Digital valy

Digital valy Digital Valy online digital marketing agency based on Bangladesh. We help SME companies to expand their online business on all Digital platforms.

একটি অনলাইন বিজনেসের জন্য প্রফেশনাল ইনবক্স ম্যানেজমেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ।ফেসবুকের মাধ্যমে এড রান করার ফলে স...
30/08/2023

একটি অনলাইন বিজনেসের জন্য প্রফেশনাল ইনবক্স ম্যানেজমেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ।

ফেসবুকের মাধ্যমে এড রান করার ফলে স্বাভাবিকভাবেই ইনবক্সে নকের মাধ্যমে অডিয়েন্স প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিস রিলেটেড প্রশ্ন করে থাকে। এই অডিয়েন্স গুলোই হচ্ছে আপনাদের মূল্যবান অ্যাসেট, যাদের কাছে প্রোডাক্ট সেল করা সম্ভব।

সঠিক কাস্টোমার ম্যানেজমেন্ট এবং ফলোআপের মাধ্যমেই এদেরকে আপনার ক্লায়েন্টে কনভার্ট করতে পারেন। এর জন্য ইনবক্স ম্যানেজমেন্টের ক্ষেত্রে সর্বদা একটিভ থাকতে হবে, ক্লায়েন্টের ম্যাসেজের রিপ্লাই এর ক্ষেত্রে যতটা সম্ভব পোলাইট থাকা, এবং ক্লায়েন্টকে এমন একটি এক্সপেরিএন্স দেওয়া যাতে করে ক্লায়েন্ট কোন কিছু পারচেজ না করলেও আবার যেন ফিরে আসে।

সেজন্য ইনবক্স ম্যানেজমেন্টের দিকে বাড়তি নজর দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

যে কোন বিজনেসের জন্যই কম্পিটিটর রিসার্চ অতি গুরুত্বপূর্ণ। সঠিকভাবে কম্পিটিটরদের রিসার্চ করতে পারলে বিজনেসের গ্রোথ যেমন ন...
24/08/2023

যে কোন বিজনেসের জন্যই কম্পিটিটর রিসার্চ অতি গুরুত্বপূর্ণ। সঠিকভাবে কম্পিটিটরদের রিসার্চ করতে পারলে বিজনেসের গ্রোথ যেমন নিশ্চিত করা যায় ঠিক তেমনি বিজনেসের সেলও বৃদ্ধি করা যায়।

সেজন্য কম্পিটিটরদের উপর প্রতিনিয়ত নজর রাখতে হবে। আপনার কম্পিটিটররা কিভাবে আপনার থেকে ভালো করছে সেই কারন খুজে বের করতে হবে।

নিজের বিজনেসকে কম্পিটিটরদের বিজনেসের সাথে কম্পেয়ার করতে হবে এবং কোন কোন দিক থেকে আপনি আপনার কম্পিটিটরদের থেকে পিছিয়ে আছেন তা খুজে বের করতে হবে। তাহলেই বিজনেসের সঠিক গ্রোথ সম্ভব।

সেজন্য কম্পিটিটরদের নিয়ে রিসার্চ করা অত্যন্ত জরুরি।

18/08/2023

জেনে বুঝে অ্যাড না দিলে কি ক্ষতি হতে পারে

আমি অনেক সময়ই বলে থাকি, ফেসবুক অ্যাড যখন দিবেন সেটা জেনে বুঝে দেন, অনেকেই নিজের বিজনেসের অ্যাড নিজে দেন তাদের ক্ষেত্রেও একই কথা, আবার যারা মুখস্থভাবে কিছু টুলস শিখে ফেসবুক অ্যাড দিচ্ছেন তাদের জন্যও বলবো ফেসবুক অ্যাড এতোটা সহজ জিনিস না, জেনে বুঝে দেন।

জেনে বুঝে অ্যাড না দিলে যে সমস্যা হতে পারে

ফেসবুক টার্গেটিং এ সমস্যা-
ফেসবুক তাদের অ্যাড ম্যানেজারে সঠিক অডিয়েন্স ডিফাইন করার জন্য অনেক টার্গেটিং অপশন রেখেছে, তাই প্রথমেই আপনাকে শিখতে হবে কোন অপশন কি কাজ করে, কোথায় এবং কখন সেই অডিয়েন্স ব্যবহার করতে হবে। একটা টার্গেটিং এ গত সপ্তাহে ভালো রেজাল্ট এসেছিলো এখন কেন আসে না, এই চিন্তা করে বসে থাকলে হবে না, আপনাকে অন্য কিছু করতে হবে।

মানহীন কন্টেন্ট-
আপনি যখন চাইবেন আপনার প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিস ফেসবুকে বিক্রি হোক, তখন আপনাকে কন্টেন্টের মানের দিকে অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে, আর মানটা কেমন হওয়া দরকার সেটা যদি না থাকে তাহলে মানহীন কন্টেন্টে অ্যাড চলছে, হাজার হাজার ডলার স্পেন্ট হবে কিন্তু লাভ কিছু হবে না।

নেগেটিভ ফিডব্যাক আসা-

একটি অ্যাড থেকে নেগেটিভ ফিডব্যাক আসা সেটি সেই পেইজের জন্য অনেক ক্ষতিকর, এক হচ্ছে ফেসবুক এটাকে ভালো ভাবে দেখে না, ফলে অ্যাডের রেজাল্ট ডাউন করে দেয়, আরেক হচ্ছে আপনার পেইজের কমেন্টে যখন নেগেটিভ কমেন্ট আসতে থাকবে সেটি বিজনেসের রেপুটেশনের জন্য ক্ষতিকর।

আর যারা অ্যাড হাইড করে দেয়, রিপোর্ট করে, ইনবক্সে নেগেটিভ ম্যাসেজ করে সেগুলো হয়তো অডিয়েন্স দেখে না তবে এই ব্যাপারগুলোর ফলে আপনার অ্যাডের রেজাল্ট ডাউন হয়ে যেতে পারে, আপনার পেইজের র‍্যাংকিং ডাউন হয়ে যেতে পারে, যার ফলে অরগানিক রিচ কমে যায়, আরো বিভিন্ন সমস্যা হয়।

উপরের ৩টা পয়েন্ট থেকে বুঝতে পারছেন যে জেনে বুঝে অ্যাড দেয়া জরুরি। সেটা আপনি নিজের অ্যাড নিজে দেন। আর যারা অন্যের অ্যাড দিচ্ছেন তাদের বলবো আরো স্কিল হোন। ধন্যবাদ।

✔✔ অনলাইন বিজনেসে কেন আপনি টাকা খরচ করবেন এবং কিভাবে করবেনএখন অনেকেই বিজনেস করছে, কারন একটাই এখন বিজনেস করা আগের মত কঠিন...
16/08/2023

✔✔ অনলাইন বিজনেসে কেন আপনি টাকা খরচ করবেন এবং কিভাবে করবেন

এখন অনেকেই বিজনেস করছে, কারন একটাই এখন বিজনেস করা আগের মত কঠিন কিছু নয়, বিজনেসের জন্য দোকান খুজতে হচ্ছে না, দোকানের জন্য মোটা অংকের কোন অগ্রিম টাকা লাগছে না, মাসে মাসে দোকানের ভাড়া, ইলেক্ট্রিসিটি বিল দেয়ার ঝামেলা নেই, সবার প্রথমেই কর্মচারিও লাগছে না, তাদের বেতনের কথাও চিন্তা করতে হচ্ছে না। ঘরে বসে ফ্রিতে একটা ফেসবুক পেজ খোলা যাচ্ছে, মার্কেটে গিয়ে কিছু প্রোডাক্ট কিনে আনা যাচ্ছে, সেগুলি খুব সহজেই আপলোড করে, ফেসবুকে বুস্ট করে সেল পাওয়া যাচ্ছে, আর কি দরকার, চমৎকার একটা ব্যাপার। অনেকেই অনলাইন বিজনেস করে নিজেই আরো কয়েকজনের কর্মসংস্থানের ব্যাবস্থা করে দিতে পারছে। গড়ে উঠছে বাংলাদেশে ই-কমার্স।

