Md.Nazmul hasan

Md.Nazmul hasan পেইজ টি ফলো বাটনে ক্লিক করে সাথে থাকুন।

I have reached 100 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉
17/06/2023

I have reached 100 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉

Bhairab sporting club
15/01/2023

Bhairab sporting club

একবার এক পর্যটক মেক্সিকোয় গেলেন; জেলেদের মাছের খুব প্রশংসা করলেন। তারপর বললেন,“আচ্ছা, মাছ ধরতে আপনাদের কত সময় লাগে?”“বেশ...
16/11/2022

একবার এক পর্যটক মেক্সিকোয় গেলেন; জেলেদের মাছের খুব প্রশংসা করলেন। তারপর বললেন,
“আচ্ছা, মাছ ধরতে আপনাদের কত সময় লাগে?”
“বেশিক্ষণ না” জেলেদের এক কথার উত্তর।
“তাহলে আপনারা আরও বেশি সময় দিয়ে আরও বেশি মাছ ধরেন না কেন?” লোকটা প্রশ্ন করেন। জেলেরা বলেন, "আমরা যে মাছে ধরি তাতে আমাদের প্রয়োজন মিটে যায়"।
“তাহলে মাছ ধরার পর বাকি সময়টা আপনারা কী করেন?” লোকটা জিজ্ঞাসা করে। জেলেরা জবাব দেয়,
“আমরা ঘুমায়, মাছ ধরি, বাচ্চাদের সাথে খেলা করি, বৌয়ের সাথে খাই, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেই, মজা করি, হাসি, গলা ছেড়ে গান গাই…”। পর্যটক তাদেরকে থামিয়ে বলেন,
“আমি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছি। আমি আপনাদেরকে বুদ্ধি দিয়ে সাহায্য করতে পারি। আপনাদেরকে আরও বেশি সময় দিয়ে মাছ ধরতে হবে, বাড়তি মাছগুলো বিক্রি করে মাছ ধরার বড় নৌকা কিনতে হবে। ”
“তারপর?” জেলেদের প্রশ্ন।
“আপনারা বড় নৌকার সাহায্যে বেশি মাছ ধরবেন, বেশি আয় করবেন। সেটা দিয়ে আরও বড় দুটা, তিনটা বা আরও বেশি নৌকা কিনবেন। একসময় মাছ ধরার নৌবহর বানিয়ে ফেলবেন। তখন মধ্যসত্ত্বভোগী ব্যবসায়ীদের কাছে মাছ বিক্রি না করে, সরাসরি মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরির সাথে বেচাকেনা করবেন। এক সময় নিজেরাই মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরি খুলে বসবেন। তারপর অনেক ধনী হয়ে গ্রাম ছেড়ে মেক্সিকোর রাজধানী, আমেরিকার লসএঞ্জেলেস বা নিউ ইয়র্কে চলে যাবেন। সেখান থেকে আপনারা মেগা প্রজেক্ট চালু করবেন। ”
“এসব করতে কত সময় লাগবে?” জেলেদের প্রশ্ন।
“কুড়ি/পঁচিশ বছর তো লাগবেই।” জবাব দেয় পর্যটক।
“তারপর” জেলেরা প্রশ্ন করে।
লোকটা হেসে জবাব দেয়, “ব্যবসায় যখন আরও বড় হবে তখন আপনারা শেয়ার বাজারে যাবেন, মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার আয় করবেন।”
“মিলিয়র ডলার! ধরুন পেলাম মিলিয়ন ডলার। কিন্তু, তারপর?” জেলেরা সবিস্ময়ে প্রশ্ন করে। পর্যটক তখন জবাব দেন,
“আপনারা তখন অবসরে যাবেন। শান্ত গ্রামে ফিরে এসে সমুদ্রের ধারে ঘুমাবেন, বাচ্চাদের সাথে খেলা করবেন, বৌয়ের সাথে খাবার খাবেন, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিবেন, মজা করবেন…,”। তখন জেলেরা বলেন,
“সেই কাজটাই তো আমরা এখন করছি। তাহলে এই বিশ/পঁচিশ বছরের এই কষ্টের জীবনের মানে কী?”
(সংগৃহীত ও অনূদিত)

খেলাধুলা বিনোদনের অংশ বিনোদনেই সীমাবদ্ধ থাকুকছবির ছেলেটি মতিন। বাড়ি নোয়াখালী। ২০১৮ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার পতাকা উড়াতে গি...
15/11/2022

খেলাধুলা বিনোদনের অংশ বিনোদনেই সীমাবদ্ধ থাকুক

ছবির ছেলেটি মতিন। বাড়ি নোয়াখালী। ২০১৮ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার পতাকা উড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎ পৃষ্ট হয়ে দুই হাত দুই পা চিরতরে হারিয়ে বসেন। সে বিশ্বকাপ শেষ আবার বিশ্বকাপ এসে গেছে কিন্তু মতিনের হাত পা আর ফেরে নাই!

