I am Jeet Saha

I am Jeet Saha What is lost, will be found.
- 1899

Social Media Marketer | Ads & SEO Expert.

 Two friends come to a party and tell each other their frustrations with their razor blades. They became "Unicorn Owners...
06/07/2024


Two friends come to a party and tell each other their frustrations with their razor blades. They became "Unicorn Owners" after a few years.
Can you tell what is the name of the company founded by them that took the form of Unicorn / 1 billion dollars valuation?

Yes, you guessed right. The name of the company is Dollar Shave Club / us.dollarshaveclub.com. And those two friends are - Mark Levin and Michael Dubin.

The time was 2011. Two friends, Mark and Michael, were also disappointed with the price of the razor while at the party. Disappointing, because razors were a necessity at the time, but their prices skyrocketed. Which not everyone could make an effort. It took weeks to shave with that one blade. Which was not healthy at all.

Mark and Michael invested their own money from their startup incubator to solve this problem. The company started in January 2011 from Michael's apartment. Named Dollar Shave Club. In April 2011, they launched their website us.dollarshaveclub.com.
Which later made a huge impact on the razor market.

But I would say their turning point was March 2012. They uploaded their first video on their YouTube channel called Dollar Shave Club. Which was a bit funny and funny. In that video, Michael somewhat humorously highlights the various benefits of their razor. The title/slogan of their video was "OUR BLADES ARE F**KING GREATE". If you want you can watch this video - https://www.youtube.com/watch?v=ZUG9qYTJMsI
And this video goes viral. As soon as the video was published, the number of orders increased. And in just two days the amount of orders became more than 12000. All the razors they had in stock were sold in one basket. And their words from walking in front of people.

Of course it won't happen. Although they didn't make razors themselves, their approach to selling them was different from everyone else's. They were the first to come up with a subscription system at Razor Blade. Their razor blades and handles were detachable. That is, if the edge of the blade is reduced, it is possible to change only the blade without changing the entire razor. Which was much cheaper than all other razors. The blade was also easy to use.

Dollar Shave Club offers three plans:
1."The Humble Twin" (two blades per razor, five razors per month, $4 per month),
2."The 4X" (four blades, four razors, $7) and
3."The Executive" (six blades, four razors, $10).
This subscription system also got a lot of popularity at that time.
Also they gave many of their customers their 1 month subscription for just 1$.

At that time other brands of razors cost 18-19$ which had to be purchased at the store. Dollar Shave Club, on the other hand, had subscriptions between $4-10. And they deliver their razors to customers' doorsteps. This was another reason for their overnight popularity.

Because of these benefits and their funny approach, they became a cause of concern for Gillette, the razor brand of the then famous company Unilever, within a year of their launch in the market. They earned $4 million in their first year. In 2013 it was $19 million. and earned $65 million in 2014.

Finally, in 2016, Unilever bought Dollar Shave Club from Mark and Michael for $1 billion.
This was the story of Dollar Shave Club and its founders - Mark Levine & Michael Dubin - one of the contributors to the razor market.
Jeet Saha

24/06/2024
 দুই বন্ধু একটি পার্টিতে এসে একে অপরকে তাদের রেজার ব্লেড নিয়ে হতাশার কথা বলছিলেন। তারাই কিছু বছর পরে হয়ে যান "Unicorn ...
24/06/2024


দুই বন্ধু একটি পার্টিতে এসে একে অপরকে তাদের রেজার ব্লেড নিয়ে হতাশার কথা বলছিলেন। তারাই কিছু বছর পরে হয়ে যান "Unicorn Owner"
বলতে পারবেন তাদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত Unicorn / 1 billion dollars valuation এ রূপ নেওয়া কোম্পানিটির নাম কি?

