সিভিল engineering বিষয়

সিভিল engineering বিষয় Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from সিভিল engineering বিষয়, Magazine, Jhenida.

14/08/2020

আপনার জীবনবৃত্তান্ত (CV) হচ্ছে একজন সম্ভাব্য চাকুরীদাতার কাছে একজন চাকুরীপ্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করার প্রাথমিক মাধ্যম ৷ কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাকুরীপ্রার্থীরা তাদের জীবনবৃত্তান্ত সুন্দর এবং সঠিকভাবে তৈরী করার ব্যপারে গুরুত্ব প্রদান করে না ৷ ফলশ্রুতিতে অনেক যোগ্য প্রার্থীই Job Interview তে ডাক পায় না এবং যোগ্যতা প্রমানের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয় ৷

অনেকেই অন্যের জীবনবৃত্তান্ত প্রায় হুবহু অনুকরণ করে নিজের সিভি তৈরি করেন। এটা একেবারেই ঠিক নয়। চাকরিদাতারা কিন্তু সিভিতে চোখ বুলিয়েই ব্যাপারটা বুঝতে পারেন। অন্য কাউকে দিয়ে সিভি তৈরি করালেও সেটা ধরা পড়ে যায়। যে নিজের সিভি নিজে তৈরি করতে পারে না, একজন চাকরিদাতা কোন ভরসায় তাঁকে দায়িত্বশীল পদে নিয়োগ দেবেন? তাই নিজের সিভি নিজেকেই তৈরি করতে হবে। ইন্টারনেট ঘেঁটে দারুণ কিছু সিভির নমুনা পাওয়া যাবে। সেগুলো দেখে একটা ধারণা নিতে পারেন। তারপর নিজের সিভি নিজেই লিখুন।

১। নামঃ

সিভির প্রথম অংশে পুরো নাম লিখতে হবে। কোনোভাবেই ডাকনাম বা ছদ্মনাম লেখা যাবে না। নামের আগে মিস্টার বা মিসেস ব্যবহার করা যাবে না।

ঠিকানা লেখার ক্ষেত্রে চিঠিতে যোগাযোগ করা যায়, এমন ঠিকানা স্পষ্ট কিন্তু সংক্ষিপ্ত আকারে লিখতে হবে। যোগাযোগের জন্য দিতে হবে মুঠোফোন নম্বর।

আর বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে ই-মেইল ঠিকানার ক্ষেত্রে। [email protected] বা [email protected]—এ ধরনের হাস্যকর ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করা যাবে না। নিজের নামের সঙ্গে মেলে এমন সংক্ষিপ্ত ই-মেইল ঠিকানা তৈরি করে সিভিতে ব্যবহার করতে হবে।

লিংকড–ইন প্রোফাইলের আইডি ব্যবহার করতে পারেন। প্রয়োজন না হলে ফেসবুক আইডি যুক্ত না করাই শ্রেয়। তবে ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট কিংবা নিজ কাজের পোর্টফোলিও প্রকাশিত হয়েছে এমন ওয়েবসাইটের নাম লেখা যেতে পারে।

২।ছবি

সিভিতে যে ছবি যুক্ত করবেন তা যেন সাম্প্রতিক সময়ে তোলা হয়। চুল কিংবা দাড়ি পরিপাটি থাকতে হবে ছবিতে। চেহারা বোঝা যায় এমন যেকোনো ছবি ব্যবহার করতে পারেন।

৩।পেশাগত লক্ষ্য/Objective

সিভিতে অবশ্যই আপনার পেশাগত লক্ষ্য লিখতে হবে। ভাষা হবে সংক্ষিপ্ত ও প্রাঞ্জল, গোছানো ভাষায়। যদি ইংরেজিতে লেখেন, বানান বা ব্যাকরণ যেন ভুল না হয়। যে পদে আবেদন করবেন তার সঙ্গে সম্পৃক্ত লক্ষ্য লিখতে হবে। আজগুবি, অপ্রাসঙ্গিক কিংবা কাল্পনিক কোনো বাক্য লেখা যাবে না।

৪। পেশাগত অভিজ্ঞতা

সাধারণত সদ্য উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সরাসরি পেশাগত অভিজ্ঞতা থাকে না। কিন্তু যে পদের চাকরির জন্য সিভি তৈরি করছেন, সেই সংশ্লিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে তা যুক্ত করুন। যেমন কোনো মেলায় বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করলে তা লিখুন বা কোনো কল সেন্টারে কাজ করে থাকলে তা-ও লিখতে পারেন। কোন পদে কাজ করেছেন, কত দিন করেছেন তা উল্লেখ করুন। কোনো সম্মেলন বা অনুষ্ঠানে আয়োজক হিসেবে কাজ করে থাকলে তা-ও লিখুন।

৫। শিক্ষা

সদ্য যে ডিগ্রি অর্জন করেছেন, সেটা লিখতে হবে প্রথমে। কোন বিষয়ে, কোন অনুষদে পড়েছেন, কত সালে পরীক্ষা দিয়েছেন, গ্রেড পয়েন্ট বা ফলাফল কী ছিল, এসবও উল্লেখ করতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায় থেকে ক্রমানুসারে মাধ্যমিক পরীক্ষা পর্যন্ত ফলাফলের তথ্য লিখতে হবে।

৬। একাডেমিক প্রকাশনা বা প্রকল্প

শিক্ষাজীবনে কোনো গবেষণা বা রিপোর্ট প্রকাশিত হলে তা লিখুন। প্রকৌশল পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা নিজের কোনো প্রকল্পের নাম যুক্ত করতে পারেন। কোনো জাতীয় বা আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশ নিলে তার সংক্ষিপ্ত তথ্য যুক্ত করুন।

৭। স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজ

আপনি স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যে কাজ বা সংগঠনে যুক্ত তার তথ্য লিখতে হবে। কত দিন ধরে কাজ করছেন, কোন পদে কাজ করছেন তা লিখুন। প্রয়োজন হলে, প্রতিটি কাজের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত করে কাজের বর্ণনা দিন।

৮। প্রশিক্ষণ

শিক্ষাজীবনে যেসব প্রশিক্ষণে অংশ নিয়েছেন তার তালিকা যুক্ত করতে হবে। আপনার প্রশিক্ষণই নিয়োগ কর্তার কাছে আপনার সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা প্রদান করবে। তাই চাকরির পদের সঙ্গে গুরুত্ব বুঝে প্রশিক্ষণের তথ্য যোগ করুন। ধরুন, আপনি Drafting/Detailing এর জন্য আবেদন করবেন। তাহলে আপনি AutoCAD, Tekla Structure, Revit ইত্যাদি তথ্য দিতে পারেন। ট্রেইনিং নেওয়া না থাকলে অবশ্যই ২/৩ টি ট্রেইনিং করে নিন।

৯। ভাষা দক্ষতা

সাধারণভাবে বাংলাদেশে চাকরির আবেদনের জন্য বাংলা ও ইংরেজি জানা আবশ্যিক। ইংরেজি ভাষা দক্ষতা-সংশ্লিষ্ট কোনো পরীক্ষা—যেমন আইইএলটিএস বা টোয়েফলে অংশ নিলে তার স্কোর লিখুন। অন্য কোনো ভাষা জানলে সেটিও উল্লেখ করুন।

১০। কম্পিউটার-দক্ষতা

যে পদের জন্য সিভি তৈরি করছেন, সেই পদের কথা মাথায় রেখে কম্পিউটার–দক্ষতা লিখতে হবে। এখন সব পর্যায়ের চাকরির জন্য মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল ও পাওয়ারপয়েন্ট জানাকে সাধারণ দক্ষতা হিসেবে ভাবা হয়। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল ও পাওয়ারপয়েন্টের কাজ খুব ভালো জানলে তা অবশ্যই সিভিতে যুক্ত করবেন।