পতাকা টানাতে গিয়ে সেদিন ব্রাজিলের সমর্থক একটি ছেলে মারা গেছে! আশ্চার্য হলো সেই নিউজের নিচে দেখলাম হা হা রিএ্যাকশন! সম্ভবত হা হা দিয়েছে আর্জেন্টিনার ভক্ত কেউ। মারামারি লেগে যাচ্ছে কোন কোন এলাকায়- এগুলো সবই সাময়িক আবেগ-উত্তেজনার ফল।

এখানেই সাবধান থাকা দরকার। খেলা বিনোদনের পার্ট। একদম নির্মল বিনোদন। এটা দরকার আছে। কিন্তু আবেগকে কন্ট্রোল করতে হবে।

ছবি: ইন্টারনেট

05/11/2022

আগামীকাল থেকে শুরু হওয়া এইচএসসি পরীক্ষার্থী সবার জন্য রইলো দোয়া শুভেচ্ছা, অভিনন্দন, শুভকামনা ও ভালোবাসা।

এবার মুখ খুললেন টেন্ডুলকার,  ভারতের অতীতের টিম এমন ছিলো না। কিন্তু কয়েকজন মিলে এখন টিমটাকে সমস্যা করে ফেলতেছে। এতে ভারতে...
04/11/2022

এবার মুখ খুললেন টেন্ডুলকার, ভারতের অতীতের টিম এমন ছিলো না। কিন্তু কয়েকজন মিলে এখন টিমটাকে সমস্যা করে ফেলতেছে। এতে ভারতের ক্রিকেটের সন্মান নষ্ট হচ্ছে। আশা করি, ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বোধদ্বয় হবে।

03/11/2022

স্বাগতম আমার এই পেইজে, সাথেই থাকুন ধন্যবাদ

ঢাকা মোহাম্মদপুর একটা মসজিদের আজকের ছবি।হে আল্লাহ আপনি হেফাজত করুন আমিন।
27/10/2022

ঢাকা মোহাম্মদপুর একটা মসজিদের আজকের ছবি।
হে আল্লাহ আপনি হেফাজত করুন আমিন।

26/10/2022

কক্সবাজারে কোন এক হোটেলের প্রতি রাতের ভাড়া সর্বোচ্চ ৫৭ হাজার টাকা। ৫০% বা ৬০% ডিসকাউন্টে প্রতি রাতে ২২-২৫ হাজার টাকায় মানুষ থাকছে। ভয়ঙ্কর ব্যাপার হল আমার মত মানুষ এই দাম দেখে হয়ত স্বপ্নেও ওখানে থাকার কথা না ভাবলেও বাস্তবতা হল তাদের রুম খালি যায় না।

বাংলাদেশের কক্সবাজারে যেই হোটেল ৮ হাজার টাকায় ভাড়া পাওয়া যাবে এর থেকে ভাল মানের হোটেল থাইল্যান্ড বা অন্য কোন দেশে এর ৪ ভাগের এক ভাগ দামে পাওয়া যাবে। এক বেলা খেতে সেখানে জনপ্রতি ৫০০ টাকা পার হয়ে গেলেও ৩ দিনের একটা ছুটিতে হোটেলে স্থান দেয়ার জায়গা থাকেনা। এরপরো জিজ্ঞেস করলে সহজ সরল করুন উত্তর "ব্যবসা ভাল নেই ভাই, আগের মত নেই"।

সেদিন বাসায় ভাবলাম কদবেল কিনে নিয়ে যাই। দাম জিজ্ঞেস করতেই বলল বড় গুলা ৫০, এর থেকে কিঞ্চিত ছোট ৪০ আর এপাশের গুলা ৩০। হা করে দুই মিনিট দাঁড়িয়ে থেকে বললাম ২৫ করে হবে? বলল এক দাম। দামাদামি নেই। আমি চলে আসলে আসলে কিছুই যায় আসেনা। অনেকেই কিনবে। আর অনেকে কিনবে বলেই ন্যায্যতার বালাই নেই বাজারে।

ঢাকার কোন কোন অঞ্চলে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৭০-৮০ হাজার লোকের বাস! এতটাই ঘিঞ্জি একটা শহরে রুপ দিয়েছি আমরা যে এখানে ক্রেতার কাছে বিক্রেতা দায়বদ্ধ নয়। ক্রেতা দায়বদ্ধ। রিকশায় গেলে যান, না গেলে নাই। কদবেল কিনলে কিনুন, না কিনলে নাই।

