*** পারমাণবিক শক্তি উৎপাদনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আরো এক ধাপ এগিয়ে গেলো বাংলাদেশ ***
YT: https://youtu.be/SJq_TtjfjUg
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে আজ পারমাণবিক চুল্লি বা নিউক্লিয়ার রিয়্যাক্টর প্রেশার ভেসেল স্থাপন করা হলো। এটি একটি যুগান্ত কারী ঘটনা। এর মধ্য দিয়ে রূপ পুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের মাইল ফলক অর্জিত হলো,এর মাধ্যমে বাঙালী জাতির দীর্ঘ দিনের লালিত স্বপ্ন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ বাস্তবে রূপ নেওয়ার পথে আরেক ধাপ এগিয়ে গেলো। এগুলো একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ। নিউক্লিয়ার রিয়্যাক্টর প্রেশার ভেসেল হচ্ছে পারমাণবিক চুল্লি। যেখানে মূল জ্বালানি থাকবে। এটিকে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের হৃৎপিণ্ড বলা যায়।
এর আগে গত বছরের ২০ অক্টোবর রাশিয়া থেকে নদী পথে মোংলা বন্দরে এসে পৌঁছায় এই রিয়েক্টর। সেই সময় রোসাটম জান
*** যুক্তরাষ্ট্র সফর নিয়ে অপপ্রচারের জবাব দিলেন প্রধানমন্ত্রী ***
জাতিসংঘের ৭৬তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্র সফর নিয়ে অপপ্রচারের জবাব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার নিউইয়র্কের ম্যারিয়ট হোটেলে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের দেওয়া এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, আমি শুনলাম, কেউ কেউ বলেছে, আমি নাকি কত বস্তা, না কত ট্রাঙ্ক বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে না কি বিমানে এসেছি।
‘যারা এই কথাগুলো বলেছে, তারা যখন এই বিষয়টা জানে, তো সেই ট্রাঙ্কগুলো গেল কোথায়, রাখলাম কোথায়, কী হল? সেই খোঁজটা তারা একটু দিক।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকতে দেড়শ সুটকেস নিয়ে সৌদি আরব চলে গিয়েছিল এবং সেখানে লকার ভাড়া করে নাকি অনেক জিনিস রেখে এসেছিল শোনা যায়। তখন সেটা প্রচার হয়েছিল।
‘খালেদা জিয়ার মন্ত্রী বাবর (লুৎফুজ্জামান বাবর) যখন এখানে আসে, এয়াপোর্টে
নিউইয়র্কে একটি শিশুর
সালামের উত্তরে সালাম দিলেন শেখ হাসিনা
#DavidBergman , a #British citizen, son in law of #Bangladesh's political opposition leader #DrkamalHossain , demands himself as a #free #journalist but #media reports said it's a classic example of Conflict Of Interest. Watch 👉
ক্ষমতায় থাকা কালে বিএনপির অর্জন বলতে ছিল সীমাহীন দুর্নীতি ও লুটপাট।দুর্নীতি করা, লুটপাট করা আর মানুষকে নির্যাতন করা হাওয়া ভবন খুলে লুটপাট করা এইসব হল বিএনপির রাজনীতি ।বাংলাদেশ যেন উঠে দাঁড়াতে না পারে, সে চেষ্টা করেছিল বিএনপি।বিএনপি কর্মীদের দানবীয় রূপ ধারণ করতে দেখেছে দেশবাসী। আপনারা বিএনপি এজেন্ট এটা সবাই জানে ।
পাগলা শহীদ ক্ষেপেছে,
চাবুক ছুড়ে মেরেছে
*** দৃশ্যমান হয়েছে দেশের প্রথম ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ***
দুর্দান্ত গতিতে এগিয়ে চলছে দেশের প্রথম উড়ালসড়ক, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ। এরই মধ্যে বিমানবন্দর থেকে তেজগাঁও পর্যন্ত মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে প্রায় দুই হাজার ৪০০ পিলার। যার ওপরে বসেছে আই গার্ডারও। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের দৈর্ঘ্য হবে ৪৬ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শুরু হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ের কুতুবখালীতে শেষ হবে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা।
আগামী বছরের শুরুতেই খুলে দেওয়া হবে উড়ালসড়কের প্রথম অংশ। এর উপর দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ৮০ হাজার যানবাহন চলাচল করতে পারবে। আর ২০২৩ এর জুনে পুরো সড়ক খুলে দিলে ঢাকার ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ যানজট কমে যাবে। যোগাযোগ ব্যয় ও ঢাকা শহরের যানজট অনেকাংশে কমে যাবে। কমবে ভ্রমণের সময় ও খরচও।
