MST Kamrun Nahar

MST Kamrun Nahar *Iam an Expert on
* social media marketing
* Basic wabsite desig
* page create

01/05/2024
21/04/2024

Atomy Tri Active Calcium গবেষণা এবং মানউন্নয়নেঃ কোরিয়া আণবিক শক্তি কমিশন
উৎপাদনেঃ কোলমার কোরিয়া (বিএনএইচ)

প্রথমে ক্যালসিয়ামের অভাব বোঝা খুবই কঠিন কিন্তু বয়স বাড়তে শুরু করলে কিছু নির্দিষ্ট লক্ষন দেখা দিতে পারে। যেমন : আঙুল, হাত এবং পায়ে অসাড় ও ঝিনঝিনেভাব, পেশীতে খিঁচুনী এবং আড়ষ্ঠভাব, আলস্য এবং প্রচন্ড ক্লান্তি অনুভব।

দীর্ঘস্থায়ী ক্যালসিয়ামের অভাব শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের ক্ষতি করতে পারে। পরবর্তী পর্যায়ের লক্ষণ হল :

হাঁড় ভাঙার প্রবণতা, দাঁত ও অ্যানামেলের হাইপোলাসিয়া, ভোঁতাভাবে দাঁতের গোড়ার বিকাশ এবং দেরি করে দাঁত ওঠা, দূর্বল এবং ভঙ্গুর নখ, শুষ্ক এবং চুলকানিযুক্ত ত্বক ও একজিমা, হতাশা ও বিভ্রান্তিবোধ, দুর্বল, ক্ষুধাভাব, অস্বাভাবিক হৃদস্পন্দন, রক্ত সঞ্চালনে দেরী ইত্যাদি, যা থেকে পরবর্তীতে ভিন্ন ভিন্ন রোগ সৃষ্টি হয়।

কেমিক্যাল এন্টিবায়োটিক খাওয়ার ফলে শরীরের উপকারী ব্যাকটেরিয়াগুলি কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে এবং ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়াগুলো সক্রিয় হয়ে ওঠে, যার কারনে এসব সমস্যার সৃষ্টি হয়।

Atomy Tri Active Calcium বিশেষত্ব, তিন বিশেষ ধরণের ক্যালসিয়াম মিশ্রণ :

Seaweed Calcium : সিউইড্ একটি প্রাকৃতিক জটিল খনিজ, যা সামুদ্রিক লাল শৈবাল থেকে আহরিত এবং ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন এবং বিভিন্ন ট্রেস খনিজ সমৃদ্ধ।

Calcium Citrate : ক্যালসিয়াাম সাইট্রেট হয় সিন্থেটিক যা ল্যাব এ কেমিক্যাল দিয়ে তৈরি, আর নাহয় চুনাপাথরের মতো শিলা থেকে আসে। এটমী প্রাকৃতিক শিলা হতে তা সংগ্রহ ও ব্যবহার করে।

Whey Calcium : হুই একটি প্রোটিন, যা পনির তৈরির প্রক্রিয়া থেকে আসে। দুধের সাথে যখন বিশেষ প্রাকৃতিক এনজাইম যুক্ত করা হয়, তখন এটি আলাদা হয়।

সাথে আরো আছে প্রাকৃতিক অন্যান্য মিশ্রন সমূহ, যা হাঁড়ের জন্য ভাল :

* ৬ ধরণের কার্যকরী উপাদান : Ca+/Mg/Vit D/Vit K/Copper/Manganese.

* ৫ ধরণের অতিরিক্ত উপাদান : Maniprickle গাছের মূল, কুসুম ফুলের বীজ, তিল, Achyranthes Faurici গাছের মূল, চাগা মাশরুম এর নির্যাস।

ক্যালসিয়ামের দীর্ঘ্যস্থায়ী অভাব বা স্বল্পতা শরীরে নানা প্রকার অসুখ সহ নানান জটিলতা তৈরি করতে পারে যেমন :

১. রিকেট রোগ : এ রোগ হলে শরীরের হাঁড় দূর্বল ও নরম হয়ে যায়। পাশাপাশি যদি শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি দেখা দেয় এবং তা অনেক দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে হাড়ের অনেক ক্ষতি হতে পারে।

২. হাড় ফ্র্যাকচার : দেহে এর অভাবে হাঁড় ফ্র্যাকচার হয়ে যেতে পারে। মহিলাদের মনোপোজ বা ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর এই হাড় ফ্র্যাকচার হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। এজন্য বয়ঃসন্ধিকালে তাদের অবশ্যই ক্যালসিয়াম খাওয়া প্রয়োজন।

৩. হাড় ক্ষয় : অস্টিয়োপোরোসিস বা হাঁড় ক্ষয়ের রোগ হবার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।

৪. পেশির টিট্যানি রোগ : দেহে হাইপোক্যালসিয়মিয়া হয়ে পেশির টিট্যানি রোগ হতে পারে।

৫. দূর্বলতা ও শক্তিহীনতা : বেশির ভাগ ক্যালসিয়াম হাড়ের গঠন এবং শক্তি বর্ধনে কাজ করে। যদি খাদ্য তালিকায় ক্যালসিয়াম না থাকে তাহলে এই হাড়ের গঠন দুর্বল হয় এবং শক্তি কম থাকে।

Atomy Tri Active Calcium আপনার শরী‌রের ক‌্যাল‌সিয়াম ঘাট‌তি প্রাকৃ‌তিক খ‌নিজ দ্বারা পূরন ক‌রে দেহ‌কে সুস্থ‌্য ও সবল রা‌খে।

এম এস টি ঃ কামরুন নাহার
জয়পুরহাট সদর উপজেলা

29/03/2024

💥 দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্যোগ "এটোমি" বিনা পুঁজিতে ব্যবসা করার সুযোগ দিচ্ছে