আমার উপলব্ধি হল, সারাবিশ্বে পণ্যের বাজার মূল্য নির্ধারনে কস্ট প্রাইস এর সাথে রিজনেবল প্রফিট মার্জিনের হিসাব করা হলেও, বাংলাদেশের বাজার ব্যাবস্থায় বাজার মূল্য নির্ধারন হয়, সর্বোচ্চ কত দামে ক্রেতার কাছে বিক্রি করে কত সময়ে স্টক খালি করা সম্ভব সেটির উপর। এক্ষেত্রে সময়কে মূল্য দিলে হয়ত একটু দাম কমায়। না দিলে বেশি দামেই বিক্রি চলবে।

পুরো বাজার ব্যাবস্থায় কার্যত কারো নিয়ন্ত্রন নেই। নিয়ন্ত্রন যারা করবে তাদের হয়ত মাথা ব্যাথাও নেই। বাড়ি ভাড়ার ক্ষেত্রে ব্যাচেলর হলে এক রকম, ভাড়াটের চাহিদা বেশি থাকলে ভাড়াও বেশি। কোন নির্দিষ্ট কাঠামোয় দাম নির্ধারন হয়না। কোন শৃঙখলায় আমাদের বাজার আবদ্ধ নয়।

সেদিন একটা ভিডিও দেখলাম, নিউমার্কেটে এক বিদেশির কাছে রাস্তার হকার বেল্টের দাম চাইছে ১৫ হাজার। ফিক্সড প্রাইস। অর্থাৎ প্রতি নিয়ত দাম নির্ধারনে আপনি কতটুকু বোকা বা চালাক সেটার ও পরীক্ষা দিয়ে পাশ ফেল করতে হবে।

কেন এরকম ভোগান্তি হবে? কেন একটা সুন্দর পরিকল্পনার আওতায় বাজার চলবে না? কেন ফটকাবাজিকে প্রশ্রয় দেয়া হবে? এতে যারা প্রকৃত ব্যাবসায়ী তারা কিভাবে টিকবে?

এদেশে অনেকেই আছেন যারা আসলে বাজারে গেলে দাম ও জিজ্ঞেস করেন না। দামাদামি অনেকের কাছে ছোটলোকি। আমরা বুঝিনা আমাদের এরকম মাইন্ডসেট সাধারন ক্রেতাদের জন্য আরো ভোগান্তি সৃষ্টি করে। তবে প্রশ্ন হল, দামাদামিই বা কেন করতে হবে? ন্যায্যতা নিশ্চিত করলে তো দামাদামির প্রয়োজন হত না। তাইনা?

আমার প্রথম দিকের লেখায় পদ্মা সেতুর ইকোনমিক বেনিফিট নিয়ে লিখেছিলাম। সহজ ভাবে ওই সময় যেই দুটি জিনিস মাথায় এসেছিল তার ভেতর হল, এই সেতুতে দুরত্ব কমবে। একি সাথে ট্রিপ টাইম কমবে। কারো একটি ট্রাক থাকলে বা বাস থাকলে আগে ট্রাকের ক্ষেত্রে এক দিনে একটি ট্রিপ অথবা কখনো দুই দিনে একটি ট্রিপ খাটানোর বেশি সুযোগ পেত না। কিন্তু সেতু হলে দিনেই দুটি বা তিনটি ট্রিপ খাটানোর সুযোগ হবে। এতে আগে এক ট্রিপে ২০০০০ টাকায় ভাড়া খাটলে সেতু চালুর প্র যদি সেই ট্রাক মালিক ৮-১০ হাজার টাকাও ভাড়া ধার্য করে তবুও তার আয় বৃদ্ধি পাবে। গাড়ির সংখ্যা না বাড়ালেও যাত্রী বা মাল বহন ক্ষমতা একি কারনে দ্বিগুন বা তিনগুন হবে। দুরত্ব কমায় তেল খরচ ও কমবে। ঘাটে ফেরি পেতে অনেক সময় যেই তেল পুড়ে সেই তেলেই ট্রিপ শেষ করা যাবে।

খবরে দেখলাম, কালনা সেতু উদ্বোধনের পর যশোরের সাথে ঢাকার দুরত্ব কমেছে ১১৩ কিলোমিটার। সরকার নির্ধারিত যাত্রী প্রতি কিলোমিটারের ভাড়া ২.১৫ টাকা হিসাবে তাহলে খরচ কমার কথা ২২৮ টাকা। বর্তমানে পদ্মা সেতুর টোল, এক্সপ্রেসওয়ের টোল, অন্যান্য সেতুর টোল মিলিয়ে যাত্রী প্রতি টোল আসে মাত্র ৩৬ টাকা। যেখানে ভাড়া কমে ৩০০ টাকা হবার কথা, সেখানে বাসে ৬০০+ করে নিচ্ছে। এসি গাড়িতে ১২০০+। কি চমৎকার বাজার ব্যাবস্থা। তারা যানে যে তাদেরকে আইন দেখাবেনা কেউ। দেখালে ধর্মঘট। আর যাত্রী যারা এতদিন ৬০০ করে দিয়েছে তারাও ৬০০ করে হলেও দামাদামি করবে না। যাওয়ায় লাগবে। বিকল্প নেই।

