছিলেন, তিনি পারস্য সাম্রাজ্যকে চূর্ণ করেছিলেন, তিনি রোমানদের চূর্ণ করেছিলেন।

তিনি ইরাক জয় করেন।
তিনি ইরান জয় করেন।
তিনি আর্মেনিয়া জয় করেন।
তিনি জর্ডান জয় করেন।
তিনি সিরিয়া জয় করেন।
তিনি শামের বিজয়ী হয়েছিলেন।
তিনি তার আক্রমণ পরিকল্পনার জন্য পরিচিত ছিলেন।
তিনি তাঁর চক্রান্তের জন্য পরিচিত ছিলেন।
তিনি তাঁর নেতৃত্বের জন্য পরিচিত ছিলেন।
তিনি তার সাহসিকতার জন্য পরিচিত ছিলেন।
তিনি তার সামরিক অভিযানের জন্য পরিচিত ছিলেন।

দ্য ভেরি ম্যান যিনি একটি যুদ্ধে নয়টি তরোয়াল ভেঙে দিয়েছেন।
সেই ব্যক্তি যে মুহাম্মদ (সাঃ) তাকে একটি উপাধি দিয়েছিলেন।
সেই ব্যক্তি যার প্রশংসা হযরত আবুবকর (রা.) করেছিলেন।
হজরত ওমর (রা.) প্রশংসিত সেই ব্যক্তি।

নবী (সাঃ) বলেছেনঃ
"খালিদ বিন ওয়ালিদ (র.) সম্পর্কে কিছু বলবেন না কারণ তিনি আল্লাহর তরবারি থেকে একটি তলোয়ার। তার সামরিক নেতৃত্বে, আরব ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একক রাজনৈতিক সত্তা হিসাবে একত্রিত হয়েছিল।"

"আপনি এমন পুরুষদের মুখোমুখি হবেন যারা মৃত্যুকে ভালোবাসেন যতটা আপনি জীবনকে ভালবাসেন।"
- খালিদ ইবনুল ওয়ালিদ (رضي الله عنه)

18th Ramadan | The Day When Hazrat Khalid Bin Waleed (R.A) Met His Creator.

The Undefeated Commander.
The Undefeated Ruler.
The Undefeated General.
The Undefeated Soldier.
The Undefeated Warrior.
He crushed The Super Powers Of His Time, He crushed The Persian Empire, He Crushed The Romans.

He Conquered Iraq.
He Conquered Iran.
He Conquered Armenia.
He Conquered Jordan.
He Conquered Syria.
He Became The Conquer Of Sham.
He Was Known For His Plan Of Attack.
He Was Known For His Ploy.
He Was Known For His Leadership.
He Was Known For His Courage.
He Was Known For His Military Expeditions.

The Very Man Who Brokes Nine Swords in a Battle.
The Very Man That The Muhammad (P.B.U.H) Gave Him A Title.
The Very Man that Hazrat Abubakar (R.A) Praised.
The Very Man That Hazrat Umar (R.A) Praised.

Prophet (S.A.W) Said:
"Don’t Say Anything About khalid Bin Waleed (R.A) Because He’s a sword From The Swords Of Allah. Under his military leadership, Arab was united as a single political entity for the very first time in history."

"You will face men who love death as much as you love life."
- Khalid Ibn Al-Walid (رضي الله عنه)

শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।  #তথ্যসুত্র: The Daily STAR গোটা পৃথিবীর ভেতর সম্ভবত গাজাই এখন একমাত্র জনপদ, যেখান...
27/03/2024

শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।
#তথ্যসুত্র: The Daily STAR
গোটা পৃথিবীর ভেতর সম্ভবত গাজাই এখন একমাত্র জনপদ, যেখানে মাতৃগর্ভেই হত্যার শিকার হচ্ছে শিশুরা। অথবা জন্মের পর পর মরছে গুলি-বোমার আঘাতে। যারা এখনো মরেনি, তাদের মারতেও কোনো আয়োজন বাকি রাখেনি ইসরায়েল। হাসপাতাল-স্কুলসহ অপেক্ষাকৃত নিরাপদ বলে বিবেচিত শরণার্থী শিবিরগুলোতেও চলেছে বাছবিচারহীন হামলা। অকার্যকর করে দেওয়া হয়েছে হাসপাতালের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থা। বন্ধ করে রাখা হয়েছে অবরুদ্ধ উপত্যকায় খাদ্য-পানীয় প্রবেশের সব উপায়।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও জাতিসংঘের তথ্য অনুসারে, গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি বোমা ও গোলাবর্ষণে ২০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্থিনি নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে অন্তত আট হাজার শিশু। এ ছাড়াও, অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সেনা ও অবৈধ ইহুদি বসতি স্থাপনকারীদের হাতে আরও অন্তত ৩০০ ফিলিস্তিনি নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

