দেশ বিদেশের খবর - Desh Bidesher Khobor

দেশ বিদেশের খবর - Desh Bidesher Khobor দেশ ও বিদেশের সকল গুরুত্বপূর্ণ এবং ভাইরাল সব খবর পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ❤

শ্রীলংকার বর্তমান পরিস্থিতি বাংলাদেশের জন্য নতুন নয়, যার প্রমাণ বিএনপির শাসনামলে মন্ত্রীদের অবস্থা দেখলেই বুঝা যায়।  ২০০...
16/05/2022

শ্রীলংকার বর্তমান পরিস্থিতি বাংলাদেশের জন্য নতুন নয়, যার প্রমাণ বিএনপির শাসনামলে মন্ত্রীদের অবস্থা দেখলেই বুঝা যায়।
২০০৫/০৬ সালে বিএনপির মন্ত্রীরাও জনগণের হাত থেকে পালিয়ে বেঁচেছিল।

দুর্নীতি একটি ক্যানসার, দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থায় কম্প্রোমাইজ নয়: প্রধান বিচারপতি
02/01/2022

দুর্নীতি একটি ক্যানসার, দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থায় কম্প্রোমাইজ নয়: প্রধান বিচারপতি

শেখ হাসিনা আমাদেরকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে মার্কিন সেনা ঘাটি করতে দেয়নি, যার কারণে বাংলাদেশে গণতন্ত্র নাই"- আমেরিকা
14/12/2021

শেখ হাসিনা আমাদেরকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে মার্কিন সেনা ঘাটি করতে দেয়নি, যার কারণে বাংলাদেশে গণতন্ত্র নাই"
- আমেরিকা

পরীক্ষামূলকভাবেউত্তরা থেকে আগারগাঁও এর উদ্দেশ্যেছেড়ে গেলো স্বপ্নের মেট্রোরেল
13/12/2021

পরীক্ষামূলকভাবে
উত্তরা থেকে আগারগাঁও এর উদ্দেশ্যে
ছেড়ে গেলো স্বপ্নের মেট্রোরেল

শুভ জন্মদিন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল।।
09/12/2021

শুভ জন্মদিন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল।।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনের যাবজ্জীবনের আদ...
08/12/2021

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনের যাবজ্জীবনের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বিদেশে চিকিৎসার নামে  খালেদা জিয়াকে নিয়ে চলছে  বিএনপির অপরাজনীতিবিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার নামে বিদে...
28/11/2021

বিদেশে চিকিৎসার নামে খালেদা জিয়াকে নিয়ে চলছে বিএনপির অপরাজনীতি

বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার নামে বিদেশে পাঠাতে তোড়জোড় শুরু করেছে বিএনপি। গত কিছুদিন ধরেই বিএনপির নেতারা খালেদাকে বিদেশে পাঠানোর জন্য বিভিন্ন সভা সমাবেশে দাবি করে আসছিলো। এবার বিএনপি সমর্থক শত নাগরিক কমিটি সেই দলে যোগ দিয়েছেন। কিন্তু খালেদাকে বিদেশে পাঠাতে বিএনপি হঠাৎ করে এত তড়িঘড়ি শুরু করলো কেন? কারন খুঁজে পেতে হলে কিছু বিষয় বুঝাতে হবে আর সেটা হলো, খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানো নিয়ে বিএনপির ভেতরেই নানা মত আছে। কারও কারও মতে দেশেই খালেদা জিয়ার ভালো চিকিৎসা হচ্ছে। তবে দলটির তারেকপন্থীরা খালেদাকে বিদেশে পাঠাতে চায় দলে তারেকের একক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য। কারণ খালেদা জিয়া অসুস্থ হলেও দেশে থাকার কারণে তারেক সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিতে পারে না। অনেক বিষয়ে খালেদা জিয়া অনুসারীরা হস্তক্ষেপ করে। ফলে এই পক্ষটি তারেককে বিদেশে পাঠিয়ে পথের কাঁটা দূর করতে চায়। খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে মন্ত্রীসভার এক সদস্য এবং বিএনপির এক সিনিয়র নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ম্যাডাম তো একটা বড় ফিগার। আর তারেককে নিয়ে দলের ভেতরেও নানা প্রশ্ন আছে। এখনও তারেক যে দলের হাল ধরার মত অবস্থায় যায় নাই, তা তো গত চার/পাঁচ বছরেই বোঝা গেছে। আমরা চাই তারেক রহমান আরও পরিপক্ব হোক, তার আগ পর্যন্ত ম্যাডাম দলের প্রধান হিসেবেই থাকেন। কিন্তু তিনি দেশে থাকলে তো তারেকের অনুসারীরা যা ইচ্ছা তাই করতে পারে না। ফলে তারেক রহমানের নির্দেশে এরাই ম্যাডামকে বিদেশে পাঠাতে উঠেপড়ে লেগেছে।
খালেদাকে বিদেশে পাঠানোর জন্য বিএনপির উতলা হওয়ার অন্য কারণও আছে। বিএনপি গত এক যুগে দেশে আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি। দেশের মানুষ তাদের বর্জন করায় আওয়ামী লীগ টানা তিনবার সরকার পরিচালনা করছে। ক্ষমতায় না যেতে পারায় দলের নেতাকর্মীরাও একে একে বিএনপি ত্যাগ করছে। এই অবস্থায় দল বাঁচাতে বিদেশী কিছু বন্ধুর শরণাপন্ন হয়েছেন তারেক রহমান। তারেক ঐ বিদেশীদের কথা দিয়েছেন, বিএনপিকে ক্ষমতায় নিয়ে আসলে তারা যা চাইবে তাই দিবেন তিনি। কিন্তু সমস্যা হয়েছে তারেকের সন্ত্রাসী ভাবমূর্তি। বিদেশে সবাই তারেক রহমানকে দুর্নীতিবাজ এবং সন্ত্রাসী হিসেবে চেনে। তাই বিএনপির বিদেশী বন্ধুরা তারেককে পরামর্শ দিয়েছে খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিয়ে আসতে পারলে সরকারের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানো সহজ হবে। তাই তারেকের নির্দেশে খালেদাকে বিদেশে পাঠাতে উঠেপড়ে লেগেছে বিএনপি।
দেশের নামকরা চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা জানান, দেশে গত কয়েক বছর ধরেই খালেদা জিয়ার চিকিৎসা হচ্ছে। তিনি দিব্যি সুস্থ আছেন। এমনকি করোনা থেকেও সুস্থ হয়ে উঠেছেন। খালেদা জিয়ার মত বৃদ্ধ মানুষ করোনার মত জটিল রোগ থেকে সেরে উঠেছেন দেশের হাসপাতালে। খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিতে বিএনপির তোরজোর আসলে চিকিৎসার কারণে নয়, ভেতরে অন্য ষড়যন্ত্রের গন্ধ আছে।

