Aysha siddika

Aysha siddika video content creator

20/02/2024

"হাদিস টা পড়ুন খুশিতে কাঁন্না চলে আসবে আল্লাহ যে' কত মহান।

হযরত মুসা (আঃ) একদিন আল্লাহর কাছে জিজ্ঞাসা করলেনঃ
হে প্রভু! আমার অনুসারীদের মধ্যে কে সবচেয়ে বড় পাপি?"

আল্লাহর উত্তরঃ "যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম এই পথ অতিক্রম করবে, সে ব্যক্তি-ই হলো তোমার অনুসারীদের মধ্যে বড় পাপি"

আল্লাহর কথানুযায়ী হযরত মুসা (আঃ) বসে দেখছেন, কিছুক্ষণ পর দেখলেন এক ব্যাক্তি ছোট একটি ছেলেকে কোলে করে পথ অতিক্রম করছে।
হযরত মুসা (আঃ) বুঝে ফেললেন এই সেই বড় পাপি

হযরত মুসা (আঃ) আল্লাহ কে বললেনঃ হে"প্রভু, এখন আমাকে সবচেয়ে নেকী মানুষটিকে দেখান।"

আল্লাহর উত্তরঃ "সূর্য ডুবার সাথে সাথে যে লোকটি তোমার পূর্বস্থান দিয়ে চলে যাবে সেই হইলো সবচেয়ে নেকী"

হযরত মুসা (আঃ) সূর্য ডুবার বেশ আগের থেকে বসে রইলেন যেই সূর্য ডুবছিলো দেখলেন সে সকালের ঐ ব্যাক্তি-ই ছোট ছেলেকে কোলে করে ফিরে যাচ্ছে।

মুসা (আঃ) হতভম্ব হয়ে আল্লাহকে জিজ্ঞাসা করলেনঃ "প্রভু একই ব্যক্তি মহা পাপি আবার মহা নেকী" .

আল্লাহ বললেনঃ "হে- মুসা! সকালে যখন এই ব্যাক্তি ছেলেকে সাথে নিয়ে তোমাকে অতিক্রম করে জঙ্গলে প্রবেশ করলো, তখন কোলের ছেলেটি বাবাকে প্রশ্ন করে ছিলো, বাবা!
এই জঙ্গল কতবড়?
বাবা উত্তরে বলেছিলো,অনেক বড়।

ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, বাবা! জঙ্গল থেকে কি বড় কোনো কিছু আছে?
তখন বাবা বলেছিলো, হ্যাঁ বাবা! ঐ পাহাড়গুলো জঙ্গল থেকে বড়। ছেলে পুনরায় প্রশ্ন করলো,পাহাড় থেকে কি বড় কিছু আছে?
বাবা বললো, আছে, এই আকাশ।

ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, আকাশ থেকে কি বড় কিছু আছে?
সেই ব্যক্তি বললো, হ্যাঁ, আমার পাপ এই আকাশ থেকেও বড়। ছেলে বাবার এ উত্তর শোনে বললো, বাবা!

তোমার পাপ থেকে বড় কি কোনো কিছু নেই?
তখন বাবাটি চিৎকার দিয়ে ছেলেটিকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে বললো আমার পাপ থেকেও অনেক অনেক বড় আমাদের আল্লাহর রহমত।

হে-মুসা! এই ব্যক্তির পাপের অনুভূতি ও অনুশোচনা আমার এতোই পছন্দ হয়েছে যে সবচেয়ে পাপি ব্যক্তিকে সবচেয়ে' নেককার ব্যক্তি বানিয়ে দিয়েছি।
মনে রেখো আমার শাস্তির হাত থেকে ক্ষমার হাত বহুগুন বড়।

হে আল্লাহ আপনি আমাদের সকলকে পিছনের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে সামনের দিনগুলোকে সত্যপথে চলার তাওফিক দান করুন"
আমিন

রাসূল (সাঃ) বলেন, আল্লাহ ওই ব্যক্তির চেহারা উজ্জ্বল করে দেন,যে আমার কোনো হাদিস শুনেছে। অতঃপর অন্যের কাছে পৌঁছে দিয়েছে।
আবু দাউদঃ ৫১৫

19/01/2024

প্রাপ্তির শেষ কোথায়?

😟বিবাহিত?
সংসারে অশান্তি। তালাক দিয়ে সব মিটমাট করে ফেলতে ইচ্ছা করে!

😟অবিবাহিত?
সারাক্ষণ বিয়ের ভাবনায় দিন কাটে। সঙ্গীকে পাওয়ার স্বপ্নে বিভোর!

😟ধনী?
একটু শান্তি আর সুখের খোঁজ কোথা থেকে পাওয়া যায়, তা ভাবতে ভাবতে বিষন্নতায় ডুবে থাকা!

😟গরীব?
আরও বেশি অর্থ উপার্জনের পথ খুঁজে ফেরা!

😟শিশু?
কবে যে বড় হবো? সবাই ছোট-ছোট বলে!

😟প্রাপ্তবয়স্ক?
ইশ্! সেই শৈশবটাকে যদি আবার ফিরে পেতাম!

😟সন্তানপ্রাপ্ত?
এইগুলোর যন্ত্রণায় জীবনটা শেষ হয়ে গেল। একটাও মানুষ হলো না। যাদের সন্তান নেই তারাই ভালো আছে!

😟নিঃসন্তান?
আল্লাহ্, পৃথিবীর যেকোন কিছুর বিনিময়ে আমাকে সন্তান দাও!

😟চাকুরীজীবি?
দিনভর এত খাটুনি আর ভালো লাগে না!

😟বেকার?
কবে যে একটা চাকুরী হবে!

😟সেলিব্রেটি?
মুখ লুকাতে ব্যস্ত!

😟সাধারণ ব্যাক্তি?
সেলিব্রেটি হওয়ার স্বপ্নে বিভোর!