১১। রেফারেন্স

নতুন দের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরাই ভালো রেফারেন্স হিসেবে কাজ করেন। এ ক্ষেত্রে শিক্ষককে জানিয়ে তাঁর নাম ও পদবি ব্যবহার করুন। এছাড়াও আপনার পরিচিত উচ্চ পদস্থ বা বর্তমান কর্মক্ষেত্রের সিনিয়রের কারো রেফারেন্স ব্যবহার করতে পারেন। কখনো কখনো চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান থেকে রেফারেন্সে যাঁর নাম থাকে, তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তাই সঠিক পদ ও পরিচয় ব্যবহার করুন।

১২। অঙ্গীকারনামা

সিভিতে যুক্ত আপনার সব তথ্য সঠিক ও নির্ভুল তা লিখতে হবে। লেখার নিচে আপনার স্পষ্ট স্বাক্ষর থাকতে হবে। চাকরিদাতা আপনার তথ্য যাচাই করার আইনগত অধিকার রাখেন, তাই কোনো ভুল তথ্য দেবেন না।

মনে রাখা জরুরি

■ প্রথম সিভি তৈরির পর তা অভিজ্ঞ দু-একজনকে দেখিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষক বা বিভাগের কোনো সিনিয়রের মতামত নেওয়া যেতে পারে।

■ সিভিতে কোনোভাবেই বানান ভুল করা যাবে না। বারবার মনোযোগ দিয়ে পড়ে, সম্পাদনা করতে হবে। সিভি যেন কোনোভাবেই দুই পৃষ্ঠার বেশি না হয়।

■ একই সিভি অনেক জায়গায় জমা দেওয়া বা ই-মেইল করা ঠিক হবে না। চাকরি ও পদভেদে সিভির ভাষা পরিবর্তন করতে হবে। পেশাগত লক্ষ্য কিন্তু একেক পদের জন্য একেক রকম হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

■ এ-ফোর আকারের কাগজের মাপে সিভি তৈরি করতে হবে। চারপাশে ১ ইঞ্চি পরিমাণ ‘মার্জিন’ রাখতে হবে। সাদা কাগজে কালো কালিতে তথ্যগুলো লেখা থাকবে।

■ শুধু সিভি কোথাও জমা দেবেন না বা ইমেইল করবেন না। সিভির সঙ্গে ‘কভার লেটার’ যুক্ত করতে হবে। আপনি কেন চাকরির জন্য আবেদন করছেন, আপনি কেন যোগ্য, তা সংক্ষিপ্ত আকারে কভার লেটারে লিখতে হবে।

*স্যাম্পল সিভি টি আমার নিজেরই তবে অনেক পুরনো। এটি অনলাইনে বানানো।

সংগৃ‌হিত

14/08/2020

★★ ডিপ্রকৌস ★★
আজকের আলোচনার বিষয় ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতি (ডিপ্রকৌস)।
পেশাজীবি সংগঠনগুলোকে ইংরেজি পরিভাষায় সার্ভিস এসোসিয়েশন বলা হয়৷ ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের সার্ভিস এসোসিয়েশন নাম ডিপ্রকৌস।
সার্ভিস এসোসিয়েশন মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, দপ্তর, বোর্ড প্রভৃতি ভিত্তিক হয়।
এছাড়াও পেশাজীবিদের মাদার (মূল) সংগঠন থাকে। যেমনঃ ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের আইডিইবি, স্নাতক প্রকৌশলীদের আইইবি, ডাক্তারদের বিএমএ, সাংবাদিকের প্রেস ক্লাব ইত্যাদি।
সার্ভিস এসোসিয়েশনের নামে দপ্তর ও পেশা স্পর্শ করা থাকে। যেমনঃ EED এর ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের সার্ভিস এসোসিয়েশন তথা ডিপ্রকৌস হলো, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতি, PWD এর ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের বাংলাদেশ পিডব্লিউডি ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতি (বাপিডিপ্রকৌস), পলিটেকনিক শিক্ষক সমিতি ইত্যাদি।
সাধারণত বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের ডিপ্রকৌসকে নিম্নোক্তভাবে বলা হয়। যেমনঃ RHD ডিপ্রকৌস, PWD ডিপ্রকৌস, EED ডিপ্রকৌস, PGCB ডিপ্রকৌস।
আবার যেসব ডিপার্টমেন্ট সারাদেশব্যপী বিস্তৃত সেগুলোকে জাতীয় পর্যায়ের ডিপ্রকৌস বলা হয়। যেমনঃ RHD, PWD, EED ডিপ্রকৌস।
আঞ্চলিক পর্যায়ের ডিপ্রকৌসগুলো হলো- BMDA ডিপ্রকৌস, RUET ডিপ্রকৌস, NESCO ডিপ্রকৌস ইত্যাদি।
যেই ডিপার্টমেন্টের ডিপ্রকৌস যত বেশি শক্তিশালী, সেই ডিপার্টমেন্টের ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের মর্যাদা, মূল্যায়ন, সার্বিক সুবিধা প্রভৃতি ততো বেশি।
ডিপ্রকৌস শক্তিশালী হলে, পোস্টিং, পদের মূল্যায়ন, অফিস কক্ষের প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র, ব্যবহার্য মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ সর্বোপরি যথেষ্ট সম্মান পাওয়া যায়। ডিপ্রকৌস শক্তিশালী হলে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের উপর কোন অন্যায় করার সাহস পায় না।

সংগৃ‌হিত

08/08/2020

নন ক্যাডার চাকুরির নিয়োগ প্রক্রিয়া।
বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (বিপিএসসি) তে সরাসরি ২ ধরনের পদের জন্য নন ক্যাডার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ১ম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) নন ক্যাডার, যেমনঃ বিভিন্ন দপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের প্রভাষক, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর ইনস্ট্রাক্টর ইত্যাদি। আবার ২য় শ্রেণির (১০ম গ্রেড) নন ক্যাডার পদগুলো হলো বিভিন্ন দপ্তরের উপ-সহকারী প্রকৌশলী, ATEO, জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর প্রভৃতি। পিএসসি’র মাধ্যমে নন ক্যাডার পদে সরকারি চাকুরিতে নিয়োগ পাওয়ার প্রক্রিয়া।
ধাপ-০১ঃ MCQ টাইপ প্রিলিমিনারি পরীক্ষাঃ
কোন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিপরীতে ১০০০ এর বেশি সংখ্যক প্রার্থী আবেদন করলে লিখিত পরীক্ষার আগে এমসিকিউ ধরনের ১০০ মার্কসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
এটা মূলত বাদ দেওয়ার পরীক্ষা। এই পরীক্ষায় নিদিষ্ট কোন পাস মার্কস (উত্তীর্ণ মান) নাই। নিদিষ্ট সংখ্যক পরীক্ষার্থী রেখে বাকিদের ছাটাই করার পরীক্ষা।
ধাপ-০২ঃ লিখিত পরীক্ষাঃ
প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ২০০ মার্কসের লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন। পিএসসি কাউকে ফেল বা পাশ করায় না। যারা পাশের শর্ত পূরণ করবেন, তারা লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ বলে বিবেচিত হবেন।
ধাপ-০৩ঃ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যাচাইঃ
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের নোটিশের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে বলবে। যেমনঃ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ ও জাতীয় পরিচয় পত্রের সত্যায়িত কপি ইত্যাদি। কাগজপত্র যাচাই করে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের রেজিস্ট্রেশন নম্বর প্রকাশ করবে সরকারি কর্ম কমিশন।
ধাপ-০৪ঃ মৌখিক পরীক্ষাঃ
নিদিষ্ট নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। শর্তানুযায়ী নিদিষ্ট মার্কস পেয়ে মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
পিএসসি কর্তৃক চূড়ান্ত সুপারিশঃ উত্তীর্ণ প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষার মার্কস যোগ করে মেধা তালিকায় ভিত্তিতে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করে সুপারিশ করবে পিএসসি। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মার্কস পরবর্তীতে কোথাও যোগ হয় না।
ধাপ-০৫ঃ পুলিশ ভেরিফিকেশন ও স্বাস্থ্য পরীক্ষাঃ
পুলিশের বিশেষ শাখা (ঢাকায় SB, ঢাকার বাইরে DSB) ও জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা (NSI) কর্তৃক প্রাক চাকুরির বৃত্তান্ত যাচাই করা হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে।
পুলিশ ভেরিফিকেশন ও স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের চাকুরিতে চূড়ান্ত নিয়োগের প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপন প্রকাশের দিন থেকে পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে অধিদপ্তরে যোগদান করতে হবে। যেদিন যোগদান করবেন, সেদিন থেকে বেতন প্রাপ্তি হবেন & নিজেকে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী তথা সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দিতে পারবেন।
আল্লাহ আমাদের সহায় হোন!