স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের সুপারিশ অনুমোদন করেছে জাতিসংঘ। সাধারণ পরিষদের ৭৬তম বৈঠকের ৪০তম প্লেনার...
25/11/2021

স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের সুপারিশ অনুমোদন করেছে জাতিসংঘ। সাধারণ পরিষদের ৭৬তম বৈঠকের ৪০তম প্লেনারি সেশনে মঙ্গলবার এই সুপারিশ গৃহীত হয়। জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাবাব ফাতিমা এক টুইটবার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের সুপারিশ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত হয়েছে।
এমন অর্জনকে ঐতিহাসিক মুহূর্ত উল্লেখ করে রাবাব ফাতিমা বলেন, স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের সময় এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি আমাদের কী হতে পারে।
জানা গেছে, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের জন্য একমাত্র দেশ হিসেবে তিনটি মানদণ্ডই পূরণ করেছে বাংলাদেশ। এর আগে ২৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসির (সিডিপি) ত্রি-বার্ষিক পর্যালোচনা সভায় দ্বিতীয়বারের মতো স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের মানদণ্ড পূরণের মাধ্যমে উত্তরণের সুপারিশ লাভ করেছিল বাংলাদেশ।
জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের পাশাপাশি নেপাল ও লাওসের ক্ষেত্রেও একই সুপারিশ করা হয়েছে। এই তিন দেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের ক্ষেত্রে পাঁচ বছর প্রস্তুতির সময় পাবে। সাধারণত প্রস্তুতির জন্য তিন বছর সময় দেওয়া হয়। করোনার কারণে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এই বাড়তি সময় দেওয়া হলো।
এদিকে বাংলাদেশের অর্থ মন্ত্রণালয় বুধবার রাত সাড়ে ১১টায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এটিকে ‘ঐতিহাসিক অর্জন’ বলে মন্তব্য করেছেন এবং একে বাংলাদেশের উন্নয়নযাত্রার এক মহান মাইলফলক হিসেবে অভিহিত করেছেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশই একমাত্র দেশ, যে দেশ জাতিসংঘ নির্ধারিত তিনটি মানদণ্ড পূরণের মাধ্যমে এলডিসি থেকে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করেছে। বাংলাদেশের এ অর্জন বিশ্বদরবারে এ দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে এবং আরও অধিকতর উন্নয়নের যাত্রাকে ত্বরান্বিত করবে।

খালেদার মৃত্যুর আপেক্ষায় বিএনপি!!!সম্পূর্ণ লিভার নষ্ট, দীর্ঘদিনের অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ, আর্থাইটিস এবং কান...
25/11/2021

খালেদার মৃত্যুর আপেক্ষায় বিএনপি!!!

সম্পূর্ণ লিভার নষ্ট, দীর্ঘদিনের অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ, আর্থাইটিস এবং কান্সার সংক্রমণের কারণে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অস্থিতিশীল। তাকে বিশেষ চিকিৎসা ও অক্সিজেন দিয়ে স্থির করার চেষ্টা চলছে। চিকিৎসকরা বলছেন, আইসিইউ থেকে বের করার মতো শারীরিক অবস্থা নেই খালেদা জিয়ার। স্থানান্তরের চেষ্টা করা হলে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভবনাই শতভাগ। বিএনপি নেতারা এসব সত্য জানার পরেই খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠানোর নামে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়ার অপরাজনীতি শুরু করেছেন।
খালেদা জিয়ার পরিবার সূত্রে জানা যায়, তারা এখন খালেদা জিয়ার অবস্থার উন্নতির জন্য দোয়া করছেন। দলীয় নেতারা কোথায় কী বিবৃতি দিচ্ছেন বা এই পরিস্থিকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে রাজনৈতিক ফায়দা নিতে চাচ্ছেন, সেসবের সঙ্গে পরিবারের কোনো সম্পর্ক নেই।
কিন্তু দলীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই মাঠের রাজনীতিতে জনসমর্থন পায়নি বিএনপি। এমনকি দুর্নীতির দায়ৈ দণ্ডিত দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্যেও কোনো সফল কর্মসূচি দিতে পারেনি নেতারা। তবে খালেদা জিয়া এখন মৃত্যুশয্যায়। দীর্ঘদিনের পুরনো সব অসুখে তার অবস্থা অস্থিতিশীল। এই পরিস্থিতে খালেদা জিয়াকে কেন্দ্র করেই বিএনপির রাজনীতি চাঙ্গা করার কৌশল নিয়েছে সিনিয়র নেতারা।
এজন্য মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, রুহুল কবীর রিজভী, মির্জা আব্বাস ও আমানুল্লাহ আমানের পক্ষ থেকে নিজ নিজ বলয়ের নেতাকর্মীদের সক্রিয় করা হচ্ছে। এমনকি দেশের বিভিন্ন স্থানে নাশকতার জন্য উস্কানিমূলক বার্তাও পাঠানো হয়েছে। খালেদা জিয়ার অবর্তমানে বিএনপির শীর্ষপদে আসার জন্য পেশীশক্তি দেখানোর এই অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নেমেছেন নেতারা। এমনকি গণমাধ্যমে ভুল বার্তা দিয়েও উস্কানি ছড়ানো হচ্ছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।
তবে সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার কাছে এসব তথ্য পৌঁছে যাওয়ায় সতর্ক অবস্থান নিয়েছে সরকার। যেকোনো ধরনের নাশকতা ঠেকাতে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, দীর্ঘদিন নিয়মিত অ্যালকোহলীয় পানীয় পানের কারণে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত খালেদা জিয়া। এরসঙ্গে দুই যুগের বেশী সময় ধরে রয়েছে আর্থাইটিস, ক্যান্সার, ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ। বয়সের কারণে বার্ধক্যজনিত নানারকম সমস্যাও রয়েছে তার। এসব কারণে তার শরীর আর ওষুধ গ্রহণের মতো অবস্থাতেও নেই, বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে কৃত্রিম যন্ত্রপাতির সাহায্যে। দেশের সর্বোচ্চ চিকিৎসা দিয়ে তাকে স্থিতিশীল করার চেষ্টা করছেন চিকিৎসকরা।
#খালেদা #নাশকতার_পরিকল্পনা #ফখরুল_ইসলাম_আলমগীর #বিএনপি

ক্যান্সারে আক্রান্ত খালেদা, কে হতে যাচ্ছে বিএনপির নতুন কাণ্ডারি?দীর্ঘদিন থেকেই ক্যান্সারে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খাল...
24/11/2021

ক্যান্সারে আক্রান্ত খালেদা, কে হতে যাচ্ছে বিএনপির নতুন কাণ্ডারি?