আহ! দেখেই হৃদয়ে নাড়া দিয়ে উঠল! সিএনজির সিলিন্ডার থেকে আগুন লেগে মুহূর্তেই ড্রাইভার কংকাল হয়ে গেল! ড্রাইভার বের হওয়ার সু...
25/03/2024

আহ! দেখেই হৃদয়ে নাড়া দিয়ে উঠল! সিএনজির সিলিন্ডার থেকে আগুন লেগে মুহূর্তেই ড্রাইভার কংকাল হয়ে গেল! ড্রাইভার বের হওয়ার সুযোগ পর্যন্ত পায়নি! বসার মধ্যেই জীবন চলে গেল!! ছবিতে ড্রাইভার সিটে বসা দেখা যাচ্ছে৷

ঘটনাটি ঘটেছে কিছুক্ষণ পূর্বে৷ চন্দনাইশ গাছবাড়িয়া কলঘর এলাকায়৷ আল্লাহ চালককে জান্নাত নসীব করুন৷ তার পরিবারকে উত্তম বদলা নসীব করুন৷

আহ জীবন! মূহুর্তের মধ্যেই কি থেকে কি হয়ে গেলো! অথচ এই জীবন নিয়ে আমাদের কতশত আশা, আরও কত কি! মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে হেফাজত করুন।
আমীন।।

22/03/2024

বিশ্ব কেপে উঠেছে যে সুরে❤️❤️। ফিলিস্তিনি বালকের কন্ঠে ফুটে উঠেছে সমগ্র বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টিকারী প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর।

21/03/2024

সূরা আয যারিয়াত | আয়াত ১৭-২৮ | ফিলিস্তিনি বালক আহত অবস্থায়ও আল্লাহকে স্মরণ করে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করছেন এবং আল্লাহর উপর ভরসা করে ধৈর্য ধারণ করছে। নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা একদিন তাদের ওপর জয়ের নিশানা উড়াবেন।

20/03/2024

ফিলিস্তিন শিশুদের আর্তনাদ পবিত্র কুরআনের ভাষায় | সূরা আয যারিয়াত আয়াতঃ১৭-২৮ #ফলিস্তিন_বালকের_কোরআন_তেলওয়াত

15/03/2024

সূরাঃ ৭৮/ আন-নাবা
An-Naba' | سورة النبإ
আয়াতঃ ৪০ মাক্কী
সূরা নাবা তেলাওয়াত করেছেন ক্বারী আব্দুর রহমান মোসাদ। মনমুগ্ধকর তেলাওয়াত।

15/03/2024

বাংলা অনুবাদ সহ কোরআন তেলোয়াত। ক্বারী আব্দুর রহমান মোসাদ এর মনোমুগ্ধকর কোরআন তেলোয়াত সূরা মারিয়াম।
আব্দুল্লাহ ইবন মাসউদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেনঃ বনী ইসরাইল, আল-কাহফ, মারইয়াম, ত্বা-হা এবং আম্বিয়া এগুলো আমার সবচেয়ে প্রাচীন সম্পদ বা সর্বপ্রথম পুঁজি। [বুখারীঃ ৪৭৩৯] তাই এ সূরাসমূহের গুরুত্বই আলাদা। তন্মধ্যে সূরা মারইয়ামের গুরুত্ব আরো বেশী এদিক দিয়েও যে, এ সূরায় ঈসা আলাইহিস সালাম ও তার মা সম্পর্কে স্পষ্ট বর্ণনা দেয়া হয়েছে। যা অনুধাবন করলে নাসারাদের ঈমান আনা সহজ হবে। উম্মে সালামাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা বলেনঃ হাবশার রাজা নাজাসী জাফর ইবন আবি তালিবকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, তোমার কাছে তিনি (মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আল্লাহর কাছ থেকে যা নিয়ে এসেছেন তার কিছু কি আছে? উম্মে সালামাহ বলেন, তখন জাফর ইবন আবি তালিব বললেনঃ হ্যাঁ। নাজাসী বললেনঃ আমাকে তা পড়ে শোনাও। জাফর ইবন আবি তালিব তখন কাফ-হা-ইয়া-আইন-সাদ থেকে শুরু করে সূরার প্রথম অংশ শোনালেন। উম্মে সালামাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা বলেনঃ আল্লাহর শপথ করে বলছি,

