RadioRaed.Com

RadioRaed.Com Connecting people everywhere to make a sustainable world :)

01/04/2023

একজন যাত্রী চারটি টিকিট কিনলে, টিকিটে অন্য তিন যাত্রীর নাম ও এনআইডি নম্বর উল্লেখ করতে হবে।

28/03/2023
13/03/2023
09/03/2023

প্রকৃতিতে তাপমাত্রা বাড়ছে শুরু করেছে। গরম যত বাড়তে শুরু করে এসির ব্যবহারও তত বাড়ে। তীব্র গরমে যন্ত্রটি প্রশান্ত....

07/03/2023

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

সাম্প্রতিককালে বিভিন্ন অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে দেখা গেছে, আতশবাজি, ফানুস ও পটকা ফুটানো অগ্নি-দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান কারণ। এতে জনগণের জীবন ও সম্পদ হুমকির মুখে পড়ে। এজন্য সম্মানিত নাগরিকদের আতশবাজি, ফানুস ও পটকা ফুটানো থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

27/02/2023

সাহরী ও ইফতারের সময়সূচি

11/02/2023

❄️জি আই(GI) কী?

🌐জি আই (GI) হল ভৌগোলিক নির্দেশক চিহ্ন(Geographical Indication) যা কোনো পণ্যের একটি নির্দিষ্ট উৎপত্তিস্থলের কারণে এর খ্যাতি বা গুণাবলী নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয়। একটি GI তে সাধারণত উৎপত্তিস্থলের নাম (শহর, অঞ্চল বা দেশ) অন্তর্ভুক্ত থাকে। GI এর পূর্ণরূপ হলো: Geographical indication ভৌগোলিক নির্দেশক। জি আই পণ্যের স্বীকৃতি দানকারী প্রতিষ্ঠান হলো WIPO (world intellectual property organization)।

সহজ করে বললে, কোনো একটা দেশের মাটি, পানি, আবহাওয়া ও মানুষের সৃজনশীলতা মিলে কোনো পণ্য তৈরি হলে তাকে বলা হয় সেই দেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিওগ্রাফিক্যাল ইনডিকেশন বা জিআই) পণ্য।

শুধু বাংলাদেশেই উৎপাদিত হয় এমন ১১টি পণ্য আন্তর্জাতিক মেধাস্বত্ব কর্তৃপক্ষ (WIPO) থেকে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। অন্য কোনো দেশে নয়, এই পণ্যগুলো শুধু বাংলাদেশেই উৎপাদন করা সম্ভব।

🌐 বাংলাদেশের জিআই পণ্য

২০২৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের জিআই পণ্য সর্বমোট ১১ টি। যেমন: জামদানি, ইলিশ, চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম, বিজয়পুরের সাদা মাটি, দিনাজপুর কাটারীভোগ, কালিজিরা, রংপুরের শতরঞ্জি, রাজশাহী সিল্ক, ঢাকাই মসলিন, বাগদা (চিংড়ি) এবং সর্বশেষ ফজলি আম।

🔹 বাংলাদেশের প্রথম স্বীকৃতিপ্রাপ্ত জিআই বা ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হচ্ছে "জামদানি"। এটির আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান: বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (BSCIC)।
নিবন্ধিত হয়: ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫।
সনদ প্রাপ্তি: ১৭ নভেম্বর, ২০১৬।

🔹 দ্বিতীয় ভৌগোলিক নিদের্শক (জিআই) পণ্য হলো "ইলিশ"। এটির আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান হলো: মৎস্য অধিদপ্তর।
নিবন্ধিত হয়: ১৩ নভেম্বর, ২০১৬।
সনদ প্রাপ্তি: ১৭ আগষ্ট, ২০১৭।

🔹 তৃতীয় ভৌগোলিক নিদের্শক (জিআই) পণ্য হলো "চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম"। এটির আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান: বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (BARI)।
নিবন্ধিত হয়: ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭।
সনদ প্রাপ্তি: ২৭ জানুয়ারি, ২০১৯।