09/05/2020

Homes

Modern House

23/04/2020

#বিটুমিনাস সড়কের এস্টিমেট
-----------------------------------------------
#সড়কের এস্টিমেট
*****************
সড়কের দৈর্ঘ্য = ১৫০০'-০"
সড়কের প্রস্থে = ২০'-০"
সড়কের উচ্চতা = ১'-৬"
এজিং = ৩"
সাইট ড্রেসিং প্রস্থ = ১'-০"
বালি খোয়া মিক্র লেয়ার ১:১ উচ্চতা = ৬"
খোয়ার লেয়ার = ৪"

১. #মাটি কাটা = ১৫০০'-০"x২০'-০"x১'-৬"
= ৪৫০০০ ঘনফুট

২. #মাটি ড্রেসিং = ১৫০০'-০'x২০'-০"
= ৩০০০০ বর্গফুট

৩. #ইটের ফ্লাট সোলিং = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"
= ২৯২৫০ বর্গফুট
[এখানে ১৯'-৬" আসলো এই ভাবে
দুই ধারে এজিং এর জন্য ৩" করে যদি বাদ দেওয়া হয় তবে প্রস্থ = ২০'-০"-৩"x২
= ১৯'-৬"]

৪. #হেরিং বোন বন্ড = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"
= ২৯২৫০ বর্গফুট

৬.দুই ধারে ইটের এন্ড এজিং
= ১৫০০x২
= ৩০০০ ফুট

৭. #বালি খোয়া মিক্র লেয়ার ১:১
= ১৫০০'-০"x১৯'-৬"x৬"
= ১৪৬২৫ ঘনফুট

৮. #খোয়ার লেয়ার = ১৫০০'-০"x১৯'-৬"x৪"
= ৯৭৫০ ঘনফুট

৯. #বিটুমিনাস carpeting
= ১৫০০'-০'x১৯'-৬"
= ২৯২৫০ বর্গফুট

১০. #ট্যাক কোট = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"
= ২৯২৫০ বর্গফুট

১১. #সিল কোট = ১৫০০'-০'x১৯'-৬"
= ২৯২৫০ বর্গফুট

১২.বালি দিয়ে রাস্তার উপরে
= ১৫০০'-০'x১৯'-৬"
= ২৯২৫০ বর্গফুট

১৩. সাইট #ড্রেসিং = ১৫০০'-০'x১'-০"x২
= ৩০০০ বর্গফুট

18/04/2020

#সাইটে অপচয় রোধে #সাইট ইন্জিনিয়ারের #দায়িত্ব

সবাই পোস্টটি শেয়ার করো তাহলে আমার জানানোর আগ্রহটা বাড়বে এবং অন্যরা তা জানতে পারবে।।

১. সাইটে ড্রয়িং ও ডিজাইনের ভিত্তিতে কাজ করতে হবে।
২. সঠিক ভাবে মালামাল রিসিভ ও issue করতে হবে।
৩. কাজের শেষে মালামাল গুলি সঠিক স্থানে গুছিয়ে রাখতে হবে।
৪. স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
৫. First in First out রোল মেনে গোডাউন হতে মালামাল আউট করতে হবে।
৬. ব্রিক ওয়াল ও প্লাস্টারের স্থান অবশ্যই পরিষ্কার থাকতে হবে।
৭. আর,সি,সি সারফেস সমতল থাকতে হবে।
৮. ব্রিক সারফেস সমতল থাকতে হবে।
৯. কাটপিছ রড স্টোরে রাখতে হবে।
১০. খালি সিমেন্ট ব্যাগ, খালি রং এর পট, পিভিসি পাইপ এর কাটপিছ ইত্যাদি নির্দিষ্ট স্থানে রাখতে হবে।
১১. লাইট ও ফ্যান ইত্যাদি বিনা কারণে চালু রাখা যাবে না।
১২. পাম্প চালু করে পাইপ দিয়ে গোসল না করে ড্রামে পানি নিয়ে গোসল করতে হবে।
১৩. মিটার রিডিং এর জন্য ডেইলি রেজিস্টারের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
১৪. অতিরিক্ত মালামাল মেঝের যেখানে সেখানে ফেলে রাখা যাবে না। যেমন: ইট, বালি, সিমেন্ট ব্যাগ ইত্যাদি।
১৫. শেষ বেলার দিকে মর্টার বা কংক্রিট হিসেব করে বানাতে হবে যাতে অতিরিক্ত না হয়।
১৬. বার সিডিউল করে রড হিসাব করে কাটতে হবে।
১৭. মর্টার তৈরির সময় সামনে থাকতে হবে।
১৮. প্রতিদিনের ম্যাটেরিয়ালস এর হিসাব প্রতিদিন করতে হবে।
১৯. গোডাউনের নিরাপত্তা পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকতে হবে।
২০. দক্ষ লোকবল দিয়ে কাজ করতে হবে।

13/04/2020

ক. সিমেন্ট কি?
খ. সিমেন্ট কত প্রকার কী কী?
গ. মাঠ পর্যায়ে সিমেন্টের পরীক্ষা পদ্ধতি কী কী?
ঘ. ল্যাবরেটরিতে সিমেন্টের পরীক্ষা কী কী?
ঙ.পোর্টল্যান্ড সিমেন্টের অম্ল ও ক্ষারকীয় উপাদানের তালিকা তৈরি কর।
চ.OPC ও PCC সিমেন্টের পার্থক্য কী কী?
ছ.বিভিন্ন প্রকার পোর্টল্যান্ড সিমেন্টের ব্যবহার।
জ.বাংলাদেশে উৎপাদিত কয়েকটি পোটল্যান্ড সিমেন্টের নাম।
ঝ. অতি সংক্ষিপ্ত ১-২০ পর্যন্ত।

ক.সিমেন্ট কি
উত্তরঃ - সিমেন্ট হল সেই সকল গুঁড়া জাতীয় পদার্থের সাধারণ নাম, যাদেরকে পানি বা অন্য কোন তরলের সাথে মিশ্রিত করলে কাদার মত নমনীয় পদার্থ পাওয়া যায় এবং তা কিছু সময়ের মধ্যে জমে গিয়ে বিভিন্ন দৃঢ়তার শক্ত পদার্থ গঠন করে। প্রায় সকল ধরনের প্রকৌশল কাজেই সিমেন্টের ব্যবহার হয়ে থাকে।এর সাহায্যে কাজ করা সহজ এবং কাজের স্হায়িত্বশীলতাও অধিক। কাজের ধরন ও মান অনুযায়ী সিমেন্ট পাওয়া যায়।
খ. প্রকারভেদ :-
উত্তরঃ - সিমেন্ট প্রধানত দুই প্রকার যথা :
১।প্রাকৃতিক সিমেন্ট
২।কৃত্রিম সিমেন্ট