দীর্ঘদিন থেকেই ক্যান্সারে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সম্প্রতি টানা ২৪ দিন রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালেও ইনটেনসিভ চিকিৎসা নেন তিনি। এরপর, ৭ নভেম্বর, হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরার পরপরই বিএনপির নেতাদের মধ্যে শুরু হয় নানা রকম গুঞ্জন। খালেদা জিয়ার অবর্তমানে দল কীভাবে চলবে তা নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন মত আসতে শুরু করেছে। কারণ তারেক রহমান দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, তাই তার পক্ষে নির্বাচন করা সম্ভব নয়। এমনকি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছেও সে গ্রহণযোগ্য নয়। তাহলে কে হবেন বিএনপির নতুন কাণ্ডারি, এটি নিয়েই কয়েকটি ভাগে ভাগ হয়ে পড়েছেন দলটির শীর্ষ নেতারা। এমনকি বিএনপির এই দুঃসময়ে জামায়াতের কর্মকাণ্ডেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিএনপির সিনিয়র নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

জানা গেছে, খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমানই এখনো দলের একটি বড় অংশকে নিয়ন্ত্রণ করছে। দল পরিচালনার বিষয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে দূরত্বও আছে তারেকের। এই কারণে বিএনপির সিনিয়র নেতারাও দুই ভাগে বিভক্ত। তবে ঢাকার নেতারা এতোদিন খালেদা জিয়ার প্রতি সন্মান থেকে নীরবতা পালন করলেও, এবার প্রকাশ্যে মতবিরোধ শুরু হয়েছে তাদের। খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে, ঢাকায় বিএনপির নিয়ন্ত্রণ কার হাতে থাকবে তা নিয়ে আমান উল্লাহ আমান ও মির্জা আব্বাসের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেছে। দুই গ্রুপের স্থানীয় কর্মীদের মধ্যেও বিরাজ করছে চাপা উত্তেজনা।
দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল খালেদা জিয়ার প্রতি অনুগত একটি অংশকে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। তবে তারেক রহমানের বিরোধিতার কারণে তাকে দীর্ঘদিন ভারপ্রাপ্ত হিসেবেই থাকতে হয়েছে। অন্যদিকে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে দলের একটি অংশ তারেক রহমানের নির্দেশনায় কাজ করে যাচ্ছে। এই অংশটি চাচ্ছে চাচ্ছে খালেদার জিয়ার কিছু হলে, ফখরুলকে সরিয়ে রিজভীকে মহাসচিব বানাতে। আর এখন খালেদা জিয়া বেঁচে থাকতেই তার মুখ দিয়ে তারেক রহমানকে বিএনপির চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা করতে, তাহলে দেশজুড়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে তা গ্রহণযোগ্য হবে বলে মনে করছেন নেতারা।

এদিকে মির্জা ফখরুল গ্রুপের কয়েকজন নেতা বলেন, তারেক রহমানের শীর্ষ পদে আসার ব্যাপারটা রাজনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে মেলানো যাচ্ছেে না। কারণ, তারেক একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। তাই সে নির্বাচন করতে পারবে না। এমনকি ভোটের জন্য দেশে ফেরার ব্যাপারেও আগ্রহ নেই তার। লন্ডনে বসে বাংলাদেশের দল পরিচালনা করলে সেই দলের পক্ষে ভালো কিছু করা সম্ভব না। কর্মীরা শীর্ষ পদে একজন রাজপথের নেতা চায়। নেতা রাজপথে না থাকলে কোনো দলই টেকে না। তাই দলের মহাসচিবকে অথবা মাঠের রাজনীতিতে সক্রিয় এবং গ্রহণযোগ্য কোনো সিনিয়র নেতাকে দলের চেয়ারম্যান করার প্রস্তাবনা আছে অনেকের পক্ষ থেকে।
তবে রুহুল কবির রিজভী গ্রুপের একজন কেন্দ্রীয় সম্পাদক বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে ফখরুলের গ্রহণযোগ্যতা কম। তিনি সরকারের বিরুদ্ধে কোনো সফল আন্দোলন করতে পারেননি। তাকে শীর্ষ পদে আনা হলে বিএনপির তৃণমূলের রাজনীতি শেষ হয়ে যাবে। খালেদা জিয়ার অবর্তমানে তারেক রহমানকেই শীর্ষ পদে আনার প্রক্রিয়া চলছে। কোনো কারণে তা করা সম্ভব না হলে, তারেক রহমানের প্রতিনিধি হিসেবে সাময়িকভাবে রিজভীকেই শীর্ষ পদে আনা হতে পারে। তারেক রহমানের আস্থাভাজন তিনি।
এবিষয়ে বিএনপির প্রেস উইংয়ের একজন সাবেক সদস্য জানান, দলের সিনিয়র নেতাদের সাথে রিজভীর সম্পর্ক স্বাভাবিক না। সিনিয়ররা তাকে দলের শীর্ষ পদে মানবে না। রিজভীকে চেয়ারম্যান করা হলে বিএনপি ভেঙে যাবে।
এদিকে সম্প্রতি আমান উল্লাহ আমানকে ঢাকার রাজনীতির দায়িত্ব দিয়েছে তারেক রহমান। তবে মির্জা আব্বাস এটি খুব ভালোভাবে নেননি। ঢাকার রাজনীতিতে খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত মির্জা আব্বাসকে আস্তে আস্তে সরিয়ে দেওয়ার জন্যই এমনটি করা হয়েছে বলে মনে করছেন তার সমর্থকরা। একারণে খালেদা জিয়ার ক্যান্সারের খবর শোনার পরই সক্রিয় হয়ে উঠেছে আব্বাসপন্থী নেতাকর্মীরা। যেকোনোভাবে আমানপন্থীদের ঠেকিয়ে রাজধানীতে নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে চাচ্ছেন তারা। দীর্ঘদিনের ঘাঁটি ছাড়ার ব্যাপারে অপত্তি আছে মির্জা আব্বাসের নিজেরও।

দলের ভেতরের অস্থিরতা চলাকালীন অবস্থার মধ্যে প্রকাশ্যে জামায়াতকে ভর্ৎসনা করেছেন বিএনপির সিনিয়র নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেছেন, জামায়াতের কারণেই আজ বিএনপির এই অবস্থা। বিএনপির রাজনীতি নিয়ে ফাজলামো করছে জামায়াত। এভাবে চলতে থাকলে খালেদা জিয়ার অবর্তমানে বিএনপি শিগগিরই জামায়াতের ভেতরে হারিয়ে যাবে। বিএনপিকে বাঁচাতে হবে, আগে জামায়াতের হাত থেকে বাঁচতে হবে। এরপর চিন্তা করে যদি একজন গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিকে যদি শীর্ষ পদে বসানো যায়, তাহলে হয়তো দলকে রক্ষা করা সম্ভব।

তবে বিএনপির একাধিক সিনিয়র নেতা জানান, খালেদা জিয়ার অবর্তমানে তারা রাজনীতি থেকে অবসর নিয়ে নির্ঝঞ্ঝাট জীবন কাটাবেন। তবে যারা ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত, তারা হয়তো নিজেদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে নিজ নিজ জায়গা থেকে যেকোনো একটি সুবিধাজনক অবস্থান নেবেন। অনেকে দলের সঙ্গে থাকতেও পারেন। আবার অনেকে দল বদলের জন্য ভেতরে ভেতরে প্রস্তুতিও নিচ্ছেন