হ্যাঁ, আপনি ঠিক ধরেছেন। কোম্পানিটির নাম হলো Dollar Shave Club / us.dollarshaveclub.com। আর সেই দুই বন্ধু হলেন - মার্ক লেভিন ও মাইকেল ডুবিন।

সময়টা তখন ২০১১ সাল। দুই বন্ধু মার্ক ও মাইকেল পার্টিতে থাকা অবস্থাতেও হতাশ ছিলেন রেজার এর দাম নিয়ে। হতাশ হওয়ারই কথা, কারণ রেজার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস হলেও তখনকার সময়ে তার দাম ছিল আকাশছোঁয়া। যা সবাই এফোর্ট করতে পারত না। ওই এক ব্লেড দিয়েই শেভ করতে হতো কয়েক সপ্তাহ। যা মোটেই ছিল না স্বাস্থ্যকর।

এই সমস্যার সমাধানের জন্য মার্ক ও মাইকেল তাদের স্টার্টআপ ইনকিউবেটর থেকে নিজস্ব অর্থ বিনিয়োগ করেন। জানুয়ারি,২০১১ সালে মাইকেলের অ্যাপার্টমেন্ট থেকে যাত্রা শুরু করে এই প্রতিষ্ঠানটি। নামকরন করা হয় ডলার শেভ ক্লাব। ২০১১ সালের এপ্রিল মাসে তারা তাদের ওয়েবসাইটে us.dollarshaveclub.com চালু করেন।
যা পরবর্তীতে রেজার মার্কেটে ব্যাপক সারা ফেলে।

তবে আমি বলব তাদের টার্নিং পয়েন্ট ছিল ২০১২ সালের মার্চ মাস। তারা তাদের dollar shave club নামে YouTube channel এ তাদের প্রথম video আপলোড করে। যা ছিল কিছুটা হাস্যকর ও বাঙ্গার্থক। সেই ভিডিওতে মাইকেল কিছুটা হাস্যকর ভাবে তাদের রেজার এর বিভিন্ন সুবিধা তুলে ধরেন। তাদের ভিডিওর title/ স্লোগান ছিল "OUR BLADES ARE F**KING GREATE". আপনি চাইলে এই ভিডিওটি দেখতে পারেন - https://www.youtube.com/watch?v=ZUG9qYTJMsI
আর এই ভিডিওটা হয় যায় viral. ভিডিওটি পাবলিশ হওয়ার সাথে সাথে অর্ডার এর পরিমাণ বাড়তে থাকে। এবং মাত্র দুই দিনে অর্ডার এর পরিমাণ হয়ে দাঁড়ায় ১২০০০ এর বেশি। এক তুড়িতেই তাদের কাছে মজুদ থাকা সব রেজার বিক্রি হয়ে যায়। এবং লোকমুখে চলতে থেকে তাদের কথা।

অবশ্য হবে না ই বা কেনো। তারা রেজার নিজেরা তৈরি না করলেও, তাদের বিক্রি করার approach টা ছিল অন্য সবার থেকে ভিন্ন। তারাই প্রথম রেজার ব্লেড এ subscription সিস্টেম নিয়ে আসে। তাদের রেজার ব্লেড ও হ্যান্ডেল আলাদা করা যেতো। অর্থাৎ ব্লেড এর ধার কমে গেলে পুরো রেজার না পাল্টিয়ে শুধু ব্লেড পাল্টালেই চলতো। যা ছিল অন্য সকল রেজার থেকে অনেকটা সাশ্রয়ী। এছাড়া এই ব্লেড ব্যবহার করাও সহজ ছিল।

ডলার শেভ ক্লাব তিনটি প্ল্যান অফার করে:
1."দ্য হাম্বল টুইন" (প্রতি রেজারে দুটি ব্লেড, প্রতি মাসে পাঁচটি রেজার, প্রতি মাসে $4),
2."দ্য 4X" (চার ব্লেড, চারটি রেজার, $7) এবং
3."দ্য এক্সিকিউটিভ" (ছয়টি ব্লেড, চার রেজার, $10)।
এই subscription সিস্টমটাও অনেকটা জনপ্রিয়তা পায় সেই সময়ে।
এছাড়াও তারা তাদের অনেক গ্রাহককে মাত্র 1$ এর বিনিময়ে তাদের ১ মাসের সাবস্ক্রিপশন দিয়েছিল।

সেই সময়ে অন্যান্য ব্র্যান্ডের রেজার এর দাম ছিল ১৮-১৯$ যা দোকানে গিয়ে কিনে আনতে হতো। অন্যদিকে ডলার শেভ ক্লাব এর সাবস্ক্রিপশন ছিল 4-10$ এর মধ্যে। এবং তারা গ্রাহকদের বাড়ির দরজায় তাদের রেজার পৌঁছে দিতে। এটি ও ছিল তাদের রাতারাতি জনপ্রিয় হওয়ার অন্যতম আরেকটি কারণ।