প্রাকৃতিক সিমেন্ট :- ২৫% থেকে ৪০% কর্দম এবং বাদ বাকি কার্বনেট অব লাইমযুক্ত প্রাকৃতিক চুনাপাথর পুড়িয়ে এবং মিহি পাউডারে চূর্ণ করে প্রাকৃতিক সিমেন্ট পাওয়া যায়।

কৃত্রিম সিমেন্ট :-চুনা পাথরের সাথে সঠিক অনুপাতে মাটি মিশিয়ে গুঁড়া করা হয় এবং মিশ্রণকে চুল্লিতে উত্তপ্ত করলে ক্লিঙ্কারে পরিণত হয়।এ ক্লিঙ্কার মিহি করে গুঁড়া করলে কৃত্রিম সিমেন্ট পাওয়া যায়।বিভিন্ন ধরণের কৃত্রিম সিমেন্টের মধ্যে পোর্টল্যান্ড সিমেন্ট বেশি ব্যবহৃত হয়।

গ. মাঠ পর্যায়ে সিমেন্টের পরীক্ষা পদ্ধতি গুলো :-
১।সিমেন্টের বস্তায় হাত দিলে ঠান্ডা অনুভূত হলে সিমেন্ট ভালো।
২।পানিতে মুঠোবদ্ধ সিমেন্ট ফেললে ডুবে গেলে ভালো সিমেন্ট।
৩।দু'আঙ্গুলের মাঝে নিয়ে ঘষলে, মিহি পাউডার মনে হলে সিমেন্ট ভালো।
৪।সিমেন্ট মুঠোতে জড়ো করলে, জড়ো হয়ে থাকলে সিমেন্ট ভালো।
৫।সিমেন্টের রং ধূসর না হয়ে লাল বা কালচে হলে বুঝতে হবে সিমেন্টে অপদ্রব্য মিশ্রিত আছে।
ঘ.ল্যাবরেটরিতে সিমেন্টের যে পরীক্ষা করা হয়ে থাকে:-
১।Setting time test
২।Soundness test
৩।Fineness test
৪।Tensile strength test
৫।Compressive strength test
৬।Chemical composition test

ঙ. পোর্টল্যান্ড সিমেন্টের অম্ল ও ক্ষারকীয় উপাদানের তালিকা হলো:-
১।ক্যালসিয়াম অক্সাইড - ৬৩%
২।সিলিকা-২২%
৩।অ্যালুমিনা - ৭%
৪।আয়ন অক্সাইড - ৩%
৫।ম্যাগনেশিয়াম অক্সাইড - ২%
৬।সালফার ট্রাই - অক্সাইড - ২%
৭।ক্ষারকীয় পদার্থ - ১%

চ. OPC এবং PCC সিমেন্টের পার্থক্য আলোচনা করা হলো।

১। OPC - Ordinary Portland Cement.
২।OPC সিমেন্টে ক্লিংকারের পরিমাণ ৯৫-১০০ শতাংশ থাকে।
৩।এতে জিপসাম ০-৫ শতাংশ।
৪।OPC সিমেন্টে ফ্লাই এ্যাশ, লাইম স্টোন ইত্যাদি থাকে না।
৫।OPC সিমেন্ট ঢালাই কাজে বহুল পরিমাণে ব্যবহার হয়।
৬।PCC এর চাইতে OPC সিমেন্টের কমপ্রেসিভ স্টেন্থ বেশি আসে।
৭।এই সিমেন্টে ২৮ দিনে পূর্ণ শক্তি অর্জন করতে পারে।
৮।এই সিমেন্টের সেটিং টাইম দ্রুত তাই নির্দিষ্ট সময় পর শাটারিং খুলতে কোন সমস্যা হয়না।

১।PCC - Portland Composite Cement
২।PCC সিমেন্টে ক্লিংকারের পরিমাণ ৬৭-৭৯ শতাংশ।
৩। জিপসামের পরিমাণ ২-৭ শতাংশ।
৪।PCC সিমেন্টে ফ্লাই এ্যাশ,লাইম স্টোন ২১-৩৫ শতাংশ।
৫।গাঁথুনিও প্লাস্টারের কাজে ব্যাপকভাবে এই সিমেন্ট ব্যবহার হচ্ছে।
৬।এই সিমেন্ট ঢালাই কাজেও ব্যবহার করা হয়,কিন্তু একই অনুপাতে OPC এর চাইতে PCC এর কম্প্রেসিভ স্ট্রেন্থ কম আসে।
৭।২৮ দিনে PCC পূর্ণ শক্তি অর্জন করতে পারে না, এতে ২৮ দিনের বেশি সময় লাগে।

ছ. বিভিন্ন প্রকার পোর্টল্যান্ড সিমেন্টের ব্যবহার নিম্নে আলোচনা করা হলো
১।High early strength portland cement - দ্রুত জমাট বাঁধার জন্য।
২। Clay cement - সামুদ্রিক নির্মাণ কাজে।
৩।Colour cement - বিভিন্ন মোজাইক কাজে তথা বিভিন্ন সৌন্দর্যবর্ধক কাজে।
৪।Aluminous cement - ২৪ ঘন্টায় শতকরা ৭৫% শক্তি অর্জন করে।
৫।Pazzolanic silica cement - অগ্নি প্রতিরোধক পৃষ্ঠ নির্মাণে।
৬।White cement - মোজাইক, সুইমিং পুল, গোসলখানা ইত্যাদিতে অলংকার মূলক সৌন্দর্যবর্ধক কাজে।

জ. বাংলাদেশে উৎপাদিত কয়েকটি সিমেন্টের নাম হলো:-
১।স্ক্যান সিমেন্ট
২।হোলসিম সিমেন্ট
৩।সেভেন রিংস সিমেন্ট
৪।শাহ সিমেন্ট
৫।বসুন্ধরা সিমেন্ট
৬।প্রিমিয়ার সিমেন্ট
৭। আনোয়ার সিমেন্ট
৮। আকিজ সিমেন্ট
৯।মেট্রোসেম সিমেন্ট
১০।ক্রাউন সিমেন্ট

অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১।শুষ্ক পদ্ধতিতে সিমেন্ট তৈরির জন্য উপাদানসমূহের মিশ্রণকে 'র - মিক্স' বলে।
২।Ordinary portland cement এর Initial setting time ৩০ মিনিট।
৩। Ordinary portland cement এর final setting time ১০ ঘন্টা।
৪। প্রতি ব্যাগ হোয়াইট সিমেন্টের ওজন ৪০কেজি।
৫।সিমেন্টের এক বস্তার উপর এক বস্তা এরূপে ১০ বস্তার অধিক রাখা যাবে না।
৬।উৎপাদনের তিন মাস পরে সিমেন্ট কাজে লাগালে জমাটবদ্ধতার সময় ও শক্ততা ২% হ্রাস পায়।
৭।এক ঘনমিটার সিমেন্টের ওজন ১৪৪০ কেজি/ঘনমিটার।
৮।এক ব্যাগ সিমেন্টের ওজন ৫০ কেজি।
৯।এক ব্যাগ সিমেন্ট ১.২২ cft।
১০।এক ঘনমিটার সিমেন্ট ৩০ ব্যাগ।
১১. সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় পোর্টল্যান্ড সিমেন্ট।
১২.সিমেন্ট তৈরির মূল উপাদান হলো দুইটি - চুনজাত ও কাদাজাত।
১৩.সিমেন্ট শব্দটির উৎপত্তি রোমানস থেকে।
১৪. সিমেন্টের জমাটবদ্ধতা ত্বরান্বিত করে অ্যালুমিনা।
১৫.সিমেন্ট ২ টি পদ্ধতিতে তৈরি করা হয়।
১৬.সিমেন্টের জমাটবদ্ধতা সময় নিরাপণে ভাইকেট যন্ত্র ব্যবহার করা হয়।
১৭. ড্যাম নিমার্ণে লো- হিট সিমেন্ট ব্যবহার করা হয়।
১৮.পদ্মা সেতু নির্মাণে বসুন্ধরা সিমেন্ট ব্যবহার হয়।
১৯.বরফ আচ্ছাদিত এলাকায় Air entraining cement ব্যবহার হয়।
২০।শক্তিশালী নির্মাণ কাজে Ordinary portland cement ব্যবহার করা হয়।