চাহিদা অতিরিক্ত হলে সমস্যা। ছোট দেশে অতিরিক্ত ক্রেতা ঘনত্ব যে ঝুকির সৃষ্টি করেছে তার মধ্যে অন্যতম আরেকটি হল " প্যানিক" সৃষ্টির সুযোগ। মোটামুটি একটা প্যানিক বাজারে ছড়িয়ে দিতে পারলেও বিশাল মুনাফা। ধরবে কে? ধরার কেউ নেই। সিন্ডিকেট শক্তি তত বাড়ে যত ডিমান্ড বাড়ে। মাঝে ক্ষতিগ্রস্ত হয় অনেক ক্রেতা ও বিক্রেতা।

বাংলাদেশে বাজার শৃঙখলা নিয়ে ভাবা উচিত। এই পর্যন্ত বাজার শৃঙখলার উপায় নিয়ে বেশ কয়েকটি ভাবনা শেয়ার করেছি। আমার মনে হয়, জন দুর্ভোগ কমাতে আমাদের এই দিকটায় মনোযোগ দেয়া উচিত।

©

24/10/2022

⭕ রাসূল (ﷺ) প্রবল বেগে বায়ু প্রবাহিত হতে দেখলে বলতেন—

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ مِنْ خَيْرِهَا وَخَيْرِ مَا فِيهَا وَخَيْرِ مَا أُرْسِلَتْ بِهِ وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّهَا وَشَرِّ مَا فِيهَا وَشَرِّ مَا أُرْسِلَتْ بِهِ

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকা মিন খাইরিহা, ওয়া খাইরি মা ফীহা, ওয়া খাইরি মা উরসিলাত্ বিহী, ওয়া আঊযু বিকা মিন শাররিহা, ওয়া শাররি মা ফীহা, ওয়া শাররি মা উরসিলাত্ বিহী।

অনুবাদ : হে আল্লাহ! তোমার নিকট আমি এ বাতাসের মঙ্গল, এর মাঝে নিহিত মঙ্গল এবং যে মঙ্গলসহ এটা পাঠানো হয়েছে তা প্রার্থনা করি। আর এর ক্ষতিকর দিক, এর মাঝে নিহিত ক্ষতি এবং যে ক্ষতিসহ এটা পাঠানো হয়েছে তা হতে তোমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করি।

[আত-তিরমিজি : ৩৪৪৯]

ইভিএম হ্যাক
19/10/2022

ইভিএম হ্যাক

♦️বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তাছে + মাসে লাখ খানেক টাকাও ইনকাম করতাছে আমারই এক বন্ধু। জিঙ্গেস করলাম কেমন আছিস, বললো ভালো নেই। ভালো...
14/10/2022

♦️বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তাছে + মাসে লাখ খানেক টাকাও ইনকাম করতাছে আমারই এক বন্ধু। জিঙ্গেস করলাম কেমন আছিস, বললো ভালো নেই। ভালো লাগে না কিছু।

গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে এক বন্ধু বেকার বসে আছে। জিঙ্গেস করলাম। কেমন আছিস, বললো ভালো নেই। সব কিছু অদ্ভুত লাগে।

আমারই এক বন্ধু সে চতুর্থ বর্ষে আছে। তারে জিঙ্গেস করলাম কেমন আছিস, উত্তর একি। ভালো নেই৷ চতুর্দিকের এত পেশার আর ভালো লাগে না।

এক বন্ধু ৪/৫ টা প্রেম করে আমি যতদূর জানি। কালকে ওরে কল দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, কিরে ভালোই তো মাল্টিপল প্রেমিকা নিয়ে সুখে আছিস। ও বললো, নারে মামা মনে শান্তি নাই। সব কিছু বিতৃষ্ণা লাগে। ভালো লাগে না কিছু। মনমানসিকতা ভালো নেই।

কয়েকদিন আগে এক বন্ধুর ব্রেকআপ হইছে। গতকাল হোয়াটসঅ্যাপ এ কল দিলাম। জিঙ্গেস করলাম, কেমন আছিস। বললো ভালো নেই। ওর কথা মনে পরে। শান্তি কোথায় পাবো একটু বলতে পারিস আমাকে।