✔️এই জগতে একমাত্র মৃত্যু ছাড়া মানুষের এই অসীম ইচ্ছা, চাহিদা আর অপূর্ণতাকে দমানোর কোনো শক্তি নেই।

কাজেই আসুন, যে যেই অবস্থানে আছি আলহামদুলিল্লাহ বলে, সেখান থেকেই নিজের মনের সর্বোচ্চ প্রশান্তিটা খুঁজে নেয়ার চেষ্টা করি।

আল্লাহ আপনি আমাকে যেভাবে রেখেছেন অনেক ভাল আর অনেক সুখে রেখেছেন।

#আলহামদুলিল্লাহ।🤲❤️৷

15/01/2024

দুনিয়ার সুখঃ
১. মা-বাবা। ২.নেক স্বামী। ৩. নেক বিবি। ৪. নেক ছেলে মেয়ে।

আখেরাতের সুখঃ
১. ইলম। ২. পরহেজগারী। ৩. সদকা। ৪. নেক আমল।

শরীরের সুখঃ
১. কম খাওয়া। ২. কম ঘুমানো। ৩. কম কথা বলা। ৪. কম হাসা।

মনের সুখঃ
১. সবর। ২. জিকির ও তাসবীহ পাঠ করা। ৩. আল্লাহর শোকর আদায় করা। ৪. ভাবগাম্ভির্য থাকা।

ঈমানের স্বার্থকতাঃ
১. লজ্জা। ২. পাক পবিত্র থাকা। ৩. সত্যের সাথে থাকা। ৪. ইনসাফ করা।

যেসব কথায় আল্লাহ নারাজ হনঃ
১. পারস্পরিক সম্পর্ক ছিন্ন করা।
২. মা বাপের উপর কথা বলা।
৩. স্বামী অবাধ্য হওয়া এবং স্বামীর সাথে সম্পর্ক নষ্ট করা। স্বামীর সাথে রাগ করে কথা না বলা, স্বামীর ভাল আদেশ মেনে না চলা।
৪. কারো সাথে প্র*তার*ণা, ছ*ল*না এবং মোনাফেকি করা।
৫. আজানের সময় কথা বলা আর কাজ করা।
৬. নামাজের পর দোয়া না করা।
৭. দাঁড়িয়ে পানি পান করা।
৮. গা*লা*গা*লি করা।
৯. হিং*সা রাখা।
১০. ঘরে মেহমান দেখে নারাজ হওয়া।
১১. চিরন্তন সত্যকে মিথ্যা প্রচার করা।
১২. ইসলামি শরীয়াহ অস্বীকার করা।
১৩. কারো সাথে তিন দিনের বেশী কথা বলা বন্ধ রাখা।
১৪. ওয়াক্ত মত সালাত আদায় না করা।

উপকারী কয়েকটি কথাঃ
→যদি খুশি পেতে চাও তাহলে সময়ে ইবাদত করো। যদি মুখের ঔজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে চাও তাহলে নিয়মিত তাহাজ্জুদ পড়ো।
→যদি হৃদয়ে প্রশান্তি পেতে চাও তাহলে , কুরআন তেলাওয়াত করো।
→যদি শরীর সুস্থ পেতে চাও তাহলে , রোজা রাখো।
→যদি মুসিবত থেকে বাঁচতে চাও তাহলে , ইস্তেগফার পড়ো।
→যদি ঘরে বরকত চাও তাহলে দুরুদ শরিফ পড়ো।
→যদি সব মুশকিল শেষ করতে চাও তাহলে , লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ পড়ো।
→যদি দুঃখ থেকে নাজাত পেতে চাও তাহলে , দোয়া করো।

আল্লাহ পাক আমাদেরকে ভালো থাকার ও ভালো কাজের তওফীক দান করুন, (আমিন)

18/10/2023
স্ত্রীর লাশ সামনে রেখে, মসজিদে স্বামীর না বলা কথা.....ঢাকার একটি  মসজিদে আসরের নামায শেষ করার পর পরই, ইমাম সাহেব জানালেন...
14/10/2023

স্ত্রীর লাশ সামনে রেখে,
মসজিদে স্বামীর না বলা কথা.....

ঢাকার একটি মসজিদে আসরের নামায শেষ করার পর পরই,
ইমাম সাহেব জানালেন জানাজার নামাজ আছে। সবাই যেন একটু অপেক্ষা করি।

হাদিসে আবার জানাজার নামাজ পড়তে
উৎসাহিত করা হয়েছে। জানাজার নামাজ মানে নিজের জন্য একটা সেলফ রিমাইন্ডার।
তাই হঠাৎ মনে হল জানাজাটা পরেই যাই।

ইমাম সাহেব জানালেন, একজন মহিলা মারা গিয়েছেন। ভদ্রমহিলার স্বামী আপনাদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলবেন।

একজন সত্তরোর্ধ্ব বয়স্ক লোক।
সাদা পাঞ্জাবি পরা, দাঁড়িগুলোও ধবধবে সাদা।
ভদ্র লোক শুরু করলেন........

আসসালামু-আলাইকুম,
আপনারা হয়ত আমাকে চিনবেন না। আমি এলাকাতে নতুন এসেছি। আমার স্ত্রী আজ সকালে ফজরের নামাজের পর আল্লাহর কাছে চলে গেছেন।

আমরা একসাথে গত ৪৫ বছর ধরে সংসার করছি। একটা ছোট সরকারী চাকরী দিয়ে আমি সংসার জীবন শুরু করেছিলাম।

সারাজীবন চেষ্টা করেছি সৎ থাকার জন্য। আল্লাহর কসম খেয়ে বলতে পারি জীবনে কোনদিন এক টাকা অসৎ ভাবে আয় করিনি।

সৎ থাকার কারণে আয়ও ছিল খুব সামান্য। আমাদের তিন ছেলে এবং দুই মেয়ে ছিল। গ্রামের বাড়িতে বাবা-মাকেও কিছু টাকা পাঠাতে হতো। কখনো কখনো মাস শেষ হওয়ার আগে আমার বেতনের টাকা ফুরিয়ে যেত।