10/04/2020

ক. বিটুমিনাস সড়ক কাকে বলে?
খ বিটুমিনাস সড়কের কয়টি স্তর?
গ.বিটুমিনাস সড়কের সুবিধা ও অসুবিধা।
ঘ.পানিকে কেন বিটুমিনাস সড়কের শত্রু বলা হয়?
ঙ. বিটুমিনাস সড়কের গতিরোধ করতে কি কি ব্যবহার করা হয়।
চ.বিটুমিনাস সড়কে কেন এজিং ব্যবহার করা হয়?
ছ. বিটুমিনাস সড়ক এতো জনপ্রিয় কেন ?

ক. বিটুমিনাস সড়ক
উত্তরঃ - যে সকল সড়কের পেভমেন্ট তৈরির সময় বন্ধনী গুণসম্পন্ন পদার্থ হিসেবে বিটুমিন ব্যবহার করা হয় তাকে বিটুমিনাস সড়ক বলে।

খ. বিটুমিনাস সড়কের চারটি স্তর রয়েছে যথা:-
১।সাবগ্রেড
২।সাববেস
৩।বেস
৪।সারফেস বা ওয়্যারিং স্তর।

গ. বিটুমিনাস সড়কের সুবিধা
উত্তরঃ -
১।নির্মাণ খরচ খুবই কম।
২।যানবাহন চলাচলকালে কম্পন ও শব্দ কম হয়।
৩।দ্রুত নির্মাণ করা যায় এবং দ্রুত মেরামত করা যায়।
৪।দক্ষ শ্রমিকের প্রয়োজন হয় না।
৫।কিউরিং এর প্রয়োজন হয় না। তাই নির্মাণের পর পর গাড়ি চলাচল করতে পারে।

বিটুমিনাস সড়কের অসুবিধা
উত্তরঃ -
১। বৃষ্টির পানি জমে থাকলে সড়ক পৃষ্ঠ নষ্ট হয়ে যায়।
২।অতিরিক্ত গরমে বিটুমিন জাতীয় পদার্থ গলে সড়কের পৃষ্ঠ নষ্ট করে।
৩।অতিরিক্ত ঠান্ডায় সড়ক পৃষ্ঠে ফাটলের সৃষ্টি করে।
৪।বিটুমিনাস সড়কে ধুলাবালি উড়ে।
৫।নির্মাণের স্বল্প সময়ের মধ্যেই মেরামতের কাজ করতে হয়।

ঘ. পানিকে কেন বিটুমিনাস সড়কের শত্রু বলা হয় কারণ :-
উত্তরঃ - বিটুমিনাস সড়কে পানি জমে থাকলে খুব তাড়াতাড়ি সড়কের কাপের্টিং পৃষ্ঠ নষ্ট হয়ে যায়। যার ফলে রাস্তায় অনেক পটহোলসের সৃষ্টি হয়। সড়ক ব্যবহারের উপযোগিতা নষ্ট হয়ে যায়।তাই পানিকে বিটুমিনাস সড়কের শত্রু বলা হয়।

ঙ. বিটুমিনাস সড়কে গাড়ির গতি প্রতিরোধ করতে ব্যবহার করা হয়
উত্তরঃ - স্পিড-ব্রেকার, রাম্বল স্ট্রিপ, জেব্রা ক্রসিং।

চ. বিটুমিনাস সড়কের দুই পার্শ্বে এজিং দেয়ার কারণ :-
উত্তরঃ -
১। বিটুমিনাস সড়কের প্রস্হ বা এলাইনমেন্ট ঠিক রাখার জন্য
২।সড়কের পার্শ্ব ভাঙ্গন প্রতিরোধ করার জন্য
৩।সাব-বেইজ, ওয়্যারিং কোর্স কে যথাস্হানে ধরে রাখার জন্য।

ছ.বিটুমিনাস সড়ক জনপ্রিয়তার কারণ :-
উত্তরঃ
১।নিমার্ণ খরচ খুবই কম
২।মেরামত করা সহজ
৩।নিমার্ণের পর খুব তাড়াতাড়ি ব্যবহার করা যায়।

04/04/2020

🔰১। দেশের প্রথম স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু ১ মহাকাশে পাঠানো হয়েছে?
উঃ ১২ মে ২০১৮, শুক্রবার রাত ২:১৪ মি
-
🔰২। বাংলাদেশে নিজস্ব স্যাটেলাইটের কততম দেশ?
উঃ ৫৭ তম
-
🔰৩। বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইটে ট্রান্সপন্ডার কয়টি?
উঃ ৪০ টি
-
🔰৪। বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট মহাকাশে অবস্থান করবে?
উঃ ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশে
🔰৫। বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট তৈরি প্রাথমিক কাজ শুরু হয় কত সালে?
উঃ ২০১২ সালে
-
🔰৬। বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট তৈরির মূল কাজ শুরু হয় কত সালে?
উঃ ২০১৫ সালে
🔰৭। বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট তৈরি করে ফ্রান্সের?
উঃ থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস কোম্পানি
-
🔰৮। এটি তৈরিতে মোট খরচ হয়েছে কত?
উঃ ২ হাজার ৯৬৭ কোটি টাকা
🔰৯। এটি যে রকেটে পাঠানো হয়ছে তার নাম কি?
উঃ ফ্যালকন ৯, ব্লক ৫
-
🔰১০। যে প্রতিষ্ঠান এটি মহাকাশে পাঠায়?
উঃ মার্কিন মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্স
🔰১১। এটির ওজন কত?
উঃ ৩ হাজার ৫০০ কেজি
-
🔰১২। মেয়াদ কত?
উঃ ১৫ বছর
🔰১৩। নিয়ন্ত্রন করবে কে?
উঃ থ্যালেস ও বিটিআরসি
-
🔰১৪। ৪০ টি ট্রান্সপন্ডারের মোট ফ্রিকোয়েন্সি ক্ষমতা কত?
উঃ ১ হাজার ৬০০ মেগাহার্টজ
🔰১৫। বর্তমান কক্ষপথ “ ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশটি “ বাংলাদেশ সরকার কিনে নেয়?
উঃ ২১৯ কোটি টাকায়, ২০১৩ সালে, রাশিয়ার ইন্টারস্পুটনিক থেকে।
_____________________________________
♻মোবাইল ফোন আবিষ্কার করেন কে?
মার্টিন কুপার
-
♻ল্যাপটপ আবিষ্কার করেন?
বিল মোগরিজ
-
♻কলম আবিস্কার করেন কে ?
জন লাউড
-
♻রোবট আবিস্কার করেন কে ?
জর্জ চার্লস ডেভল
-
♻মটরসাইকেল আবিস্কার করেন কে ?
গটলির ডেলমার
-
♻পিস্তল আবিস্কার করেন কে ?
স্যামুয়েল কোল্ট
-
♻হেলিকপ্টার আবিস্কার করেন
কে ?
ইগর সিকরস্কি
-
♻বিদ্যুৎ আবিস্কার করেন কে ?
মাইকেল ফ্যারাডে
-
♻রকেট আবিস্কার করেন কে ?
রবার্ট গডার্ড
-
♻মাইক্রোফোন আবিস্কার করেন কে ?
আব্রহাম গ্রহামবেল
______________

