Nachim Islam

Nachim Islam Hi,My name is Nachim Islam.This is my Official page.

হয়তো আমার সুখের দিনগুলো ছিল তথাকথিত,দুঃখের দিনগুলো কেবল বিস্তৃত ।
08/12/2023

হয়তো আমার সুখের দিনগুলো ছিল তথাকথিত,
দুঃখের দিনগুলো কেবল বিস্তৃত ।

08/11/2023
কাশফুল নয়,ক্যাশফুল থাকলেই জীবন সুন্দর।
18/10/2023

কাশফুল নয়,ক্যাশফুল থাকলেই জীবন সুন্দর।

30/07/2023

কিছু কিছু মানুষের সাথে জীবনে আমাদের একবারই দেখা হয়!

আমি সূর্যের মতো ডুবে যাই ভালোবেসে তোমায় ।তুমি চাঁদের মতো জ্বলে ওঠো রাতে । তুমি কোনদিনও জানবে না, স্বার্থপর চাঁদ কোনদিন ...
24/06/2023

আমি সূর্যের মতো ডুবে যাই ভালোবেসে তোমায় ।

তুমি চাঁদের মতো জ্বলে ওঠো রাতে ।

তুমি কোনদিনও জানবে না, স্বার্থপর চাঁদ কোনদিন দেখা পাবে না সূর্যের।

কাইকর / Kaikor

আমরা যাদের আপন মানুষ মনে করি,তারাই আমাদের অজস্র অবহেলা উপহার দেয়।
03/06/2023

আমরা যাদের আপন মানুষ মনে করি,
তারাই আমাদের অজস্র অবহেলা উপহার দেয়।

23/05/2023

ভালোবাসা যখন শিকার করার সময় আসে তখন মেয়েরা ভালোবাসা অস্বীকার করে 💔😌

18/05/2023

This song ❤️❤️

04/05/2023

আপনি প্রেমিক হোন বা প্রেমিকা প্রিয়জনকে ভালোবেসে অবহেলা করবেন না,অবহেলায় বিচ্ছেদ ঘটে যা সবাই সইতে পারে না 🙂💔

25/04/2023

আমার কাছে তুমি কিংবা তোমার ঐ ভালোবাসা - দূর থেকেই ভালো লাগে !

~ নাছিম ইসলাম

অথচ একসময়ে সম্পর্কের পরিণতির অপেক্ষায় ছিলাম,বিচ্ছেদ কষ্টের জেনে এসেছি আজীবন,এখন অপেক্ষা উল্টো আলাদা হবার,যাত্রা যতই হোক ...
11/04/2023

অথচ একসময়ে সম্পর্কের পরিণতির অপেক্ষায় ছিলাম,
বিচ্ছেদ কষ্টের জেনে এসেছি আজীবন,
এখন অপেক্ষা উল্টো আলাদা হবার,
যাত্রা যতই হোক যন্ত্রনার, বিষাক্ত কিছু থেকে ঠিক ঠিক সরে আসে মন,

~ Kingkor Ahsan
#হিজলতলি #রঙমশাল

স্বপ্ন সত্যি হয়-নীলচে আলোয়, জীবনের নিদারুণ ক্ষয় ,আর তাই, পদে পদে হারিয়ে যাওয়ার ভয়,শুধু মৃত্যুর নিশ্চয়তা দেয় বিষণ্ন সময়!-...
09/04/2023

স্বপ্ন সত্যি হয়-
নীলচে আলোয়, জীবনের নিদারুণ ক্ষয় ,
আর তাই, পদে পদে হারিয়ে যাওয়ার ভয়,
শুধু মৃত্যুর নিশ্চয়তা দেয় বিষণ্ন সময়!