তবে আমার মনে হয় কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমরা কিছু সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করছি, সেগুলি নিয়েই এই লেখায় লিখতে চাচ্ছি।

☑☑ প্রোফাইল ফটো এবং কাভার ফটো মানসম্মত হচ্ছে না

আমরা অনেক যায়গায় টাকা খরচ করছি, তবে খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু জায়গা যেখানে টাকা খরচ করা খুবই দরকার সেগুলা এড়িয়ে যাচ্ছি তার মধ্যে একটা হচ্ছে কোম্পানির লোগো এবং কাভার ফটো, যে দুইটা ব্যাপার একটা ফেসবুক বিজনেসের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার, আমি ব্যক্তিগত ভাবে অনেকের পেজ দেখেছি অনেক পেজে ভালোমানের লোগো তো দুরের কথা লোগোই নাই, তাদের কোন একটা প্রোডাক্টের ছবি বসিয়ে দেয়া হয়েছে, কাভার ফটোর ব্যাপারটাও তাই।

এটাকে কেন আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি না এটা যদিও আমি এখনো বুঝে উঠতে পারি নাই, তবে এই জায়গাটাতে আমাদের কাজ করতে হবে, যারা বিজনেস করছেন অথবা করবেন তাদেরকে বলছি ভালো একটা লোগো এবং কাভার ফটো আপনার বিজনেসের জন্য খুবই দরকার, কারন এই দুইটা ব্যাপার আপনার ক্রেতাকে আপনার পেইজ সম্পর্কে ধারনা দিবে, একজন পেজে প্রবেশ করেই যদি নিম্নমানের লোগো এবং কাভার ফটো দেখে ভিতরে আর প্রবেশ করার আগ্রহই হারিয়ে ফেলবে যেখানে হয়তো আপনার অনেক আকর্ষণীয় প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিস অফার ছিলো।

আপনি একজন প্রোফেশনাল ডিজাইনার থেকে লোগো, কাভার ফটো তৈরি করেন, অনেকে অনেক সস্তায় করে দেয় তবে সেগুলার মানও সস্তাই হয় তাই ৫০০-১০০ টাকা বেশি লাগলেও একজন ভালো ডিজাইনার দিয়ে লোগো আর কাভার ফটো করা জরুরি বলে আমি মনে করছি।

☑☑ প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি ভালো হচ্ছে না

এখানেও আমরা ইনভেস্ট করতে চাই না, যার ফলে প্রোডাক্টের ছবিগুলা হয় অন্ধকার, বুঝা যায় না এমন অনেক ছবিও অনলাইনে দেখতে পাওয়া যায়, আমি একদম উপরেই লিখে এসেছি আপনাকে কোন দোকান নিতে হচ্ছে না ইত্যাদি ইত্যাদি এবং আপনার কত খরচ বেঁচে যাচ্ছে, কিন্তু আপনি যদি দোকান নিতেন সেটাকে যেমন আপনাকে ডেকোরেশন করতে হতো অনলাইন শপের ব্যাপারটাও কিন্তু তাই, এটাকেও আপনাকে সুন্দর করে ডেকোরেশন করতে হবে। যেখানে ছবি তুলছেন সেখানে লাইটিং ঠিক আছে কিনা সেটার দিকে গুরুত্ব দিন, অনলাইনে আপনার প্রোডাক্টের নাম লিখে সার্চ করলে দেখবেন কত ক্রিয়েটিভ ভাবে ফটোগ্রাফি করা যায় আর সেটার জন্য কিন্তু হাজার হাজার টাকাও লাগে না, আপনি অনেক অল্প খরচের মধ্যে খুব সুন্দর ভাবে নিজেই প্রফেশনাল মানের ফটো তুলতে পারবেন।

এখনে প্রশ্ন আসতে পারে কেন ফটোগ্রাফি কে এতোটা গুরুত্ব দিতে হবে, কাস্টোমারকে ছবি দেখাতে পারলেই তো হলো, তাহলে চিন্তা করেন আপনি যখন কোন শপিং সেন্টারে কোন জামা কাপড়ের দোকানে যান সেই দোকানে কতগুলা লাইট জ্বলে নিশ্চয়ই খেয়াল করে দেখেছেন? অনেক না? তারা এটা কেন করে যেখানে কাস্টোমার শপিং সেন্টারে গিয়ে হাতে ধরে কাপড় কেনার সুযোগ পায় সেখানেও লাইটিং ভালো রাখার প্রয়োজন হয়, যেন কাস্টোমার সঠিক প্রোডাক্টি দেখতে পায়, বুঝতে পারে, সেখানে অনলাইনে যেখানে কাস্টোমারের একমাত্র অবলম্বন ছবি কারন এখানে সে হাতে ধরে কিছু কেনার সুযোগ পাচ্ছে না সেখানে যদি ছবিই ভালো না পায় সে কিভাবে সে সিদ্ধান্ত নিবে। তাই প্রোডাক্ট ফোটোগ্রাফি উন্নত করার চেস্টা করা উচিৎ, আপনাকে সে জন্য প্রোফেশনাল ফটো স্টুডিও বানাতে না, এখন মার্কেটে ছোট বড় বিভিন্ন মাপের ফটোগ্রাফি বক্স পাওয়া যায় আপনারা সেগুলা কিনে সহজেই ভালোমানের ফটোগ্রাফি করতে পারবেন।

☑☑ পেজে মানসম্মত লাইক নেই

ধরুন একটা পেজ যেখানে লাইক ১০ লাখ, কিন্তু তারা যখন একটা পোস্ট দেয় সেখানে ১০টা লাইকও পড়ে না তাহলে সে পেজে কেউ প্রবেশ করে কিছুক্ষণ ঘুরে বেড়ালে তার ধারনা কি হবে? খুব একটা ভালো ধারনা হবে না এটা বলাই যায় তবে কথা হচ্ছে এরকম কেন হচ্ছে কেন, এরকম হবার পিছনে কারন কি? ১০ লাখ লাইকের একটা পেজের পোস্টে লাইক এতো কম কেন থাকবে, কারন অনেকেই পাইকারি হারে লাইক কিনে, কারন ফেসবুক অ্যাড সিস্টেম থেকে লাইকের অ্যাড দিয়ে লাইক আনতে অনেক টাকা খরচ হয়ে যাবে, অনেকেই ১ হাজার টাকায় ৫ হাজার লাইক, ২ হাজার টাকায় ১০ হাজার লাইক ইত্যাদি এরকম সার্ভিস অফার করে থাকে, এই লাইকগুলা টার্গেট লাইক হয় না, অনেক ফেইক আইডি থাকে, যারা লাইক দিচ্ছে তারা কোন কিছু না দেখেই লাইক বাটনে ক্লিক করে তাই পরবর্তী কোন পোস্ট যখন সেই পেজ থেকে করা হয় তখন যে অল্প কিছু মানুষের কাছে সেই পোস্ট টা রিচ হয় তারা সেটা সম্পর্কে আগ্রহ দেখায় না।

কিন্তু ফেসবুক অ্যাড সিস্টেম থেকে আপনি খুব সহজেই আপনার প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিসের ধরন বুঝে সে অনুযায়ী অডিয়েন্স নির্বাচন করে অনেক ভালো মানের লাইক পেতে পারেন, হ্যা খরচ বেশি লাগবে তবে ভালো কিছু পেতে হলে আপনাকে কিছু তো দিতেই হবে, আপনি নিজে যদি না জানেন তাহলে অ্যাড এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন, তারা সুন্দর ভাবে আপনার প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিসের পেজের লাইকের জন্য অ্যাড দিয়ে দিবে, দরকার হলে আপনিও আপনার মতামত জানান তাদেরকে আপনার অডিয়েন্স সম্পর্কে।