দৃশ্যমান কক্সবাজারের ১০০ কিলোমিটার রেলপথপ্রকল্পের ৬১ শতাংশ কাজ। ২০২২ সালের মধ্যেই দেশের রেলওয়ে নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে নত...
24/11/2021

দৃশ্যমান কক্সবাজারের ১০০ কিলোমিটার রেলপথ
প্রকল্পের ৬১ শতাংশ কাজ। ২০২২ সালের মধ্যেই দেশের রেলওয়ে নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে নতুন এই রেলপথ। এর ফলে পর্যটন শহর কক্সবাজার এবং সেখানে নির্মাণাধীন গভীর সমুদ্র বন্দরের সঙ্গে যোগাযোগের পথ সুগম হবে। রেলপথ সৃষ্টিতে মাটি ভরাট শেষ করে এখন চলছে লাইন স্থাপনের কাজ। সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পের অন্যতম এই প্রকল্পের শ্রমিকরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা কাজ করছেন। ফলে দোহাজারী-কক্সবাজার ১০০ কিলোমিটার রেলপথের বাস্তবায়ন কাজ এখন দৃশ্যমান।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার ১০০ কিলোমিটার নির্মাণাধীন রেলপথে ৯টি স্টেশন বিল্ডিংয়ের মধ্যে অধিকাংশেরই কাজ শেষের পথে। শুধুমাত্র লোহাগাড়া স্টেশন বিল্ডিংয়ের প্রাথমিক কাজ শুরু হয়েছে। অন্য আট স্টেশনের বিল্ডিংয়ের ছাদের কাজও শেষ হয়েছে বলে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছ থেকে জানা গেছে। এরই মাধ্যমে রেলে চড়ে কক্সবাজার যাওয়ার স্বপ্ন আরো কাছে চলে আসছে। এদিকে দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পের মূল কাজও ৬৬ শতাংশ শেষ হয়েছে। আগামী মার্চের মধ্যে ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হবে বলে। দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পে (১শ’ কিলোমিটারের মধ্যে) মোট ৯টি স্টেশন বিল্ডিং থাকছে। স্টেশন বিল্ডিংগুলো হলো- দোহাজারী, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, হারবাং, চকরিয়া, ডুলাহাজারা, ইসলামাবাদ (ঈদগাঁও), রামু ও কক্সবাজার।
সহকারী প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী আবুল কালাম চৌধুরী জানান, কক্সবাজার রেল লাইন প্রকল্পে ৯টি স্টেশন বিল্ডিংয়ের মধ্যে লোহাগাড়া ছাড়া অন্য ৮টি স্টেশন বিল্ডিংয়ের কাজ চলছে। এরমধ্যে দোহাজারী স্টেশন বিল্ডিংয়ের কাজ প্রায় শেষের দিকে। দোহাজারী এবং চকরিয়ায় সিনিয়র উপ সহকারী ইঞ্জিনিয়ারের বাড়ি থাকবে। প্রতিটি স্টেশনে তিনজন স্টেশন মাস্টারের বাড়ি থাকবে। চকরিয়া-হারবাং স্টেশনের ছাদও হয়ে গেছে। কক্সবাজার স্টেশনের কাজ চলছে পুরোদমে। দৃষ্টিনন্দন এই স্টেশনের অধিকাংশ কাজ শেষ হয়েছে। কক্সবাজার স্টেশনে আমাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ১৭টি বিল্ডিংয়ের কাজ চলছে। সবগুলো স্টেশনের কাজ আগামী জুনের মধ্যে শেষ হবে। এখন মূল প্রকল্পের ৬৪ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। আগামী মার্চের মধ্যে ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হবে বলে জানান প্রকৌশলী আবুল কালাম চৌধুরী।
এই প্রকল্পে কাজ করছে চীনের দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন (সিআরইসি) ও চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন করপোরেশন (সিসিইসিসি)।
এছাড়া বাংলাদেশের তমা কনস্ট্রাকশন কোম্পানি ও ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড এ প্রকল্পের সঙ্গে সংযুক্ত। প্রকল্পের আওতায় দোহাজারী থেকে রামু পর্যন্ত ৮৮ কিলোমিটার, রামু থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার। এই প্রকল্পের আওতায় নির্মিত হচ্ছে চারটি বড় সেতুসহ ২৫টি সেতু। চারটি বড় সেতুর কাজ প্রায় শেষের দিকে। বড় সেতুগুলো তৈরি হচ্ছে মাতামুহুরী নদী ও শাখা নদী, শঙ্খ এবং বাঁকখালী নদীর ওপর। ১৮ হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্পের নির্মাণকাজ শেষ হলে কক্সবাজারের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন আসবে। পর্যটনসহ অর্থনৈতিক উন্নয়নে কক্সবাজার অনেক দূর এগিয়ে যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রকল্প ও বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের সঙ্গে সহজ যোগাযোগ স্থাপন করতে দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথ বাস্তবায়নের জন্য সরকার উদ্যোগ নেয়।
২০১৭ সালে দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ৩৯টি সেতুসহ রেলপথ নির্মাণের চুক্তি হয়। চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন (সিআরইসি) ও বাংলাদেশের তমা কনস্ট্রাকশন কোম্পানি এবং চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন কর্পোরেশন (সিসিইসিসি) ও দেশের ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড পৃথক দুই লটের কার্যাদেশ পায়। ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজারের ঝিলংজা চৌধুরীপাড়ায় দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার এবং রামু-ঘুমঘুম সিঙ্গেল লাইন ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
এদিকে গত ২২ সেপ্টেম্বর রেল লাইনের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন ও কক্সবাজার শহরতলীর ঝিলংজা এলাকায় নির্মাণাধীন রেলওয়ে স্টেশনের নির্মাণ কাজ পরিদর্শনে গিয়েছিলেন রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। এসময় তিনি গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে বলেন, কক্সবাজার যেহেতু একটি পর্যটন এলাকা, সে কারণে এখানে পর্যটকদের যাতায়াতের জন্য আলাদা ট্যুরিস্ট ট্রেন চালু করা হবে। চকরিয়া থেকে মাতারবাড়ি পর্যন্ত ১৮ কিলোমিটার নতুন রেললাইন নির্মাণ করে বন্দরের সাথে সংযুক্ত করা হবে। এতে করে অর্থনীতির নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে। আর এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু দারিদ্র্য ক্ষুধামুক্ত যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন সে স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
এদিকে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে চলমান করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও প্রকল্পের কাজ অব্যাহত রেখেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। ২০২২ সালের জুনে প্রকল্পের কাজ শেষ করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা। প্রকল্পে চারটি বড়, ৪৭টি ছোট সেতু, ১৪৯টি বক্স কালভার্ট, ৫২টি রাউন্ড কালভার্ট নির্মাণ করা হবে। রেললাইনে থাকবে কম্পিউটার বেইজড ইন্টারলক সিগন্যাল সিস্টেম এবং ডিজিটাল টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেম। ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার গতিসম্পন্ন রেললাইনে অত্যাধুনিক অপটিক্যাল ফাইভারের মাধ্যমে ট্রাফিক ব্যবস্থা সংযোজন এবং কক্সবাজারে ঝিনুকের আদলে তৈরি করা হচ্ছে সর্বাধুনিক আইকনিক স্টেশন বিল্ডিং।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বনাঞ্চলের ভেতরে হাতি চলাচলের জন্য দুটি আন্ডারপাসের কাজ শেষ হয়েছে। প্রকল্পের সবগুলোর সেতুর স্প্যান ও পিলারের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। কক্সবাজার অংশের ২০টি সেতুতে গার্ডার বসানো প্রায় শেষের পথে। দোহাজারী অংশের ১৮টি সেতুর স্প্যান ও পিলার নির্মাণ শেষে ১২ এপ্রিল থেকে গার্ডার বসানো শুরু হয়েছে।
প্রসঙ্গ, ২১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে কক্সবাজারে ঝিনুকের আদলে একটি আইকনিক রেলওয়ে স্টেশন ভবন নির্মিত হচ্ছে। ৬তলা এ ভবনে সব ধরনের সুবিধা রাখা হবে।