এক বিবাহিত বন্ধুকে কল দিলাম। জিঙ্গেস করলাম কেমন আছিস, বললো জীবনে বড় ভুল ছিলো বিশ্ববিদ্যালয় শেষ না করে আগেই বিয়ে করা। জীবনটা তুচ্ছ মনে হয় এখন। আর কিছু ভালো লাগে না।

এক বন্ধু অলরেডি বাপ হয়ে গেছে। ওরে জিজ্ঞেস করলাম কেমন আছিস বললো নিজের প্যারা সংসারের প্যারা সব মিলিয়ে আমি ক্লান্ত

এক পুলিশ বন্ধুরে কল দিলাম। বললো চাকরিতে শান্তি নাই মনেও শান্তি নাই।

সবাই যদি এত অশান্তিতে থাকে তাহলে শান্তি কই?
ধীরে ধীরে কিসের মোহ তে আমার শান্তি থেকে দূরে সরে যাচ্ছি?
কিসের পিছু ছুটছি আমারা?
যেখানে মানসিক শান্তি বলে কোন কিছু নেই।।

© Naimul Haque

ধেয়ে আসছে সুপার সাইক্লোন তছনছ হতে পারে বাংলাদেশ ভারতের সুন্দরবন অঞ্চল।আম্ফানের মতোই শক্তিশালী এই ঘূর্ণিঝড়ের নাম সিত্রাং...
13/10/2022

ধেয়ে আসছে সুপার সাইক্লোন তছনছ হতে পারে বাংলাদেশ ভারতের সুন্দরবন অঞ্চল।
আম্ফানের মতোই শক্তিশালী এই ঘূর্ণিঝড়ের নাম সিত্রাং।
ঘূর্ণিঝড়ের গতি প্রায় ২০০-২৫০ কিলোমিটার।আল্লাহ সহায় হোন।

আহা কি করে যে তোদের বুঝাই!এটা কোনো রাজনৈতিক দলের স্লোগান নয়, এটা মুসলিম উম্মাহ'র স্লোগান...!
13/10/2022

আহা কি করে যে তোদের বুঝাই!
এটা কোনো রাজনৈতিক দলের স্লোগান নয়,
এটা মুসলিম উম্মাহ'র স্লোগান...!

"অনন্ত মহাকালে মোর যাত্রা, অসীম মহাকাশের অন্তে.."😪আল্লাহ আপনাকে জান্নাতবাসী করুক । #আবরার_ফাহাদ
07/10/2022

"অনন্ত মহাকালে মোর যাত্রা,
অসীম মহাকাশের অন্তে.."😪
আল্লাহ আপনাকে জান্নাতবাসী করুক ।
#আবরার_ফাহাদ

2015 সালের কলেজ ট্রুরের সৃতি। বন্ধুরা এবং প্রিয় সারের সাথে এক ফ্রেমে 💝💝💝
30/09/2022

2015 সালের কলেজ ট্রুরের সৃতি। বন্ধুরা এবং প্রিয় সারের সাথে এক ফ্রেমে 💝💝💝

এটাই ইসলামের সৌন্দর্য। এমন সৌন্দর্য ছড়িয়ে যাক সারা বিশ্বে প্রতিটি প্রান্তে প্রান্তে। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এমন একটি ম...
29/09/2022

এটাই ইসলামের সৌন্দর্য। এমন সৌন্দর্য ছড়িয়ে যাক সারা বিশ্বে প্রতিটি প্রান্তে প্রান্তে। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এমন একটি মহৎ ও মানবিক দল, যে দল সকল ধর্ম বর্ণের অসহায় বিপদগ্রস্ত জাতির কল্যাণে সবার আগে ছুটে যায়...!! মহালয়ার যাত্রাপথে নিহতদের পরিবারকে ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা সহায়তাঃ

আমি আসলেই অভিভূত। আলহামদুলিল্লাহ এক ব্যাতিক্রমী আমীর পেয়ে। এই ধরনের ব্যাতিক্রমী স্বপ্নদ্রষ্টার দ্বারা সম্ভব জাতিকে পথ দেখানো, নতুন এক স্বপ্নের পথে নেতৃত্ব দেয়া.!