☑☑ অ্যাডের বাজেট অনেক কম

এটা অবশ্যই ১০০% সঠিক কথা ২-৩ বছর আগেও ৫ ডলারের একটা অ্যাড দিলে রেস্পন্সের অভাব থাকতো না, সেলও ভালো ছিলো, তার একটাই কারন ছিলো সেটা হচ্ছে তখন কম্পিটিশন ছিলো অনেক কম, আপনি নিজেই চিন্তা করলে বুঝতে পারবেন ধরুন আগে ফেসবুকে অ্যাড দিতো বাংলাদেশের ১০০ টা ফেসবুক পেইজ, এখন দেয় ১০০০ টা, তাহলে ফেসবুককে কিন্তু এই ১০০০ কোম্পানির অ্যাড মানুষকে দেখাতে হবে, সে জন্য সে টাকা নিচ্ছে মানুষের কাছ থেকে, এখন ১০০ অ্যাড যখন টাইমলাইনে থাকে তখন স্বাভাবিক ভাবেই বেশি মানুষ অ্যাড দেখবে আর ১০০০ টা অ্যাড থাকলে মানুষ অ্যাড দেখবে কম, এটার একটা কারন ফেসবুকে মানুষের সময় কাটানোর পরিমানও জড়িত, ১০০০ টা অ্যাড, সব অ্যাড ফেসবুক এক যায়গায় দেখাতে পারবে না, বাজেট, অ্যাডের মান ইত্যাদির উপর নির্ভর করে কারো অ্যাড ১ নাম্বারে কারোটা ২ নাম্বারে আবার কারোটা আরো পিছনে দেখিয়ে থাকে, আর কেউ যদি ফেসবুক অল্প স্ক্রল করে চলে যায় তাহলে সে পিছনে পরে থাকা অ্যাডগুয়া দেখতে পাবে না।

এখন যাদের অ্যাড বাজেট অনেক কম হয়ে থাকে তারা যারা বেশি বাজেটের অ্যাড চালাচ্ছে তাদের থেকে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে থাকে ফলে তাদের অ্যাডের রিচ কম হয়, আর রিচ কম হলে সেল কমে যাবে এটাই স্বাভাবিক।

আর উপরের পয়েন্ট অনুযায়ী আপনার প্রোডাক্ট, ফটোগ্রাফি, ইত্যাদির মান ভালো না হলে যে অল্প রিচও হয় সেটাতেও কোন লাভ হয় না, যারা দেখে তারা প্রোডাক্ট কেনার ব্যাপারে আগ্রহ দেখায় না।

অনেকেই বলে থাকে ৫ ডলারের অ্যাডের টাকাও উঠে না, তাদের কে বাজেট বাড়ানোর বললে তারা সেটা কিভাবে দেখবে? তাদের জন্য উপরের পয়েন্টগুলা লিখেছি আমি, আপনি যখন আপনার পেজের মান ভালো করবেন, প্রোডাক্টের মান, ছবির মান ভালো হবে ফেসবুকের রাঙ্কিং এ আপনি উপরে থাকবেন, আর প্রোডাক্টের মান ভালো হলে মানুষ আপনার প্রোডাক্ট কিনবে, সে ক্ষেত্রে ৫ ডলার না, ৫০ ডলারের অ্যাড দিলেও তার খরচ উঠে গিয়ে লাভও থাকবে সন্তোষজনক।

☑☑ নিয়মিত পোস্ট দেয় না

এই পয়েন্ট টা টাকা ইনভেস্টের সাথে জড়িত না, তবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ, ফেসবুকের র‍্যাঙ্কিং এ ভালো পজিশনে থাকতে চাইলে আপনাকে রেগুলার পোস্ট করতে হবে, সব পোস্ট সেল পোস্ট হতে হবে এরকম না, বিভিন্ন ধরনের পোস্ট দিয়ে আপনার ক্রেতাকে আকৃষ্ট করেন। যা কিনা খুবই প্রয়োজন। উপরের পয়েন্টেই লিখেছি যে ফেসবুক র‍্যাঙ্কিং এ ভালো অবস্থানে থাকা জরুরি আর সেটা করতে হলে আপনাকে প্রতিদিন অন্তত ১টা হলেও পোস্ট দিতে হবে, আরো বেশি হলে আরো ভালো। আর ফেসবুকের নিয়ম অনুযায়ী আপনার পেজ যদি শুধুমাত্র অ্যাড নির্ভর হয়, অরগানিক রিচ না থাকে তাহলে আপনার অ্যাডের রেজেল্টও ভালো আসবে না তাই অরগানিক ভাবে পেজকে প্রানবন্ত করাটা জরুরি।

মনে রাখতে হবে এটা আপনার একটা বিজনেস, আর একটা বিজনেস করতে হলে মিনিমাম যে ব্যাপারগুলা দরকার সেগুলি আপনাকে করতে হবে, চিন্তা করুন তো আপনি একটা দোকান দিলেন সেখানে ইলেক্ট্রিসিটি ই নাই, কাজ করবে কি আপনার বিজনেস? কোনভাবেই না। ঠিক সেরকম ভাবে পেজের মান নিশ্চিত করা জরুরি আর সেটার জন্য আপনাকে প্রোফেশনাল মানুষদের কাছে যেতে হবে, ফ্রি লোগো বানানোর সফটওয়্যার খুলে বসলে হবে না।

26/04/2023

Httppol বাংলাদেশের ফেসবুক মার্কেটিং এর ভ্যালুকে নষ্ট করেছে।

১২৫ টাকা, ১২৬ টাকায় ডলার দিয়েছে আর বলেছে এখন নিজেরা অ্যাড দাও, কি দরকার এক্সপার্ট এর কাছে যাওয়ার তুমিও তো এক্সপার্ট।

আমার মার্কেটিং এজেন্সি থাকার পরও আমি ক্লায়েন্টদের বলি নিজের অ্যাড নিজে দেন, কিন্তু না জেনে, না বুঝে কেন? ফেসবুক মার্কেটিং কি এতো সোজা যে একটি কোম্পানি থেকে অ্যাড একাউন্ট নিবেন, মোবাইলে অ্যাড ম্যানেজার এপ্স সেট করবেন আর লোকেশন, বয়স আর জেন্ডার দিয়ে "বুস্ট" করে দিবেন?? এতোই সোজা?? আর এই সোজা কাজগুলো করার জন্য সারা দুনিয়ায় বিভিন্ন মার্কেটিং এজেন্সি বসে আছে??

"বুস্টিং" করা ফেসবুক মার্কেটিং নয়, এখানে বিজনেস বুঝে আগে মার্কেটিং স্ট্রাটেজি বানাতে হয়, এরপর সে অনুজায়ি প্ল্যানিং এরপর সেটা কার্যকর করা আর সে কার্যকর করার লিস্টের একটি মাত্র পয়েন্ট হচ্ছে "ফেসবুক অ্যাড"।

তাই আমরা যতদিন এই একটি মাত্র পয়েন্ট ছাড়া আর কিছুই বুঝবো না ততদিন পর্যন্ত বাংলাদেশে সঠিক ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিকাশ ঘটবে না। আর মার্কেটিং এর বিকাশ না ঘটা মানে হচ্ছে বিজনেসেরও বিকাশ না ঘটা।

আবারো বলছি, অনক্স কাউকে দিয়ে অ্যাড না দেয়াতে চাইলে না দেন, কিন্তু না জেনে, বুঝে অ্যাড দিয়ে মার্কেটটা নষ্ট কইরেন না।

©️

৭ স্ট্র্যাটেজী Follow করুন এবং Sales এর বন্যা আনুন! 🙀অদ্ভুত শোনাচ্ছে তাই না?ধরুন, আপনি একজন ডিজিটাল মার্কেটার। আপনার কাছ...
14/03/2023

৭ স্ট্র্যাটেজী Follow করুন এবং Sales এর বন্যা আনুন! 🙀অদ্ভুত শোনাচ্ছে তাই না?