- Kingkor Ahsan

03/04/2023

কারোর জন্য না হোক , স্রেফ নিজের জন্য নিজেকে নিয়ে গর্ব করার জাষ্ট একটা কারণ তৈরী করো ... ❤️

যে দীর্ঘদিন একা রয়েছে তাকে ঝড় বৃষ্টির ভয় দেখাবে না,সে নিঃসঙ্গতার বজ্রপাত সয়ে গেছে।~Avro Himaloy - অভ্র হিমালয় 🖤
31/03/2023

যে দীর্ঘদিন একা রয়েছে তাকে ঝড় বৃষ্টির ভয় দেখাবে না,
সে নিঃসঙ্গতার বজ্রপাত সয়ে গেছে।

~Avro Himaloy - অভ্র হিমালয় 🖤

মাশ-আল্লাহ! আকাশের দিকে তাকিয়ে একটু চোখের শান্তি নিন চাঁদ দেখে। নুকতার মতো একটা গ্রহ চাঁদের নিচে দেখা যাচ্ছে। কি অপরূপ স...
24/03/2023

মাশ-আল্লাহ! আকাশের দিকে তাকিয়ে একটু চোখের শান্তি নিন চাঁদ দেখে। নুকতার মতো একটা গ্রহ চাঁদের নিচে দেখা যাচ্ছে। কি অপরূপ সৌন্দর্য, আগে কখনো এমন দেখিনি...

21/03/2023

মানুষ হারিয়ে মানুষের মাঝে দুঃখ ছড়িয়ে দেওয়া মানুষের অন্যতম স্বভাব।

আমার কেউ ছিল না কোনোদিন,আমি বরাবরই গিয়েছি ছুটে,নিজের শেষটাও লুটে,তোমার, তোমাদের পায়ের কাছে সব রেখে,হাসিমুখ নিয়ে ছিলাম বি...
19/03/2023

আমার কেউ ছিল না কোনোদিন,
আমি বরাবরই গিয়েছি ছুটে,
নিজের শেষটাও লুটে,
তোমার, তোমাদের পায়ের কাছে সব রেখে,
হাসিমুখ নিয়ে ছিলাম বিষাদের মাঝেও থেকে,
পরিচিত নাম- কেউ বন্ধু, প্রেমিকা, ভাই, বোন, পরিবার, ভেবেছি ভালোবাসায় জমে যাবে ঋণ!
হয়নি-
থাকুক তবে সাদাকালো দিন,
শুধু আমি জানি, চলতি পথে পাশে আমার কেউ ছিল না কোনোদিন!
~ Kingkor Ahsan #ঝুমুর
~Click by Pollob Photography

ঝড় হচ্ছে?হোক,তবুও ঝাপসা হতে নেই আমাদের চোখ!~ Kingkor Ahsan  #ঝুমুর
18/03/2023

ঝড় হচ্ছে?
হোক,
তবুও ঝাপসা হতে নেই আমাদের চোখ!
~ Kingkor Ahsan
#ঝুমুর

❝ব্রেইন ডায়েট: কি? কেন? কিভাবে?❞ [ক]  আমাদের শরীরের যদি একটা ডায়েট থাকতে পারে, তবে মনের জন্যও কি একটা ডায়েট থাকা উচিত নয়...
07/03/2023

❝ব্রেইন ডায়েট: কি? কেন? কিভাবে?❞

[ক]

আমাদের শরীরের যদি একটা ডায়েট থাকতে পারে, তবে মনের জন্যও কি একটা ডায়েট থাকা উচিত নয়?

শারীরিক সুস্থতার জন্য পেটের একটা ডায়েট থাকলে মানসিক স্থিতিশীলতার জন্য মাথার ডায়েট থাকবে না কেন?

দেহের ডায়েট না করে যদি বেশী সুগার, বাজে ফ্যাট, ফাস্টফুড খেয়ে ফেলেন তবে কি হয়? হয় ডায়াবেটিস, হার্টে ব্লক, স্ট্রোক, কিডনী ড্যামেজ। মানে, দেহ নষ্ট। আর তার প্রতিফলন হয় ভুড়ির মাধ্যমে। তাই না?