পদ্মা সেতু ভ্রমন করলাম।
26/09/2022

পদ্মা সেতু ভ্রমন করলাম।

17/09/2022
মেয়েটার সাথে ছেলেটার সাত বছরের রিলেশন ছিল। মেয়েটা আমাদের ডিপার্টমেন্টেই পড়তো। নাম মোহনা।ভাইয়ের নাম ছিল শামস। আমাদের হলেই...
15/09/2022

মেয়েটার সাথে ছেলেটার সাত বছরের রিলেশন ছিল। মেয়েটা আমাদের ডিপার্টমেন্টেই পড়তো। নাম মোহনা।

ভাইয়ের নাম ছিল শামস। আমাদের হলেই থাকতেন। তিন ব্যাচ সিনিয়র। উনাকে কোনদিন হাসি ছাড়া দেখিনি। এত ভদ্র ছেলে পুরো ক্যাম্পাসে পাওয়া দুষ্কর ছিল। মেয়েটাকে ভালোও বাসতেন পাগলের মতো। প্রায়ই দেখা যেতো ক্যাম্পাসে হাতে হাত রেখে হেটে চলেছেন দু'জনে। আমাদের চোখে চোখ পড়তেই অবশ্য হাত ছেড়ে দিয়ে লাজুক হাসি দিতেন শামস ভাই!
মাঝে মাঝেই রাত তিনটা-চারটায় ঘুম থেকে উঠে দেখতাম, হলের করিডোরের এক কোনায় দাঁড়িয়ে ভাই তখনও গুজুর গুজুর করেই চলেছেন!

একটা চাকরির অভাবে সেই সম্পর্কটাই বদলে গেল কী ভীষণভাবে!

ততদিনে ভাইয়ের মাস্টার্স পাস করা শেষ। চাকরি পাচ্ছেন না বলে হলে থেকে গিয়েছিলেন আরও দেড় বছরের মতো। মেয়েটা ছেড়ে চলে গিয়েছিল মাস্টার্স শেষের এক বছরের মাথায়। যাবেই না বা কেন, সুন্দরী মেয়ে, বাসায় বিয়ের প্রস্তাব এসেছে, সেই ছেলে আবার প্রসাশনের ক্যাডার।

→যাওয়ার আগে মেয়ে বলে গিয়েছিল, "চাকরি পাও না, যোগ্যতা নেই, তো প্রেম করতে এসেছিলে কেন?"

ব্রেকাপের পর ভাই প্রায়ই আমার রুমে আসতেন সিগারেট খেতে। হাতে সব সময় কোনো না কোনো বিসিএসের বই থাকতই। ঘন্টার পর ঘন্টা ধোঁয়া ছাড়তেন আর মাঝেমাঝে উনার জীবনের গল্প বলে চলতেন। বাড়ির রান্না ঘরের কোণাটা ভেঙে পড়েছে, বড় বোনটার বিয়ের বয়স হয়ে গিয়েছে, বাপ আবার পেনশনে গেছে এই বছর ইত্যাদি। মাঝেমাঝে কথা বলা বন্ধ করে সিলিং ফ্যানের দিকে তাকিয়ে থাকতেন। কি যেন ভাবতেন। হয়তো সে ভাবনা আমাদের ধরা-ছোঁয়ার বাইরে!

মাস্টার্সের দেড় বছরের মাথায় শামস ভাইকে হল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। বের করে দিয়েছিল তাঁরাই, যারা শামস ভাইয়ের হেল্প পেতে পেতে এতদূর এসেছে, যাদের হলে ব্যবস্থা করে দেয়েছিলেন শামস ভাই নিজেই।

যেদিন বেরিয়ে যান, অঝোর ধারায় চোখ থেকে পানি পড়ছিল। ভার্সিটিতে ক্লাস সেরে এসে দেখি, ভাই বের হয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আমাকে দেখে চোখে পানি নিয়ে অনেক কষ্টে একটা হাসি দিয়ে বলেছিলেন, "আর যাই করিস, প্রেম করতে যাস না ভাই। জীবনটা ছাই বানিয়ে দেবে। "কথাটা কাগজে লিখে দেয়ালে টানিয়ে রেখেছিলাম!

উপরের কথাগুলো প্রায় বছর-দশক আগের।

ইমিগ্রেশন সংক্রান্ত একটা কাজে বহুদিন ধরে চেষ্টা করছিলাম কোনো এক কাষ্টমস অফিসারের সাথে যোগাযোগ করতে, বিষেশত, ভার্সিটির কোনো বড় ভাইয়ের সাথে। তাহলে হেল্প বেশি পাওয়া যাই। খুঁজ খবর নিয়ে যা জানতে পারলাম, মাথা ঘুরে যাবার উপক্রম হলো। শামস ভাই এখন ঢাকা এয়ারপোর্টের নামী-দামী কাষ্টমস অফিসার!