পবিত্র রমজানের পূর্বেই আমাদের যে প্রস্তুতিগুলা নিতে হবে এক নজরে জনেনিন✅✅।
03/03/2024

পবিত্র রমজানের পূর্বেই আমাদের যে প্রস্তুতিগুলা নিতে হবে এক নজরে জনেনিন✅✅।

11/02/2024

দোয়া নূর | যা আপনার চেহারা সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তুলবে ইনশাআল্লাহ ✅ | Dowa Noor

আল্লা-হুম্মাজ‘আল ফী ক্বালবী নূরান, ওয়া ফী লিসানী নূরান, ওয়া ফী সাম্‘য়ী নূরান, ওয়া ফী বাসারী নূরান, ওয়া মিন ফাওকী নূরান, ওয়া মিন তাহ্‌তী নূরান, ওয়া ‘আন ইয়ামীনী নূরান, ওয়া ‘আন শিমালী নূরান, ওয়া মিন আমামী নূরান, ওয়া মিন খলফী নূরান, ওয়াজ‘আল ফী নাফ্‌সী নূরান, ওয়া আ‘যিম লী নূরান, ওয়া ‘আয্‌যিম লী নূরান, ওয়াজ‘আল্ লী নূরান, ওয়াজ‘আলনী নূরান; আল্লা-হুম্মা আ‘তিনী নূরান, ওয়াজ‘আল ফী ‘আসাবী নূরান, ওয়া ফী লাহ্‌মী নূরান, ওয়া ফী দামী নূরান, ওয়া ফী শা‘রী নূরান, ওয়া ফী বাশারী নূরান।

[আল্লা-হুম্মাজ‘আল লী নূরান ফী কাবরী, ওয়া নূরান ফী ‘ইযামী] [ওয়া যিদ্‌নী নূরান, ওয়া যিদনী নূরান, ওয়া যিদনী নূরান] [ওয়া হাবলী নূরান ‘আলা নুর]

#দোয়া_নূর #দোয়া

29/01/2024

পবিত্র কুরআন থেকে কওমে লূত এর ধ্বংসের বাস্তব নিদর্শন | সূরাঃ ২৯/ আল-আনকাবূত | Al-Ankabut | سورة العنكبوت

Inshallah ❤️
18/11/2023

Inshallah ❤️

আল্লাহ ই  উত্তম পরিকল্পনাকারী❤️✅
18/11/2023

আল্লাহ ই উত্তম পরিকল্পনাকারী❤️✅

18/11/2023
 #হতাশা থেকে মুক্তি মুমিনের বড় পুরস্কার❤️
17/11/2023

#হতাশা থেকে মুক্তি মুমিনের বড় পুরস্কার❤️

Alhamdulillah ❤️
17/11/2023

Alhamdulillah ❤️

সুরা ৪০ মুমিন, আয়াত: ৬০)। তিনি আরও বলেন, 'তোমরা হতাশ হয়ো না এবং দুঃখ কোরো না, যদি তোমরা মুমিন হও, তবে তোমরা জয়ী হবেই।...
06/11/2023

সুরা ৪০ মুমিন, আয়াত: ৬০)। তিনি আরও বলেন, 'তোমরা হতাশ হয়ো না এবং দুঃখ কোরো না, যদি তোমরা মুমিন হও, তবে তোমরা জয়ী হবেই। ' (সুরা ৩ আলে ইমরান, আয়াত: ১৩৯)। 'তিনি অসহায়ের আহ্বানে সাড়া দেন, যখন সে তাঁকে ডাকে এবং তিনি বিপদ-আপদ দূর করে দেন।

আল্লাহ  তুমি মুসলিম জাতির জন্য যেটি মঙ্গলজনক সেটি ই করো।
17/10/2023

আল্লাহ তুমি মুসলিম জাতির জন্য যেটি মঙ্গলজনক সেটি ই করো।

04/09/2023

খলিফা হারুন আর রশীদ ও বাহলুল পাগলের ঘটনা
#বাহলুলপাগল

Address

Khulna
9000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dowa Tv posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category