মস্তিষ্কের ক্ষেত্রেও একই কথা।

করটিসল, ডোপামিন, এড্রেনালিন – এগুলো হচ্ছে মস্তিষ্কের খাবার। তবে মস্তিষ্ককে এই নিউরোট্রান্সমিটর (হরমোন) গুলো অতিরিক্ত খাওয়ালে ব্রেনও নষ্ট হয়। ব্রেনের ভিতরে তৈরি হয় অশরীরী ভুড়ি— যা আপনার ফোকাস পাওয়ারকে নষ্ট করে, তৈরি করে মানসিক বিক্ষিপ্ততা!

অর্থাৎ ব্রেইনের ভুড়ি হলে আপনি ডিসট্রাক্টেড হয়ে যাবেন, কোনো কাজে ফোকাস করতে পারবেন না। 'একসাথে পাঁচটা কাজ নিয়ে চিন্তা করবেন, কিন্তু একটা কাজও করতে পারবেন না।' 'ছটফট ছটফট অনুভূতি হবে।' 'দীর্ঘক্ষণ টানা কোনো বই পড়তে পারবেন না, পড়লেও বইতে মন স্থির রাখতে পারবেন না।' 'কোনো কিছু সঠিক সময়ে মনে করতে পারবেন না।' 'অতিরিক্ত আবেগের ফ্লাশ আসবে, ঝগড়াঝাটি হবে।' 'মানসিক অশান্তি, ডিপ্রেশনে পড়ে যাবেন।' কোনো বিশেষ কারণ ছাড়াই!

এজন্য করটিসল, ডোপামিন এবং এড্রেনালীনকে কন্ট্রোল করতে হবে, যেরকম রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট ও ক্ষতিকর ফ্যাটকে কন্ট্রোল করতে হয়। এগুলো বেশী হলেও খারাপ, কম হলেও খারাপ। ❝মধ্যপন্থা দরকার।❞

[খ]

- করটিসল হরমোন আমাদের সূর্যালোক থেকে পাবার কথা। অল্প পরিমান। চোখে সূর্যের আলো পড়লেই শরীর করটিসল উৎপাদন শুরু করে, আর করটিসল মস্তিষ্ককে এক্টিভেট করে, প্রবল কাজ করার তাড়না দেয়। এভাবে দিনের শুরুতে মানুষ কাজ করে।
কিন্তু সারাদিন তো আর মানুষ সূর্যালোকে থাকে না, রাতেও থাকেনা।

এখন বর্তমান যুগে মোবাইল ডিভাইস, টিভি বা ল্যাটপট থেকে আপনি সারাদিনই করটিসল হরমোন পাচ্ছেন, যা মাত্রাতিরিক্ত। আবার আবার রাতের বেলাতেও। যেটা হবার কথানা। এই ডিজিটাল স্ক্রিনগুলো সর্বদা যেসব রশ্মি নিঃসরণ করতে থাকে, তা আমাদের মস্তিষ্কে প্রচুর পরিমাণে এই হরমোন গুলো নিঃসরণ করতে থাকে।

কাজেই মস্তিষ্কতে অতিরিক্ত করটিসল হয়ে তা অতিরিক্ত কাজের তাড়না তৈরী করছে, এবং মস্তিষ্ক অকারনে কাজ করতে চাচ্ছে, কিছু করার সময় না হলেও সারাক্ষণ ছটফট অনুভব করছে! মূলত এই অবস্থায় হাইপার এক্টিভ হয়ে মানুষ ছটফট করে, যার ফলে সে কোনো কাজে মনোযোগ দিতে পারেনা! ঘরের কাজে, পড়াশোনায়, বই পড়ায়— কোনো কাজেই না! তার কারণ হচ্ছে এনজাইটি। অতিরিক্ত এনজাইটি।

সহজ উদাহরণ, সকালে খাটে শোয়া অবস্থায় ফোন হাতে নিয়ে টিপাটিপি শুরু করলেই চোখের ঘুম-জড়তা পুরোপুরি দূর হয়ে যায়! কেন? কারণ স্ক্রিনের অদৃশ্য ব্লু-লাইট আমাদের মস্তিষ্ককে উত্তেজিত করে তুলে! আর মস্তিষ্কে সর্বক্ষণ এই অপ্রয়োজনীয় উত্তেজনার আধিক্যই আমাদের এনজাইটির মূল কারণ।