আমার সহকর্মীদের মধ্যে আমিই সবচেয়ে গরীব ছিলাম। কিন্তু আমার স্ত্রীর কারণে আমি এটা কখনোই উপলব্ধি করতে পারিনি। উনি যে কিভাবে সবকিছু ম্যানেজ করতেন একমাত্র উনিই জানেন।
আমার সাধ্যের বাইরে জীবনে কখনো কোনদিন উনি কিছু দাবি করেননি। জীবনে কখনো আমাকে এটা বলেন নি যে, আপনি আমাকে এটা দিলেন না, ওটা দিলেন না।

কখনো আমাকে আমার সামর্থ্য নিয়ে কষ্ট দিয়ে উনি কোনো কথা বলেননি। আজীবন ওনাকে শুধু সন্তুষ্টই দেখেছি।

আমার বাবা-মা মারা যাওয়ার আগের শেষের ৪-৫ বছর আমার সাথেই থাকতেন। আমার স্ত্রী আমার মা-বাবারও যথেষ্ট খেদমত করেছেন। কখনো আমাকে এটা বলেন নি যে, আপনার মা-বাবার খেদমত করা আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না।

সত্যি কথা বলতে পেনশনের টাকা পাওয়ার পর হজে নিয়ে যাওয়া ছাড়া আমি উনাকে তেমন কিছুই দিতে পারিনি। তারপরও উনি কোনদিন আমাকে কষ্ট দিয়ে কথা বলেননি।

আমার স্ত্রী একজন নেককার মানুষ ছিলেন। উনি উত্তম আচরণের অধিকারী ছিলেন। আত্মীয়তার হক রক্ষা করেছেন।
পরোপকারী ছিলেন, স্বামী-সন্তানদের হক আদায় করেছেন। উনাকে আমি কখনো কোন নামায কাযা করতে দেখিনি, আজীবন পর্দা রক্ষা করে চলেছেন। উনি ধৈর্যশীল ছিলেন এবং অল্পে সন্তুষ্ট ছিলেন।
এক নাগাড়ে কথাগুলো বলে ভদ্রলোক একটু দম নেওয়ার জন্য থামলেন।

এরপর আবার বলতে শুরু করলেন,
আমি আসলে আমার স্ত্রীর হয়ে আপনাদের কাছে মাফ চাওয়ার জন্য এখানে কথা বলছি না। যে নারী ৪৫ বছর ধরে তার স্বামী-সন্তান এবং আত্মীয়দের হক রক্ষা করে চলেছেন তিনি অন্য কারো হক নষ্ট করতে পারেন না।

একজন জান্নাতি নারীর মধ্যে যা যা বৈশিষ্ট্য থাকা প্রয়োজন তার সবই আমার স্ত্রীর মাঝে ছিল। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ উনাকে জান্নাত নসিব করবেন।

আমি নিজে জান্নাতে যেতে পারবো কিনা আমি জানি না। আপনারা শুধু এই দোয়া করবেন আমি যেন আমার স্ত্রীর সাথে জান্নাতে একত্রিত হতে পারি।

আর আপনারা সাক্ষী থাকেন আমি আমার স্ত্রীর উপর পুরোপুরি সন্তুষ্ট। আল্লাহ যেন উনাকে মাফ করে দেন।

পুরো মসজিদ ভর্তি মুসল্লী একসাথে বলে উঠল আমিন,আমিন, আমিন।

সাধারণত জানাজার নামাজের আগে মৃতের লোকজন সর্বোচ্চ ৩০ সেকেন্ড থেকে এক মিনিটের বক্তব্য দেন। এই ভদ্রলোক টানা চার-পাঁচ মিনিট তার স্ত্রী সম্পর্কে বললেন।

কোন মুসল্লী এতোটুকু বিরক্তি প্রকাশ করলেন না। সবাই মন্ত্রমুগ্ধের মতো একজন জান্নাতি নারীর কথা শুনলেন।

হাদিসে এসেছে, একজন মুমিন-মুমিনার জীবনে তার রবের তরফ থেকে সর্বোত্তম রিযিক হচ্ছে একজন নেককার স্বামী এবং স্ত্রী। এই ভদ্রলোকের কথা থেকে যেন সরাসরি এই হাদীসের প্রমাণ পেলাম।

মসজিদ থেকে বের হলাম একটা অপূর্ব ভালো লাগা নিয়ে। সুখী মানুষদের কথা শোনার মধ্যেও একটা সুখ আছে।

আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন।
আমিন।

■ গরিব পরিবারের একটি ছেলের সাথে একইগ্রামের একটি গরিব মেয়ের বিয়ে হয়!● ছেলেটার বয়স ২১ বছরের মত, আরমেয়েটার বয়স ১৬ বছর!● বিয...
05/10/2023

■ গরিব পরিবারের একটি ছেলের সাথে একই
গ্রামের একটি গরিব মেয়ের বিয়ে হয়!
● ছেলেটার বয়স ২১ বছরের মত, আর
মেয়েটার বয়স ১৬ বছর!
● বিয়ের পর ছেলেটা মেয়েটিকে বললেন,
তোমার কি কোন ইচ্ছে আছে?
● মেয়েটা বলল, আমার ইন্জিনিয়ার হওয়ার বড় আশা
ছিল!
এরপর ছেলেটা মেয়েটাকে নিয়ে কোলকাতায়
চলে আসে। মেয়েটিকে উনিভার্সিটিতে ভর্তি
করিয়ে লেখাপড়া করায়।
ছেলেটা ভোর ৪ টা
থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত পরিশ্রম করে।
মেয়েটার লেখাপড়ার খরচ আর সংসার খরচ চালায়।
● অনেকদিন হওয়ার পরও তাদের মধ্যে কোন
স্বামী স্ত্রীর শারীরিক সম্পর্ক হয় না!
● মেয়েটার বন্ধু বান্ধব প্রশ্ন করে ছেলেটা কে?
মেয়েটা উত্তর দেয়,সে আমার ভাই!