✨এটোমি দক্ষিণ কোরিয়ার একটি উদ্যোগ যা মানুষকে বিনা পুঁজিতে ব্যবসা করার সুযোগ দিচ্ছে। এটি একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যা ব্যবহারকারীদের তাদের নিজস্ব ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে এবং পরিচালনা করতে সহায়তা করে।

🎈এটোমি কীভাবে কাজ করে:

✅নিবন্ধন: ব্যবহারকারীরা এটোমিতে বিনামূল্যে নিবন্ধন করতে পারে।
✅পণ্য নির্বাচন: ব্যবহারকারীরা এটোমির পণ্য তালিকা থেকে তাদের বিক্রি করতে চাওয়া পণ্য নির্বাচন করতে পারে।
✅ব্যবসা সেট আপ: এটোমি ব্যবহারকারীদের তাদের অনলাইন স্টোর সেট আপ করতে এবং পরিচালনা করতে সহায়তা করে।
✅বিক্রয় এবং বাজারজাতকরণ: এটোমি ব্যবহারকারীদের তাদের পণ্য বিক্রি এবং বাজারজাত করতে সহায়তা করে।

🎈এটোমির সুবিধা:

🔷বিনা পুঁজি: ব্যবহারকারীদের ব্যবসা শুরু করার জন্য কোন পুঁজি বিনিয়োগ করতে হবে না।
🔷সহজ: এটোমি ব্যবহার করা সহজ এবং ব্যবহারকারীদের ব্যবসা পরিচালনার জন্য কোন বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন নেই।
🔷সুবিধাজনক: এটোমি ব্যবহারকারীদের যেকোনো সময় এবং যেকোনো জায়গা থেকে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করতে সহায়তা করে।
🔷ঝুঁকি কম: এটোমিতে ব্যবসা করার ঝুঁকি কম কারণ ব্যবহারকারীদের কোন পুঁজি বিনিয়োগ করতে হবে না।

💥এটোমিতে ব্যবসা শুরু করার আগে, ব্যবহারকারীদের তাদের গবেষণা করা উচিত এবং ঝুঁকিগুলি বুঝতে হবে।

🙂এটোমি সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, আপনার মতামত শেয়ার করতে নিচে কমেন্ট করুন।
(এম.এস.টি: কামরুন নাহার)
জয়পুরহাট সদর উপজেলা

29/03/2024

হ্যাঁ, সবাইকে খুশি করা অসম্ভব।

👉🏻কারণ:

✅মানুষের চাহিদা ও আকাঙ্ক্ষা ভিন্ন:
সকলের পছন্দ, অপছন্দ, মতামত, এবং প্রত্যাশা ভিন্ন ভিন্ন।
✅মানুষের চিন্তাভাবনার পদ্ধতি ভিন্ন:
একই বিষয়কে সকলে একইভাবে দেখে না।
✅মানুষের অতীত অভিজ্ঞতা ভিন্ন:
অতীতের অভিজ্ঞতা বর্তমানের চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করে।
✅পরিস্থিতি:
কখনো কখনো পরিস্থিতির কারণে আমরা অন্যদের খুশি করতে পারি না।

👉🏻সবাইকে খুশি করার চেষ্টা করলে:

📍নিজেকে হারিয়ে ফেলতে পারেন:
অন্যদের খুশি করতে গিয়ে আপনি নিজের সুখ, শান্তি, এবং আনন্দ হারিয়ে ফেলতে পারেন।
📍মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে:
সকলের প্রত্যাশা পূরণ করতে না পারলে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।
📍হতাশ হতে পারেন:
বারবার চেষ্টা করেও যদি সকলকে খুশি করতে না পারেন, তাহলে হতাশ হতে পারেন।

💥সবাইকে খুশি করার চেয়ে:

🌱নিজের সুখের দিকে মনোযোগ দিন:
নিজের সুখ, শান্তি, এবং আনন্দের দিকে মনোযোগ দিন।
🌱ভালো কাজ করুন:
নিজের বিবেকের কাছে জবাবদিহি করার জন্য ভালো কাজ করুন।
🌱পরিস্থিতি মেনে নিন:
কিছু পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকে।
🌱সঠিক মানুষের সাথে সময় কাটান:
যারা আপনাকে বুঝতে পারে এবং আপনার মূল্য দেয় তাদের সাথে সময় কাটান।

🎈শেষ কথা:

🌟সবাইকে খুশি করার চেয়ে নিজের সুখের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত।

🌟ভালো কাজ করুন, পরিস্থিতি মেনে নিন, এবং সঠিক মানুষের সাথে সময় কাটান।
(এম.এস.টি: কামরুন নাহার)
জয়পুরহাট সদর উপজেলা

মানুষ বেঁচে থাকে অপেক্ষায়। একটা সুদিনের অপেক্ষায়, একরাত দুর্ভাবনাহীন ঘুমের অপেক্ষায়, একটা মানুষের অপেক্ষায়, এক চিমটি সুখ...
26/03/2024