ধরুন, আপনি একজন ডিজিটাল মার্কেটার। আপনার কাছে একটি Online Shop এর মালিক এসে বললো আমার Monthly ডিজিটাল মার্কেটিং বাজেট ১০০ ডলার (কথার কথা) । এখন আপনি আমাকে একটা Marketing Strategy দেন। তখন আপনি কি করবেন?

চাপ নেবার কোন প্রয়োজন নেই আমি ই করে দিচ্ছি 😛 । আমি তাকে একটা সহজ-সরল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি তৈরি করে দিতাম। একদম সহজ-সরল ৭ টি ধাপ।

১। Parrot Principle বা ৮০/২০ রুলস বলে একটি রুলস আছে যার সারকথা হচ্ছে ৮০% আউটপুট আসে ২০% ইনপুট থেকে। অন্যান্য বিষয়ের মতো মার্কেটিং এর ক্ষেত্রেও আমরা এই বিষয়টি খেয়াল করি। যখন কোনো মার্কেটিং ক্যাম্পেইন লঞ্চ করা হয় তখন দেখা যায় যে, কোম্পানির ৮০% রেভিনিউ আসছে ২০% কাস্টমার থেকে।

তো মার্কেটার হিসেবে আমাদের কাজ হবে বিভিন্ন টার্গেটেড অডিয়েন্সের উপর A/B Testing করে সেই ২০% Potential Target Audience কে খুঁজে বের করা যারা আমাদের কোম্পানির ৮০% রেভিনিউ এনে দিবে।

Demography, Behavior, Location, Interest, Profession ইত্যাদি Find out করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রথম দিকে আপনার উচিত হবে অধৈর্য না হয়ে ব্যাপারটা পুরোপুরি সেই মার্কেটার বা এজেন্সির উপর ছেড়ে দেওয়া। কারণ যেহেতু এই মুহূর্তে এ/বি টেস্টিং চলছে সেহেতু এই মুহূর্তে রেভিনিউ কম বা আশানুরূপ না আসতেই পারে। তাই বলে হতাশ হওয়া যাবে না বা সেই মার্কেটার খারাপ এই ধারণা পোষন করা যাবে না।

অ্যাড অপটিমাইজেশনের পর আপনি ভালো রেজাল্ট আশা করবেন।
এরপর সেই অডিয়েন্সকে টার্গেট করে আপনার Monthly Budget ৬০-৭০% খরচ করতে পারেন। এতে করে আশা করা যায় আপনি সম্ভাব্য সর্বোচ্চ ROI পাবেন।

২। পুরো মাসের Sales Pattern Analysisকরতে হবে। ধরুন, আপনার Targeted Audience যদি হয় ওয়ার্কিং প্রফেশনালস তাহলে দেখবেন যে মাসের প্রথম ১০ দিনে Sales Revenue সর্বোচ্চ হবে, পরের ১০+১০ দিনের তুলনায়।
কারণ কি? কারণ এই সময়ে প্রফেশনালসরা সেলারি পায়। তাই বেশিরভাগ কেনাকাটা তারা এই সময়টাতেই করে। আপনার মার্কেটিং বাজেটের ৫০% এই প্রথম ১০ দিনে খরচ করুন। একটা নির্দিষ্ট এমাউন্টের পারচেজে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি করে দিন বা নির্দিষ্ট পরিমাণ এমাউন্টের ডিস্কাউন্ট দিন।
এরপর ধীরে ধীরে বাজেটের পরিমাণ কমাতে থাকুন। মাসের শেষ সপ্তাহে বা শেষ ১০ দিনে কম বিক্রি হওয়া প্রোডাক্টগুলোতে অফার দিন বা বেশি বিক্রি হওয়া প্রোডাক্টগুলোর সাথে কম্বো প্যাকেজ তৈরি করে অফার দিন।

৩। যখন কোনো ক্যাম্পেইন তৈরি করবেন তখন শুরুতেই সেলসের ব্যাপারটা তুলে না ধরে বরং ক্যাম্পেইনে ডাবল বা ট্রিপল লেয়ার তৈরি করেন। যেমন ধরুন, আপনি একটি অনলাইন ফার্মেসির ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন চালাবেন। এখন প্রথমেই পণ্য বিক্রির কথা তুলে না ধরে আপনি পুরো ক্যাম্পেইন স্ট্র্যাটেজিকে তিনটা লেয়ারে ভাগ করতে পারেন।
✅Awareness,
✅Consideration,
✅Conversion

৪। অন্যান্য কনভেনশনাল মার্কেটিং এর মতো শুধুমাত্র ফেসবুকের মধ্যেই সীমাবদ্ধ না থেকে ৩৬০* এপ্রোচ নিন। ফেসবুকের পাশাপাশি বিভিন্ন মিডিয়াম থেকে আপনার ওয়েবসাইটে আসা কাস্টমারদের ফানেলে ফেলে Retarget করতে থাকুন, Related Search Term এর জন্য Google Ad চালাতে থাকুন।

Display Ad চালান Brand Awareness তৈরি করার জন্য, YouTube এ ও Video Ad Campaign চালাতে থাকুন।

৫। শুধুমাত্র Paid Marketing এর দিকে ফোকাস না করে ব্র্যান্ড বিল্ডিং এ মনোযোগ দেন। নির্দিষ্ট অডিয়েন্সকে টার্গেট করে একটা ফোকাসড ব্র্যান্ড পজিশনিং ক্রিয়েট করুন। এর কারন হচ্ছে ব্র্যান্ড সবসময়ই কাস্টমারদের মনে একটা জায়গা তৈরি করে নেয়। ব্র্যান্ড এমন একটা জিনিস যা মানুষ একটু বেশি টাকা দিয়ে হলেও কিনে। ব্র্যান্ড আপনাকে আপনার কম্পিটিটরদের থেকে আলাদা করে। এজন্য আপনাকে ইউনিক কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। কনটেন্ট মার্কেটিং এর জন্য ভালো বাজেট রাখুন।

৬। একটা নির্দিষ্ট টার্গেটেড অডিয়েন্সকে টার্গেট করে প্রতিনিয়ত ইম্প্রেশন অ্যাড চালাতে হবে। এই কাজটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এতে আপনার কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাওয়ারনেস ক্রিয়েট হবে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কেননা আজকালকার এতো এতো ব্র্যান্ডের ভিড়ে মানুষ কেন আপনার কাছ থেকে কিনবে? তাই আপনার বিজনেসের জন্যও একটা আলাদা ব্র্যান্ড আইডেন্টিটি প্রয়োজন। একই অডিয়েন্সকে বারবার অ্যাড দেখনোর জন্য ফ্রিকুয়েন্সি ক্যাপ ব্যবহার করুন।

৭। যতদ্রুত সম্ভব একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক (সেটা হতে পারে ১ হাজার, ২ হাজার, বা যেকোনো সংখ্যা আপনার বিজনেস অনুযায়ী) রিকারিং কাস্টমার বেসড তৈরি করতে হবে যারা আপনার কাছ থেকে বারবার কিনবে। এতে করে আপনার মার্কেটিং খরচ অনেকটাই কমে আসবে।
আর এর জন্য আপনার প্রিভিয়াস কাস্টমারদের সাথে যারা অলরেডি আপনার কাছ থেকে পারচেসড করেছে বিভিন্নভাবে যোগাযোগ রক্ষা করে যেতে হবে নিয়মিতভাবে।

➡️পোস্ট এখানেই শেষ । এতক্ষন Bore হওয়ার জন্য দুঃখিত 🙂

21/01/2023

মার্কেটিং টিম লিড এনে দিলেই কিন্তু সেল হবে না।

সে জন্য সেলস টিম এবং কাস্টমার কেয়ারদের দক্ষতার সাথে কাজ করতে হবে।

12/01/2023

অ্যাড একাউন্ট ডিজাবল হবার পর নতুন ভাবে বিজনেস একাউন্ট খুলে কাজ করতে গেলে যে ব্যাপারগুলা মনে রাখবেন।