কথা সত্য।
23/11/2021

কথা সত্য।

বিএনপি এক দফা-দশ দফা আন্দোলন করুক, তাতে আ. লীগের কিছু যায় আসে না’
22/11/2021

বিএনপি এক দফা-দশ দফা আন্দোলন করুক, তাতে আ. লীগের কিছু যায় আসে না’

‘বিএনপি এক দফা-দশ দফা আন্দোলন করুক, তাতে আ. লীগের কিছু যায় আসে না’। বিএনপি এক দফা অথবা ১০ দফা আন্দোলন করুক, তাতে আওয়া....

পাকিস্তানের পতাকা-জার্সি দেখামাত্রই প্রতিরোধ
22/11/2021

পাকিস্তানের পতাকা-জার্সি দেখামাত্রই প্রতিরোধ

পাকিস্তানের পতাকা-জার্সি দেখামাত্রই প্রতিরোধ। বাংলাদেশের সঙ্গে খেলা চলাকালে পাকিস্তানের পতাকা বহন করলে এমনকি ....

কামরুন্নাহারের বিচারিক ক্ষমতা কেড়ে নিলেন সুপ্রিম কোর্ট
22/11/2021

কামরুন্নাহারের বিচারিক ক্ষমতা কেড়ে নিলেন সুপ্রিম কোর্ট

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ রাজধানীর বনানীর রেইনট্রি হোটেলে দুই শিক্ষার্থী ধর্ষণের মামলার রায় ও রায়ের পর্যবেক্ষ...

22/11/2021

বেইলি রোডের ঘটনায় অভিযুক্ত দশম শ্রেণীর ছাত্র গ্রেপ্তার।

দু'জনই ক্যাপ্টেন।পার্থক্য শুধু, একজন জীবনবাজী রেখে বিমান চালায়।অন্যজন জীবনবাজী রেখে দেশ চালায়।জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধুজয়...
22/11/2021

দু'জনই ক্যাপ্টেন।
পার্থক্য শুধু, একজন জীবনবাজী রেখে বিমান চালায়।
অন্যজন জীবনবাজী রেখে দেশ চালায়।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
জয় হোক শেখ হাসিনার স্বপ্ন
#শেখহাসিনা












পরিবেশবান্ধব কারখানার সুফল দুই দিকেইবাংলাদেশের পোশাক কারখানা মানেই যেন রানা প্লাজা—২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল সাভারে ভবনধসের প...
22/11/2021

পরিবেশবান্ধব কারখানার সুফল দুই দিকেই

বাংলাদেশের পোশাক কারখানা মানেই যেন রানা প্লাজা—২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল সাভারে ভবনধসের পর সারা বিশ্বে সে রকম ধারণাই ছড়িয়ে পড়ে। তবে সেখান থেকে এত দিনে বেশ ভালোভাবে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। কর্মপরিবেশ উন্নয়নে সংস্কারকাজের পাশাপাশি পরিবেশবান্ধব কারখানা গড়ে ওঠায় কাজটি সহজ হয়েছে।
বর্তমানে দেশের পোশাক ও বস্ত্র খাতে দেড় শ পরিবেশবান্ধব কারখানা আছে। বাংলাদেশের অন্য কোনো প্রতিযোগী দেশেই এখন এতগুলো পরিবেশবান্ধব কারখানা নেই। এমনকি পরিবেশবান্ধব কারখানার সংখ্যায়ও বাংলাদেশ এখন সবার ওপরে। শুধু তা-ই নয়, এখন আরও কয়েকশ পরিবেশবান্ধব কারখানা স্থাপনের কাজ এগিয়ে নিচ্ছেন উদ্যোক্তারা।

পোশাক ও বস্ত্র খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন, পরিবেশবান্ধব কারখানা স্থাপনের সুফল দেশ ও বিদেশ উভয় দিক থেকেই মিলছে। বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড ও ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো পরিবেশবান্ধব কারখানায় পোশাক তৈরিতে বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে। এ কারণে পোশাকের বাড়তি ক্রয়াদেশ ও মূল্য পাওয়ার দর-কষাকষিতে কিছুটা এগিয়ে গেছেন এসব কারখানার উদ্যোক্তারা। অন্যদিকে পরিবেশবান্ধব কারখানায় বিদ্যুৎ ও পানি সাশ্রয় হওয়ায় পরিবেশের ওপর চাপ কম পড়ছে। এর ওপর শ্রমিকেরা কাজের ভালো পরিবেশ পাচ্ছেন। তাতে বহির্বিশ্বে পোশাক ও বস্ত্রশিল্পের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) ‘লিড’ নামে কারখানার পরিবেশবান্ধব স্থাপনার সনদ দেয়। লিডের পূর্ণাঙ্গ রূপ হলো লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন। এ সনদ পেতে প্রতিটি প্রকল্পকে ইউএসজিবিসির তত্ত্বাবধানে স্থাপনা নির্মাণের কাজ থেকে শুরু করে উৎপাদন পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে সর্বোচ্চ মান রক্ষা করতে হয়। ভবন নির্মাণ শেষ হলে লিড সনদের জন্য আবেদন করতে হয়। এমনকি পুরোনো ভবন সংস্কার করেও সনদের জন্য আবেদন করা যায়। তবে এ সনদ পাওয়ার ৯টি শর্ত পরিপালনে মোট পয়েন্ট হলো ১১০। এর মধ্যে পয়েন্ট ৮০-এর ওপরে হলে ‘লিড প্লাটিনাম’, ৬০-৭৯ হলে ‘লিড গোল্ড’, ৫০-৫৯ হলে ‘লিড সিলভার’ ও ৪০-৪৯ হলে ‘লিড সার্টিফায়েড’ সনদ মেলে। বাংলাদেশের পরিবেশবান্ধব পোশাক ও বস্ত্র কারখানাগুলো লিড সনদপ্রাপ্ত। শিপইয়ার্ড, জুতা এবং ইলেকট্রনিকস পণ্য খাতেও আছে পরিবেশবান্ধব কারখানা।