এইসকল সুবিধা ও তাদের funny approach এর কারণে মার্কেটে লঞ্চ হওয়ার বছর ঘুরতে না ঘুরতেই তারা তখনকার নামী কোম্পানি Unilever এর রেজার ব্র্যান্ড Gillette এর চিন্তার কারণ হয়ে ওঠে। তারা তাদের প্রথম বছরে আয় করে $4 million. ২০১৩ সালে তা হয় দাঁড়ায় $19 million. এবং ২০১৪ সালে $65 million আয় করে।

অবশেষে ২০১৬ সালে Unilever $1 billion এর বিনিময়ে মার্ক ও মাইকেল এর কাছ থেকে Dollar Shave Club কিনে নেয়।
এই ছিল রেজার মার্কেটে অন্যতম অবদান রাখা Dollar Shave Club ও তার founder- Mark Levine & Micheal Dubin এর কাহিনী।
Jeet Saha

11/06/2024
05/06/2024

"Success is no accident. It is hard work, perseverance, learning, studying, sacrifice and most of all, love of what you are doing or learning to do."
— Pele

একটি অদ্ভুত মার্কেটিং প্রসেস।তো সবাই কেমন আছেন?অনেক দিন পর আবারও ফিরে আসলাম আপনাদের মাঝে। যদি আপনারা আমার আগের লেখাটা পর...
30/05/2024

একটি অদ্ভুত মার্কেটিং প্রসেস।

তো সবাই কেমন আছেন?
অনেক দিন পর আবারও ফিরে আসলাম আপনাদের মাঝে। যদি আপনারা আমার আগের লেখাটা পরে থাকেন তাহলে জানেন যে আমি মার্কেটিং এর নানা বিষয় নিয়ে লেখার চেষ্টা করি কতদূর পারি?, তাতো আপনার বলবেন।

আসলে, একটা বড় ব্র্যান্ড এর একটি মার্কেটিং প্রসেস দেখলাম। আমার কাছে বিষয়টা বড় অদ্ভুত লেগেছে। যেটা আপনাদের সাথে আজ সাড়ে করবো।

তো চলুন আসল কোথায় আসি।
এখন আমি অনার্সে পরি। তো একদিন ভার্সিটি থেকে বাড়ি ফেরার পথে, একটা নামী ব্র্যান্ড (আপনারা চিনে থাকবেন এজন্য নাম না বলি) এর শোরুম দেখলাম। যেটা যাওয়া আসার পথে প্রত্যেকদিনই দেখি। কিন্তু কখনও ভিতরে ঢুকে দেখার ইচ্ছা হলেও সময় সাথ দেইনি। সেদিন এমনিতেই ভার্সিটি শেষ আর সাথে একটা বন্ধুও ছিল। তো থেকে সুবর্ণ সুযোগ আর মনেহয় না যে হতো। আর দেরি না করে বন্ধুকে টেনে নিয়ে শোরুম এর ভিতরে ঢুকলাম। আগেই বলে রাখি, গিয়েছিলাম দেখতে। কিনতে নয়।

ভিতরে সব কিছু অনেক সুন্দর ছিল। খানিকটা পস পস ভাইব (Posh vibe) আসছিল। একদম সামনে রাখা একটা প্রোডাক্ট অনেকটা attract করলো। জিনিসটা সত্যিই সুন্দর ছিল। কিন্তু চোখ পড়ল price tag এর ওপর। আর এখানেই মাথার উপর আকাশ ভেঙে পড়ল। দামটা ৬ সংখ্যার। প্রোডাক্ট হিসাবে যার মূল্য এতোটা হওয়ার কোনো কথাই ছিল না।

ঐটা বাদ দিয়ে সামনের গুলো দেখা শুরু করলাম। একটা অদ্ভুত জিনিস খেয়াল করলাম। যতো ভিতরে যাচ্ছি প্রোডাক্ট এর দাম তত কম হচ্ছে ১ম প্রোডাক্টের তুলনায়।
যার মূল্য ৬ সংখ্যা থেকে এখন ৪ সংখ্যায়। যা প্রায় প্রথমটির মূল্য থেকে ৮-১০ গুণ কম। তার উপর চলছে discount.
সেদিন আর না ঘুরে বাড়ি ফিরে আসলাম। পরে ঠান্ডা মাথায় ভেবে দেখলাম যে এর পেছনেও রয়েছে মার্কেটিং এবং সেলস সাইকোলজি।
চলুন এক্সপ্লেইন করি।