● ছেলেটা কখনো রিক্সা চালায়, কখনো দিন
মজুরি করে, কখনো ইট ভাটায় কাজ করে, আবার
কখনো কুলির কাজ করে l

নিজের কথা না ভেবে তার জন্য টাকা
রোজগার করে মেয়েটাকে ইন্জিনিয়ার
বানানো জন্য!
● হঠাৎ পরীক্ষা চলে আসলো! মেয়েটার ও
ছেলেটার কারও চোখে ঘুম নেই। ছেলেটা
রাত দিন মিলে ২০ ঘন্টা কাজ কর্ম করে। বাকি ৪
ঘন্টা সংসারের সব কাজ রান্না থেকে শুরু করে সব
কাজ করে তারপর একটু রেষ্ট নেয়। এভাবে মেয়েটার পরীক্ষা শেষ
হয়ে গেল!
● এরপর ছেলেটা একটু কাজ কমায়। পরীক্ষার
ফলাফলে মেয়েটা পাশ করলো!
● ভাল জায়গায় চাকরি পেল, অনেক টাকা পয়সা মালিক
হলো। বড় বাড়ি, গাড়ি আর অনেক কিছু হলো
মেয়েটার l
বিভিন্ন জায়গায় থেকে
মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়।
কেউ
জানে না, তার বিয়ে হয়ছে কিনা বা তার স্বামী
কে?
● মেয়েটা বড় বাড়ি লাইটিং করে, বড় পার্টি
দিয়েছে।
কিন্তু কেউ জানে না কি জন্য এ পার্টির
অয়োজন।
সবার একই প্রশ্ন এ কিসের পার্টি। সবাই
মিলে মেয়েটিকে প্রশ্ন করলো এ পার্টি কি
জন্য বলবেন?
মেয়েটি বলল ১২ টার সময় সবার
সামনে বলবো কিসের পার্টি!
● ছেলেটা সেই লুঙ্গি গামছা আর ছেড়া একটা জামা
গায়ে বাড়ির এক কোনায় দাড়িয়ে আছে!
● ১২ টা বেজে গেলো, এরপর মেয়েটা
ছেলেটার হাত ধরে যেখানে কেক রাখা
আছে সেখানে নিয়ে এল!
● সেখানে নিয়ে এসে সবাইকে বললেনঃ-
ভদ্র পুরুষ ও মহিলাগন, একে কেউ চিনেন?
যার মাথার গাম পায়ে ফেলে,
নিজে খেয়ে না
খেয়ে আমাকে লেখাপড়া করিয়েছে। তার
জীবনের সব সুখ আমার জন্য বিসর্জন দিয়ে।
এই আমার স্বামী যার সাথে বিয়ের পরও
কোন
শারীরিক সম্পর্ক হয় নি আমাদের ! তাকে এই
কাপড়ে রেখেছি,
যাতে আপনারা তাকে চিনতে
পারেন।
এই বাড়ি, গাড়ি, টাকা, তার গায়ের এক ফোটা
ঘামের দামও না!
● আমি তার স্ত্রী,
আমার যা কিছু আছে তার ১০০
গুন দিলেও আমি আমার স্বামীকে ছেড়ে
কোথাও যাবো না।

াই_স্বামী_স্ত্রীর
ভালবাসা।

শিক্ষণীয় একটি গল্পঃ....এক বিবাহিত যুবক, কঠিন রোগে মৃত্যু শয্যায় তার স্ত্রীকে ডাকলেন।তার চোখ দিয়ে অনুশোচনার অশ্রু ঝরছে।...
05/10/2023

শিক্ষণীয় একটি গল্পঃ....
এক বিবাহিত যুবক, কঠিন রোগে মৃত্যু শয্যায় তার স্ত্রীকে ডাকলেন।তার চোখ দিয়ে অনুশোচনার অশ্রু ঝরছে।যুবকের স্ত্রী গর্ভবতী ছিলেন,এবং এটিই তাদের প্রথম সন্তান!

সে স্ত্রী কে বললো: দেখো,আমি সারা জীবনে নামাজ-রোজা করিনি!আজ মৃত্যু সময়ে ভুল ভেঙ্গে গেছে,কিন্তু আমি নিরুপায় আমার আর কিছু করার সময় সুযোগ হলো না। যদি তোমার গর্ভের সন্তান বেঁচে থাকে,বড় হয় তাহলে তুমি তাকে মাদ্রাসায় ভর্তি করে দিও।শুনেছি সন্তানের উসিলায়ও বাবা মা বেহেশতে যেতে পারে!
স্ত্রী তাকে শান্তনা দিয়ে বললেন,তোমার কথাই রাখবো!
দু দিন পর যুবক মারা গেলেন।এর কয়েক দিন পর তার স্ত্রীর একটি ছেলে জন্ম নিলো!অনেক কষ্টের মাঝে যখন
ছেলেটির বয়স ছয় বছর পুর্ণ হলো তার মা তাকে মাদ্রাসায় ভর্তি করে দিলেন!
প্রথম দিন মাদ্রাসায় শিক্ষক তাকে একটি আয়াত শিখালেন।
আয়াতটি হলো: 'বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম!
(পরম করুনাময় মহান আল্লাহ্ তায়ালার নামে শুরু করছি! )
মাদ্রাসা থেকে বাড়ীতে যাওয়ার পর ছেলেকে নিয়ে স্ত্রী স্বামীর কবরের কাছে জিয়ারতে গেলেন!
ছেলেকে কবরের কাছে পাঠিয়ে দিয়ে মা বললেন,ঐ তোমার বাবার কবর।ওখানে গিয়ে তোমার বাবার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করবে!
(মাদ্রাসায় পড়া শিশুরা প্রায় সব সময় তাদের শিখিয়ে দেয়া আয়াত বা কালাম এমনি এমনি পড়তে থাকে)
এত ছোট্ট শিশু কিভাবে দোয়া করতে হয়,কিছুই জানে না।কিন্তু মাদ্রাসায় শিখানো জীবনের প্রথম আয়াতখানা বার বার কবরের সামনে তিলাওয়াত করতে লাগলো।
ওই ছোট্ট মুখের তিলাওয়াতের এমন শক্তি,আমার আল্লাহর দরবারে বিনা বাধায় পৌঁছে গেলো।মালিকের রহমতের দরিয়ায় বাঁধভাঙা জোয়ারের ডাক এসে গেলো!
মহান আল্লাহ্ তায়ালা আজাবের ফেরেশতাদের
বললেন,এই মুহুর্তে ওই কবরবাসীর কবর আজাব বন্ধ করে দাও!
ফেরেশতারা বললোঃ হে দয়াময় পরোয়ারদিগার এই লোকটির আমলনামায় এমন কী পুণ্য পাওয়া গেলো?
যে তার জন্য নির্ধারিত কঠিন কবরের আজাব ক্ষমা করে দেয়া হলো?
ফেরেশতারা শোনো:
কবরের উপরে একটা অবুঝ শিশু বার বার তিলাওয়াত করছে,"বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম"!
তিলাওয়াতকারী এই কবরবাসীর ওয়ারিশ,তার অবুঝ সন্তান।সে স্বাক্ষী দিচ্ছে আল্লাহ্ রাহমানির রাহিম!
-আল্লাহ্ পরম দয়ালু।
আমি যদি কবরবাসীকে ক্ষমা না করি,তাহলে আমি কেমন দয়ালু?
(সুবহানাল্লাহ)
আল্লাহ আমাদেরকে বোঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন...❤