সময় করে একদিন গেলাম ভাইয়ের অফিসে। চকচকে সেক্রেটারিয়েট টেবিলের একপাশে বসে ছিলেন ভাই, আমাকে দেখে বিশাল এক হাসি দিয়ে এগিয়ে এসে বুকে বুক মেলালেন। একথা সেকথার পর উঠল, সংসার জীবনের কথা। বললাম, বিয়েটা করিনি এখনো, বোহেমিয়ান জীবনই ভালো লাগছে। ভাইয়ের কথা জিজ্ঞেস করতে বললেন, বিয়ে করেছেন। একটা ফুটফুটে বাচ্চাও হয়েছে। ভাবী আবার সলিমুল্লাহ মেডিকেলের ডাক্তার।

অনেকক্ষণ যাবৎ মনের সধ্যে একটা কথা বাজছিল; শেষ পর্যন্ত জিজ্ঞেস করেই ফেললাম, "মোহনার কথা মনে পড়ে না, ভাই?" বেশ বড়সড় একটা হাসি দিয়ে বললেন, "নারেহ। জীবনে যা চেয়েছিলাম, তাঁর চেয়ে অনেক বেশি পেয়ে গিয়েছি। এখন আর এই সব ছোটখাট চাওয়াগুলো পাত্তা পায় না।"

জিজ্ঞেস করলাম, "মোহনার আর কোনো খবর পাননি?" কিছুক্ষন চুপ থেকে বললেন, "শুনেছিলাম বছরখানেক আগে ডিভোর্স হয়ে গিয়েছে। এরপর আর কোনো খবর পাইনি।"

ভাইয়ার গাড়িতে এক সাথে ফেরার পথে ভাইয়ের বলা একটা কথা প্রায়ই কানে বাজে "লাইফে কাউকে ঠকাস নারেহ। লাইফ কাউকে ছাড় দেয় না, প্রতিশোধ নিয়েই ছাড়ে। রিভেঞ্জ অফ নেচার!"

সত্যিই, লাইফ কী ভীষণভাবে রং পাল্টায়!

#সংগৃহীত

মামতো ভাইকে নিয়ে চুয়াডাঙ্গা মৎস কেন্দ্র গুলো ভ্রমনের সময় গুলো।
03/08/2022

মামতো ভাইকে নিয়ে চুয়াডাঙ্গা মৎস কেন্দ্র গুলো ভ্রমনের সময় গুলো।

02/08/2022

অনেকেই জানতে চায়, বান মারা এটা কি ও কেমন...
দেখুন ভালো করে ....
একটি কবরস্থান থেকে উদ্ধার করা হয় একটি পুতুল!! এটিকে একজন বিশেষ মানুষের জামা,চুল,নখ প্রভৃতি দিয়ে একদমই একজন মানুষের মত করে দাফন করে দেয়া হয় একটি কবরের উপরে যাকে কালো যাদুর বান বলে।
যার ফলে যার নামে বান মারা হয়েছে ওই জীবন্ত মানুষটি এর প্রভাবে আস্তে আস্তে শেষ হয়ে মারা যাবে। #নাউজুবিল্লা

নবীজি (স) বলেছেন:- যারা অন্যের ক্ষতির জন্য এমন কাজ করে, তারা ঈমান নিয়ে মরতে পারবেনা।

কিভাবে যাচাই করবেন আসলেই আপনি যাদুগ্রস্থ কিনা তাদের জন্য এই পোস্ট উপকারী হবে, নিচের লক্ষণগুলো মিলিয়ে দেখুন আপনার সাথে কতগুলো লক্ষণ মিলেঃ

১। চোখের অবস্থা অস্বাভাবিক বা অসুন্দর লাগা।

২। কোন কারণ ছাড়াই শরীর গরম থাকা।

৩। ব্যাকপেইন। বিশেষত মেরুদণ্ডের নিচের দিকে ব্যথা করা।

৪। (মহিলাদের ক্ষেত্রে) অনিয়মিত মাসিক (পুরুষদের ক্ষেত্রে) প্রস্রাবে ইনফেকশন এর সমস্যা।

৫। প্রায়সময় পেট ব্যথা থাকা।

৬। দীর্ঘদিন চিকিৎসা করেও কোন রোগ ভালো না হওয়া।

৭। তীব্র মাথা ব্যথা, ঔষধ খেয়েও তেমন লাভ হয়না।

৮। হঠাৎ করে কারো প্রতি তীব্র ঘৃণা বা তীব্র ভালোলাগা অনুভব হওয়া।

৯। পরিবার, বাসা, সমাজের প্রতি তীব্র বিতৃষ্ণা থাকা।

১০। বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত খুব অস্বস্তিতে ভুগা অথবা মেজাজ খারাপ থাকা।

১১। কোন কারণ ছাড়াই বাড়ি থেকে দৌড় দিয়ে বের হয়ে যেতে ইচ্ছা হওয়া।

১২। শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে অতিরিক্ত ব্যথা হওয়া।

১৩। ঠিকমত ঘুমাতে না পারা। ঘুমালেও ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা।