দেশে পরিবেশবান্ধব কারখানা স্থাপনের উদ্যোগ ছোট আকারে শুরু হলেও ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে। তাতে ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে উঠছে। উদ্যোগটি আরও সম্প্রসারণের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পরিবেশবান্ধব পোশাক উৎপাদনের হাব হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগ রয়েছে। সে জন্য বড়দের পাশাপাশি ছোট আর মাঝারি উদ্যোক্তারাও যেন পরিবেশবান্ধব কারখানা গড়ে তুলতে পারেন, সেদিকে নজর দিতে হবে।

দেশে প্রথম পরিবেশবান্ধব কারখানা স্থাপন করেছিলেন অ্যাবা গ্রুপের চেয়ারম্যান সাজ্জাদুর রহমান মৃধা। ২০১২ সালে পাবনার ঈশ্বরদী ইপিজেডে ভিনটেজ ডেনিম স্টুডিও নামে পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানা গড়ে তোলেন তিনি। লিড প্লাটিনাম সনদ পাওয়া এই কারখানা পেয়েছিল ৯০ নম্বর। তাঁর আরও চারটি কারখানা লিড গোল্ড সনদ পেয়েছে। অ্যাবা গ্রুপের বর্তমানে কর্মীর সংখ্যা ১২ হাজার ৫০০। বার্ষিক রপ্তানির পরিমাণ প্রায় ৩০ কোটি ডলার, যা দেশীয় মুদ্রায় ২ হাজার ৫৭৫ কোটি টাকা। সাজ্জাদুর রহমান মৃধার দেখানো পথ ধরেই দেশে একে একে পরিবেশবান্ধব কারখানা স্থাপিত হতে থাকে। এর মধ্যে ৯০ বা তার বেশি নম্বর পাওয়া প্লাটিনাম লিড কারখানাগুলো হচ্ছে প্লামি ফ্যাশনস, রেমি হোল্ডিংস, মিথিলা টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজ, তারাসিমা অ্যাপারেলস, এ আর জিনস প্রডিউসার, আমান গ্রাফিকস অ্যান্ড ডিজাইন ও কারণী নিট কম্পোজিট। ১১০ নম্বরের মধ্যে ১০০ পেয়েছে এ রকম একটি লিড প্লাটিনাম কারখানাও আছে দেশে।

পরিবেশবান্ধব কারখানার অনেকগুলো ইতিবাচক দিক রয়েছে, যদিও ব্র্যান্ড ও ক্রেতা প্রতিষ্ঠান বাড়তি মূল্য দিচ্ছে না। তবে করোনার আগেও পরিবেশবান্ধব কারখানায় পোশাক তৈরিতে বড় ব্র্যান্ডগুলোর আগ্রহ ছিল। করোনাকালে সেটি আরও বেড়েছে। সে জন্য ক্রয়াদেশ পাওয়ার ক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব কারখানার ক্রেতাদের সুনজরে ছিল। তাতে দর-কষাকষিতে কিছু সুবিধা পাওয়া যায়। মাস শেষে কত মজুরি পেলেন, শ্রমিকের কাছে সেটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তারপরও ইদানীংদেখা যাচ্ছে, শ্রমিকেরা পরিবেশবান্ধব কারখানার উন্নত কর্মপরিবেশের বিষয়টি উপলব্ধি করতে পারছেন। তাতে শ্রমিকের চাকরি ছাড়ার হার (মাসিক) ২ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। সেটির সুফলও পাওয়া যাচ্ছে। এক জায়গায় দীর্ঘদিন কাজ করায় শ্রমিকের উৎপাদনশীলতা ও দক্ষতা বাড়ছে।

বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকী “মুজিববর্ষ” উপলক্ষে নওগাঁয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে ১ হাজার ৫শ ৫৮টি গৃহহীন পরিব...
22/11/2021

বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকী “মুজিববর্ষ” উপলক্ষে নওগাঁয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে ১ হাজার ৫শ ৫৮টি গৃহহীন পরিবারকে গৃহ প্রদান করা হয়েছে।

#গৃহহীন #মুজিববর্ষ

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে  ২১ নভেম্বর ২০২১ রোববার সকালে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র ...
21/11/2021

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে ২১ নভেম্বর ২০২১ রোববার সকালে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে তাঁর কার্যালয়ে নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও তিন বাহিনীর প্রধান সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

গণঅনশন কর্মসূচিতে ‘ফটোসেশনে সিরিয়াস’ বিএনপি নেতাকর্মীরাবিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও  উন্নত চিকিৎসার সুযো...
21/11/2021