*** বঙ্গবন্ধু টানেল: টিউবের ভেতর তৈরি হচ্ছে সড়ক ***
দেশে প্রথমবারের মতো কোনো নদীর তলদেশে নির্মাণাধীন এই টানেলের নামকরণ করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল নামে। মূল টানেলের দৈর্ঘ্য ৩ দশমিক ৩২ কিলোমিটার। এর মধ্যে টানেলের প্রতিটি টিউবের দৈর্ঘ্য ২ দশমিক ৪৫ কিলোমিটার এবং ব্যাস ১০ দশমিক ৮০ মিটার। প্রতিটি টিউবে দুটি করে মোট চারটি লেন থাকবে। মূল টানেলের সঙ্গে পশ্চিম ও পূর্ব প্রান্তে ৫ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার সংযুক্ত সড়ক থাকবে। আর রয়েছে ৭২৭ মিটার দীর্ঘ ওভারব্রিজ। এই টানেল দিয়ে ব্যক্তিগত গাড়ি, বাস, পণ্য পরিবহনের ট্রাক, ভারি লরিসহ সব যানবহন চলাচল করতে পারবে। টানেলে যান চলাচল শুরু হলে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা কক্সবাজার ও দক্ষিণ চট্টগ্রামগামী গাড়িগুলোকে আর নগরে প্রবেশ করতে হবে না। চট্টগ্রাম সিটি আউটার রিং রোড হয়ে টানেলের মাধ্যমে দ্রুত সময়ের মধ্
বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলতে চেয়েছিলো জিয়া।কত বড় বিশ্বাসঘাতক হলে জাতিরজনক ও দেশের সাথে বেঈমানি করতে পারে তা সবার জানা।অবৈধ মরহুম জিয়া ছিলো রাজাকার দের গোপন সাথী।বেঈমান মীরজাফর নেমকহারাম দের কখনো শেষরক্ষা হয়না।
পদ্মা সেতু দেখার জন্য বাংলাদেশের মানুষের আজন্ম লালিত স্বপ্ন বাস্তব হয়েছে।এখন থেকে পাঁচ বছর আগেও দেশের খুব কম মানুষই ধারণা করেছিলেন যে পদ্মার উপরে একটি সেতু নির্মিত হবে কোন এক দিন এদেশে। কাল্পনিক দুর্নীতির অভিযোগ এনে এই মেগা প্রকল্প থেকে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন না করার সিদ্ধান্ত লক্ষ লক্ষ দেশবাসীকে হতাশ করেছিল। ফলে এই প্রকল্পের ভবিষ্যত সম্পর্কে অনেকেই দ্বিধান্বিত হয়ে পড়েছিলেন। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন না করার সিদ্ধান্তের পরে আ.লীগের অন্ধ সমর্থকরা বাংলাদেশের মতো একটি দেশে নিজস্ব অর্থায়নে সেতুটি নির্মাণ হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন।তবে, অভ্যন্তরীণ অর্থায়নে সেতুটি নির্মাণের সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন একজন ব্যক্তি। তিনি ছিলেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী আধুনিক বাংলার মা যিনি বাবার কাছ থেকে শিখেছিলেন কিভাবে সত্যের পক্ষে দাঁড়াতে হয়।
#প
একজন ক্রিমিনালের কালো অধ্যায়–জিরো থেকে হিরো বনে যাওয়া মোঃ শহিদ উদ্দিন খান একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানে বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুড়তে দেখা গেছে বিএনপি নেতাকর্মীদের...
কিটো ডায়েটের ক্ষতিকর দিকসমূহ
কথাগুলোর মধ্যে প্রকৃতি ভালোবাসা খুঁজে পাওয়া যায়
শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে আসে।
ঢাকা স্টেডিয়ামে মুক্তিযোদ্ধাদের অস্ত্র সমর্পণ
ও বঙ্গবন্ধুর ভাষণ।
জানুয়ারি, ১৯৭২
সৌজন্যেঃ বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ
এলএসডির ভয়ঙ্কর থাবা থেকে রক্ষা পেতে হলে এদের মূল হোতা বের করতে হবে, এগুলোর উৎস খুজে বের করতে হবে খুব দ্রুত। তা না হলে আমাদের যুব সমাজ হুমকির মুখে চলে যাবে দিনকে দিন। এক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব প্রশাসনের এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আরো জোরদার ভূমিকা পালন করতে হবে এবং নজরদারি বৃদ্ধি করতে হবে।
#LSD #Bangladesh #youth #এলএসডি
Launch Vessel Finder's Bangladesh ট্রাভেল গ্রুপের কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ 😮
ফেসবুক ট্রাভেল গ্রুপের কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ 😮
লঞ্চ ভ্যাসেল ফাইন্ডার্স বাংলাদেশ (Launch Vessel Finder's Bangladesh ) নামের ট্রাভেল গ্রুপটি লোভ দেখিয়ে এবং মানুষ ঠকিয়ে হাতিয়ে নিয়েছে কোটি টাকা। ভ্রমনে নিয়ে গিয়ে মানুষের সাথে পরিচিত হয়ে বন্ধুত্ব করে তাদেরকে বিভিন্ন ব্যাবসার কথা বলে তাদের কে লোভ দেখিয়ে টাকা নিয়ে আত্তসাৎ করেছে এই ট্রাভেল গ্রুপের মালিক/এডমিন কতৃপক্ষ। এই ট্রাভেলার গ্রুপের পরিচালক ও চক্রের মূল হোতা জাকারিয়া (২৪), জাহিদ ইবনে জাহান (৩০) ও সোহরাব হোসেন টিটু (৩৮)।
যেভাবে টাকা নেয়-
১- অ্যামাজন, ইবের সঙ্গে যৌথভাবে ব্যবসার প্রস্তাব দিয়ে
২- ডোমেইন কেনানো, ওয়েবসাইট বানানোর নামে
৩- জাকারিয়া নিজেই উন্নত ওয়েব ডিজাইনার, নিজেই হ্যাকার, আবার
প্রতারণার প্রয়োজনে নিজেই আমেরিকান প্রবাসী কিংবা আইটি
এক্সপার্ট সেজে কথা বলেন।
৪- অ্যামাজনের সঙ্গে অ্যাফিলিয়েট ব্যবসার
ওয়াজের নামে তরুণদের উগ্রবাদে উদ্বুদ্ধ করা মুফতি আমির হামজা!
ওয়াজের নামে তরুণদের উগ্রবাদে উদ্বুদ্ধ করা মুফতি আমির হামজা!
এছাড়া ও তার বেশীরভাগ ওয়াজে থাকে নারী বিদ্বেশি কথা বার্তা যার কোন রেফারেন্স ইসলামে নেই।