এমনিতেই শোরুমটা অনেক সুন্দর ভাবে ডেকোরেট করা ছিল। যা সবাইকে expensive vibe দিচ্ছিল। আর এখানে সামনের দিকের প্রোডাক্ট গুলোতে মনেহয় ইচ্ছা করেই বেশি দাম রাখা হয়েছে। যাতে কোনো কাস্টমার এসে যখন সামনের প্রোডাক্ট গুলো এবং সেগুলোর দাম দেখে, তখন যেন তার/ তাদের মাথায় সেই কোম্পানি সম্পর্কে একটা expensive brand image create হয়।

তারা যেন মনে করে যে, ব্র্যান্ডটি একটি expensive brand এবং এর যেকোনো প্রোডাক্ট society তে prestigious ভ্যালু তৈরি করবে। এরপর যখন তারা ভিতরের দিকে যাবে, সেখানে বেশিরভাগ প্রোডাক্টই affordable অর্থাৎ তাদের সাধের ভিতরে। যেহেতু আগে থেকেই ব্র্যান্ডটি সম্পর্কে তাদের মাথায় পজিটিভ ইমেজ তৈরি হয়েছে। এইকারনে তারা এর একটা প্রোডাক্ট হলেও কিনতে চাইবে।

আর ভিতরের দিকের প্রোডাক্ট এমনিতেই দাম বাইরের দিকের তুলনায় কম। এর উপর আবার চলছে discount offer. সেগুলো দেখে একজন কাস্টমার আর দেরি না করে তাদের wallet থেকে টাকা বের করে ওই prestigious value টি নিজের করে নিবে।

কি? অদ্ভুত না মার্কেটিং প্রসেস টা?

21/05/2024

Here is my new blog. check it out.

19/05/2024

Here is my New Blog... Check it out ✅✅

19/05/2024

Here is my new blog... chack it out..✅✅

I have never written before. So I don't know how to write better. In fact, a marketing idea came to mind. I am writing t...
12/05/2024

I have never written before. So I don't know how to write better. In fact, a marketing idea came to mind. I am writing to share it with you.
A traditional marketing technique has been in use in our country for a long time. This marketing is usually done outside schools and colleges. Can you tell what this marketing is done with?

Yes, you got it right. That is "Leaflet". Listen to a story.

6-7 months ago I attended the HSC exam. I am a student of commerce. 1st and 2nd papers together had a total of 13 subjects. So on the first day of the exam after the exam was over, the moment I left the college, I noticed that there was a crowd of people outside the gate. While going out through the crowd, 8-10 people almost forcefully handed over 1 leaflet. Many gave 2 again.

I saw many people took the leaflets and threw them on the street. The whole street is full of leaflets. But I put them in my file and brought them home. When I came home, I saw that there were 11 leaflets.

In this way, after each exam, I kept bringing home the leaflets. In this way there are many leaflets. Which is almost as thick as Inter's accounting book. I still have them in a corner of my room. It's not time to watch them later.

So now it is said that those who gave these leaflets are basically marketing their organization/coaching. So did they get it right? Many took the leaflets from their hands and threw them on the streets. Is it worthwhile to distribute their leaflets?
Isn't it like pouring water on a dead tree hoping for fruit?........................ 🙂
So now let's come to the marketing idea.

Before talking about marketing ideas, it is better to say that I am not a marketing expert. I am a normal student and have been trying to learn digital marketing for the past 2 years. In fact there is no end to learning. This idea came to mind to learn to learn. I have already said that I am a student, so if I have made any mistakes, please forgive me and definitely point out the mistakes. So let's begin.

As I am a digital marketer my idea is about digital marketing.
So instead of giving leaflets outside the exam hall, we can give something valuable that will be useful or valuable to that student. Ex: some important tips for next exam, time management routine, important notes etc. In return we can collect their leads. Ex: Phone Number, Email, Facebook ID etc. After this, the real work will begin.

I am speaking as an average student, the night before the exam, when the syllabus is very heavy and time is very short. Then motivation is much needed. This motivation is what gives hope.
And we learn to do exactly this. Means we can SMS them different motivational words through SMS on their phone number. Besides, we can call them and ask them how the last exams went. How is the preparation for the upcoming exam etc. If there is any lac, I can give tips to cover it up.