মানুষ বেঁচে থাকে অপেক্ষায়। একটা সুদিনের অপেক্ষায়, একরাত দুর্ভাবনাহীন ঘুমের অপেক্ষায়, একটা মানুষের অপেক্ষায়, এক চিমটি সুখের অপেক্ষায়, একটা স্বাভাবিক মৃত্যুর অপেক্ষায়। আর মরে গেলে মানুষের অপেক্ষারা হয়ে উঠে বানভাসী কবিতা। মানুষ বড্ড নিঃসঙ্গ প্রাণী । অর্ধেক পৃষ্ঠার সুইসাইড নোটে মানুষ কতজনের নামে কত কি লিখে যায়। অথচ সুইসাইডের কারণ হিসাবে শেষমেশ কাঠগড়ায় উঠে মানুষের নিঃসঙ্গতা। যে নিঃসঙ্গতার জন্ম হয় নিজের প্রতি নিজের অভিমানে।
মানুষ যে বড্ড অভিমানী। মানুষ অভিমান জমাতে জমাতে কথা হারিয়ে ফেলে,বোবা হয়ে যায়। অভিমানে ব্যথাদের জন্ম তারিখ ভুলে যায়। মাঝরাতে কান্না দের আদলে পাখি হয়ে উড়ে যায়। জাহাজীদের মতো তীরে ভিড়বার গান গেয়ে যায়। কেউ কেউ ডাইরির পাতায় অভাবের কথা গুলো লিখে নিরুদ্দেশের বিজ্ঞাপন ছেপে যায়। অভিমানের আড়ালে কিছু মানুষ তো মরেও যায় মানুষের অভাবে।
(এম.এস.টি:কামরুন নাহার)

বাসর রাতে অত্র নিজের রুমে ঢুকতেই দেখলো তার বিয়ে করা বউ আভা শাড়ি ফেলে ব্লাউজ আর পেটিকোট পরে দাড়িয়ে আছে..বাসর ঘরে ঢুকেই এর...
24/03/2024

বাসর রাতে অত্র নিজের রুমে ঢুকতেই দেখলো তার বিয়ে করা বউ আভা শাড়ি ফেলে ব্লাউজ আর পেটিকোট পরে দাড়িয়ে আছে..
বাসর ঘরে ঢুকেই এরকম একটা দৃশ্য দেখতে অত্র তার জন্য মোটেই প্রস্তুত ছিলো না। না চাইতেও অত্রের চোখ চলে যায় আভার পেটের বাম পাশে থাকা অসম্ভব সুন্দর তিলটার দিকে। তার চোখ আটকে যায় সেখানে। ফর্সা পেটের উপর কালো তিলটা চুম্বক এর মতো আকর্ষন করছে তাকে, ধিরে ধিরে সে একটা ঘোরের মধ্যে চলে যাচ্ছে। হঠাৎ করেই হুস ফিরে আসায় অত্র কোনো মতো নিজেকে সামলে নিয়ে বলে ওঠে
এই মেয়ে তোমার কি লজ্জা নেই..
আভা পিছন ফিরে অত্রকে দেখে বিশাল বড় একটা শক খায় ও দরজা লক করতে ভুলে গিয়েছে।
আভা তারাতারি নিজের ৩ পিজ নিয়ে বাথরুমে ছুটে চলে যায়..!

আভা বের হতেই অত্র তাকে খুব জোরে দেওয়ালের সাথে চেপে ধরে বলে কান খুলে শুনে রাখো আমি তোমাকে নিজে ইচ্ছে করে বিয়ে করি নি। পরিবারের চাপে পরে বিয়ে করতে বাধ্য হয়েছি। আজ একটু আগে যেটা করেছো ভুলেও দ্বিতীয়বার যেনো এটা আর না হয়.. তোমার এই চেহারায় আমার বাবা মাকে ফাসাতে পারলেও এই অত্রকে ফাসাতে পারবে না। আমি অাফরাকে ভালোবাসি...
বলেই খুব জোরে আভাকে ধাক্কা মারে।
আভা টাল সামলাতে না পেরে নিচে পরে যায়।
অত্রর এই ব্যাপারে আভা একটুও ঘাবরায় নি। ও তো এটাই চেয়েছিলো। সংসার করার কোনো ইচ্ছে আভার নেই।
আভা উঠে দাড়িয়ে অত্রকে বললো
ধন্যবাদ। আপনি আমার অনেক বড় একটা উপকার করলেন.🙂🙂
আভার কথা শুনে অত্র অবাক হয়।
আভা আবার বলতে থাকে অনেক রাত হয়েছে আপনার পাশে এক খাটে সোয়ার আমার কোনো ইচ্ছে নেই। খাটে কেনো বলছি এক রুমেই থাকার কোনো ইচ্ছে আমার নেই আপনি বরং আপনার নিজের রুমে নিজের খাটে ঘুমান আমি বেলকনিতে ঘুমাচ্ছি। আমাকে একটা কাথা আর বালিশ দিলেই চলবে।
এবার আভার কথায় অত্র খুব অবাক হলো এই মেয়ে বলে কি..
যাই হোক অত্র আভাকে একটা বালিশ আর একটা কাথা দিয়ে দিলো।
আচ্ছা আমি তাহলে যাই good night
অত্র আভার চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে রইল..
একটু পর ফ্রেস হয়ে নিজেও সুয়ে পরলো...
কি অদ্ভুত এই মেয়েটা.. আমি এতো রুড বিহেভ করলাম ও কোনো রিয়েকশনই দেখালো না.. কোনো তো রহস্য আছেই ওর মধ্যে.. ধুর আমি এই মেয়ের কথা কেনো এতো ভাবছি.. আমি তো আফরাকে ভালোবাসি.. দেখি আমার বেবিকে একটা কল করি... ✆✆✆
কি হলো পাগলিটা কল রিসিভ করছে না কেনো ও কি আমাকে ভুল বুঝলো.. এসব ভাবতে ভাবতে অত্র ঘুমিয়ে পরলো..
এদিকে আভার আজ অনেক ভালো লাগছে.. বাবা মা তাকে বোঝা মনে করতো জোর করে তাকে বিয়ে দিলো.. কতোই না ভয় পেয়েছিলো সে এই বিয়েতে আভার একটুও মত ছিলো না...
অত্র তাকে মেনে নেয় নি এটাই অনেক। এখন সে নিজের মতো করে বাচতে পারবে...