- ফেসবুকের নিয়ম মেনে অ্যাড দিন

- নতুন বিজনেস ম্যানাজার, অ্যাড একাউন্ট ওপেন করে সাথে সাথেই অ্যাড দিয়েন না, অন্তত ২৪ ঘন্টা অপেক্ষা করেন

- ডিজাবল অ্যাড একাউন্টে যে কার্ড ইউজ করেছেন সেটা ইউজ না করাই ভালো হবে, অন্য কার্ড ব্যবহার করুন

- প্রথমে খুবই নিরাপদ কন্টেন্ট দিয়ে অ্যাড রান করুন, যেটাতে অ্যাড রিজেক্ট হবার কোন সম্ভাবনা থাকবে না

- ক্রেডিট কার্ডে পর্যাপ্ত পরিমান ব্যালেন্স আছে কিনা দেখে অ্যাড দিবেন

- আপনি যে পিসি অথবা ডিভাইজ থেকে সাধারন ভাবে যে ইন্টারনেট
লাইন দিয়ে ফেসবুক অ্যাড দেন সেখান থেকে অ্যাড দেয়ার চেস্টা করেন, ফেসবুক অন্য ডিভাইজ এবং আইপি পেলে "Unusual activity" দেখে অনেক সময় অ্যাড একাউন্ট ডিজাবল করে দেয়

-ওয়েবসাইট বুস্ট করলে ল্যান্ডিং পেজের মান ভালো না হলে সেটা বুস্ট না করাই ভালো হবে।

ভুলেও ফেসবুক পেজের জন্য কোনও সার্ভার বা বট থেকে অটো লাইক বা ফেইক লাইক কিনবেন না। 🚫কারণ 👇✔ ফেসবুক আপনার পেজের রিচ এবং অ্য...
02/10/2022

ভুলেও ফেসবুক পেজের জন্য কোনও সার্ভার বা বট থেকে অটো লাইক বা ফেইক লাইক কিনবেন না। 🚫
কারণ 👇
✔ ফেসবুক আপনার পেজের রিচ এবং অ্যাড পারফর্মেন্স নষ্ট করে দিতে পারে।
✔ আপনার পেজ অ্যাড রেস্ট্রিক্টেড হয়ে যেত পারে।
✔ যেকোনো সময় আপনার পেজ ফেসবুক ডিলিট কিংবা আনপাবলিশ করে দিতে পারে।
😱
তাই ভুলেও অটো লাইক কিংবা ফেইক লাইক নিয়ে নিজের বিজনেস পেজকে ক্ষতিগ্রস্থ করবেন না।

কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে আমাদের যত সমস্যা 🤔🤷‍♂️আমাদের জীবনের প্রতি টা ক্ষেত্রে কন্টেন্ট খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমার নতুন রা...
19/08/2022

কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে আমাদের যত সমস্যা 🤔🤷‍♂️

আমাদের জীবনের প্রতি টা ক্ষেত্রে কন্টেন্ট খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমার নতুন রা কন্টেন্ট ক্রিয়েশন এর ক্ষেত্রে শুরুতেই যে সমস্যার সম্মুখীন হই

এবং কি ভাবে সেই সমস্যা সমাধান করে কন্টেন্ট ক্রিয়েশন এর জার্নি টা শুরু করা যায় তা নিয়েই আজ আলোচনা করব।

আপনি ও যদি কন্টেন্ট ক্রিয়েশন এর যাএা শুরু করতে চান, অবশ্যই পোস্ট টা আপনার জন্য। 🤷‍♂️🤷‍♂️
শুরু করার আগে আপনার জানা উচিত কন্টেন্ট আসলে কি❓

কন্টেন্ট এমন একটা জিনিস যার দ্বারা আপনি আপনার বা পন্য বা সেবা সম্পর্কে মানুষ কে ধারণা দিবেন বা জানাবেন। ⚠️

কন্টেন্ট হতে পারে কোন লেখা, কোন ছবি বা কোন ভিডিও। কিন্তু কন্টেন্ট রাইটিং ই কেন শিখব?🤔

ওয়েল, আপনি যে কোন ভাবেই কন্টেন্ট ক্রিয়েশন করতে পারেন। আপনাকে কন্টেন্ট রাইটিং ই করতে হবে এমন কোন বাধ্য বাধকতা নাই। ✅

কিন্তু কন্টেন্ট রাইটিং টা সব থেকে সহজ বিধায় শুরুতে সবাই রাইটিং এর কথা বলে।

ধরেন ভিডিও কন্টেন্ট এর জন্য আপনাকে ক্যামেরার সামনে এসে ১ মিনিট কথা বলতে বলা হল।📷📷
ক্যামেরার সামনে কথা বলতে গেলে শুরুর দিকে অনেক আনইজি লাগতে পারে বা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। বাট কোন রকম কোন যামেলা ছাড়াই ২-৪ লাইন এর ককটা লেখা লেখে ফেলতে পারবেন। 🖋️🖋️

তাই শুরুর দিকে কন্টেন্ট রাইটিং দিয়ে শুরু করা উচিৎ। কিন্তু কন্টেন্ট রাইটিং করতে গেলাও আমরা নতুন রা কিছু সমস্যার সম্মুখীন হই🙆‍♂️🙆‍♂️
যেমন -

🔰 কোন টপিক নিয়ে লিখবো সেই ইনডিসিশন এ ভুগা।
🔰কি দিয়ে শুরু করব, কই থেকে শুরু করব এমন একটা দুশ্চিন্তা।
🔰 ২-৪ লাইন লিখার পর কোন কথা না খুঁজে পাওয়া।
🔰সব থেকে বড় সমস্যা টা হল কেমন হবে মানুষ কি ভাবে নিবে ব্লা ব্লা ব্লা..............

ভাবছেন এত ঋামেলা নিয়ে এই লেখা লেখি আমার ধারা হবে না??, 🚫

ওয়েট, একটু মাথা ঠান্ডা করুন 🙆‍♂️ ১ মিনিট এর জন্য ছোট বেলায় ফিরে যাই।

আপনি ছোট বেলায় মাটিতে নেমেই কি হাটা শুরু করে দিয়েছেন? নাকি আস্তে আস্তে হামাগুড়ি দিয়ে দারিয়ে আছাড় খেয়ে বার বার পরার পর হাটা শিখেছেন??

যে কোন নতুন কিছু শিখতে গেলে আপনাকে কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। সাথে কিছু ভুল ও হবে।🚫🚫

আপনি প্রথম বার পায়ে জুতা পড়তে গিয়ে ও ত ভুল করে উল্টা পড়েছিলেন, তাই বলে কি এখনো উল্টো পড়েন❓❓

যই হোক, আমার অনেক জটিল কথাবার্তায় চলে যাচ্ছি। পয়েন্ট এ ফিরে আাসি। আসলে কন্টেন্ট রাইটিং হাঁটা শিখার মত এত কঠিন কোন কাজ না। 🙆‍♂️

কিছু নিয়ম মানলেই খুব সহজেই কনটেন্ট রাইটিং শুরু করা যায়। 🤷‍♂️🤷‍♂️

✅লিখতে হলো প্রথমেই আপনাকে কোন একটা টপিক সিলেক্ট করতে হবে।

✅ লেখার শুরু র দিকে এমন কিছু লাইন বা ওয়ার্ল্ড ব্যবহার করতে হবে। যে লেখা টা পড়ে মানুষ পুরো লেখা টা পড়তে আগ্রহী হয়।

✅ যে বিষয় নিয়ে লিখতে শুরু করেছেন সেইটার সমস্যা গোল নিয়ে লিখুন এবং তার সমাধান নিয়ে ডিটেইল এ আলোচনা করুন।