Whether they do anything else or not, our organization will create a small place for them in their minds.
Apart from this, we can target them through Facebook campaign. Because whether a 9-10/ Inter student has anything else or not, a Facebook account is a must. And through this campaign we can do our branding by showing them the good/positive aspects of our organization, success etc. And my mentor said "Branding" means "Share of Heart".

Now when we launch our product, they will be able to relate us to them. Because I have already made a place in their minds. In this 70-80% students will have a chance to convert.
In other words, 70-80% of the students who we have targeted will either buy our product or get admission in our institution.
This was the idea. If I have said something wrong, please forgive me and let me know.
Thanks 🙂

আমি এর আগে কখনও লিখি নাই। সো জানিনা কিভাবে লিখলে ভালো হবে। আসলে মাথায় একটা মার্কেটিং আইডিয়া আসলো। সেটা আপনাদের সাথে শে...
29/04/2024

আমি এর আগে কখনও লিখি নাই। সো জানিনা কিভাবে লিখলে ভালো হবে। আসলে মাথায় একটা মার্কেটিং আইডিয়া আসলো। সেটা আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য লিখছি।

আমাদের দেশে একটা সনাতন মার্কেটিং টেকনিক অনেক আগে থেকেই প্রচলিত আছে। এই মার্কেটিং করা হয় সাধারণত স্কুল-কলেজ এর বাইরে। বলতে পারবেন কি দিয়ে এই মার্কেটিং করা হয়?

হ্যাঁ, ঠিক ধরেছেন। সেটা হলো "লিফলেট"। একটা গল্প বলি।
৬-৭ মাস আগে আমি এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছি। আমি কমার্স এর স্টুডেন্ট। ১ম ও ২য় পত্র মিলিয়ে মোট ১৩ টি বিষয়ে পরীক্ষা ছিল। তো প্রথম পরীক্ষার দিন পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর কলেজ থেকে বের হওয়ার মুহূর্তে লক্ষ করলাম যে গেটের বাইরে অনেক মানুষ এর ভিড়। ভিড় মধ্যে দিয়ে বের হবার সময় ৮-১০ জন মানুষ প্রায় জোর করেই ১ করে লিফলেট ধরিয়ে দিলো। অনেকে আবার ২ টি করেও দিলো।
দেখলাম অনেকে লিফলেট গুলো নিয়ে রাস্তায় এ ফেলে দিয়েছে। সারা রাস্তা লিফলেটে ভরা। কিন্তু আমি সেগুলো আমার ফাইলের ভিতর ঢুকিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসলাম। বাড়ি এসে দেখি মোট ১১ টা লিফলেট হয়েছে। পৃষ্ঠার দিক বিবেচনায় ১ দিস্তা খাতার সমান।
এভাবে প্রতেকটা পরীক্ষার পর পাওয়া লিফলেট গুলো বাড়িতে নিয়ে আসতে থাকলাম। এভাবে প্রায় অনেক গুলো লিফলেট হলো। যা প্রায় ইন্টার এর হিসাববিজ্ঞান বই এর সমান মোটা। আজও সেগুলো আমার রুমের এক কোনে পরে আছে। এখনো সময় হয়নি সেগুলো পরে দেখার।

তো এখন কথা হলো, যারা এই লিফলেট গুলো দিয়েছিল তাদের উদ্দশ্যে মূলত তাদের প্রতিষ্ঠান/ কোচিং এর মার্কেটিং করা। সো তারা কি সঠিক ভাবে টা করতে পেরেছে? অনেকে তাদের হাত থেকে লিফলেট নিয়ে রাস্তায় ফেলে দেয়। তো তাদের লিফলেট বিলি করা কি সার্থক?
এটা কি ফলের আশায় মরে যাওয়া গাছে পানি ঢালার মতো কাজ নয়?........................ :)
তো এবার আসি মার্কেটিং আইডিয়াতে।