গণঅনশন কর্মসূচিতে ‘ফটোসেশনে সিরিয়াস’ বিএনপি নেতাকর্মীরা

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দিতে বিদেশে যেতে দেওয়ার দাবিতে গণঅনশনে বসেছে দলটির নেতাকর্মীরা। করোনা ভাইরাসজনিত পরিস্থিতিতে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ শর্তসাপেক্ষে খালেদা জিয়ার মুক্তির পর এই প্রথম মাঠের কর্মসূচিতে গেলো দলটি। শনিবার সকাল ৯টার দিকে রাজধানীর নয়া পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গণঅনশনের শুরুতেই বিএনপির মহাসচিব মিজা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আজকের কমর্সূচি অনশন। বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে এই অনশন পালন করবেন, কেউ দাঁড়িয়ে থাকবেন না, উঠে যাবেন না। বসে থেকে কর্মসূচি পালন করবেন।’ তিনি যখন ডায়াসে দাঁড়িয়ে দলের নেত্রীর মুক্তির জন্য এমন আহ্বান রাখছেন, সে সময় থেকেই অংশগ্রহণকারীরা ব্যপক উৎসাহ-উদ্দীপনায় ‘সেলফি’ আর ‘ফটোসেশনে’ ব্যস্ত। এই অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে অধিকাংশই দলে অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাদের চেনামুখ। নগরীর উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিম বিএনপির কমিটির নেতারাও পিছিয়ে ছিলেন না।
সকাল সোয়া ৯টায় মির্জা ফখরুল অনশনের সূচনা বক্তব্য শেষ করার পর প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি মাইকে এসে জানালেন, যারা দাঁড়িয়ে আছেন তারা কেউ সংহতি প্রকাশ করতে আসেননি। আজকের কমর্সূচি অনশনের। এরপর কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনে থেকে নেতাকর্মীরা সরে গেলেও কয়েক মিনিটের মধ্যে আবার সেলফি ও ফটো তুলতে আগ্রহীদের অবস্থান। সিনিয়র নেতাদের পেছনে রেখে শাখা নেতাদের এই আগ্রহ ছিল উপচেপড়া। মুখে হাসি, হাতে ক্যামেরা, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের কয়েকশ গজ পর্যন্ত বিস্তৃত এই অনশন কর্মসূচিতে এ ছিল প্রতি মুহূর্তের চিত্র।
ফটোসেশনে ব্যস্ত ছিলেন ছাত্রদল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার এক অনুসারী, এনামুল হক। আলাপে জানালেন, অনশনের শুরুতে নেতাকর্মীদের উৎসাহ অনেক। আর তাই সবাই ফটোসেশন, সেলফিতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। তার ভাষ্য, ‘বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অনশনে সিরিয়াস হবেন নেতাকর্মীরা।’ নিজেকে ইউরোপিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে পরিচয় দেন এনামুল।
সকাল পৌনে ১০টার দিকে ছাত্রদলের এক অনুসারী এ প্রতিবেদককে জানান, ‘কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনে অনশনের শুরু থেকেই কালো চশমা চোখে দাঁড়িয়ে নিজের অবস্থান জানান দিচ্ছিলেন ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল। তার সঙ্গে তাল মেলাতে সংগঠনের সহ-সভাপতি ওমর ফারুক কাওসারও ছিলেন সমরূপে।’
যুবদল ঢাকা মহানগর উত্তরের যুগ্ম আহ্বায়ক খলিল চৌধুরীকে দেখা গেছে পুরোটা সময় তিনি দাঁড়িয়ে ছিলেন অনশনে, অনুসারী কাউকে দিয়ে ছবি তোলাচ্ছেন, আবার কাউকে দিয়ে ভিডিও।
দীর্ঘদিন পর বিএনপি নেত্রীর ‍মুক্তির দাবিতে দলের মাঠের এই কর্মসূচিতে নেতাকর্মীদের আগ্রহ ব্যাপক। লালবাগ থানা বিএনপির এক কর্মী এসেছেন অনশেন, নিজের নাম প্রকাশে না করার শর্তে বলেন, ‘অনেক নেতা ভাড়া করে ফটোগ্রাফার ও ভিডিও ক্যামেরাম্যান নিয়ে এসেছেন। এগুলো ফেসবুকে, ইউটিউবে শেয়ার করা হবে।'
সরেজমিনে অনশনের প্রথম এক ঘণ্টাতেই এমন চিত্র চোখে পড়েছে। অনেকেই আঙুল তুলে ‘ভি চিহ্ন’ প্রদর্শন, দল বেঁধে ফটোসেশনসহ আরও উৎসাহমুলক কার্যক্রমেও অংশ নিয়েছেন। ফাঁকে কেউ কেউ আবার কমর্সূচির উল্টোদিকে বিএনপির ঢাকা মহানগর অফিসের সামনে চায়ের দোকানে কিংবা আশপাশের হোটেলে সেরে নিয়েছেন সকালের নাস্তাও।
সকাল ১০টা ২০ মিনিটে শহিদ উদ্দিন চৌধুরী মাইকে এসে দাঁড়িয়ে থাকা অনুসারীদের উদ্দেশে বলেন, চেহারা দেখে বোঝা যায়, চিনতে পারি। নাম বলতে পারি। সবাই অনশন করুন। দাঁড়িয়ে না থেকে বসে পড়ুন।
দেখা গেলো আর কিছু চিত্র, অনেক নেতাই কোনও কোনও ক্যামেরাম্যানকে ডেকে নিয়ে নিয়ে খবরের ভিডিওতে নিজের মুখ দেখাতে বাড়তি আবদারও করেছেন নীরবে। অনেকে হাতের লেখা ব্যানার নিয়ে ফটো তোলায় তৎপর ছিলেন অনশনে।
গণঅনশন কর্মসূচিতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটিসহ শীর্ষপর্যায়ের সব নেতারা অংশগ্রহণ করছেন। সকাল নয়টায় কোরআন তেলাওয়াত ও মোনাজাতের মাধ্যমে কসর্সূচি শুরু হয়। সকাল ১০টার দিকে বিএনপির মহাসচিব ডায়াসে এসে অনুরোধ করেন, স্লোগান না দিতে। তার এই অনুরোধ বরাবরের মতো উপেক্ষিত। অনশনে নিয়মিত বিরতিতে চলেছে স্লোগান। তবে কার্যালয়ের সামনে একটি লেন যানচলাচলের জন্য খোলার রাখার অনুরোধটি রেখেছেন অংশগ্রহণকারীরা।
দলের নেতাকর্মী ও পুলিশের সহযোগিতায় একটি লেনে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছেন।
সুত্রঃ Bangla Tribune

চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশবর্তমান বিশ্বের বহুল আলোচিত  বিষয়ের মধ্যে চতুর্থ  শিল্পবিপ্লব অন্যতম একটি বিষয়...
21/11/2021

চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ

বর্তমান বিশ্বের বহুল আলোচিত বিষয়ের মধ্যে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব অন্যতম একটি বিষয়। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব (বা ইন্ডাস্ট্রি ৪.০) হলো আধুনিক স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রচলিত উৎপাদন এবং শিল্প ব্যবস্থার স্বয়ংক্রিয়করণের একটি চলমান প্রক্রিয়া। আজকের যুগের ডিজিটাল বিপ্লব, যাকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব শব্দটির উৎপত্তি ২০১১ সালে, জার্মান সরকারের একটি হাই টেক প্রকল্প থেকে। একে সর্বপ্রথম বৃহৎ পরিসরে তুলে নিয়ে আসেন ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান ক্লস শোয়াব। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বদলে দিতে যাচ্ছে সারা বিশ্বের মানুষের জীবন।
বাংলাদেশে এই বিপ্লবের সুযোগ গ্রহন করতে আগাম ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করছে । সাম্প্রতিক চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে বাংলাদেশ নেতৃত্ব দিতে চায় এবং সে অনুযায়ী বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বলেন, “চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের পথে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের সেই সক্ষমতা আছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্ব দিতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ব্লক চেইন, আইওটি, ন্যানো টেকনোলজি, বায়োটেকনোলজি, রোবটিকস, মাইক্রোপ্রসেসর ডিজাইনের মত ক্ষেত্রগুলোতে জোর দিচ্ছে বাংলাদেশ।”
বাংলাদেশে বর্তমানে তরুণের সংখ্যা ৪ কোটি ৭৬ লাখ যা মোট জনসংখ্যার ৩০%। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে আগামী ৩০ বছর জুড়ে তরুণ বা উৎপাদনশীল জনগোষ্ঠী সংখ্যাগরিষ্ঠ থাকবে। বাংলাদেশের জন্য ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল ভোগ করার এটাই সব থেকে বড় হাতিয়ার।

ফেসবুকে অস্ত্রের ভিডিও দিয়ে হত্যার হুমকি, অতঃপর
21/11/2021

ফেসবুকে অস্ত্রের ভিডিও দিয়ে হত্যার হুমকি, অতঃপর

ফেসবুকে অস্ত্রের ভিডিও দিয়ে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে করা মামলায় মো. সোহাগ রেজা (৩২) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করে...