- ডোপামিন। সমাজে আপনি কারো সাথে যখন মিশবেন, মানুষের সাথে কথা বলবেন, তখন আপনার একটু ডোপামিন পাবার কথা। এটা ব্রেইনকে একটু আনন্দ দেয়, কাজে উদ্বুদ্ধ করে। তেমনি ফেসবুকে আপনি যখন লাইক/শেয়ার পান, কোনো কমেন্টের রিপ্লাই/নোটিফিকেশন পান, তখনও ওই ডোপামিন উৎপন্ন হয়। এখন আপনি সারাদিনই যদি একটু পর পর ফেসবুক ব্যবহার করেন, তাহলে কি হবে? অকারনেই অতিরিক্ত ডোপামিন মাথায় গিয়ে বসে থাকবে, এবং ওভার করটিসল ডোসের মত প্রতিক্রিয়া হবে।

মানে হাইপার এক্টিভিটি, কিন্তু কোনো ফোকাস নাই! মস্তিষ্ক উত্তেজিত হয়ে থাকবে, কিন্তু মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে পারবেন না এবং এনজাইটি হবে।

- আর ফেসবুকে স্বাভাবিকভাবে সারাদিন যত্তসব বাজে, মজাদার ও এক্সাইটিং নিউজ দেখেও আপনার মস্তিষ্কে এড্রিনালীন আসবে, আর ওভারডোজ হয়ে আপনাকে অকারনে এনজাইটি দিবে।

ডায়াবেটিসের ইনস্যুলিন রেজিস্টেন্স লুপ বিষয়ে জানেন তো? অতিরিক্ত স্ক্রিন ডিভাইসের ফলে এরকম বডিতেও একসময় ডোপামিন-করটিসল রেজিস্টেন্স হয়ে যায় এবং ব্রেইন তা আরও চাইতে থাকে। যত দিবেন, তত চাবে। লুপ। শেষ হবেনা।

তাহলে এই হলো সমস্যা। ❝সমাধান কিন্তু এত কঠিন না।❞ সমাধান হল 'মাথার ডায়েট'। মানে মাথাকে লং টাইম কোনো ডোপামিন-করটিসল-এড্রেনালীন না দেয়া। ফাস্টিং। প্রয়োজনে জোর করে।

[গ]

রাতের বেলা যথাসাধ্য মোবাইল-ল্যাপটপ-টিভি ব্যবহার করবেন না। শুধুই দিনের বেলা, এবং তাও অতিরিক্ত না। যথাসাধ্য কম।

❝দিনে ১২-১৪ ঘন্টা একদম ব্রেইন ফাস্টিং বা মাথার রোযা করবেন। মানে ১২-১৪ ঘন্টা একটানা ফেবু-ইউটিউব-নিউজ-টিভি থেকে দূরে থাকা। শুধু দিনে, সামান্য একটু। রাতে ৬-৭ ঘন্টা তো ঘুমাবেনই; ঘুমের আগের দুই ঘন্টা ফোন হাতে নিবেন না, সকালে ঘুম থেকে উঠে মিনিমাম চার ঘণ্টা পর প্রথম ফোন ধরবেন। ব্যস, মিলে গেল হিসাব।❞

এটা হলো প্রতিদিনের রুটিন। মনে করেন, অর্ধেক দিন ইতিকাফ আর কি! এটা যদি একবার অভ্যাস করে ফেলতে পারেন, তবে দেখবেন কিভাবে তরতর করে আপনার ফোকাস পাওয়ার, মনোযোগের ক্ষমতা, মনের স্থিরতা বাড়তে শুরু করে!