সকালে
ঘুম থেকে উঠে বেলকনি থেকে রুমে চলে আসে। তারপর একবার অত্রের দিকে তাকিয়ে চোখ ফিরিয়ে নেয়। তারপর লাগেজ থেকে একটা শাড়ি বেড় করে ওয়াশরুমে চলে যায় গোসল করার জন্য। কিছুক্ষণ পরে একটা নীল শাড়ি পরে ভেজা চুলে বেড় হয়ে ড্রেসিং টেবিল এর সামনে বসে চুলে চিরুনী করার জন্য।
হঠাৎ মুখের উপর পানির ছিটা পড়ায় ঘুম ভেঙে যায় অত্রের, তারপর বিরক্তি নিয়ে চোখ মেলে তাকায়, কিন্তু চোখ মেলে তাকানোর পর তার সব বিরক্ত যেনো এক নিমিষেই দূর হয়ে যায়, সে চুপিচুপি দেখতে থাকে আভাকে, হঠাৎ আভার মনে হয় পেছন থেকে অত্র তাকে দেখছে তাই সে পেছনের দিকে তাকায় কিন্তু দেখে অত্র ঘুমিয়ে আছে, তারপর আভা উঠে আর একবার অত্রের দিকে তাকিয়ে নিচে কিচেনে চলে যায়।

আভা চলে যাওয়ার পরে অত্র চোখ মেলে তাকায় আর নিজেই নিজেকে গালি দিতে থাকে,
স্টুপিড অত্র কি হয়েছে তোর বার বার কেনো ঐ মেয়ের দিকে এভাবে তাকাচ্ছিস, আর একটু হলেই তো ধরা পরে যাচ্ছিলি,

তারপর অত্র টাওয়েল নিয়ে ওয়াশরুমে চলে যায়

আভা কিচেনে গিয়ে দেখে তার শাশুড়ি মা রান্না করছে। আভা তার কাছে গিয়ে তাকে সালাম করলো.. আর বললো

মা আমি কি রান্না কাজে আপনাকে হেল্প করবো?
না মা তুমি এতো সকালে এখানে কেনো..

চলবে.....
গল্পের নামঃশেষ ভালবাসা
লেখিকা ঃএম.এস.টি.কামরুন নাহার

 #হারিয়ে_খুঁজে_পেয়েছি তোমায়এম.এস.টি.কামরুন নাহার #পর্ব :১এই ব্যস্ত শহরের ব্যস্ত মানুষগুলো ভোরের আলো ফোটার সাথে সাথে,ছুটছ...
17/03/2024

#হারিয়ে_খুঁজে_পেয়েছি তোমায়
এম.এস.টি.কামরুন নাহার
#পর্ব :১

এই ব্যস্ত শহরের ব্যস্ত মানুষগুলো ভোরের আলো ফোটার সাথে সাথে,ছুটছে তাদের কর্মজীবনে,কেউ ছুটছে প্রিয়ো জনদের মুখে হাসি ফোটাতে।কেউ ছুটছে এক মুঠো খাবারের আশায়, ক্ষুদা মেটানোর জন্য ডাস্টবিন থেকে খাবার কুড়িয়ে খাচ্ছে একটু বেচেঁ থাকার জন্য,প্রতিটা মুহূর্তে যুদ্ধ করে যাচ্ছে।কেউ একটু কষ্ট সয্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করছে।জীবন টা কতই না অদ্ভুত।মানুষ বরই বিচিত্রময়,এটাই বাস্তব এটাই জীবন,বাঁচতে হলে প্রতিটা মুহূর্তে যুদ্ধ করেই বাঁচতে হবে,এই পৃথিবীর মানুষ গুলো যে একটু বেশি সার্থপর,সার্থ ফুরিয়ে গেলে তাকে ছুরে ফেলতে একটু ভাবে না। এক কাপ কফি হাতে বেলকুনিতে দারিয়ে ব্যস্ত শহর দেখতে ব্যস্ত এক রমনী, ধোয়া উঠা কফির কাপে চুমুক দিচ্ছে আর ভাবছে। তার এই ভাবনার মাঝে ছোট্ট ছোট্ট দুটি হাত দিয়ে মেয়েটির পা জরিয়ে দরেছে।আর বলে,

"মাম্মা"

মেয়েটির মুখে হাসি ফুটে উঠেছে।কফির কাপ টা হাত থেকে রেখে পিছন ঘুরে পিচ্চিটার সামনে হাটু গেরে বসে বুকের সাথে জরিয়ে ধরে।গালে মুখে হাজার টা পাপ্পি দেয়। পিচ্চিটা খিলখিল করে হেসে উঠে।আর মেয়েটি মুগ্ধ হয়ে তা দেখতে থাকে। পিচ্চি টার ডাকে মেয়েটির দেন ভাঙ্গে।

পুতুলঃ মাম্মা আমাই কেমন লাগছে?

পরীঃমাশআল্লাহ অনেক সুন্দর লাগছে, একদম পুতুলের মতো। তা কে সাজিয়ে দিয়েছে আমার পুতুল সোনাকে হুম।

পুতুলঃমামনি সাজিয়ে দিয়েছে।

পেছন থেকে একটি মেয়ে বলে উঠে।

মায়া:::: আমার পুতুল সোনা তো দেখতেই একটা পুতুল, তাকে আর কি সাজাবো বলো তো?