🔰১। দেশের প্রথম স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু ১ মহাকাশে পাঠানো হয়েছে?
উঃ ১২ মে ২০১৮, শুক্রবার রাত ২:১৪ মি
-
🔰২। বাংলাদেশে নিজস্ব স্যাটেলাইটের কততম দেশ?
উঃ ৫৭ তম
-
🔰৩। বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইটে ট্রান্সপন্ডার কয়টি?
উঃ ৪০ টি
-
🔰৪। বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট মহাকাশে অবস্থান করবে?
উঃ ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশে
🔰৫। বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট তৈরি প্রাথমিক কাজ শুরু হয় কত সালে?
উঃ ২০১২ সালে
-
🔰৬। বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট তৈরির মূল কাজ শুরু হয় কত সালে?
উঃ ২০১৫ সালে
🔰৭। বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট তৈরি করে ফ্রান্সের?
উঃ থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস কোম্পানি
-
🔰৮। এটি তৈরিতে মোট খরচ হয়েছে কত?
উঃ ২ হাজার ৯৬৭ কোটি টাকা
🔰৯। এটি যে রকেটে পাঠানো হয়ছে তার নাম কি?
উঃ ফ্যালকন ৯, ব্লক ৫
-
🔰১০। যে প্রতিষ্ঠান এটি মহাকাশে পাঠায়?
উঃ মার্কিন মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্স
🔰১১। এটির ওজন কত?
উঃ ৩ হাজার ৫০০ কেজি
-
🔰১২। মেয়াদ কত?
উঃ ১৫ বছর
🔰১৩। নিয়ন্ত্রন করবে কে?
উঃ থ্যালেস ও বিটিআরসি
-
🔰১৪। ৪০ টি ট্রান্সপন্ডারের মোট ফ্রিকোয়েন্সি ক্ষমতা কত?
উঃ ১ হাজার ৬০০ মেগাহার্টজ
🔰১৫। বর্তমান কক্ষপথ “ ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশটি “ বাংলাদেশ সরকার কিনে নেয়?
উঃ ২১৯ কোটি টাকায়, ২০১৩ সালে, রাশিয়ার ইন্টারস্পুটনিক থেকে।
_____________________________________
♻মোবাইল ফোন আবিষ্কার করেন কে?
মার্টিন কুপার
-
♻ল্যাপটপ আবিষ্কার করেন?
বিল মোগরিজ
-
♻কলম আবিস্কার করেন কে ?
জন লাউড
-
♻রোবট আবিস্কার করেন কে ?
জর্জ চার্লস ডেভল
-
♻মটরসাইকেল আবিস্কার করেন কে ?
গটলির ডেলমার
-
♻পিস্তল আবিস্কার করেন কে ?
স্যামুয়েল কোল্ট
-
♻হেলিকপ্টার আবিস্কার করেন
কে ?
ইগর সিকরস্কি
-
♻বিদ্যুৎ আবিস্কার করেন কে ?
মাইকেল ফ্যারাডে
-
♻রকেট আবিস্কার করেন কে ?
রবার্ট গডার্ড
-
♻মাইক্রোফোন আবিস্কার করেন কে ?
আব্রহাম গ্রহামবেল
______________

04/04/2020

ম্যাট ফাউন্ডেশন এর কাজে করনীয়
---_---------------_-----------_---------------

ম্যাট ফুটিং:

যখন একটি কম্বাইন্ড ফুটিং কাঠামোর নিন্মস্থ সকল ক্ষেত্রফলকে আবৃত করে কাঠামোর মূল দেওয়াল বা কলামকে একত্রে সাপোর্ট প্রদান করে তখন তাকে ম্যাট বা র‍্যাফট ফুটিং বলে।

ম্যাট ফাউন্ডেশন এর কাজের সময় যেসব জিনিস খেয়াল রাখতে হবে।।।

১. ড্রইং অনুযায়ী নির্দিষ্ট পুরুত্বের C.C. Casting করতে হবে।

২. ৫ থেকে ৭দিন কিউরিং করতে হবে।

৩. Double Net ব্যাবহার করা হলে, নিচের নেটে লং বার নিচে শর্ট বার উপরে, উপরের নেটে শর্ট বার নিচে লং বার উপরে।

৪. দুইটি নেট ব্যাবহার করলে এদের মাঝে রিইনফোর্সমেন্ট চেয়ার ব্যাবহার করা শ্রেয়।

৫. ল্যাপিং এর ক্ষেত্রে ড্রয়িং অনুসরন করতে হবে।

৬. প্রত্যেক পার্শ্বে ক্লিয়ার কভার ৩'' অথবা ড্রয়িং ফলো করতে হবে।

৬. বারগুলোর ডায়া এবং স্পেসিং চেক দিতে হবে।

৭. পাইলের রড বের হয়ে থাকলে তা কেটে দিতে হবে অথবা বেসমেন্ট রডের সাথে বেকে দিয়ে কাস্টিং এ যেতে হবে।

৮. R.C.C. Wall থাকলে ওয়াল এর রড গুলো বা মাটাম ড্রয়িং অনুযায়ী চেক করতে হবে। ওয়াল এ দুইটি লেয়ার এ রড ব্যাবহার করার জন্য সেপারেটর দিতে হবে। অবশ্যই ফেসবার ব্যাবহার করতে হবে।

৯. কাস্টিং কংক্রিটের Max Stress ১:১.৫:৩ অনুপাতে ৩৫০০PSI এ প্রয়োগ করতে হবে।

১০. ঢালাই এর ২৪ ঘন্টা পর থেকে কিউরিং শুরু করতে হবে।

04/04/2020

পাইল ক্যাপ সম্পর্কে বিস্তারিত

১। পাইল ক্যাপ বিল্ডিং এর অতিগুরুত্ব পুর্ন অংশ।

২। পাইল ক্যাপ বিল্ডিং এর সকল লোড পাইলে স্থানান্তর করে।

৩। দৈর্ঘ্য প্রস্থ সমান এমন পাইল ক্যাপ কে বর্গাকার পাইল ক্যাপ দৈর্ঘ্য প্রস্থের চেয়ে বড় হলে তাকে আয়তাকার পাইল ক্যাপ বলা হয়।

৪। পাইল ক্যাপ এর পুরুত্ব মাটির বিয়ারিং ক্যাপাসিটির ও বিল্ডিং এর লোডের উপর নির্ভর করে।

৫। পাইল ক্যাপ এর রড সাধারন্ত সিঙ্গেল জালী হয়, তবে অনেক ক্ষেত্রে ডাবল জালী হয়।

৬। পাইল ক্যাপ এর রডে এল বা মাটাম লাগে।

৭। পাইল ক্যাপ ঢালায়ের আগে আমরা পাইলের মাথা ভেঙ্গে রড বের করি তারপর পাইল ক্যাপ এর নীচে বালি
দিয়ে ড্রেসিং লেভেলিং পানি দিয়ে কম্পেটিং পলিথিন সোলিং সিসি করে (সিসি করার সময় খেয়াল রাখতে
হবে য়েন পাইলের মাথার উপর না যায়) তার পর রড বাইন্ডিং করে সাটারিং করে ঢালায় করা হয়।

৮। পাইল ক্যাপ এর ঢালায়ের পুরুত্ব বেশী থাকায় ভালভাবে ভাইব্রেটিং করা উচিৎ যেন ভিতরে ভয়েড না থাকে।