🔹 চতুর্থ ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য "বিজয়পুরের সাদা মাটি"। এটির আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, নেত্রকোনা।
নিবন্ধিত হয়: ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭।
সনদ প্রাপ্তি: ১৭ জুন, ২০২১।

🔹 পঞ্চম ভৌগোলিক নিদের্শক (জিআই) পণ্য "দিনাজপুর কাটারীভোগ"। এটির আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান: বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (BRRI)।
নিবন্ধিত হয়: ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭।
সনদ প্রাপ্তি: ১৭ জুন, ২০২১।

🔹 ষষ্ঠ ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য 'কালিজিরা'। এটির আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান: বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (BRRI)।
নিবন্ধিত হয়: ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭।
সনদ প্রাপ্তি: ১৭ জুন, ২০২১।

🔹 সপ্তম ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য "রংপুরের শতরঞ্জি"। আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান: বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প।
নিবন্ধিত হয়: ১১ জুলাই, ২০১৯।
সনদ প্রাপ্তি: ১৭ জুন, ২০২১।

🔹 অষ্টম ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য "রাজশাহী সিল্ক"। আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান: বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ড (BSDB)।
নিবন্ধিত হয়: ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৭।
সনদ প্রাপ্তি: ১৭ জুন, ২০২১।

🔹 নবম ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য "ঢাকাই মসলিন"। আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান: বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড (BHB)।
নিবন্ধিত হয়: ২ জানুয়ারি, ২০১৮।
সনদ প্রাপ্তি: ১৭ জুন, ২০২১।

🔹 দশম ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য "বাগদা চিংড়ি"। আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান: মৎস অধিদপ্তর।
নিবন্ধিত হয়: মে, ২০১৯।
সনদ প্রাপ্তি: ২৪ এপ্রিল,২০২২।

🔹 "ফজলি আম" সর্বশেষ স্বীকৃতিপ্রাপ্ত জিআই পণ্য। আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান: ফল গবেষণা ইনস্টিটিউট, রাজশাহী।

11/02/2023

ডাক্তারিতেও চান্স পেয়েছিলেন তিনি, কিন্তু না পড়ে ভর্তি হলেন শিবপুরে। ১৯৫১ সালে সেখান থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হয়ে বের হয়েছিলেন বাংলার প্রথম মহিলা ইঞ্জিনিয়ার। স্বাধীনতার বছরেই মেয়েদের জন্য খুলে গেছিল সেখানকার দরজা। সেসময় শিবপুরে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখার ভীষণ রমরমা, উনি সেখানেই সুযোগ পেলেন।
© ধ্রুবতারাদের খোঁজে

কিন্তু প্রচন্ড কায়িক পরিশ্রমের কাজ বলে অধ্যক্ষের পরামর্শে মেকানিক্যাল শাখায় ভর্তি হন। পাশ করার পর Ordnance factory তে কর্মজীবন শুরু করলেও পরবর্তী সময়ে অধ্যাপনার জগতে চলে আসেন। তিনিই ছিলেন কলকাতা Women's polytechnic এর প্রথম অধ্যক্ষা। বাংলাদেশ গঠন হবার পর ইউনেস্কোর অনুরোধে ঢাকায় একটি মহিলা পলিটেকনিক কলেজ প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব নিয়ে সেদেশে যান‌। ওহো নামটাই তো বলা হলোনা। ১৯৩০ সালে পূর্ববাংলার ফরিদপুর জেলায় জন্ম এই কন্যার নাম ইলা মজুমদার। দেশভাগের দু'বছর আগেই পুরো পরিবার চলে আসেন কলকাতায়।