তিনজনে মিলে অনেক গল্প করে, হাসাহাসি করে, আজ অফ ডে তাই তিন জনে ঠিক করেছে আজ সারাদিন ঘুড়বে। তিনজনে সকালের নাস্ত করে নেয়। তারপর বেরিয়ে পরে তিনজন। দুপুরের খাবার তারা সাথে করে নিয়েছে।চুলুন এদের পরিচয় দিয়ে দেই।(ছায়রা জাহান পরী)। এই গল্পের নায়িকা,( ছাবিহা জাহান পুতুল) পরীর মেয়ে।মায়া হচ্ছে পরীর রুমমেট। পরী দেখতে পরীর মতো সুন্দর, হাটু পর্যম্ত গনো কালো লম্বা চুল,চিকল পাতলা ঠোঁট, মায়াবি দুটি চোখ,পরীকে দেখে মনে হয় আল্লাহ অনেক যত্ন করে নিখুঁত ভাবে বানিয়েছে, পরীর মেয়ে পুতুল নাম যেমন পুতুল দেখতেও পুতুলের মতো,পুতুলের বয়স ৪ বছর সামনের মাসে ৫ বছর পড়বে,মা মেয়ে দুজনি কিউটের ডিব্বা ,অনেক কথা বলে ফেলেছি চলেন গল্পে ফেরা য়াক, আপনাদের সাথে বগ বগ করতে করতে ওরা তিনজন চলে এসেছে পার্কে। এই খানে একটা লেগ আছে, তার পাশে ছোট্ট খাটো একটা বাচ্চাদের পার্ক আছে। তিন জন পার্কে ১ টা গাছের নিচে মাদুর পেতে বসেছে। পরী সাদা থী পিজ সাথে হিজাব, মুখে মাক্স পরেছে।পুতুল সাদা ফ্রোক পরেছে আর মায়া পরেছে সুবুজ থী পিজ। পরী বাসার বাহিরে বের হলে হিজাব আর মাক্স পড়ে বেরয়। সেটা অফিস হোক বা অন্য কোথাও। পুতুল আজ অনেক খুশি ঘুড়তে এসে,, পুতুল ছোটাছুটি করছে। তার পেছনে পরী ও ছুটছে।

পরী:::: এই ভাবে এতো ছোটাছুটি করলে পড়ে যাবে তো সোনা। দাড়াও বলছি।
পুতুল:::: পলব না মাম্মা, মাম্মা আমায় দলতে পালে না।

পরী:::: মাম্মা কথা না শুনলে মাম্মা কিন্তু রাগ করবে সোনা।

মায়া:::: আহ আপু ও খেলছে খেলুক না।দেখো আপু আজ এখানে আসতে পেরে ও কত খুশি থাক না। এসো আমরা এখানে বসি।

পরী::জানোইতো ওর একটু কিছু হলে নিজেকে ঠিক রাখতে পারি না। ওই তো আমার জীবনে এক টুকরো সুখ।

মায়াঃজানি আপু এসব এখন বাদ দাও এসো এখানে বসি আর পতুল সোনা বাচ্চাদের সাথে খেলুক।

পরীঃহুমম চলো।

মায়া আর পরী গিয়ে মাদুরের উপর বসে পরে। আর গল্পে মেতে উঠে দুজনে। পুতুল সে তো সবার সাথে দুষ্টুমি করতে ব্যস্ত।পুতুল কে সবাই কোলে নিতে চাচ্ছে বাট পুতুল ছোট্টে পালাচ্ছে। আর খিলখিল করে হাসছে।সবাই ওকে কোলে নিতে চাচ্ছে আর ও পালাচ্ছে এইটা পুতুল খুব এনজয় করছে। সবার সাথে দৌড়ে যখন ক্লান্ত হয়ে গেছে তখন মাম্মার কাছে এসে তার কোলে শুয়ে পরেছে।

পুতুলঃমাম্মাম পানি খাব।

পরীঃএই নাও পানি, আমার সোনা তো হাপিয়ে গেছে। কত বার বারন করলাম দৌড়িয় না। তুমি তো আমার কথা সুনো না।

পুতুলঃসলি মাম্মাম।

পরীঃit’s ok suna...এখন তুমি আমার কোলে শুয়ে থেকে চুপচাপ রেষ্ট নাও।

পরীর কথা শুনে পুতুল মাথা নারাই,মায়া মা মেয়ের এতো সুন্দর ভালোবাসা দেখে তার চোখে পানি চলে এসেছে। পরীর হঠাৎ মায়ার উপর চোখ পরে, মায়ার চোখে পানি দেখে তার দিকে হাত বাড়িয়ে দেয়। মায়াও পরীর কোলে মাথা রেখে শুয়ে পরে। পরী দুই জনের কপালে ভালোবাসার পরশ একে দেয়। আর দুজনের মাথায় হাত বুলাতে থাকে। চুলুন মায়ার সম্পর্কে কিছু বলি। মায়া এতিম একটা মেয়ে, এই পৃথিবীতে আপন বলতে কেউ নেয় মায়ার। মায়াকে পরী খুব আদর করে। পরী মায়াকে কখনো বুঝতে দেয় নি মায়ার সাথে পরীর রক্তে কনো সম্পর্ক নাই। সারা দিন ঘুড়ে সন্ধার আগে তিন জন বাসার ফিরে।রাতের জন্য খাবার নিয়ে আশে। রাতে যেনো রান্না করতে না হয় সেই যন্য। ফজরের আযানের সময় পরীর ঘুম ভেঙ্গে যায়। পরী উঠে যায় সাথে মায়াকে ডেকে দেয় দুজনে নামাজ পরে নেয়। দুজনে মিলে সকালে রান্না, ঘরের কাজ সব করে ফেলে এটা তাদের অফিস যাওয়ার আগে নিত্য দিনের কাজ । সব কাজ শেষ করে দেখে ৮-০০ বেজে গেছে, পরীর অফিস ১০ টাই আর মায়ার ৯ টাই। তার মধ্যে পরীর অফিসে আজ নতুন এমডি আসবে।

পরীঃমায়া তুমি গিয়ে সাওয়ার নিয়ে রেডি হয়ে নাও,আমি হাতের কাজ গুলো সেরে তার পরে যাব।