মার্কেটিং আইডিয়া বলার আগে বলে রাখা ভালো, আমি কোনো মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ/ এক্সপার্ট এমন কেউই নই। আমি একজন সাধারণ স্টুডেন্ট এবং গত ২ বছর ধরে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার চেষ্টা করছি। আসলে শেখার কোনো শেষ নেই। শিখতে শিখতে ই এই আইডিয়াটা মাথায় এলো। আগেই বললাম যে আমি একজন স্টুডেন্ট এইজন্য যদি আমার কোনো ভুল হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা সুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন এবং অবশ্যই ভুলগুলো ধরিয়ে দিবেন। তাহলে চলুন শুরু করি।

আমি যেহেতু ডিজিটাল মার্কেটের সো আমার আইডিয়াটা ও ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে।

তো পরীক্ষা হলের বাইরে লিফলেট না দিয়ে আমরা কোনো ভ্যালুয়েবল জিনিস যেটা সেই স্টুডেন্ট এর জন্য উপকারী হবে বা ভ্যালু রাখবে এমন কিছু একটা দিতে পারি। যেমন: পরবর্তী পরীক্ষার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস, টাইম ম্যানেজমেন্ট রুটিন, গরুত্বপূর্ণ নোট ইত্যাদি। এর বিনিময়ে আমরা তাদের লিড কালেক্ট করতে পারি। যেমন: ফোন নম্বর, ইমেইল, ফেসবুক আইডি ইত্যাদি। এর পর থেকে শুরু হবে আসল কাজ।

আমি এভারেজ স্টুডেন্ট হিসাবে বলছি, পরীক্ষার আগের রাতে, যখন সিলেবাস অনেক বেশি থাকে আর সময় অনেক কম। তখন অনেক বেশি দরকার পরে মোটিভেশন এর। এই মোটিভেশনই তখন আশা দেখায়।
আর আমরা ঠিক এই কাজই করতে পড়ি। মানে আমরা তাদের ফোন নম্বরে এসএমএস এর মাধ্যমে তাদের বিভন্ন মোটিভেশনাল কথা লিখে এসএমএস করতে পারি। এছাড়া ও ছুটির দিন দেখে আমরা তাদেরকে কল দিয়ে জিজ্ঞাসা করতে পারি যে গত পরীক্ষা গুলো কেমন হয়েছে। সামনের পরীক্ষার প্রিপারেশন কেমন ইত্যাদি। কোনো ল্যাক থাকলে সেটা কভার আপ করার জন্য গাইডলাইন দিতে পারি।
এই কাজ গুলো আর কিছু করুক আর না করুক তাদের মনে আমাদের প্রতিষ্ঠান এর জন্য ছোট্ট হলেও একটা জায়গা তৈরি করবে।

এর বাইরেও আমরা তাদেরকে ফেসবুক এর মাধ্যমে টার্গেট করে ক্যাম্পেইন করতে পারি। কারণ একটা 9-10/ ইন্টার পড়ুয়া স্টুডেন্টের আর কিছু থাকুক আর না থাকুক, ফেসবুক একাউন্ট অবশ্যই আছে। এবং এই ক্যাম্পেইন এর মাধ্যমে আমরা তাদের কাছে আমাদের প্রতিষ্ঠানের ভালো/ইতিবাচক দিক, সফলতা ইত্যাদি তুলে ধরার মাধ্যমে আমাদের ব্র্যান্ডিং করতে পারি। আর আমার মেন্টর বলেন ব্র্যান্ডিং মানে শেয়ার অফ হার্ট (share of heart).
এবার যখন আমরা আমাদের প্রোডাক্ট লঞ্চ করবো, তখন তারা আমাদেরকে তাদের সাথে রিলেট করতে পারবে। কারণ তাদের মনে তো আগেই জায়গা করে নিয়েছি। এতে ৭০-৮০% স্টুডেন্ট এর কনভার্ট হওয়ার চান্স থাকবে।
অর্থাৎ যাদেরকে আমরা টার্গেট করেছিলাম তাদের মধ্যে ৭০-৮০% স্টুডেন্টই আমাদের প্রোডাক্ট কিনবে বা আমাদের প্রতিষ্ঠান এ ভর্তি হবে।
এই ছিল আইডিয়াটা। যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি তবে ক্ষমা করবেন এবং ধরিয়ে দিবেন please.
ধন্যবাদ :)

29/04/2024

My one

একটি নতুন মার্কেটিং আইডিয়া পার্ট ২মার্কেটিং আইডিয়া বলার আগে বলে রাখা ভালো, আমি কোনো মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ/ এক্সপার্ট এমন ...
28/04/2024