৯। পাইল ক্যাপ ঢালায়ের সময় কলামের সেন্টার যেন কোন সমস্যা না হয়।

১০। ভালভাবে কিউরিং করতে হবে।

১১। সাটারিং খোলার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন পাইল ক্যাপ এর কোন প্রকার ক্ষতি না হয়।

পাইল ক্যাপ চেক লিষ্ট
-------------------------------------------
• পাইলের উপর থেকে দুর্বল কংক্রিট সরিয়ে ফেলুন

• শাটার এর সকল ছিদ্র বা ফাকা বন্ধ করতে হবে

• সব সাইট শলে (সঠিক উলম্ব) রাখতে হবে

• সাটার এর সাপোর্ট ভালভাবে চেইক করতে হবে যাতে করে সাটার ঢালাই এর সময় খুলে না যায় বা ঢালাই মোটা না হয়

• সাটারে কংক্রিট ঢালার লেভেল মার্কিং করতে হবে

• কলামের রডের আনুভুমিক সাপোর্ট কংক্রিট লেভেল এর উপরে থাকতে হবে

• ক্লিয়ার কভার ভালমত চেইক করতে হবে

• রড বাধাই এর তারের কোন অংশ যেন কংক্রিট কভারের মধ্যে না যায় খেয়াল রাখতে হবে
• কলাম রিং নিচে, মাঝে ও উপরে দিতে হবে। কংক্রিট এর চার ইঞ্চ উপরে একটি রিং দিতে হবে।

• কলামের রড শলে (উলম্ব/খাড়া) রাখতে হবে

• কংক্রিট ঢালার পুর্বে ভালভাবে পরিস্কার করতে হবে।

04/04/2020

ক. সুপার এলিভেশন কি?
খ. এটি কেন দেওয়া হয়?
গ. কোন কোন বিষয়ের উপর নির্ভর করে?
ঘ. সুপার এলিভেশন নির্ণয়ের সূত্র।

ক. সুপার এলিভেশনঃ- বাঁকে সড়কের উপর দিয়ে গাড়ি চলাচলের সময় গাড়ির নিজস্ব ওজন ভরকেন্দ্র দিয়ে খাড়া ভাবে ও কেন্দ্রাতিগ বল অনুভূমিক ভাবে বাইরের দিকে ধাক্কা দেয়, ফলে যে কোন দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এই অবস্থা দূর করার জন্য ভিতরের দিক অপেক্ষা বাইরের দিক উঁচু করার পরিমাণকেই সুপার এলিভেশন বলে ।

খ. সুপার এলিভেশন দেওয়ার কারণ:-
১। কেন্দ্রাতিগ বল প্রতিরোধের জন্য এবং বাঁক অতিক্রমকালে গাড়ি উলটে পড়ার হাত থেকে রক্ষার জন্য।
২। যাত্রীদের ভ্রমণে স্বাচ্ছন্দ্য ও আরামদায়ক এবং অবাঞ্চিত ঝাঁকুনি, হেলেপড়া হতে রক্ষার জন্য।
৩। সড়ক পৃষ্ঠের পানি নিষ্কাশনে সহায়তার জন্য।
৪। গাড়ির চাকাসমূহে পতিত বলের সাম্যতা থাকে ফলে সড়ক পৃষ্ঠের ক্ষয়ক্ষতি কম হয়।

গ. সুপার এলিভেশন যে বিষয়ের উপর নির্ভর করে :-
১। সড়কের ডিজাইন, গতিবেগ, পরিমাণ, সংখ্যা, ধরণ।
২।বাঁকের ব্যাসার্ধ।
৩।গাড়ির চাকা ও সড়কপৃষ্ঠের মধ্যকার ঘর্ষণসহগ।
৪।অভিকর্ষজ ত্বরণ।

ঘ. সুপার এলিভেশন এর সূত্র।
উ:- E = v2/15R - f ফুট।
উ:- E = v2/1. 27R - f সেমি।

04/04/2020

ক. গ্রেডিয়েন্ট কি?
খ. গ্রেডিয়েন্ট এর প্রয়োজনীয়তা।
গ. ক্যারেজ ওয়ে কি?
ঘ. ক্রাউন কি?
ঙ. ক্রাউন এর উচ্চতার সমীকরণ বের করার সূত্র ।
চ. শোল্ডার কি?
ছ. শোল্ডার এর কাজ কি?
জ. Hard ও Soft শোল্ডার এর মধ্যে পার্থক্য।

ক. গ্রেডিয়েন্ট।
উত্তরঃ - রাস্তার দৈর্ঘ্য বরাবর অনুভূমিক দূরত্বের উন্নতি বা অবনতির হার কে গ্রেডিয়েন্ট বলে।

খ. গ্রেডিয়েন্ট এর প্রয়োজনীয়তা
উত্তরঃ -
১।লম্বালম্বি ভাবে সড়কের পানি নিষ্কাশনের জন্য।
২।সড়ককে অক্ষত অবস্থায় রাখার জন্য যাতে মেরামতের খরচ কম লাগে।
৩।রাস্তার উপরে ময়লা আবর্জনা জমে থাকে না।
৪।গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রিত থাকে তাই দুর্ঘটনা কম ঘটে।
৫।রাস্তার আয়ুস্কাল বেড়ে যায়।

গ. ক্যারেজ ওয়ে।
উত্তরঃ - সড়কের দুই পার্শ্বের শোল্ডারের মধ্যবর্তী যে পাকা অংশের উপর দিয়ে যানবাহন চলাচল করে তাকে ক্যারেজ ওয়ে বলে।

ঘ. ক্রাউন।
উত্তরঃ - রাস্তার প্রস্হচ্ছেদ কেন্দ্রর সর্বোচ্চ বিন্দুকে ক্রাউন বলে।
ঙ. ক্রাউন এর উচ্চতার সমীকরণ বের করার সূত্র?
উত্তরঃ -
C=1/n*b/2

চ. শোল্ডার।
উত্তরঃ- পেভমেন্টের উভয় পাশে পেভমেন্টের কিনারা হতে প্রস্তুতি তলের বাহিরের দিকের কিনারা পর্যন্ত বর্ধিত অংশকে শোল্ডার বলে। এটার বিস্তার সকল শ্রেণির রাস্তার জন্য ২-৩ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
ছ. শোল্ডার এর কাজ।
উত্তরঃ -
১। পেভমেন্টের বাহিরে গাড়ি নিরাপদে দাঁড়াতে পারে।
২।গাড়ির মেরামতের কাজ করতে পারে।
৩।একক লেনের সড়কে দ্রুতগতির গাড়িকে ওভারটেকিং করার সুযোগ দিতে পারে।
৪.ক্যারেজ ওয়ের স্হায়িত্ব রক্ষার কাজ করতে পারে।

জ. Hard ও Soft শোল্ডার এর মধ্যে পার্থক্য।
উত্তরঃ - Hard শোল্ডার হলো।
১। মূল পেভমেন্টের উভয় পাশে বাহিরের দিকে পাকা করে তৈরি করা শোল্ডার কে Hard শোল্ডার বলে।
২।Hard শোল্ডার এর প্রস্হ সচরাচর ১.২ থেকে ১.৫ পর্যন্ত হয়ে থাকে।
৩।Hard শোল্ডার অধিক লোড বহন করতে পারে।

উত্তরঃ Soft শোল্ডার হলো
১।মূল পেভমেন্টের উভয় পাশে বাহিরের দিকে মাটি বা বালির যে অংশ দিয়ে শোল্ডার তৈরি করে তাকে Soft শোল্ডার বলে।
২।Soft শোল্ডার এর প্রস্হ সচরাচর উভয় দিকে Hard শোল্ডার এর মতোই হয়ে থাকে।
৩।Soft শোল্ডার Hard শোল্ডার এর মতো অধিক লোড বহন করতে পারে না।