মায়াঃওকে আপু। আর আমি পুতুল কে উঠিয়ে ফ্রেশ করিয়ে রেডি করে দিচ্ছি।

পরীঃওকে ঠিক আছে যাও।

মায়া চলে যায়,আর পরী লাঞ্চ জন্য টিফিন রেডি করে ফেলে। পরীর শাওয়ার নিয়ে রেডি হয়ে নিচে চলে আশে। পরী মায়া আর পুতুল কে খাইয়ে দেয়। মায়া একটা রেষ্টুরেন্ট কাজ করে ওয়েটারের মাসে ৬ হাজার সেলারি পায়।তাই দিয়ে পড়া সুনার খরচ চালাই। বাসা ভাড়া পরী দেয় বাজার ২ জনে করে। মায়া এবার অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে পড়ে।

পরীঃমায়া এই তোমার লাঞ্চ, সময় মতো খেয়ো নিয়।আর সাবধানে যেও কেমন।

মায়াঃওকে আপু তুমিও সাবধানে যেও আর পুতুল সোনার খেয়াল রেখো, আশি টা টা।

পরী আর পুতুল মুচকি হেসে হাত নাড়াই। মায়া চলে যায় পরী আর পুতুল একটু পরে বের হে। চৌধুরী বাড়ি সবাই খাবার টেবিলে অপেক্ষা করছে চৌধুরী বাড়ি একমাএ ছেলে কুশান চৌধুরী জন্য, সবাই তাকে কুশ বলেই ডাকে। হাতের ঘরি ঠিক করতে করতে সিরি দিয়ে ব্যস্ত পায়ে নামছে কুশ।টেবেলির সামনে চেয়ার টেনে বসতে বসতে মায়ের উদ্দেশ্য বল্লো

কুশ:::: আম্মু নাস্তা দাও এমনিতোও দেরি হয়ে গেছে। ১০ মধ্যে আমাকে চট্টগ্রাম পৌঁছাতে হবে।অলরেডি ৮-৩০ বাজে।

শিমলা::::তুমি বসো,আমি নাস্তা দিচ্ছি।

শাহিন::::কিসে যাচ্ছো কুশ,কারে নাকি ফ্লাইট?

কুশ:::: কারে করে গেলে ১০ টার মধ্যে পৌঁছাতে পারব না বাবা। তাই ফ্লাইটে যাচ্ছি, নতুন অফিস নতুন মানুষ জন সব কিছু বুজে নিতেও একটু সময় লাগবে।

শিমলা:::: হুমমম সাবধানে যেও আর কোনো সমস্যা হলে আমাকে বলো।

কুশান::::ওকে বাবা,তুমি টেনশন করো না। আমি সবকিছু ঠিক সামলে নিব।আম্মু আমার খাওয়া শেষ আমি আশি ভালো থেকে আর নিজেদের খেয়ার রেখ।

শিমলা:::: সাবধানে যাও।পৌঁছে আমাকে ফোন করে জানিয়ো।

কুশান:: ঠিক আছে আম্মু আল্লাহ্ হাফেজ।

শাহিন চৌধুরী আর শিমলা চৌধুরী এক মাএ ছেলে কুশান চৌধুরী। পাঁচ বছর আগে বাহিরে থেকে পড়াশোনা শেষ করে বাবার বিজনেসে জয়েন করেছে।এই পাচঁ বছরে বাবার বিজনেসটাকে নাম্বার ওয়ানে নিয়ে গেছে।কুশান চৌধুরীকে সবাই এক নামে চিনে, কুশানের জন্য সব মেয়েরা পাগল,দেখতে মাশাআল্লাহ,।কুশ ছোট থেকে গম্ভির কথা কম বলত।৫ বছর আগে কি এমন হয়েছিলো যার জন্য কুশ রগচটা, বদমেজাজি,আরো বেশি গম্ভির হয়ে উঠেছে।আজ চট্টগ্রাম অফিসে জয়েন করবে। পরী পুতুল কে নিয়ে অফিসে পৌঁছে যায়।আজ নতুন এমডি আসবে বলে অফিসটাকে নতুন করে সাজানো হয়েছে।দেখতে খুব সুন্দর লাগছে। পুতুল কে আজ কালো ড্রেস পরিয়ে দিয়েছে।পরীও কালো থীপিজ পরেছে।সবাই মা মেয়েকে মুগ্ধ হয়ে দেখছে।

পরী::: তোমরা সবাই এমন হা করে তাকিয়ে আছো কেনো। আমাদের মা মেয়েকে কি খুব বাজে লাগছে দেখতে।

রাইসা::::: কি যে বলো না পরী, আমার তো মনে হয় তোমাদের মা মেয়েকে সামনে বসিয়ে সারাজীবন দেখলেও আমার মন ভরবে না।মাশআল্লাহ্ মা মেয়েকে অজ অনেক সুন্দর লাগছে।বেশি কিউট লাগছে আমাদের পুতুল সোনাকে।

পরী:::: তোমাকেও অনেক সুন্দর লাগছে রাইসা।আচ্ছা রাইসা স্যার কি অফিসে এসেছে।

পীছন থেকে রাতুল বলে উঠে।

রাতুল::::: হুমমম স্যার এসেছে পরী।আর তোমাকে দেখা করতে বলেছে।

চলবে.....