একটি নতুন মার্কেটিং আইডিয়া পার্ট ২

মার্কেটিং আইডিয়া বলার আগে বলে রাখা ভালো, আমি কোনো মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ/ এক্সপার্ট এমন কেউই নই। আমি একজন সাধারণ স্টুডেন্ট এবং গত ২ বছর ধরে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার চেষ্টা করছি। আসলে শেখার কোনো শেষ নেই। শিখতে শিখতে ই এই আইডিয়াটা মাথায় এলো। আগেই বললাম যে আমি একজন স্টুডেন্ট এইজন্য যদি আমার কোনো ভুল হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা সুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন এবং অবশ্যই ভুলগুলো ধরিয়ে দিবেন। তাহলে চলুন শুরু করি।
আমি যেহেতু ডিজিটাল মার্কেটের সো আমার আইডিয়াটা ও ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে।

তো পরীক্ষা হলের বাইরে লিফলেট না দিয়ে আমরা কোনো ভ্যালুয়েবল জিনিস যেটা সেই স্টুডেন্ট এর জন্য উপকারী হবে বা ভ্যালু রাখবে এমন কিছু একটা দিতে পারি। যেমন: পরবর্তী পরীক্ষার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস, টাইম ম্যানেজমেন্ট রুটিন, গরুত্বপূর্ণ নোট ইত্যাদি। এর বিনিময়ে আমরা তাদের লিড কালেক্ট করতে পারি। যেমন: ফোন নম্বর, ইমেইল, ফেসবুক আইডি ইত্যাদি। এর পর থেকে শুরু হবে আসল কাজ।
আমি এভারেজ স্টুডেন্ট হিসাবে বলছি, পরীক্ষার আগের রাতে, যখন সিলেবাস অনেক বেশি থাকে আর সময় অনেক কম। তখন অনেক বেশি দরকার পরে মোটিভেশন এর। এই মোটিভেশনই তখন আশা দেখায়।
আর আমরা ঠিক এই কাজই করতে পারি। মানে আমরা তাদের ফোন নম্বরে এসএমএস এর মাধ্যমে তাদের বিভন্ন মোটিভেশনাল কথা লিখে এসএমএস করতে পারি। এছাড়া ও ছুটির দিন দেখে আমরা তাদেরকে কল দিয়ে জিজ্ঞাসা করতে পারি যে গত পরীক্ষা গুলো কেমন হয়েছে। সামনের পরীক্ষার প্রিপারেশন কেমন ইত্যাদি। কোনো ল্যাক থাকলে সেটা কভার আপ করার জন্য টিপস দিতে পারি।
এই কাজ গুলো আর কিছু করুক আর না করুক তাদের মনে আমাদের প্রতিষ্ঠান এর জন্য ছোট্ট হলেও একটা জায়গা তৈরি করবে।
এর বাইরেও আমরা তাদেরকে ফেসবুক এর মাধ্যমে টার্গেট করে ক্যাম্পেইন করতে পারি। কারণ একটা 9-10/ ইন্টার পড়ুয়া স্টুডেন্টের আর কিছু থাকুক আর না থাকুক, ফেসবুক একাউন্ট অবশ্যই আছে। এবং এই ক্যাম্পেইন এর মাধ্যমে আমরা তাদের কাছে আমাদের প্রতিষ্ঠানের ভালো/ইতিবাচক দিক, সফলতা ইত্যাদি তুলে ধরার মাধ্যমে আমাদের ব্র্যান্ডিং করতে পারি। আর আমার মেন্টর বলতেন ব্র্যান্ডিং মানে শেয়ার অফ হার্ট (share of heart).

এবার যখন আমরা আমাদের প্রোডাক্ট লঞ্চ করবো, তখন তারা আমাদেরকে তাদের সাথে রিলেট করতে পারবে। কারণ তাদের মনে তো আগেই জায়গা করে নিয়েছি। এতে ৭০-৮০% স্টুডেন্ট এর কনভার্ট হওয়ার চান্স থাকবে। অর্থাৎ যাদেরকে আমরা টার্গেট করেছিলাম তাদের মধ্যে ৭০-৮০% স্টুডেন্টই আমাদের প্রোডাক্ট কিনবে বা আমাদের প্রতিষ্ঠান এ ভর্তি হবে।
এই ছিল আইডিয়াটা।
Thank You❤️