✅ এমন ভাবে লেখার চেষ্টা করুন, যে পড়তেছে তার যেন মনে হয় সে নিজেই সেই চরিত্র টায় ডুকে গেছে।

✅ সর্বশেষ এ আপনার পাঠক কে উদ্দেশ্য করে একটা লাইন বা প্রশ্ন রাখুন, এবং কমেন্ট করতে আগ্রহী করুন।

✅ দৃষ্টি আকর্ষণ এর জন্য অবশ্যই কোন ছবি ব্যবহার করুন।

শুরু তেই বড় লিখতে হবে এমন না। ২ লাইন করে লেখা শুরু করুন ১ সপ্তাহ পরে সেটা ৪ লাইন ১ মাস পর সেটা কয়েক হাজার ওয়ার্ড এ পরিনত হবে ইনশাআল্লাহ। ❤️❤️

আর মানুষ কি বল্ল সেটা নিয়ে বসে থাকবেন না। মনে রাখবেন মানুষ তখনি আপনাকে নিয়ে কিছু বলতে শুরু করবে যখন আপনি ভাল কিছু একটা করতেছেন। 👍👍

প্রশ্ন: কাস্টমার হেল্পলাইন কিভাবে মেইনটেইন করব? এফ- কমার্স উদ্যোক্তা হিসেবে? ✔️- কাস্টমার হেল্পলাইন অবশ্যই প্রতিটি প্রতি...
26/06/2022

প্রশ্ন: কাস্টমার হেল্পলাইন কিভাবে মেইনটেইন করব? এফ- কমার্স উদ্যোক্তা হিসেবে? ✔️

- কাস্টমার হেল্পলাইন অবশ্যই প্রতিটি প্রতিষ্ঠান এ থাকা আবশ্যিক। আপনার প্রতিটি ক্লাইন্ট আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। যেভাবে আপনি খুব ছোট স্টেপ নিয়ে আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ইফেক্টিভ হেল্পলাইন তৈরি করবেন।

১. আপনার একটি একটিভ মোবাইল নাম্বার রাখতে হবে পাশাপাশি ( ব্রান্ডিং এ টার্গেট করে একটি আইপি নাম্বার)

২. আপনার ব্রান্ডের নামের সাথে মিল রেখে একটি Gmail/yahoo ইমেইল আইডি তৈরি করা

৩. আপনার ফেসবুক পেইজের সকল নতুন মেসেজ খুবই গুরুত্ব সহকারে মেইনটেইন করা

৪. ফেসবুক পেইজ এপ, বিজনেস ম্যানেজার,WhatsApp my business এপ ইন্সটল রাখা

৫. আপনার প্রতিটি কম্পলেইন/ রিপোর্ট গুগল সিট কিংবা ইমেইলে মেইনটেইন করা

৬. নন মাস্কিং/ মাস্কিং এসএমএস এর সাহায্যে প্রতিটি কাস্টমারনে কোন বিষয় নটিফাই করা

৭. কাস্টমার ইনকুরি এর জন্য আগেই বেসিক প্রশ্ন এবং উত্তর ( FAQ) এ এড করা।

৮. প্রতিটি মেসেজ ( ৩০-৫০ মিনিটের মধ্যেই উত্তর দেওয়া।)
এগুলো হচ্ছে একটি বেসিক সেটাপ আপনার নতুন এফ- কমার্স বিজনেসের জন্য।

আপনার কোন প্রকার প্রশ্ন / হেল্প প্রয়োজন হলে অবশ্যই আমাদের হেল্পলাইনে যোগাযোগ করবেন।

আজকের পদ্মাসেতুর উদ্বোধনী আয়োজনটাও যদি একটা মার্কেটিং ক্যাম্পেইন হিসেবে দেখি, তবে আমার মার্কেটিং চোখে হাইলাইটসগুলো এক এক...
25/06/2022

আজকের পদ্মাসেতুর উদ্বোধনী আয়োজনটাও যদি একটা মার্কেটিং ক্যাম্পেইন হিসেবে দেখি, তবে আমার মার্কেটিং চোখে হাইলাইটসগুলো এক এক করে নীচে বলছি :

১) যে কোন বড় ক্যাম্পেইন ব্রেক করার আগে 'প্রি-হাইপ' হলো Awareness আর Engagement তৈরী করার মোক্ষম হাতিয়ার । এই ক্যাম্পেইনে 'প্রি-হাইপ' তোলাটা অসাধারণ দক্ষতার সাথে করা হয়েছ । এই প্রি-হাইপের শুরু কিন্তু দু-একদিন আগে না, বরং অন্ত:ত মাস কয়েক আগ থেকেই । মিডিয়াতে পদ্মাসেতু সংশ্লিষ্ট নানান খবর দারুণ ভাবে একে একে আনা হয়েছে । না, শুধু টেকনিক্যাল কাজের অগ্রগতীর খবর নয়, বরং পদ্মাসেতু নিয়ে মানুষের আবেগটাকে দারুণভাবে তৈরী করা হয়েছে । যেমন মাস দেড়েক আগে একটা খবর এসেছিল "মৃত্যুপথযাত্রী ছেলেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে পদ্মাসেতু দেখালেন বাবা" । অর্থাৎ, সেতুটাকে নিখাঁদ একটা রড-কংক্রিটের জড় বস্তু থেকে একটা বিরাট আবেগের, বিরাট মানবিক বিষয়ের জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে । ফেসবুকে পদ্মাসেতু নিয়ে অসংখ্য স্ট্যাটাস এসেছে দুই-তিন মাস আগে থেকেই ।

যেমন -
"ফেরিঘাটে এম্বুল্যান্স আটকে মা-বাবাকে হারানো সন্তান জানে পদ্মা সেতু কি ।
৩ ঘন্টা দেরি হওয়ায় ইন্টারভিউ দিতে না পারা বেকার ছেলেটি জানে পদ্মা সেতু কি ।
কুয়াশার কারণে ফেরি বন্ধ হলে ফ্লাইট মিস করা রেমিটেন্স যোদ্ধা প্রবাসী জানে পদ্মা সেতু কি ।
প্রচন্ড ঝড়ে পদ্মায় ট্রলারসহ ডুবে যাওয়া সন্তানকে খুজে না পাওয়া মা-বাবা জানে পদ্মা সেতু কি।"

আমার দেখা এই স্ট্যাটাসটিই সবচেয়ে বেশী ব্যবহার হয়েছে । খেয়াল করে দেখুন এই স্ট্যাটাসটিতে চারলাইনেই একদম সাধারণ মানুষের কথা বলা হয়েছে, যা আপনার-আপনার মানে প্রতিটি সাধারণ মানুষের জীবনের গল্প । এতে করে আপামর সাধারণ মানুষে পদ্মাসেতুর সাথে আবেগে আপ্লুত হয়েছে ।

এভাবেই মানুষের ভেতরকার উত্তেজনা, প্রত্যাশা আর আবেগের পারদ তুলে ফেলা হয়েছে আস্তে আস্তে । যাতে করে গেল ৪-৫ দিন ধরে সোশাল মিডিয়াতে এই সেতু নিয়ে প্রচুর Organic আলোচনা তৈরী হয়েছে । আপনি-আমি আমরা সবাই সেতু নিয়ে নিজের নিজের আশা-আবেগ শেয়ার করেছি । ফলাফল, আজ ২৫ শে জুনের বহু আগেই দেশের কোটি কোটি মানুষের Awareness আর Engagement তৈরী হয়ে গিয়েছে দারুণ সফল ভাবে !