Atomy profile *এটমি দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থিত একটি গ্লোবাল ডিসট্রিবিউশন হাব, একটি আন্তর্জাতিক শপিং মলএবং পৃথিবীর প্রথম ই-...
16/03/2024

Atomy profile *
এটমি দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থিত একটি গ্লোবাল ডিসট্রিবিউশন হাব, একটি আন্তর্জাতিক শপিং মল

এবং পৃথিবীর প্রথম ই- কমার্স ও ডিরেক্ট সেলিং প্ল্যাটফর্ম। এটমি ২০০৬ হইতে ২০০৯ সালে শুধুমাত্র দক্ষিণ কোরিয়াতে ব্যবসা করে নাম্বার ওয়ান অবস্থান অর্জন করে। তারপর বিশ্বব্যাপী প্রসারিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পৃথিবীতে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ

আমেরিকাকে জনক বলা হয়। আর সেখান থেকেই এটমি ২০১০ সালে ইন্টারন্যাশনালি ভাবে

বিজনেস শুরু করে।

এটমি বর্তমানে মাত্র ১২ বছরে বিশ্বের টপ ১০০ ডিরেক্ট সেলিং কোম্পানীতে দশম অবস্থানে রয়েছে। এটমি বর্তমানে ৫৭টি দেশে সফলতার সহিত ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছে । যে সকল দেশে এটমি রয়েছে এশিয়ার মধ্যে রয়েছে- জাপান, তাইওয়ান, সিঙ্গাপুর, কম্বোডিয়া, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া,

ইন্দোনেশিয়া, চায়না, হংকং, ইন্ডিয়া, নিউজিল্যান্ড, কাজাকিস্তান।

উত্তর আমেরিকাঃ ইউএসএ, কানাডা

দক্ষিণ আমেরিকা : মেক্সিকো, কলোম্বিয়া, ব্রাজিল ইউরোপ : রাশিয়া, তুর্কি, ইউকে এবং আরও ৮২ টি দেশে প্রি-লাউন্সিং অবস্থায় কাজ করে যাচ্ছে। তার মধ্যে বাংলাদেশের জন্য সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে কারণ প্রি-লাউন্সিং অবস্থায় যে ৮২ টি দেশ রয়েছে তার মধ্যে বাংলাদেশ প্রথমে আছে।

এটমিতে ১ লক্ষ ৮০ হাজার লোক ইতিমধ্যে কোটিপতি হয়ে গেছে। এটমি জিএস জিএস ফর্মুলাতে কাজ করে থাকে। গ্লোবাল সোর্স, গ্লোবাল সেলস ।

এটমি বিজনেস এর মূলমন্ত্র হলো অ্যাবসলিউট কোয়ালিটি, অ্যাবসলিউট প্রাইস, অ্যাবসলিউট কোয়ান্টিটি। এটমির প্রডাক্ট কেরি দ্বারা রিসার্স ও ডেভেলপমেন্ট করা হয় এবং কলমার দ্বারা ম্যানুফ্যাকচারার করা হয়।

কেরি (কোরিয়া এটমিক এনার্জি রিসার্স ইনস্টিটিউট) ও কলমার এই দুটি সরকারী প্রতিষ্টান এটমির পণ্য উৎপাদন করে থাকে। কেরি হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়ান গর্ভমেন্ট এর রিচার্স এন্ড ডেভেলপমেন্ট সেন্টার যেমনঃ আমেরিকার রিচার্স সেন্টার এর নাম হচ্ছে নাসা, ইন্ডিয়ার রিচার্স সেন্টার এর নাম হচ্ছে ইজরু তেমনি কোরিয়ার রিচার্স সেন্টারের নাম হচ্ছে কেরি অর্থাৎ কোরিয়া এটমিক এনার্জি রিচার্স ইন্সটিটিউট।কেরি ওয়ার্ল্ড এর সেকেন্ড রিচার্স এন্ড ডেভেলপমেন্ট সেন্টার। কেরি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫৯ সালে আজ থেকে ৬৯বছর আগে।

কেরিতে ১১টি ল্যাবরেটরি ৪,০০০ সাইন্টিস্ট, ১,৫০০ পিএইচডি হোল্ডার রয়েছে।যারা প্রতিনিয়ত রিসার্স এন্ড ডেভোলপমেন্ট এর কাজ করে থাকেন।
কেরির কাজ হচ্ছে রিচার্স করে ফর্মুলা তৈরি করা, বর্তমানে ২০,০০০+ পণ্যের ফর্মুলা কেরি দ্বারা প্রস্তুত রয়েছে।

পৃথিবীতে ৩টি দেশ স্পেস ফুড তৈরি করতে পারে- আমেরিকা, রাশিয়া, কোরিয়া। কেরি আমেরিকা ও রাশিয়ার মত দেশের জন্য স্পেস ফুড তৈরি করে থাকে। লিভার ক্যান্সার এর উপর প্রথম বার ইনজেকশন কেরি আবিষ্কার করে থাকে।

কেরি পৃথিবীতে প্রথম ক্যান্সার এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্য ফাংশনাল ফুড সাপ্লিমেন্ট হিমোহিম আবিষ্কার করেছে। বর্তমানে পণ্যটির বিশ্বব্যাপী ২৩টি দেশে প্যাটেন্ট করা হয়েছে।

২০২২ শের ২৫ শে মে কোরিয়ার সাথে বাংলাদেশ এটমিক এনার্জি কমিশনের মৌ-চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বাংলাদেশের নিউ ক্লিয়ার শক্তিকে উন্নত করার জন্য । এ-বার আমরা জানবো কলমার এর সম্বন্ধে- কলমার বিশ্বের একিট সর্ব বৃহৎ ম্যানুফ্যাকচারিং

কোম্পানী। কলমার প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২১ সালে আজ থেকে ১০৩বছর আগে। কলমার এর রিচার্স এন্ড ডেভেলপমেন্ট সেন্টার আলাদা রয়েছে। কলমার খুবেই হাই-পিউরিফাই ন্যানো টেকনোলজিতে

প্রডাক্ট ম্যানুফ্যাকচারিং করে থাকে।

কলমার ওডিএম এবং ওইএম ফর্মুলায় কাজ করে থাকে।

ওডিএম হচ্ছে- অরিজিনাল ডিজাইন ম্যানুফ্যাকচার ওইম হচ্ছে- অরিজিনাল ইকুইপমেন্ট ম্যানুফ্যাকচার