ডাঙ্গার স্থপতির কথা তো শুনলেন, এবার শুনুন এক সাগরকন্যার কথা....
সন 1995, তারাতলার মেরিন ইঞ্জিনিয়ারীং কলেজ (MERI) কতৃপক্ষ বসেছেন এক জরুরী মিটিংএ । সে বছরই প্রথম চার বছরের মেরিণ ইঞ্জিনিয়ারীং কোর্সের admission test এ বসে সফল হয়েছে এক তরুণী । স্থাপিত হবার পর থেকে এই প্রথম কোন মেয়ে এখানে ভর্তির আবেদন করলো এবং সফলও হলো । এবারে সমস্যা যেটা, সে থাকবে কোথায় ? মেয়েদের হোস্টেল তো দূরের কথা কোন মহিলা staff অব্দি নেই এখানে। শেষমেশ ঠিক হলো অধ্যাপকদের জন্য নির্দিষ্ট একটা ফাঁকা কোয়ার্টারে থাকবে সে ।

পরিবারের সবাইয়ের আপত্তি ও অনিচ্ছা কে উপেক্ষা করে এক সকালে পা রাখলো সে তারাতলায় । কাকা কাজ করতো মারচেন্ট নেভীতে, তার কাছে গল্প শুনে শুনে সেই পাঁচ বছর বয়েস থেকে মেয়েটা স্বপ্ন দেখে আসছে সমুদ্রে ভেসে ভেসে নিজে জাহাজ চালিয়ে অচেনা অজানা দ্বীপে পা রাখবে, রূপকথার গল্পের মত হয়তো রাণী হবে একদিন নাম না জানা কোন দ্বীপের, যেখানে বাতাসে শুধু দারচিনির সুগন্ধ! আর তাইতো ইন্টার পাশ করার সাথে সাথে আর কোথাও না করে এখানেই আবেদন করে বসলো ।

প্রথম প্রথম সহপাঠীরা তাচ্ছিল্যের নজরে দেখতে লাগলো কিন্ত পরিস্থিতি বদলাতে লাগলো মাস তিনেক পরেই । অধ্যাপকরা অব্দি তার আগ্রহ ও বিষয়বস্তু আয়ত্ত করার প্রতিভা দেখে হতবাক, প্রতি সেমিস্টারে সে হতে লাগলো প্রথম । এলো 1999, সাফল্যের সাথে দেশের প্রথম মহিলা মেরিন ইঞ্জিনিয়ারীং এর ডিগ্রি নিয়ে বেরুলো সে, এবার জাহাজে On board training এর পালা । কোন জাহাজ কোম্পানীই সেদিন একশো ভাগ পুরুষ শাসিত এই পেশায় এক তরুণীকে ট্রেনী হিসাবে নিতেও রাজী নয় । এক কোম্পানীর ডিরেক্টর তো মুখের ওপর বলেই দিলেন, তোমাকে নেওয়া মানে জাহাজের হোল্ডে আরেকটা বোঝা বাড়ানো !

অনেক ধরাধরির পর mobil Shipping co. নামে এক মালয়েশিয়ান কার্গো লাইনারে ছ’মাসের pre-sea শিক্ষার সুযোগ মিললো এক শর্ত, ভুল ভ্রান্তি হলে পরের জাহাজেই ফিরে আসতে হবে । একক মহিলা হয়ে পাড়ি দিল সিঙ্গাপুর থাইল্যান্ড হংকং ফিজি মালয়েশিয়া হয়ে সুদূর অষ্ট্রেলিয়া । বাড়ি থেকে হাজার মাইল দূরে, পরিবারের সাথে সামান্যই যোগাযোগ, কিন্ত লক্ষপূরণের জন্য মাত্র বিশ বছরের এক তরুণী নিজের দুঃখ কষ্ট আবেগ কে মাসের পর মাস চাপা দিয়ে রাখলো ।

অবশেষে এল সেই প্রতীক্ষিত দিন ।
26শে আগষ্ট 2001, প্রথম বার মহিলার হাতে ইঞ্জিন রুমের দায়িত্ব দিয়ে সমুদ্রে পাড়ি দিলো মারচেন্ট নেভীর এক বাণিজ্যিক তরী ! স্বপ্ন সফল হলো এলাহাবাদের মেয়ে সোনালী ব্যানার্জীর ......
ভারতের প্রথম মহিলা মেরিণ ইঞ্জিনিয়ার ‌।
© ধ্রুবতারাদের খোঁজে










Address

Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RadioRaed.Com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category