আর মাসে, বা অন্তত ৩ মাসে একবার: 'ফুলটাইম ব্রেইন-ডায়েট' চলবে।

❝টানা ৩ দিন, একটানা, কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস টাচ করবেন না। মানুষের সাথে বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া একটা কথাও বলবেন না ওই সময় (কথা বললেই ডোপামিন আসবে)। টানা ৩ দিন ইতিকাফ। মসজিদে না পারলে, নিয়ত না করে ঘরে। মানে ঘরে থাকবেন, কিন্তু কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস দেখবেন না, এবং মানুষের সাথে কথা অপ্রয়োজনীয় বলবেন না। শুধু ইবাদত বন্দেগী করবেন। বই পড়তে পারেন। অবশ্যই কাগজের বই; পিডিএফ না।❞

দেখবেন, পুরো মাথা সম্পূর্ণ ঠান্ডা হয়ে গেছে। আপনি কুল, মস্তিষ্ক নরমাল। মানে টানা তিন দিন পুরোপুরি আপনি ব্রেইনকে কোনো অতিরিক্ত করটিসল, ডোপামিন বা এড্রেনালীন দিচ্ছেন না। তখন আপনার শরীর অটোমেটিক এই তিনটি হরমোন লেভেল নরমাল করে ফেলবে। অস্থিরতা ভাব আর থাকবে না, মনোযোগ ধরে রাখতে পারবেন যেকোনো কাজে। বই পড়ার অভ্যাস না থাকলেও বই পড়তে আর কষ্ট হবে না। যখন যা প্রয়োজন, সেটাই করতে পারবেন।

[ঘ]

রোযা বা সাওমে যেমন আমরা কোনো খাদ্য খাইনা, শরীরকে বিশ্রাম দেই। তখন শরীরে অটোফেজি প্রসেস বহুগুনে বেড়ে যায়, শরীর পরিষ্কার করতে থাকে নিজেকে। মাথাতেও তাই। মাথাকে যদি দীর্ঘসময় ডোপামিন-করটিসল-এড্রেনালীন না খাওয়ান, তাহলে সেও নিজেকে পরিষ্কার করতে থাকে।

❝শরীরে যেকোনো কিছু অতিরিক্ত মানেই বিষ।❞ মনের ক্ষেত্রেও একই কথা। আর বিষকে শরীর থেকে পরিষ্কার করে ফেলতে পারলেই সুস্থতার পথ সহজ, হোক তা অতিরিক্ত চর্বি বা অতিরিক্ত ট্রিগার্ড হরমোন।

চিন্তুা করেন, আল্লাহ ইতিকাফ কেন দিয়েছেন। তাও আবার রমাদানে? কেন?

কারন শরীর আর মস্তিষ্ক— হয়তো দুটোই একসাথে পরিষ্কার করে নেওয়ার জন্য! শরীর যেমন ফাস্টিং করে পরিষ্কার হবে, মস্তিষ্কও তেমন ফাস্টিং করবে। ফাস্টিং করে সে নতুন বছরের জন্য প্রস্তুত হবে। শরীর, মন দুটোই ঠান্ডা হয়ে যাবে।

অপ্রয়োজনীয় ঝগড়াঝাটি, ফিতনা, মারামারি, ফিকহী তর্কাতর্কি— সব ঠিক হতে শুরু করবে। মানে মধ্যপন্থায় আসতে শুরু করবে। তাই নয় কি? ইহুদীদেরকেও আল্লাহ কিন্তু সাবাথ দিয়েছেন, মানে সপ্তাহে এক দিন ওরা একরকম ইতিকাফ করে। শরীর-মন দুটোকেই একসাথে পরিষ্কার করে নেয়, নতুন দিনের জন্য প্রস্তুত হয় শারীরিক-মানসিক দুইভাবেই।

আসলে ইতিকাফ একধরনের ব্রেইন ফাস্টিং বা মস্তিষ্কের রোযা। দিনে তো সহজে ১২ ঘন্টা করেও হয়না। তাই মাসিক ৩ দিন বা ৭ দিন এরকম করে দেখুন, জীবনই একদম পরিবর্তন হয়ে যাবে, কমে যাওয়া স্মৃতিশক্তি ফেরত পেয়ে পাবেন। নিজ বাসায় এরকম করে দেখেনই না। মসজিদে করলে তো ইতিকাফের সাওয়াবই পাবেন, শুধু নিয়ত থাকতে হবে।