১৪। স্বপ্নে কোনো গাড়ি বা প্রাণিকে আক্রমণ করতে বা ধাওয়া করতে দেখা (যেমনঃ কুকুর, বিড়াল, গরু, মহিষ, বাঘ, সিংহ, সাপ)।

১৫। স্বপ্নে কোন ফাঁকা বাড়ি, মরুভূমি বা গোরস্থানে হাঁটাচলা করতে দেখা।

১৬। স্বপ্নে বিভিন্ন যায়গায় পানি দেখা (যেমন সাগর, নদী, পুকুর, ইত্যাদি)।

১৭। স্বপ্নে ঘনঘন কোথাও আগুন জ্বলতে বা কিছু পোড়াতে দেখা।

১৮। স্বপ্নে নিজেকে উড়তে দেখা বা কোন পাখি অথবা বড়বড় গাছ দেখা।
এসব লক্ষণ যদি মিলে যায় তাহলে ভেবে নিবেন আপনি যাদুগ্রস্ত।

হাত 🤲এমন ভাবে করে- শুরা ইখলাস,সূরা নাস,সূরা ফালাক এইভাবে এক সাথে ৩ বার পরে হাতে ফু দিয়ে সারা শরীরে মুছে দিলে সমস্ত প্রকার জাদু,বান,জ্বীনের দৃষ্টি থেকে আল্লাহ বাচিয়ে রাখবেন ইনশা আল্লাহ❤

যখন হযরত মুহাম্মাদ (স) কে বান মারা হয়েছিল তখন এই ৩ টি সূরা নাজিল হয় এবং এইভাবে পড়ার ফলে তিনি বান থেকে

☘️☘️☘️☘৯০ দশক ছিল আসলে গোল্ডেন দশক !!  এ গুলির সাথে যারা পরিচিত ছিল তাদের শৈশব নিসন্দেহে  মধুর ছিল !! 🌿🌿
01/08/2022

☘️☘️☘️☘৯০ দশক ছিল আসলে গোল্ডেন দশক !!
এ গুলির সাথে যারা পরিচিত ছিল তাদের শৈশব নিসন্দেহে মধুর ছিল !! 🌿🌿

বাংলাদেশের আকাশে আজ শুক্রবার পবিত্র মহররম মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে আগামী রোববার থেকে পবিত্র মহররম মাস গণনা শুরু হবে। স...
30/07/2022

বাংলাদেশের আকাশে আজ শুক্রবার পবিত্র মহররম মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে আগামী রোববার থেকে পবিত্র মহররম মাস গণনা শুরু হবে। সে অনুযায়ী ৯ আগস্ট (মঙ্গলবার) সারা দেশে পবিত্র আশুরা পালিত হবে।
আজ সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মু. আ. আউয়াল হাওলাদার।

29/07/2022

আজ আরবি বছরের শেষ জুম্মা মোবারক..
আল বিদা ১৪৪৩ হিজরী..😔
সুস্বাগতম ১৪৪৪ হিজরী..😊

যবিপ্রবির ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে যারা আসবেন তাদের জন্য। কেউ বেশি ভাড়া দিবেন না।
28/07/2022

যবিপ্রবির ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে যারা আসবেন তাদের জন্য। কেউ বেশি ভাড়া দিবেন না।

Alhamdulillah
28/07/2022

Alhamdulillah

27/07/2022
27/07/2022

█▒▒▒ সর্বশেষ/Just In ▒▒▒█

** দেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ, ১১ বছরে বেড়েছে প্রায় ২ কোটি
** প্রথমবারের মতো পুরুষের চেয়ে বেড়েছে নারী: জনশুমারি ও
গৃহগণনার প্রতিবেদন প্রকাশ

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোট...
25/07/2022

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।''
:
এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।
:
ধরি, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। খেলাম আমি ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আমি সুস্থ হয়ে গেলাম। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেলো। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করলো নিজেরা নিজেরা।
:
তারা ভাবলো, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। অতএব আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকেনা এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে এই ব্যাকটেরিয়া গুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করেনা।
:
সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়া গুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকেনা। তিনি হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ঐ এন্টিবায়োটিক কাজ করেনা। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।
:
আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করেনা, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হসপিটাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবেনা। সামান্য সর্দীতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।
:
উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। 'মেডিসিনের বাইবেল' নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registrant against this Drugs in Indian subcontinent''
:
টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়েও জরুরী। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা।
আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা
--------------------------------------------------
রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসীতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Ezithromycin or,cefixime or cefuroxime or levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কতো দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষধটি ১ ডোজ খাবেন সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।
:
চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

Address

Jessore

Telephone

+8801775941969

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md.Nazmul hasan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md.Nazmul hasan:

Share