আমি এর আগে কখনও লেখালিখি করি নাই। সো জানিনা কিভাবে লিখলে ভালো হবে। আসলে মাথায় একটা মার্কেটিং আইডিয়া আসলো। সেটা আপনাদের...
26/04/2024

আমি এর আগে কখনও লেখালিখি করি নাই। সো জানিনা কিভাবে লিখলে ভালো হবে। আসলে মাথায় একটা মার্কেটিং আইডিয়া আসলো। সেটা আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য লিখছি।
আমাদের দেশে একটা সনাতন মার্কেটিং টেকনিক অনেক আগে থেকেই প্রচলিত আছে। এই মার্কেটিং করা হয় সাধারণত স্কুল-কলেজ এর বাইরে। বলতে পারবেন কি দিয়ে এই মার্কেটিং করা হয়?
হ্যাঁ, ঠিক ধরেছেন। সেটা হলো "লিফলেট"। একটা গল্প বলি..

৬-৭ মাস আগে আমি এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছি। আমি কমার্স এর স্টুডেন্ট। ১ম ও ২য় পত্র মিলিয়ে মোট ১৩ টি বিষয়ে পরীক্ষা ছিল। তো প্রথম পরীক্ষার দিন পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর কলেজ থেকে বের হওয়ার মুহূর্তে লক্ষ করলাম যে গেটের বাইরে অনেক মানুষ এর ভিড়। ভিড় মধ্যে দিয়ে বের হবার সময় ৮-১০ জন মানুষ প্রায় জোর করেই ১টি করে লিফলেট ধরিয়ে দিলো। অনেকে আবার ২ টি করেও দিলো।
দেখলাম অনেকে লিফলেট গুলো নিয়ে রাস্তায় এ ফেলে দিয়েছে। সারা রাস্তা লিফলেটে ভরা। কিন্তু আমি সেগুলো আমার ফাইলের ভিতর ঢুকিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসলাম। বাড়ি এসে দেখি মোট ১১ টা লিফলেট হয়েছে। পৃষ্ঠার দিক বিবেচনায় ১ দিস্তা খাতার সমান। রের পরীক্ষার পড়ালেখার চাপে টা আর ভালোভাবে দেখা হলো না।
এভাবে প্রতেকটা পরীক্ষার পর পাওয়া লিফলেট গুলো বাড়িতে নিয়ে আসতে থাকলাম। এভাবে প্রায় অনেক গুলো লিফলেট হলো। যা প্রায় ইন্টার এর হিসাববিজ্ঞান বই এর সমান মোটা হবে। আজও সেগুলো আমার রুমের এক কোনে পরে আছে। এখনো সময় হয়নি সেগুলো পরে দেখার।

তো এখন কথা হলো, যারা এই লিফলেট গুলো দিয়েছিল তাদের উদ্দশ্যে মূলত তাদের প্রতিষ্ঠান/ কোচিং এর মার্কেটিং করা। সো তারা কি সঠিক ভাবে টা করতে পেরেছে? অনেকে তাদের হাত থেকে লিফলেট নিয়ে রাস্তায় ফেলে দেয়। তো তাদের লিফলেট বিলি করা কি সার্থক?
এটা কি ফলের আশায় মরে যাওয়া গাছে পানি ঢালার মতো কাজ নয়?.................................................

আজকের লেখাটা অনেকটা বড় হয়ে গেলো যেটা আশাই করিনি। তো মার্কেটিং প্ল্যানটা পরের পার্ট এ আপলোড করি
ধন্যবাদ
Part 2 loading....

17/04/2024

HI there, its me Jeet Saha. A social media marketer and ads professional

17/04/2024

HI there, its me Jeet Saha. A social media marketer and ads professional

সবাইকে শুভ  নববর্ষের শুভেচ্ছা❤️    ❤️  😊🙏
14/04/2024

সবাইকে শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা❤️

❤️ 😊🙏

সবাইকে শুভ  নববর্ষের শুভেচ্ছা❤️
13/04/2024

সবাইকে শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা❤️

Happy Holi
25/03/2024

Happy Holi

Address

Khulna
Khulna
9000

Website

https://jeetsaha-portfolio.my.canva.site/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when I am Jeet Saha posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Social Media Agencies in Khulna

Show All