03/10/2023

💛💜💙 আপুরা সবাই আজানের জবাব দিবেন প্লিজ। আজানের সময় শুধু মাথায় কাপড় টেনে দিলে বা টিভির সাউন্ড কমালে হবে না।

আযানের জবাব দিলে কি প্রতিদান পাওয়া যাবে???

রাসূল ﷺ বলেছেন,
যে ব্যক্তি আন্তরিক বিশ্বাসের সাথে আযানের উত্তর দেয়,তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়।
[সহীহ মুসলিম- ৩৮৫]

সুবহা’নাল্লাহ!
জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়!
৩-৪ মিনিটে কত সহজ আমল।

যেভাবে আজানের জবাব দিব ....

মুয়াজযিন যখন
ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ
“আল্লাহু আকবার, আল্লা-হু আকবার"

বলে তখন আপনি ও আন্তরিকতার সাথে তার জবাবে বলবেনঃ
ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ
"আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার"।
যখন মুওয়াযযিন বলে
ﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥْ ﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠَّﻪُ
"আশহাদু আল লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ"

এর জবাবে আপনিও বলবেনঃ
ﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥْ ﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠَّﻪُ
"আশহাদু আল লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ"।

অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ
ﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥَّ ﻣُﺤَﻤَّﺪًﺍ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ
"আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান রসূলুল্ল-হ"

এর জবাবে বলবেনঃ
ﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥَّ ﻣُﺤَﻤَّﺪًﺍ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ
"আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান রসূলুল্ল-হ”।

অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ
ﺣَﻰَّ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﺼَّﻼَﺓِ
"হাইয়্যা আলাস সলা-হ"
এর জবাবে বলবেনঃ
ﻻَ ﺣَﻮْﻝَ ﻭَﻻَ ﻗُﻮَّﺓَ ﺇِﻻَّ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ
“লা-হাওলা ওয়ালা- কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লা-হ"।

অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ
ﺣَﻰَّ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟْﻔَﻼَﺡِ
"হাইয়্যা 'আলাল ফালা-হ"

এর জবাবে আপনি বলবেনঃ
ﻻَ ﺣَﻮْﻝَ ﻭَﻻَ ﻗُﻮَّﺓَ ﺇِﻻَّ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ
“লা- হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা- বিল্লা-হ”।
অতঃপর মুওয়াৰ্যযিন বলেঃ
ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ
"আল্লা-হু আকবার, আল্লাহু আকবার"
এর জবাবে আপনি বলবেনঃ
ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ
"আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার"।
অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ
ﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠَّﻪُ
“লা-ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ"
এর জবাবে আপনি বলবেনঃ
ﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠَّﻪُ
“লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ"

আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউমের জবাবে ফজরের আজানের সময়
‘আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম’-এর জবাবে ‘ এ এটাই পড়বেন।

অতঃপর দুরুদ শরীফ (দরুদে ইব্রাহীম) পড়বেন ও আযানের দোয়া পড়বেন।

এটাও পড়তে পাড়েন-
দরুদ শরীফ-
صلى الله عليه وسلم.

সল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম।

আর্থঃ আল্লাহ তাঁর (মুহা’ম্মদের)প্রতি
সালাত (দয়া) ও সালাম (শান্তি) বর্ষণ করুন।

03/10/2023

নারীদের ধ্বংসের ৮টি কারণ-

১. "ধ্বংস হোক ঐসব নারী, যারা চোখের উপরের লোম ( ভ্রুপ্লাগ) উঠায় এবং অন্যকে উঠাতে সাহায্য করে।" -সহিহ বুখারী: ৪৮৮৬)

২. "ধ্বংস হোক তারা যারা নারী হয়েও পুরুষের বেশ ধারণ করে।" - (বুখারী, মিশকাত শরীফ: ৪৪২৯)

৩. "ধ্বংস হোক তারা, যেসব নারী সুগন্ধি মেখে বের হলো এবং অন্য কোনো পুরুষের নাকে সেটার ঘ্রাণ গেলো, ঐ নারী ব‍্যাভিচারিণী।" - (সহিহুল জামে: ৪৫৪০)

৪. "ধ্বংস হোক ঐসব নারী, যারা শরীরে উল্কি (ট‍্যটু) আকেঁ এবং অন্যকেও এঁকে দেয়।" -(সহিহ মুসলিম: ২১২৫)

৫. "অভিশাপ তাদের জন্য যেসব নারী পরচুলা (আলগা চুল) পরিধান করে।" - (সহিহ বুখারী: ৪৮৮৬)

৬. "ঐসব নারী যারা স্বামীর রোজগারে অসন্তুষ্ট থাকে।" -(সহিহ বুখারী: ৬৬৫৭)

৭. "ঐসব নারী যারা না জেনেই ধারণা করে অন্যের নামে মিথ্যা অপবাদ রটায়।" - (সহিহ মুসলিম: ২৫৬৩)

৮. "ধ্বংস ঐসব নারীদের জন্য যারা অন্যের পিছনে সমালোচনা, গিবত করতে নিজের মূল‍্যবান সময় নষ্ট করে।" -(সুনানে আবু দাউদ: ৪৮৭৪)

আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সবাইকে হিদায়াত দান করুক, আমিন।

03/10/2023

জিহ্বা দিয়ে যে ১৯টি পাপ সংঘটিত হয়!!
১) কারও নাম খারাপ করে ডাকা/নাম ব্যঙ্গ করা।
২) খারাপ ঠাট্টা বা বিদ্রূপ করা।
৩) অশ্লীল ও খারাপ কথা বলা।
৪) কাউকে গালি দেয়া।
৫) কারও নিন্দা করা।
৬) অপবাদ দেয়া।
৭) চোগলখুরী করা।
৮) বিনা প্রয়োজনে গোপনীয়তা ফাঁস করে দেয়া।
৯) মোনাফিকী করা ও দুই মুখে (দ্বিমুখী) কথা বলা।
১০) বেহুদা ও অতিরিক্ত কথা বলা।
১১) বাতিল ও হারাম জিনিস নিয়ে আলোচনা করে আনন্দ লাভ করা।
১২) কারও গীবত করা।
১৩) খারাপ উপনামে ডাকা।
১৪) কাউকে অভিশাপ দেয়া।
১৫) মিথ্যা স্বপ্ন বলা।
১৬) অনর্থক চিৎকার বা চেঁচামিচি করা।
১৭) জিহ্বা দিয়ে হারাম বস্তুর স্বাদ নেয়া, গ্রহণ করা বা খাওয়া।
১৮) জিহ্বা দিয়ে খারাপ অর্থে কাউকে কোন ভঙ্গি করা বা দেখানো।

নিম্নোক্ত হাদিসটি আমাদের সবসময় সামনে রাখা উচিত :

*সাহাল ইবনে সায়াদ (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ্ (স:) বলেছেন, 'যে ব্যক্তি দুই চোয়ালের মধ্যবর্তী অঙ্গ (জিহ্বা) এবং দুই উরুর মধ্যবর্তী অঙ্গ (লজ্জাস্থান) হেফাজতের নিশ্চয়তা দেবে, আমি তার জন্য জান্নাতের নিশ্চয়তা দেব।' (বুখারী : ৬৪৭৪)

মহান আল্লাহ্ আমাদেরকে মুখ তথা জিহ্বাকে হেফাজত করার তৌফিক দান করুন।
আমীন!

03/10/2023

হাশরের ময়দানে একজন পিতাকে জান্নাতুল ফেরদৌস অর্থাৎ জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানে সম্মানিত করা হবে।

তিনি ফেরেশতাদের জিজ্ঞাসা করবেন , আমিতো দুনিয়ার জীবনে এতো আমল করিনি , আমি এখানে কিভাবে এলাম?

ফেরেশতারা উত্তর দিবেন, দুনিয়াতে আপনার সন্তানের দোয়ার জন্য আল্লাহ আপনাকে ক্ষমা করেছেন এবং জান্নাতুল ফেরদাউস এ সম্মানিত করেছেন।
(ইবনে মাজাহ -৩৬৬০)

সুবহানাল্লাহ 🤲🖤

◆◆দুনিয়াতে আপনার জন্য কেউ      অপেক্ষা করুক বা নাই করুক..!!🥀◆◆মসজিদ রাখা ওই খাটটি আপনার জন্য                ঠিকই  অপেক্ষ...
02/10/2023

◆◆দুনিয়াতে আপনার জন্য কেউ
অপেক্ষা করুক বা নাই করুক..!!🥀

◆◆মসজিদ রাখা ওই খাটটি আপনার জন্য
ঠিকই অপেক্ষা করতেছে..!!🥀

◆◆আল্লাহ আমাদের সবাইকে
ঈমানের সহিদ মৃত্যু দান করুন..!!🥀

[◆◆( আমিন🤲🥀)◆◆]

02/10/2023

স্ত্রী _ আচ্ছা শুনো আমি না আজ রাতে সাহরি করব। কাল সোমবার এজন্য

স্বামী_ওও তাই? একা একা জান্নাতে যায়তে চাও তাই না?

স্ত্রী _ মানে??🤨
স্বামি_ মানে হচ্ছে..... আমাকে বললে না যে রোজা রাখতে?

স্ত্রী _ আরে না তোমার থাকতে হবে না সকালে তোমার ক্লাস আছে তো।

স্বামি _ হোক সমস্যা নাই তুমি থাকলে আমিও থাকব, তুমি সারাদিন না খেয়ে থাকবে আর আমি খাব....?
তা হবে না।

স্ত্রী _ আচ্ছা জনাব ঠিক আছে তাহলে আপনাকে সাহরির সময় কল দিব আমরা দুজন এক সাথে সাহরি করব ওকে? 🥰

স্বামি _ হুম

স্ত্রী _ ফোন ধরতে এত দেরি হলো কেনো?
স্বামি _ আমার না খুব জর উঠেছে

স্ত্রী _ ওও আচ্ছা তাহলে ঔষুধ খেয়ে ঘুমিয়ে যাও আর হ্যাঁ রোজা থাকতে হবে না তোমার ওকে?
আমি সাহরির সময় কল দিব না।

স্বামি _ ঠিক আছে তাহলে তুমিও ঘুমিয়ে যাও।

স্বামি _ ঠিক সাহরির সময় কল দেই স্ত্রী কে হ্যালো উঠছো? উঠো সাহরি নিয়ে বোসে আছি তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে এসো।

স্ত্রী _ 😲 অবাক হয়ে রইলো আর বলছে কি ব্যপার তোমার না জর আর নিষেধ করলাম তুমিও হ্যা বললা তো সাহরি কেন করবা???

স্বামি _আরে বোকা আমি তখন ঔষুধ খাওয়ার পর জর চলে গেছিলো তার পরি আমি উঠে রান্না করে রেখে ঘুমিয়ে গেছি। আর তুমি রোজা থাকবা আমি থাকবা না তা হতেই পারে না। 😊

স্ত্রী _ মনে কি যে প্রশান্তি অনুভূব হচ্ছে... আল্লাহর কাছে কোটি শুকরিয়া যে তোমার মত জীবন সঙ্গী আল্লাহ্ আমাকে দিয়েছেন। 🥰

আল্লাহ্ এমন জীবন সঙ্গী যেনো সবার কপালে মিলে। আমিন🤲

02/10/2023

তুমি নামাজ পড়োনি কেন?
= অসুস্থ তাই!
→তুমি কি হযরত আইয়ুব (আঃ) এর চেয়েও অসুস্থ?