পুলিশ দেখেই বয়ফ্রেন্ড রেখে উধাও ‘সিলেটি লেডি বাইকার’ রিয়া
21/11/2021

পুলিশ দেখেই বয়ফ্রেন্ড রেখে উধাও ‘সিলেটি লেডি বাইকার’ রিয়া

লেডি বাইকার রিয়ার বিরুদ্ধে মাদক মামলা করেছে সিলেট মেট্রোপলিটন এলাকার এয়ারপোর্ট থানা পুলিশ। সোমবার এ মামলা করা হ....

21/11/2021

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ। দিবসটি উপলক্ষে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।

*** ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি বন্ধ করুন : প্রধানমন্ত্রী ***ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বল...
21/10/2021

*** ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি বন্ধ করুন : প্রধানমন্ত্রী ***

ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাংলাদেশে সবাই স্বাধীনভাবে ধর্ম পালন করবে। বাংলাদেশকে বাসযোগ্য দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করছেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ মঙ্গলবার বিকেলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির ভাষণে একথা বলেন। তিনি গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই সভায় ভার্চুয়ালি সভায় অংশগ্রহণ করেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র। এদেশে সব ধর্মের মানুষ স্বাধীনভাবে তাদের ধর্ম পালন করবে। আমাদের সংবিধানেও তা বলা আছে। ইসলামেও সে কথাই বলা হয়েছে। মহানবী (স.) বলেছেন, ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করো না। সুতরাং আমরা চাই ধর্ম নিয়ে যেন কেউ বাড়াবাড়ি না করে। এ দেশে সবাই শান্তিতে বসবাস করবে।

জনগণের মৌলিক অধিকারগুলো পূরণের পাশাপাশি গৃহহীণকে ঘর করে দেওয়া তাঁর সরকারের লক্ষ্য উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই দেশে একটি শিশুর মেধা ও জ্ঞান যাতে যথাযথভাবে বিকষিত হওয়ার সুযোগ পায় এবং সে বাংলাদেশকে যেন সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। কারণ এত রক্ত ক্ষয় এত কিছু বাংলাদেশে ঘটে গেছে। কাজেই এ ঘরনের ঘটনা আর যেন না ঘটে।

জাতির জনকের কন্যা বলেন, তাঁর বাবার আদর্শ নিয়েই এদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন এবং এদেশে আর শিশুরা যাতে কোনোরকম নির্মমতার শিকার না হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের, এখনও মাঝেমধ্যে সেই নির্মমতা আমরা দেখি এবং এটা যেন আর না হয়। কারণ দেখেছি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে কিভাবে মানুষগুলোকে হত্যা করা হয়েছে, শিশুদের পর্যন্ত।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যখন বিরোধী দলে ছিলাম তখনও চেষ্টা করেছি, এখনও চেষ্টা করে যাচ্ছি যাতে এই দেশের শিশুরা তাদের লেখাপড়া, তাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা, তারা যেন নিয়মিত স্কুলে যেতে পারে। আজকে যেমন আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছি, সেই ডিজিটাল বাংলাদেশ, সেটা তৈরি করার জন্য তাদের প্রস্তুত করা, তাদের ট্রেনিং দেওয়া, সব রকম ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। শিশুর নিরাপত্তা, শিশু অধিকার আইন তো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে করে দিয়ে গেছেন। প্রাথমিক শিক্ষাটাকে অবৈতনিক, বাধ্যতামূলক করে দিয়ে গেছেন।

বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর দেশে খুনিদের রক্ষায় ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারির কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের বিচার করা হবে না বলে আইন করা হলো এদেশে। বাবা-মা-ভাইসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যার বিচার চাইতে পারিনি, আমাকে একটি মামলাও করতে দেওয়া হয়নি। তিনি বলেন, বিশ্বে যারা মানবাধিকার নিয়ে কথা বলেন, তখন তারা কোথায় ছিলেন?

বঙ্গবন্ধু দিনের পর দিন কারাগারে বন্দি অবস্থায় অবুঝ শিশু রাসেলের মনের কষ্টের কথা স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বড়বোন শেখ হাসিনা বলেন, কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধু যখন মুক্তি পেতেন, তখন রাসেল কোনোভাবেই বাবাকে চোখের আড়াল করতে চাইতো না। খেলাধুলা বা পড়ার টেবিল থেকে কয়েক মিনিট পর পরই বাবার কাছে ছুটে আসতো। মনে তার একটা ভয় ছিল, বাবা আছে কি না। কারাগারে গেলেও বাবাকে সঙ্গে নিয়ে আসতে চাইতো। বাড়িতে ফিরে সারারাত ঘুমাতো না, কাঁদতো। এমন কষ্ট নিয়েই বড় হচ্ছিল আমার ছোট ভাই শেখ রাসেল।

রাসেল সম্পর্কে শেখ হাসিনা আরও বলেন, রাসেল ছোটবেলা থেকে সহজ-সরল ছিল। তার কোনো দাবি ছিল না। তাঁর স্বপ্ন ছিল, বড় হয়ে সেনা অফিসার হবে। সে কারণে ছোটবেলা থেকেই টুঙ্গিপাড়ায় শিশুদের নিয়ে প্যারেড করতো। প্যারেড করার পর তাদের পুরস্কার হিসেবে এক টাকা করে দিতো, জামা-কাপড়ও কিনে দিতো।

শহীদ শেখ রাসেলের জন্য দেশবাসীর দোয়া কামনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ রাসেল নেই। কিন্তু এ দেশের হাজার হাজার শিশু যেন নিরাপত্তা পায়। তারা যেন সুন্দরভাবে বাঁচতে পারে। মানুষের মতো মানুষ হতে পারে। তারা যেন দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়।

‘এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার’ সুকান্তের এই উদ্ধৃতি তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্বকে পারব কিনা জানি না- তবে এ দেশকে যেন শিশুদের জন্য নিরাপদ করতে পারি, সে লক্ষ্যে কাজ করছি। আপনারা সবাই শেখ রাসেলের জন্য দোয়া করবেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আলোচনা সভায় প্রারম্ভিক বক্তৃতা করেন। আরও বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সাবেক মন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজীত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, দলের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা মেহের আফরোজ চুমকি এবং মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফি ও উত্তরের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি। দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ এমপি গণভবন প্রান্ত থেকে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।

Address

Jatrabari

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দেশ বিদেশের খবর - Desh Bidesher Khobor posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Nearby media companies