পুরুষের জন্য বাসায় ইতিকাফ হয় না। কাজেই বাসায় এরকম করলে নিয়ত করবেন না। তবে এরকম করলে মাথা ঠান্ডা হয়ে যাবে। মেয়েরা বাসায় জাস্ট ইতিকাফ করবেন: ইতিকাফও হল, মাথাও ঠান্ডা হল। ❝সাথে সাপ্তাহিক সোমবার ও বৃহস্পতিবারের রোজাকে নির্ধারণ করে নিন: শরীর মন দুটোই একসাথে এগোতে শুরু করবে।❞

এটা প্রতিনিয়ত করলে (মাসিল বা ত্রৈমাসিক) ধীরে ধীরে মাথা হয়তো আবার সেই ১৬ বছরের তরুন মস্তিষ্কে পরিণত হবে: ধারনা আমার। যারা বয়স্ক আছেন, চেষ্টা করে দেখতে পারেন। তরুণদের জন্য এই ডিভাইসের যুগে এসব তো ফরজ বলা যায়। ❝স্মার্টফোন আসক্তি, পর্ন অ্যাডিকশন, স্মৃতিশক্তি হ্রাস, মনোযোগের ঘাটতি, মনের বিক্ষিপ্ততা সহ এই ধরনের অন্যান্য সহ সমস্ত সমস্যার ঘরোয়া সমাধান এটি।❞

চিন্তুা করুন, রাসুল (সা.) এর এই সামান্য একটি সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরলে এটাই জীবনের কত সমস্যার জন্য সমাধান ছিল! অথচ সেক্যুলার মানুষদের দৃষ্টিতে ইতিকাফ কেবলই সময় নষ্ট। কিন্তু ইতিকাফ না করার কারনে— মস্তিষ্কের বিক্ষিপ্ততা, মনোযোগের ঘাটতি, মানসিক অশান্তি থেকে শুরু করে ডিপ্রেশন— কত সমস্যার জন্য আজ আমাদের ডাক্তারের কাছে দৌড়াতে হয়, কাউন্সিলিং লাগে, ওষুধ নিতে হয়!

কাজেই আসুন, নিয়মিত ব্রেইন ডায়েট শুরু করি। মাঝে মাঝেই ইতিকাফে বসে যাই, বা ঘরেই এরকম ১২ ঘন্টা-৩ দিন-৭ দিন ধরে ব্রেইন ফাস্টিং করি। হালকা ১-২-৩ মিনিটে প্রয়োজনীয় কথা বললে সমস্যা নাই, কিন্তু দীর্ঘক্ষণ গল্প করা যাবেনা, কোনো মোবাইল বা ডিভাইস টাচ করা যাবেনা। টিভি দেখা যাবেনা, এটাই শর্ত।

[ঙ]

আরেকটা হরমোনের কথা বলে রাখা প্রয়োজন, মেলাটোনিন।

যখন সূর্যালোক চলে যায়, রাতের অন্ধকার নেমে আসে, শরীরে করটিসল লেভেল ডাউন হয় এবং মেলাটোনিন হরমোন নিঃসৃত হতে শুরু করে। মেলাটোনিন মস্তিস্ককে ঘুমাতে বাধ্য করে। মেলাটোনিন ছাড়া ঘুম আসেনা এবং করটিসল চলে না গেলে মেলাটোনিন আসেনা। এই পুরো প্রসেসটা মূলত ২-৩ ঘন্টার।

আপনি যদি মোবাইল-ল্যাপটপ রাত ১০ টায় বন্ধ করেন, ১২-১ টার আগে ঘুমাতে পারবেন না, বা জোর করে ঘুম এসে গেল ঘুম উপযুক্ত গভীরতায় পৌঁছাতে পারবে না, কারন মেলাটোনিন আসতে সময় লাগে।