২) মাওয়াপ্রান্তের প্রথম সুধী সমাবেশে দেয়া মন্ত্রীপরিষদ সচিবের উদ্বোধনী ভাষণটি ছিল অসাধারণ - বাক্য চয়ন, Relevant উদাহরণ এবং মানবিক গল্পের সমাবেশ । তাঁর ভাষণে তিনি রাজনীতির বাইরে অনেকখানি প্রফেশনাল বক্তব্য দিয়েছেন, ঠিক একজন অরাজনৈতিক সচিবকে যেমনটা মানায় । ধন্যবাদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট সবাইকে, আবার ছোট্ট করে 'পদ্মা সেতুর কাজ শেষ করার জন্য নিজের কিডনী পরিবর্তন না করে কাজ করে যাচ্ছেন" এমন একজনের মানবিক গল্পও জুড়ে দিয়েছেন । রাজনৈতিক কাউকে দিলে নিশ্চিত তিনি ব্যাপক রাজনৈতিক বক্তব্য দিয়ে পুরো অনুষ্ঠানটিকে শুরুতেই একপেশে করে ফেলতেন নিশ্চিত । সেটি না করে মন্ত্রীপরিষদ সচিব মহাদয়ের ভাষণটি খুবই যথোপযুক্ত ছিল । সব মিলিয়ে এই অনুষ্ঠান শুরু করার জন্য এর চাইলে পারফেক্ট বক্তব্য মনে হয় আর হতো না !

৩) প্রধানমন্ত্রীর সাথে প্রজেক্ট সংশ্লিষ্ট সবার ফটোসেশন: যদিও আমার কাছে মনে হয়েছে ফটোসেশনটি আরেকটু গোছানো, আরেকটু ভাল জায়গায় হতে পারত, তারপরও এই উদ্দ্যোগটি দারুণ লেগেছে । এটা একধরণের স্বীকৃতি, সাথে পরিবর্তী প্রোজেক্টের মানুষদের জন্য একধরণের মোটিভেশনও । Very well thought.

৪) প্রথম যাত্রী হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর নিজের হাতে টোল দেয়া: এটি ছিল এই পুরো ইভেন্টের যাকে বলে 'ক্লাইমেক্স' । অসাধারণ একটা পার্ট ! যমুনা সেতুর উদ্বোধনের কথাটাও আমার মনে আছে । সেখানে এমন কোনো পার্ট ছিল না । এই পার্টটি আমার কাছে পদ্মাসেতুর উদ্বোধনের খুব দারুণ একটা Show-clip মনে হয়েছে । কারণ, সাধারণ মানুষ ঠিক এভাবেই টোল দিয়ে সেতু পারাপার করবে । সুতরাং, এই Act-টির মাধ্যমে সাধারণ মানুষের অবচেতন মনের সাথে পুরো ইভেন্টকে খুব নিজের বলে রিলেট করে ফেলেছে । Again, অসাধারণ Orchestrated !

৫) নাম ফলক উন্মোচন করার সময় মিথ্যা দূর্ণীতির অভিযোগে বরখাস্ত করা সাবেক সেতু মন্ত্রী আবুল হোসেন এবং সাবেক সেতু সচিব মোশারফ হোসেনকে ঠিক একমই রকম সাদা শার্ট পরিয়ে আনানোটা দারুণ একটা Symbolic message ছিল ! সাদা সততা আর পরিচ্ছন্নতার প্রতীক । দুজনকে সাদা শার্ট পরিয়ে এনে দেখানো হলো দূর্ণীতির অভিযোগ মিথ্যা ছিল, এই দুজন আসলে পরিষ্কার । কি দারুণ Symbolic message ! WOW !!

৬) নাম ফলক উন্মোচনের ঠিক পরেই ওখানে দাঁড়িয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কোনো একজনকে ভিডিও কল করলেন; বোধ করি - ছেলেকে কিংবা বোনকে ! চমৎকার কোনো জায়গায় গেলে কিংবা কোনো অনুষ্ঠানে গেলে আমরাও কিন্তু তাই করি - প্রিয়জনের সাথে মুহুর্তটাকে শেয়ার করতে চাই । এই ঘটনাটা হঠাৎ কররে কঠিন প্রটোকলবেষ্টিত ফরমাল অনুষ্ঠানে একটুখানি সাধারণত্বের ছোঁয়া লাগিয়ে দিল । যেন তিনি আমাদেরই একজন । Again, relevancy creation with audience emotion.

৭) ব্রীজের মধ্যে দাঁড়িয়ে যখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আর তাঁর কন্যা পুতুল ওয়াজেদ ছবি তুলছিলেন, তখন পুতুলের চুল বাতাসে এলোমেলো হয়ে যাচ্ছিল । মা প্রধানমন্ত্রী অবলীলায় তখন নিজের মাথার থেকে চুলের ক্লীপ খুলে মেয়েকে দিলেন । পুতুল সেই ক্লীপ চুলে লাগিয়ে চুল গোছালেন ! ছোট্ট এবং অবশ্যই Unplanned ঘটনা । কিন্তু এটি হঠাৎ করে দারুণ একখানা মানবিক touch এনে দিল । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে সবকিছুর সাথে একজন মা, এবং মা হিসেবে সন্তানের ছোটখাট সব সমস্যার পাশে আছেন, সেটির গল্পই বলল ! আমরা যারা টিভির সামনে বসে এই দৃশ্যটি দেখছিলাম এই ছোট্ট ঘটনায় তাদের কাছে হঠাৎই প্রধানমন্ত্রীকে আমাদের মা-খালাদের মতই খুব কাছের কেউ মনে হয়েছে, Ivory টাওয়ারে বসে থাকা অন্যগ্রহের কোনো মানুষ নয় । Again, simple story of human act.

যে দুটি জিনিষ দৃষ্টিকটু লেগেছে তা হচ্ছে -

১) ফলক উন্মোচন করার ঠিক আগে সাবেক সেতু মন্ত্রী আবুল হোসেন যেভাবে হঠাৎ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে সালাম করলেন । একজন মন্ত্রী হিসেবে ব্যপারটা ঠিক প্রফেশনাল এবং ম্যাচিউরড ছিল না । প্রধানমন্ত্রীকেও একটু বিব্রত মনে হয়েছে । এই কাজটা সাধারণত: গণতান্ত্রিক রুচির সাথে যায় না । শ্রদ্ধা জানাতে গেলেও আবুল হোসেনের উচিৎ ছিল অন্তু:ত ক্যামেরার সামনে এই কাজটা না করা !

২) সবচেয়ে খারাপ হয়েছে মাওয়া প্রান্তের ফলকের পাশে বঙ্গবন্ধু এবং প্রধানমন্ত্রীর যে বিশাল ছবি দেয়া হয়েছে সেটি । ছবিটিতে দুজনে দুদিকে তাকিয়ে আছেন । দুজনকে রাখাও হয়েছে অনেক দূরে দূরে - ফ্রেমের দুই প্রান্তে, মাঝে বিশাল শূন্যস্থান ! ছবির ভেতরে কোনো কানেকশনও নেই ! মার্কেটিং কাজ করি বলে ভাল করেই জানি, এক ফ্রেমে দূরে দূরে থাকা কানেকশন বিহীন এই ধরণের ছবি সাইকলজিক্যালী দূরত্ব এবং নেগেটিভিটি নির্দেশ করে । অথচ, ছবিটি বসানো হয়েছে পিতা-কন্যার সম্পর্ক বোঝাতেই । সেক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একখানা অসাধারণ আবেগীয় ছবি আছে, যেখানে বঙ্গবন্ধু মেয়েকে জড়িয়ে ধরে আছেন । সেই ছবিটি এই বিশাল ক্যানভাসে সবচেয়ে মানানসই হতো । ছবিটি দেখলেই দর্শকগণ একখানা মানবিক গল্প খুঁজে পেত । সেটি না করে কে এবং কেন যে এত বড় ক্যানভাসে অনেক দূরে দূরে সম্পূর্ণ আনরিলেটেড দুজনে দুদিকে তাকিয়ে আছেন এমন দুটি বিসদৃশ ছবি বসিয়ে দেয়ার বুদ্ধি নিয়ে এলো ঠিক বুঝলাম না ।