তুমি নামাজ পড়োনি কেন?
= দায়িত্ব কর্মভার থাকার কারণে!
→তোমার কি হযরত সুলাইমান (আঃ) চেয়েও বড় রাজত্ব নাকি?
যে দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে নামাজ পরতে পারনি।

তুমি নামাজ পড়োনি কেন?
= স্বামীর অত্যাচারের কারনে!
→তোমার স্বামী কি বিবি আছিয়ার স্বামী ফেরআউন এর চেয়েও বেশী অত্যাচারী?

তুমি নামাজ পড়োনি কেন?
= সাংসারিক কাজকর্মের কারণে!
→তুমি কি মা ফাতেমার চেয়েও বেশী সংসারী?

নাহ! নামাজ না পরার জন্য আল্লাহর কাছে কোনো অজুহাত চলবে না।
সমুদ্রে হাবুডুবু খেলেও তখন ওয়াক্ত হলে নামাজ আদায় করতে হবে। কারণ প্রতিটি শ্বাস প্রশ্বাস এর জন্য আমরা আল্লাহর কাছে ঋণী!
বিনা কারণে এক ওয়াক্ত নামাজ কাযা করলে লক্ষ লক্ষ বছর জাহান্নামের আগুনে জ্বলতে হবে। সে ক্ষেত্রে এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়লে কি শাস্তি হতে পারে? একবার ভাবো.......
দুনিয়ার আগুনের চেয়ে ৭০গুন তেজোদৃপ্ত জাহান্নামের আগুন থেকে যদি বাঁচতে চাও, নামাজে কখনো অবহেলা করোনা।

আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুন
আমিন

17/09/2023

একজন জান্নাতি নারী জান্নাতে কাকে স্বামী হিসেবে পাবে, তা নির্ভর করবে দুনিয়ায় চলে যাওয়া তার চার অবস্থার ওপর। কারণ একজন নারী পৃথিবীতে সাধারণত ছয়টি অবস্থার যেকোনো একটি অবস্থায় অবশ্যই থাকবে। এর বাইরে নয়। অবস্থাগুলো হলো—১. হয়তো সে বিয়ের আগেই মৃত্যুবরণ করবে।

২. কিংবা সে মৃত্যুবরণ করবে তালাকের পর অন্য কারো সঙ্গে বিয়ের আগেই। ৩. কিংবা সে বিবাহিতা, কিন্তু তার স্বামী জাহান্নামি। ৪. কিংবা সে তার বিয়ের পর মারা যায়। ৫. কিংবা তার স্বামী মারা গেল আর সে আমৃত্যু বিয়ে ছাড়াই রইল।
৬. কিংবা তার স্বামী মারা গেল, তারপর সে অন্য কাউকে বিয়ে করল।
আর এসবের প্রতিটির জন্যই জান্নাতে স্বতন্ত্র হুকুম ও অবস্থা আছে। বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ একজন জান্নাতি নারীর ছয়টি অবস্থা তুলে ধরা হলো—

১. বিয়ের আগেই মৃত্যুবরণকরা জান্নাতি নারী : যদি ইহকালে কোনো জান্নাতি নারীর বিয়ে না হয়ে থাকে, তবে আল্লাহ তাকে জান্নাতে দুনিয়ার এমন একজন পুরুষ অথবা এমন একজন অবিবাহিত পুরুষের সঙ্গে বিয়ে দেবেন, যা দেখে তার চোখ জুড়িয়ে যাবে। কেননা জান্নাতের নিয়ামত ও সুখসম্ভার শুধু পুরুষের জন্য নয়, বরং তা নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্য।

আর জান্নাতের নিয়ামতের মধ্যে একটি নিয়ামত হচ্ছে বিয়ে। (মাজমু ফাতাওয়া ওয়া রাসায়েলে ইবনে উসাইমিন ২/৩৮)
এ বিষয়ে আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কিয়ামতের দিন যে প্রথম দল জান্নাতে প্রবেশ করবে, তাদের চেহারা হবে পূর্ণিমার চাঁদের মতো উজ্জ্বল। তারপর যারা জান্নাতে প্রবেশ করবে, তাদের চেহারা হবে আকাশে প্রজ্বলিত নক্ষত্রের মতো। তাদের প্রত্যেকের জন্য দুজন করে স্ত্রী থাকবে, যাদের গোশতের ওপর দিয়েই তাদের পায়ের গোছার ভেতরের মগজ দেখা যাবে। আর জান্নাতে কোনো অবিবাহিত থাকবে না।

’ (মুসলিম, হাদিস : ২৮৩৪)
২. যে জান্নাতি নারী মৃত্যুবরণ করবে তালাকের পর অন্য কারো সঙ্গে বিয়ের আগেই। তার অবস্থাও এই প্রথম অবস্থার মতোই হবে।

৩. যে জান্নাতি নারীর স্বামী জাহান্নামি : যে জান্নাতি নারী বিবাহিতা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছে, তবে তার স্বামী যদি জাহান্নামি হয়, তখন সে জান্নাতে প্রবেশের পর সেখানে অনেক পুরুষ দেখতে পাবে, যারা বিয়ে করেনি অথবা বিয়ে করেছে; কিন্তু তাদের স্ত্রী জাহান্নামি। তাদের থেকে পছন্দমাফিক একজনকে স্বামী হিসেবে বেছে নিতে পারবে। (মাজমু ফাতাওয়া ওয়া রাসায়েলে ইবনে উসাইমিন : ২/৩৮)

৪. বিয়ের পর মৃত্যুবরণকারিণী জান্নাতি নারী : যে নারী বিয়ের পর মৃত্যুবরণ করেছে আর তার স্বামী যদি জান্নাতি হয়, তাহলে এ অবস্থায় সে তাকেই স্বামী হিসেবে পাবে, যার কাছ থেকে সে ইহলোক ত্যাগ করেছে। কেননা পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, ‘জান্নাতে প্রবেশ করো তোমরা এবং তোমাদের স্ত্রীরা সানন্দে।’ (সুরা : জুখরুফ, আয়াত : ৭০)