কাজেই বিকাল ৬ টায় সব ডিভাইস বন্ধ করে দিলে, সুন্দর ৮-৯ টার মধ্যেই ন্যাচারালী ঘুম চলে আসে। বডির স্লীপ সাইকেল ঠিক হয়, ফলে গভীরতা বাড়ায় ৫-৬ ঘন্টার ঘুমেই আপনি পেয়ে যেতে পারেন প্রায় আট ঘন্টা ঘুমের কার্যকারিতা। তাই ছয়টা না পারলেও অন্তত রাত আটটার মধ্যেই সমস্ত স্মার্ট ফোন বন্ধ করে দেওয়ার কঠিন শপথ নিন।

ঘুমের গভীরতা বাড়লে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে, হরমোন লেভেল ঠিক করতেও ঘুমের ভূমিকা অত্যধিক। ঘুমের সময় ঠিক করতে ও গভীরতা বাড়াতে তাই সন্ধ্যার পর চা-কফি খাবেন না, আটটার আগেই রাতের খাবার খেয়ে ফেলুন। প্রতিদিন ফজরের পর আর না ঘুমানোর অভ্যাস করুন, সম্ভব হলে দুপুরে আধা ঘন্টার ভাতঘুম দিতে পারেন। এটাও মস্তিষ্কের জন্য উপকারী।

এই সংক্ষিপ্ত দিকনির্দেশনা গুলোকে শক্তভাবে মেনে চলতে পারলেই আশা করা যায় আপনার হারিয়ে ফেলা ফোকাস পাওয়ার ফিরে পেয়ে যাবেন। অন্যান্য উপকারের কথা তো বললামই, যারা স্মার্টফোন আসক্তির মাধ্যমে পূর্বের বই পড়ার অভ্যাস হারিয়ে ফেলেছেন, তা আবার ফিরে পাবেন ইনশাআল্লাহ্।

সুতরাং, আসুন নিজেদের স্লিপ সাইকেল ঠিক করি। আর ইতিকাফ বা নিয়মিত ব্রেইন ডায়েট করে মস্তিষ্ককে পরিষ্কার করে নিই। মেমরী লস ঠেকাই, ফোকাস পাওয়ার বাড়াই৷ ❝আপনার ফোকাস পাওয়ারই আপনার জীবনের গতিপথ ও সফলতার মূল নির্ধারক।❞

•••

| গরিব মানুষ |বই — চার জানালা ( উপন্যাস ) আব্দুল্লাহ আল মামুন ( কাইকর / Kaikor  )
01/03/2023

| গরিব মানুষ |

বই — চার জানালা ( উপন্যাস )
আব্দুল্লাহ আল মামুন ( কাইকর / Kaikor )

26/02/2023

কোলাহলের শরীর চিড়ে যাচ্ছো ফিরে বাড়ি,
লুকাও ক্যানো, পাই ঠিকই টের তোমার, তোমাদের আহাজারি,
মন খারাপেও মিছেমিছি হাসির ছবি দেয়ালে এঁকে রাখি,
মানুষ মানে পুরোটাই বিষাদ, সুখের নামে চলছে শুধু ফাঁকি!
~ Kingkor Ahsan

24/02/2023

জীবনে বাস্তবতা যেন এক যুদ্ধের ময়দান। এখানে প্রাপ্তি কেবল বেঁচে থাকা। শুধুই বেঁচে থাকা।

- মানজুলুল হক

রাতের শেষ প্রহরের মতোই স্নিগ্ধ তুমি!বই: তবুও সন্ধ্যা ; মানজুলুল হক
13/02/2023

রাতের শেষ প্রহরের মতোই স্নিগ্ধ তুমি!