যা হোক, এই দুটি ব্যপার ছাড়া পুরো ইভেন্টটি ছিল দারুণ Well planned, Well executed । আমার মার্কেটিং দৃষ্টিভংগী থেকে এটি আমার সম্পূর্ণ নিজের অ্যানালাইসিস । আমার কাছে মনে হয়েছে মার্কেটিয়ারদের এবং এজেন্সীদের এখান থেকে অনেক কিছু শেখার আছে । কিভাবে টার্গেট অডিয়েন্সের রিলেভেন্সী তৈরী করতে হয়, গল্পে কিভাবে মানবিকতা এবং ইমোশন আনতে হয় ।

যেকোন উপলক্ষ্যে Resource mobilize করার ক্ষমতা এবং বাজেট স্বাভাবিকভাবেই সরকারের সর্বোচ্চ । তারপরও সরকারের বেশীর ভাগ প্রোগ্রামেই কিছুটা অগোছালো এবং সূক্ষ্ণ শৈল্পিক চিন্তাভাবনার অভাব থাকে । কিন্তু আজকের পুরো আয়োজনটা দারুণ প্রফেশনাল এবং দক্ষ হাতে করা হয়েছে । সব মিলিয়ে দারুণ একখানা সাকসেসফুল PR event ! হ্যাটস অফ যারা এর পেছনে ছিলেন তাঁদের প্রত্যেককে ।



Bin Mohammad

11/06/2022

আপনার ফেসবুক অ্যাড অনেক সময় এপ্রুভ হয়ে, কিছু সময় চলার পর রিজেক্ট হয়ে যায় যার কারন জেনে রাখা আসলেই প্রয়োজন

আপনার অ্যাড ডেলিভারি হবার পরে যদি ফেসবুক সিস্টেম ডিডেক্ট করে যে আপনার অ্যাডে প্রচুর পরিমানে নেগেটিভ ফিডব্যাক আসছে তাহলে আপনার অ্যাড এপ্রুভ হবার পরও রিজেক্ট হতে পারে। নেগেটিভ ফিডব্যাক বলতে কি বুঝাচ্ছি

১. নেগেটিভ কমেন্ট
২. অ্যাডের পোস্টে রিপোর্ট
৩. অ্যাড হাইড করে দেয়া
৪. অ্যাডকে স্প্যাম হিসেবে মার্ক করা

তার মানে বুঝতেই পারছেন আপনার অ্যাডকে যদি ঠিক মত চালাতে চান অথবা ভালো রেজাল্ট পেতে চান আপনার অ্যাডে লিখিত কন্টেন্টে অথবা ছবি, ভিডিও এমন করা যাবে না যা একজন ইউজারের বিরক্তির কারন হয়তে দাঁড়ায়, টার্গেটিং যখন করবেন তখন খেয়াল রাখতে হবে সঠিক মানুষের কাছে যেন অ্যাড টি যায় না হলে আবার আপনার অ্যাড যে দেখছে তার বিরক্তির কারন হতে পারে।

খেয়াল রাখতে হবে একটি অ্যাডই একই ইউজার বারবার না দেখে সেখানেও বিরক্তির কারন ঘটে, তাই বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ডিজাইন, আইডিয়া, অফার নিয়ে বিজনেস স্ট্রাটেজি সাজান।
Ariful Islam

11/06/2022

আমরা অনেকেই নিজের অজান্তেই ফেসবুকের পার্সোনাল টাইমলাইনে এমন সব পোস্ট করে থাকি যা কিনা ফেসবুকের বিভিন্ন পলিসির সুস্পষ্ট ভায়োলেশন যার ফলে আমরা নিজের টাইমলাইনের ক্ষতি যেমন করছি, আমরা যদি অন্য কোন পেইজের অ্যাডমিন, এডিটির রোলে থাকি সেগুলার ক্ষতিও করছি, অ্যাড একাউন্টের কোন রোলে থাকলে সেখানেও সমস্যা হচ্ছে।

কি ধরনের পোস্ট দিচ্ছি যার ফলে সমস্যা তৈরি হচ্ছে

১. সেদিন দেখলাম একজন হিরো বড় সাইজের একটা গান নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে সেটা ফেসবুকের টাইমলাইনে ( পলিসির ভায়োলেশন)

২. মৃত, রক্তাক্ত, বীভৎস মানুষের ছবি দিচ্ছি (পলিসি ভায়োলেশন)

৩. নিজের প্রোফাইল এমন ভাবে করে রেখেছি যা কিনা দেখতে ফেইক প্রোফাইলের মত লাগে (সন্দেহ জনক এক্টিভিটি, ভায়োলেশন)

৪. অন্যের ছবি, লেখা কপি পেস্ট করে দিচ্ছি (কপিরাইট ভায়োলেশন)

৫. যুদ্ধের ছবি দিচ্ছি (ফেসবুকের কাছে ভায়োলেশন)

৬. আরো অনেক কিছুই দিচ্ছি, উপরের উদাহারন থেকে কিছুটা হলেও আইডিয়া পাবেন আরো কি কি আছে সেটা বের করতে পারবেন আশা করি

কিছু কিছু পোস্ট সাথে সাথেই ফেসবুক সিস্টেম রিমুভ করে দেয় অথবা ছবি ঘোলা করে দেয়, সব সময় তো পারে না, আর এরকম যখন হয় তখন পার্সোনাল প্রোফাইল। যেমন ক্ষতির সম্মুখিন হয় সাথে সাথে আপনি যে সব পেইজে অ্যাডমিন, এডিটর ইত্যাদি রোলে আছে, অ্যাড একাউন্টের ইত্যাদি রোলে আছেন সেগুলোও ক্ষতিগ্রস্ত হয়,

তার মানে আপনি শুধু আপনার ক্ষতি করছেন অন্য মানুষেরও ক্ষতি করছেন। কি ক্ষতি হচ্ছে
১. পার্সোনাল প্রোফাইলের এঙ্গেজমেন্ট কমে যাচ্ছে
২. যে সব পেইজে অ্যাডমিন, এডিটরে আছেন সেখানে অরগানিক রিচ সহ অ্যাডের পারফরমেন্সও কমে যাচ্ছে
৩. পেইজ চিরদিনের জন্য অ্যাড রেস্ট্রিকটেড হয়ে যাচ্ছে, যার ফলে সেই পেইজ থেকে আর অ্যাড দেয়া যাচ্ছে না

৪. অ্যাড একাউন্ট অথবা বিজনেস একাউন্ট পারমানেন্টলি ডিজাবল হয়ে যাচ্ছে

৫. আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখিন হতে হচ্ছে।

আপনি নিজেই চিন্ত করুন, আপনি একটি কমিউনিটি বিল্ডআপ করেছেন, সেখানে লাখ লাখ মানুষ, আপনার কমিউনিটির সব কিছু যেন ঠিক ঠাক থাকে সে জন্য আপনি কিছু নিয়ম বানিয়েছেন, সেই নিয়ম আবার গ্রুপের পিন পোস্টে দিয়ে দিয়েছেন, যারা জয়েন করতে চায় তাদেরকে প্রশ্ন করা হচ্ছে কেন তারা জয়েন করতে চায়, গ্রুপের নিয়ম কানুন মেনে চলবে কিনা তারা আরো কত কি?

তাহলে ফেসবুকের খেত্রেও কি তাই না, ফেসবুকও তো একটি কমিউনিটি, সেটাকে ঠিক রাখার জন্য তারাও রুলস করে দিয়েছে, সেগুলা মেনেই তো আমাদের ফেসবুক মেইন্টেইন করতে হবে, আপনার গ্রুপের কোন নিয়ম ভায়োলেশন হলে আপনি যেমন আপনার প্লসি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেন ঠিক ফেসবুকও সেরকম ই করে।
Ariful Islam

Address

Fulbaria

Telephone

+8801796664643

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Digital valy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Digital valy:

Share

Nearby media companies


Other Social Media Agencies in Fulbaria

Show All