BUET-The Land Of Living

BUET-The Land Of Living A page related to BUET update. A page to know the Buet update.

11/10/2024
https://abrarfahadarchive.org/"অনন্ত মহাকালে মোর যাত্রাঅসীম মহাকাশের অন্তে"
06/10/2024

https://abrarfahadarchive.org/

"অনন্ত মহাকালে মোর যাত্রা
অসীম মহাকাশের অন্তে"

05/10/2024

আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের প্রায় ৫ বছর হয়ে গেছে।
৫ই আগস্ট স্বৈরাচার পতনের পরে দেশের বিভিন্নস্থানে গ্রাফিতিসহ বিভিন্নভাবে আবরার ফাহাদসহ ফ্যাসিস্টদের হাতে সকল শহীদের স্মৃতি সংরক্ষণ করা হচ্ছে। কিন্তু যেখানে আবরার ফাহাদকে হত্যা করা হয়েছে, সেই বুয়েটেই গত ৫ বছরে তার স্মৃতি রক্ষার্থে ঠিক কী করা হয়েছে ?
বুয়েটে আসার পরে এব্যাপার প্রথম উদ্যোগ নিতে দেখি ১৮ ব্যাচের ভাইয়াদের। তারা একটি বিল্ডিংয়ের নাম আবরার ফাহাদের নামে করার জন্য চেষ্টা শুরু করে। সর্বশেষ প্রস্তাব দেওয়া হয়, বুয়েট সেন্ট্রাল লাইব্রেরীর নাম আবরার ফাহাদের নামে করার জন্য। এজন্য শিক্ষার্থীদের সাইন কালেক্ট করে আগের প্রশাসনকে দেওয়া হয়। কিন্তু তখন পুনরায় বিস্তারিত তথ্যসহ সাইন নেওয়া ও বিভিন্ন আন্দোলনের কারণে কালক্ষেপণ করে বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি। কিন্তু তৎকালীন প্রশাসন এ বিষয়ে নেতিবাচক কোনো মনোভাব প্রকাশ করেনি।
৫ই আগস্টের পরে সারাদেশের মতো বুয়েটের প্রশাসনেও পরিবর্তন আসে। নতুন ভিসি- প্রোভিসিদের সাথে প্রথম মিটিংয়েই বর্তমান শিক্ষার্থীরা ৭ই অক্টোবরের পূর্বেই কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির নাম আবরার ফাহাদের নামে করার প্রস্তাব দেয়। কিন্তু বুয়েট প্রশাসন সরাসরি জানিয়ে দেয়, “কোনো শহীদের নামে কোনো ভবনের নামকরণ করা যাবেনা কারণ পরবর্তীতে অন্য সরকার এসে নাম পরিবর্তন করে দিতে পারে। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধে বুয়েটের শহীদ শিক্ষার্থীদের পরিবার এসেও একইরকম দাবি জানাতে পারে। তাই আবরার ফাহাদের নামে লাইব্রেরীর নাম করা যাবেনা। তবে হলে স্মৃতিফলক করার ক্ষেত্রে উনাদের আপত্তি নেই।” উল্লেখ্য যে, ২০০২ সালে ছাত্রদলের দুইপক্ষের গোলাগুলিতে নিহত হওয়া সাবেকুন নাহার সনি আপুর নামে বুয়েটের ছাত্রী হলের নামকরণ করা হয়েছে।
যদিও আমি এ ব্যাপারে সরাসরি জড়িত নই, কিন্তু যেখানে আওয়ামী লীগ সরকারই আবরার ফাহাদ নিয়ে কোনো বিতর্ক করেনি, সেখানে এতকিছুর পরে অন্য সরকার এসে নাম পরিবর্তন করবে বুয়েট প্রশাসনের এমন যুক্তি দেওয়াটা রীতিমতো হতাশাজনক।

Abrar Faiyaj

04/10/2024

একজন সরকারি নবম গ্রেডের কর্মকর্তা হাতে বেতন পায় ত্রিশ হাজার টাকার মত। এই টাকা আজকাল অনেক মুদী দোকানদার ও রিকশাওয়ালারা আয় করেন। তারপরও ২৫-২৬ বছর বয়েসে কেউ সরকারি চাকুরীতে ঢুকলে লং টার্মে চাকুরী নিরাপত্তা, পেনশন ও প্রমোশনে লাভ আছে। যেটা খুব আকর্ষনীয় না হলেও সংসার মধ্যবিত্ত স্টাইলে চালিয়ে নেয়া যায়।

কিন্তু ৩৫ এ কেউ যদি অনেক পড়াশোনা ও প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে সরকারি চাকুরীতে ঢুকে মাত্র ত্রিশ হাজার টাকার বেতনের জন্য, এটা দিয়ে সে তার সংসার কিভাবে চালাবে। কারণ গ্র‍্যাজুয়েশনের ১০-১২ বছর পর কেউ ত্রিশ হাজার টাকা বেতনে চাকুরীতে ঢুকতে চায় এটা একটা বিরাট মানসিক দৈনতা ( যদি না অন্য কোন উদ্দেশ্য থেকে থাকে!)। বিশেষত চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের এই যুগে গ্লোবালি চিন্তা করলে ৩৫ গ্রুপ অর্থনীতির জন্য একটা বোঝা। কারণ ক্যারিয়ার গঠনের জন্য জীবনের সবচেয়ে প্রোডাক্টিভ সময় পাস করার পর এই দশ বারো বছর। এমনিতেই অনেককে দেখেছি ত্রিশে সরকারি চাকুরীতে এসে অনেকেই হতাশ থাকে, ৫-৬ বছর জুনিয়রদের সাথেও ব্যাচমেটদের সাথে কাজ করতে একটা মনস্তাত্ত্বিক সংকটে ভুগে। আর ৩৫ এ ঢুকলে তার ৮-১০ বছরের জুনিয়র কাউকে সিনিয়র হিসেবে দেখলে আরো মনস্তাত্ত্বিক সংকট বাড়বে।

তাই, বাংলাদেশের বাস্তবতায় আমি সরকারি চাকুরী প্রবেশের সময়সীমা ৩৫ সমর্থন করি না।

©ফাহাদ যামান চৌধুরী

02/10/2024

Like ,Follow & Connect with us to know the Buet update.

Address

Polashi
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BUET-The Land Of Living posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other News & Media Websites in Dhaka

Show All