04/04/2020

ক. রাইট অব ওয়ে কি?
খ. রাইট অব ওয়ের বিবেচ্য বিষয় গুলো কি কি?
গ.পার্শ্বঢাল ( Side Slope) কি?
ঘ.মেডিয়ান স্ট্রিপ কি?
ঙ. মেডিয়ান স্ট্রিপ কেন দেয়া হয়?
চ. একক লেন বলতে কি বুঝায় এর পরিমাপ কি?
ছ. দ্বিমুখী লেন বলতে কি বুঝায় এর পরিমাপ কি?
#বিশেষ দ্রষ্টব্য :প্রশ্নের ধারাবাহিক অনুসারে ছবি দেয়া হয়েছে।

ক. রাইট অব ওয়ে
উত্তরঃ - পরিকল্পিত ও আইন সম্মতভাবে সড়কের এলাইনমেন্টের বা কেন্দ্রীয় রেখার উভয় পাশের যতটুকু এলাকা সড়কের অধিকারে থাকে, ততটুকু এলাকাকে রাইট অব ওয়ে বলে।

খ. রাইট অব ওয়ের বিবেচ্য বিষয় গুলো হলো
উত্তরঃ -
১।যানবাহন চলাচলের প্রস্হ (Road way) ।
২ ।পায়ে চলার পথের প্রস্হ (Side walk)
৩।বরোপিটের প্রস্হ ।
৪।ড্রেনের প্রস্হ ।
৫।বার্ম এর প্রস্হ (Width of berm)
৬।শোল্ডারের প্রস্হ (Width of shoulder)
৭।বৃক্ষ রোপণের জন্য প্রয়োজনীয় স্হানের প্রস্হ।
৮।ভবিষ্যতে সম্প্রসারণের জন্য সংরক্ষিত জায়গার প্রস্হ।

গ. পার্শ্বঢল (Side Slope)
উত্তরঃ - সড়কের মাটি ভরাট বা খননকালে যে ঢাল দেওয়া হয় তাকে পার্শ্বঢাল বা (Side Slope) বলে ।সচরাচর পার্শ্বঢালের পরিমাণ ১:১.৫ বা ১:২ দেয়া হয়ে থাকে।

ঘ. মেডিয়ান স্ট্রিপ
উত্তরঃ - দুই বা ততোধিক লেন বিশিষ্ট সড়কের ক্ষেত্রে বিপরীতমুখী যানবাহনকে নিরাপদে সংঘর্ষ এড়িয়ে চলাচলের জন্য সড়কের মধ্যরেখা বরাবর অবিচ্ছিন্নভাবে প্রশস্ত করে যে চিহ্ন দেওয়া হয় তাকে মেডিয়ান স্ট্রিপ বা আইল্যান্ড বলে।সাধারণত এর চওড়া ১.০৬ মিটার পর্যন্ত দেওয়া হয়ে থাকে।

ঙ. মেডিয়ান স্ট্রিপ দেওয়ার কারণ
উত্তরঃ -
১।বিভিন্ন দিক হতে আগত যানবাহনকে পৃথক করা।
২।একই দিকে চলমান ভিন্ন গতিসম্পন্ন যানবাহনকে পৃথক করা।
৩।সড়ক সন্ধিতে যানবাহনসমূহকে নির্দিষ্ট পথে পরিচালিত করা।
৪।সড়ক অতিক্রমকারী ও দিক পরিবর্তনকারী যানবাহনের গতি মন্হর করা।

চ. একক লেন
উত্তরঃ - একক লেন বলতে একমুখী সড়ককে বুঝায়। অর্থাৎ দুই পাশের নূন্যতম ক্লিয়ারেন্স রেখে একটি প্রমাণ মাপের গাড়ি নিরাপদে একমুখী চলতে যে পরিমাণ পেভমেন্টের প্রয়োজন হয় তাকে একক লেন বলে।
একক লেনের পরিমাপ হলো:- আমরা জানি একটি গাড়ির অনুমোদিত প্রস্হ ২.৪৪ মিটার। এবং লেনের উভয় পাশে. ৬৮ মিটার করে ক্লিয়ারেন্স রাখতে হবে। তাহলে একক লেনের পরিমাপ হবে ৬৮ +২.৪৪+. ৬৮= ৩.৮০ মিটার । অর্থাৎ একমুখী সড়কের নূন্যতম চওড়া ৩.৮০ মিটার হয়ে থাকে।

ছ. দ্বিমুখী লেন
উত্তরঃ - সড়কের দুই পাশের পার্শ্ব ক্লিয়ারেন্স রেখে দুইটি প্রমাণ মাপের গাড়ি নিরাপদে দ্বিমুখী চলতে যে পরিমাণ পেভমেন্টের দরকার হয় তাকে দ্বিমুখী লেন বলে ।
দ্বিমুখী লেনের পরিমাপ হলো, ৫৩ মিটার পার্শ্ব ক্লিয়ারেন্স এবং ২.৪৪ মিটার গাড়ির চওড়া ও মেডিয়ান স্ট্রিপ ১.০৬ মিটার । ৫৩+২.৪৪+১.০৬+২.৪৪+.৫৩=৭ মিটার।
দ্বিমুখী রাস্তার নূন্যতম চওড়া ৭ মিটার হয়ে থাকে।

09/12/2019

রাজউক, BPSC,IBA pattern এ ডিপার্টমেন্ট ভিত্তিক
পোষ্ট।।

১. স্পাইরাল কলামের রডের নুন্যতম ব্যবধান বা পিচ দুরত্ব কত?
ক। ৩৫ মিমি✅
খ। ২৫ মিমি
গ। ৭৫ মিমি

২. মোটা দানা ও সরু দানা কংক্রিটের কত অংশ দখল করে?
ক। ২৫~৫০ ভাগ
খ। ৫০~৬০ ভাগ
ঘ। ৬০~৮০ ভাগ✅

৩.Rcc তে ব্যাবহৃত সর্বোচ্চ মোটা
দানার আকার কত?
ক। ২৫ মিমি
খ। ৩৭ মিমি✅
গ। ৪০ মিমি

৪. ত্রিভুজাকার লোডের পরিমান লোড ডায়াগ্রাম ক্ষেত্রফলের?
ক। সমান✅
খ। বেশী
গ। কম।
ঘ। ক ও খ

৫. পীড়ন কত প্রকার?
ক। ৩
খ। ৪✅
গ। ৫

৬.পোর্টল্যান্ড সিমেন্টে নরমাল কনসিসটেন্সির এর মান শতকরা কত?
ক। ৩০✅
খ।৩৫
গ।৯০

৭.সেক্সট্যান্ট যন্ত্রের সাহায্যে কত ডিগ্রি পর্যন্ত কোন মাপা যায়?
ক। ৬০
খ। ৪৫
গ। ৯০
ঘ। ১২০✅

৮.কাদা মাটির উপর ভিত্তি স্থাপনে অনুমোদনযোগ্য সর্বোচ্চ ডিফারেন্সিয়াল সেটেলমেন্ট কত?
ক। ৪০ মিমি✅
খ। ২৫ মিমি
গ। ১০ মিমি
৯.চাপ শক্তির কত ভাগ শিয়ার শক্তি হয়ে থাকে?
ক। ৩০~৪০% ✅
খ। ৫০~৬০%
গ। ৩০~৫০%
১০. আর বি স্ল্যাবে শতকরা কত ভাগ সিমেন্ট বালি কম লাগে?

ক। ৩০~৪০% ✅
খ। ৫০~৬০%
গ। ৩০~৫০%

Address

Jhenida
7320

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সিভিল engineering বিষয় posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সিভিল engineering বিষয়:

Share

Category



You may also like