পুরো পৃথিবীতে ২৫% কচমেটিক্স গুডস একা কলমার উৎপাদন করে থাকে।

কলমার হেলথ কেয়ার বিউটি কেয়ার ও কসমেটিক্স প্রডাক্টের সর্বশ্রেষ্ঠ উৎপাদনকারী সংস্থা।

এটমির ৫০০ এর বেশি প্রডাক্ট কলমার থেকে উৎপাদিত হয়ে থাকে।

এক কথায় আমরা বলতে পারি কেরি এবং কলমার দ্বারা উৎপাদিত পণ্য এটমি অনলাইন শপিং এর মাধ্যমে ডিরেক্ট সেলিং মডেলে বিশ্বব্যাপী সরবরাহ করে থাকে। এখন আমরা আলোচনা করবো সেই মহান ব্যক্তি যিনি বিশ্বে প্রথম ডিরেক্ট সেলিং এবং ই-কমার্স দুটো বিজনেস কে একত্রিত করে বর্তমানে ৫৭ টি দেশে সফলতার সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। এটমি ফাউন্ডার এবং চেয়ারম্যান ডঃ হেন্ গিল পার্ক ২০০৯ সালে এটমি প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন যার মূলমন্ত্র “এ্যাবসলিউট কোয়ালিটি এবং অ্যাবসলিউট প্রাইজ"। তিনি ওয়াল্ড ফেডারেশন অফ ডাইরেক্ট সেলিং এসোসিয়েশন এর সিইও,

কোরিয়া ডাইরেক্ট সেলিং এ্যাসোসিয়েশন এর প্রেসিডেন্ট, কোরিয়া নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর ফার্স্ট প্রেসিডেন্ট এবং কোরিয়ার চতুর্থ ধনী ব্যক্তি। যদি আমরা এটমির প্রডাক্ট সম্বন্ধে বলি, হেলথ কেয়ার, পার্সোনাল কেয়ার, বিউটি কেয়ার, ক্ষিন কেয়ার, হোম কেয়ার।
এটমি- শপিংমল এ ৫০০+ প্যাটেন্ট প্রডাক্ট রয়েছে।

এটমিতে মোট তিনটি শপিং মল আছে, এটমি শপিং মল, এটমি আজামল, এটিজি শপিং মল। এটমিতে পণ্য হচ্ছে সর্বত্তোম কোয়ালিটি এবং দাম হচ্ছে ঐ কোয়ালিটিতে সর্বনিম্ন। ২০২৫ সালের মধ্যে ১৫০+ দেশে এবং ১ লক্ষ + পণ্য চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে। এটমিতে ইতি মধ্যে কম্বোডিয়াতে ভ্রাম্যমান হাসপাতাল এর উচ্চ-প্রযুক্তি সম্পন্ন দুটি মেডিকেল বাস প্রদান করেছে এবং কম্বোডিয়াতে অসহায় মানুষের জন্য এটমি ভিলেজ তৈরি করে দিয়েছে। রাশিয়াতে এটমি দু-বছর হয় টেলিকমিউনিকেশন চালু করেছে এটমি সিম কার্ড। ৬৪,০০০ হাজার ডিরেক্ট সেলিং কোম্পানীর মধ্যে একমাত্র এটমির এডুকেশন সেন্টার রয়েছে। বর্তমানে ১৬ মিলিয়নের বেশি লোক এটমিতে কাজ করছে। এটমিতে আজা মল এ আনলিমিটেড ক্যাটাগরির প্রায় ১০,০০০ পণ্য আছে যেমন : মোবাইল, টিভি, সমস্ত ইলেকট্রনিক্স জিনিসপত্র, আসবাবপত্র, পোশাক ইত্যাদি।

২০২১ সালের ২৪ শে ফেব্রুয়ারি আলিবাবা তার ব্যবসাকে আরও প্রসারিত করার লক্ষ্যে এটমির সাথে চুক্তি বদ্ধ হয়েছে।

এবার আমরা জানবো এটমি ক্যারিয়ার প্ল্যান সম্পর্কে গ্লোবাল সেলস এর থেকে ৭০% কমিশন দেওয়া হয় এবং ৩০% এ্যাওয়ার্ড এবং রিওয়ার্ড দিয়ে থাকে।

ডেইলি ম্যাচিং বোনাস ৪৪%

মাস্টারশিপ বোনাস ২০%

এডুকেশন বোনাস ৬% এবার আমরা জানবো এটমিতে কি কি সুবিধা পাচ্ছেন।

কোন জয়েনিং চার্জ নেই। কোন প্যাকেজ কিনতে হয় না।

প্রতি মাসে সেলস করার কোন টার্গেট নেই।

ফ্রি জয়েনিং যে কোন দেশে করতে পারবেন।

অনলাইন শপিং এর মাধ্যমে ঘরে বসে প্রডাক্ট কিনতে পারবেন।

কোন ওয়েবসাইট চার্জ নেই। কোন পিভি ফ্ল্যাশ আউট হয় না।

শুধুমাত্র ১টি আইডি দিয়ে ইন্টারন্যাশনাল ভাবে আপনি এই ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন। পণ্য ব্যবহারের ৩০ দিনের মধ্যে যদি আপনার কোন উপকার না আসে তাহলে কোম্পানী আপনার প্রডাক্ট ফিরিয়ে নিয়ে সম্পূর্ণ ক্রয়মূল্য ফেরত দিয়ে দেয়।

একটি মাত্র আইডি দিয়ে আপনি সহ আপনার পরবর্তী ০৩ প্রজন্ম সকল সুযোগ সুবিধা সহ ইনকাম কন্টিনিউ করতে পারবেন ।(এম.এস.টি. কামরুন নাহার)
জয়পুরহাট সদর উপজেলা

Address

Joypurhat
Joypur
5900

Telephone

+13323303435

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MST Kamrun Nahar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MST Kamrun Nahar:

Videos

Share