বই: তবুও সন্ধ্যা ; মানজুলুল হক

30/01/2023

সুখ অল্প সময়ের জন্য ধৈর্য দেয়,
কিন্তু ধৈর্য চিরকালের জন্য সুখ দেয়।

30/01/2023

হয়তো কাছের মানুষ থাকা জরুরি;তবে একা থাকতে চাওয়াতে আলাদা একটা শান্তি আছে!🖤

30/01/2023

No প্রেম No ছ্যাকা
১৪ ফেব্রুয়ারিতে বিরিয়ানি খাব একা একা🤪😙

লেখকের লিখাঃ প্রিয় কাছের মানুষরা,কেমন আছেন? অনেকেই জানেন, আমি লেখালেখি থেকে দূরে আছি দীর্ঘদিন। এই বিরতির সময়ে দেশের বাইর...
29/01/2023

লেখকের লিখাঃ

প্রিয় কাছের মানুষরা,

কেমন আছেন?
অনেকেই জানেন, আমি লেখালেখি থেকে দূরে আছি দীর্ঘদিন। এই বিরতির সময়ে দেশের বাইরে থাকা অবস্থায় লেখা নিয়ে কিছু কথা বলতে হাজির হলাম। 'রঙমশাল' বইটি আসার কথা ছিলো বছরের মাঝামাঝি সময়েই। নানান জটিলতা থাকায় সেসময়ে বইটি প্রকাশের কাজ স্থগিত রাখা হয়। 'রঙিলা কিতাব' বইটি নিয়ে ওয়েব সিরিজ হবে জানার পর থেকে এর সিক্যুয়াল 'রঙমশাল' এর কাজ গুছানো হয়। স্বপ্ন পূরণ, খুব বেশি আবেগ থাকায় হয়তো লেখা শেষ করেও বইটি আনা যায়না। সময়ের সাথে সাথে জটিলতা কাটে। শিখা প্রকাশনির প্রকাশক সাব্বির বলে, 'ভাই এই বইটা আমার থাকুক। আমার প্রকাশনির দুই বই 'রঙিলা কিতাব' আর 'রং মশাল' কে আগলে রাখবো। বিশ্বাস করেন আমাকে।'
আমি বেঁচেই আছি বিশ্বাসের ওপর। কত মানুষকে বিশ্বাস করে ঠকলাম তবুও ক্লান্ত হইনা। মানুষকে বিশ্বাস করার চেয়ে শান্তির, সুন্দর আর কিছু নেই। বিশ্বাস করলাম।
শিখা প্রকাশনি জানালো বইটি প্রকাশিত হবে শীঘ্রই। প্রচ্ছদ, লেখা সব আগে থেকেই প্রস্তুত ছিলো। এবার শুধু ছাপাখানায় যাবার জন্য অপেক্ষা।
প্রচ্ছদ শিল্পী প্রাণের ভাই রহমান আজাদ বরাবরই আমাকে মুগ্ধ করে। পাঠকদের আমাকে আগল রাখার অনুরোধ জানাই। এই প্রথম বিবিয়ানা, মেঘডুবি, জলপরানি, নীলডুমুর এর মতন বড় লেখা, মেলার বই আমার নেই। 'খুশবু' বইয়ের ঘোষনা দিয়েও সেটা না আনার সিদ্ধান্ত জানিয়েছি আগেই। অনেক পাঠক মন খারাপ করেছেন। তাদের মন খারাপ, অভিমান কিছুটা হলেও দূর হবে জানি 'রঙমশাল' এর উপস্থিতিতে। বইটি আপনার, আপনাদের হোক। 'রঙিলা কিতাব' যাদের পড়া আছে তাদের জন্য বইটি পাঠ করা জরুরি। যাদের পড়া নেই তাদের জন্য আরও জরুরি।

ভালোবাসা জানবেন।

ইতি
লেখক কিঙ্কর আহসান

বইঃ রঙমশাল
লেখকঃ Kingkor Ahsan
প্রকাশনিঃ শিখা প্রকাশনি

28/01/2023

জন্ম টা যখন মধ‍্যবিও ঘরে মানুষ তখন তো


একটু অবহেলা করবেই ☹🥺

28/01/2023

- পৃথিবীতে কেউ পরিপূর্ণ নয় .! 🙂

28/01/2023

তোমাকে না পেলে, ৬০ বছর বয়সেও হুমায়ুন ফরিদীর মতো বলবো; আমি এখনো একজন কে ভীষণ ভালোবাসি!✨🖤

Address

Dinajpur
5240

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nachim Islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nachim Islam:

Videos

Share