এ বিষয়ে হাদিসে এসেছে, হুজায়ফা (রা.) তাঁর স্ত্রীর উদ্দেশে বলেন, ‘যদি তোমাকে এই বিষয়টি আনন্দিত করে যে তুমি জান্নাতে আমার স্ত্রী হিসেবে থাকবে, তাহলে আমার পর আর বিয়ে কোরো না। কেননা জান্নাতে নারী তার দুনিয়ার সর্বশেষ স্বামীর সঙ্গে থাকবে। এ জন্যই রাসুলুল্লাহ (সা.) মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রীদের জন্য অন্য কারো সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়া হারাম করা হয়েছে। কেননা তাঁরা জান্নাতে তাঁরই স্ত্রী হিসেবে থাকবেন।’ (বায়হাকি, সুনানে কুবরা, হাদিস : ১৩৮০৩)

৫. যে জান্নাতি নারীর স্বামী মারা গেল আর সে আমৃত্যু বিয়ে ছাড়াই রইল। তার অবস্থাও চতুর্থ অবস্থার মতোই হবে।

৬. স্বামীর মৃত্যুর পর অন্যত্র বিবাহিতা জান্নাতি নারী : কোনো নারীর স্বামী মারা গেছে, এরপর সে অন্য পুরুষকে বিয়ে করে। আর আগের-পরের উভয় স্বামীই জান্নাতি। এমতাবস্থায় সে যত বিয়েই করুক না কেন, জান্নাতে সর্বশেষ স্বামীকেই সে পাবে। কারণ আবু দারদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘একজন নারী তার সর্বশেষ স্বামীর জন্যই থাকবে।’ (জামে সাগির : হাদিস : ৬৬৯১, সিলসিলা সহিহাহ, হাদিস : ১২৮১)

14/08/2023

ভাবুন তো....!!😊

কিয়ামতের দিন সকলের ভিড়ে আপনি দাড়িয়ে ভয়ে ঠকঠক করে কাঁপছেন, এমন সময় আপনার নাম ধরে মধুর কণ্ঠে ডাক দিলেন প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বললেন আমার সঙ্গে জান্নাতে এসো তুমি আমার উম্মতের একজন।

সুবাহানআল্লাহ!❤️

12/08/2023

"আস্তে ধীরে পড়ুন"

আস্তাগফিরুল্লাহ
আল্লাহুম্মাগফিরলি
রাব্বিগফিরলি

‘‘তারপর পড়ুন আল্লাহ তা'লার প্রিয় চারটি বাক্য...
সুবহানআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ আকবর
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
‘এবার পড়া যাক আমাদের প্রিয় রাসূুল (সাঃ) উপর দূরদ...
"আল্লাহ হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাব্যিয়িনা মুহাম্মদ'
"আল্লাহ হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাব্যিয়িনা মুহাম্মদ'
"আল্লাহ হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মদ'

_"ফাঁকে পড়ে ফেলুন "
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)

"তারপর পড়ুন"...
সুবহানআল্লাহি ওয়াবিহামদিহী
সুবহানআল্লাহি ওয়াবিহামদিহী
সুবহানআল্লাহি ওয়াবিহামদিহী সুবহানাল্লাহিল আজীম"

"বেশি বেশি পাঠ করুন"...
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ’
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ’
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ’

‘বিপদ আপদ থেকে বাঁচার জন্যে পড়ে ফেলুন...
'লা ইলাহা ইল্লা আংতা সুবাহানাকা ইন্নি কুংতু মিনাজ যোয়ালিমিন'

"আলহামদুলিল্লাহ"

12/08/2023

১ নাম্বার থেকে ৯ নাম্বার পর্যন্ত পড়ুন, আল্লাহর নেয়ামতের তথ্য পাবেন।

১. সুবহানাল্লাহ
জান্নাতে একটি ফল গাছ রোপন করে নিলেন।

২. আলহামদুলিল্লাহ
মিযানের পাল্লাটা একটু ভারি করে নিলেন।

৩. আল্লাহু আকবার
আল্লাহর নামে আর একটি তাকবির পেশ করলাম।

৪. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
যার নেক সাত আসমান ও সাত জমিন হইতেও উত্তম।

৫. লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ
জান্নাতের একটি রত্ন কুড়িয়ে পেলাম।

৬. আলিফ লাম মিম
পেয়ে গেলাম ৩০ নেকি।

৭. সুবহান্নাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি, সুবহান্নাহিল আজিম
এবার জান্নাতে একটি খেজুর গাছ রোপন করে নিলেন।

৮. আস্তাগফিরুল্লাহ
আর একবার আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিলাম।

৯. সুবহান্নাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি
আসমান আর জমিনের মাঝখানের ফাঁকা জায়গাটি সমান সওয়াব অর্জন করে নিলেন

আল্লাহ আমাকে এবং সবাইকে আমল করার তাওফিক দান করুন...আমিন

নোটঃ মজার তথ্য হলো.... আপনি যদি পুরোটা পড়ে থাকেন, তাহলে এতোক্ষণে আপনার আমলনামায় অনেক সওয়াব লেখা হয়ে গিয়েছে.... সুবহানআল্লাহ

11/08/2023

-জান্নাতে প্রথম দেখা হবে,
দুনিয়ার জীবন সঙ্গীর সাথে।
তার সৌন্দর্য এত বেশি হবে যে, এক পলকে ৪০ বছর পার হয়ে যাবে। 🥰💖💝
সুবহানাল্লাহ..!!

11/08/2023

- হে আল্লাহ আমার অতীত কে ক্ষমা করুন.!😥

- এবং আমার ভবিষ্যৎ কে পরিবর্তন করুন.!🌺🤲

Address

Kalapara

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Aysha siddika posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Aysha siddika:

Videos

Share

Category

Nearby media companies


Other Video Creators in Kalapara

Show All